• আলহামদুলিল্লাহ
    আলহামদুলিল্লাহ
    Love
    1
    3 Reacties 0 aandelen 106 Views 0 voorbeeld
  • Like
    3
    1 Reacties 0 aandelen 107 Views 0 voorbeeld
  • Like
    3
    3 Reacties 0 aandelen 112 Views 0 voorbeeld
  • ❤️❤️❤️❤️
    Like
    Love
    2
    5 Reacties 0 aandelen 128 Views 0 voorbeeld
  • Like
    Love
    2
    4 Reacties 0 aandelen 133 Views 0 voorbeeld
  • Like
    Love
    2
    4 Reacties 0 aandelen 127 Views 0 voorbeeld
  • Like
    Love
    2
    4 Reacties 0 aandelen 129 Views 0 voorbeeld
  • Like
    Love
    2
    1 Reacties 0 aandelen 129 Views 0 voorbeeld
  • Like
    Love
    2
    1 Reacties 0 aandelen 134 Views 0 voorbeeld
  • লালমনিরহাটে এলজিইডির ৭ কর্মকর্তা ও ২ ঠিকাদারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

    লালমনিরহাটের মোগলহাট ইউনিয়নে রত্নাই নদীর উপর সেতু ও সংযোগ সড়ক নির্মাণ প্রকল্পে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) ৭ কর্মকর্তা এবং ২ ঠিকাদারের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গত ২৫ মে দুদকের কুড়িগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা এবং দন্ডবিধির ৪২০/৪০৯/১০৯ ধারায় মামলাটি দায়ের করেন।

    মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০২২-২৩ অর্থবছরে রত্নাই নদীর উপর ১২০ মিটার সেতু ও সংযোগ সড়ক নির্মাণ কাজে বড় ধরনের অনিয়ম হয়। সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রকৌশলীদের দ্বারা গৃহীত পরিমাপ অনুযায়ী স্রোব প্রটেকশন কাজের ৪২.৪ শতাংশ এবং সংযোগ সড়কের ৬.৩৮৫৫ শতাংশ কাজ কম হলেও পুরো বিল উত্তোলন করা হয়। এছাড়াও, প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে জামানতের টাকা তোলার বিধান থাকলেও মাত্র ৩৬ দিনের মাথায় ৬ লাখ ৯০ হাজার ২৪১ টাকা উত্তোলন করা হয়।

    দুদুক মামলায়, লালমনিরহাট এলজিইডির সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী মঞ্জুর কাদের ইসলাম, (বর্তমানে বগুড়ায় কর্মরত), সাবেক উপজেলা প্রকৌশলী হারুন অর রশিদ ও এয়াজুর রহমান, সাবেক সহকারী প্রকৌশলী আব্দুল মান্নাফ (বর্তমানে হরিপুরে কর্মরত), সাবেক সহকারী প্রকৌশলী শফিউল ইসলাম রিফাত (বর্তমান পাটগ্রাম উপজেলা প্রকৌশলী), উপ-সহকারী প্রকৌশলী প্রেমানন্দ রায়, হিসাব রক্ষক মনোরঞ্জন রায়, ঠিকাদার কে এম বদরুল আহসান ও আয়ুব আলীকে আসামী করা হয়।

    দুদক জানায়, দুদকের অনুসন্ধান টিম প্রকল্পস্থলে গিয়ে সরে জমিন পরিদর্শন, রেকর্ডপত্র যাচাই এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বক্তব্য গ্রহণ করে। এরপর সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রকৌশলীদের মাধ্যমে পরিমাপ করিয়ে দেখা যায় প্রকল্পের একাধিক অংশে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কাজ না করেই বিল উত্তোলন করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী ও ঠিকাদাররা যোগসাজশ করে প্রায় ১৩ লক্ষ ৯৫ হাজার ৩ শত ৯৯ টাকা আত্মসাৎ করেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।

    একটি সুত্র জানায়, ওই সব অনিয়ম ও দুর্নীতির মূলহোতা হলেন সাবেক সহকারী প্রকৌশলী শফিউল ইসলাম রিফাত। যিনি বর্তমানে পাটগ্রাম উপজেলা প্রকৌশলী হিসাবে কর্মরত রয়েছে। তার সহযোগিতায় দুই ঠিকাদার অন্য কর্মকতাদের ম্যানেজ করে সরকারি লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেন।

    এলজিইডি লালমনিরহাটের বর্তমান নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ কাওসার আলম বলেন, মামলার বিষয়ে এখানো কোনো চিঠি পাইনি। তবে গণমাধ্যমে দেখেছি মামলা হয়েছে এমন খবর। মামলায় উল্লেখিত ব্যক্তি যারা লালমনিরহাটে কর্মরত আছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

    দুদকের সম্মিলিত জেলা কার্যালয় কুড়িগ্রামের উপ- পরিচালক আবু হেনা আশিকুর রহমান জানান, মামলার বিষয়ে আরো তদন্ত চলমান রয়েছে। তদন্তে নতুন কারও সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তাকে এ মামলায় অভিযুক্ত করা হবে।
    লালমনিরহাটে এলজিইডির ৭ কর্মকর্তা ও ২ ঠিকাদারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা লালমনিরহাটের মোগলহাট ইউনিয়নে রত্নাই নদীর উপর সেতু ও সংযোগ সড়ক নির্মাণ প্রকল্পে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) ৭ কর্মকর্তা এবং ২ ঠিকাদারের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গত ২৫ মে দুদকের কুড়িগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা এবং দন্ডবিধির ৪২০/৪০৯/১০৯ ধারায় মামলাটি দায়ের করেন। মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০২২-২৩ অর্থবছরে রত্নাই নদীর উপর ১২০ মিটার সেতু ও সংযোগ সড়ক নির্মাণ কাজে বড় ধরনের অনিয়ম হয়। সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রকৌশলীদের দ্বারা গৃহীত পরিমাপ অনুযায়ী স্রোব প্রটেকশন কাজের ৪২.৪ শতাংশ এবং সংযোগ সড়কের ৬.৩৮৫৫ শতাংশ কাজ কম হলেও পুরো বিল উত্তোলন করা হয়। এছাড়াও, প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে জামানতের টাকা তোলার বিধান থাকলেও মাত্র ৩৬ দিনের মাথায় ৬ লাখ ৯০ হাজার ২৪১ টাকা উত্তোলন করা হয়। দুদুক মামলায়, লালমনিরহাট এলজিইডির সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী মঞ্জুর কাদের ইসলাম, (বর্তমানে বগুড়ায় কর্মরত), সাবেক উপজেলা প্রকৌশলী হারুন অর রশিদ ও এয়াজুর রহমান, সাবেক সহকারী প্রকৌশলী আব্দুল মান্নাফ (বর্তমানে হরিপুরে কর্মরত), সাবেক সহকারী প্রকৌশলী শফিউল ইসলাম রিফাত (বর্তমান পাটগ্রাম উপজেলা প্রকৌশলী), উপ-সহকারী প্রকৌশলী প্রেমানন্দ রায়, হিসাব রক্ষক মনোরঞ্জন রায়, ঠিকাদার কে এম বদরুল আহসান ও আয়ুব আলীকে আসামী করা হয়। দুদক জানায়, দুদকের অনুসন্ধান টিম প্রকল্পস্থলে গিয়ে সরে জমিন পরিদর্শন, রেকর্ডপত্র যাচাই এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বক্তব্য গ্রহণ করে। এরপর সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রকৌশলীদের মাধ্যমে পরিমাপ করিয়ে দেখা যায় প্রকল্পের একাধিক অংশে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কাজ না করেই বিল উত্তোলন করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী ও ঠিকাদাররা যোগসাজশ করে প্রায় ১৩ লক্ষ ৯৫ হাজার ৩ শত ৯৯ টাকা আত্মসাৎ করেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে। একটি সুত্র জানায়, ওই সব অনিয়ম ও দুর্নীতির মূলহোতা হলেন সাবেক সহকারী প্রকৌশলী শফিউল ইসলাম রিফাত। যিনি বর্তমানে পাটগ্রাম উপজেলা প্রকৌশলী হিসাবে কর্মরত রয়েছে। তার সহযোগিতায় দুই ঠিকাদার অন্য কর্মকতাদের ম্যানেজ করে সরকারি লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেন। এলজিইডি লালমনিরহাটের বর্তমান নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ কাওসার আলম বলেন, মামলার বিষয়ে এখানো কোনো চিঠি পাইনি। তবে গণমাধ্যমে দেখেছি মামলা হয়েছে এমন খবর। মামলায় উল্লেখিত ব্যক্তি যারা লালমনিরহাটে কর্মরত আছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। দুদকের সম্মিলিত জেলা কার্যালয় কুড়িগ্রামের উপ- পরিচালক আবু হেনা আশিকুর রহমান জানান, মামলার বিষয়ে আরো তদন্ত চলমান রয়েছে। তদন্তে নতুন কারও সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তাকে এ মামলায় অভিযুক্ত করা হবে।
    Like
    2
    1 Reacties 0 aandelen 1K Views 0 voorbeeld
Eidok App https://eidok.com