• চট্টগ্রাম ক্লাব থেকে সাবেক সেনাপ্রধান হারুন-অর-রশীদের মরদেহ উদ্ধার

    চট্টগ্রাম, ৪ আগস্ট ২০২৫

    চট্টগ্রাম ক্লাবের একটি গেস্টহাউস কক্ষ থেকে সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ ও চিকিৎসকদের উপস্থিতিতে তার কক্ষের তালা ভেঙে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

    চট্টগ্রাম ক্লাবের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফ উদ্দিন জানান, সাবেক সেনাপ্রধান গেস্টহাউসের কক্ষে একা অবস্থান করছিলেন। সকাল গড়িয়ে যাওয়ার পরও তিনি বের না হওয়ায় ক্লাব কর্তৃপক্ষ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় কক্ষ খুলে তাকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া যায়।

    কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল করিম জানান, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ) চট্টগ্রামের চিকিৎসকরা এসে তাকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মৃত ঘোষণা করেন। প্রাথমিকভাবে চিকিৎসকদের ধারণা, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে রাতে মারা গেছেন।

    ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত চলছে
    চট্টগ্রাম ক্লাব থেকে সাবেক সেনাপ্রধান হারুন-অর-রশীদের মরদেহ উদ্ধার 📍 চট্টগ্রাম, ৪ আগস্ট ২০২৫ চট্টগ্রাম ক্লাবের একটি গেস্টহাউস কক্ষ থেকে সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ ও চিকিৎসকদের উপস্থিতিতে তার কক্ষের তালা ভেঙে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। চট্টগ্রাম ক্লাবের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফ উদ্দিন জানান, সাবেক সেনাপ্রধান গেস্টহাউসের কক্ষে একা অবস্থান করছিলেন। সকাল গড়িয়ে যাওয়ার পরও তিনি বের না হওয়ায় ক্লাব কর্তৃপক্ষ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় কক্ষ খুলে তাকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া যায়। কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল করিম জানান, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ) চট্টগ্রামের চিকিৎসকরা এসে তাকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মৃত ঘোষণা করেন। প্রাথমিকভাবে চিকিৎসকদের ধারণা, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে রাতে মারা গেছেন। ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত চলছে
    0 Comments 0 Shares 157 Views 0 Reviews
  • চাঁদপুর জেলা প্রতিনিধিঃ
    চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার ৫ নম্বর উপাদী গ্রামে সাপের কামড়ে রেহানা বেগম (৩৫) নামে এক গৃহবধূর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। নিহত রেহানা বেগম প্রধানিয়া বাড়ির বাসিন্দা ছিলেন।

    ঘটনাটি ঘটেছে গত সোমবার (রাত ১১টার দিকে)। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাতে ঘুমানোর সময় বিষাক্ত একটি সাপ গৃহবধূ রেহানা বেগমকে কামড়ে দেয়। মুহূর্তেই তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। পরিবারের সদস্যরা দ্রুত তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।

    মতলব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,
    "এটি অত্যন্ত দুঃখজনক একটি ঘটনা। স্থানীয়দের সহায়তায় সাপটিকে উদ্ধার করা হয়েছে।"

    সাপ বিশেষজ্ঞ মো. রফিক জানান,
    "উদ্ধার করা সাপটি একটি বিষাক্ত গোখরা। সম্প্রতি এলাকায় সাপের চলাচল বেড়ে যাওয়ায় সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।"

    ঘটনার পর থেকে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মতলব ও আশপাশের গ্রামগুলোতে সম্প্রতি সাপের উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
    এ পরিস্থিতিতে জনসচেতনতা বাড়াতে প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ প্রচারণা শুরু করেছে।

    স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন,
    "সাপের কামড়ের পর দ্রুত চিকিৎসা জরুরি। সঠিক চিকিৎসা না পেলে বিষাক্ত সাপের কামড় প্রাণঘাতী হতে পারে।"
    তাঁরা স্থানীয় হাসপাতালে সাপে কামড়ের চিকিৎসা সুবিধা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন।

    একইসঙ্গে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, উদ্ধার করা সাপটিকে নিরাপদ স্থানে অবমুক্ত করা হবে যাতে তা আর কোনো বিপদের কারণ না হয়।
    জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
    চাঁদপুর জেলা প্রতিনিধিঃ চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার ৫ নম্বর উপাদী গ্রামে সাপের কামড়ে রেহানা বেগম (৩৫) নামে এক গৃহবধূর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। নিহত রেহানা বেগম প্রধানিয়া বাড়ির বাসিন্দা ছিলেন। ঘটনাটি ঘটেছে গত সোমবার (রাত ১১টার দিকে)। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাতে ঘুমানোর সময় বিষাক্ত একটি সাপ গৃহবধূ রেহানা বেগমকে কামড়ে দেয়। মুহূর্তেই তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। পরিবারের সদস্যরা দ্রুত তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। মতলব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, "এটি অত্যন্ত দুঃখজনক একটি ঘটনা। স্থানীয়দের সহায়তায় সাপটিকে উদ্ধার করা হয়েছে।" সাপ বিশেষজ্ঞ মো. রফিক জানান, "উদ্ধার করা সাপটি একটি বিষাক্ত গোখরা। সম্প্রতি এলাকায় সাপের চলাচল বেড়ে যাওয়ায় সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।" ঘটনার পর থেকে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মতলব ও আশপাশের গ্রামগুলোতে সম্প্রতি সাপের উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এ পরিস্থিতিতে জনসচেতনতা বাড়াতে প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ প্রচারণা শুরু করেছে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, "সাপের কামড়ের পর দ্রুত চিকিৎসা জরুরি। সঠিক চিকিৎসা না পেলে বিষাক্ত সাপের কামড় প্রাণঘাতী হতে পারে।" তাঁরা স্থানীয় হাসপাতালে সাপে কামড়ের চিকিৎসা সুবিধা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন। একইসঙ্গে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, উদ্ধার করা সাপটিকে নিরাপদ স্থানে অবমুক্ত করা হবে যাতে তা আর কোনো বিপদের কারণ না হয়। জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
    0 Comments 0 Shares 428 Views 0 Reviews
  • ১৬ বছর পর্যন্ত যারা একটা বালুর ট্রাকও সরাতে পারে নাই,এটা তাদের দেশ না
    ১৬ বছর পর্যন্ত যারা একটা বালুর ট্রাকও সরাতে পারে নাই,এটা তাদের দেশ না
    Like
    1
    0 Comments 0 Shares 432 Views 15 0 Reviews
  • ⁣শ্যামনগরে বিশ্ব মানবপাচার প্রতিরোধ দিবস পালিত

    রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর(সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি ঃ ‍‌'' মানব পাচার একটি সংঘবদ্ধ অপরাধ,মানব পাচার রুখে দিন"এই প্রতিপাদ্যকে সামনে নিয়ে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বুধবার(৩০ জুলাই) সকালে শ্যামনগর পাবলিক লাইব্রেরী মিলনায়তনে বিশ্ব মানব পাচার প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে র্যালী ও আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়।

    অভিবাসী কর্মী উন্নয়ন প্রোগ্রামের সহায়তায় র্যালীটি উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শ্যামনগর পাবলিক লাইব্রেরী হল রুমে আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কৈখালী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রহিম।

    উপজেলা সমাজসেবা অফিসের এফএসএস আরিফুজ্জামানের সভাপতিত্বে আলোচনাসভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা সহকারী যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা এস এম আহসান হাবিব, উপজেলা সহকারী যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ জনিরুল ইসলাম, সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসের এফ এ মুজিবর রহমান,ওকাপ শ্যামনগরে ফিল্ড অফিসার আল আমিন প্রমুখ।
    ⁣শ্যামনগরে বিশ্ব মানবপাচার প্রতিরোধ দিবস পালিত রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর(সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি ঃ ‍‌'' মানব পাচার একটি সংঘবদ্ধ অপরাধ,মানব পাচার রুখে দিন"এই প্রতিপাদ্যকে সামনে নিয়ে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বুধবার(৩০ জুলাই) সকালে শ্যামনগর পাবলিক লাইব্রেরী মিলনায়তনে বিশ্ব মানব পাচার প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে র্যালী ও আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়। অভিবাসী কর্মী উন্নয়ন প্রোগ্রামের সহায়তায় র্যালীটি উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শ্যামনগর পাবলিক লাইব্রেরী হল রুমে আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কৈখালী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রহিম। উপজেলা সমাজসেবা অফিসের এফএসএস আরিফুজ্জামানের সভাপতিত্বে আলোচনাসভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা সহকারী যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা এস এম আহসান হাবিব, উপজেলা সহকারী যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ জনিরুল ইসলাম, সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসের এফ এ মুজিবর রহমান,ওকাপ শ্যামনগরে ফিল্ড অফিসার আল আমিন প্রমুখ।
    Like
    1
    0 Comments 0 Shares 826 Views 7 0 Reviews
  • কুলিয়ারচরে ৪০ শিক্ষার্থীকে পুরস্কার প্রদান

    মো. আলী সোহেল, কুলিয়ারচর উপজেলা প্রতিনিধি :

    কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অধীন সেকেন্ডারি এডুকেশন ডেভলপমেন্ট প্রোগ্রাম (এসইডিপি) এর আওতাভুক্ত মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন পারফরমেন্স বেজড গ্র্যান্টস ফর সেকেন্ডারি ইনস্টিটিউশন (পিবিজিএসআই) স্কিমের আওতায় ২০২২ ও ২০২৩ সালের এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে বিভিন্ন বিভাগের (বিজ্ঞান, মানবিক, বানিজ্য) ৪০ (চল্লিশ) জন শিক্ষার্থীকে উপজেলা শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী পুরস্কার (UBSA)" এবং "উচ্চ মাধ্যমিক সমাপনী পুরস্কার (HSCA) এর অর্থ যথাক্রমে ১০০০০/- (দশহাজার) টাকা এবং ২৫০০০/- (পঁচিশ হাজার) টাকা শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ ব্যাংক একাউন্টে স্কীম দপ্তর কর্তৃক প্রেরণ করা হয়েছে।

    উপজেলা পর্যায়ে পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) বিকেলে উপজেলা পরিষদ হলরুমে ক্রেস্ট এবং সনদপত্র প্রদান করা হয়।

    উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব সাবিহা ফাতেমাতুজ-জোহরার সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কিশোরগঞ্জ জেলা শিক্ষা অফিসার শামছুন নাহার মাকছুদা। এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সহকারী জেলা শিক্ষা অফিসার জনাব আবুল কাশেম।

    উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান এর সঞ্চালনায় ছিলেন উপজেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানগন, সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি, সদস্যবৃন্দ, পুরস্কার প্রাপ্ত শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবক সহ সাংবাদিকবৃন্দ।
    কুলিয়ারচরে ৪০ শিক্ষার্থীকে পুরস্কার প্রদান মো. আলী সোহেল, কুলিয়ারচর উপজেলা প্রতিনিধি : কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অধীন সেকেন্ডারি এডুকেশন ডেভলপমেন্ট প্রোগ্রাম (এসইডিপি) এর আওতাভুক্ত মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন পারফরমেন্স বেজড গ্র্যান্টস ফর সেকেন্ডারি ইনস্টিটিউশন (পিবিজিএসআই) স্কিমের আওতায় ২০২২ ও ২০২৩ সালের এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে বিভিন্ন বিভাগের (বিজ্ঞান, মানবিক, বানিজ্য) ৪০ (চল্লিশ) জন শিক্ষার্থীকে উপজেলা শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী পুরস্কার (UBSA)" এবং "উচ্চ মাধ্যমিক সমাপনী পুরস্কার (HSCA) এর অর্থ যথাক্রমে ১০০০০/- (দশহাজার) টাকা এবং ২৫০০০/- (পঁচিশ হাজার) টাকা শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ ব্যাংক একাউন্টে স্কীম দপ্তর কর্তৃক প্রেরণ করা হয়েছে। উপজেলা পর্যায়ে পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) বিকেলে উপজেলা পরিষদ হলরুমে ক্রেস্ট এবং সনদপত্র প্রদান করা হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব সাবিহা ফাতেমাতুজ-জোহরার সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কিশোরগঞ্জ জেলা শিক্ষা অফিসার শামছুন নাহার মাকছুদা। এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সহকারী জেলা শিক্ষা অফিসার জনাব আবুল কাশেম। উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান এর সঞ্চালনায় ছিলেন উপজেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানগন, সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি, সদস্যবৃন্দ, পুরস্কার প্রাপ্ত শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবক সহ সাংবাদিকবৃন্দ।
    Like
    1
    0 Comments 0 Shares 934 Views 0 Reviews
  • জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শ্যামনগরে শপথ গ্রহণ

    রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি ঃ জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে সাতক্ষীরার শ্যামনগরে শপথ গ্রহণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শ্যামনগর উপজেলা প্রশাসন ও সমাজসেবা কার্যালয় শনিবার সকাল ৯ টায় উপজেলা পরিষদ মিলন আয়তনে উক্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সবাত গ্রহণ এবং তৎপরবর্তী আলোচনা সভা শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
    এর আগে সকাল ৯টায় শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার রনী খাতুনের সভাপতিত্বে কর্মসূচির আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইউএইচএফপিও ডা: জিয়াউর রহমান, সমাজসেবা কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন, প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা সুব্রত কুমার রায়, বিএনপি'র প্রতিনিধি আব্দুল ওয়াহেদ ও সোলায়মান কবির, জামায়েত ইসলামীর প্রতিনিধি শহিদ হোসেন, রেজাউল ইসলাম প্রমূখ।
    এসময় মহিলা ও শিশও বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদের সাথে কন্ঠ মিলিয়ে ৬৪ জেলা ও ৪৯৫ উপজেলার মত শ্যামনগরে উপস্থিত ব্যক্তিবর্গ লাখো কন্ঠের সাথে একতালে শপথ বাক্য পাঠ করেন।
    এর আগে বিশেষ চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। এ সময় অন্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জান্নাতুল নাইম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা: জিয়াদ আলী, সামিউল মনির, মো: শহিদ হোসেন,রেজাউল ইসলাম প্রমূখ।

    ছবি : লাখো কন্ঠের সাথে তাল মিলিয়ে শ্যামনগরের শপথ বাক্য পাঠ।
    জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শ্যামনগরে শপথ গ্রহণ রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি ঃ জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে সাতক্ষীরার শ্যামনগরে শপথ গ্রহণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শ্যামনগর উপজেলা প্রশাসন ও সমাজসেবা কার্যালয় শনিবার সকাল ৯ টায় উপজেলা পরিষদ মিলন আয়তনে উক্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সবাত গ্রহণ এবং তৎপরবর্তী আলোচনা সভা শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এর আগে সকাল ৯টায় শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার রনী খাতুনের সভাপতিত্বে কর্মসূচির আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইউএইচএফপিও ডা: জিয়াউর রহমান, সমাজসেবা কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন, প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা সুব্রত কুমার রায়, বিএনপি'র প্রতিনিধি আব্দুল ওয়াহেদ ও সোলায়মান কবির, জামায়েত ইসলামীর প্রতিনিধি শহিদ হোসেন, রেজাউল ইসলাম প্রমূখ। এসময় মহিলা ও শিশও বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদের সাথে কন্ঠ মিলিয়ে ৬৪ জেলা ও ৪৯৫ উপজেলার মত শ্যামনগরে উপস্থিত ব্যক্তিবর্গ লাখো কন্ঠের সাথে একতালে শপথ বাক্য পাঠ করেন। এর আগে বিশেষ চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। এ সময় অন্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জান্নাতুল নাইম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা: জিয়াদ আলী, সামিউল মনির, মো: শহিদ হোসেন,রেজাউল ইসলাম প্রমূখ। ছবি : লাখো কন্ঠের সাথে তাল মিলিয়ে শ্যামনগরের শপথ বাক্য পাঠ।
    Like
    1
    0 Comments 0 Shares 720 Views 0 Reviews
  • সুন্দরবনের নদী থেকে আহত কচ্ছপ উদ্ধার চিকিৎসা শেষে অবমুক্ত করল কোস্টগার্ড
    রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি ঃ পশ্চিম সুন্দরবনের নদী থেকে একটি বিরল প্রজাতির আহত কচ্ছপ উদ্ধার করেছে এবং পরবর্তীতে চিকিৎসা শেষে নদীতে অবমুক্ত করেছে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড।
    শুক্রবার(২৫ জুলাই) সকালে সুন্দরবনের চুনকুড়ি নদী থেকে আহত কচ্ছপটিকে উদ্ধার করে কোস্টগার্ড ।
    কোস্টগার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক জানান সকালে রুটিন টহলের সময় কচছপটিকে ভেসে থাকতে দেখে সদস্যরা উদ্ধার করেন। উদ্ধারকৃত কচ্ছপটির শরীরে আঘাতের চিহ্ন ছিল এবং এটি চলাফেরাতেও দুর্বলতা দেখাচ্ছিল।
    প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বনবিভাগের মাধ্যমে প্রাকৃতিক পরিবেশে সুন্দরবনের চুনকুড়ি নদীতে অবমুক্ত করা হয়।
    এদিকে স্থানীয়রা জানান চুনকুড়ি নদী ও আশেপাশের জলজ পরিবেশে কচ্ছপসহ নানা প্রজাতির জলজ প্রাণি বসবাস করে।তবে নদীতে অবৈধভাবে মাছ ধরা ও প্লাস্টিক দূষণের কারণে এসব প্রাণি আজ হুমকির মুখে।
    এদিকে পরিবেশ ও বন্যপ্রাণি রক্ষা নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলো কোস্টগার্ডের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন এ ধরনের কার্যক্রম শুধু একটি প্রাণি বাঁচায়না বরং পুরো বাস্ততন্ত্রের সুরক্ষায় সহায়ক ভূমিকা রাখে।
    সুন্দরবনের নদী থেকে আহত কচ্ছপ উদ্ধার চিকিৎসা শেষে অবমুক্ত করল কোস্টগার্ড রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি ঃ পশ্চিম সুন্দরবনের নদী থেকে একটি বিরল প্রজাতির আহত কচ্ছপ উদ্ধার করেছে এবং পরবর্তীতে চিকিৎসা শেষে নদীতে অবমুক্ত করেছে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড। শুক্রবার(২৫ জুলাই) সকালে সুন্দরবনের চুনকুড়ি নদী থেকে আহত কচ্ছপটিকে উদ্ধার করে কোস্টগার্ড । কোস্টগার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক জানান সকালে রুটিন টহলের সময় কচছপটিকে ভেসে থাকতে দেখে সদস্যরা উদ্ধার করেন। উদ্ধারকৃত কচ্ছপটির শরীরে আঘাতের চিহ্ন ছিল এবং এটি চলাফেরাতেও দুর্বলতা দেখাচ্ছিল। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বনবিভাগের মাধ্যমে প্রাকৃতিক পরিবেশে সুন্দরবনের চুনকুড়ি নদীতে অবমুক্ত করা হয়। এদিকে স্থানীয়রা জানান চুনকুড়ি নদী ও আশেপাশের জলজ পরিবেশে কচ্ছপসহ নানা প্রজাতির জলজ প্রাণি বসবাস করে।তবে নদীতে অবৈধভাবে মাছ ধরা ও প্লাস্টিক দূষণের কারণে এসব প্রাণি আজ হুমকির মুখে। এদিকে পরিবেশ ও বন্যপ্রাণি রক্ষা নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলো কোস্টগার্ডের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন এ ধরনের কার্যক্রম শুধু একটি প্রাণি বাঁচায়না বরং পুরো বাস্ততন্ত্রের সুরক্ষায় সহায়ক ভূমিকা রাখে।
    Like
    1
    0 Comments 0 Shares 609 Views 0 Reviews
  • "ব্যবহারের পরে মানুষ যখন পিঠ ফিরিয়ে যায়,
    তখন প্রশ্ন জাগে—সম্পর্কটা কি সত্যিই ছিলো, নাকি অভিনয়?
    পল্টির সেই চিত্র, মনে বাজে রাতভর,
    ভাবলেই ঘুম উড়ে যায়—মন থাকে অস্থির!"
    — সুমন হাওলাদার
    "ব্যবহারের পরে মানুষ যখন পিঠ ফিরিয়ে যায়, তখন প্রশ্ন জাগে—সম্পর্কটা কি সত্যিই ছিলো, নাকি অভিনয়? পল্টির সেই চিত্র, মনে বাজে রাতভর, ভাবলেই ঘুম উড়ে যায়—মন থাকে অস্থির!" — সুমন হাওলাদার
    0 Comments 0 Shares 318 Views 0 Reviews
  • প্রধান উপদেষ্টার' বিরুদ্ধে স্বজনপ্রীতির অভিযোগ তুললেন 'হাসনাত আবদুল্লাহ'। 'স্বাস্থ্য উপদেষ্টার' এতো এতো ব্যর্থতার পরও তার পদত্যাগ না করাকে ড. ইউনুসের স্বজনপ্রীতি বলেছেন তিনি।
    প্রধান উপদেষ্টার' বিরুদ্ধে স্বজনপ্রীতির অভিযোগ তুললেন 'হাসনাত আবদুল্লাহ'। 😇 😅'স্বাস্থ্য উপদেষ্টার' এতো এতো ব্যর্থতার পরও তার পদত্যাগ না করাকে ড. ইউনুসের স্বজনপ্রীতি বলেছেন তিনি।
    Like
    1
    0 Comments 0 Shares 400 Views 0 Reviews
  • চাটখিলে সরকারি খাল দখল করে বহুতল ভবন নির্মাণ, প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী

    চাটখিল (নোয়াখালী) প্রতিনিধি:
    নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের সোমপাড়া বাজার এলাকায় সরকারি খাল দখল করে বহুতল ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় জনগণ বারবার উপজেলা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ জানালেও এখনো পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি প্রশাসন—এমনই দাবি ভুক্তভোগীদের।

    সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সোমপাড়া মধ্য বাজার ব্রীজের পূর্ব পাশে খালের ওপর বহুতল ভবন নির্মাণ করছেন প্রসাদপুর গ্রামের মৃত নুর নবীর ছেলে মোরশেদ আলম অপু। খালটি সরকারি হলেও নির্মাণ কাজ চলছে নির্দ্বিধায়। শুধু এখানেই নয়, সাহাপুর ইউনিয়নের সাহাপুর বাজার, বাংলা বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা খালের ওপর অবৈধভাবে দোকানঘর ও ভবন নির্মাণ করে খালের স্বাভাবিক পানি চলাচলে বাধা সৃষ্টি করছেন।

    স্থানীয় সামাজিক সংগঠন "তারুণ্যের আলো" খাল পরিষ্কারের কাজ করতে গিয়ে এসব দখলের বিষয়টি সামনে আনে। সংগঠনের মুখপাত্র মোঃ সুমন জানান, জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল পরিষ্কার করতে গিয়ে তারা খাল দখলের ভয়াবহ চিত্র দেখতে পান এবং তাৎক্ষণিকভাবে প্রশাসনকে অবহিত করেন।

    সোমপাড়া বাজারের কয়েকজন ব্যবসায়ী ও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক স্থানীয় বিএনপি নেতা জানান, গত বছরের দীর্ঘস্থায়ী বন্যার অন্যতম কারণ ছিল খাল দখল। তারা দ্রুত খাল দখলমুক্ত করার দাবি জানান।

    এ প্রসঙ্গে মানবাধিকার কর্মী মোঃ গোলাম সারোয়ার জুয়েল বলেন, “এলাকার স্বার্থে এবং জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য খালটি অবিলম্বে দখলমুক্ত করা জরুরি। আমি সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।”

    অভিযুক্ত মোরশেদ আলম অপু দাবি করেন, “খাল পাড়ে আমাদের ভোগদখলীয় জায়গাতেই নির্মাণকাজ চলছে, খাল দখল করার প্রশ্নই আসে না।”

    উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিজানুর রহমান জানান, “অভিযোগ পাওয়ার পরপরই সাময়িকভাবে কাজ বন্ধ রাখার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই সরজমিনে গিয়ে নিরপেক্ষ পরিমাপ করে খালের ওপর নির্মিত অংশ ভেঙে ফেলা হবে।”

    এলাকাবাসী এখন দেখছে প্রশাসনের দিকে—সরকারি খাল রক্ষা করে জলাবদ্ধতা ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য ফিরিয়ে আনার আশায়।
    চাটখিলে সরকারি খাল দখল করে বহুতল ভবন নির্মাণ, প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী চাটখিল (নোয়াখালী) প্রতিনিধি: নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের সোমপাড়া বাজার এলাকায় সরকারি খাল দখল করে বহুতল ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় জনগণ বারবার উপজেলা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ জানালেও এখনো পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি প্রশাসন—এমনই দাবি ভুক্তভোগীদের। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সোমপাড়া মধ্য বাজার ব্রীজের পূর্ব পাশে খালের ওপর বহুতল ভবন নির্মাণ করছেন প্রসাদপুর গ্রামের মৃত নুর নবীর ছেলে মোরশেদ আলম অপু। খালটি সরকারি হলেও নির্মাণ কাজ চলছে নির্দ্বিধায়। শুধু এখানেই নয়, সাহাপুর ইউনিয়নের সাহাপুর বাজার, বাংলা বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা খালের ওপর অবৈধভাবে দোকানঘর ও ভবন নির্মাণ করে খালের স্বাভাবিক পানি চলাচলে বাধা সৃষ্টি করছেন। স্থানীয় সামাজিক সংগঠন "তারুণ্যের আলো" খাল পরিষ্কারের কাজ করতে গিয়ে এসব দখলের বিষয়টি সামনে আনে। সংগঠনের মুখপাত্র মোঃ সুমন জানান, জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল পরিষ্কার করতে গিয়ে তারা খাল দখলের ভয়াবহ চিত্র দেখতে পান এবং তাৎক্ষণিকভাবে প্রশাসনকে অবহিত করেন। সোমপাড়া বাজারের কয়েকজন ব্যবসায়ী ও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক স্থানীয় বিএনপি নেতা জানান, গত বছরের দীর্ঘস্থায়ী বন্যার অন্যতম কারণ ছিল খাল দখল। তারা দ্রুত খাল দখলমুক্ত করার দাবি জানান। এ প্রসঙ্গে মানবাধিকার কর্মী মোঃ গোলাম সারোয়ার জুয়েল বলেন, “এলাকার স্বার্থে এবং জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য খালটি অবিলম্বে দখলমুক্ত করা জরুরি। আমি সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।” অভিযুক্ত মোরশেদ আলম অপু দাবি করেন, “খাল পাড়ে আমাদের ভোগদখলীয় জায়গাতেই নির্মাণকাজ চলছে, খাল দখল করার প্রশ্নই আসে না।” উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিজানুর রহমান জানান, “অভিযোগ পাওয়ার পরপরই সাময়িকভাবে কাজ বন্ধ রাখার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই সরজমিনে গিয়ে নিরপেক্ষ পরিমাপ করে খালের ওপর নির্মিত অংশ ভেঙে ফেলা হবে।” এলাকাবাসী এখন দেখছে প্রশাসনের দিকে—সরকারি খাল রক্ষা করে জলাবদ্ধতা ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য ফিরিয়ে আনার আশায়।
    Like
    Love
    2
    1 Comments 1 Shares 526 Views 0 Reviews
  • সোনাইমুড়ীতে পুলিশের গুলিতে নিহতদের ঘটনাকে পুঁজি করে জনপ্রতিনিধিসহ নিরীহদের মামলা দিয়ে হয়রানি, বাদী বলেন তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার

    নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে গত বছরের ৫ আগস্ট পুলিশ-ছাত্র জনতার সংঘর্ষে ২ পুলিশসহ ৫ জন নিহত হওয়ার ঘটনাকে পুঁজি করে মামলা বাণিজ্য করা ও নিরীহদের হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে এ মামলা দায়ের করার অভিযোগ করেছেন ক্ষতিগ্রস্তদের স্বজনেরা। মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানাজানি হওয়ার পর এ মামলা নিয়ে আলোচনার ঝড় বইছে জেলার ব্যাপী।

    সরেজমিনে গিয়ে এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর ঐ দিন বিকেলে সোনাইমুড়ীতে ছাত্র-জনতার বিজয় মিছিল বের হয়। মিছিল থেকে উত্তেজিত জনতার সাথে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষ পাল্টা সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে উত্তেজিত জনতা এক পুলিশ কর্মকর্তাকে জবাই করে আরও এক পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা করে। এ সময় পুলিশের গুলিতে ৩ জন মারা যায় ও কয়েকজন ছাত্র-জনতা গুলিবিদ্ধ হয়। এ সময় মিছিলকারীরা থানা ঘেরাও করে থানা ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও অস্ত্র লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হওয়া বেগমগঞ্জ উপজেলার মীর আলীপুর গ্রামের আলী মুন্সী বাড়ীর মোরশেদ আলমের ছেলে বিএনপি কর্মী ওয়ার্লিং মিস্ত্রী মোঃ আসিফ (২৪) গুলিবিদ্ধ গুরুতর আহত হয়। পরবর্তীতে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৬ আগস্ট শুক্রবার সে মারা যায়।

    এই ব্যাপারে আসিফের বাবা মোরশেদ আলম বাদী হয়ে গত বছরের ১৯ আগস্ট চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৬নং আমলী আদালত নোয়াখালীতে মামলা নং- সিআর ৩২২/২০২৪ দায়ের করেন। মামলায় নোয়াখালী-৪ আসনের সাবেক এমপি একরামুল করিম চৌধুরী ও নোয়াখালী-১ আসনের সাবেক এমপি এইচ এম ইব্রাহিম সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও শ্রেনী পেশার ৩৯ জন সহ অজ্ঞাতনামা দুই/আড়াই হাজার লোকজনকে আসামী করা হয়েছে। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ২৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৬ জন জামিনে আছেন। বাকীরা জেল হাজতে আছেন। অন্যরা গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।

    মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি এ মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার ছেলে হারানোর বেদনার সুযোগে একটি মহল তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য তার নাম ব্যবহার করে এ মামলা সাজিয়েছে। তিনি, তার ছেলে সহ তাদের বাড়ির সবাই বিএনপি’র রাজনীতির সাথে জড়িত বলে জানান। সরকার বিরোধী আন্দোলনে তারা সক্রিয়ভাবে ভূমিক পালন করেছিলেন। তার ছেলে আন্দোলনে শহীদ হয়েছে, ছেলেকে তিনি কখনো ফিরে পাবেন না। ছেলের শোকে যখন তিনি শোকাহত তখন কে বা কারা কিভাবে এ মামলা দিয়েছে আমার জানা নেই। তবে ফারহান নামের একজন লোক এ ষড়যন্ত্রমূলক মামলার সাথে জড়িত থাকতে পারে বলে সে জেনেছে। তাকে তিনি দেখলে চিনবেন কিন্তু ঠিকানা জানা নেই। তিনি আরও বলেন আমি যদি মামলা করতাম তাহলে আমার দলের নেতা সাবেক মন্ত্রী বরকত উল্যা বুলু ভাই সহ যারা আমাকে সহযোগিতা করেছে তাদের সাথে পরামর্শ করে করতাম। এ মামলায় যাদেরকে আসামী করা হয়েছে তাদের অনেককেই আমি চিনিও না, কারো কারো নাম শুনেছি। এ মামলায় আমার দলীয় বিএনপি’র কয়েকজনের নামও রয়েছে।

    এ মামলা আদালতে দাখিলকারী আইনজীবী শাহ মনজুরুল হাসান বলেন, তিনি অসুস্থ্য হার্টের রোগী। নারী নির্যাতনের একটি মামলার কথা বলে মামলার আর্জি না শুনিয়ে তড়িগড়ি করে তার স্বাক্ষর নিয়েছেন সাবেক পি.পি আবদুর রহমানের জুনিয়র এ্যাডভোকেট এনাম মঞ্জু। তিনি আরো বলেন, স্বাক্ষর নেওয়ার ৩/৪ দিন পর তার সহকারী তাকে জানান, আপনি কী মামলায় স্বাক্ষর করেছেন? এটাতো রাজনৈতিক মামলা! তখন আমি বুঝেছি আমি ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছি। শাহ মঞ্জুরুল হাসান অভিযোগ করে বলেন, সাবেক পি.পি আবদুর রহমান ও বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন আমার স্বাক্ষর নিয়ে জালিয়াতি করে এ মামলা করেছে।

    এই ব্যাপারে সাবেক পি.পি আবদুর রহমান বলেন, শাহ মঞ্জুরুল হাসানকে মামলার আর্জি পড়ে শোনানো হয়েছে, এখন তিনি অস্বীকার করছেন। যাদেরকে আসামী করা হয়েছে এরা সবাই স্বৈরাচারের দোসর, মামলা হলে অসুবিধা কী?

    এই বিষয়ে বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন বলেন, মামলা হয়েছে এটাই সত্য। কে দোষী কে নির্দোষ তা স্বাক্ষ্য প্রমাণে দেখা যাবে।

    এই ব্যাপারে সোনাইমুড়ী থানা অফিসার ইনচার্জ মোরশেদ আলম জানান, আদালতের নির্দেশে থানায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে এবং আসামীদের গ্রেফতার করা হয়েছে।

    এ মামলার বিষয়ে সোনাইমুড়ী এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার নেতৃবৃন্দরা জানান, মামলার বাদীর বক্তব্যসহ সার্বিক বিষয় বিবেচনা করলে এটা একটা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা, এতে কোনো সন্দেহ নেই। মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করা এ মামলার উদ্দেশ্য ছিল। এলাকাবাসী জানান, এই মামলার বিষয়ে সঠিক তদন্ত করে মিথ্যা মামলা ও ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় এনে নিরাপরাধ লোকদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে। এই বিষয়ে অনেকে এ প্রতিবেদকে প্রশ্ন করে বলেন, আসিফ পুলিশের গুলিতে নিহত হয়, সাধারণ মানুষ আসামী হবে কেন? এটাই প্রমাণ করে এ মামলা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা। বিষয়টি নিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে সত্য উদঘাটন করা উচিত বলে এলাকাবাসী মন্তব্য করেন।

    সোনাইমুড়ীতে পুলিশের গুলিতে নিহতদের ঘটনাকে পুঁজি করে জনপ্রতিনিধিসহ নিরীহদের মামলা দিয়ে হয়রানি, বাদী বলেন তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে গত বছরের ৫ আগস্ট পুলিশ-ছাত্র জনতার সংঘর্ষে ২ পুলিশসহ ৫ জন নিহত হওয়ার ঘটনাকে পুঁজি করে মামলা বাণিজ্য করা ও নিরীহদের হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে এ মামলা দায়ের করার অভিযোগ করেছেন ক্ষতিগ্রস্তদের স্বজনেরা। মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানাজানি হওয়ার পর এ মামলা নিয়ে আলোচনার ঝড় বইছে জেলার ব্যাপী। সরেজমিনে গিয়ে এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর ঐ দিন বিকেলে সোনাইমুড়ীতে ছাত্র-জনতার বিজয় মিছিল বের হয়। মিছিল থেকে উত্তেজিত জনতার সাথে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষ পাল্টা সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে উত্তেজিত জনতা এক পুলিশ কর্মকর্তাকে জবাই করে আরও এক পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা করে। এ সময় পুলিশের গুলিতে ৩ জন মারা যায় ও কয়েকজন ছাত্র-জনতা গুলিবিদ্ধ হয়। এ সময় মিছিলকারীরা থানা ঘেরাও করে থানা ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও অস্ত্র লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হওয়া বেগমগঞ্জ উপজেলার মীর আলীপুর গ্রামের আলী মুন্সী বাড়ীর মোরশেদ আলমের ছেলে বিএনপি কর্মী ওয়ার্লিং মিস্ত্রী মোঃ আসিফ (২৪) গুলিবিদ্ধ গুরুতর আহত হয়। পরবর্তীতে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৬ আগস্ট শুক্রবার সে মারা যায়। এই ব্যাপারে আসিফের বাবা মোরশেদ আলম বাদী হয়ে গত বছরের ১৯ আগস্ট চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৬নং আমলী আদালত নোয়াখালীতে মামলা নং- সিআর ৩২২/২০২৪ দায়ের করেন। মামলায় নোয়াখালী-৪ আসনের সাবেক এমপি একরামুল করিম চৌধুরী ও নোয়াখালী-১ আসনের সাবেক এমপি এইচ এম ইব্রাহিম সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও শ্রেনী পেশার ৩৯ জন সহ অজ্ঞাতনামা দুই/আড়াই হাজার লোকজনকে আসামী করা হয়েছে। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ২৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৬ জন জামিনে আছেন। বাকীরা জেল হাজতে আছেন। অন্যরা গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি এ মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার ছেলে হারানোর বেদনার সুযোগে একটি মহল তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য তার নাম ব্যবহার করে এ মামলা সাজিয়েছে। তিনি, তার ছেলে সহ তাদের বাড়ির সবাই বিএনপি’র রাজনীতির সাথে জড়িত বলে জানান। সরকার বিরোধী আন্দোলনে তারা সক্রিয়ভাবে ভূমিক পালন করেছিলেন। তার ছেলে আন্দোলনে শহীদ হয়েছে, ছেলেকে তিনি কখনো ফিরে পাবেন না। ছেলের শোকে যখন তিনি শোকাহত তখন কে বা কারা কিভাবে এ মামলা দিয়েছে আমার জানা নেই। তবে ফারহান নামের একজন লোক এ ষড়যন্ত্রমূলক মামলার সাথে জড়িত থাকতে পারে বলে সে জেনেছে। তাকে তিনি দেখলে চিনবেন কিন্তু ঠিকানা জানা নেই। তিনি আরও বলেন আমি যদি মামলা করতাম তাহলে আমার দলের নেতা সাবেক মন্ত্রী বরকত উল্যা বুলু ভাই সহ যারা আমাকে সহযোগিতা করেছে তাদের সাথে পরামর্শ করে করতাম। এ মামলায় যাদেরকে আসামী করা হয়েছে তাদের অনেককেই আমি চিনিও না, কারো কারো নাম শুনেছি। এ মামলায় আমার দলীয় বিএনপি’র কয়েকজনের নামও রয়েছে। এ মামলা আদালতে দাখিলকারী আইনজীবী শাহ মনজুরুল হাসান বলেন, তিনি অসুস্থ্য হার্টের রোগী। নারী নির্যাতনের একটি মামলার কথা বলে মামলার আর্জি না শুনিয়ে তড়িগড়ি করে তার স্বাক্ষর নিয়েছেন সাবেক পি.পি আবদুর রহমানের জুনিয়র এ্যাডভোকেট এনাম মঞ্জু। তিনি আরো বলেন, স্বাক্ষর নেওয়ার ৩/৪ দিন পর তার সহকারী তাকে জানান, আপনি কী মামলায় স্বাক্ষর করেছেন? এটাতো রাজনৈতিক মামলা! তখন আমি বুঝেছি আমি ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছি। শাহ মঞ্জুরুল হাসান অভিযোগ করে বলেন, সাবেক পি.পি আবদুর রহমান ও বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন আমার স্বাক্ষর নিয়ে জালিয়াতি করে এ মামলা করেছে। এই ব্যাপারে সাবেক পি.পি আবদুর রহমান বলেন, শাহ মঞ্জুরুল হাসানকে মামলার আর্জি পড়ে শোনানো হয়েছে, এখন তিনি অস্বীকার করছেন। যাদেরকে আসামী করা হয়েছে এরা সবাই স্বৈরাচারের দোসর, মামলা হলে অসুবিধা কী? এই বিষয়ে বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন বলেন, মামলা হয়েছে এটাই সত্য। কে দোষী কে নির্দোষ তা স্বাক্ষ্য প্রমাণে দেখা যাবে। এই ব্যাপারে সোনাইমুড়ী থানা অফিসার ইনচার্জ মোরশেদ আলম জানান, আদালতের নির্দেশে থানায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে এবং আসামীদের গ্রেফতার করা হয়েছে। এ মামলার বিষয়ে সোনাইমুড়ী এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার নেতৃবৃন্দরা জানান, মামলার বাদীর বক্তব্যসহ সার্বিক বিষয় বিবেচনা করলে এটা একটা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা, এতে কোনো সন্দেহ নেই। মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করা এ মামলার উদ্দেশ্য ছিল। এলাকাবাসী জানান, এই মামলার বিষয়ে সঠিক তদন্ত করে মিথ্যা মামলা ও ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় এনে নিরাপরাধ লোকদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে। এই বিষয়ে অনেকে এ প্রতিবেদকে প্রশ্ন করে বলেন, আসিফ পুলিশের গুলিতে নিহত হয়, সাধারণ মানুষ আসামী হবে কেন? এটাই প্রমাণ করে এ মামলা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা। বিষয়টি নিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে সত্য উদঘাটন করা উচিত বলে এলাকাবাসী মন্তব্য করেন।
    Love
    1
    1 Comments 0 Shares 864 Views 0 Reviews
  • চাটখিলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

    চাটখিল উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় আজ বুধবার দুপুরে উপজেলা সভাকক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

    সভায় বক্তব্য রাখেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি নিশাত ফারাবী, চাটখিল থানা ওসি তদন্ত মোঃ সুলতান আহমেদ, পল্লী বিদ্যুৎতের ডিজি এম জুনাইদ আহমেদ, সরকারি হাসপাতালের আরএমও শহিদুল ইসলাম নয়ন, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা কামরুন নাহার, জামায়াতে নেতা মাওলানা মহিউদ্দিন হাসান,, সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শারমিন আক্তার মুনা, চাটখিল প্রেসক্লাবের অর্থ সম্পাদক প্রভাষক জসিম মাহমুদ ও ছাত্র প্রতিনিধি মোঃ রনি প্রমূখ।

    সভায় সাংবাদিক, প্রভাষক জসিম মাহমুদ প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক তালতলা মহিলা মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আশেকে এলাহী সহ সাংবাদিকদের উপর হামলা, মামলার কথা তুলে ধরে অতি দ্রুত এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে জোর দাবী জানিয়েছেন।

    পাশাপাশি তিনি উপজেলা আনাচে কানাচে থাইল্যান্ডি জুয়ার আসর বন্ধ করার জোর দাবী জানিয়ে বলেন, প্রতিদিন সিএনজি চালক, অটোরিকশা চালক সহ কিশোররা থাইল্যান্ডি জুয়া খেলায় নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে।

    সভার সভাপতি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমান তার বক্তব্যে বলেন, আইনশৃঙ্খলা জনিত সমস্যা গুলো নিরসনে কল্পে উপস্থিত সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
    চাটখিলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত চাটখিল উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় আজ বুধবার দুপুরে উপজেলা সভাকক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় বক্তব্য রাখেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি নিশাত ফারাবী, চাটখিল থানা ওসি তদন্ত মোঃ সুলতান আহমেদ, পল্লী বিদ্যুৎতের ডিজি এম জুনাইদ আহমেদ, সরকারি হাসপাতালের আরএমও শহিদুল ইসলাম নয়ন, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা কামরুন নাহার, জামায়াতে নেতা মাওলানা মহিউদ্দিন হাসান,, সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শারমিন আক্তার মুনা, চাটখিল প্রেসক্লাবের অর্থ সম্পাদক প্রভাষক জসিম মাহমুদ ও ছাত্র প্রতিনিধি মোঃ রনি প্রমূখ। সভায় সাংবাদিক, প্রভাষক জসিম মাহমুদ প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক তালতলা মহিলা মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আশেকে এলাহী সহ সাংবাদিকদের উপর হামলা, মামলার কথা তুলে ধরে অতি দ্রুত এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে জোর দাবী জানিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি উপজেলা আনাচে কানাচে থাইল্যান্ডি জুয়ার আসর বন্ধ করার জোর দাবী জানিয়ে বলেন, প্রতিদিন সিএনজি চালক, অটোরিকশা চালক সহ কিশোররা থাইল্যান্ডি জুয়া খেলায় নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে। সভার সভাপতি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমান তার বক্তব্যে বলেন, আইনশৃঙ্খলা জনিত সমস্যা গুলো নিরসনে কল্পে উপস্থিত সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 553 Views 0 Reviews
More Results
Eidok App https://eidok.com