• অনিন্দ্য ইসলাম অমিত
    অনিন্দ্য ইসলাম অমিত
    0 Reacties 0 aandelen 1K Views 0 voorbeeld
  • আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম গ্রেপ্তার


    ১৫ নভেম্বর ২০২৫**

    আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যক্তিত্ব হিরো আলমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৫ নভেম্বর) দুপুরে তাকে রাজধানীর হাতিরবিল থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়। গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাতিরবিল থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ফুয়াদ আহমেদ।

    এসআই ফুয়াদ আহমেদ জানান, দুপুরের দিকে হিরো আলমকে থানায় আনা হয় এবং প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার কাগজপত্র যাচাই-বাছাই শেষে পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া নেওয়া হবে।

    স্ত্রী রিয়া মনির মামলার ভিত্তিতেই গ্রেপ্তার

    পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হিরো আলমের স্ত্রী রিয়া মনি সম্প্রতি থানা পুলিশে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলাটি পারিবারিক বিরোধ, ব্যক্তিগত বিবাদসহ কয়েকটি অভিযোগকে কেন্দ্র করে করা হয়েছে বলে জানা গেছে। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ আইনগত প্রক্রিয়া হিসেবে হিরো আলমকে গ্রেপ্তার করে।

    থানায় চলছে জিজ্ঞাসাবাদ

    গ্রেপ্তারের পর হিরো আলমকে হাতিরবিল থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তিনি কী ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন বা মামলার বিষয়ে কী বলেছেন—তা এখনো পুলিশ আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি। তদন্ত কর্মকর্তারা জানান, মামলার নথিপত্র ও অভিযোগের ধরন অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    পরবর্তী পদক্ষেপ

    পুলিশ জানায়, হিরো আলমকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। আদালতে তাকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করা হবে কি না, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে তদন্ত দল।
    তবে থানা পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে—সবকিছু মামলার স্বভাব ও তদন্তের প্রয়োজনীয়তার ওপর নির্ভর করবে।

    হিরো আলমের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য জানা যায়নি

    ঘটনার পর হিরো আলমের পরিবারের সদস্য বা আইনজীবীর পক্ষ থেকেও তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেলে পরবর্তীতে হালনাগাদ করা হবে।
    আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম গ্রেপ্তার ১৫ নভেম্বর ২০২৫** আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যক্তিত্ব হিরো আলমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৫ নভেম্বর) দুপুরে তাকে রাজধানীর হাতিরবিল থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়। গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাতিরবিল থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ফুয়াদ আহমেদ। এসআই ফুয়াদ আহমেদ জানান, দুপুরের দিকে হিরো আলমকে থানায় আনা হয় এবং প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার কাগজপত্র যাচাই-বাছাই শেষে পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া নেওয়া হবে। স্ত্রী রিয়া মনির মামলার ভিত্তিতেই গ্রেপ্তার পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হিরো আলমের স্ত্রী রিয়া মনি সম্প্রতি থানা পুলিশে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলাটি পারিবারিক বিরোধ, ব্যক্তিগত বিবাদসহ কয়েকটি অভিযোগকে কেন্দ্র করে করা হয়েছে বলে জানা গেছে। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ আইনগত প্রক্রিয়া হিসেবে হিরো আলমকে গ্রেপ্তার করে। থানায় চলছে জিজ্ঞাসাবাদ গ্রেপ্তারের পর হিরো আলমকে হাতিরবিল থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তিনি কী ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন বা মামলার বিষয়ে কী বলেছেন—তা এখনো পুলিশ আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি। তদন্ত কর্মকর্তারা জানান, মামলার নথিপত্র ও অভিযোগের ধরন অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরবর্তী পদক্ষেপ পুলিশ জানায়, হিরো আলমকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। আদালতে তাকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করা হবে কি না, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে তদন্ত দল। তবে থানা পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে—সবকিছু মামলার স্বভাব ও তদন্তের প্রয়োজনীয়তার ওপর নির্ভর করবে। হিরো আলমের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য জানা যায়নি ঘটনার পর হিরো আলমের পরিবারের সদস্য বা আইনজীবীর পক্ষ থেকেও তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেলে পরবর্তীতে হালনাগাদ করা হবে।
    0 Reacties 0 aandelen 3K Views 0 voorbeeld




  • যশোর ৬ কেশবপুরের উন্নয়নই আমার লক্ষ্য: কেন্দ্রীয় বিএনপি`র সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু

    ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে যশোর -৬ (কেশবপুর) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী কেন্দ্রীয় বি এনপির সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু নিজ এলাকায় রাজনৈতিক কার্যক্রম শুরু করেছেন।
    শুক্রবার (১৭ ই অক্টোবর) বিকেলে কেশবপুর উপজেলার সুফলাকাটী ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ড ডহরি সার্বজনিন পূজা মন্দির মাঠে উঠান বৈঠকের আয়োজন করেন।
    সেখানে স্থানীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগণ উপস্থিত হয়ে তাকে স্বাগত জানান।

    মহানন্দ মন্ডল এর সভাপতিত্বে ও বিএনপি নেতা ফারুক হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু।
    উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাবু অমলেন্দু দাস অপু বলেন ,কেশবপুরের মানুষের দীর্ঘদিনের বঞ্চনা ও অবহেলা দূর করাই আমার মূল লক্ষ্য।
    জনগণের অধিকার আদায়ে আমি সর্বদা আপোষহীন ভূমিকা পালন করব। কেশবপুর বাসীর দোয়া, ভালোবাসা ও সমর্থন নিয়েই আগামীর পথচলা শুরু করেছি।
    তিনি আরও বলেন, বিএনপি জনগণের দল। এ দলের শক্তি হচ্ছে তৃণমূল। কেশবপুরের প্রতিটি মানুষই আমার পরিবার, আমি আপনাদের পাশে থাকতে চাই সবসময় আমি আপনাদের সন্তান আপনাদের ভাই । আমার একটাই লক্ষ্য কেশবপুরের উন্নয়ন ও মানুষের অধিকার আদায়। সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদে আমি আপনাদের প্রত্যাশার জায়গায় একজন দায়িত্বশীল নেতা হিসেবে থাকতে চাই।
    তিনি বলেন, এই বৈঠকের উদ্দেশ্য একটাই-আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হই, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনে শামিল হই। আমরা চাই একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। আর সেই নির্বাচনের মাধ্যমে আমরা আবারো জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করব, যেখানে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার স্বপ্ন, স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশ নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্ব বাস্তবে রূপ নেবে।
    যশোর-০৬ (কেশবপুর) আসনটি ঐতিহ্যগতভাবে রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কেন্দ্রীয় বিএনপি'র সহধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু মাঠে নামা বিএনপির জন্য ইতিবাচক বার্তা বহন করছে। কারণ দীর্ঘদিন পর এ আসনে একজন সম্ভাব্য প্রার্থী তৃণমূলের সাথে সরাসরি সংযোগ স্থাপন শুরু করলেন। এতে কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে নতুন উদ্দীপনা তৈরি হতে পারে।
    ডহরি এলাকার প্রবীণ ভোটাররা জানান, বিএনপি যদি সংগঠিতভাবে মাঠে কাজ করতে পারে তবে আসন্ন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ পরিবেশ তৈরি হবে। আর তরুণ ভোটাররা বলছেন, নতুন প্রার্থী এলাকায় আশার সঞ্চার করেছেন।
    স্থানীয়রা মনে করছেন, দীর্ঘদিন পর বিএনপির একজন সম্ভাব্য প্রার্থীর মাঠপর্যায়ে সরাসরি জনগণের সাথে সংযোগ স্থাপন নির্বাচনকে নতুন মাত্রা দেবে। এ বৈঠককে ঘিরে এলাকায় উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে।
    অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সুফলাকাটি ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন , বিএনপি মশিয়ার রহমান মোল্যা, পৌর যুবদল নেতা মোস্তফা , যুবদল রাফাত হোসেন, যুবদল নেতা হারুন সরদার, সহ কেশবপুরের বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আসা অনেক বিএনপি'র নেতা বৃন্দ
    বাবু অমলেন্দু দাস অপু বলেন ডহরি এলাকা আসলে জলাবদ্ধতা এখানে ১২ মাসই পানিতে থাকে এলাকাবাসী দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয় তাহলে এই কষ্ট আর কেশবপুরবাসীর থাকবে না আমি সর্বপ্রথম সংসদে গিয়ে কেশবপুরবাসীর এই জলবদ্ধতার কথা উল্লেখ করবো উত্থাপন করব কিভাবে জলাবদ্ধতা সমাধান করা যায় আপনারা আমার কাছে চেয়েছেন জলাবদ্ধতা নিরাশনের কথা আপনার আমার উপর আস্থা রাখুন দল যদি আমাকে মনে নাম দেয় আপনারা যদি আমাকে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত করতে পারেন তাহলে আমি কেশবপুরবাসীর জন্য কাজ করে যেতে পারবো আমি কেশবপুরি সন্তান বিগত ৪০ বছর ধরে আমি বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত হয়তোবা আমি কেশবপুরে বেশিদিন সময় দিতে পারি নাই ফাসিস্ট সরকার থাকাকালীন আমাকে অনেক সময় গাছের ডালে বাগানে ঘেরের টঙ্গে ঘুমাতে হয়েছে এছাড়া আমি ২০১৮ সালের নির্বাচনে মনোনয়ন ক্রয় করি এবং তা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে জমা দল আমাকে নিষেধ করার কারনে আমি তা তুলে নেই, আপনাদের দোয়া ও আশীর্বাদ থাকলে আমি মনে করি দল আমাকে মনোনয়ন দিবেন সবশেষে আমি বলতে চাই আমি কেশবপুরবাসীর উন্নয়নের কাজ করে যেতে চায় বিশেষ করে ভবদাহ অঞ্চলে যে জলাবদ্ধতা এটি কিভাবে নিরশন করা যায় সেটি যদি দল আমাকে মনোনয়ন দেয় এবং আপনারা দোয়া এবং ভোট নিয়ে আমাকে সংসদে নিতে পারেন তাহলে আমি সংসদেই জলাবদ্ধতা নিয়েই প্রথম দিনই বলবো এবং কিভাবে তা সমাধান করা যায় সেই চেষ্টাই করেন আপনারা সকলে সুস্থ থাকুন আমি আপনাদের কাছে দোয়া ও আশীর্বাদ চাই।
    যশোর ৬ কেশবপুরের উন্নয়নই আমার লক্ষ্য: কেন্দ্রীয় বিএনপি`র সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে যশোর -৬ (কেশবপুর) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী কেন্দ্রীয় বি এনপির সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু নিজ এলাকায় রাজনৈতিক কার্যক্রম শুরু করেছেন। শুক্রবার (১৭ ই অক্টোবর) বিকেলে কেশবপুর উপজেলার সুফলাকাটী ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ড ডহরি সার্বজনিন পূজা মন্দির মাঠে উঠান বৈঠকের আয়োজন করেন। সেখানে স্থানীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগণ উপস্থিত হয়ে তাকে স্বাগত জানান। মহানন্দ মন্ডল এর সভাপতিত্বে ও বিএনপি নেতা ফারুক হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু। উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাবু অমলেন্দু দাস অপু বলেন ,কেশবপুরের মানুষের দীর্ঘদিনের বঞ্চনা ও অবহেলা দূর করাই আমার মূল লক্ষ্য। জনগণের অধিকার আদায়ে আমি সর্বদা আপোষহীন ভূমিকা পালন করব। কেশবপুর বাসীর দোয়া, ভালোবাসা ও সমর্থন নিয়েই আগামীর পথচলা শুরু করেছি। তিনি আরও বলেন, বিএনপি জনগণের দল। এ দলের শক্তি হচ্ছে তৃণমূল। কেশবপুরের প্রতিটি মানুষই আমার পরিবার, আমি আপনাদের পাশে থাকতে চাই সবসময় আমি আপনাদের সন্তান আপনাদের ভাই । আমার একটাই লক্ষ্য কেশবপুরের উন্নয়ন ও মানুষের অধিকার আদায়। সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদে আমি আপনাদের প্রত্যাশার জায়গায় একজন দায়িত্বশীল নেতা হিসেবে থাকতে চাই। তিনি বলেন, এই বৈঠকের উদ্দেশ্য একটাই-আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হই, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনে শামিল হই। আমরা চাই একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। আর সেই নির্বাচনের মাধ্যমে আমরা আবারো জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করব, যেখানে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার স্বপ্ন, স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশ নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্ব বাস্তবে রূপ নেবে। যশোর-০৬ (কেশবপুর) আসনটি ঐতিহ্যগতভাবে রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কেন্দ্রীয় বিএনপি'র সহধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু মাঠে নামা বিএনপির জন্য ইতিবাচক বার্তা বহন করছে। কারণ দীর্ঘদিন পর এ আসনে একজন সম্ভাব্য প্রার্থী তৃণমূলের সাথে সরাসরি সংযোগ স্থাপন শুরু করলেন। এতে কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে নতুন উদ্দীপনা তৈরি হতে পারে। ডহরি এলাকার প্রবীণ ভোটাররা জানান, বিএনপি যদি সংগঠিতভাবে মাঠে কাজ করতে পারে তবে আসন্ন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ পরিবেশ তৈরি হবে। আর তরুণ ভোটাররা বলছেন, নতুন প্রার্থী এলাকায় আশার সঞ্চার করেছেন। স্থানীয়রা মনে করছেন, দীর্ঘদিন পর বিএনপির একজন সম্ভাব্য প্রার্থীর মাঠপর্যায়ে সরাসরি জনগণের সাথে সংযোগ স্থাপন নির্বাচনকে নতুন মাত্রা দেবে। এ বৈঠককে ঘিরে এলাকায় উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সুফলাকাটি ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন , বিএনপি মশিয়ার রহমান মোল্যা, পৌর যুবদল নেতা মোস্তফা , যুবদল রাফাত হোসেন, যুবদল নেতা হারুন সরদার, সহ কেশবপুরের বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আসা অনেক বিএনপি'র নেতা বৃন্দ বাবু অমলেন্দু দাস অপু বলেন ডহরি এলাকা আসলে জলাবদ্ধতা এখানে ১২ মাসই পানিতে থাকে এলাকাবাসী দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয় তাহলে এই কষ্ট আর কেশবপুরবাসীর থাকবে না আমি সর্বপ্রথম সংসদে গিয়ে কেশবপুরবাসীর এই জলবদ্ধতার কথা উল্লেখ করবো উত্থাপন করব কিভাবে জলাবদ্ধতা সমাধান করা যায় আপনারা আমার কাছে চেয়েছেন জলাবদ্ধতা নিরাশনের কথা আপনার আমার উপর আস্থা রাখুন দল যদি আমাকে মনে নাম দেয় আপনারা যদি আমাকে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত করতে পারেন তাহলে আমি কেশবপুরবাসীর জন্য কাজ করে যেতে পারবো আমি কেশবপুরি সন্তান বিগত ৪০ বছর ধরে আমি বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত হয়তোবা আমি কেশবপুরে বেশিদিন সময় দিতে পারি নাই ফাসিস্ট সরকার থাকাকালীন আমাকে অনেক সময় গাছের ডালে বাগানে ঘেরের টঙ্গে ঘুমাতে হয়েছে এছাড়া আমি ২০১৮ সালের নির্বাচনে মনোনয়ন ক্রয় করি এবং তা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে জমা দল আমাকে নিষেধ করার কারনে আমি তা তুলে নেই, আপনাদের দোয়া ও আশীর্বাদ থাকলে আমি মনে করি দল আমাকে মনোনয়ন দিবেন সবশেষে আমি বলতে চাই আমি কেশবপুরবাসীর উন্নয়নের কাজ করে যেতে চায় বিশেষ করে ভবদাহ অঞ্চলে যে জলাবদ্ধতা এটি কিভাবে নিরশন করা যায় সেটি যদি দল আমাকে মনোনয়ন দেয় এবং আপনারা দোয়া এবং ভোট নিয়ে আমাকে সংসদে নিতে পারেন তাহলে আমি সংসদেই জলাবদ্ধতা নিয়েই প্রথম দিনই বলবো এবং কিভাবে তা সমাধান করা যায় সেই চেষ্টাই করেন আপনারা সকলে সুস্থ থাকুন আমি আপনাদের কাছে দোয়া ও আশীর্বাদ চাই।
    0 Reacties 1 aandelen 7K Views 0 voorbeeld
  • বাংলাদেশের অনলাইন সাংবাদিকতায় এক নতুন অধ্যায় সূচনা করতে যাচ্ছে আই নিউজ বিডি। প্রতিষ্ঠানটি শিগগিরই লঞ্চ করতে যাচ্ছে তাদের নিজস্ব স্মার্ট AI সহকারী ‘আইরো (Eyro) 1.2’, যা সংবাদকর্মীদের কাজকে আরও গতিশীল, ..
    আজ অনলাইনে গুগল মিটের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত এক গুরুত্বপূর্ণ ভার্চুয়াল মিটিংয়ে আই নিউজ বিডি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দিয়েছে তাদের বহুল প্রতীক্ষিত AI ফিচার ‘আইরো (Eyro) 1.2’ লঞ্চের প্রস্তুতির কথা। এটি সাংবাদিকতা জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন আনতে চলেছে।

    ‘আইরো (Eyro)’ মূলত একটি স্মার্ট AI সহকারী, যা সাংবাদিকদের জন্য তৈরি করা হয়েছে সংবাদ প্রক্রিয়াকে দ্রুত, সঠিক ও তথ্যবহুল করতে। সাংবাদিকদের হাতে লেখা বা অগোছালো সংবাদ কন্টেন্টকে এটি মুহূর্তেই সম্পূর্ণ ও পেশাদার নিউজ ফরম্যাটে রূপান্তর করতে পারে। শুধু তাই নয়, এই ফিচারটিতে আছে ভিডিও স্কিপ, কনটেন্ট সাজেশন, এবং ফ্যাক্ট চেকিং সুবিধা—যা একে করে তুলেছে বাংলাদেশের সাংবাদিকতার ডিজিটাল বিপ্লবের পথিকৃৎ।

    আই নিউজ বিডি’র কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, “এই প্রযুক্তি শুধু আমাদের সাংবাদিকদের নয়, দেশের প্রতিটি সাংবাদিকের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। সাংবাদিকতা পেশায় যারা নতুন, তারাও এখন সহজেই মানসম্পন্ন রিপোর্ট তৈরি করতে পারবেন।”

    ‘আইরো (Eyro) 1.2’-এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো—এটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে একটি অগোছালো লেখা বিশ্লেষণ করে খবরের শিরোনাম, উপশিরোনাম, বিষয়বস্তু ও ভাষাশৈলী এমনভাবে সাজিয়ে দেয়, যেন তা সরাসরি প্রকাশযোগ্য হয়। ফলে সময় ও পরিশ্রম বাঁচে, বাড়ে নির্ভুলতা।

    প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই AI ফিচারটি বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যমের ভবিষ্যৎকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করবে। সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জিং সময়েও এটি হবে এক অনন্য সহচর, বিশেষ করে তরুণ সাংবাদিকদের জন্য।

    “আইরো (Eyro) 1.2” সাংবাদিকতার এক নতুন অধ্যায় খুলে দিচ্ছে—যেখানে প্রযুক্তি, ভাষা ও সংবাদ একসাথে মিলেমিশে তৈরি করবে স্মার্ট জার্নালিজমের ভবিষ্যৎ।
    বাংলাদেশের অনলাইন সাংবাদিকতায় এক নতুন অধ্যায় সূচনা করতে যাচ্ছে আই নিউজ বিডি। প্রতিষ্ঠানটি শিগগিরই লঞ্চ করতে যাচ্ছে তাদের নিজস্ব স্মার্ট AI সহকারী ‘আইরো (Eyro) 1.2’, যা সংবাদকর্মীদের কাজকে আরও গতিশীল, .. আজ অনলাইনে গুগল মিটের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত এক গুরুত্বপূর্ণ ভার্চুয়াল মিটিংয়ে আই নিউজ বিডি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দিয়েছে তাদের বহুল প্রতীক্ষিত AI ফিচার ‘আইরো (Eyro) 1.2’ লঞ্চের প্রস্তুতির কথা। এটি সাংবাদিকতা জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন আনতে চলেছে। ‘আইরো (Eyro)’ মূলত একটি স্মার্ট AI সহকারী, যা সাংবাদিকদের জন্য তৈরি করা হয়েছে সংবাদ প্রক্রিয়াকে দ্রুত, সঠিক ও তথ্যবহুল করতে। সাংবাদিকদের হাতে লেখা বা অগোছালো সংবাদ কন্টেন্টকে এটি মুহূর্তেই সম্পূর্ণ ও পেশাদার নিউজ ফরম্যাটে রূপান্তর করতে পারে। শুধু তাই নয়, এই ফিচারটিতে আছে ভিডিও স্কিপ, কনটেন্ট সাজেশন, এবং ফ্যাক্ট চেকিং সুবিধা—যা একে করে তুলেছে বাংলাদেশের সাংবাদিকতার ডিজিটাল বিপ্লবের পথিকৃৎ। আই নিউজ বিডি’র কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, “এই প্রযুক্তি শুধু আমাদের সাংবাদিকদের নয়, দেশের প্রতিটি সাংবাদিকের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। সাংবাদিকতা পেশায় যারা নতুন, তারাও এখন সহজেই মানসম্পন্ন রিপোর্ট তৈরি করতে পারবেন।” ‘আইরো (Eyro) 1.2’-এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো—এটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে একটি অগোছালো লেখা বিশ্লেষণ করে খবরের শিরোনাম, উপশিরোনাম, বিষয়বস্তু ও ভাষাশৈলী এমনভাবে সাজিয়ে দেয়, যেন তা সরাসরি প্রকাশযোগ্য হয়। ফলে সময় ও পরিশ্রম বাঁচে, বাড়ে নির্ভুলতা। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই AI ফিচারটি বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যমের ভবিষ্যৎকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করবে। সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জিং সময়েও এটি হবে এক অনন্য সহচর, বিশেষ করে তরুণ সাংবাদিকদের জন্য। “আইরো (Eyro) 1.2” সাংবাদিকতার এক নতুন অধ্যায় খুলে দিচ্ছে—যেখানে প্রযুক্তি, ভাষা ও সংবাদ একসাথে মিলেমিশে তৈরি করবে স্মার্ট জার্নালিজমের ভবিষ্যৎ।
    Love
    1
    0 Reacties 0 aandelen 4K Views 0 voorbeeld
  • মাতারবাড়ীতে প্রশাসনের চিহ্ন অমান্য করে রাস্তা নির্মাণ, ঝুঁকিতে জননিরাপত্তা

    নিজস্ব প্রতিবেদক:
    রাস্তার সীমারেখা অনুযায়ী ঘর ভাঙার কথা, ঠিকাদারের কাজে অনিয়মের অভিযোগ

    মাতারবাড়ীতে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (LGED) বাস্তবায়িত দক্ষিণ চট্টগ্রাম আঞ্চলিক উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় চলমান রাস্তা নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।

    প্রশাসনের দেওয়া সীমারেখা অনুযায়ী যে ঘরটি ভাঙার কথা ছিল, তা এখনও অক্ষত রয়েছে। ফলে নতুন নির্মিত রাস্তা বাড়ির একেবারে গায়ে লেগে গেছে, যা যানবাহন চলাচলে বাধা সৃষ্টি করবে এবং দুর্ঘটনার আশঙ্কা বাড়াবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।

    ঘটনাস্থলের ছবিতে স্পষ্ট দেখা যায়, বাড়ির দেওয়ালে লাল রঙে প্রশাসনের চিহ্ন “১+১৪৫” লেখা রয়েছে। সেই অনুযায়ী রাস্তার লাইন নির্ধারণের কথা ছিল, কিন্তু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজটি করছে চিহ্নের বাইরে।

    স্থানীয়দের প্রশ্ন, প্রশাসনের অনুমোদিত সীমারেখা উপেক্ষা করে ঠিকাদার কার ইশারায় এমন কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন?

    এলাকাবাসীর অভিযোগ, এই ধরনের অনিয়ম শুধু সরকারি অর্থের অপচয়ই নয়, জননিরাপত্তার জন্যও হুমকি। তারা সংশ্লিষ্ট প্রশাসন, বিশেষ করে এলজিইডি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন—যাতে প্রকল্পের কাজ সঠিক মাপ ও পরিকল্পনা অনুযায়ী সম্পন্ন হয়।
    মাতারবাড়ীতে প্রশাসনের চিহ্ন অমান্য করে রাস্তা নির্মাণ, ঝুঁকিতে জননিরাপত্তা নিজস্ব প্রতিবেদক: রাস্তার সীমারেখা অনুযায়ী ঘর ভাঙার কথা, ঠিকাদারের কাজে অনিয়মের অভিযোগ মাতারবাড়ীতে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (LGED) বাস্তবায়িত দক্ষিণ চট্টগ্রাম আঞ্চলিক উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় চলমান রাস্তা নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। প্রশাসনের দেওয়া সীমারেখা অনুযায়ী যে ঘরটি ভাঙার কথা ছিল, তা এখনও অক্ষত রয়েছে। ফলে নতুন নির্মিত রাস্তা বাড়ির একেবারে গায়ে লেগে গেছে, যা যানবাহন চলাচলে বাধা সৃষ্টি করবে এবং দুর্ঘটনার আশঙ্কা বাড়াবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা। ঘটনাস্থলের ছবিতে স্পষ্ট দেখা যায়, বাড়ির দেওয়ালে লাল রঙে প্রশাসনের চিহ্ন “১+১৪৫” লেখা রয়েছে। সেই অনুযায়ী রাস্তার লাইন নির্ধারণের কথা ছিল, কিন্তু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজটি করছে চিহ্নের বাইরে। স্থানীয়দের প্রশ্ন, প্রশাসনের অনুমোদিত সীমারেখা উপেক্ষা করে ঠিকাদার কার ইশারায় এমন কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন? এলাকাবাসীর অভিযোগ, এই ধরনের অনিয়ম শুধু সরকারি অর্থের অপচয়ই নয়, জননিরাপত্তার জন্যও হুমকি। তারা সংশ্লিষ্ট প্রশাসন, বিশেষ করে এলজিইডি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন—যাতে প্রকল্পের কাজ সঠিক মাপ ও পরিকল্পনা অনুযায়ী সম্পন্ন হয়।
    0 Reacties 0 aandelen 4K Views 0 voorbeeld
  • দিনাজপুরে ঐতিহাসিক আদিবাসী মিলন মেলা অনুষ্ঠিত
    দিনাজপুরে ঐতিহাসিক আদিবাসী মিলন মেলা অনুষ্ঠিত
    EYENEWSBD.COM
    দিনাজপুরে ঐতিহাসিক আদিবাসী মিলন মেলা অনুষ্ঠিত
    দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার গোপালগঞ্জে উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আদিবাসীদের ঐতিহাসিক মিলন মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার দুপুর ২টা ৩০ মিনিট থেকে শুরু হয়ে সন্ধ্যা ৬টায় শেষ হলো সেই 'ঐতিহাসিক আদিবাসী মিলন মেলা'। আদিবাস
    0 Reacties 0 aandelen 1K Views 0 voorbeeld
  • সবাই অন্যায়ের কাছে মাথা নত করলেও আমাদের শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কখনোই অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেনি
    সবাই অন্যায়ের কাছে মাথা নত করলেও আমাদের শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কখনোই অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেনি 🌾🌾🌾🌾🌾
    Love
    1
    0 Reacties 0 aandelen 10K Views 0 voorbeeld
  • সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

    খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় ২৭ ও ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

    ঢাকা, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ (রবিবার): গত ২০২৪ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়িতে মোটরসাইকেল চালক মামুন হত্যাকে কেন্দ্র করে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) মূল এবং অঙ্গসংগঠন সমূহ দীঘিনালা ও রাঙামাটিতে সাম্প্রদায়িক অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা করে এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। ফলশ্রুতিতে তিন জন নিহত সহ বেশ কিছু এলাকাবাসী আহত হয়। গত বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর এর ঘটনার এক বছর পূর্তি হিসাবে এই বছর ইউপিডিএফ এবং এর সহযোগী সংগঠনসমূহ পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানে প্রতিবাদ মিছিল এর আয়োজন করে এবং অনুরূপ ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটানোর চেষ্টা করে।

    গত ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখ রাতে খাগড়াছড়ির সিঙ্গিনালা এলাকায় এক স্কুলছাত্রীর ধর্ষণের অভিযোগকে আমলে নিয়ে ইউপিডিএফ (মূল) এর দাবিকৃত সন্দেহভাজন শয়ন শীলকে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় গত ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে গ্রেপ্তার করা হয় এবং পুলিশ হেফাজতে রিমান্ডে নেয়া হয়। ঘটনাটির সত্যতা বিচারে আইনি প্রক্রিয়া বর্তমানে চলমান রয়েছে। শয়ন শীলকে গ্রেফতার করা সত্ত্বেও ইউপিডিএফ এর অঙ্গসংগঠন পিসিপি এর নেতা উখ্যানু মারমা ‘জুম্ম ছাত্র জনতার’ ব্যানারে গত ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল এবং প্রতিবাদী মানববন্ধনের ডাক দেয়। এর ধারাবাহিকতায় গত ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে ইউপিডিএফ এর আহ্বানে খাগড়াছড়িতে অর্ধবেলা হরতাল পালিত হয়। একই সময় দেশে বিদেশে অবস্থানরত ব্লগার এবং পার্বত্য অঞ্চলের কিছু দায়িত্বশীল ব্যাক্তিবর্গ কর্তৃক অনলাইনে বাঙালিদের উদ্দেশ্য করে বিভিন্ন রকম অপপ্রচার ও উস্কানিমূলক বক্তব্য দেয়া হয়।

    গত ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে ইউপিডিএফ এর কর্মী উখ্যানু মারমার নেতৃত্বে এবং সামাজিক মাধ্যমে দেশী ও প্রবাসী ব্লগারসহ পার্বত্য জেলার কিছু দায়িত্বশীল ব্যক্তির উস্কানিমূলক প্রচারণার প্রভাবে সমগ্র খাগড়াছড়িতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। অবরোধ চলাকালে এক পর্যায়ে ইউপিডিএফ এর প্ররোচনায় উশৃঙ্খল এলাকাবাসী টহলরত সেনাদলের উপর ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। ফলশ্রুতিতে তিনজন সেনা সদস্য আহত হয়। সার্বিক পরিস্থিতি এবং উসকানির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে সেনাবাহিনী অত্যন্ত ধৈর্য্য, সংযম ও মানবিকতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবেলা করে এবং বল প্রয়োগ থেকে বিরত থাকে।

    গত ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে ইউপিডিএফ এবং অঙ্গ সংগঠনের কর্মীরা আবারো দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টির চেষ্টা চালায় এবং বিভিন্ন স্থানে বাঙালি সহ সাধারণ মানুষের উপর গুলি, ভাঙচুর, অ্যাম্বুলেন্সে আক্রমণ এবং রাস্তা অবরোধসহ নাশকতা করে সমগ্র খাগড়াছড়ি পৌরসভা এলাকার আইন শৃংখলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটায়। উক্ত দিন দুপুর নাগাদ সামগ্রিক বিষয়টি পাহাড়ি-বাঙালির একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার রূপ নেয়। অবস্থা বিচারে জেলা প্রশাসন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক খাগড়াছড়ি ও গুইমারা এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। এমতাবস্থায়, সেনাবাহিনী, বিজিবি এবং আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী চরম ধৈর্য্যের সাথে সারা রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে এবং একটি অবশ্যম্ভাবী সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা প্রতিহত করা সম্ভবপর হয়।

    খাগড়াছড়ি পৌরসভা এলাকায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টির অপচেষ্টা ব্যর্থ হবার পর ইউপিডিএফ ও এর অঙ্গসংগঠন সমূহ আজ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকাল থেকে খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলার রামসু বাজার এলাকায় ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে সাধারণ জনগণকে উস্কে দিয়ে রাস্তা অবরোধ করে গুইমারা-খাগড়াছড়ি রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেয়। আজ সকাল ১০.৩০ ঘটিকায় ইউপিডিএফ কর্মী এবং সন্ত্রাসীরা এলাকার বাঙালি জনগোষ্ঠীর সাথে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া তে লিপ্ত হয়। এই পর্যায়ে সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে তারা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র, ইট-পাটকেল, গুলতি ও লাঠিসোটা নিয়ে সংঘবদ্ধভাবে সেনাবাহিনীর উপর হামলা চালায়। এতে সেনাবাহিনীর ০৩ জন অফিসারসহ ১০ জন সদস্য আহত হয়। একই সময় তারা রামগড় এলাকায় বিজিবির গাড়ি ভাঙচুর করে এবং বিজিবি সদস্যদের আহত করে। সংঘর্ষ চলাকালীন আনুমানিক ১১.৩০ ঘটিকার দিকে রামসু বাজারের পশ্চিম দিকে অবস্থিত উঁচু পাহাড় থেকে ইউপিডিএফ (মূল) সশস্ত্র দলের সদস্যরা ৪/৫ বার অটোমেটিক অস্ত্র দিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত পাহাড়ি, বাঙালি এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যস্ত সেনাসদস্যদের লক্ষ্য করে আনুমানিক ১০০-১৫০ রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে। এতে, ঘটনাস্থলে সংঘর্ষে লিপ্ত এলাকাবাসীর মধ্যে অনেকে গুলিবিদ্ধ হয়। এমতাবস্থায়, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনীর টহল দল দ্রুত সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের ধাওয়া করার লক্ষ্যে উক্ত এলাকায় গমন করে। সেনাবাহিনীর তৎপরতায় উক্ত সশস্ত্র দলটি দ্রুত এলাকা ত্যাগ করে।

    সমসাময়িক সময়ে রামসু বাজার এবং ঘরবাড়িতে ইউপিডিএফ (মূল) এর বহিরাগত দুষ্কৃতিকারীরা অগ্নিসংযোগ করে এবং বাঙালিদের সাথে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় লিপ্ত হয়। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রামসু বাজার এবং গুইমারা এলাকায় অতিরিক্ত সেনাদল নিয়োগ করা হয় এবং বিকাল ৪.৩০ মিনিটের দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

    বিগত কয়েকদিনের ঘটনা পর্যবেক্ষণে এটি স্পষ্ট যে, ইউপিডিএফ এবং তার অঙ্গসংগঠন সমূহ পার্বত্য চট্টগ্রামকে অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে সুপরিকল্পিতভাবে এলাকার মহিলা এবং স্কুলগামী কোমলমতি শিশুদের বিভিন্ন পন্থায় তাদের নাশকতামূলক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণে বাধ্য করছে। একই সাথে পার্বত্যাঞ্চলে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সংগঠনের লক্ষ্যে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্রসহ পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় নিয়ে আসার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। আজ (২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫) বিকালে বিজিবির কাপ্তাই ব্যাটালিয়ন কর্তৃক স্থাপিত চেকপোস্টে ইউপিডিএফ এর সন্ত্রাসী সংগঠন কর্তৃক পরিবহনকৃত বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র যাত্রীবাহী বাস হতে জব্দ করা হয়।

    বিগত ১৯ থেকে ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত খাগড়াছড়ি এবং গুইমারা এলাকায় বিভিন্ন ঘটনাকে পুঁজি করে আইনের আশ্রয় না নিয়ে পার্বত্য অঞ্চলকে অস্থিতিশীল এবং সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সংগঠনের বিষয়টি একটি বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের অংশ বলে প্রতীয়মান হয়। এই বিষয়ে বিভিন্ন প্রমাণাদি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নিকট সংরক্ষিত আছে। বিগত কয়েকদিনের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পার্বত্য অঞ্চলের সকল জাতিগোষ্ঠীর রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও জনসাধারণকে সংযত আচরণ করার জন্য আহবান জানাচ্ছে। পার্বত্য অঞ্চলের স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে সেনাবাহিনীসহ সকল আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে সহযোগীতা করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো। সকল ধরণের অপপ্রচার, মিথ্যা প্রচারণা, উস্কানিমূলক কর্মকান্ড সত্ত্বেও সেনাবাহিনী বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য এই অংশের অখন্ডতা রক্ষায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল জাতিগোষ্ঠীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সেনাবাহিনী যে কোন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় ২৭ ও ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি ঢাকা, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ (রবিবার): গত ২০২৪ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়িতে মোটরসাইকেল চালক মামুন হত্যাকে কেন্দ্র করে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) মূল এবং অঙ্গসংগঠন সমূহ দীঘিনালা ও রাঙামাটিতে সাম্প্রদায়িক অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা করে এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। ফলশ্রুতিতে তিন জন নিহত সহ বেশ কিছু এলাকাবাসী আহত হয়। গত বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর এর ঘটনার এক বছর পূর্তি হিসাবে এই বছর ইউপিডিএফ এবং এর সহযোগী সংগঠনসমূহ পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানে প্রতিবাদ মিছিল এর আয়োজন করে এবং অনুরূপ ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটানোর চেষ্টা করে। গত ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখ রাতে খাগড়াছড়ির সিঙ্গিনালা এলাকায় এক স্কুলছাত্রীর ধর্ষণের অভিযোগকে আমলে নিয়ে ইউপিডিএফ (মূল) এর দাবিকৃত সন্দেহভাজন শয়ন শীলকে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় গত ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে গ্রেপ্তার করা হয় এবং পুলিশ হেফাজতে রিমান্ডে নেয়া হয়। ঘটনাটির সত্যতা বিচারে আইনি প্রক্রিয়া বর্তমানে চলমান রয়েছে। শয়ন শীলকে গ্রেফতার করা সত্ত্বেও ইউপিডিএফ এর অঙ্গসংগঠন পিসিপি এর নেতা উখ্যানু মারমা ‘জুম্ম ছাত্র জনতার’ ব্যানারে গত ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল এবং প্রতিবাদী মানববন্ধনের ডাক দেয়। এর ধারাবাহিকতায় গত ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে ইউপিডিএফ এর আহ্বানে খাগড়াছড়িতে অর্ধবেলা হরতাল পালিত হয়। একই সময় দেশে বিদেশে অবস্থানরত ব্লগার এবং পার্বত্য অঞ্চলের কিছু দায়িত্বশীল ব্যাক্তিবর্গ কর্তৃক অনলাইনে বাঙালিদের উদ্দেশ্য করে বিভিন্ন রকম অপপ্রচার ও উস্কানিমূলক বক্তব্য দেয়া হয়। গত ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে ইউপিডিএফ এর কর্মী উখ্যানু মারমার নেতৃত্বে এবং সামাজিক মাধ্যমে দেশী ও প্রবাসী ব্লগারসহ পার্বত্য জেলার কিছু দায়িত্বশীল ব্যক্তির উস্কানিমূলক প্রচারণার প্রভাবে সমগ্র খাগড়াছড়িতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। অবরোধ চলাকালে এক পর্যায়ে ইউপিডিএফ এর প্ররোচনায় উশৃঙ্খল এলাকাবাসী টহলরত সেনাদলের উপর ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। ফলশ্রুতিতে তিনজন সেনা সদস্য আহত হয়। সার্বিক পরিস্থিতি এবং উসকানির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে সেনাবাহিনী অত্যন্ত ধৈর্য্য, সংযম ও মানবিকতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবেলা করে এবং বল প্রয়োগ থেকে বিরত থাকে। গত ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে ইউপিডিএফ এবং অঙ্গ সংগঠনের কর্মীরা আবারো দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টির চেষ্টা চালায় এবং বিভিন্ন স্থানে বাঙালি সহ সাধারণ মানুষের উপর গুলি, ভাঙচুর, অ্যাম্বুলেন্সে আক্রমণ এবং রাস্তা অবরোধসহ নাশকতা করে সমগ্র খাগড়াছড়ি পৌরসভা এলাকার আইন শৃংখলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটায়। উক্ত দিন দুপুর নাগাদ সামগ্রিক বিষয়টি পাহাড়ি-বাঙালির একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার রূপ নেয়। অবস্থা বিচারে জেলা প্রশাসন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক খাগড়াছড়ি ও গুইমারা এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। এমতাবস্থায়, সেনাবাহিনী, বিজিবি এবং আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী চরম ধৈর্য্যের সাথে সারা রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে এবং একটি অবশ্যম্ভাবী সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা প্রতিহত করা সম্ভবপর হয়। খাগড়াছড়ি পৌরসভা এলাকায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টির অপচেষ্টা ব্যর্থ হবার পর ইউপিডিএফ ও এর অঙ্গসংগঠন সমূহ আজ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকাল থেকে খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলার রামসু বাজার এলাকায় ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে সাধারণ জনগণকে উস্কে দিয়ে রাস্তা অবরোধ করে গুইমারা-খাগড়াছড়ি রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেয়। আজ সকাল ১০.৩০ ঘটিকায় ইউপিডিএফ কর্মী এবং সন্ত্রাসীরা এলাকার বাঙালি জনগোষ্ঠীর সাথে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া তে লিপ্ত হয়। এই পর্যায়ে সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে তারা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র, ইট-পাটকেল, গুলতি ও লাঠিসোটা নিয়ে সংঘবদ্ধভাবে সেনাবাহিনীর উপর হামলা চালায়। এতে সেনাবাহিনীর ০৩ জন অফিসারসহ ১০ জন সদস্য আহত হয়। একই সময় তারা রামগড় এলাকায় বিজিবির গাড়ি ভাঙচুর করে এবং বিজিবি সদস্যদের আহত করে। সংঘর্ষ চলাকালীন আনুমানিক ১১.৩০ ঘটিকার দিকে রামসু বাজারের পশ্চিম দিকে অবস্থিত উঁচু পাহাড় থেকে ইউপিডিএফ (মূল) সশস্ত্র দলের সদস্যরা ৪/৫ বার অটোমেটিক অস্ত্র দিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত পাহাড়ি, বাঙালি এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যস্ত সেনাসদস্যদের লক্ষ্য করে আনুমানিক ১০০-১৫০ রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে। এতে, ঘটনাস্থলে সংঘর্ষে লিপ্ত এলাকাবাসীর মধ্যে অনেকে গুলিবিদ্ধ হয়। এমতাবস্থায়, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনীর টহল দল দ্রুত সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের ধাওয়া করার লক্ষ্যে উক্ত এলাকায় গমন করে। সেনাবাহিনীর তৎপরতায় উক্ত সশস্ত্র দলটি দ্রুত এলাকা ত্যাগ করে। সমসাময়িক সময়ে রামসু বাজার এবং ঘরবাড়িতে ইউপিডিএফ (মূল) এর বহিরাগত দুষ্কৃতিকারীরা অগ্নিসংযোগ করে এবং বাঙালিদের সাথে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় লিপ্ত হয়। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রামসু বাজার এবং গুইমারা এলাকায় অতিরিক্ত সেনাদল নিয়োগ করা হয় এবং বিকাল ৪.৩০ মিনিটের দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। বিগত কয়েকদিনের ঘটনা পর্যবেক্ষণে এটি স্পষ্ট যে, ইউপিডিএফ এবং তার অঙ্গসংগঠন সমূহ পার্বত্য চট্টগ্রামকে অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে সুপরিকল্পিতভাবে এলাকার মহিলা এবং স্কুলগামী কোমলমতি শিশুদের বিভিন্ন পন্থায় তাদের নাশকতামূলক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণে বাধ্য করছে। একই সাথে পার্বত্যাঞ্চলে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সংগঠনের লক্ষ্যে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্রসহ পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় নিয়ে আসার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। আজ (২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫) বিকালে বিজিবির কাপ্তাই ব্যাটালিয়ন কর্তৃক স্থাপিত চেকপোস্টে ইউপিডিএফ এর সন্ত্রাসী সংগঠন কর্তৃক পরিবহনকৃত বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র যাত্রীবাহী বাস হতে জব্দ করা হয়। বিগত ১৯ থেকে ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত খাগড়াছড়ি এবং গুইমারা এলাকায় বিভিন্ন ঘটনাকে পুঁজি করে আইনের আশ্রয় না নিয়ে পার্বত্য অঞ্চলকে অস্থিতিশীল এবং সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সংগঠনের বিষয়টি একটি বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের অংশ বলে প্রতীয়মান হয়। এই বিষয়ে বিভিন্ন প্রমাণাদি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নিকট সংরক্ষিত আছে। বিগত কয়েকদিনের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পার্বত্য অঞ্চলের সকল জাতিগোষ্ঠীর রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও জনসাধারণকে সংযত আচরণ করার জন্য আহবান জানাচ্ছে। পার্বত্য অঞ্চলের স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে সেনাবাহিনীসহ সকল আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে সহযোগীতা করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো। সকল ধরণের অপপ্রচার, মিথ্যা প্রচারণা, উস্কানিমূলক কর্মকান্ড সত্ত্বেও সেনাবাহিনী বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য এই অংশের অখন্ডতা রক্ষায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল জাতিগোষ্ঠীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সেনাবাহিনী যে কোন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
    0 Reacties 0 aandelen 5K Views 0 voorbeeld
  • কতটা ভয়াবহ অনলাইন জুয়ার আসক্তি জেনে নিন ।।
    অবাধ তথ্য-প্রযুক্তির নেতিবাচক সুযোগ কাজে লাগিয়ে অনলাইনে গড়ে তোলা হয়েছে অপরাধের বিরাট এ সাম্রাজ্য। পদে পদে দেওয়া হচ্ছে লোভনীয় অফার। যেগুলো মূলত টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ফাঁদ। সেই ফাঁদে পা দিয়ে শুধু অর্থ নয়, নৈতিক স্খলনও ঘটছে অনেকের। বারংবার কঠোরতা দেখিয়েও নানা ফাঁকফোকর আর কতিপয় অসাধু ব্যক্তিদের তৎপরতায় শেষপর্যন্ত নীরব পরাজয়ের স্বীকার হতে হচ্ছে নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা ও সংশ্লিষ্টদের। ফলে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে অনলাইন গ্যাম্বলিং (জুয়া), বেটিং (বাজি) আর ক্যাসিনো
    https://eyenewsbd.com/watch/ktta-bhabh-onlain-juar-askti-jene-nin_7AjOZWhdnCAyFwW.html
    কতটা ভয়াবহ অনলাইন জুয়ার আসক্তি জেনে নিন ।। অবাধ তথ্য-প্রযুক্তির নেতিবাচক সুযোগ কাজে লাগিয়ে অনলাইনে গড়ে তোলা হয়েছে অপরাধের বিরাট এ সাম্রাজ্য। পদে পদে দেওয়া হচ্ছে লোভনীয় অফার। যেগুলো মূলত টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ফাঁদ। সেই ফাঁদে পা দিয়ে শুধু অর্থ নয়, নৈতিক স্খলনও ঘটছে অনেকের। বারংবার কঠোরতা দেখিয়েও নানা ফাঁকফোকর আর কতিপয় অসাধু ব্যক্তিদের তৎপরতায় শেষপর্যন্ত নীরব পরাজয়ের স্বীকার হতে হচ্ছে নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা ও সংশ্লিষ্টদের। ফলে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে অনলাইন গ্যাম্বলিং (জুয়া), বেটিং (বাজি) আর ক্যাসিনো https://eyenewsbd.com/watch/ktta-bhabh-onlain-juar-askti-jene-nin_7AjOZWhdnCAyFwW.html
    EYENEWSBD.COM
    কতটা ভয়াবহ অনলাইন জুয়ার আসক্তি জেনে নিন
    ⁣অবাধ তথ্য-প্রযুক্তির নেতিবাচক সুযোগ কাজে লাগিয়ে অনলাইনে গড়ে তোলা হয়েছে অপরাধের বিরাট এ সাম্রাজ্য। পদে পদে দেওয়া হচ্ছে লোভনীয় অফার। যেগুলো মূলত টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ফাঁদ। সেই ফাঁদে পা দিয়ে শুধু অর্থ নয়, নৈতিক স্খলনও ঘটছে
    Like
    1
    1 Reacties 0 aandelen 3K Views 0 voorbeeld
  • কুষ্টিয়ায় তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রস্তাবনা নিয়ে গোলটেবিল বৈঠক

    জাকির হোসেন।। সারাদেশের ন্যায় কুষ্টিয়াতেও তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রস্তাবনা নিয়ে এক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় কুষ্টিয়ার সুইম ক্যাফে এন্ড পার্টি সেন্টারে হেযবুত তওহীদের কুষ্টিয়া জেলা শাখার আয়োজনে এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। আলোচনায় অংশ নেন জেলার সাংবাদিক, গণমাধ্যমকর্মী,শিক্ষক,আইনজীবী,বুদ্ধিজীবী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধি। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন হেযবুত তওহীদের কুষ্টিয়া জেলা শাখার সভাপতি মো. আক্কাস আলী। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. নিজাম উদ্দিন। তিনি তাঁর প্রবন্ধে বলেন,একটি রাষ্ট্রের শান্তি-শৃঙ্খলা নির্ভর করে সেই রাষ্ট্রের গৃহীত ব্যবস্থার উপর। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়,মানবসৃষ্ট কোনো মতবাদই পৃথিবীতে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি; বরং সংঘাত ও অন্যায় সৃষ্টি করেছে। একমাত্র আল্লাহ প্রদত্ত জীবনব্যবস্থাই ন্যায়,সাম্য ও সুবিচার প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম। তিনি আরও বলেন,আল্লাহর দেওয়া নীতির ভিত্তিতে গড়ে উঠা রাষ্ট্রব্যবস্থা জনগণের বাকস্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করবে। তবে মিথ্যা তথ্য প্রচার,অপবাদ, পরনিন্দা বা গোপন গোয়েন্দাগিরি ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। গণমাধ্যমের দায়িত্ব সত্য যাচাই করে নিরপেক্ষ তথ্য প্রচার করা। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহ-সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদ,কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মোখলেছুর রহমান সুমন এবং কুষ্টিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক আমির জসের উদ্দীন। সঞ্চালনায় ছিলেন খুলনা বিভাগীয় অর্থবিষয়ক সম্পাদক মো. কামাল হোসেন। বক্তারা বলেন, রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রতিটি খাতে আল্লাহর প্রদত্ত নীতিমালা অনুসরণ করা হলে সমাজে প্রকৃত শান্তি, ন্যায় ও সমতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব। মানবসৃষ্ট বিধান মানুষকে শান্তি দিতে ব্যর্থ প্রমাণিত হয়েছে, তাই চলমান সংকট নিরসনে আল্লাহর বিধান প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই। তাঁরা আরও বলেন, মুসলিমদের অনৈক্যই তাদের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা। তাই ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এখনই সময়। ঐক্যের মূল ভিত্তি হবে “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ হুকুমদাতা ও বিধানদাতা হিসেবে কেবল আল্লাহকে সর্বক্ষেত্রে মেনে নেওয়া। এই ঘোষণাই ব্যক্তি,গোষ্ঠী ও দলের ঊর্ধ্বে মুসলিম জাতিকে এক পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে। সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদ,সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জসের উদ্দীন,নারী ও শিশু স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক সুলতানা রাজিয়া,খুলনা বিভাগীয় নারী সম্পাদক জেরিন সাইয়ারা ও জেলা নারী সম্পাদক শারমিন খানম। গোলটেবিল বৈঠকে নেতাকর্মীদের উপচে পড়া উপস্থিতি ও উদ্দীপনা চোখে পড়ার মতো ছিল।
    কুষ্টিয়ায় তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রস্তাবনা নিয়ে গোলটেবিল বৈঠক জাকির হোসেন।। সারাদেশের ন্যায় কুষ্টিয়াতেও তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রস্তাবনা নিয়ে এক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় কুষ্টিয়ার সুইম ক্যাফে এন্ড পার্টি সেন্টারে হেযবুত তওহীদের কুষ্টিয়া জেলা শাখার আয়োজনে এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। আলোচনায় অংশ নেন জেলার সাংবাদিক, গণমাধ্যমকর্মী,শিক্ষক,আইনজীবী,বুদ্ধিজীবী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধি। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন হেযবুত তওহীদের কুষ্টিয়া জেলা শাখার সভাপতি মো. আক্কাস আলী। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. নিজাম উদ্দিন। তিনি তাঁর প্রবন্ধে বলেন,একটি রাষ্ট্রের শান্তি-শৃঙ্খলা নির্ভর করে সেই রাষ্ট্রের গৃহীত ব্যবস্থার উপর। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়,মানবসৃষ্ট কোনো মতবাদই পৃথিবীতে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি; বরং সংঘাত ও অন্যায় সৃষ্টি করেছে। একমাত্র আল্লাহ প্রদত্ত জীবনব্যবস্থাই ন্যায়,সাম্য ও সুবিচার প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম। তিনি আরও বলেন,আল্লাহর দেওয়া নীতির ভিত্তিতে গড়ে উঠা রাষ্ট্রব্যবস্থা জনগণের বাকস্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করবে। তবে মিথ্যা তথ্য প্রচার,অপবাদ, পরনিন্দা বা গোপন গোয়েন্দাগিরি ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। গণমাধ্যমের দায়িত্ব সত্য যাচাই করে নিরপেক্ষ তথ্য প্রচার করা। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহ-সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদ,কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মোখলেছুর রহমান সুমন এবং কুষ্টিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক আমির জসের উদ্দীন। সঞ্চালনায় ছিলেন খুলনা বিভাগীয় অর্থবিষয়ক সম্পাদক মো. কামাল হোসেন। বক্তারা বলেন, রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রতিটি খাতে আল্লাহর প্রদত্ত নীতিমালা অনুসরণ করা হলে সমাজে প্রকৃত শান্তি, ন্যায় ও সমতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব। মানবসৃষ্ট বিধান মানুষকে শান্তি দিতে ব্যর্থ প্রমাণিত হয়েছে, তাই চলমান সংকট নিরসনে আল্লাহর বিধান প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই। তাঁরা আরও বলেন, মুসলিমদের অনৈক্যই তাদের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা। তাই ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এখনই সময়। ঐক্যের মূল ভিত্তি হবে “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ হুকুমদাতা ও বিধানদাতা হিসেবে কেবল আল্লাহকে সর্বক্ষেত্রে মেনে নেওয়া। এই ঘোষণাই ব্যক্তি,গোষ্ঠী ও দলের ঊর্ধ্বে মুসলিম জাতিকে এক পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে। সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদ,সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জসের উদ্দীন,নারী ও শিশু স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক সুলতানা রাজিয়া,খুলনা বিভাগীয় নারী সম্পাদক জেরিন সাইয়ারা ও জেলা নারী সম্পাদক শারমিন খানম। গোলটেবিল বৈঠকে নেতাকর্মীদের উপচে পড়া উপস্থিতি ও উদ্দীপনা চোখে পড়ার মতো ছিল।
    0 Reacties 0 aandelen 5K Views 0 voorbeeld
  • কুতুবদিয়ায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

    কুতুবদিয়া প্রতিনিধি:

    কুতুবদিয়ায় শারদীয় দুর্গাপূজা যথাযথ ভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বুধবার সকালে কুতুবদিয়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ হলরুমে প্রস্তুতি সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ক্যথোয়াইপ্রু মারমা।

    সভায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ সাদাত হোসেন, কুতুবদিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আরমান হোসেন, উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ আবুছউদ্দিন, কুতুবদিয়া জামায়াতের আমীর আ.স.ম শাহারিয়ার চৌধুরী, লেমশীখালী ইউপি চেয়ারম্যান আকতার হোছাইন, দক্ষিণ ধূরুং ইউপি চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন আল আজাদ, কৈয়ারবিল ইউপি চেয়ারম্যান(ভারপ্রাপ্ত) শফিউল আলম কুতুবী, আলী আকবর ডেইল ইউপি চেয়ারম্যান(ভারপ্রাপ্ত) আকতার কামাল সিকদারসহ জনপ্রতিনিধি, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন মন্দির কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    সভায় আগামী শারদীয় দুর্গাপূজা যথাযথ ভাবে সম্পন্ন করার জন্য বিভিন্ন কমিটি গঠন, আইনশৃঙ্খলা ঠিক রাখা, দুর্গাপূজা শেষ না হওয়া পর্যন্ত রাজনৈতিক দল সব শ্রেণী পেশার মানুষের সহযোগিতা কামনা করেন।
    কুতুবদিয়ায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত কুতুবদিয়া প্রতিনিধি: কুতুবদিয়ায় শারদীয় দুর্গাপূজা যথাযথ ভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকালে কুতুবদিয়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ হলরুমে প্রস্তুতি সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ক্যথোয়াইপ্রু মারমা। সভায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ সাদাত হোসেন, কুতুবদিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আরমান হোসেন, উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ আবুছউদ্দিন, কুতুবদিয়া জামায়াতের আমীর আ.স.ম শাহারিয়ার চৌধুরী, লেমশীখালী ইউপি চেয়ারম্যান আকতার হোছাইন, দক্ষিণ ধূরুং ইউপি চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন আল আজাদ, কৈয়ারবিল ইউপি চেয়ারম্যান(ভারপ্রাপ্ত) শফিউল আলম কুতুবী, আলী আকবর ডেইল ইউপি চেয়ারম্যান(ভারপ্রাপ্ত) আকতার কামাল সিকদারসহ জনপ্রতিনিধি, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন মন্দির কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভায় আগামী শারদীয় দুর্গাপূজা যথাযথ ভাবে সম্পন্ন করার জন্য বিভিন্ন কমিটি গঠন, আইনশৃঙ্খলা ঠিক রাখা, দুর্গাপূজা শেষ না হওয়া পর্যন্ত রাজনৈতিক দল সব শ্রেণী পেশার মানুষের সহযোগিতা কামনা করেন।
    0 Reacties 0 aandelen 3K Views 0 voorbeeld
  • ‎আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কুতুবদিয়া উপজেলা শাখার উদ্যোগে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় মেডিকেল গেইট অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন , ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ কুতুবদিয়া উপজেলা শাখার সেক্রেটারি কে. এম. আশফাক কুতুবী।
    ‎আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কুতুবদিয়া উপজেলা শাখার উদ্যোগে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় মেডিকেল গেইট অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন , ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ কুতুবদিয়া উপজেলা শাখার সেক্রেটারি কে. এম. আশফাক কুতুবী।
    Love
    1
    0 Reacties 0 aandelen 2K Views 0 voorbeeld
Zoekresultaten
Eidok https://eidok.com