• সোনাইমুড়ীতে পুলিশের গুলিতে নিহতদের ঘটনাকে পুঁজি করে জনপ্রতিনিধিসহ নিরীহদের মামলা দিয়ে হয়রানি, বাদী বলেন তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার

    নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে গত বছরের ৫ আগস্ট পুলিশ-ছাত্র জনতার সংঘর্ষে ২ পুলিশসহ ৫ জন নিহত হওয়ার ঘটনাকে পুঁজি করে মামলা বাণিজ্য করা ও নিরীহদের হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে এ মামলা দায়ের করার অভিযোগ করেছেন ক্ষতিগ্রস্তদের স্বজনেরা। মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানাজানি হওয়ার পর এ মামলা নিয়ে আলোচনার ঝড় বইছে জেলার ব্যাপী।

    সরেজমিনে গিয়ে এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর ঐ দিন বিকেলে সোনাইমুড়ীতে ছাত্র-জনতার বিজয় মিছিল বের হয়। মিছিল থেকে উত্তেজিত জনতার সাথে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষ পাল্টা সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে উত্তেজিত জনতা এক পুলিশ কর্মকর্তাকে জবাই করে আরও এক পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা করে। এ সময় পুলিশের গুলিতে ৩ জন মারা যায় ও কয়েকজন ছাত্র-জনতা গুলিবিদ্ধ হয়। এ সময় মিছিলকারীরা থানা ঘেরাও করে থানা ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও অস্ত্র লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হওয়া বেগমগঞ্জ উপজেলার মীর আলীপুর গ্রামের আলী মুন্সী বাড়ীর মোরশেদ আলমের ছেলে বিএনপি কর্মী ওয়ার্লিং মিস্ত্রী মোঃ আসিফ (২৪) গুলিবিদ্ধ গুরুতর আহত হয়। পরবর্তীতে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৬ আগস্ট শুক্রবার সে মারা যায়।

    এই ব্যাপারে আসিফের বাবা মোরশেদ আলম বাদী হয়ে গত বছরের ১৯ আগস্ট চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৬নং আমলী আদালত নোয়াখালীতে মামলা নং- সিআর ৩২২/২০২৪ দায়ের করেন। মামলায় নোয়াখালী-৪ আসনের সাবেক এমপি একরামুল করিম চৌধুরী ও নোয়াখালী-১ আসনের সাবেক এমপি এইচ এম ইব্রাহিম সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও শ্রেনী পেশার ৩৯ জন সহ অজ্ঞাতনামা দুই/আড়াই হাজার লোকজনকে আসামী করা হয়েছে। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ২৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৬ জন জামিনে আছেন। বাকীরা জেল হাজতে আছেন। অন্যরা গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।

    মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি এ মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার ছেলে হারানোর বেদনার সুযোগে একটি মহল তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য তার নাম ব্যবহার করে এ মামলা সাজিয়েছে। তিনি, তার ছেলে সহ তাদের বাড়ির সবাই বিএনপি’র রাজনীতির সাথে জড়িত বলে জানান। সরকার বিরোধী আন্দোলনে তারা সক্রিয়ভাবে ভূমিক পালন করেছিলেন। তার ছেলে আন্দোলনে শহীদ হয়েছে, ছেলেকে তিনি কখনো ফিরে পাবেন না। ছেলের শোকে যখন তিনি শোকাহত তখন কে বা কারা কিভাবে এ মামলা দিয়েছে আমার জানা নেই। তবে ফারহান নামের একজন লোক এ ষড়যন্ত্রমূলক মামলার সাথে জড়িত থাকতে পারে বলে সে জেনেছে। তাকে তিনি দেখলে চিনবেন কিন্তু ঠিকানা জানা নেই। তিনি আরও বলেন আমি যদি মামলা করতাম তাহলে আমার দলের নেতা সাবেক মন্ত্রী বরকত উল্যা বুলু ভাই সহ যারা আমাকে সহযোগিতা করেছে তাদের সাথে পরামর্শ করে করতাম। এ মামলায় যাদেরকে আসামী করা হয়েছে তাদের অনেককেই আমি চিনিও না, কারো কারো নাম শুনেছি। এ মামলায় আমার দলীয় বিএনপি’র কয়েকজনের নামও রয়েছে।

    এ মামলা আদালতে দাখিলকারী আইনজীবী শাহ মনজুরুল হাসান বলেন, তিনি অসুস্থ্য হার্টের রোগী। নারী নির্যাতনের একটি মামলার কথা বলে মামলার আর্জি না শুনিয়ে তড়িগড়ি করে তার স্বাক্ষর নিয়েছেন সাবেক পি.পি আবদুর রহমানের জুনিয়র এ্যাডভোকেট এনাম মঞ্জু। তিনি আরো বলেন, স্বাক্ষর নেওয়ার ৩/৪ দিন পর তার সহকারী তাকে জানান, আপনি কী মামলায় স্বাক্ষর করেছেন? এটাতো রাজনৈতিক মামলা! তখন আমি বুঝেছি আমি ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছি। শাহ মঞ্জুরুল হাসান অভিযোগ করে বলেন, সাবেক পি.পি আবদুর রহমান ও বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন আমার স্বাক্ষর নিয়ে জালিয়াতি করে এ মামলা করেছে।

    এই ব্যাপারে সাবেক পি.পি আবদুর রহমান বলেন, শাহ মঞ্জুরুল হাসানকে মামলার আর্জি পড়ে শোনানো হয়েছে, এখন তিনি অস্বীকার করছেন। যাদেরকে আসামী করা হয়েছে এরা সবাই স্বৈরাচারের দোসর, মামলা হলে অসুবিধা কী?

    এই বিষয়ে বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন বলেন, মামলা হয়েছে এটাই সত্য। কে দোষী কে নির্দোষ তা স্বাক্ষ্য প্রমাণে দেখা যাবে।

    এই ব্যাপারে সোনাইমুড়ী থানা অফিসার ইনচার্জ মোরশেদ আলম জানান, আদালতের নির্দেশে থানায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে এবং আসামীদের গ্রেফতার করা হয়েছে।

    এ মামলার বিষয়ে সোনাইমুড়ী এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার নেতৃবৃন্দরা জানান, মামলার বাদীর বক্তব্যসহ সার্বিক বিষয় বিবেচনা করলে এটা একটা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা, এতে কোনো সন্দেহ নেই। মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করা এ মামলার উদ্দেশ্য ছিল। এলাকাবাসী জানান, এই মামলার বিষয়ে সঠিক তদন্ত করে মিথ্যা মামলা ও ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় এনে নিরাপরাধ লোকদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে। এই বিষয়ে অনেকে এ প্রতিবেদকে প্রশ্ন করে বলেন, আসিফ পুলিশের গুলিতে নিহত হয়, সাধারণ মানুষ আসামী হবে কেন? এটাই প্রমাণ করে এ মামলা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা। বিষয়টি নিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে সত্য উদঘাটন করা উচিত বলে এলাকাবাসী মন্তব্য করেন।

    সোনাইমুড়ীতে পুলিশের গুলিতে নিহতদের ঘটনাকে পুঁজি করে জনপ্রতিনিধিসহ নিরীহদের মামলা দিয়ে হয়রানি, বাদী বলেন তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে গত বছরের ৫ আগস্ট পুলিশ-ছাত্র জনতার সংঘর্ষে ২ পুলিশসহ ৫ জন নিহত হওয়ার ঘটনাকে পুঁজি করে মামলা বাণিজ্য করা ও নিরীহদের হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে এ মামলা দায়ের করার অভিযোগ করেছেন ক্ষতিগ্রস্তদের স্বজনেরা। মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানাজানি হওয়ার পর এ মামলা নিয়ে আলোচনার ঝড় বইছে জেলার ব্যাপী। সরেজমিনে গিয়ে এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর ঐ দিন বিকেলে সোনাইমুড়ীতে ছাত্র-জনতার বিজয় মিছিল বের হয়। মিছিল থেকে উত্তেজিত জনতার সাথে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষ পাল্টা সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে উত্তেজিত জনতা এক পুলিশ কর্মকর্তাকে জবাই করে আরও এক পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা করে। এ সময় পুলিশের গুলিতে ৩ জন মারা যায় ও কয়েকজন ছাত্র-জনতা গুলিবিদ্ধ হয়। এ সময় মিছিলকারীরা থানা ঘেরাও করে থানা ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও অস্ত্র লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হওয়া বেগমগঞ্জ উপজেলার মীর আলীপুর গ্রামের আলী মুন্সী বাড়ীর মোরশেদ আলমের ছেলে বিএনপি কর্মী ওয়ার্লিং মিস্ত্রী মোঃ আসিফ (২৪) গুলিবিদ্ধ গুরুতর আহত হয়। পরবর্তীতে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৬ আগস্ট শুক্রবার সে মারা যায়। এই ব্যাপারে আসিফের বাবা মোরশেদ আলম বাদী হয়ে গত বছরের ১৯ আগস্ট চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৬নং আমলী আদালত নোয়াখালীতে মামলা নং- সিআর ৩২২/২০২৪ দায়ের করেন। মামলায় নোয়াখালী-৪ আসনের সাবেক এমপি একরামুল করিম চৌধুরী ও নোয়াখালী-১ আসনের সাবেক এমপি এইচ এম ইব্রাহিম সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও শ্রেনী পেশার ৩৯ জন সহ অজ্ঞাতনামা দুই/আড়াই হাজার লোকজনকে আসামী করা হয়েছে। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ২৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৬ জন জামিনে আছেন। বাকীরা জেল হাজতে আছেন। অন্যরা গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি এ মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার ছেলে হারানোর বেদনার সুযোগে একটি মহল তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য তার নাম ব্যবহার করে এ মামলা সাজিয়েছে। তিনি, তার ছেলে সহ তাদের বাড়ির সবাই বিএনপি’র রাজনীতির সাথে জড়িত বলে জানান। সরকার বিরোধী আন্দোলনে তারা সক্রিয়ভাবে ভূমিক পালন করেছিলেন। তার ছেলে আন্দোলনে শহীদ হয়েছে, ছেলেকে তিনি কখনো ফিরে পাবেন না। ছেলের শোকে যখন তিনি শোকাহত তখন কে বা কারা কিভাবে এ মামলা দিয়েছে আমার জানা নেই। তবে ফারহান নামের একজন লোক এ ষড়যন্ত্রমূলক মামলার সাথে জড়িত থাকতে পারে বলে সে জেনেছে। তাকে তিনি দেখলে চিনবেন কিন্তু ঠিকানা জানা নেই। তিনি আরও বলেন আমি যদি মামলা করতাম তাহলে আমার দলের নেতা সাবেক মন্ত্রী বরকত উল্যা বুলু ভাই সহ যারা আমাকে সহযোগিতা করেছে তাদের সাথে পরামর্শ করে করতাম। এ মামলায় যাদেরকে আসামী করা হয়েছে তাদের অনেককেই আমি চিনিও না, কারো কারো নাম শুনেছি। এ মামলায় আমার দলীয় বিএনপি’র কয়েকজনের নামও রয়েছে। এ মামলা আদালতে দাখিলকারী আইনজীবী শাহ মনজুরুল হাসান বলেন, তিনি অসুস্থ্য হার্টের রোগী। নারী নির্যাতনের একটি মামলার কথা বলে মামলার আর্জি না শুনিয়ে তড়িগড়ি করে তার স্বাক্ষর নিয়েছেন সাবেক পি.পি আবদুর রহমানের জুনিয়র এ্যাডভোকেট এনাম মঞ্জু। তিনি আরো বলেন, স্বাক্ষর নেওয়ার ৩/৪ দিন পর তার সহকারী তাকে জানান, আপনি কী মামলায় স্বাক্ষর করেছেন? এটাতো রাজনৈতিক মামলা! তখন আমি বুঝেছি আমি ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছি। শাহ মঞ্জুরুল হাসান অভিযোগ করে বলেন, সাবেক পি.পি আবদুর রহমান ও বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন আমার স্বাক্ষর নিয়ে জালিয়াতি করে এ মামলা করেছে। এই ব্যাপারে সাবেক পি.পি আবদুর রহমান বলেন, শাহ মঞ্জুরুল হাসানকে মামলার আর্জি পড়ে শোনানো হয়েছে, এখন তিনি অস্বীকার করছেন। যাদেরকে আসামী করা হয়েছে এরা সবাই স্বৈরাচারের দোসর, মামলা হলে অসুবিধা কী? এই বিষয়ে বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন বলেন, মামলা হয়েছে এটাই সত্য। কে দোষী কে নির্দোষ তা স্বাক্ষ্য প্রমাণে দেখা যাবে। এই ব্যাপারে সোনাইমুড়ী থানা অফিসার ইনচার্জ মোরশেদ আলম জানান, আদালতের নির্দেশে থানায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে এবং আসামীদের গ্রেফতার করা হয়েছে। এ মামলার বিষয়ে সোনাইমুড়ী এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার নেতৃবৃন্দরা জানান, মামলার বাদীর বক্তব্যসহ সার্বিক বিষয় বিবেচনা করলে এটা একটা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা, এতে কোনো সন্দেহ নেই। মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করা এ মামলার উদ্দেশ্য ছিল। এলাকাবাসী জানান, এই মামলার বিষয়ে সঠিক তদন্ত করে মিথ্যা মামলা ও ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় এনে নিরাপরাধ লোকদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে। এই বিষয়ে অনেকে এ প্রতিবেদকে প্রশ্ন করে বলেন, আসিফ পুলিশের গুলিতে নিহত হয়, সাধারণ মানুষ আসামী হবে কেন? এটাই প্রমাণ করে এ মামলা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা। বিষয়টি নিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে সত্য উদঘাটন করা উচিত বলে এলাকাবাসী মন্তব্য করেন।
    Love
    1
    1 Comments 0 Shares 622 Views 0 Reviews
  • ঢাকায় পৌঁছাবে সিঙ্গাপুরের চিকিৎসক দল: মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় আহতদের উন্নত চিকিৎসা..
    https://eyenewsbd.com/articles/read/dhaka-pounchabe-singgapurer-chikitsk-dl-mailston-durghtna-ahtder-unnt-chikitsa_15480.html
    ঢাকায় পৌঁছাবে সিঙ্গাপুরের চিকিৎসক দল: মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় আহতদের উন্নত চিকিৎসা.. https://eyenewsbd.com/articles/read/dhaka-pounchabe-singgapurer-chikitsk-dl-mailston-durghtna-ahtder-unnt-chikitsa_15480.html
    EYENEWSBD.COM
    ঢাকায় পৌঁছাবে সিঙ্গাপুরের চিকিৎসক দল: মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় আহতদের উন্নত চিকিৎসা.. | আই নিউজ বিডি
    মাইলস্টোন স্কুল দুর্ঘটনায় আহতদের উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরের চিকিৎসক দল আজ রাতে ঢাকায় আসছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।..
    Like
    2
    1 Comments 0 Shares 340 Views 0 Reviews
  • কেন্দুয়ায় নিখোঁজের ৫ দিন পর হাওর থেকে কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
    প্রতিনিধি, কেন্দুয়া (নেত্রকোনা)
    নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় নিখোঁজের ৫ দিন পর কেনু মিয়া (৫৪) নামে এক কৃষকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে উপজেলার সান্দিকোনা ইউনিয়নের টিপ্রা গ্রামের হাওর থেকে এ মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। কেনু মিয়া টিপ্রা গ্রামের মৃত আব্দুর রাশিদের ছেলে।

    পুলিশ ও স্বজনদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, কেনু মিয়ার স্ত্রী-সন্তানরা জীবিকার উদ্দেশ্যে ঢাকায় থাকেন। তিনি একাই বাড়িতে থেকে অন্যের জমি বর্গাচাষ করতেন। হাওরের ফসলি জমিতে কাজ করার উদ্দেশ্যে গত বুধবার (১৬ জুলাই) বিকেলে তিনি বাড়ি থেকে বের হয়ে যান। পরে আর বাড়ি ফিরেননি। পরদিন বাড়িতে তার উপস্থিতি দেখতে না পেয়ে স্বজন ও প্রতিবেশিরা তাকে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন।

    এদিকে সোমবার দুপুরের দিকে স্থানীয় লোকজন হাওরে কাজ করতে গেলে কেনু মিয়ার পঁচা-গলা মরদেহ তার বর্গা নেওয়া জমিতে পড়ে থাকতে দেখেন। পরে থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে।

    এ বিষয়ে কথা হলে কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ পঁচে-গলে গেছে। তা উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আপাতত থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টার্স পাওয়ার পর প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে বলেও ওসি জানান।

    নিহতের চাচা আমজাত হোসেন বাচ্চু মিয়া জানান, “কেনু মিয়া আমার ভাতিজা। নিখোঁজ হওয়ার পর আমরা অনেক খোঁজাখুঁজি করেছি। কেউ কিছু বলতে পারেনি। অবশেষে আজ হাওরে তার মরদেহ ভেসে থাকতে দেখে আমরা পুলিশকে খবর দিই।”

    প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, কেনু মিয়া তার বর্গা নেওয়া জমিতে কাজ করতে গিয়ে কোনো দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মৃত্যুবরণ করতে পারেন। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়া না পর্যন্ত মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।

    ঘটনাটি ঘিরে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। অনেকেই মনে করছেন, অসুস্থতা বা আকস্মিক কোনো দুর্ঘটনার কারণেই এই মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে। স্থানীয় বাসিন্দারা কেনু মিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ উদঘাটনের দাবি জানিয়েছেন।

    মো: হুমায়ুন কবির কেন্দুয়া নেত্রকোনা থেকে।।
    ০১৭১৬৩১৩৩৪৬

    কেন্দুয়ায় নিখোঁজের ৫ দিন পর হাওর থেকে কৃষকের মরদেহ উদ্ধার প্রতিনিধি, কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় নিখোঁজের ৫ দিন পর কেনু মিয়া (৫৪) নামে এক কৃষকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে উপজেলার সান্দিকোনা ইউনিয়নের টিপ্রা গ্রামের হাওর থেকে এ মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। কেনু মিয়া টিপ্রা গ্রামের মৃত আব্দুর রাশিদের ছেলে। পুলিশ ও স্বজনদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, কেনু মিয়ার স্ত্রী-সন্তানরা জীবিকার উদ্দেশ্যে ঢাকায় থাকেন। তিনি একাই বাড়িতে থেকে অন্যের জমি বর্গাচাষ করতেন। হাওরের ফসলি জমিতে কাজ করার উদ্দেশ্যে গত বুধবার (১৬ জুলাই) বিকেলে তিনি বাড়ি থেকে বের হয়ে যান। পরে আর বাড়ি ফিরেননি। পরদিন বাড়িতে তার উপস্থিতি দেখতে না পেয়ে স্বজন ও প্রতিবেশিরা তাকে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। এদিকে সোমবার দুপুরের দিকে স্থানীয় লোকজন হাওরে কাজ করতে গেলে কেনু মিয়ার পঁচা-গলা মরদেহ তার বর্গা নেওয়া জমিতে পড়ে থাকতে দেখেন। পরে থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। এ বিষয়ে কথা হলে কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ পঁচে-গলে গেছে। তা উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আপাতত থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টার্স পাওয়ার পর প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে বলেও ওসি জানান। নিহতের চাচা আমজাত হোসেন বাচ্চু মিয়া জানান, “কেনু মিয়া আমার ভাতিজা। নিখোঁজ হওয়ার পর আমরা অনেক খোঁজাখুঁজি করেছি। কেউ কিছু বলতে পারেনি। অবশেষে আজ হাওরে তার মরদেহ ভেসে থাকতে দেখে আমরা পুলিশকে খবর দিই।” প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, কেনু মিয়া তার বর্গা নেওয়া জমিতে কাজ করতে গিয়ে কোনো দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মৃত্যুবরণ করতে পারেন। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়া না পর্যন্ত মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। ঘটনাটি ঘিরে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। অনেকেই মনে করছেন, অসুস্থতা বা আকস্মিক কোনো দুর্ঘটনার কারণেই এই মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে। স্থানীয় বাসিন্দারা কেনু মিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ উদঘাটনের দাবি জানিয়েছেন। মো: হুমায়ুন কবির কেন্দুয়া নেত্রকোনা থেকে।। ০১৭১৬৩১৩৩৪৬
    0 Comments 0 Shares 532 Views 0 Reviews
  • সকল জেলা থেকে এ*প্লাই করা যাবে।

    মনিটরিং অফিসার:
    যো*গ্যতা:অনার্স/ডিগ্রি/ডিপ্লোমা/সমমান।।
    স্যা*লারি:১২-১৫।
    সারাদেশ থেকে এ*প্লাই করা যাবে।
    জ*ব লোকেশন:ঢাকা এবং যে কোন জেলা।

    ফ্লিট ম্যানেজমেন্ট (অফিসার):
    যো*গ্যতা:অনার্স/ডিগ্রি/ডিপ্লোমা/সমমান।।
    স্যা*লারি:১৪-২৫।
    সারাদেশ থেকে এ*প্লাই করা যাবে।
    জ*ব লোকেশন:ঢাকা

    রাইডার:স্যা*লারি :১৫-৩৫ (আনুমানিক কমিশন বেইজড)
    শর্টিং/লোডার:স্যা*লারি:১৪
    জ*ব লোকেশন:যে কোন জেলা।
    যোগ্যতা:৫ম শ্রেনী।

    ম্যানেজার:স্যা*লারি: ১৪-২৫
    যোগ্যতা:অনার্স/ডিগ্রি/ডিপ্লোমা
    রংপুর, লালমনিরহাট,কুড়িগ্রাম, নীলফামারি থেকে এ*প্লাই করতে পারবে।

    সরাসরি যোগাযোগ:
    সেন্ট্রাল ওয়্যারহাউজ
    স্টেডফাস্ট কুরিয়ার লিমিটেড।
    তাজ মার্কেট, ৩য় তলা
    মিলিনিয়াম সিটি, ওয়েস্ট ঘাটারচর, কেরানীগঞ্জ।

    আগ্রহীরা গুগল ফর্ম পূরণ করুন।
    https://forms.gle/Fpi2k4kWq2dTaeBM9

    বিশেষ প্রয়োজনে:শুধুমাত্র হোয়াটসঅ্যাপ/মেসেজ।
    মোঃ মেহেদী হাসান হৃদয় : 01568-090161
    মোঃ সামিউল ইসলাম সাজু : 01717-130933
    মোঃ হাদিসুর রহমান : 01796-017206
    কাইয়ুম : 01751-131202
    মমিন:01566015410
    জুলফিকার:01767-184917
    সোয়াদ:01797680460
    রবিউল:01852462830
    রিয়াদ: 01731440563

    #নিয়োগ #bdjobcircular #jobcircular #জব #jobs #jobcircular2025
    সকল জেলা থেকে এ*প্লাই করা যাবে। মনিটরিং অফিসার: যো*গ্যতা:অনার্স/ডিগ্রি/ডিপ্লোমা/সমমান।। স্যা*লারি:১২-১৫। সারাদেশ থেকে এ*প্লাই করা যাবে। জ*ব লোকেশন:ঢাকা এবং যে কোন জেলা। ফ্লিট ম্যানেজমেন্ট (অফিসার): যো*গ্যতা:অনার্স/ডিগ্রি/ডিপ্লোমা/সমমান।। স্যা*লারি:১৪-২৫। সারাদেশ থেকে এ*প্লাই করা যাবে। জ*ব লোকেশন:ঢাকা রাইডার:স্যা*লারি :১৫-৩৫ (আনুমানিক কমিশন বেইজড) শর্টিং/লোডার:স্যা*লারি:১৪ জ*ব লোকেশন:যে কোন জেলা। যোগ্যতা:৫ম শ্রেনী। ম্যানেজার:স্যা*লারি: ১৪-২৫ যোগ্যতা:অনার্স/ডিগ্রি/ডিপ্লোমা রংপুর, লালমনিরহাট,কুড়িগ্রাম, নীলফামারি থেকে এ*প্লাই করতে পারবে। সরাসরি যোগাযোগ: সেন্ট্রাল ওয়্যারহাউজ স্টেডফাস্ট কুরিয়ার লিমিটেড। তাজ মার্কেট, ৩য় তলা মিলিনিয়াম সিটি, ওয়েস্ট ঘাটারচর, কেরানীগঞ্জ। আগ্রহীরা গুগল ফর্ম পূরণ করুন। https://forms.gle/Fpi2k4kWq2dTaeBM9 বিশেষ প্রয়োজনে:শুধুমাত্র হোয়াটসঅ্যাপ/মেসেজ। মোঃ মেহেদী হাসান হৃদয় : 01568-090161 মোঃ সামিউল ইসলাম সাজু : 01717-130933 মোঃ হাদিসুর রহমান : 01796-017206 কাইয়ুম : 01751-131202 মমিন:01566015410 জুলফিকার:01767-184917 সোয়াদ:01797680460 রবিউল:01852462830 রিয়াদ: 01731440563 #নিয়োগ #bdjobcircular #jobcircular #জব #jobs #jobcircular2025
    0 Comments 0 Shares 881 Views 0 Reviews
  • আজ, ১৭ জুলাই ২০২৫, বাংলাদেশের শীর্ষ সংবাদগুলো নিম্নরূপ:

    ১. গোপালগঞ্জে সহিংসতা ও কারফিউ: গোপালগঞ্জে ন্যাশনাল সিটিজেন পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ সমর্থকদের সাথে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সংঘর্ষে অন্তত চারজন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সরকার বুধবার রাত ৮টা থেকে ১০ ঘণ্টার কারফিউ জারি করেছে। এ ঘটনায় সরকার এবং আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বিপরীতমুখী বক্তব্য এসেছে, যেখানে আওয়ামী লীগ এটিকে ‘রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন’ হিসেবে অভিহিত করেছে।

    ২. ছাত্র আন্দোলন ও বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ: গত বছরের জুলাই আন্দোলনের প্রথম বার্ষিকীতে ছাত্ররা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবাদ, শোক প্রার্থনা, ও কফিন মিছিল করেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ প্রধান পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে (বিসিএল) বিতাড়িত করা হয়েছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে, ছাত্রীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    ৩. সত্যজিৎ রায়ের পৈতৃক ভিটা নিয়ে বিতর্ক: ময়মনসিংহে সত্যজিৎ রায়ের পৈতৃক বাড়ি ভেঙে ফেলার পরিকল্পনা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। ভারত সরকার এটি পুনর্নির্মাণে সহায়তার প্রস্তাব দেওয়ায় বাংলাদেশ সরকার ভবনটি ভাঙার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এবং পুনর্নির্মাণের জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে।

    ৪. নারী ও শিশুদের প্রতি সহিংসতা বৃদ্ধি: ২০২৫ সালের প্রথমার্ধে নারী ও শিশুদের প্রতি সহিংসতা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, সামাজিক কলঙ্ক, শাস্তির অভাব, ও বিচার ব্যবস্থার ব্যর্থতা এই বৃদ্ধির কারণ।

    ৫. জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণ: চট্টগ্রামে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্মরণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ড্রোন শো আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়া, ‘জুলাই শহীদ দিবস’ পালন করা হয়েছে, যেখানে বিভিন্ন স্থানে বিশেষ প্রার্থনা ও শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

    ৬. অর্থনৈতিক ও আন্তর্জাতিক খবর: বাংলাদেশ ব্যাংক তিন দিনের মধ্যে দ্বিতীয় ডলার নিলামে ৩১৩ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। এছাড়া, মালয়েশিয়া বাংলাদেশী শ্রমিকদের জন্য একাধিক প্রবেশ ভিসা চালু করেছে।

    ৭. ক্রীড়া সাফল্য: এসএএফএফ আন্ডার-২০ মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ তৃতীয় জয় পেয়েছে, শান্তি মার্ডির হ্যাটট্রিকে ভুটানকে ৪-১ গোলে হারিয়ে।
    আজ, ১৭ জুলাই ২০২৫, বাংলাদেশের শীর্ষ সংবাদগুলো নিম্নরূপ: ১. গোপালগঞ্জে সহিংসতা ও কারফিউ: গোপালগঞ্জে ন্যাশনাল সিটিজেন পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ সমর্থকদের সাথে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সংঘর্ষে অন্তত চারজন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সরকার বুধবার রাত ৮টা থেকে ১০ ঘণ্টার কারফিউ জারি করেছে। এ ঘটনায় সরকার এবং আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বিপরীতমুখী বক্তব্য এসেছে, যেখানে আওয়ামী লীগ এটিকে ‘রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন’ হিসেবে অভিহিত করেছে। ২. ছাত্র আন্দোলন ও বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ: গত বছরের জুলাই আন্দোলনের প্রথম বার্ষিকীতে ছাত্ররা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবাদ, শোক প্রার্থনা, ও কফিন মিছিল করেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ প্রধান পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে (বিসিএল) বিতাড়িত করা হয়েছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে, ছাত্রীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ৩. সত্যজিৎ রায়ের পৈতৃক ভিটা নিয়ে বিতর্ক: ময়মনসিংহে সত্যজিৎ রায়ের পৈতৃক বাড়ি ভেঙে ফেলার পরিকল্পনা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। ভারত সরকার এটি পুনর্নির্মাণে সহায়তার প্রস্তাব দেওয়ায় বাংলাদেশ সরকার ভবনটি ভাঙার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এবং পুনর্নির্মাণের জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে। ৪. নারী ও শিশুদের প্রতি সহিংসতা বৃদ্ধি: ২০২৫ সালের প্রথমার্ধে নারী ও শিশুদের প্রতি সহিংসতা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, সামাজিক কলঙ্ক, শাস্তির অভাব, ও বিচার ব্যবস্থার ব্যর্থতা এই বৃদ্ধির কারণ। ৫. জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণ: চট্টগ্রামে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্মরণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ড্রোন শো আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়া, ‘জুলাই শহীদ দিবস’ পালন করা হয়েছে, যেখানে বিভিন্ন স্থানে বিশেষ প্রার্থনা ও শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। ৬. অর্থনৈতিক ও আন্তর্জাতিক খবর: বাংলাদেশ ব্যাংক তিন দিনের মধ্যে দ্বিতীয় ডলার নিলামে ৩১৩ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। এছাড়া, মালয়েশিয়া বাংলাদেশী শ্রমিকদের জন্য একাধিক প্রবেশ ভিসা চালু করেছে। ৭. ক্রীড়া সাফল্য: এসএএফএফ আন্ডার-২০ মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ তৃতীয় জয় পেয়েছে, শান্তি মার্ডির হ্যাটট্রিকে ভুটানকে ৪-১ গোলে হারিয়ে।
    0 Comments 0 Shares 558 Views 0 Reviews
  • গোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রায় হামলার প্রতিবাদে ঢাকায় মশাল মিছিল..
    https://eyenewsbd.com/articles/read/gopalgnje-ensipir-pdjatra-hamlar-prtibade-dhakaj-mshal-michil_14903.html
    গোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রায় হামলার প্রতিবাদে ঢাকায় মশাল মিছিল.. https://eyenewsbd.com/articles/read/gopalgnje-ensipir-pdjatra-hamlar-prtibade-dhakaj-mshal-michil_14903.html
    EYENEWSBD.COM
    গোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রায় হামলার প্রতিবাদে ঢাকায় মশাল মিছিল.. | আই নিউজ বিডি
    গোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রায় হামলার প্রতিবাদে ঢাকায় মশাল মিছিল করেছে দলটির নেতাকর্মীরা।..
    Like
    2
    1 Comments 0 Shares 504 Views 0 Reviews
  • ছাত্রশিবির ‘মব’ সৃষ্টি করে শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করছে, অভিযোগ ছাত্রদলের
    ইসলামী ছাত্রশিবির ‘মব’ তৈরি করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। সংগঠনটির দাবি, মিটফোর্ডের হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে শিবির সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করে ছাত্রদলের বিপক্ষে অপপ্রচার, মব সৃষ্টি করেছে।

    দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি না করতে শিবিরের প্রতি হুঁশিয়ারি দিয়ে বিএনপির সহযোগী এই সংগঠনটি বলেছে, বিএনপির শীর্ষ নেতাকে নিয়ে অশ্লীল স্লোগান, অপপ্রচারের পরও ছাত্রদলের লাখো নেতাকর্মীকে তারা শান্ত রেখেছেন। কারণ, তারা দেশে কোনো অস্থিতিশীলতা চান না।


    সোমবার (১৪ জুলাই) রাজধানীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে সংগঠনটির শীর্ষ নেতারা এসব কথা বলেন। গোপন তৎপরতায় দীর্ঘদিন ধরে গুপ্ত সংগঠনের মব সৃষ্টির অপচেষ্টা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বিনষ্ট করা এবং সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির প্রতিবাদে এ দিন রাজধানীসহ দেশব্যাপী বিক্ষোভ মিছিল করে সংগঠনটি।

    পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে এদিন বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মিছিল শুরু করে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল। পরে মিছিলটি নাইটিঙ্গেল মোড়, পল্টন মোড়, প্রেস ক্লাব, কার্জন হল, টিএসসি হয়ে শাহবাগে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির।

    মিছিলে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় নেতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকার চার মহানগরসহ বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় ‘রাজকার আর স্বৈরাচার মিলে মিলে একাকার’, ‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’, ‘তুমি কে আমি কে বাংলাদেশি, বাংলাদেশি’, ‘দিল্লি নয়, পিন্ডি নয়, সবার আগে বাংলাদেশ’, ‘এই লড়াই মুক্তির, এই লড়াইয়ে জিততে হবে’, ‘বাংলাদেশ, গণতন্ত্র হয়নি শেষ, সজাগ থাকো বাংলাদেশ’সহ ইত্যাদি স্লোগান দেন ছাত্রদল নেতাকর্মীরা।


    নয়াপল্টনে বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশে রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, ছাত্রদলের লাখো নেতাকর্মীকে তারা শান্ত রেখেছেন। বিএনপির শীর্ষ নেতাকে নিয়ে অশ্লীল স্লোগান দেওয়ার পরও নেতাকর্মীদের শান্ত রাখা হয়েছে। কারণ, তারা দেশে কোনো অস্থিতিশীলতা চান না।

    ‘মব’ কালচারের সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কোনো সম্পর্ক নেই দাবি করে তিনি বলেন, আমরা সতর্ক করে দিচ্ছি- আগামীতে এ ধরনের অস্থিতিশীল কোনো ঘটনায় যদি ‘ক্যাম্পাস ক্রস’ ইস্যু করা হয় এবং মব ক্রিয়েট করা হয়, এর দায়-দায়িত্ব গুপ্ত সংগঠনকে বহন করতে হবে।

    তিনি আরও বলেন, কয়েক বছর পর যখন এই সরকারকে নিয়ে প্রশ্ন উঠবে, মব নিয়ে জাতির সামনে যখন প্রশ্ন আসবে, ছাত্রশিবির এবং বর্তমান সরকারকে এর দায়-দায়িত্ব বহন করতে হবে।

    রাকিব বলেন, গুটিকয়েক শিক্ষার্থী শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ছবি এবং সম্মানহানি করেছে। কিন্তু সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাদের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেনি। আমরা বিশ্বাস করি ছাত্রসমাজ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের অবদান সম্পর্কে জানে। আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তারেক রহমানের নেতৃত্ব অবশ্যম্ভাবী, সেটি ছাত্রসমাজ অনুভব করে বিধায় এ ফাঁদে পা দেয়নি।


    মিছিল শুরুর আগে নয়াপল্টনে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, মিটফোর্ডের হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে ‘কথিত’ সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে, তারা সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করে ছাত্রদলের বিপক্ষে মব সৃষ্টি করেছে। অত্যন্ত দুঃখজনক হলো, তারা আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামেও বিভিন্ন অপপ্রচার, প্রোপাগান্ডা তৈরি করেছে। গত এক সপ্তাহে আরও কয়েকটি জঘন্য হত্যাকাণ্ড হয়েছে। কিন্তু এগুলো নিয়ে তারা কোনো শিক্ষার্থীকে বিভ্রান্ত করেনি। শুধু মিটফোর্ডের ঘটনা নিয়ে শিবিরের গুপ্ত কর্মীরা মব সৃষ্টি করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করছে।

    তিনি বলেন, এসব অপতৎপরতার বিরুদ্ধে আমাদের বিক্ষোভ মিছিল। আমরা এর মাধ্যমে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার করতে চাই। কিন্তু এর মাধ্যমে আমরা কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করতে চাই না।

    এর আগে সকাল থেকেই নয়াপল্টন এলাকায় ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ছিলো সরব উপস্থিতি। ব্যানার, ফেস্টুন, স্লোগানে মুখর ছিল দলীয় কার্যালয়ের সামনের এলাকা। বিভিন্ন ইউনিট থেকে আসা নেতাকর্মীদের চোখে-মুখে ছিল ক্ষোভ ও প্রতিবাদের ছাপ। যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে মোতায়েন ছিল বিপুলসংখ্যক পুলিশ।

    একই দাবিতে এ দিন ঢাকা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এর মধ্যে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় দক্ষিণ জেলা ছাত্রদল, ভৈরবে যৌথভাবে উপজেলা ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল; গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্রদল, মানিকগঞ্জ জেলা ছাত্রদল, নওগাঁ জেলা ছাত্রদল, নীলফামারী জেলা ছাত্রদল, মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলা ছাত্রদল, পিরোজপুর জেলা ছাত্রদল, সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রদল, সিলেট জেলা ও মহানগর ছাত্রদল, নড়াইল জেলা ছাত্রদল, লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রদল, ফেনী জেলা ছাত্রদল, দিনাজপুর জেলা ছাত্রদল, ভোলা জেলা ছাত্রদল, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রদল অন্যতম।

    মিছিলপরবর্তী সমাবেশে ইবি জিয়া পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. ফারুকুজ্জামান খান বলেন, ফেসবুক বা সোশ্যাল মিডিয়াকে আশ্রয় করে একটি গোষ্ঠী বিভিন্ন রকম কুরুচিপূর্ণ প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। সেই প্রচারণা যে শুধু বিএনপির বিরুদ্ধে, তা নয়। বিভিন্ন টেলিভিশনে নানা ধরনের ব্যক্তিত্ব, সাংবাদিক, সুশীল ব্যক্তিত্ব যখন বিভিন্ন ধরনের বিশ্লেষণ করেন, তখনই একটা পক্ষ এসে তাদেরকে বিশ্রি ভাষায় গালাগাল করে। এই গালাগাল শেখাল কে?
    ছাত্রশিবির ‘মব’ সৃষ্টি করে শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করছে, অভিযোগ ছাত্রদলের ইসলামী ছাত্রশিবির ‘মব’ তৈরি করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। সংগঠনটির দাবি, মিটফোর্ডের হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে শিবির সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করে ছাত্রদলের বিপক্ষে অপপ্রচার, মব সৃষ্টি করেছে। দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি না করতে শিবিরের প্রতি হুঁশিয়ারি দিয়ে বিএনপির সহযোগী এই সংগঠনটি বলেছে, বিএনপির শীর্ষ নেতাকে নিয়ে অশ্লীল স্লোগান, অপপ্রচারের পরও ছাত্রদলের লাখো নেতাকর্মীকে তারা শান্ত রেখেছেন। কারণ, তারা দেশে কোনো অস্থিতিশীলতা চান না। সোমবার (১৪ জুলাই) রাজধানীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে সংগঠনটির শীর্ষ নেতারা এসব কথা বলেন। গোপন তৎপরতায় দীর্ঘদিন ধরে গুপ্ত সংগঠনের মব সৃষ্টির অপচেষ্টা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বিনষ্ট করা এবং সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির প্রতিবাদে এ দিন রাজধানীসহ দেশব্যাপী বিক্ষোভ মিছিল করে সংগঠনটি। পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে এদিন বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মিছিল শুরু করে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল। পরে মিছিলটি নাইটিঙ্গেল মোড়, পল্টন মোড়, প্রেস ক্লাব, কার্জন হল, টিএসসি হয়ে শাহবাগে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির। মিছিলে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় নেতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকার চার মহানগরসহ বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় ‘রাজকার আর স্বৈরাচার মিলে মিলে একাকার’, ‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’, ‘তুমি কে আমি কে বাংলাদেশি, বাংলাদেশি’, ‘দিল্লি নয়, পিন্ডি নয়, সবার আগে বাংলাদেশ’, ‘এই লড়াই মুক্তির, এই লড়াইয়ে জিততে হবে’, ‘বাংলাদেশ, গণতন্ত্র হয়নি শেষ, সজাগ থাকো বাংলাদেশ’সহ ইত্যাদি স্লোগান দেন ছাত্রদল নেতাকর্মীরা। নয়াপল্টনে বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশে রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, ছাত্রদলের লাখো নেতাকর্মীকে তারা শান্ত রেখেছেন। বিএনপির শীর্ষ নেতাকে নিয়ে অশ্লীল স্লোগান দেওয়ার পরও নেতাকর্মীদের শান্ত রাখা হয়েছে। কারণ, তারা দেশে কোনো অস্থিতিশীলতা চান না। ‘মব’ কালচারের সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কোনো সম্পর্ক নেই দাবি করে তিনি বলেন, আমরা সতর্ক করে দিচ্ছি- আগামীতে এ ধরনের অস্থিতিশীল কোনো ঘটনায় যদি ‘ক্যাম্পাস ক্রস’ ইস্যু করা হয় এবং মব ক্রিয়েট করা হয়, এর দায়-দায়িত্ব গুপ্ত সংগঠনকে বহন করতে হবে। তিনি আরও বলেন, কয়েক বছর পর যখন এই সরকারকে নিয়ে প্রশ্ন উঠবে, মব নিয়ে জাতির সামনে যখন প্রশ্ন আসবে, ছাত্রশিবির এবং বর্তমান সরকারকে এর দায়-দায়িত্ব বহন করতে হবে। রাকিব বলেন, গুটিকয়েক শিক্ষার্থী শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ছবি এবং সম্মানহানি করেছে। কিন্তু সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাদের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেনি। আমরা বিশ্বাস করি ছাত্রসমাজ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের অবদান সম্পর্কে জানে। আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তারেক রহমানের নেতৃত্ব অবশ্যম্ভাবী, সেটি ছাত্রসমাজ অনুভব করে বিধায় এ ফাঁদে পা দেয়নি। মিছিল শুরুর আগে নয়াপল্টনে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, মিটফোর্ডের হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে ‘কথিত’ সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে, তারা সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করে ছাত্রদলের বিপক্ষে মব সৃষ্টি করেছে। অত্যন্ত দুঃখজনক হলো, তারা আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামেও বিভিন্ন অপপ্রচার, প্রোপাগান্ডা তৈরি করেছে। গত এক সপ্তাহে আরও কয়েকটি জঘন্য হত্যাকাণ্ড হয়েছে। কিন্তু এগুলো নিয়ে তারা কোনো শিক্ষার্থীকে বিভ্রান্ত করেনি। শুধু মিটফোর্ডের ঘটনা নিয়ে শিবিরের গুপ্ত কর্মীরা মব সৃষ্টি করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করছে। তিনি বলেন, এসব অপতৎপরতার বিরুদ্ধে আমাদের বিক্ষোভ মিছিল। আমরা এর মাধ্যমে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার করতে চাই। কিন্তু এর মাধ্যমে আমরা কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করতে চাই না। এর আগে সকাল থেকেই নয়াপল্টন এলাকায় ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ছিলো সরব উপস্থিতি। ব্যানার, ফেস্টুন, স্লোগানে মুখর ছিল দলীয় কার্যালয়ের সামনের এলাকা। বিভিন্ন ইউনিট থেকে আসা নেতাকর্মীদের চোখে-মুখে ছিল ক্ষোভ ও প্রতিবাদের ছাপ। যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে মোতায়েন ছিল বিপুলসংখ্যক পুলিশ। একই দাবিতে এ দিন ঢাকা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এর মধ্যে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় দক্ষিণ জেলা ছাত্রদল, ভৈরবে যৌথভাবে উপজেলা ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল; গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্রদল, মানিকগঞ্জ জেলা ছাত্রদল, নওগাঁ জেলা ছাত্রদল, নীলফামারী জেলা ছাত্রদল, মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলা ছাত্রদল, পিরোজপুর জেলা ছাত্রদল, সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রদল, সিলেট জেলা ও মহানগর ছাত্রদল, নড়াইল জেলা ছাত্রদল, লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রদল, ফেনী জেলা ছাত্রদল, দিনাজপুর জেলা ছাত্রদল, ভোলা জেলা ছাত্রদল, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রদল অন্যতম। মিছিলপরবর্তী সমাবেশে ইবি জিয়া পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. ফারুকুজ্জামান খান বলেন, ফেসবুক বা সোশ্যাল মিডিয়াকে আশ্রয় করে একটি গোষ্ঠী বিভিন্ন রকম কুরুচিপূর্ণ প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। সেই প্রচারণা যে শুধু বিএনপির বিরুদ্ধে, তা নয়। বিভিন্ন টেলিভিশনে নানা ধরনের ব্যক্তিত্ব, সাংবাদিক, সুশীল ব্যক্তিত্ব যখন বিভিন্ন ধরনের বিশ্লেষণ করেন, তখনই একটা পক্ষ এসে তাদেরকে বিশ্রি ভাষায় গালাগাল করে। এই গালাগাল শেখাল কে?
    0 Comments 0 Shares 876 Views 0 Reviews
  • আজ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী

    আজ ১৪ জুলাই , সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী। 

    দিনটি উপলক্ষে এরশাদের বাড়ি রংপুরের ‘পল্লী নিবাসে’ কবর জিয়ারত, দোয়া মাহফিল ও স্মরণসভার আয়োজন করা হয়েছে। এতে উপস্থিত ছিলেন জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদের ও মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী।

    অন্যদিকে আজ সকালে রওশন এরশাদপন্থি নেতারা রাজধানীর গুলশানের একটি রেস্তোরাঁয় স্মরণসভার আয়োজন করেছেন। 

    এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু।  জাতীয় পার্টি থেকে বিভিন্ন সময়ে বহিষ্কৃত নেতা-কর্মীরাও যোগ দেন এই আয়োজনে। 

    এইচ এম এরশাদ ১৯৩০ সালের ২০ মার্চ কুড়িগ্রাম শহরের ‘লাল দালান’ বাড়িখ্যাত নানার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন।
    ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতাসীন হন তৎকালীন সেনাপ্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। এর চার বছর পর ১৯৮৬ সালের ১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠা করেন জাতীয় পার্টি। 

    ২০১৯ সালের ১৪ জুলাই ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।
    আজ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ ১৪ জুলাই , সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী।  দিনটি উপলক্ষে এরশাদের বাড়ি রংপুরের ‘পল্লী নিবাসে’ কবর জিয়ারত, দোয়া মাহফিল ও স্মরণসভার আয়োজন করা হয়েছে। এতে উপস্থিত ছিলেন জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদের ও মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী। অন্যদিকে আজ সকালে রওশন এরশাদপন্থি নেতারা রাজধানীর গুলশানের একটি রেস্তোরাঁয় স্মরণসভার আয়োজন করেছেন।  এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু।  জাতীয় পার্টি থেকে বিভিন্ন সময়ে বহিষ্কৃত নেতা-কর্মীরাও যোগ দেন এই আয়োজনে।  এইচ এম এরশাদ ১৯৩০ সালের ২০ মার্চ কুড়িগ্রাম শহরের ‘লাল দালান’ বাড়িখ্যাত নানার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতাসীন হন তৎকালীন সেনাপ্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। এর চার বছর পর ১৯৮৬ সালের ১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠা করেন জাতীয় পার্টি।  ২০১৯ সালের ১৪ জুলাই ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।
    0 Comments 0 Shares 370 Views 0 Reviews
  • পাটগ্রামে পানির অভাবে আমন ধান রোপণ করতে পারছেন না কৃষকেরা


    বাংলা দিনপঞ্জি অনুযায়ী আষাঢ় মাস শেষ হলেও এখনো কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির দেখা মেলেনি। ফলে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার কৃষকরা আমন ধানের চারা রোপণ করতে না পেরে চরম উদ্বেগে রয়েছেন। সময়মতো চারা রোপণ না হলে উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।

    তবে অনেক কৃষক বৃষ্টির অপেক্ষায় না থেকে শ্যালো মেশিন ও বৈদ্যুতিক মোটরচালিত সেচযন্ত্র ব্যবহার করে আমন ধান রোপণ শুরু করেছেন। এতে উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় তারা আশানুরূপ লাভের আশা করছেন না।

    উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ কৃষক তাদের জমি আমন রোপণের জন্য প্রস্তুত করলেও অনাবৃষ্টি ও প্রচণ্ড রোদের কারণে সেই জমিগুলো ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। জমিতে আগাছা বেড়ে গেছে, আর বীজতলায় পানি সংকটে ধানের চারা লাল হয়ে শুকিয়ে যাচ্ছে। চারার বয়স বেড়ে যাওয়ায় তা মরে যাওয়ার আশঙ্কায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন অনেক চাষি।

    উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে পাটগ্রাম উপজেলায় রোপা আমনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৯ হাজার ৫৬০ হেক্টর। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত ৭৫০ হেক্টর জমিতে আমন রোপণ সম্পন্ন হয়েছে।

    বুড়িমারী ইউনিয়নের কৃষক রেজওয়ান হোসেন বলেন, “আষাঢ় মাস শেষ হয়ে গেল, এখনো বৃষ্টিপাত নেই। ধান লাগাতে পারছি না। বাধ্য হয়ে শ্যালো মেশিন দিয়ে পানি সেচ দিয়ে দুই বিঘা জমিতে ধান রোপণ করেছি।”

    একই এলাকার কৃষক তফিজুল ইসলাম বলেন, “কয়েকদিন ধরে কোনো বৃষ্টি নেই। বীজতলার চারা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তাই বৈদ্যুতিক মোটর দিয়ে পানি তুলে চারা রোপণ করেছি। এতে খরচ অনেক বেশি হচ্ছে।”

    কুচলীবাড়ী ইউনিয়নের কৃষক শাকিল জানান, “মাঝে মাঝে আকাশে মেঘ দেখা গেলেও বৃষ্টি হয় না। প্রচণ্ড রোদের কারণে জমি ফেটে গেছে। বীজতলার চারা লাল হয়ে শুকিয়ে যাচ্ছে। কবে ধানের চারা রোপণ করব, তা নিয়েই চিন্তায় আছি।”

    এ বিষয়ে পাটগ্রাম উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. আব্দুল গাফফার বলেন, “আমন রোপণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় কিছুটা ধীরগতিতে রোপণ হচ্ছে। তবে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সমস্যা হবে না। যাদের চারা ৩৫–৪০ দিন বয়স অতিক্রম করেছে, তাদেরকে সেচযন্ত্র ব্যবহার করে দ্রুত রোপণের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।”
    পাটগ্রামে পানির অভাবে আমন ধান রোপণ করতে পারছেন না কৃষকেরা বাংলা দিনপঞ্জি অনুযায়ী আষাঢ় মাস শেষ হলেও এখনো কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির দেখা মেলেনি। ফলে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার কৃষকরা আমন ধানের চারা রোপণ করতে না পেরে চরম উদ্বেগে রয়েছেন। সময়মতো চারা রোপণ না হলে উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা করছেন তারা। তবে অনেক কৃষক বৃষ্টির অপেক্ষায় না থেকে শ্যালো মেশিন ও বৈদ্যুতিক মোটরচালিত সেচযন্ত্র ব্যবহার করে আমন ধান রোপণ শুরু করেছেন। এতে উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় তারা আশানুরূপ লাভের আশা করছেন না। উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ কৃষক তাদের জমি আমন রোপণের জন্য প্রস্তুত করলেও অনাবৃষ্টি ও প্রচণ্ড রোদের কারণে সেই জমিগুলো ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। জমিতে আগাছা বেড়ে গেছে, আর বীজতলায় পানি সংকটে ধানের চারা লাল হয়ে শুকিয়ে যাচ্ছে। চারার বয়স বেড়ে যাওয়ায় তা মরে যাওয়ার আশঙ্কায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন অনেক চাষি। উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে পাটগ্রাম উপজেলায় রোপা আমনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৯ হাজার ৫৬০ হেক্টর। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত ৭৫০ হেক্টর জমিতে আমন রোপণ সম্পন্ন হয়েছে। বুড়িমারী ইউনিয়নের কৃষক রেজওয়ান হোসেন বলেন, “আষাঢ় মাস শেষ হয়ে গেল, এখনো বৃষ্টিপাত নেই। ধান লাগাতে পারছি না। বাধ্য হয়ে শ্যালো মেশিন দিয়ে পানি সেচ দিয়ে দুই বিঘা জমিতে ধান রোপণ করেছি।” একই এলাকার কৃষক তফিজুল ইসলাম বলেন, “কয়েকদিন ধরে কোনো বৃষ্টি নেই। বীজতলার চারা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তাই বৈদ্যুতিক মোটর দিয়ে পানি তুলে চারা রোপণ করেছি। এতে খরচ অনেক বেশি হচ্ছে।” কুচলীবাড়ী ইউনিয়নের কৃষক শাকিল জানান, “মাঝে মাঝে আকাশে মেঘ দেখা গেলেও বৃষ্টি হয় না। প্রচণ্ড রোদের কারণে জমি ফেটে গেছে। বীজতলার চারা লাল হয়ে শুকিয়ে যাচ্ছে। কবে ধানের চারা রোপণ করব, তা নিয়েই চিন্তায় আছি।” এ বিষয়ে পাটগ্রাম উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. আব্দুল গাফফার বলেন, “আমন রোপণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় কিছুটা ধীরগতিতে রোপণ হচ্ছে। তবে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সমস্যা হবে না। যাদের চারা ৩৫–৪০ দিন বয়স অতিক্রম করেছে, তাদেরকে সেচযন্ত্র ব্যবহার করে দ্রুত রোপণের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।”
    0 Comments 0 Shares 516 Views 0 Reviews
  • নরসিংদীতে ট্রেনের ধাক্কায় কিশোর নিহত

    গৌরব সাহা, নরসিংদী প্রতিনিধি, আই নিউজ বিডি:
    নরসিংদীতে ট্রেনের ধাক্কায় তামিম রহমান (১৫) নামের এক কিশোর নিহত হয়েছে। রবিবার (১৪ জুলাই) সন্ধ্যার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের নরসিংদী রেলস্টেশনের অদূরে জিরো পয়েন্ট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

    নিহত তামিম রহমান নরসিংদী পৌর শহরের বাসাইল এলাকার বাসিন্দা ফখরুল ইসলামের ছেলে এবং স্থানীয় একটি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে।

    রেলওয়ে পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, রবিবার সন্ধ্যায় তামিমের মা একটি বাটিতে কাঁঠাল দিয়ে তাকে সদর উপজেলার মোড় এলাকায় ফুফুর বাসায় পাঠান। পথিমধ্যে জিরো পয়েন্ট এলাকায় রেললাইন পার হওয়ার সময় সিলেট থেকে ঢাকাগামী জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ট্রেনের ধাক্কায় তামিম ছিটকে পড়ে এবং ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।

    নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশন পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) এম বি এম জহুরুল ইসলাম বলেন, “ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ফাঁড়িতে রাখা হয়েছে। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হচ্ছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও নিহতের পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”

    এই মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
    নরসিংদীতে ট্রেনের ধাক্কায় কিশোর নিহত গৌরব সাহা, নরসিংদী প্রতিনিধি, আই নিউজ বিডি: নরসিংদীতে ট্রেনের ধাক্কায় তামিম রহমান (১৫) নামের এক কিশোর নিহত হয়েছে। রবিবার (১৪ জুলাই) সন্ধ্যার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের নরসিংদী রেলস্টেশনের অদূরে জিরো পয়েন্ট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত তামিম রহমান নরসিংদী পৌর শহরের বাসাইল এলাকার বাসিন্দা ফখরুল ইসলামের ছেলে এবং স্থানীয় একটি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে। রেলওয়ে পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, রবিবার সন্ধ্যায় তামিমের মা একটি বাটিতে কাঁঠাল দিয়ে তাকে সদর উপজেলার মোড় এলাকায় ফুফুর বাসায় পাঠান। পথিমধ্যে জিরো পয়েন্ট এলাকায় রেললাইন পার হওয়ার সময় সিলেট থেকে ঢাকাগামী জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ট্রেনের ধাক্কায় তামিম ছিটকে পড়ে এবং ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশন পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) এম বি এম জহুরুল ইসলাম বলেন, “ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ফাঁড়িতে রাখা হয়েছে। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হচ্ছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও নিহতের পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।” এই মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
    0 Comments 0 Shares 431 Views 0 Reviews
  • এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করা হচ্ছে: আইজিপি
    গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দেয়ার চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।

    শনিবার (১২ জুলাই) পুরান ঢাকার মিল ব্যারাকে অবস্থিত ঢাকা জেলা পুলিশ লাইন, রেঞ্জ রিজার্ভ ফোর্স (আরআরএফ) ও ট্রাফিক এন্ড ড্রাইভিং স্কুল (টিডিএস) পরিদর্শন শেষে এসব কথা জানান তিনি।


    আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা দেখে অপরাধীদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দেয়ার চেষ্টা করছে। এতে আপনারা বলতে পারেন যে আমরা সফল হয়নি কিন্তু আমরা চেষ্টা করছি অপরাধীদের আইনের আওতায় আনার জন্য। ঘটনা যে বিস্তৃত দেখা যাচ্ছে সেখানে আমরা ৫০ শতাংশ কাজ করতে পারছি।

    আপনারা কোথায় চ্যালেঞ্জ দেখছেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ ধরনের ট্রমাটিক অভিজ্ঞতার পরে আমাদের ফোর্সটা গুছিয়ে তাদের কার্যকর করা... এখানে আমি সন্তুষ্ট না।

    এক্ষেত্রে রাজনৈতিক বড় দলগুলোর সহযোগিতা চাইবেন কিনা, কেননা এধরনের ঘটনায় তাদের দলের নামগুলো আসছে এমন প্রশ্নের জবাবে আইজিপি বলেন, অবশ্যই আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা চাইবো। সব দলের সহযোগিতা চাই।

    আইজিপি আরও বলেন, আমরা যেহেতু নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই। সেজন্য আমরা তাদের সর্বক্ষেত্রে সহযোগিতা করবো কারণ একটা গণতান্ত্রিক ও নির্বাচিত সরকার যাতে আসতে পারে। আর এটা করতে গেলে সব দলের সহযোগিতা লাগবে। আমরা মূলত তাদের কজটাই করছি।
    এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করা হচ্ছে: আইজিপি গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দেয়ার চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। শনিবার (১২ জুলাই) পুরান ঢাকার মিল ব্যারাকে অবস্থিত ঢাকা জেলা পুলিশ লাইন, রেঞ্জ রিজার্ভ ফোর্স (আরআরএফ) ও ট্রাফিক এন্ড ড্রাইভিং স্কুল (টিডিএস) পরিদর্শন শেষে এসব কথা জানান তিনি। আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা দেখে অপরাধীদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দেয়ার চেষ্টা করছে। এতে আপনারা বলতে পারেন যে আমরা সফল হয়নি কিন্তু আমরা চেষ্টা করছি অপরাধীদের আইনের আওতায় আনার জন্য। ঘটনা যে বিস্তৃত দেখা যাচ্ছে সেখানে আমরা ৫০ শতাংশ কাজ করতে পারছি। আপনারা কোথায় চ্যালেঞ্জ দেখছেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ ধরনের ট্রমাটিক অভিজ্ঞতার পরে আমাদের ফোর্সটা গুছিয়ে তাদের কার্যকর করা... এখানে আমি সন্তুষ্ট না। এক্ষেত্রে রাজনৈতিক বড় দলগুলোর সহযোগিতা চাইবেন কিনা, কেননা এধরনের ঘটনায় তাদের দলের নামগুলো আসছে এমন প্রশ্নের জবাবে আইজিপি বলেন, অবশ্যই আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা চাইবো। সব দলের সহযোগিতা চাই। আইজিপি আরও বলেন, আমরা যেহেতু নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই। সেজন্য আমরা তাদের সর্বক্ষেত্রে সহযোগিতা করবো কারণ একটা গণতান্ত্রিক ও নির্বাচিত সরকার যাতে আসতে পারে। আর এটা করতে গেলে সব দলের সহযোগিতা লাগবে। আমরা মূলত তাদের কজটাই করছি।
    1 Comments 0 Shares 564 Views 0 Reviews
  • অনুষ্ঠিত হলো আই নিউজ বিডি’র একটি গুরুত্বপূর্ণ রিপোর্টিং মিটিং— যেখানে উপস্থিত ছিলেন আমাদের সম্মানিত সম্পাদক মহোদয় ও ঢাকার সব সাহসী ও নিবেদিতপ্রাণ রিপোর্টাররা।

    এই মিলনমেলায় আলোচনা হয়— ভবিষ্যৎ কনটেন্ট স্ট্র্যাটেজি
    ভিডিও নিউজের গুরুত্ব
    গ্রাউন্ড লেভেলের রিপোর্টিং স্ট্যান্ডার্ড
    রিপোর্টারদের নৈতিকতা, দায়িত্ব ও নিয়মিততাকে ঘিরে মূল দিকনির্দেশনা

    এই আয়োজন ছিল কেবল একটি মিটিং নয়— বরং ছিল নতুন উদ্যমে কাজ শুরু করার একটি শক্ত ভিত।
    সত্য ও সাধারণ মানুষের কথা তুলে ধরার অঙ্গীকারেই আমরা একসাথে এগিয়ে যাব।

    সকল রিপোর্টারকে শুভকামনা ও নিরন্তর সাফল্যের প্রত্যাশা।
    #EyeNewsBD #ReporterMeet #DhakaTeam #JournalismWithIntegrity #VoiceOfThePeople

    Espahani Emran Md Sohel Badsha Alamgir MD. Emran Jewel Azzam
    অনুষ্ঠিত হলো আই নিউজ বিডি’র একটি গুরুত্বপূর্ণ রিপোর্টিং মিটিং— যেখানে উপস্থিত ছিলেন আমাদের সম্মানিত সম্পাদক মহোদয় ও ঢাকার সব সাহসী ও নিবেদিতপ্রাণ রিপোর্টাররা। এই মিলনমেলায় আলোচনা হয়— 🔹 ভবিষ্যৎ কনটেন্ট স্ট্র্যাটেজি 🔹 ভিডিও নিউজের গুরুত্ব 🔹 গ্রাউন্ড লেভেলের রিপোর্টিং স্ট্যান্ডার্ড 🔹 রিপোর্টারদের নৈতিকতা, দায়িত্ব ও নিয়মিততাকে ঘিরে মূল দিকনির্দেশনা এই আয়োজন ছিল কেবল একটি মিটিং নয়— বরং ছিল নতুন উদ্যমে কাজ শুরু করার একটি শক্ত ভিত। সত্য ও সাধারণ মানুষের কথা তুলে ধরার অঙ্গীকারেই আমরা একসাথে এগিয়ে যাব। সকল রিপোর্টারকে শুভকামনা ও নিরন্তর সাফল্যের প্রত্যাশা। #EyeNewsBD #ReporterMeet #DhakaTeam #JournalismWithIntegrity #VoiceOfThePeople [Emran24] [sohel1980] [Badsha] [emran017] [Jewelazzam.ja]
    Like
    Love
    3
    0 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews
More Results
Eidok App https://eidok.com