• Like
    2
    0 التعليقات 0 المشاركات 258 مشاهدة 0 معاينة
  • Like
    2
    0 التعليقات 0 المشاركات 291 مشاهدة 0 معاينة
  • Hey, I am a new user in eidok.com I am happy to join in this platform . Thanks. However , I am a poe & Journalist in my area. Pls help me .
    Hey, I am a new user in eidok.com I am happy to join in this platform . Thanks. However , I am a poe & Journalist in my area. Pls help me .
    Love
    1
    1 التعليقات 0 المشاركات 744 مشاهدة 0 معاينة
  • আসসালামু আলাইকুম। আসেন পরিচিত হই। আমি লালমনিরহাট থেকে আর আপনি?
    আসসালামু আলাইকুম। আসেন পরিচিত হই। আমি লালমনিরহাট থেকে আর আপনি?
    Love
    1
    1 التعليقات 0 المشاركات 105 مشاهدة 0 معاينة
  • We will make the rats submit to us.
    We will make the rats submit to us.
    Like
    1
    1 التعليقات 0 المشاركات 258 مشاهدة 0 معاينة
  • বিয়ের পাঁচ দিন পরেই বাবা হওয়ার খবর পেলেন নোবেল
    বিয়ের পাঁচ দিন পরেই বাবা হওয়ার খবর পেলেন নোবেল
    Love
    2
    1 التعليقات 0 المشاركات 92 مشاهدة 1 معاينة
  • Like
    1
    1 التعليقات 0 المشاركات 92 مشاهدة 0 معاينة
  • EYENEWSBD.COM
    লালমনিরহাটে অনলাইন জুয়া সর্বগ্রাসী হয়েছে উঠেছে | আই নিউজ বিডি
    এ কে এম কায়সারুল আলম,লালমনিরহাট করেসপন্ডেন্টঃ
    Like
    1
    0 التعليقات 0 المشاركات 104 مشاهدة 0 معاينة
  • Like
    1
    0 التعليقات 0 المشاركات 106 مشاهدة 0 معاينة
  • ইসরায়েল কীভাবে ফেসবুকে প্রভাব খাটায়: নীরব প্রোপাগান্ডার ডিজিটাল যুদ্ধ

    “যুদ্ধ এখন আর শুধু মাটিতে নয়, যুদ্ধ চলে এখন মোবাইল স্ক্রিনে — যেখানেই আপনি স্ক্রল করেন, সেখানেই কেউ একজন যুদ্ধ জিতছে।”
    এই কথাটিই যেন সত্য হয়ে উঠেছে ফেসবুক নামক সামাজিক প্ল্যাটফর্মে, যেখানে ইসরায়েল রাষ্ট্র ও তার দোসররা খুব সূক্ষ্মভাবে প্রভাব বিস্তার করে চলেছে — প্রযুক্তি, প্রচারণা এবং প্রতিপক্ষের কণ্ঠরোধের কৌশলে।

    ১. ফেসবুক: একটি যুদ্ধক্ষেত্র, শুধু বন্দুক ছাড়া

    ফেসবুক একটি যোগাযোগমাধ্যম হলেও, এটি এখন চিন্তা নিয়ন্ত্রণের প্ল্যাটফর্ম। ইসরায়েল এটি ভালো করেই জানে, এবং তাই এখানে যুদ্ধ চালায় "তথ্যের অস্ত্র" দিয়ে।

    উদাহরণ:

    গাজার উপর বোমাবর্ষণের সময় ইসরায়েলের হাজারো প্রো-পেজ এবং ফেক আইডি “হামাস সন্ত্রাসী” প্রচার চালায়।

    ফিলিস্তিনপন্থী পোস্ট দ্রুত “কমিউনিটি গাইডলাইন লঙ্ঘন” হিসেবে ডিলিট হয়।

    ২. ইসরায়েলি লবি ও Meta-র সম্পর্ক

    Meta (ফেসবুকের মূল কোম্পানি) ইসরায়েলি লবির চাপে বহুবার পক্ষপাতমূলক সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

    কিছু চিহ্নিত উদাহরণ:

    1. ২০২১ সালের গাজা যুদ্ধের সময়, ফেসবুক ফিলিস্তিনিদের পোস্ট ও ভিডিও ডিলিট করে, অথচ ইসরায়েলি সেনাদের সহিংস ভিডিও অনায়াসে চলতে থাকে।

    2. The Intercept ও Human Rights Watch রিপোর্ট অনুযায়ী, ফেসবুক ইসরায়েলি সরকারের অনুরোধে শত শত প্যালেস্টাইনি অ্যাকাউন্ট ও পেজ সরিয়ে দেয়।

    3. ইসরায়েলি মন্ত্রীরা সরাসরি Meta-র নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখে। এমনকি একটি বিশেষ ইউনিট রয়েছে ইসরায়েলে — যার নাম "Cyber Unit", যারা সোশ্যাল মিডিয়া কনটেন্ট সেন্সর করার অনুরোধ Meta-কে পাঠায়।

    ৩. অ্যালগরিদম হাইজ্যাক: ফিলিস্তিনি কণ্ঠরোধের পদ্ধতি

    Meta-র অ্যালগরিদম এমনভাবে পরিচালিত হয় যেন ইসরায়েল-সমর্থিত কনটেন্ট সামনে আসে, কিন্তু ফিলিস্তিনি কণ্ঠ চাপা পড়ে।

    কৌশলগুলো কী?

    ফেসবুক বর্ণনা করে “শক্তি ও নিরাপত্তা”র ভাষায় — ফলে ফিলিস্তিনিরা “আগ্রাসনে প্রতিবাদ” করলেও সেটি “সহিংসতা” হিসেবে দেখানো হয়।

    “শাহিদ” শব্দ, বা “ফিলিস্তিন রেজিস্টেন্স”-এর মতো কিওয়ার্ড পোস্টে থাকলে তা ব্লক করা হয়।

    ৪. বট ও ট্রল সেনা: ডিজিটাল যুদ্ধের সৈনিক

    ইসরায়েলি সরকার-সমর্থিত বহু বট ও ট্রল অ্যাকাউন্ট ফেসবুকে সক্রিয় থাকে। এই অ্যাকাউন্টগুলো:

    প্রোপাগান্ডা ছড়ায়,

    ইসলামবিদ্বেষী ও ফিলিস্তিন-বিরোধী কমেন্ট করে,

    ফিলিস্তিনিদের পেজে রিপোর্ট করে পেজ ডাউন করায়।


    এই “Digital Hasbara” কার্যক্রমের পেছনে কাজ করে ইসরায়েলের কিছু সরকারি-বেসরকারি সংগঠন।

    ৫. বিজ্ঞাপন যুদ্ধ: অর্থ দিয়ে ভাবনা নিয়ন্ত্রণ

    ইসরায়েলি সেনাবাহিনী, মন্ত্রণালয়, এমনকি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান পর্যন্ত ফেসবুকে মিলিয়ন ডলারের বিজ্ঞাপন দেয়:

    নিজস্ব ন্যারেটিভ চালানোর জন্য,

    আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের জন্য।


    এই বিজ্ঞাপনগুলো অনেক সময় এমনভাবে বানানো হয় যেন ফিলিস্তিনিরাই সন্ত্রাসী, আর ইসরায়েল “নিরাপত্তা রক্ষা করছে”।

    ৬. জাতিসংঘ-স্বীকৃত রিপোর্ট কি বলে?

    Amnesty International এবং UNHRC একাধিকবার বলেছে যে, ফেসবুক ফিলিস্তিনি কণ্ঠরোধে সক্রিয় ভূমিকা রাখছে।

    Meta নিজেই স্বীকার করেছে যে গাজা যুদ্ধের সময় "over-enforcement" হয়েছে ফিলিস্তিনি কনটেন্টের ক্ষেত্রে।

    উপসংহার: সত্যের কণ্ঠরোধ, ডিজিটাল ফ্যাসিবাদ?

    যখন ফেসবুক গর্ব করে বলে “Connecting the World”, তখন আমাদের প্রশ্ন করা উচিত: কাদের কণ্ঠ জুড়ে দিচ্ছে তারা? আর কাদের কণ্ঠ থামিয়ে দিচ্ছে?

    ইসরায়েল শুধু মাঠে ফিলিস্তিনিদের হত্যা করছে না, ফেসবুকের মতো প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে তাদের ইতিহাস, অধিকার ও কষ্টকেও মুছে দিতে চাইছে। এই ডিজিটাল সন্ত্রাস বন্ধ না হলে ভবিষ্যতের ইতিহাস হবে বিকৃত, পক্ষপাতদুষ্ট ও মানবতা-বিরোধী।

    পরিশেষে এক কথায়:

    > ইসরায়েল ফেসবুকের মালিক নয়, কিন্তু প্রভাবশালী বন্ধু। আর সেই বন্ধুত্বের খেসারত দিচ্ছে ফিলিস্তিন, দিচ্ছে সত্য, দিচ্ছে ন্যায়বোধ।
    ইসরায়েল কীভাবে ফেসবুকে প্রভাব খাটায়: নীরব প্রোপাগান্ডার ডিজিটাল যুদ্ধ “যুদ্ধ এখন আর শুধু মাটিতে নয়, যুদ্ধ চলে এখন মোবাইল স্ক্রিনে — যেখানেই আপনি স্ক্রল করেন, সেখানেই কেউ একজন যুদ্ধ জিতছে।” এই কথাটিই যেন সত্য হয়ে উঠেছে ফেসবুক নামক সামাজিক প্ল্যাটফর্মে, যেখানে ইসরায়েল রাষ্ট্র ও তার দোসররা খুব সূক্ষ্মভাবে প্রভাব বিস্তার করে চলেছে — প্রযুক্তি, প্রচারণা এবং প্রতিপক্ষের কণ্ঠরোধের কৌশলে। 🧠 ১. ফেসবুক: একটি যুদ্ধক্ষেত্র, শুধু বন্দুক ছাড়া ফেসবুক একটি যোগাযোগমাধ্যম হলেও, এটি এখন চিন্তা নিয়ন্ত্রণের প্ল্যাটফর্ম। ইসরায়েল এটি ভালো করেই জানে, এবং তাই এখানে যুদ্ধ চালায় "তথ্যের অস্ত্র" দিয়ে। ✅ উদাহরণ: গাজার উপর বোমাবর্ষণের সময় ইসরায়েলের হাজারো প্রো-পেজ এবং ফেক আইডি “হামাস সন্ত্রাসী” প্রচার চালায়। ফিলিস্তিনপন্থী পোস্ট দ্রুত “কমিউনিটি গাইডলাইন লঙ্ঘন” হিসেবে ডিলিট হয়। 💼 ২. ইসরায়েলি লবি ও Meta-র সম্পর্ক Meta (ফেসবুকের মূল কোম্পানি) ইসরায়েলি লবির চাপে বহুবার পক্ষপাতমূলক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। 🔹 কিছু চিহ্নিত উদাহরণ: 1. ২০২১ সালের গাজা যুদ্ধের সময়, ফেসবুক ফিলিস্তিনিদের পোস্ট ও ভিডিও ডিলিট করে, অথচ ইসরায়েলি সেনাদের সহিংস ভিডিও অনায়াসে চলতে থাকে। 2. The Intercept ও Human Rights Watch রিপোর্ট অনুযায়ী, ফেসবুক ইসরায়েলি সরকারের অনুরোধে শত শত প্যালেস্টাইনি অ্যাকাউন্ট ও পেজ সরিয়ে দেয়। 3. ইসরায়েলি মন্ত্রীরা সরাসরি Meta-র নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখে। এমনকি একটি বিশেষ ইউনিট রয়েছে ইসরায়েলে — যার নাম "Cyber Unit", যারা সোশ্যাল মিডিয়া কনটেন্ট সেন্সর করার অনুরোধ Meta-কে পাঠায়। 🤖 ৩. অ্যালগরিদম হাইজ্যাক: ফিলিস্তিনি কণ্ঠরোধের পদ্ধতি Meta-র অ্যালগরিদম এমনভাবে পরিচালিত হয় যেন ইসরায়েল-সমর্থিত কনটেন্ট সামনে আসে, কিন্তু ফিলিস্তিনি কণ্ঠ চাপা পড়ে। কৌশলগুলো কী? ফেসবুক বর্ণনা করে “শক্তি ও নিরাপত্তা”র ভাষায় — ফলে ফিলিস্তিনিরা “আগ্রাসনে প্রতিবাদ” করলেও সেটি “সহিংসতা” হিসেবে দেখানো হয়। “শাহিদ” শব্দ, বা “ফিলিস্তিন রেজিস্টেন্স”-এর মতো কিওয়ার্ড পোস্টে থাকলে তা ব্লক করা হয়। 🧑‍💻 ৪. বট ও ট্রল সেনা: ডিজিটাল যুদ্ধের সৈনিক ইসরায়েলি সরকার-সমর্থিত বহু বট ও ট্রল অ্যাকাউন্ট ফেসবুকে সক্রিয় থাকে। এই অ্যাকাউন্টগুলো: প্রোপাগান্ডা ছড়ায়, ইসলামবিদ্বেষী ও ফিলিস্তিন-বিরোধী কমেন্ট করে, ফিলিস্তিনিদের পেজে রিপোর্ট করে পেজ ডাউন করায়। এই “Digital Hasbara” কার্যক্রমের পেছনে কাজ করে ইসরায়েলের কিছু সরকারি-বেসরকারি সংগঠন। 💸 ৫. বিজ্ঞাপন যুদ্ধ: অর্থ দিয়ে ভাবনা নিয়ন্ত্রণ ইসরায়েলি সেনাবাহিনী, মন্ত্রণালয়, এমনকি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান পর্যন্ত ফেসবুকে মিলিয়ন ডলারের বিজ্ঞাপন দেয়: নিজস্ব ন্যারেটিভ চালানোর জন্য, আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের জন্য। এই বিজ্ঞাপনগুলো অনেক সময় এমনভাবে বানানো হয় যেন ফিলিস্তিনিরাই সন্ত্রাসী, আর ইসরায়েল “নিরাপত্তা রক্ষা করছে”। 🏛️ ৬. জাতিসংঘ-স্বীকৃত রিপোর্ট কি বলে? Amnesty International এবং UNHRC একাধিকবার বলেছে যে, ফেসবুক ফিলিস্তিনি কণ্ঠরোধে সক্রিয় ভূমিকা রাখছে। Meta নিজেই স্বীকার করেছে যে গাজা যুদ্ধের সময় "over-enforcement" হয়েছে ফিলিস্তিনি কনটেন্টের ক্ষেত্রে। 🧾 উপসংহার: সত্যের কণ্ঠরোধ, ডিজিটাল ফ্যাসিবাদ? যখন ফেসবুক গর্ব করে বলে “Connecting the World”, তখন আমাদের প্রশ্ন করা উচিত: কাদের কণ্ঠ জুড়ে দিচ্ছে তারা? আর কাদের কণ্ঠ থামিয়ে দিচ্ছে? ইসরায়েল শুধু মাঠে ফিলিস্তিনিদের হত্যা করছে না, ফেসবুকের মতো প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে তাদের ইতিহাস, অধিকার ও কষ্টকেও মুছে দিতে চাইছে। এই ডিজিটাল সন্ত্রাস বন্ধ না হলে ভবিষ্যতের ইতিহাস হবে বিকৃত, পক্ষপাতদুষ্ট ও মানবতা-বিরোধী। 📌 পরিশেষে এক কথায়: > ইসরায়েল ফেসবুকের মালিক নয়, কিন্তু প্রভাবশালী বন্ধু। আর সেই বন্ধুত্বের খেসারত দিচ্ছে ফিলিস্তিন, দিচ্ছে সত্য, দিচ্ছে ন্যায়বোধ।
    Love
    1
    1 التعليقات 0 المشاركات 713 مشاهدة 0 معاينة
Eidok App https://eidok.com