0 Комментарии
0 Поделились
295 Просмотры
0 предпросмотр
Каталог
Знакомьтесь и заводите новых друзей
-
Войдите, чтобы отмечать, делиться и комментировать!
-
-
-
-
-
https://eyenewsbd.com/articles/read/gaibandha-jela-pdonntiprapt-pulish-sdsjder-rjangk-bjaj-prdan_12070.htmlEYENEWSBD.COMগাইবান্ধা জেলায় পদোন্নতিপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যদের র্যাংক ব্যাজ প্রদান .. | আই নিউজ বিডিগাইবান্ধা জেলায় পদোন্নতিপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যের র্যাংক ব্যাজ প্রদান করা হয়েছে। ..
-
https://eyenewsbd.com/articles/read/sikotekse-egro-limiteder-pushtikr-dragn-o-malta-shobha-brdhn-kreche-chandpurer-fl-pushti-o-briksh-mela_12072.htmlEYENEWSBD.COMসিকোটেক্সে এগ্রো লিমিটেডের পুষ্টিকর ড্রাগন ও মাল্টা শোভা বর্ধন করেছে চাঁদপুরের ফল পুষ্টি ও বৃক্ষ মেলায়.. | আই নিউজ বিডিউৎসবমুখর পরিবেশে চাঁদপুরে শুরু হয়েছে সপ্তাহব্যাপী ফল পুষ্টি ও বৃক্ষমেলা বৃক্ষমেলা এবং কৃষি প্রযুক্তি ও পুষ্টি মেলা। মেলার প্রতিটি স্টলেই কৃষি, প্রযুক্তি ও পুষ্টির বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়েছে, যা দ..
-
ইসরায়েল: একটি রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রতীক, নেতানিয়াহু একজন যুদ্ধাপরাধী
ইসরায়েল — একটি নাম, কিন্তু একইসঙ্গে একটি রক্তমাখা ইতিহাস, নিপীড়নের প্রতীক এবং নিঃশব্দ গণহত্যার নিরব দর্শক। এ রাষ্ট্রটি আজকের দিনে আন্তর্জাতিক মঞ্চে নিজেকে 'গণতান্ত্রিক' বলে দাবি করলেও, এর উত্থান, বিস্তার এবং টিকে থাকা রচিত হয়েছে অন্য এক ইতিহাসে— যে ইতিহাস হিংসা, দখল, অপমান ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ইতিহাস।
ক্ষমতার উৎস: সাম্রাজ্যবাদ, অস্ত্র আর লবির খেলাঘর
ইসরায়েলের ক্ষমতার মূল উৎস দুটি স্তম্ভে দাঁড়িয়ে আছে:
1. যুক্তরাষ্ট্রের নিঃশর্ত সমর্থন
প্রতি বছর বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সামরিক সহায়তা পায় ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্র থেকে। এমনকি জাতিসংঘে যখন ফিলিস্তিনের পক্ষের কোনো প্রস্তাব ওঠে, তখনও আমেরিকা ভেটো দেয় ইসরায়েলের স্বার্থে। একে যদি আপনি “রাষ্ট্রীয় গডফাদারশিপ” বলেন, ভুল হবে না।
2. ইহুদি লবি ও মিডিয়া নিয়ন্ত্রণ
বিশ্বের বহু প্রভাবশালী মিডিয়া হাউস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, এমনকি রাজনীতিকদের পেছনে রয়েছে ইহুদি পুঁজির শক্তি। এটাই ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিকভাবে দণ্ডমুক্তির সুবিধা দেয়। ফিলিস্তিনি শিশু মরলেও শিরোনামে উঠে না, কারণ খবরের ভাষা ও ভঙ্গি নির্ধারণ করে সেই ক্ষমতা।
ইতিহাসের কালো অধ্যায়: সন্ত্রাসের ধারাবাহিকতা
ইসরায়েলের নির্মাণ শুরু হয় ১৯৪৮ সালে, কিন্তু তার আগেই “ইহুদি সন্ত্রাস” শুরু হয়ে যায়। নিচে তুলে ধরা হলো কিছু স্পষ্ট বর্বরতার অধ্যায়:
১. দেয়ির ইয়াসিন গণহত্যা (১৯৪৮)
ইসরায়েলি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ‘ইরগুন’ ও ‘লেহি’ মিলে ১০০-র বেশি নিরীহ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করে, যাদের মধ্যে নারী ও শিশুরাও ছিল। এটিই ছিল “সন্ত্রাস দিয়ে রাষ্ট্র গঠনের সূচনা”।
২. সাবরা ও শাতিলা হত্যাযজ্ঞ (১৯৮২)
ইসরায়েলি মিত্র লেবাননের ফালাঞ্জিস্ট বাহিনী ফিলিস্তিনি শরণার্থী ক্যাম্পে প্রবেশ করে হাজার হাজার নারী-পুরুষ ও শিশুকে হত্যা করে। ইসরায়েলি বাহিনী বাইরে দাঁড়িয়ে ছিল—তাদের চুপচাপ থাকা ছিল অংশগ্রহণের সমান।
৩. গাজা যুদ্ধ (২০০৮, ২০১4, ২০২১ এবং ২০২৩)
প্রতিবার যুদ্ধের নামে ইসরায়েল হামলা চালায় স্কুল, হাসপাতাল, মসজিদ ও জনবসতিতে। ইউএন রিপোর্ট বলছে, অধিকাংশ নিহত ছিল বেসামরিক মানুষ এবং শিশুর সংখ্যা প্রায় অর্ধেক। এ যেন এক অঘোষিত শিশু-গণহত্যা।
নেতানিয়াহু: একজন নির্বাচিত সন্ত্রাসী
বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু একাধারে ইসরায়েলের দীর্ঘমেয়াদি প্রধানমন্ত্রী, আবার অন্যদিকে একজন যুদ্ধাপরাধী ও ফ্যাসিবাদী নীতির প্রবক্তা। তাঁর শাসনামলে ইসরায়েল:
আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে ফিলিস্তিনি এলাকা দখল করে।
গাজার অবরোধ চালিয়ে একে পৃথিবীর "সবচেয়ে বড় খোলা কারাগার"-এ পরিণত করে।
আল-আকসা মসজিদে ধারাবাহিক আক্রমণ চালায়, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে।
নেতানিয়াহুর ভাষায়, “ইসরায়েল যেকোনো মূল্যে টিকে থাকবে।” এর মানে হলো, মানবতা, আইন, শিশু, নারী—সবকিছু ধ্বংস করেও যদি প্রভাব বিস্তার করা যায়, সেটাই তাঁর নীতি। আর এটিই একজন “রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসীর” সংজ্ঞা।
জাতিসংঘ ও পশ্চিমাদের নীরবতা: এক ধরনের সম্মতি?
কখনো কি ভেবে দেখেছেন কেন ইসরায়েলের বিরুদ্ধে জাতিসংঘ কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারে না? কারণ:
আমেরিকার ভেটো ক্ষমতা
ইউরোপের দ্বিমুখী নীতি
মুসলিম বিশ্বের বিভক্তি ও নিরবতা
উপসংহার: রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মুখোশ খুলে যাক
ইসরায়েল কোনো সাধারণ রাষ্ট্র নয়। এটি আধুনিক বিশ্বে সন্ত্রাসের নতুন সংজ্ঞা তৈরি করেছে—যেখানে রাষ্ট্র নিজেই বোমা ফেলে, শিশু হত্যা করে, আবার মিথ্যে মিডিয়া দিয়ে নিজেকে "ভিক্টিম" সাজায়।
বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু একজন নির্বাচিত সন্ত্রাসী। তার বিচার হওয়া উচিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে। কারণ রক্তচক্ষু, পুঁজির জোর আর মিডিয়ার খেলায় সে হাজারো প্রাণ নিয়ে খেলেছে, ইতিহাস যাকে কখনো ক্ষমা করবে না।
ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ। মানবতা জিন্দাবাদ। অন্যায়ের বিরুদ্ধে কলমে-স্বরেই হোক প্রতিরোধ।ইসরায়েল: একটি রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রতীক, নেতানিয়াহু একজন যুদ্ধাপরাধী ইসরায়েল — একটি নাম, কিন্তু একইসঙ্গে একটি রক্তমাখা ইতিহাস, নিপীড়নের প্রতীক এবং নিঃশব্দ গণহত্যার নিরব দর্শক। এ রাষ্ট্রটি আজকের দিনে আন্তর্জাতিক মঞ্চে নিজেকে 'গণতান্ত্রিক' বলে দাবি করলেও, এর উত্থান, বিস্তার এবং টিকে থাকা রচিত হয়েছে অন্য এক ইতিহাসে— যে ইতিহাস হিংসা, দখল, অপমান ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ইতিহাস। 🔥 ক্ষমতার উৎস: সাম্রাজ্যবাদ, অস্ত্র আর লবির খেলাঘর ইসরায়েলের ক্ষমতার মূল উৎস দুটি স্তম্ভে দাঁড়িয়ে আছে: 1. যুক্তরাষ্ট্রের নিঃশর্ত সমর্থন প্রতি বছর বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সামরিক সহায়তা পায় ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্র থেকে। এমনকি জাতিসংঘে যখন ফিলিস্তিনের পক্ষের কোনো প্রস্তাব ওঠে, তখনও আমেরিকা ভেটো দেয় ইসরায়েলের স্বার্থে। একে যদি আপনি “রাষ্ট্রীয় গডফাদারশিপ” বলেন, ভুল হবে না। 2. ইহুদি লবি ও মিডিয়া নিয়ন্ত্রণ বিশ্বের বহু প্রভাবশালী মিডিয়া হাউস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, এমনকি রাজনীতিকদের পেছনে রয়েছে ইহুদি পুঁজির শক্তি। এটাই ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিকভাবে দণ্ডমুক্তির সুবিধা দেয়। ফিলিস্তিনি শিশু মরলেও শিরোনামে উঠে না, কারণ খবরের ভাষা ও ভঙ্গি নির্ধারণ করে সেই ক্ষমতা। 📚 ইতিহাসের কালো অধ্যায়: সন্ত্রাসের ধারাবাহিকতা ইসরায়েলের নির্মাণ শুরু হয় ১৯৪৮ সালে, কিন্তু তার আগেই “ইহুদি সন্ত্রাস” শুরু হয়ে যায়। নিচে তুলে ধরা হলো কিছু স্পষ্ট বর্বরতার অধ্যায়: ১. দেয়ির ইয়াসিন গণহত্যা (১৯৪৮) ইসরায়েলি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ‘ইরগুন’ ও ‘লেহি’ মিলে ১০০-র বেশি নিরীহ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করে, যাদের মধ্যে নারী ও শিশুরাও ছিল। এটিই ছিল “সন্ত্রাস দিয়ে রাষ্ট্র গঠনের সূচনা”। ২. সাবরা ও শাতিলা হত্যাযজ্ঞ (১৯৮২) ইসরায়েলি মিত্র লেবাননের ফালাঞ্জিস্ট বাহিনী ফিলিস্তিনি শরণার্থী ক্যাম্পে প্রবেশ করে হাজার হাজার নারী-পুরুষ ও শিশুকে হত্যা করে। ইসরায়েলি বাহিনী বাইরে দাঁড়িয়ে ছিল—তাদের চুপচাপ থাকা ছিল অংশগ্রহণের সমান। ৩. গাজা যুদ্ধ (২০০৮, ২০১4, ২০২১ এবং ২০২৩) প্রতিবার যুদ্ধের নামে ইসরায়েল হামলা চালায় স্কুল, হাসপাতাল, মসজিদ ও জনবসতিতে। ইউএন রিপোর্ট বলছে, অধিকাংশ নিহত ছিল বেসামরিক মানুষ এবং শিশুর সংখ্যা প্রায় অর্ধেক। এ যেন এক অঘোষিত শিশু-গণহত্যা। 😡 নেতানিয়াহু: একজন নির্বাচিত সন্ত্রাসী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু একাধারে ইসরায়েলের দীর্ঘমেয়াদি প্রধানমন্ত্রী, আবার অন্যদিকে একজন যুদ্ধাপরাধী ও ফ্যাসিবাদী নীতির প্রবক্তা। তাঁর শাসনামলে ইসরায়েল: আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে ফিলিস্তিনি এলাকা দখল করে। গাজার অবরোধ চালিয়ে একে পৃথিবীর "সবচেয়ে বড় খোলা কারাগার"-এ পরিণত করে। আল-আকসা মসজিদে ধারাবাহিক আক্রমণ চালায়, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে। নেতানিয়াহুর ভাষায়, “ইসরায়েল যেকোনো মূল্যে টিকে থাকবে।” এর মানে হলো, মানবতা, আইন, শিশু, নারী—সবকিছু ধ্বংস করেও যদি প্রভাব বিস্তার করা যায়, সেটাই তাঁর নীতি। আর এটিই একজন “রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসীর” সংজ্ঞা। 🔎 জাতিসংঘ ও পশ্চিমাদের নীরবতা: এক ধরনের সম্মতি? কখনো কি ভেবে দেখেছেন কেন ইসরায়েলের বিরুদ্ধে জাতিসংঘ কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারে না? কারণ: আমেরিকার ভেটো ক্ষমতা ইউরোপের দ্বিমুখী নীতি মুসলিম বিশ্বের বিভক্তি ও নিরবতা 🚨 উপসংহার: রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মুখোশ খুলে যাক ইসরায়েল কোনো সাধারণ রাষ্ট্র নয়। এটি আধুনিক বিশ্বে সন্ত্রাসের নতুন সংজ্ঞা তৈরি করেছে—যেখানে রাষ্ট্র নিজেই বোমা ফেলে, শিশু হত্যা করে, আবার মিথ্যে মিডিয়া দিয়ে নিজেকে "ভিক্টিম" সাজায়। বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু একজন নির্বাচিত সন্ত্রাসী। তার বিচার হওয়া উচিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে। কারণ রক্তচক্ষু, পুঁজির জোর আর মিডিয়ার খেলায় সে হাজারো প্রাণ নিয়ে খেলেছে, ইতিহাস যাকে কখনো ক্ষমা করবে না। ✊ ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ। মানবতা জিন্দাবাদ। অন্যায়ের বিরুদ্ধে কলমে-স্বরেই হোক প্রতিরোধ। -
-
© 2025 Eidok
Russian
