সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে আমরা, ইনশাআল্লাহ। ✊
  • 12 Postari
  • 10 Fotografii
  • 0 Video
  • তরুণ উদ্যোক্তা, সংগঠক ও সংবাদ কর্মী la নোয়াখালী অঞ্চল
  • Studiat ব্যাবস্থাপনা বিভাগ la নোয়াখালী সরকারি কলেজ
    Class of ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ (অনার্স ৪র্থ বর্ষ)
  • Male
  • Insurat
  • 16/11/2002
  • Urmarit de 2 people
Căutare
Recent Actualizat
  • চাটখিলে মাদকমুক্ত আদর্শ গ্রাম গড়ে তুলতে মতবিনিময়

    নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার মেঘা গ্রামকে মাদকমুক্ত আদর্শ গ্রাম হিসেবে গড়ে তুলতে করণীয় বিষয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    শনিবার (৯ আগষ্ট) এলাকাবাসীর আয়োজনে উপজেলার মেঘা কাসেমুল উলুম মাদ্রাসা মাঠে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    বিশিষ্ট সমাজসেবক মাওলানা ওমর ফারুকের সভাপতিত্বে এবং ইউপি সদস্য মাহবুবুর রহমান রুবেল ও সালেহ আহাম্মদ বিপ্লবের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, চাটখিল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান।

    প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, যে পরিবারের একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তি আছেন তারা ছাড়া তাদের কষ্ট কেউ বুঝবে না। আমাদের যুব সমাজে মাদকের উপর আসক্তি বাড়ছে যা আমাদের দেশের জন্য হুমকিস্বরূপ। একজন মাদক সেবী তার পরিবারের জন্য বোঝা, সমাজের জন্য বোঝা, সে তার নিজেকে ধ্বংস করে, তার পরিবারকে ধ্বংস করে এবং সমাজটাকেও ধ্বংস করে। মাদক নিয়ন্ত্রণে চাটখিল উপজেলা প্রশাসন জিরো টলারেন্স। আপনারা মাদক সেবন বা ক্রয় বিক্রয় বিষয়ে জানালে সাথে সাথেই পুলিশ চলে আসবে এবং উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভ্রাম্যমান আদালতে এসে মাদক কারবারি কে সাথে সাথে সাজা প্রদান করবে।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন হেরিটেজ রিয়েল এস্টেড লিঃ এর চেয়ারম্যান জাফর আহমদ, সহকারী পুলিশ সুপার মনীষ দাশ, চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ফিরোজ উদ্দিন চৌধুরী, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আলী হোসেন, চাটখিল উপজেলা প্রেসক্লাব সভাপতি আনিস আহমেদ হানিফ।

    আরো বক্তব্য রাখেন, সাবেক ইউপি সচিব মোহাম্মদ হানিফ, ধাঁনশালিক মিডিয়া সেন্টারের চেয়ারম্যান দিদারুল ইসলাম, হুমায়ূন কবির, সাইফুল ইসলাম মহিন, ইসমাইল হোসেন পাটোয়ারী, আবু তৈয়ব, আলমগীর কবির লিটন, কাজী শাহাজাহান মাসুদ, আব্দুর রহমান প্রমুখ।
    Like
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 258 Views 0 previzualizare
  • চাটখিলে ৪ মাদক সেবী যুবকের ৩ মাসের কারাদন্ড

    চাটখিল উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মিজানুর রহমান গতকাল শুক্রবার রাতে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে ৪ মাদক সেবী যুবককে প্রত্যেকের ৩ মাসের কারাদন্ড ও ২ শত টাকা করে জরিমানা করেন। দন্ডিত মাদক সেবীরা হচ্ছে, উপজেলার হাটপুকুরিয়া ঘাটলাবাগ ইউনিয়নের চান হাজী বাড়ির জাকির হোসেনের ছেলে মোঃ তারেক (২২), মনতাজ কবিরাজ বাড়ির আনিসুর রহমানের ছেলে মোঃ আহাদ (২৩), লক্ষণ বাড়ির আব্দুল মান্নানের ছেলে আল আমিন (২৯) ও লালমোহন ভোলার হাবিবুল্লাহর ছেলে তামজিদ হোসেন (১৯)।

    স্থানীয় ও আদালত সূত্রে জানা যায়, এই ৪ মাদক সেবী গাঁজা সেবনের উদ্দেশ্যে নিজেদের হেফাজতে রেখে নারায়ানপুরে উপেন্দ্র কবিরাজ বাড়ির সুপারি বাগানে মাদক সেবন অবস্থায় স্থানীয় লোকজন তাদেরকে আটক করে বেলাল মার্কেটে নিয়ে আনে। বিষয়টি তাৎক্ষণিক উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে অবহিত করেন। খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার পুলিশের একটি টিম সহ ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পেয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ এর ৯ ধারায় তাদেরকে এই দন্ড প্রদান করেন। মাদক সেবী ৪ জনকে আজ শনিবার সকালে নোয়াখালী জেলে প্রেরণ করা হয়েছে।
    চাটখিলে ৪ মাদক সেবী যুবকের ৩ মাসের কারাদন্ড চাটখিল উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মিজানুর রহমান গতকাল শুক্রবার রাতে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে ৪ মাদক সেবী যুবককে প্রত্যেকের ৩ মাসের কারাদন্ড ও ২ শত টাকা করে জরিমানা করেন। দন্ডিত মাদক সেবীরা হচ্ছে, উপজেলার হাটপুকুরিয়া ঘাটলাবাগ ইউনিয়নের চান হাজী বাড়ির জাকির হোসেনের ছেলে মোঃ তারেক (২২), মনতাজ কবিরাজ বাড়ির আনিসুর রহমানের ছেলে মোঃ আহাদ (২৩), লক্ষণ বাড়ির আব্দুল মান্নানের ছেলে আল আমিন (২৯) ও লালমোহন ভোলার হাবিবুল্লাহর ছেলে তামজিদ হোসেন (১৯)। স্থানীয় ও আদালত সূত্রে জানা যায়, এই ৪ মাদক সেবী গাঁজা সেবনের উদ্দেশ্যে নিজেদের হেফাজতে রেখে নারায়ানপুরে উপেন্দ্র কবিরাজ বাড়ির সুপারি বাগানে মাদক সেবন অবস্থায় স্থানীয় লোকজন তাদেরকে আটক করে বেলাল মার্কেটে নিয়ে আনে। বিষয়টি তাৎক্ষণিক উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে অবহিত করেন। খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার পুলিশের একটি টিম সহ ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পেয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ এর ৯ ধারায় তাদেরকে এই দন্ড প্রদান করেন। মাদক সেবী ৪ জনকে আজ শনিবার সকালে নোয়াখালী জেলে প্রেরণ করা হয়েছে।
    Love
    1
    1 Commentarii 0 Distribuiri 857 Views 0 previzualizare
  • চাটখিলে মাদকমুক্ত আদর্শ গ্রাম গড়ে তুলতে মতবিনিময়

    নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার মেঘা গ্রামকে মাদকমুক্ত আদর্শ গ্রাম হিসেবে গড়ে তুলতে করণীয় বিষয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    শনিবার (৯ আগষ্ট) এলাকাবাসীর আয়োজনে উপজেলার মেঘা কাসেমুল উলুম মাদ্রাসা মাঠে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    বিশিষ্ট সমাজসেবক মাওলানা ওমর ফারুকের সভাপতিত্বে এবং ইউপি সদস্য মাহবুবুর রহমান রুবেল ও সালেহ আহাম্মদ বিপ্লবের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, চাটখিল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান।

    প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, যে পরিবারের একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তি আছেন তারা ছাড়া তাদের কষ্ট কেউ বুঝবে না। আমাদের যুব সমাজে মাদকের উপর আসক্তি বাড়ছে যা আমাদের দেশের জন্য হুমকিস্বরূপ। একজন মাদক সেবী তার পরিবারের জন্য বোঝা, সমাজের জন্য বোঝা, সে তার নিজেকে ধ্বংস করে, তার পরিবারকে ধ্বংস করে এবং সমাজটাকেও ধ্বংস করে। মাদক নিয়ন্ত্রণে চাটখিল উপজেলা প্রশাসন জিরো টলারেন্স। আপনারা মাদক সেবন বা ক্রয় বিক্রয় বিষয়ে জানালে সাথে সাথেই পুলিশ চলে আসবে এবং উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভ্রাম্যমান আদালতে এসে মাদক কারবারি কে সাথে সাথে সাজা প্রদান করবে।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন হেরিটেজ রিয়েল এস্টেড লিঃ এর চেয়ারম্যান জাফর আহমদ, সহকারী পুলিশ সুপার মনীষ দাশ, চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ফিরোজ উদ্দিন চৌধুরী, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আলী হোসেন, চাটখিল উপজেলা প্রেসক্লাব সভাপতি আনিস আহমেদ হানিফ।

    আরো বক্তব্য রাখেন, সাবেক ইউপি সচিব মোহাম্মদ হানিফ, ধাঁনশালিক মিডিয়া সেন্টারের চেয়ারম্যান দিদারুল ইসলাম, হুমায়ূন কবির, সাইফুল ইসলাম মহিন, ইসমাইল হোসেন পাটোয়ারী, আবু তৈয়ব, আলমগীর কবির লিটন, কাজী শাহাজাহান মাসুদ, আব্দুর রহমান প্রমুখ।
    চাটখিলে মাদকমুক্ত আদর্শ গ্রাম গড়ে তুলতে মতবিনিময় নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার মেঘা গ্রামকে মাদকমুক্ত আদর্শ গ্রাম হিসেবে গড়ে তুলতে করণীয় বিষয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। শনিবার (৯ আগষ্ট) এলাকাবাসীর আয়োজনে উপজেলার মেঘা কাসেমুল উলুম মাদ্রাসা মাঠে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিশিষ্ট সমাজসেবক মাওলানা ওমর ফারুকের সভাপতিত্বে এবং ইউপি সদস্য মাহবুবুর রহমান রুবেল ও সালেহ আহাম্মদ বিপ্লবের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, চাটখিল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান। প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, যে পরিবারের একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তি আছেন তারা ছাড়া তাদের কষ্ট কেউ বুঝবে না। আমাদের যুব সমাজে মাদকের উপর আসক্তি বাড়ছে যা আমাদের দেশের জন্য হুমকিস্বরূপ। একজন মাদক সেবী তার পরিবারের জন্য বোঝা, সমাজের জন্য বোঝা, সে তার নিজেকে ধ্বংস করে, তার পরিবারকে ধ্বংস করে এবং সমাজটাকেও ধ্বংস করে। মাদক নিয়ন্ত্রণে চাটখিল উপজেলা প্রশাসন জিরো টলারেন্স। আপনারা মাদক সেবন বা ক্রয় বিক্রয় বিষয়ে জানালে সাথে সাথেই পুলিশ চলে আসবে এবং উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভ্রাম্যমান আদালতে এসে মাদক কারবারি কে সাথে সাথে সাজা প্রদান করবে। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন হেরিটেজ রিয়েল এস্টেড লিঃ এর চেয়ারম্যান জাফর আহমদ, সহকারী পুলিশ সুপার মনীষ দাশ, চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ফিরোজ উদ্দিন চৌধুরী, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আলী হোসেন, চাটখিল উপজেলা প্রেসক্লাব সভাপতি আনিস আহমেদ হানিফ। আরো বক্তব্য রাখেন, সাবেক ইউপি সচিব মোহাম্মদ হানিফ, ধাঁনশালিক মিডিয়া সেন্টারের চেয়ারম্যান দিদারুল ইসলাম, হুমায়ূন কবির, সাইফুল ইসলাম মহিন, ইসমাইল হোসেন পাটোয়ারী, আবু তৈয়ব, আলমগীর কবির লিটন, কাজী শাহাজাহান মাসুদ, আব্দুর রহমান প্রমুখ।
    Love
    Like
    3
    1 Commentarii 1 Distribuiri 1K Views 0 previzualizare
  • চট্টগ্রাম ক্লাব থেকে সাবেক সেনাপ্রধান হারুন-অর-রশীদের মরদেহ উদ্ধার

    চট্টগ্রাম, ৪ আগস্ট ২০২৫

    চট্টগ্রাম ক্লাবের একটি গেস্টহাউস কক্ষ থেকে সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ ও চিকিৎসকদের উপস্থিতিতে তার কক্ষের তালা ভেঙে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

    চট্টগ্রাম ক্লাবের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফ উদ্দিন জানান, সাবেক সেনাপ্রধান গেস্টহাউসের কক্ষে একা অবস্থান করছিলেন। সকাল গড়িয়ে যাওয়ার পরও তিনি বের না হওয়ায় ক্লাব কর্তৃপক্ষ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় কক্ষ খুলে তাকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া যায়।

    কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল করিম জানান, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ) চট্টগ্রামের চিকিৎসকরা এসে তাকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মৃত ঘোষণা করেন। প্রাথমিকভাবে চিকিৎসকদের ধারণা, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে রাতে মারা গেছেন।

    ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত চলছে
    চট্টগ্রাম ক্লাব থেকে সাবেক সেনাপ্রধান হারুন-অর-রশীদের মরদেহ উদ্ধার 📍 চট্টগ্রাম, ৪ আগস্ট ২০২৫ চট্টগ্রাম ক্লাবের একটি গেস্টহাউস কক্ষ থেকে সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ ও চিকিৎসকদের উপস্থিতিতে তার কক্ষের তালা ভেঙে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। চট্টগ্রাম ক্লাবের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফ উদ্দিন জানান, সাবেক সেনাপ্রধান গেস্টহাউসের কক্ষে একা অবস্থান করছিলেন। সকাল গড়িয়ে যাওয়ার পরও তিনি বের না হওয়ায় ক্লাব কর্তৃপক্ষ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় কক্ষ খুলে তাকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া যায়। কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল করিম জানান, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ) চট্টগ্রামের চিকিৎসকরা এসে তাকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মৃত ঘোষণা করেন। প্রাথমিকভাবে চিকিৎসকদের ধারণা, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে রাতে মারা গেছেন। ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত চলছে
    0 Commentarii 0 Distribuiri 665 Views 0 previzualizare
  • সোনাইমুড়ীতে ছাত্রলীগ ও আওয়ামীলীগ নেতা গ্রেফতার

    নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থানা পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে গতকাল শুক্রবার দুপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা পার্থ সাহা ( ৩২) ও আওয়ামীলীগ নেতা জুলফিকার আলি ভুট্টো (৩৮) কে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃত পার্থ সাহা হচ্ছে সোনাইমুড়ী উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পৌর সভার ভানুয়াই চৌধুরী বাড়ির সুনীল সাহার ছেলে। আওয়ামী লীগ নেতা জুলফিকার আলি ভুট্টো চাষির হাট ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাহার পাড় আমজাদ ব্যাপারী বাড়ির বাচ্চাু মিয়ার ছেলে।

    সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোর্শেদ আলম জানান, তাদের দুজনের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। তাদের কে শুক্রবার বিকেলে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
    সোনাইমুড়ীতে ছাত্রলীগ ও আওয়ামীলীগ নেতা গ্রেফতার নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থানা পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে গতকাল শুক্রবার দুপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা পার্থ সাহা ( ৩২) ও আওয়ামীলীগ নেতা জুলফিকার আলি ভুট্টো (৩৮) কে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃত পার্থ সাহা হচ্ছে সোনাইমুড়ী উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পৌর সভার ভানুয়াই চৌধুরী বাড়ির সুনীল সাহার ছেলে। আওয়ামী লীগ নেতা জুলফিকার আলি ভুট্টো চাষির হাট ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাহার পাড় আমজাদ ব্যাপারী বাড়ির বাচ্চাু মিয়ার ছেলে। সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোর্শেদ আলম জানান, তাদের দুজনের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। তাদের কে শুক্রবার বিকেলে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
    0 Commentarii 0 Distribuiri 861 Views 0 previzualizare
  • স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকবে না: আসিফ মাহমুদ সজীব

    স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে না বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

    বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) দুপুরে নিজের ফেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ তথ্য জানান।
    স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকবে না: আসিফ মাহমুদ সজীব স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে না বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) দুপুরে নিজের ফেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ তথ্য জানান।
    Love
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 658 Views 0 previzualizare
  • চাটখিলে সরকারি খাল দখল করে বহুতল ভবন নির্মাণ, প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী

    চাটখিল (নোয়াখালী) প্রতিনিধি:
    নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের সোমপাড়া বাজার এলাকায় সরকারি খাল দখল করে বহুতল ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় জনগণ বারবার উপজেলা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ জানালেও এখনো পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি প্রশাসন—এমনই দাবি ভুক্তভোগীদের।

    সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সোমপাড়া মধ্য বাজার ব্রীজের পূর্ব পাশে খালের ওপর বহুতল ভবন নির্মাণ করছেন প্রসাদপুর গ্রামের মৃত নুর নবীর ছেলে মোরশেদ আলম অপু। খালটি সরকারি হলেও নির্মাণ কাজ চলছে নির্দ্বিধায়। শুধু এখানেই নয়, সাহাপুর ইউনিয়নের সাহাপুর বাজার, বাংলা বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা খালের ওপর অবৈধভাবে দোকানঘর ও ভবন নির্মাণ করে খালের স্বাভাবিক পানি চলাচলে বাধা সৃষ্টি করছেন।

    স্থানীয় সামাজিক সংগঠন "তারুণ্যের আলো" খাল পরিষ্কারের কাজ করতে গিয়ে এসব দখলের বিষয়টি সামনে আনে। সংগঠনের মুখপাত্র মোঃ সুমন জানান, জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল পরিষ্কার করতে গিয়ে তারা খাল দখলের ভয়াবহ চিত্র দেখতে পান এবং তাৎক্ষণিকভাবে প্রশাসনকে অবহিত করেন।

    সোমপাড়া বাজারের কয়েকজন ব্যবসায়ী ও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক স্থানীয় বিএনপি নেতা জানান, গত বছরের দীর্ঘস্থায়ী বন্যার অন্যতম কারণ ছিল খাল দখল। তারা দ্রুত খাল দখলমুক্ত করার দাবি জানান।

    এ প্রসঙ্গে মানবাধিকার কর্মী মোঃ গোলাম সারোয়ার জুয়েল বলেন, “এলাকার স্বার্থে এবং জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য খালটি অবিলম্বে দখলমুক্ত করা জরুরি। আমি সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।”

    অভিযুক্ত মোরশেদ আলম অপু দাবি করেন, “খাল পাড়ে আমাদের ভোগদখলীয় জায়গাতেই নির্মাণকাজ চলছে, খাল দখল করার প্রশ্নই আসে না।”

    উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিজানুর রহমান জানান, “অভিযোগ পাওয়ার পরপরই সাময়িকভাবে কাজ বন্ধ রাখার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই সরজমিনে গিয়ে নিরপেক্ষ পরিমাপ করে খালের ওপর নির্মিত অংশ ভেঙে ফেলা হবে।”

    এলাকাবাসী এখন দেখছে প্রশাসনের দিকে—সরকারি খাল রক্ষা করে জলাবদ্ধতা ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য ফিরিয়ে আনার আশায়।
    Love
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 302 Views 0 previzualizare
  • চাটখিলে সরকারি খাল দখল করে বহুতল ভবন নির্মাণ, প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী

    চাটখিল (নোয়াখালী) প্রতিনিধি:
    নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের সোমপাড়া বাজার এলাকায় সরকারি খাল দখল করে বহুতল ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় জনগণ বারবার উপজেলা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ জানালেও এখনো পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি প্রশাসন—এমনই দাবি ভুক্তভোগীদের।

    সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সোমপাড়া মধ্য বাজার ব্রীজের পূর্ব পাশে খালের ওপর বহুতল ভবন নির্মাণ করছেন প্রসাদপুর গ্রামের মৃত নুর নবীর ছেলে মোরশেদ আলম অপু। খালটি সরকারি হলেও নির্মাণ কাজ চলছে নির্দ্বিধায়। শুধু এখানেই নয়, সাহাপুর ইউনিয়নের সাহাপুর বাজার, বাংলা বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা খালের ওপর অবৈধভাবে দোকানঘর ও ভবন নির্মাণ করে খালের স্বাভাবিক পানি চলাচলে বাধা সৃষ্টি করছেন।

    স্থানীয় সামাজিক সংগঠন "তারুণ্যের আলো" খাল পরিষ্কারের কাজ করতে গিয়ে এসব দখলের বিষয়টি সামনে আনে। সংগঠনের মুখপাত্র মোঃ সুমন জানান, জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল পরিষ্কার করতে গিয়ে তারা খাল দখলের ভয়াবহ চিত্র দেখতে পান এবং তাৎক্ষণিকভাবে প্রশাসনকে অবহিত করেন।

    সোমপাড়া বাজারের কয়েকজন ব্যবসায়ী ও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক স্থানীয় বিএনপি নেতা জানান, গত বছরের দীর্ঘস্থায়ী বন্যার অন্যতম কারণ ছিল খাল দখল। তারা দ্রুত খাল দখলমুক্ত করার দাবি জানান।

    এ প্রসঙ্গে মানবাধিকার কর্মী মোঃ গোলাম সারোয়ার জুয়েল বলেন, “এলাকার স্বার্থে এবং জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য খালটি অবিলম্বে দখলমুক্ত করা জরুরি। আমি সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।”

    অভিযুক্ত মোরশেদ আলম অপু দাবি করেন, “খাল পাড়ে আমাদের ভোগদখলীয় জায়গাতেই নির্মাণকাজ চলছে, খাল দখল করার প্রশ্নই আসে না।”

    উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিজানুর রহমান জানান, “অভিযোগ পাওয়ার পরপরই সাময়িকভাবে কাজ বন্ধ রাখার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই সরজমিনে গিয়ে নিরপেক্ষ পরিমাপ করে খালের ওপর নির্মিত অংশ ভেঙে ফেলা হবে।”

    এলাকাবাসী এখন দেখছে প্রশাসনের দিকে—সরকারি খাল রক্ষা করে জলাবদ্ধতা ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য ফিরিয়ে আনার আশায়।
    চাটখিলে সরকারি খাল দখল করে বহুতল ভবন নির্মাণ, প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী চাটখিল (নোয়াখালী) প্রতিনিধি: নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের সোমপাড়া বাজার এলাকায় সরকারি খাল দখল করে বহুতল ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় জনগণ বারবার উপজেলা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ জানালেও এখনো পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি প্রশাসন—এমনই দাবি ভুক্তভোগীদের। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সোমপাড়া মধ্য বাজার ব্রীজের পূর্ব পাশে খালের ওপর বহুতল ভবন নির্মাণ করছেন প্রসাদপুর গ্রামের মৃত নুর নবীর ছেলে মোরশেদ আলম অপু। খালটি সরকারি হলেও নির্মাণ কাজ চলছে নির্দ্বিধায়। শুধু এখানেই নয়, সাহাপুর ইউনিয়নের সাহাপুর বাজার, বাংলা বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা খালের ওপর অবৈধভাবে দোকানঘর ও ভবন নির্মাণ করে খালের স্বাভাবিক পানি চলাচলে বাধা সৃষ্টি করছেন। স্থানীয় সামাজিক সংগঠন "তারুণ্যের আলো" খাল পরিষ্কারের কাজ করতে গিয়ে এসব দখলের বিষয়টি সামনে আনে। সংগঠনের মুখপাত্র মোঃ সুমন জানান, জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল পরিষ্কার করতে গিয়ে তারা খাল দখলের ভয়াবহ চিত্র দেখতে পান এবং তাৎক্ষণিকভাবে প্রশাসনকে অবহিত করেন। সোমপাড়া বাজারের কয়েকজন ব্যবসায়ী ও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক স্থানীয় বিএনপি নেতা জানান, গত বছরের দীর্ঘস্থায়ী বন্যার অন্যতম কারণ ছিল খাল দখল। তারা দ্রুত খাল দখলমুক্ত করার দাবি জানান। এ প্রসঙ্গে মানবাধিকার কর্মী মোঃ গোলাম সারোয়ার জুয়েল বলেন, “এলাকার স্বার্থে এবং জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য খালটি অবিলম্বে দখলমুক্ত করা জরুরি। আমি সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।” অভিযুক্ত মোরশেদ আলম অপু দাবি করেন, “খাল পাড়ে আমাদের ভোগদখলীয় জায়গাতেই নির্মাণকাজ চলছে, খাল দখল করার প্রশ্নই আসে না।” উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিজানুর রহমান জানান, “অভিযোগ পাওয়ার পরপরই সাময়িকভাবে কাজ বন্ধ রাখার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই সরজমিনে গিয়ে নিরপেক্ষ পরিমাপ করে খালের ওপর নির্মিত অংশ ভেঙে ফেলা হবে।” এলাকাবাসী এখন দেখছে প্রশাসনের দিকে—সরকারি খাল রক্ষা করে জলাবদ্ধতা ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য ফিরিয়ে আনার আশায়।
    Like
    Love
    3
    1 Commentarii 1 Distribuiri 1K Views 0 previzualizare
  • সোনাইমুড়ীতে পুলিশের গুলিতে নিহতদের ঘটনাকে পুঁজি করে জনপ্রতিনিধিসহ নিরীহদের মামলা দিয়ে হয়রানি, বাদী বলেন তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার

    নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে গত বছরের ৫ আগস্ট পুলিশ-ছাত্র জনতার সংঘর্ষে ২ পুলিশসহ ৫ জন নিহত হওয়ার ঘটনাকে পুঁজি করে মামলা বাণিজ্য করা ও নিরীহদের হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে এ মামলা দায়ের করার অভিযোগ করেছেন ক্ষতিগ্রস্তদের স্বজনেরা। মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানাজানি হওয়ার পর এ মামলা নিয়ে আলোচনার ঝড় বইছে জেলার ব্যাপী।

    সরেজমিনে গিয়ে এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর ঐ দিন বিকেলে সোনাইমুড়ীতে ছাত্র-জনতার বিজয় মিছিল বের হয়। মিছিল থেকে উত্তেজিত জনতার সাথে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষ পাল্টা সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে উত্তেজিত জনতা এক পুলিশ কর্মকর্তাকে জবাই করে আরও এক পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা করে। এ সময় পুলিশের গুলিতে ৩ জন মারা যায় ও কয়েকজন ছাত্র-জনতা গুলিবিদ্ধ হয়। এ সময় মিছিলকারীরা থানা ঘেরাও করে থানা ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও অস্ত্র লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হওয়া বেগমগঞ্জ উপজেলার মীর আলীপুর গ্রামের আলী মুন্সী বাড়ীর মোরশেদ আলমের ছেলে বিএনপি কর্মী ওয়ার্লিং মিস্ত্রী মোঃ আসিফ (২৪) গুলিবিদ্ধ গুরুতর আহত হয়। পরবর্তীতে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৬ আগস্ট শুক্রবার সে মারা যায়।

    এই ব্যাপারে আসিফের বাবা মোরশেদ আলম বাদী হয়ে গত বছরের ১৯ আগস্ট চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৬নং আমলী আদালত নোয়াখালীতে মামলা নং- সিআর ৩২২/২০২৪ দায়ের করেন। মামলায় নোয়াখালী-৪ আসনের সাবেক এমপি একরামুল করিম চৌধুরী ও নোয়াখালী-১ আসনের সাবেক এমপি এইচ এম ইব্রাহিম সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও শ্রেনী পেশার ৩৯ জন সহ অজ্ঞাতনামা দুই/আড়াই হাজার লোকজনকে আসামী করা হয়েছে। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ২৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৬ জন জামিনে আছেন। বাকীরা জেল হাজতে আছেন। অন্যরা গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।

    মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি এ মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার ছেলে হারানোর বেদনার সুযোগে একটি মহল তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য তার নাম ব্যবহার করে এ মামলা সাজিয়েছে। তিনি, তার ছেলে সহ তাদের বাড়ির সবাই বিএনপি’র রাজনীতির সাথে জড়িত বলে জানান। সরকার বিরোধী আন্দোলনে তারা সক্রিয়ভাবে ভূমিক পালন করেছিলেন। তার ছেলে আন্দোলনে শহীদ হয়েছে, ছেলেকে তিনি কখনো ফিরে পাবেন না। ছেলের শোকে যখন তিনি শোকাহত তখন কে বা কারা কিভাবে এ মামলা দিয়েছে আমার জানা নেই। তবে ফারহান নামের একজন লোক এ ষড়যন্ত্রমূলক মামলার সাথে জড়িত থাকতে পারে বলে সে জেনেছে। তাকে তিনি দেখলে চিনবেন কিন্তু ঠিকানা জানা নেই। তিনি আরও বলেন আমি যদি মামলা করতাম তাহলে আমার দলের নেতা সাবেক মন্ত্রী বরকত উল্যা বুলু ভাই সহ যারা আমাকে সহযোগিতা করেছে তাদের সাথে পরামর্শ করে করতাম। এ মামলায় যাদেরকে আসামী করা হয়েছে তাদের অনেককেই আমি চিনিও না, কারো কারো নাম শুনেছি। এ মামলায় আমার দলীয় বিএনপি’র কয়েকজনের নামও রয়েছে।

    এ মামলা আদালতে দাখিলকারী আইনজীবী শাহ মনজুরুল হাসান বলেন, তিনি অসুস্থ্য হার্টের রোগী। নারী নির্যাতনের একটি মামলার কথা বলে মামলার আর্জি না শুনিয়ে তড়িগড়ি করে তার স্বাক্ষর নিয়েছেন সাবেক পি.পি আবদুর রহমানের জুনিয়র এ্যাডভোকেট এনাম মঞ্জু। তিনি আরো বলেন, স্বাক্ষর নেওয়ার ৩/৪ দিন পর তার সহকারী তাকে জানান, আপনি কী মামলায় স্বাক্ষর করেছেন? এটাতো রাজনৈতিক মামলা! তখন আমি বুঝেছি আমি ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছি। শাহ মঞ্জুরুল হাসান অভিযোগ করে বলেন, সাবেক পি.পি আবদুর রহমান ও বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন আমার স্বাক্ষর নিয়ে জালিয়াতি করে এ মামলা করেছে।

    এই ব্যাপারে সাবেক পি.পি আবদুর রহমান বলেন, শাহ মঞ্জুরুল হাসানকে মামলার আর্জি পড়ে শোনানো হয়েছে, এখন তিনি অস্বীকার করছেন। যাদেরকে আসামী করা হয়েছে এরা সবাই স্বৈরাচারের দোসর, মামলা হলে অসুবিধা কী?

    এই বিষয়ে বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন বলেন, মামলা হয়েছে এটাই সত্য। কে দোষী কে নির্দোষ তা স্বাক্ষ্য প্রমাণে দেখা যাবে।

    এই ব্যাপারে সোনাইমুড়ী থানা অফিসার ইনচার্জ মোরশেদ আলম জানান, আদালতের নির্দেশে থানায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে এবং আসামীদের গ্রেফতার করা হয়েছে।

    এ মামলার বিষয়ে সোনাইমুড়ী এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার নেতৃবৃন্দরা জানান, মামলার বাদীর বক্তব্যসহ সার্বিক বিষয় বিবেচনা করলে এটা একটা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা, এতে কোনো সন্দেহ নেই। মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করা এ মামলার উদ্দেশ্য ছিল। এলাকাবাসী জানান, এই মামলার বিষয়ে সঠিক তদন্ত করে মিথ্যা মামলা ও ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় এনে নিরাপরাধ লোকদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে। এই বিষয়ে অনেকে এ প্রতিবেদকে প্রশ্ন করে বলেন, আসিফ পুলিশের গুলিতে নিহত হয়, সাধারণ মানুষ আসামী হবে কেন? এটাই প্রমাণ করে এ মামলা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা। বিষয়টি নিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে সত্য উদঘাটন করা উচিত বলে এলাকাবাসী মন্তব্য করেন।

    সোনাইমুড়ীতে পুলিশের গুলিতে নিহতদের ঘটনাকে পুঁজি করে জনপ্রতিনিধিসহ নিরীহদের মামলা দিয়ে হয়রানি, বাদী বলেন তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে গত বছরের ৫ আগস্ট পুলিশ-ছাত্র জনতার সংঘর্ষে ২ পুলিশসহ ৫ জন নিহত হওয়ার ঘটনাকে পুঁজি করে মামলা বাণিজ্য করা ও নিরীহদের হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে এ মামলা দায়ের করার অভিযোগ করেছেন ক্ষতিগ্রস্তদের স্বজনেরা। মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানাজানি হওয়ার পর এ মামলা নিয়ে আলোচনার ঝড় বইছে জেলার ব্যাপী। সরেজমিনে গিয়ে এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর ঐ দিন বিকেলে সোনাইমুড়ীতে ছাত্র-জনতার বিজয় মিছিল বের হয়। মিছিল থেকে উত্তেজিত জনতার সাথে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষ পাল্টা সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে উত্তেজিত জনতা এক পুলিশ কর্মকর্তাকে জবাই করে আরও এক পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা করে। এ সময় পুলিশের গুলিতে ৩ জন মারা যায় ও কয়েকজন ছাত্র-জনতা গুলিবিদ্ধ হয়। এ সময় মিছিলকারীরা থানা ঘেরাও করে থানা ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও অস্ত্র লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হওয়া বেগমগঞ্জ উপজেলার মীর আলীপুর গ্রামের আলী মুন্সী বাড়ীর মোরশেদ আলমের ছেলে বিএনপি কর্মী ওয়ার্লিং মিস্ত্রী মোঃ আসিফ (২৪) গুলিবিদ্ধ গুরুতর আহত হয়। পরবর্তীতে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৬ আগস্ট শুক্রবার সে মারা যায়। এই ব্যাপারে আসিফের বাবা মোরশেদ আলম বাদী হয়ে গত বছরের ১৯ আগস্ট চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৬নং আমলী আদালত নোয়াখালীতে মামলা নং- সিআর ৩২২/২০২৪ দায়ের করেন। মামলায় নোয়াখালী-৪ আসনের সাবেক এমপি একরামুল করিম চৌধুরী ও নোয়াখালী-১ আসনের সাবেক এমপি এইচ এম ইব্রাহিম সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও শ্রেনী পেশার ৩৯ জন সহ অজ্ঞাতনামা দুই/আড়াই হাজার লোকজনকে আসামী করা হয়েছে। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ২৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৬ জন জামিনে আছেন। বাকীরা জেল হাজতে আছেন। অন্যরা গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি এ মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার ছেলে হারানোর বেদনার সুযোগে একটি মহল তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য তার নাম ব্যবহার করে এ মামলা সাজিয়েছে। তিনি, তার ছেলে সহ তাদের বাড়ির সবাই বিএনপি’র রাজনীতির সাথে জড়িত বলে জানান। সরকার বিরোধী আন্দোলনে তারা সক্রিয়ভাবে ভূমিক পালন করেছিলেন। তার ছেলে আন্দোলনে শহীদ হয়েছে, ছেলেকে তিনি কখনো ফিরে পাবেন না। ছেলের শোকে যখন তিনি শোকাহত তখন কে বা কারা কিভাবে এ মামলা দিয়েছে আমার জানা নেই। তবে ফারহান নামের একজন লোক এ ষড়যন্ত্রমূলক মামলার সাথে জড়িত থাকতে পারে বলে সে জেনেছে। তাকে তিনি দেখলে চিনবেন কিন্তু ঠিকানা জানা নেই। তিনি আরও বলেন আমি যদি মামলা করতাম তাহলে আমার দলের নেতা সাবেক মন্ত্রী বরকত উল্যা বুলু ভাই সহ যারা আমাকে সহযোগিতা করেছে তাদের সাথে পরামর্শ করে করতাম। এ মামলায় যাদেরকে আসামী করা হয়েছে তাদের অনেককেই আমি চিনিও না, কারো কারো নাম শুনেছি। এ মামলায় আমার দলীয় বিএনপি’র কয়েকজনের নামও রয়েছে। এ মামলা আদালতে দাখিলকারী আইনজীবী শাহ মনজুরুল হাসান বলেন, তিনি অসুস্থ্য হার্টের রোগী। নারী নির্যাতনের একটি মামলার কথা বলে মামলার আর্জি না শুনিয়ে তড়িগড়ি করে তার স্বাক্ষর নিয়েছেন সাবেক পি.পি আবদুর রহমানের জুনিয়র এ্যাডভোকেট এনাম মঞ্জু। তিনি আরো বলেন, স্বাক্ষর নেওয়ার ৩/৪ দিন পর তার সহকারী তাকে জানান, আপনি কী মামলায় স্বাক্ষর করেছেন? এটাতো রাজনৈতিক মামলা! তখন আমি বুঝেছি আমি ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছি। শাহ মঞ্জুরুল হাসান অভিযোগ করে বলেন, সাবেক পি.পি আবদুর রহমান ও বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন আমার স্বাক্ষর নিয়ে জালিয়াতি করে এ মামলা করেছে। এই ব্যাপারে সাবেক পি.পি আবদুর রহমান বলেন, শাহ মঞ্জুরুল হাসানকে মামলার আর্জি পড়ে শোনানো হয়েছে, এখন তিনি অস্বীকার করছেন। যাদেরকে আসামী করা হয়েছে এরা সবাই স্বৈরাচারের দোসর, মামলা হলে অসুবিধা কী? এই বিষয়ে বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন বলেন, মামলা হয়েছে এটাই সত্য। কে দোষী কে নির্দোষ তা স্বাক্ষ্য প্রমাণে দেখা যাবে। এই ব্যাপারে সোনাইমুড়ী থানা অফিসার ইনচার্জ মোরশেদ আলম জানান, আদালতের নির্দেশে থানায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে এবং আসামীদের গ্রেফতার করা হয়েছে। এ মামলার বিষয়ে সোনাইমুড়ী এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার নেতৃবৃন্দরা জানান, মামলার বাদীর বক্তব্যসহ সার্বিক বিষয় বিবেচনা করলে এটা একটা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা, এতে কোনো সন্দেহ নেই। মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করা এ মামলার উদ্দেশ্য ছিল। এলাকাবাসী জানান, এই মামলার বিষয়ে সঠিক তদন্ত করে মিথ্যা মামলা ও ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় এনে নিরাপরাধ লোকদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে। এই বিষয়ে অনেকে এ প্রতিবেদকে প্রশ্ন করে বলেন, আসিফ পুলিশের গুলিতে নিহত হয়, সাধারণ মানুষ আসামী হবে কেন? এটাই প্রমাণ করে এ মামলা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা। বিষয়টি নিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে সত্য উদঘাটন করা উচিত বলে এলাকাবাসী মন্তব্য করেন।
    Like
    Love
    2
    1 Commentarii 0 Distribuiri 2K Views 0 previzualizare
  • Like
    Yay
    2
    0 Commentarii 0 Distribuiri 329 Views 0 previzualizare
  • চাটখিলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

    চাটখিল উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় আজ বুধবার দুপুরে উপজেলা সভাকক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

    সভায় বক্তব্য রাখেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি নিশাত ফারাবী, চাটখিল থানা ওসি তদন্ত মোঃ সুলতান আহমেদ, পল্লী বিদ্যুৎতের ডিজি এম জুনাইদ আহমেদ, সরকারি হাসপাতালের আরএমও শহিদুল ইসলাম নয়ন, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা কামরুন নাহার, জামায়াতে নেতা মাওলানা মহিউদ্দিন হাসান,, সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শারমিন আক্তার মুনা, চাটখিল প্রেসক্লাবের অর্থ সম্পাদক প্রভাষক জসিম মাহমুদ ও ছাত্র প্রতিনিধি মোঃ রনি প্রমূখ।

    সভায় সাংবাদিক, প্রভাষক জসিম মাহমুদ প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক তালতলা মহিলা মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আশেকে এলাহী সহ সাংবাদিকদের উপর হামলা, মামলার কথা তুলে ধরে অতি দ্রুত এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে জোর দাবী জানিয়েছেন।

    পাশাপাশি তিনি উপজেলা আনাচে কানাচে থাইল্যান্ডি জুয়ার আসর বন্ধ করার জোর দাবী জানিয়ে বলেন, প্রতিদিন সিএনজি চালক, অটোরিকশা চালক সহ কিশোররা থাইল্যান্ডি জুয়া খেলায় নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে।

    সভার সভাপতি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমান তার বক্তব্যে বলেন, আইনশৃঙ্খলা জনিত সমস্যা গুলো নিরসনে কল্পে উপস্থিত সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
    চাটখিলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত চাটখিল উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় আজ বুধবার দুপুরে উপজেলা সভাকক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় বক্তব্য রাখেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি নিশাত ফারাবী, চাটখিল থানা ওসি তদন্ত মোঃ সুলতান আহমেদ, পল্লী বিদ্যুৎতের ডিজি এম জুনাইদ আহমেদ, সরকারি হাসপাতালের আরএমও শহিদুল ইসলাম নয়ন, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা কামরুন নাহার, জামায়াতে নেতা মাওলানা মহিউদ্দিন হাসান,, সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শারমিন আক্তার মুনা, চাটখিল প্রেসক্লাবের অর্থ সম্পাদক প্রভাষক জসিম মাহমুদ ও ছাত্র প্রতিনিধি মোঃ রনি প্রমূখ। সভায় সাংবাদিক, প্রভাষক জসিম মাহমুদ প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক তালতলা মহিলা মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আশেকে এলাহী সহ সাংবাদিকদের উপর হামলা, মামলার কথা তুলে ধরে অতি দ্রুত এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে জোর দাবী জানিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি উপজেলা আনাচে কানাচে থাইল্যান্ডি জুয়ার আসর বন্ধ করার জোর দাবী জানিয়ে বলেন, প্রতিদিন সিএনজি চালক, অটোরিকশা চালক সহ কিশোররা থাইল্যান্ডি জুয়া খেলায় নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে। সভার সভাপতি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমান তার বক্তব্যে বলেন, আইনশৃঙ্খলা জনিত সমস্যা গুলো নিরসনে কল্পে উপস্থিত সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
    Love
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 897 Views 0 previzualizare
  • Love
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 356 Views 0 previzualizare
Mai multe povesti
Eidok App https://eidok.com