• ধামরাইয়ে সন্ত্রাস বিরোধী আইনে করা মামলায় তিনজনসহ গ্রেপ্তার ৬
    ধামরাইয়ে সন্ত্রাস বিরোধী আইনে করা মামলায় তিনজনসহ গ্রেপ্তার ৬
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 63 Views 2 0 Προεπισκόπηση
  • আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম গ্রেপ্তার


    ১৫ নভেম্বর ২০২৫**

    আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যক্তিত্ব হিরো আলমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৫ নভেম্বর) দুপুরে তাকে রাজধানীর হাতিরবিল থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়। গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাতিরবিল থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ফুয়াদ আহমেদ।

    এসআই ফুয়াদ আহমেদ জানান, দুপুরের দিকে হিরো আলমকে থানায় আনা হয় এবং প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার কাগজপত্র যাচাই-বাছাই শেষে পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া নেওয়া হবে।

    স্ত্রী রিয়া মনির মামলার ভিত্তিতেই গ্রেপ্তার

    পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হিরো আলমের স্ত্রী রিয়া মনি সম্প্রতি থানা পুলিশে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলাটি পারিবারিক বিরোধ, ব্যক্তিগত বিবাদসহ কয়েকটি অভিযোগকে কেন্দ্র করে করা হয়েছে বলে জানা গেছে। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ আইনগত প্রক্রিয়া হিসেবে হিরো আলমকে গ্রেপ্তার করে।

    থানায় চলছে জিজ্ঞাসাবাদ

    গ্রেপ্তারের পর হিরো আলমকে হাতিরবিল থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তিনি কী ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন বা মামলার বিষয়ে কী বলেছেন—তা এখনো পুলিশ আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি। তদন্ত কর্মকর্তারা জানান, মামলার নথিপত্র ও অভিযোগের ধরন অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    পরবর্তী পদক্ষেপ

    পুলিশ জানায়, হিরো আলমকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। আদালতে তাকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করা হবে কি না, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে তদন্ত দল।
    তবে থানা পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে—সবকিছু মামলার স্বভাব ও তদন্তের প্রয়োজনীয়তার ওপর নির্ভর করবে।

    হিরো আলমের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য জানা যায়নি

    ঘটনার পর হিরো আলমের পরিবারের সদস্য বা আইনজীবীর পক্ষ থেকেও তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেলে পরবর্তীতে হালনাগাদ করা হবে।
    আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম গ্রেপ্তার ১৫ নভেম্বর ২০২৫** আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যক্তিত্ব হিরো আলমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৫ নভেম্বর) দুপুরে তাকে রাজধানীর হাতিরবিল থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়। গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাতিরবিল থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ফুয়াদ আহমেদ। এসআই ফুয়াদ আহমেদ জানান, দুপুরের দিকে হিরো আলমকে থানায় আনা হয় এবং প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার কাগজপত্র যাচাই-বাছাই শেষে পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া নেওয়া হবে। স্ত্রী রিয়া মনির মামলার ভিত্তিতেই গ্রেপ্তার পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হিরো আলমের স্ত্রী রিয়া মনি সম্প্রতি থানা পুলিশে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলাটি পারিবারিক বিরোধ, ব্যক্তিগত বিবাদসহ কয়েকটি অভিযোগকে কেন্দ্র করে করা হয়েছে বলে জানা গেছে। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ আইনগত প্রক্রিয়া হিসেবে হিরো আলমকে গ্রেপ্তার করে। থানায় চলছে জিজ্ঞাসাবাদ গ্রেপ্তারের পর হিরো আলমকে হাতিরবিল থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তিনি কী ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন বা মামলার বিষয়ে কী বলেছেন—তা এখনো পুলিশ আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি। তদন্ত কর্মকর্তারা জানান, মামলার নথিপত্র ও অভিযোগের ধরন অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরবর্তী পদক্ষেপ পুলিশ জানায়, হিরো আলমকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। আদালতে তাকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করা হবে কি না, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে তদন্ত দল। তবে থানা পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে—সবকিছু মামলার স্বভাব ও তদন্তের প্রয়োজনীয়তার ওপর নির্ভর করবে। হিরো আলমের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য জানা যায়নি ঘটনার পর হিরো আলমের পরিবারের সদস্য বা আইনজীবীর পক্ষ থেকেও তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেলে পরবর্তীতে হালনাগাদ করা হবে।
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 92 Views 0 Προεπισκόπηση
  • ইঞ্জিনিয়ার টিএসআই আইয়ুব
    ইঞ্জিনিয়ার টিএসআই আইয়ুব
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 51 Views 0 Προεπισκόπηση
  • বাংলাদেশ সাংবাদিক ঐক্য পরিষদ বিজেইউসি বর্ষ পূর্তি উদযাপিত...
    বাংলাদেশ সাংবাদিক ঐক্য পরিষদ বিজেইউসি বর্ষ পূর্তি উদযাপিত...
    1 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 582 Views 0 Προεπισκόπηση
  • ⁣বাংলাদেশ সাংবাদিক ঐক্য পরিষদের ১ম বর্ষপূর্তি ও ২য় বর্ষে পদার্পণ উৎসবে ⁣জাতীয় প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়া বলেন
    ⁣বাংলাদেশ সাংবাদিক ঐক্য পরিষদের ১ম বর্ষপূর্তি ও ২য় বর্ষে পদার্পণ উৎসবে ⁣জাতীয় প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়া বলেন 🔸🔸🔸
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 651 Views 21 0 Προεπισκόπηση
  • ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েমকে জড়িয়ে ধরলেন আযহারী ....
    ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েমকে জড়িয়ে ধরলেন আযহারী ....
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 6χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুন: অব্যবস্থাপনা না ষড়যন্ত্র ? প্রশ্ন তুলেছেন জনপ্রিয় ইসলামী বক্তা আজহারী..
    শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুন: অব্যবস্থাপনা না ষড়যন্ত্র ? প্রশ্ন তুলেছেন জনপ্রিয় ইসলামী বক্তা আজহারী..
    Like
    1
    1 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 2χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • কুমিল্লা-৪ আসনে হাসনাত আবদুল্লাহর জনপ্রিয়তা নিয়ে বিএনপি-জামায়াতের উদ্বেগ..
    কুমিল্লা-৪ আসনে হাসনাত আবদুল্লাহর জনপ্রিয়তা নিয়ে বিএনপি-জামায়াতের উদ্বেগ..
    Like
    1
    1 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 1χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση




  • যশোর ৬ কেশবপুরের উন্নয়নই আমার লক্ষ্য: কেন্দ্রীয় বিএনপি`র সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু

    ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে যশোর -৬ (কেশবপুর) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী কেন্দ্রীয় বি এনপির সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু নিজ এলাকায় রাজনৈতিক কার্যক্রম শুরু করেছেন।
    শুক্রবার (১৭ ই অক্টোবর) বিকেলে কেশবপুর উপজেলার সুফলাকাটী ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ড ডহরি সার্বজনিন পূজা মন্দির মাঠে উঠান বৈঠকের আয়োজন করেন।
    সেখানে স্থানীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগণ উপস্থিত হয়ে তাকে স্বাগত জানান।

    মহানন্দ মন্ডল এর সভাপতিত্বে ও বিএনপি নেতা ফারুক হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু।
    উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাবু অমলেন্দু দাস অপু বলেন ,কেশবপুরের মানুষের দীর্ঘদিনের বঞ্চনা ও অবহেলা দূর করাই আমার মূল লক্ষ্য।
    জনগণের অধিকার আদায়ে আমি সর্বদা আপোষহীন ভূমিকা পালন করব। কেশবপুর বাসীর দোয়া, ভালোবাসা ও সমর্থন নিয়েই আগামীর পথচলা শুরু করেছি।
    তিনি আরও বলেন, বিএনপি জনগণের দল। এ দলের শক্তি হচ্ছে তৃণমূল। কেশবপুরের প্রতিটি মানুষই আমার পরিবার, আমি আপনাদের পাশে থাকতে চাই সবসময় আমি আপনাদের সন্তান আপনাদের ভাই । আমার একটাই লক্ষ্য কেশবপুরের উন্নয়ন ও মানুষের অধিকার আদায়। সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদে আমি আপনাদের প্রত্যাশার জায়গায় একজন দায়িত্বশীল নেতা হিসেবে থাকতে চাই।
    তিনি বলেন, এই বৈঠকের উদ্দেশ্য একটাই-আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হই, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনে শামিল হই। আমরা চাই একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। আর সেই নির্বাচনের মাধ্যমে আমরা আবারো জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করব, যেখানে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার স্বপ্ন, স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশ নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্ব বাস্তবে রূপ নেবে।
    যশোর-০৬ (কেশবপুর) আসনটি ঐতিহ্যগতভাবে রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কেন্দ্রীয় বিএনপি'র সহধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু মাঠে নামা বিএনপির জন্য ইতিবাচক বার্তা বহন করছে। কারণ দীর্ঘদিন পর এ আসনে একজন সম্ভাব্য প্রার্থী তৃণমূলের সাথে সরাসরি সংযোগ স্থাপন শুরু করলেন। এতে কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে নতুন উদ্দীপনা তৈরি হতে পারে।
    ডহরি এলাকার প্রবীণ ভোটাররা জানান, বিএনপি যদি সংগঠিতভাবে মাঠে কাজ করতে পারে তবে আসন্ন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ পরিবেশ তৈরি হবে। আর তরুণ ভোটাররা বলছেন, নতুন প্রার্থী এলাকায় আশার সঞ্চার করেছেন।
    স্থানীয়রা মনে করছেন, দীর্ঘদিন পর বিএনপির একজন সম্ভাব্য প্রার্থীর মাঠপর্যায়ে সরাসরি জনগণের সাথে সংযোগ স্থাপন নির্বাচনকে নতুন মাত্রা দেবে। এ বৈঠককে ঘিরে এলাকায় উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে।
    অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সুফলাকাটি ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন , বিএনপি মশিয়ার রহমান মোল্যা, পৌর যুবদল নেতা মোস্তফা , যুবদল রাফাত হোসেন, যুবদল নেতা হারুন সরদার, সহ কেশবপুরের বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আসা অনেক বিএনপি'র নেতা বৃন্দ
    বাবু অমলেন্দু দাস অপু বলেন ডহরি এলাকা আসলে জলাবদ্ধতা এখানে ১২ মাসই পানিতে থাকে এলাকাবাসী দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয় তাহলে এই কষ্ট আর কেশবপুরবাসীর থাকবে না আমি সর্বপ্রথম সংসদে গিয়ে কেশবপুরবাসীর এই জলবদ্ধতার কথা উল্লেখ করবো উত্থাপন করব কিভাবে জলাবদ্ধতা সমাধান করা যায় আপনারা আমার কাছে চেয়েছেন জলাবদ্ধতা নিরাশনের কথা আপনার আমার উপর আস্থা রাখুন দল যদি আমাকে মনে নাম দেয় আপনারা যদি আমাকে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত করতে পারেন তাহলে আমি কেশবপুরবাসীর জন্য কাজ করে যেতে পারবো আমি কেশবপুরি সন্তান বিগত ৪০ বছর ধরে আমি বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত হয়তোবা আমি কেশবপুরে বেশিদিন সময় দিতে পারি নাই ফাসিস্ট সরকার থাকাকালীন আমাকে অনেক সময় গাছের ডালে বাগানে ঘেরের টঙ্গে ঘুমাতে হয়েছে এছাড়া আমি ২০১৮ সালের নির্বাচনে মনোনয়ন ক্রয় করি এবং তা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে জমা দল আমাকে নিষেধ করার কারনে আমি তা তুলে নেই, আপনাদের দোয়া ও আশীর্বাদ থাকলে আমি মনে করি দল আমাকে মনোনয়ন দিবেন সবশেষে আমি বলতে চাই আমি কেশবপুরবাসীর উন্নয়নের কাজ করে যেতে চায় বিশেষ করে ভবদাহ অঞ্চলে যে জলাবদ্ধতা এটি কিভাবে নিরশন করা যায় সেটি যদি দল আমাকে মনোনয়ন দেয় এবং আপনারা দোয়া এবং ভোট নিয়ে আমাকে সংসদে নিতে পারেন তাহলে আমি সংসদেই জলাবদ্ধতা নিয়েই প্রথম দিনই বলবো এবং কিভাবে তা সমাধান করা যায় সেই চেষ্টাই করেন আপনারা সকলে সুস্থ থাকুন আমি আপনাদের কাছে দোয়া ও আশীর্বাদ চাই।
    যশোর ৬ কেশবপুরের উন্নয়নই আমার লক্ষ্য: কেন্দ্রীয় বিএনপি`র সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে যশোর -৬ (কেশবপুর) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী কেন্দ্রীয় বি এনপির সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু নিজ এলাকায় রাজনৈতিক কার্যক্রম শুরু করেছেন। শুক্রবার (১৭ ই অক্টোবর) বিকেলে কেশবপুর উপজেলার সুফলাকাটী ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ড ডহরি সার্বজনিন পূজা মন্দির মাঠে উঠান বৈঠকের আয়োজন করেন। সেখানে স্থানীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগণ উপস্থিত হয়ে তাকে স্বাগত জানান। মহানন্দ মন্ডল এর সভাপতিত্বে ও বিএনপি নেতা ফারুক হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু। উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাবু অমলেন্দু দাস অপু বলেন ,কেশবপুরের মানুষের দীর্ঘদিনের বঞ্চনা ও অবহেলা দূর করাই আমার মূল লক্ষ্য। জনগণের অধিকার আদায়ে আমি সর্বদা আপোষহীন ভূমিকা পালন করব। কেশবপুর বাসীর দোয়া, ভালোবাসা ও সমর্থন নিয়েই আগামীর পথচলা শুরু করেছি। তিনি আরও বলেন, বিএনপি জনগণের দল। এ দলের শক্তি হচ্ছে তৃণমূল। কেশবপুরের প্রতিটি মানুষই আমার পরিবার, আমি আপনাদের পাশে থাকতে চাই সবসময় আমি আপনাদের সন্তান আপনাদের ভাই । আমার একটাই লক্ষ্য কেশবপুরের উন্নয়ন ও মানুষের অধিকার আদায়। সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদে আমি আপনাদের প্রত্যাশার জায়গায় একজন দায়িত্বশীল নেতা হিসেবে থাকতে চাই। তিনি বলেন, এই বৈঠকের উদ্দেশ্য একটাই-আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হই, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনে শামিল হই। আমরা চাই একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। আর সেই নির্বাচনের মাধ্যমে আমরা আবারো জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করব, যেখানে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার স্বপ্ন, স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশ নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্ব বাস্তবে রূপ নেবে। যশোর-০৬ (কেশবপুর) আসনটি ঐতিহ্যগতভাবে রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কেন্দ্রীয় বিএনপি'র সহধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু মাঠে নামা বিএনপির জন্য ইতিবাচক বার্তা বহন করছে। কারণ দীর্ঘদিন পর এ আসনে একজন সম্ভাব্য প্রার্থী তৃণমূলের সাথে সরাসরি সংযোগ স্থাপন শুরু করলেন। এতে কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে নতুন উদ্দীপনা তৈরি হতে পারে। ডহরি এলাকার প্রবীণ ভোটাররা জানান, বিএনপি যদি সংগঠিতভাবে মাঠে কাজ করতে পারে তবে আসন্ন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ পরিবেশ তৈরি হবে। আর তরুণ ভোটাররা বলছেন, নতুন প্রার্থী এলাকায় আশার সঞ্চার করেছেন। স্থানীয়রা মনে করছেন, দীর্ঘদিন পর বিএনপির একজন সম্ভাব্য প্রার্থীর মাঠপর্যায়ে সরাসরি জনগণের সাথে সংযোগ স্থাপন নির্বাচনকে নতুন মাত্রা দেবে। এ বৈঠককে ঘিরে এলাকায় উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সুফলাকাটি ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন , বিএনপি মশিয়ার রহমান মোল্যা, পৌর যুবদল নেতা মোস্তফা , যুবদল রাফাত হোসেন, যুবদল নেতা হারুন সরদার, সহ কেশবপুরের বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আসা অনেক বিএনপি'র নেতা বৃন্দ বাবু অমলেন্দু দাস অপু বলেন ডহরি এলাকা আসলে জলাবদ্ধতা এখানে ১২ মাসই পানিতে থাকে এলাকাবাসী দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয় তাহলে এই কষ্ট আর কেশবপুরবাসীর থাকবে না আমি সর্বপ্রথম সংসদে গিয়ে কেশবপুরবাসীর এই জলবদ্ধতার কথা উল্লেখ করবো উত্থাপন করব কিভাবে জলাবদ্ধতা সমাধান করা যায় আপনারা আমার কাছে চেয়েছেন জলাবদ্ধতা নিরাশনের কথা আপনার আমার উপর আস্থা রাখুন দল যদি আমাকে মনে নাম দেয় আপনারা যদি আমাকে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত করতে পারেন তাহলে আমি কেশবপুরবাসীর জন্য কাজ করে যেতে পারবো আমি কেশবপুরি সন্তান বিগত ৪০ বছর ধরে আমি বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত হয়তোবা আমি কেশবপুরে বেশিদিন সময় দিতে পারি নাই ফাসিস্ট সরকার থাকাকালীন আমাকে অনেক সময় গাছের ডালে বাগানে ঘেরের টঙ্গে ঘুমাতে হয়েছে এছাড়া আমি ২০১৮ সালের নির্বাচনে মনোনয়ন ক্রয় করি এবং তা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে জমা দল আমাকে নিষেধ করার কারনে আমি তা তুলে নেই, আপনাদের দোয়া ও আশীর্বাদ থাকলে আমি মনে করি দল আমাকে মনোনয়ন দিবেন সবশেষে আমি বলতে চাই আমি কেশবপুরবাসীর উন্নয়নের কাজ করে যেতে চায় বিশেষ করে ভবদাহ অঞ্চলে যে জলাবদ্ধতা এটি কিভাবে নিরশন করা যায় সেটি যদি দল আমাকে মনোনয়ন দেয় এবং আপনারা দোয়া এবং ভোট নিয়ে আমাকে সংসদে নিতে পারেন তাহলে আমি সংসদেই জলাবদ্ধতা নিয়েই প্রথম দিনই বলবো এবং কিভাবে তা সমাধান করা যায় সেই চেষ্টাই করেন আপনারা সকলে সুস্থ থাকুন আমি আপনাদের কাছে দোয়া ও আশীর্বাদ চাই।
    0 Σχόλια 1 Μοιράστηκε 4χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • জামালপুরে লোমযুক্ত বিরল রোগে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার: বঞ্চনার গল্প..
    জামালপুরে লোমযুক্ত বিরল রোগে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার: বঞ্চনার গল্প..
    Like
    1
    1 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 2χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা..
    কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা..
    Like
    1
    1 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 1χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • চুয়াডাঙ্গায় বিএনপির ৩৫৭ নেতাকর্মীর জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান..
    চুয়াডাঙ্গায় বিএনপির ৩৫৭ নেতাকর্মীর জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান..
    Like
    1
    1 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 2χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
Αναζήτηση αποτελεσμάτων
Eidok App https://eidok.com