• গোবিন্দগঞ্জে প্রেমের ফাঁদে ফেলে কলেজ ছাত্রকে অপহরণের ঘটনায়,আটক ২জন জেল হাজতে
    খায়রুল ইসলাম স্টাফ রিপোর্টার
    গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে এক কলেজ ছাত্রকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে অপহরনের ঘটনায় জড়িত বুজরুক বোয়ালিয়া প্রধান পাড়ার নয়ন মিয়ার ছেলে শুভ মিয়া ওরফে সেলিম ও গুমানীগঞ্জ ইউনিয়নের কুড়িপাইকা গ্রামের আজিজার রহমানের ছেলে মামুন আকন্দকে আটক করে জেল হাজতে প্রেরন করেছে পুলিশ।
    গোবিন্দগঞ্জ থানা পুলিশ জানায়, সাঘাটা উপজেলার কচুয়া ইউনিয়নের রামনগর গ্রামের হাবিজার রহমানের ছেলে কলেজ ছাত্র স্বাধীন প্রধানকে অচেনা নাম্বার থেকে এক মেয়ের মাধ্যমে কথা বলে প্রেমের ফাঁদে ফেলে,এই অনুযায়ী সাক্ষাৎ করার জন্য ২৯ আগষ্ট ২০২৫ইং সন্ধায় কলেজ ছাত্র স্বাধীন তার চাচাতো ভাই কে,এম স্বপন আলীকে নিয়ে গোবিন্দগঞ্জ মৎস্য আড়ৎ এলাকায় গেলে ওত পেতে থাকা ব্যক্তিরা ওই ছেলে মেয়ের সাথে খারাপ সম্পর্ক আছে এমন অপবাদ দিয়ে ব্লাক মেইল করে, প্রথমে দুজনকে ঝিলপাড়ার একটি বাসায় আটকে রাখলে, ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে কে,এম স্বপন আলী দৌঁড়ে পালিয়ে যায়।এরি মধ্যে স্বাধীনকে অপহরন করে অজ্ঞাত স্থানে রেখে এক লক্ষটাকা দাবী করে,এবং বিকাশে তার দাবীকৃত মুক্তিপনের ৫হাজার টাকা নেয়।এ ঘটনার পর, কে,এম স্বপন আলী পুলিশের জরুরী সেবা ৯৯৯ কল দিলে,খবর পেয়ে গোবিন্দগঞ্জ থানার এস, আই আনিসুজ্জামান শনিবার বিকালে সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স নিয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে,পার্শ্ববর্তী শিবগঞ্জ উপজেলার দাঁড়িদহ এলাকা থেকে ভিকটিম কলেজ ছাত্র স্বাধীনকে উদ্ধার করে।
    এঘটনায় জড়িত থাকায় শুভ মিয়া ওরফে সেলিম ও মামুন আকন্দকে আটক করে।এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শুভ মিয়া,মামুন আকন্দ, আতাউর রহমান, শাকিল মিয়া ও আল আমিন সহ অজ্ঞাত ২/৩জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়।
    গোবিন্দগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ বুলবুল ইসলাম তাদেরকে আটককরে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে বলে জানান।
    গোবিন্দগঞ্জে প্রেমের ফাঁদে ফেলে কলেজ ছাত্রকে অপহরণের ঘটনায়,আটক ২জন জেল হাজতে খায়রুল ইসলাম স্টাফ রিপোর্টার গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে এক কলেজ ছাত্রকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে অপহরনের ঘটনায় জড়িত বুজরুক বোয়ালিয়া প্রধান পাড়ার নয়ন মিয়ার ছেলে শুভ মিয়া ওরফে সেলিম ও গুমানীগঞ্জ ইউনিয়নের কুড়িপাইকা গ্রামের আজিজার রহমানের ছেলে মামুন আকন্দকে আটক করে জেল হাজতে প্রেরন করেছে পুলিশ। গোবিন্দগঞ্জ থানা পুলিশ জানায়, সাঘাটা উপজেলার কচুয়া ইউনিয়নের রামনগর গ্রামের হাবিজার রহমানের ছেলে কলেজ ছাত্র স্বাধীন প্রধানকে অচেনা নাম্বার থেকে এক মেয়ের মাধ্যমে কথা বলে প্রেমের ফাঁদে ফেলে,এই অনুযায়ী সাক্ষাৎ করার জন্য ২৯ আগষ্ট ২০২৫ইং সন্ধায় কলেজ ছাত্র স্বাধীন তার চাচাতো ভাই কে,এম স্বপন আলীকে নিয়ে গোবিন্দগঞ্জ মৎস্য আড়ৎ এলাকায় গেলে ওত পেতে থাকা ব্যক্তিরা ওই ছেলে মেয়ের সাথে খারাপ সম্পর্ক আছে এমন অপবাদ দিয়ে ব্লাক মেইল করে, প্রথমে দুজনকে ঝিলপাড়ার একটি বাসায় আটকে রাখলে, ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে কে,এম স্বপন আলী দৌঁড়ে পালিয়ে যায়।এরি মধ্যে স্বাধীনকে অপহরন করে অজ্ঞাত স্থানে রেখে এক লক্ষটাকা দাবী করে,এবং বিকাশে তার দাবীকৃত মুক্তিপনের ৫হাজার টাকা নেয়।এ ঘটনার পর, কে,এম স্বপন আলী পুলিশের জরুরী সেবা ৯৯৯ কল দিলে,খবর পেয়ে গোবিন্দগঞ্জ থানার এস, আই আনিসুজ্জামান শনিবার বিকালে সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স নিয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে,পার্শ্ববর্তী শিবগঞ্জ উপজেলার দাঁড়িদহ এলাকা থেকে ভিকটিম কলেজ ছাত্র স্বাধীনকে উদ্ধার করে। এঘটনায় জড়িত থাকায় শুভ মিয়া ওরফে সেলিম ও মামুন আকন্দকে আটক করে।এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শুভ মিয়া,মামুন আকন্দ, আতাউর রহমান, শাকিল মিয়া ও আল আমিন সহ অজ্ঞাত ২/৩জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়। গোবিন্দগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ বুলবুল ইসলাম তাদেরকে আটককরে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে বলে জানান।
    0 Comments 0 Shares 328 Views 0 Reviews
  • যাত্রীদের ৯৯৯ ফোনে জাটকা ইলিশ জব্দ
    দন্ড ছাড়াই পরিবহন বাস ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ!


    যাত্রীদের ৯৯৯ ফোনে ইমরান ট্রাভেলস পরিবহন নামের একটি বাস গাড়ী থেকে পরিবহন নিষিদ্ধ সাড়ে ৮ মণ জাটকা ইলিশ আমতলী থানা পুলিশ ও উপজেলা মৎস্য বিভাগ জব্দ করেছে। কিন্তু তারা বাস স্টাফ ও চালককে কোন দন্ড ছাড়াই ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা। পরে ওই ইলিশ এতিম খানায় বিতরন করা হয়েছে। ঘটনা ঘটেছে মঙ্গলবার বিকেলে কুয়াকাটা-পটুয়াখালী মহাসড়কের আমতলী বাঁধঘাট চৌরাস্তায়।

    জানাগেছে, ইমরান ট্রাভেলস নামের একটি যাত্রীবাহী পরিবহন বাস কুয়াকাটা থেকে ১৩ টি ককসিটে সাড়ে ৮ মণ জাটকা ইলিশ বাঙ্কারে ঢুকিয়ে নিয়ে আসে। এতে গাড়ীতে প্রচন্ড দুর্গন্ধ ছড়ায়। ফলে বাসের পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হয়। যাত্রীদের বাসে টেকা কষ্টকর হয়ে পরেছে এমন অভিযোগ যাত্রীদের। ওই বাসের এক যাত্রী ৯৯৯ ফোনে পুলিশকে জাটকা ইলিশ পরিবহনের খবর দেয়।

    খবর পেয়ে আমতলী থানা পুলিশ ও উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসের ক্লাষ্টার অফিসার মোঃ আশিকুর রহমান ও মাঠকর্মী হিমেল কুয়াকাটা-পটুয়াখালী মহাসড়কের আমতলী বাঁধঘাট চৌরাস্তায় অভিযান চালিয়ে বাসটি আটক করে। পরে বাসের বাঙ্কারে থাকা ১৩ টি ককসিটে সাড়ে আট মণ জাটকা ইলিশ জব্দ করে। জব্দকৃত ইলিশ ৩২ টি এতিম খানায় বিতরন করে দেয়া হয়।

    যাত্রীদের অভিযোগ, মাছের গন্ধে বাসে বসবাসের পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হয়। কিন্তু পুলিশ ও মৎস্য বিভাগ বাস কর্তৃপক্ষকে কোন দন্ড ছাড়াই ছেড়ে দিয়েছেন। এতে বাসে মাছ পরিবহন বন্ধ হবে না। আরো উৎসাহিত হবে।
    যাত্রী রোমান ও শিউলী বলেন, জাটকা ইলিশ পরিবহন বাস গাড়ী পুলিশ ও মৎস্য বিভাগ আটক করলো, কিন্তু তারা দন্ড ছাড়াই বাস ছেড়ে দিয়েছে। এতে পরিবহন গাড়ীতে মাছ পরিবহন বন্ধতো হবেই না আরো উৎসাহিত হবে।


    আমতলী উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসের ক্লাস্টার অফিসার মোঃ আশিকুর রহমান বলেন, জব্দকৃত ৩’শ ৩০ কেজি জাটকা ইলিশ ৩২ টি এতিম খানায় বিতরণ করা হয়েছে। তবে উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তার নির্দেশে বাস ছেড়ে দেয়া হয়েছে।


    আমতলী থানায় ওসি মোঃ আরিফুল ইসলাম আরিফ বলেন, পরিবহন গাড়ীর যাত্রীদের ৯৯৯ ফোনে ইমরান ট্রাভেলস নামের একটি বাস গাড়ী আটক করে পরিবহন নিষিদ্ধ জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, গাড়ীর বিরুদ্ধে মামলা দিলে যাত্রীদের যেতে ভোগান্তি হতো। তাই তাদের কথা বিবেচনা করে বাস ছেড়ে দেয়া হয়েছে।


    আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ রোকনুজ্জামান খাঁন বলেন, যারাই অভিযান পরিচালনা করেছেন তাদের বাস চালক ও স্টাফদের বিরুদ্ধে দন্ড দেয়া প্রয়োজন ছিল। কিন্তু কেন এমন হলো বিষয়টি জেনে দেখবো?
    যাত্রীদের ৯৯৯ ফোনে জাটকা ইলিশ জব্দ দন্ড ছাড়াই পরিবহন বাস ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ! যাত্রীদের ৯৯৯ ফোনে ইমরান ট্রাভেলস পরিবহন নামের একটি বাস গাড়ী থেকে পরিবহন নিষিদ্ধ সাড়ে ৮ মণ জাটকা ইলিশ আমতলী থানা পুলিশ ও উপজেলা মৎস্য বিভাগ জব্দ করেছে। কিন্তু তারা বাস স্টাফ ও চালককে কোন দন্ড ছাড়াই ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা। পরে ওই ইলিশ এতিম খানায় বিতরন করা হয়েছে। ঘটনা ঘটেছে মঙ্গলবার বিকেলে কুয়াকাটা-পটুয়াখালী মহাসড়কের আমতলী বাঁধঘাট চৌরাস্তায়। জানাগেছে, ইমরান ট্রাভেলস নামের একটি যাত্রীবাহী পরিবহন বাস কুয়াকাটা থেকে ১৩ টি ককসিটে সাড়ে ৮ মণ জাটকা ইলিশ বাঙ্কারে ঢুকিয়ে নিয়ে আসে। এতে গাড়ীতে প্রচন্ড দুর্গন্ধ ছড়ায়। ফলে বাসের পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হয়। যাত্রীদের বাসে টেকা কষ্টকর হয়ে পরেছে এমন অভিযোগ যাত্রীদের। ওই বাসের এক যাত্রী ৯৯৯ ফোনে পুলিশকে জাটকা ইলিশ পরিবহনের খবর দেয়। খবর পেয়ে আমতলী থানা পুলিশ ও উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসের ক্লাষ্টার অফিসার মোঃ আশিকুর রহমান ও মাঠকর্মী হিমেল কুয়াকাটা-পটুয়াখালী মহাসড়কের আমতলী বাঁধঘাট চৌরাস্তায় অভিযান চালিয়ে বাসটি আটক করে। পরে বাসের বাঙ্কারে থাকা ১৩ টি ককসিটে সাড়ে আট মণ জাটকা ইলিশ জব্দ করে। জব্দকৃত ইলিশ ৩২ টি এতিম খানায় বিতরন করে দেয়া হয়। যাত্রীদের অভিযোগ, মাছের গন্ধে বাসে বসবাসের পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হয়। কিন্তু পুলিশ ও মৎস্য বিভাগ বাস কর্তৃপক্ষকে কোন দন্ড ছাড়াই ছেড়ে দিয়েছেন। এতে বাসে মাছ পরিবহন বন্ধ হবে না। আরো উৎসাহিত হবে। যাত্রী রোমান ও শিউলী বলেন, জাটকা ইলিশ পরিবহন বাস গাড়ী পুলিশ ও মৎস্য বিভাগ আটক করলো, কিন্তু তারা দন্ড ছাড়াই বাস ছেড়ে দিয়েছে। এতে পরিবহন গাড়ীতে মাছ পরিবহন বন্ধতো হবেই না আরো উৎসাহিত হবে। আমতলী উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসের ক্লাস্টার অফিসার মোঃ আশিকুর রহমান বলেন, জব্দকৃত ৩’শ ৩০ কেজি জাটকা ইলিশ ৩২ টি এতিম খানায় বিতরণ করা হয়েছে। তবে উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তার নির্দেশে বাস ছেড়ে দেয়া হয়েছে। আমতলী থানায় ওসি মোঃ আরিফুল ইসলাম আরিফ বলেন, পরিবহন গাড়ীর যাত্রীদের ৯৯৯ ফোনে ইমরান ট্রাভেলস নামের একটি বাস গাড়ী আটক করে পরিবহন নিষিদ্ধ জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, গাড়ীর বিরুদ্ধে মামলা দিলে যাত্রীদের যেতে ভোগান্তি হতো। তাই তাদের কথা বিবেচনা করে বাস ছেড়ে দেয়া হয়েছে। আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ রোকনুজ্জামান খাঁন বলেন, যারাই অভিযান পরিচালনা করেছেন তাদের বাস চালক ও স্টাফদের বিরুদ্ধে দন্ড দেয়া প্রয়োজন ছিল। কিন্তু কেন এমন হলো বিষয়টি জেনে দেখবো?
    Love
    1
    2 Comments 0 Shares 1K Views 0 Reviews
  • ৩ নং ফাঁড়ির ইনচার্জ মোঃ আবুল হোসেন ছিনতাইকারীদের ৪ ঘন্টার মধ্যে আটক করেন ....

    মোঃ মনিরুল হক আল আরাফা ইসলামী ব্যাংকে কর্মরত। গতকাল সন্ধ্যার পর ব্যাংক থেকে বাড়িতে যাওয়ার পথে ময়মনসিংহ টু দীঘারকান্দা বাইপাস রাস্তার পূর্ব পাশে অটো থেকে নামার পর ৩ জন ছিনতাইকারি অস্ত্রের মুখে আটক করে নগদ টাকা মোবাইল ফোন এবং ব্যাংকের কার্ড নিয়ে যায় এবং তাকে জোরপূর্বক ব্যাংকের পাসওয়ার্ড গুলো বলতে বলে একটু পর তিনি চিৎকার চেচামেচি করলে আশেপাশের লোকজন আসলে ছিনতাইকারীরা দৌড়ে পালিয়ে যায়। তারপর ৯৯৯ এ ফোন করলে পুলিশ এসে হাজির হয়। সমস্ত ঘটনা শুনে ৩ নং ফাঁড়ির ইনচার্জ মোঃ আবুল হোসেন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ৪ ঘণ্টার মধ্যে ৩ ছিনতাইকারী টাকা ব্যাংকের ডেবিট কার্ড সহ গ্রেফতার করেন।
    ৩ নং ফাঁড়ির ইনচার্জ মোঃ আবুল হোসেন ছিনতাইকারীদের ৪ ঘন্টার মধ্যে আটক করেন .... মোঃ মনিরুল হক আল আরাফা ইসলামী ব্যাংকে কর্মরত। গতকাল সন্ধ্যার পর ব্যাংক থেকে বাড়িতে যাওয়ার পথে ময়মনসিংহ টু দীঘারকান্দা বাইপাস রাস্তার পূর্ব পাশে অটো থেকে নামার পর ৩ জন ছিনতাইকারি অস্ত্রের মুখে আটক করে নগদ টাকা মোবাইল ফোন এবং ব্যাংকের কার্ড নিয়ে যায় এবং তাকে জোরপূর্বক ব্যাংকের পাসওয়ার্ড গুলো বলতে বলে একটু পর তিনি চিৎকার চেচামেচি করলে আশেপাশের লোকজন আসলে ছিনতাইকারীরা দৌড়ে পালিয়ে যায়। তারপর ৯৯৯ এ ফোন করলে পুলিশ এসে হাজির হয়। সমস্ত ঘটনা শুনে ৩ নং ফাঁড়ির ইনচার্জ মোঃ আবুল হোসেন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ৪ ঘণ্টার মধ্যে ৩ ছিনতাইকারী টাকা ব্যাংকের ডেবিট কার্ড সহ গ্রেফতার করেন।
    0 Comments 0 Shares 502 Views 0 Reviews
Eidok App https://eidok.com