• নিশংস এই হত্যার দায় সরকারের – স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যর্থতাও প্রশ্নের মুখে

    এই যে রাস্তায় প্রকাশ্যে একজন মানুষ আরেকজন অসহায়, অর্ধনগ্ন, নিঃসহায় মানুষকে হত্যা করছে—এটা কেবল একটি অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড নয়, এটি হলো রাষ্ট্রের নৈতিক এবং প্রশাসনিক চরম ব্যর্থতার প্রতীক। এ ধরনের ঘটনা ঘটার আগে, ঘটার সময় এবং ঘটার পর প্রশাসনের যেসব করণীয় ছিল, তার একটিও সঠিকভাবে কার্যকর হয়নি।
    সরকারের ব্যর্থতা কোথায়?
    আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর্যাপ্ত উপস্থিতি ও তৎপরতার অভাব।
    আশেপাশে থাকা মানুষের নিরাপত্তা চেতনার অভাব রাষ্ট্রীয় প্রশিক্ষণ ও শিক্ষা ব্যবস্থার দুর্বলতার ফল।
    আদালত ও বিচার ব্যবস্থায় দীর্ঘসূত্রতা এবং অপরাধের যথাযথ বিচার না হওয়ায় অপরাধীর সাহস বেড়েছে।
    দারিদ্র্য, বেকারত্ব এবং সামাজিক বৈষম্যের মতো কাঠামোগত সমস্যা যেগুলোর সমাধান সরকার বারবার প্রতিশ্রুতি দিলেও বাস্তবায়ন করেনি।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দেশে নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান। এই মন্ত্রণালয়ের অধীনেই পুলিশ, র‌্যাব, সিভিল ডিফেন্স, বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি), ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করে। অথচ, এমন একটি খোলা রাস্তায়, দিনে-দুপুরে এভাবে কেউ একজনকে হত্যা করতে পারে, আর কেউ বাধা দেয় না—এটা কি আমাদের দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ব্যর্থ নয়?

    জনগণের প্রশ্ন

    কোথায় ছিল প্রশাসন?কোথায় ছিল সেই এলাকার পুলিশ?একজন মানুষ রাস্তায় পড়ে আছে, আর একজন পাথর তুলছে তাকে মারার জন্য, কিন্তু কেউ বাধা দিল না—এই সমাজ গড়ে উঠেছে কার দায়িত্বহীনতায়?আমাদের দাবি আমরা সরকার ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে জবাব চাই:
    এই হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
    সংশ্লিষ্ট পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগে বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
    দেশের প্রতিটি নাগরিককে নিরাপত্তা দিতে হবে—এটাই সংবিধানের অঙ্গীকার।
    এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে ব্যাপক সামাজিক সচেতনতা ও আইনি সংস্কার জরুরি।
    নিশংস এই হত্যার দায় সরকারের – স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যর্থতাও প্রশ্নের মুখে এই যে রাস্তায় প্রকাশ্যে একজন মানুষ আরেকজন অসহায়, অর্ধনগ্ন, নিঃসহায় মানুষকে হত্যা করছে—এটা কেবল একটি অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড নয়, এটি হলো রাষ্ট্রের নৈতিক এবং প্রশাসনিক চরম ব্যর্থতার প্রতীক। এ ধরনের ঘটনা ঘটার আগে, ঘটার সময় এবং ঘটার পর প্রশাসনের যেসব করণীয় ছিল, তার একটিও সঠিকভাবে কার্যকর হয়নি। সরকারের ব্যর্থতা কোথায়? আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর্যাপ্ত উপস্থিতি ও তৎপরতার অভাব। আশেপাশে থাকা মানুষের নিরাপত্তা চেতনার অভাব রাষ্ট্রীয় প্রশিক্ষণ ও শিক্ষা ব্যবস্থার দুর্বলতার ফল। আদালত ও বিচার ব্যবস্থায় দীর্ঘসূত্রতা এবং অপরাধের যথাযথ বিচার না হওয়ায় অপরাধীর সাহস বেড়েছে। দারিদ্র্য, বেকারত্ব এবং সামাজিক বৈষম্যের মতো কাঠামোগত সমস্যা যেগুলোর সমাধান সরকার বারবার প্রতিশ্রুতি দিলেও বাস্তবায়ন করেনি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দেশে নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান। এই মন্ত্রণালয়ের অধীনেই পুলিশ, র‌্যাব, সিভিল ডিফেন্স, বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি), ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করে। অথচ, এমন একটি খোলা রাস্তায়, দিনে-দুপুরে এভাবে কেউ একজনকে হত্যা করতে পারে, আর কেউ বাধা দেয় না—এটা কি আমাদের দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ব্যর্থ নয়? 🔴 জনগণের প্রশ্ন কোথায় ছিল প্রশাসন?কোথায় ছিল সেই এলাকার পুলিশ?একজন মানুষ রাস্তায় পড়ে আছে, আর একজন পাথর তুলছে তাকে মারার জন্য, কিন্তু কেউ বাধা দিল না—এই সমাজ গড়ে উঠেছে কার দায়িত্বহীনতায়?আমাদের দাবি আমরা সরকার ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে জবাব চাই: এই হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। সংশ্লিষ্ট পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগে বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। দেশের প্রতিটি নাগরিককে নিরাপত্তা দিতে হবে—এটাই সংবিধানের অঙ্গীকার। এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে ব্যাপক সামাজিক সচেতনতা ও আইনি সংস্কার জরুরি।
    0 Comments 0 Shares 92 Views 0 Reviews
  • বাংলাদেশে নতুন করে দেড় লাখ রোহিঙ্গার প্রবেশ: সংকটের গভীরতা বৃদ্ধি..
    https://eyenewsbd.com/articles/read/bangladeshe-ntun-kre-de-lakh-rohinggar-prbesh-sngkter-gbhirta-briddhi_14171.html
    বাংলাদেশে নতুন করে দেড় লাখ রোহিঙ্গার প্রবেশ: সংকটের গভীরতা বৃদ্ধি.. https://eyenewsbd.com/articles/read/bangladeshe-ntun-kre-de-lakh-rohinggar-prbesh-sngkter-gbhirta-briddhi_14171.html
    EYENEWSBD.COM
    বাংলাদেশে নতুন করে দেড় লাখ রোহিঙ্গার প্রবেশ: সংকটের গভীরতা বৃদ্ধি.. | আই নিউজ বিডি
    মিয়ানমারের সহিংসতা থেকে পালিয়ে দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে, যা রোহিঙ্গা সংকটের নতুন মাত্রা যোগ করেছে।..
    1 Comments 0 Shares 175 Views 0 Reviews
  • স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও পাকা হয়নি রাস্তা, ভোগান্তিতে ১০ গ্রামের মানুষ
    স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও পাকা হয়নি রাস্তা, ভোগান্তিতে ১০ গ্রামের মানুষ
    0 Comments 0 Shares 107 Views 0 Reviews
  • কলাতিয়া ভূমি অফিসে ইউএনওর আকস্মিক উপস্থিতি: সেবায় শৃঙ্খলা আনতে নির্দেশনা.. | আই নিউজ বিডি https://share.google/2XNNPnXXfDqlzb3gw
    কলাতিয়া ভূমি অফিসে ইউএনওর আকস্মিক উপস্থিতি: সেবায় শৃঙ্খলা আনতে নির্দেশনা.. | আই নিউজ বিডি https://share.google/2XNNPnXXfDqlzb3gw
    SHARE.GOOGLE
    কলাতিয়া ভূমি অফিসে ইউএনওর আকস্মিক উপস্থিতি: সেবায় শৃঙ্খলা আনতে নির্দেশনা.. | আই নিউজ বিডি
    পরিদর্শনকালে তিনি অফিসের সার্বিক কার্যক্রম ও ব্যবস্থাপনার খোঁজখবর নেন এবং সেবা নিতে আসা জনগণের সঙ্গে কথা বলেন। সেবাগ্রহীতাদের অভিজ্ঞতা ও অভিযোগ শুনে তাৎক্ষণিক দিকনির্দেশনাও দেন তিনি।..
    0 Comments 0 Shares 187 Views 0 Reviews
  • বিস্তারিত জানতে কমেন্টে চোখ রাখুন
    বিস্তারিত জানতে কমেন্টে চোখ রাখুন 👇
    1 Comments 0 Shares 329 Views 0 Reviews
  • Eidog নতুন একটি ওয়েবসাইট আমি ব্যবহার করতেছি আপনারা করছেন তো
    Eidog নতুন একটি ওয়েবসাইট আমি ব্যবহার করতেছি আপনারা করছেন তো
    Love
    2
    1 Comments 1 Shares 885 Views 0 Reviews





  • নাগরপুরবাসীর প্রাণের দাবি—সরকারি কলেজের পাশে হোক মডেল মসজি।
    আজ শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ শেষে নাগরপুর উপজেলার হাজারো ধর্মপ্রাণ মুসল্লি টাঙ্গাইল-আরিচা মহাসড়কের পাশে সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকায় এক বিশাল গণজমায়েত করেন। তাদের প্রধান ও একতাবদ্ধ দাবি—সরকারি কলেজের পাশে স্থাপিত হোক একটি পূর্ণাঙ্গ মডেল মসজিদ।

    সাধারণ জনগণের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নাগরপুরের প্রায় ৯৯% মানুষ মনে করেন, মডেল মসজিদের জন্য সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকাটি সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান। কারণ, এ জায়গাটি নাগরপুর উপজেলার কেন্দ্রবিন্দুতে এবং মানুষের চলাচলের সুবিধাজনক স্থানে অবস্থিত।

    একজন বয়োজ্যেষ্ঠ মুসল্লি বলেন, “এই জায়গাটাই সবচেয়ে ভালো। কলেজের পাশে হলে ছাত্ররা নামাজের প্রতি আরও উৎসাহিত হবে, আর এলাকাবাসীও সহজেই উপকৃত হতে পারবে।”

    বক্তারা আরও বলেন, “এটা কোনো রাজনৈতিক দাবি নয়। এটা জনগণের ধর্মীয় চেতনার বহিঃপ্রকাশ। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আমাদের মত প্রকাশ করেছি। প্রশাসনের প্রতি আহ্বান, কোনো বিতর্ক সৃষ্টি না করে জনগণের এ দাবিকে বাস্তবে রূপ দিন।”

    এই সময় উপস্থিত ছিলেন—বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মো. রফিকুল ইসলাম, সরকারি কলেজ মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি সাদিকুর রহমান, মো. মোশাররফ হোসেন মুসা, মো. গোলাম মোস্তফা গোলাম, সাইদ আলী স্বাধীন, লুৎফর রহমান, মীর মুফতিক শৈবাল, রাজিব আহমেদসহ আরও অনেক ধর্মপ্রাণ জনতা ও স্থানীয় বিশিষ্টজন।




    নাগরপুরবাসীর প্রাণের দাবি—সরকারি কলেজের পাশে হোক মডেল মসজি। আজ শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ শেষে নাগরপুর উপজেলার হাজারো ধর্মপ্রাণ মুসল্লি টাঙ্গাইল-আরিচা মহাসড়কের পাশে সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকায় এক বিশাল গণজমায়েত করেন। তাদের প্রধান ও একতাবদ্ধ দাবি—সরকারি কলেজের পাশে স্থাপিত হোক একটি পূর্ণাঙ্গ মডেল মসজিদ। সাধারণ জনগণের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নাগরপুরের প্রায় ৯৯% মানুষ মনে করেন, মডেল মসজিদের জন্য সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকাটি সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান। কারণ, এ জায়গাটি নাগরপুর উপজেলার কেন্দ্রবিন্দুতে এবং মানুষের চলাচলের সুবিধাজনক স্থানে অবস্থিত। একজন বয়োজ্যেষ্ঠ মুসল্লি বলেন, “এই জায়গাটাই সবচেয়ে ভালো। কলেজের পাশে হলে ছাত্ররা নামাজের প্রতি আরও উৎসাহিত হবে, আর এলাকাবাসীও সহজেই উপকৃত হতে পারবে।” বক্তারা আরও বলেন, “এটা কোনো রাজনৈতিক দাবি নয়। এটা জনগণের ধর্মীয় চেতনার বহিঃপ্রকাশ। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আমাদের মত প্রকাশ করেছি। প্রশাসনের প্রতি আহ্বান, কোনো বিতর্ক সৃষ্টি না করে জনগণের এ দাবিকে বাস্তবে রূপ দিন।” এই সময় উপস্থিত ছিলেন—বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মো. রফিকুল ইসলাম, সরকারি কলেজ মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি সাদিকুর রহমান, মো. মোশাররফ হোসেন মুসা, মো. গোলাম মোস্তফা গোলাম, সাইদ আলী স্বাধীন, লুৎফর রহমান, মীর মুফতিক শৈবাল, রাজিব আহমেদসহ আরও অনেক ধর্মপ্রাণ জনতা ও স্থানীয় বিশিষ্টজন।
    0 Comments 0 Shares 1K Views 27 0 Reviews
  • কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (বিএনসিসি) প্লাটুনের ছয়জন ক্যাডেট বিভিন্ন পদে পদোন্নতি পেয়েছেন।
    কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (বিএনসিসি) প্লাটুনের ছয়জন ক্যাডেট বিভিন্ন পদে পদোন্নতি পেয়েছেন।
    EYENEWSBD.COM
    কুবিতে বিএনসিসির পদোন্নতিপ্রাপ্ত ছয় ক্যাডেট | আই নিউজ বিডি
    কুবি প্রতিনিধি: কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (বিএনসিসি) প্লাটুনের ছয়জন ক্যাডেট বিভিন্ন পদে পদোন্নতি পেয়েছেন। বুধবার (৩ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাডমিন্টন কোর্টে..
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 968 Views 0 Reviews
  • চীনের মশা-আকৃতির নজরদারি ড্রোন: গোপন অভিযানের নতুন দিগন্ত..
    https://eyenewsbd.com/articles/read/chiner-msha-akritir-njrdari-d-ron-gopn-obhijaner-ntun-dign-t_13306.html
    চীনের মশা-আকৃতির নজরদারি ড্রোন: গোপন অভিযানের নতুন দিগন্ত.. https://eyenewsbd.com/articles/read/chiner-msha-akritir-njrdari-d-ron-gopn-obhijaner-ntun-dign-t_13306.html
    EYENEWSBD.COM
    চীনের মশা-আকৃতির নজরদারি ড্রোন: গোপন অভিযানের নতুন দিগন্ত.. | আই নিউজ বিডি
    চীনের সামরিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান একটি মশা-আকৃতির নজরদারি ড্রোন তৈরি করেছে, যা গোপন অভিযানে ব্যবহারের জন্য উপযোগী।..
    1 Comments 0 Shares 811 Views 0 Reviews
  • পাটগ্রাম থানা হামলা করে আসামি ছিনতাই, ওসিসহ আহত ২৩

    লালমনিরহাটে থানায় হামলা ও ভাংচুর করে সাজাপ্রাপ্ত দুই আসামিকে ছিনিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় থানার ওসিসহ অন্তত ২৩ জন আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত দুই পুলিশ সদস্যকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

    বুধবার (২ জুলাই) রাতে লালমনিরহাটের পাটপ্রাম থানায় এ ঘটনা ঘটে। 

    প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, রাত ১০টার দিকে হঠাৎ দুই শতাধিক লোকজন জড়ো হয়ে থানায় প্রবেশ করে হামলা ও ভাংচুর চালায়। তারা থানার চেয়ার, টেবিল, কম্পিউটার, ল্যাপটপ ভাঙচুর করে এবং গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র তছনছ করে। ইট-পাটকেল ছুড়ে জানালার কাঁচ ও দরজা ভেঙে ফেলে। এসময় পুলিশ বাধা দিলে উভয়পক্ষে সংঘর্ষ  বাঁধে। ঘটনার পর থেকে পুরো থানা এলাকা ঘিরে রেখেছে অতিরিক্ত  পুলিশ,  বিজিবি ও সেনাবাহিনী।


    পাটগ্রাম থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান, দুর্বৃত্তরা পুলিশের কাছ থেকে জোরপূর্বক থানা হাজতের তালা চাবি নিয়ে সাজাপ্রাপ্ত দুই আসামি বেলাল হোসেন ও সোহেল রানা চপলকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করা হলে উত্তেজনা আরও বেড়ে যায়। পরে লালমনিরহাট, হাতিবান্ধা ও কালীগঞ্জ থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ, সেনাবাহিনী ও বিজিবি সদস্য এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
    পুলিশের অভিযোগ, বুধবার সন্ধ্যায় সরোরবাজার এলাকায় চাঁদাবাজির সময় বেলাল ও সোহেলকে হাতেনাতে আটক করা হয়। পরে পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উত্তম কুমার দাশ তাদের এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। বেলাল ও সোহেল স্থানীয় শ্রমিক দল নেতা। তাদের মুক্ত করতেই বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা পরিকল্পিত এই হামলা চালায়।

    ঘটনার পরপরই লালমনিরহাটের পুলিশ সুপার মো. তরিকুল ইসলাম, রংপুর  ডিআইজি ও জেলা প্রশাসক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। পুলিশ জানিয়েছে, হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
    পাটগ্রাম থানা হামলা করে আসামি ছিনতাই, ওসিসহ আহত ২৩ লালমনিরহাটে থানায় হামলা ও ভাংচুর করে সাজাপ্রাপ্ত দুই আসামিকে ছিনিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় থানার ওসিসহ অন্তত ২৩ জন আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত দুই পুলিশ সদস্যকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বুধবার (২ জুলাই) রাতে লালমনিরহাটের পাটপ্রাম থানায় এ ঘটনা ঘটে।  প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, রাত ১০টার দিকে হঠাৎ দুই শতাধিক লোকজন জড়ো হয়ে থানায় প্রবেশ করে হামলা ও ভাংচুর চালায়। তারা থানার চেয়ার, টেবিল, কম্পিউটার, ল্যাপটপ ভাঙচুর করে এবং গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র তছনছ করে। ইট-পাটকেল ছুড়ে জানালার কাঁচ ও দরজা ভেঙে ফেলে। এসময় পুলিশ বাধা দিলে উভয়পক্ষে সংঘর্ষ  বাঁধে। ঘটনার পর থেকে পুরো থানা এলাকা ঘিরে রেখেছে অতিরিক্ত  পুলিশ,  বিজিবি ও সেনাবাহিনী। পাটগ্রাম থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান, দুর্বৃত্তরা পুলিশের কাছ থেকে জোরপূর্বক থানা হাজতের তালা চাবি নিয়ে সাজাপ্রাপ্ত দুই আসামি বেলাল হোসেন ও সোহেল রানা চপলকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করা হলে উত্তেজনা আরও বেড়ে যায়। পরে লালমনিরহাট, হাতিবান্ধা ও কালীগঞ্জ থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ, সেনাবাহিনী ও বিজিবি সদস্য এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশের অভিযোগ, বুধবার সন্ধ্যায় সরোরবাজার এলাকায় চাঁদাবাজির সময় বেলাল ও সোহেলকে হাতেনাতে আটক করা হয়। পরে পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উত্তম কুমার দাশ তাদের এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। বেলাল ও সোহেল স্থানীয় শ্রমিক দল নেতা। তাদের মুক্ত করতেই বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা পরিকল্পিত এই হামলা চালায়। ঘটনার পরপরই লালমনিরহাটের পুলিশ সুপার মো. তরিকুল ইসলাম, রংপুর  ডিআইজি ও জেলা প্রশাসক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। পুলিশ জানিয়েছে, হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
    Like
    1
    5 Comments 0 Shares 796 Views 0 Reviews
  • নবীনদের জন্য পোস্ট

    একটি সতর্কতামূলক ও সচেতনতামূলক বার্তাঃ

    ফেসবুকে সংবাদ প্রতিনিধি নিয়োগের নামে প্রতারণা চলছে! সম্প্রতি কালবেলার নামে ভুয়া পেজ খুলে নিয়োগ দিয়ে প্রতারণা করছে।

    এছাড়া বর্তমানে বিভিন্ন ভুয়া অনলাইন পোর্টাল ও তথাকথিত "মিডিয়া হাউজ" সংবাদ প্রতিনিধি নিয়োগের নামে সরল মানুষদের ফাঁদে ফেলে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।

    তারা প্রলোভন দেখায়ঃ –
    চাকরি দেবে সাংবাদিক পদে
    দেবে আইডি কার্ড, ফিতা, নিয়োগপত্র
    চায় ১০০০-২০০০ টাকা "নিবন্ধন" বা "মেম্বারশিপ" ফি
    নিয়োগ পাওয়ার মাসের পর জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নিউজ কাভার করার পরে ও দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হলেও মেলে না কোন নূন্যতম পারিশ্রমিক বা সম্মানী ভাতা।

    মনে রাখা হোকঃ –
    প্রকৃত ও বিশ্বাসযোগ্য সংবাদমাধ্যম কখনো টাকা নিয়ে কোন জেলা বা উপজেলা প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ করে না।
    সাংবাদিকতা একটি সম্মানজনক পেশা, এটি কোনো বাণিজ্যিক পণ্য নয়।
    এইসব ফাঁদে পা দিলে শুধু টাকা নয়, নিজের সম্মানও হারিয়ে যাবে।

    নিজে জেগে ওঠা হোক, সবাইকে সচেতন করা হোক !

    অন্যকেও জানানো হোকঃ
    এই পোস্টটি শেয়ার করা হোক যাতে আর কোন বোন ও ভাই যেন প্রতারণার শিকার না হয়।
    নবীনদের জন্য পোস্ট 🛑একটি সতর্কতামূলক ও সচেতনতামূলক বার্তাঃ 🛑 🎤 ফেসবুকে সংবাদ প্রতিনিধি নিয়োগের নামে প্রতারণা চলছে! সম্প্রতি কালবেলার নামে ভুয়া পেজ খুলে নিয়োগ দিয়ে প্রতারণা করছে। এছাড়া বর্তমানে বিভিন্ন ভুয়া অনলাইন পোর্টাল ও তথাকথিত "মিডিয়া হাউজ" সংবাদ প্রতিনিধি নিয়োগের নামে সরল মানুষদের ফাঁদে ফেলে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ❗ তারা প্রলোভন দেখায়ঃ – ✔️ চাকরি দেবে সাংবাদিক পদে ✔️ দেবে আইডি কার্ড, ফিতা, নিয়োগপত্র ✔️ চায় ১০০০-২০০০ টাকা "নিবন্ধন" বা "মেম্বারশিপ" ফি ✔️নিয়োগ পাওয়ার মাসের পর জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নিউজ কাভার করার পরে ও দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হলেও মেলে না কোন নূন্যতম পারিশ্রমিক বা সম্মানী ভাতা। ⚠️ মনে রাখা হোকঃ – ✅প্রকৃত ও বিশ্বাসযোগ্য সংবাদমাধ্যম কখনো টাকা নিয়ে কোন জেলা বা উপজেলা প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ করে না। ✅ সাংবাদিকতা একটি সম্মানজনক পেশা, এটি কোনো বাণিজ্যিক পণ্য নয়। ✅ এইসব ফাঁদে পা দিলে শুধু টাকা নয়, নিজের সম্মানও হারিয়ে যাবে। 📣 নিজে জেগে ওঠা হোক, সবাইকে সচেতন করা হোক ! অন্যকেও জানানো হোকঃ 🔁 এই পোস্টটি শেয়ার করা হোক যাতে আর কোন বোন ও ভাই যেন প্রতারণার শিকার না হয়।
    Like
    Love
    4
    1 Comments 0 Shares 487 Views 1 Reviews
  • সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচনে অংশ নিবে না এনসিপি : নাহিদ

    জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচনে অংশ নিবে না এনসিপি। একটি দল শুধু নির্বাচনের কথা বলছেন। ছাত্র জনতা শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেয় নি। সংস্কার ও বিচার ছাড়া যদি শুধু নির্বাচন হয় তাহলে ফ্যাসিবাদের আবারো জন্ম হবে।

    লালমনিরহাটে বুধবার সন্ধ্যায় পদযাত্রা শেষে মিশন মোড়ে পথসভায় এসব কথা বলেন তিনি ।



    তিনি আরো বলেন, তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে কোনো টালবাহানা এনসিপি মেনে নেবে না। বাস্তবসম্মত উপায়ে তিস্তা মহাপরিকল্পনা করতে হবে।

    নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘উন্নয়ন মানে শুধু ঢাকার উন্নয়ন নয়। দেশজুড়ে উন্নয়নের কথা বলা হলেও সেই উন্নয়ন এখনো সবার কাছে পৌঁছেনি। যত দিন লালমনিরহাটের প্রান্তিক মানুষের কাছে উন্নয়নের সুবিধা না আসবে, তত দিন সেই উন্নয়ন আমরা মানি না।’

    পদযাত্রায় আরো বক্তব্য রাখেন , দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী।

    সংক্ষিপ্ত সমাবেশে নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। সেই মাফিয়াতন্ত্র, সেই সন্ত্রাস, সেই দখলদারত্ব কিন্তু রয়েই গেছে। ফলে আমরা মনে করি, আমাদের এই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। সেই লড়াই–সংগ্রামের ইতিহাস ধরে রাখার জন্য গণ–অভ্যুত্থানের নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপি গঠিত হয়েছে। এই দলের প্রধান কাজ হলো এ দেশের মানুষকে যেন আর দাস হয়ে থাকতে না হয়।
    সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচনে অংশ নিবে না এনসিপি : নাহিদ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচনে অংশ নিবে না এনসিপি। একটি দল শুধু নির্বাচনের কথা বলছেন। ছাত্র জনতা শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেয় নি। সংস্কার ও বিচার ছাড়া যদি শুধু নির্বাচন হয় তাহলে ফ্যাসিবাদের আবারো জন্ম হবে। লালমনিরহাটে বুধবার সন্ধ্যায় পদযাত্রা শেষে মিশন মোড়ে পথসভায় এসব কথা বলেন তিনি । তিনি আরো বলেন, তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে কোনো টালবাহানা এনসিপি মেনে নেবে না। বাস্তবসম্মত উপায়ে তিস্তা মহাপরিকল্পনা করতে হবে। নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘উন্নয়ন মানে শুধু ঢাকার উন্নয়ন নয়। দেশজুড়ে উন্নয়নের কথা বলা হলেও সেই উন্নয়ন এখনো সবার কাছে পৌঁছেনি। যত দিন লালমনিরহাটের প্রান্তিক মানুষের কাছে উন্নয়নের সুবিধা না আসবে, তত দিন সেই উন্নয়ন আমরা মানি না।’ পদযাত্রায় আরো বক্তব্য রাখেন , দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী। সংক্ষিপ্ত সমাবেশে নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। সেই মাফিয়াতন্ত্র, সেই সন্ত্রাস, সেই দখলদারত্ব কিন্তু রয়েই গেছে। ফলে আমরা মনে করি, আমাদের এই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। সেই লড়াই–সংগ্রামের ইতিহাস ধরে রাখার জন্য গণ–অভ্যুত্থানের নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপি গঠিত হয়েছে। এই দলের প্রধান কাজ হলো এ দেশের মানুষকে যেন আর দাস হয়ে থাকতে না হয়।
    Like
    2
    0 Comments 0 Shares 478 Views 0 Reviews
More Results
Eidok App https://eidok.com