আমতলীতে ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনিক কর্মকর্তার শাস্তি দাবিতে মানববন্ধন|
বরগুনার আমতলী উপজেলা সদর ইউনিয়ন পরিষদের অসহায় দুস্থ দরিদ্র হতদরিদ্রদের ভিজিডি কার্ড, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাড়াসহ নানাবিধ সেবা দেয়ার নামে প্রশাসনিক কর্মকর্তা ( সচিব) মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন টাকা আদায় করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তার এমন কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে এবং তার শাস্তির দাবীতে মঙ্গলবার বেলা ১১টায় খুড়িয়ার খেয়াঘাট এলাকায় ভুক্তভোগীরা ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন করেছে।
জানাগেছে, আমতলী উপজেলার সদর ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন পরিষদে যোগদানের পর থেকেই ইউনিয়নের হতদরিদ্রদের ভিজিটি কার্ড, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, জেলে চাল ও হত দরিদ্রদের সেবা দেয়ার নামে টাকা আদায় করে আসছেন। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিলেও কোন প্রতিকার পায়নি ভুক্তভোগীরা। গত জুন মাসে অনলাইনে ভিজিডি রেজিষ্ট্রেশন কার্যক্রম শুরু হয়। ওই কার্যক্রমে তিনি হত দরিদ্র মানুষের কাছ থেকে টাকা আদায় করেছেন। এছাড়া জন্ম নিবন্ধন, জেলে চাল বিতরন ও হত দরিদ্রদের মাঝে চাল বিতরনে তিনি টাকা আদায় করেছেন এমন অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। তার এমন কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে ও তার শাস্তি দাবীতে মঙ্গলবার বেলা ১১ টার দিকে আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদ সামনে খুড়িয়ার খেয়াঘাট এলাকায় ভুক্তভোগীরা মানববন্ধন করেছে।
আমতলী সদর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোহাম্মদ জালাল মৃধার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আবুল কালাম মাষ্টারের সঞ্চলনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন ইউনিয়ন যুবদল সাধারণ সম্পাদক মোকলেছ মৃধা,ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি এনাম সরকার, ইউনিয়ন যুবদল যুগ্ম সম্পাদক মাহবুব প্যাদা, ওর্য়াড বিএনপির সভাপতি ফরিদ খাঁন মজনু, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মদলের আহবায়ক মোহাম্মদ হানিফ বয়াতী,ছাত্রদল সভাপতি গাজী সোলায়মান, যুবদল নেতা আমির হোসেন, সাইদুল বয়াতী, ভুক্তভোগি হালিমা বেগম. পাখি বেগম, হাসিনা বেগম,পারুল বেগম,ময়না বিবি ও জেসমিন আক্তার প্রমুখ।
মানবন্ধনে বক্তারা দ্রুত আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিনের অপসারণ ও দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দাবী করেছেন।
এ বিষয় ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন বলেন,আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে। এ অভিযোগের বিষয়ে আমার কোন সংশ্লিষ্টতা নেই।
আমতলী সদর ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ফিরোজ খাঁন তাপস বলেন, ভুক্তভোগিদের অভিযোগের বিষয়টি সত্য। এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ রোকনুজ্জামান খাঁন বলেন,একটি মানবন্ধনের কথা শুনেছি। যার বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছেন তার বিষয়ে অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
#amtali #barguna #amtalinews
আমতলীতে ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনিক কর্মকর্তার শাস্তি দাবিতে মানববন্ধন|
বরগুনার আমতলী উপজেলা সদর ইউনিয়ন পরিষদের অসহায় দুস্থ দরিদ্র হতদরিদ্রদের ভিজিডি কার্ড, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাড়াসহ নানাবিধ সেবা দেয়ার নামে প্রশাসনিক কর্মকর্তা ( সচিব) মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন টাকা আদায় করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তার এমন কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে এবং তার শাস্তির দাবীতে মঙ্গলবার বেলা ১১টায় খুড়িয়ার খেয়াঘাট এলাকায় ভুক্তভোগীরা ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন করেছে।
জানাগেছে, আমতলী উপজেলার সদর ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন পরিষদে যোগদানের পর থেকেই ইউনিয়নের হতদরিদ্রদের ভিজিটি কার্ড, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, জেলে চাল ও হত দরিদ্রদের সেবা দেয়ার নামে টাকা আদায় করে আসছেন। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিলেও কোন প্রতিকার পায়নি ভুক্তভোগীরা। গত জুন মাসে অনলাইনে ভিজিডি রেজিষ্ট্রেশন কার্যক্রম শুরু হয়। ওই কার্যক্রমে তিনি হত দরিদ্র মানুষের কাছ থেকে টাকা আদায় করেছেন। এছাড়া জন্ম নিবন্ধন, জেলে চাল বিতরন ও হত দরিদ্রদের মাঝে চাল বিতরনে তিনি টাকা আদায় করেছেন এমন অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। তার এমন কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে ও তার শাস্তি দাবীতে মঙ্গলবার বেলা ১১ টার দিকে আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদ সামনে খুড়িয়ার খেয়াঘাট এলাকায় ভুক্তভোগীরা মানববন্ধন করেছে।
আমতলী সদর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোহাম্মদ জালাল মৃধার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আবুল কালাম মাষ্টারের সঞ্চলনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন ইউনিয়ন যুবদল সাধারণ সম্পাদক মোকলেছ মৃধা,ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি এনাম সরকার, ইউনিয়ন যুবদল যুগ্ম সম্পাদক মাহবুব প্যাদা, ওর্য়াড বিএনপির সভাপতি ফরিদ খাঁন মজনু, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মদলের আহবায়ক মোহাম্মদ হানিফ বয়াতী,ছাত্রদল সভাপতি গাজী সোলায়মান, যুবদল নেতা আমির হোসেন, সাইদুল বয়াতী, ভুক্তভোগি হালিমা বেগম. পাখি বেগম, হাসিনা বেগম,পারুল বেগম,ময়না বিবি ও জেসমিন আক্তার প্রমুখ।
মানবন্ধনে বক্তারা দ্রুত আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিনের অপসারণ ও দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দাবী করেছেন।
এ বিষয় ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন বলেন,আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে। এ অভিযোগের বিষয়ে আমার কোন সংশ্লিষ্টতা নেই।
আমতলী সদর ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ফিরোজ খাঁন তাপস বলেন, ভুক্তভোগিদের অভিযোগের বিষয়টি সত্য। এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ রোকনুজ্জামান খাঁন বলেন,একটি মানবন্ধনের কথা শুনেছি। যার বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছেন তার বিষয়ে অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
#amtali #barguna #amtalinews