• ‎কুতুবদিয়া হাসপাতালে জনবল শূন্যতা, স্বাস্থ্যসেবার বিপর্যয়: হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে মানুষ

    ‎কুতুবদিয়া প্রতিনিধি:

    ‎জনবল সংকটে বিপর্যস্ত কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। নার্স, চিকিৎসক ও সহায়ক কর্মচারীর অভাবে ভেঙে পড়েছে স্বাস্থ্যসেবা। বুধবার (০৯ জুলাই) একজন সিনিয়র নার্স একাই তিনজন প্রসূতির ডেলিভারির দায়িত্বে থাকায় ঘটেছে মর্মান্তিক এক দুর্ঘটনা—নবজাতকের মৃত্যু। এ ঘটনায় রোগীর স্বজনদের অভিযোগ, অবহেলা ও সময়মতো সেবা না পাওয়ায় নবজাতকটি প্রাণ হারায়।

    ‎রোগীর পরিবার জানায়, ভোরে ভর্তি হওয়ার পর দায়িত্বে থাকা নার্স বলেছিলেন, প্রসবের এখনো সময় আছে। কিন্তু বেলা বাড়ার সাথে সাথে ব্যথা বাড়লেও ডাকাডাকিতে সাড়া মেলেনি। নিরুপায় হয়ে প্রসূতি মা বাথরুমে যান এবং সেখানেই প্রসব শুরু হয়। আত্মীয়রা চিৎকার শুনে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে সিটে নিয়ে এলে, কিছুক্ষণ পর সেই একমাত্র নার্স এসে প্রসব করান। কিন্তু ততক্ষণে নবজাতক নিথর হয়ে পড়ে।

    ‎রোগীর স্বামী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “তিনজন প্রসূতির দায়িত্বে ছিলেন একজন নার্স। বারবার বলার পরও অবহেলা করা হয়েছে। সময়মতো সেবা পেলে হয়তো আমাদের বাচ্চাটা আজ বেঁচে থাকত।”

    ‎অভিযুক্ত নার্স অবশ্য নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। তিনি বলেন, “আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি। ডেলিভারির সময় বাচ্চার কোনো নড়াচড়া ছিল না। বাচ্চাটি সম্ভবত আগেই মারা গিয়েছিল।”

    ‎এ বিষয়ে মন্তব্য নেওয়ার জন্য আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. সৈকত ঘুষকে কর্মস্থলে পাওয়া যায়নি। তবে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রেজাউল হাসান জানান, “ঘটনার তদন্তে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কারও অবহেলা প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” তিনি আরও জানান, “আগামী সপ্তাহে হাসপাতালের জন্য দুইজন মিডওয়াইফ যোগদান করবেন।”

    ‎এদিকে স্থানীয় সচেতন মহল বলছে, দীর্ঘদিন ধরে কুতুবদিয়া হাসপাতাল জনবল সংকটে ভুগছে। বিশেষ করে প্রসূতি ও শিশু স্বাস্থ্যসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। হাসপাতালে পর্যাপ্ত চিকিৎসক, নার্স, মিডওয়াইফ ও সহায়ক কর্মী না থাকায় সাধারণ মানুষ সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
    ‎কুতুবদিয়া হাসপাতালে জনবল শূন্যতা, স্বাস্থ্যসেবার বিপর্যয়: হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে মানুষ ‎ ‎কুতুবদিয়া প্রতিনিধি: ‎ ‎জনবল সংকটে বিপর্যস্ত কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। নার্স, চিকিৎসক ও সহায়ক কর্মচারীর অভাবে ভেঙে পড়েছে স্বাস্থ্যসেবা। বুধবার (০৯ জুলাই) একজন সিনিয়র নার্স একাই তিনজন প্রসূতির ডেলিভারির দায়িত্বে থাকায় ঘটেছে মর্মান্তিক এক দুর্ঘটনা—নবজাতকের মৃত্যু। এ ঘটনায় রোগীর স্বজনদের অভিযোগ, অবহেলা ও সময়মতো সেবা না পাওয়ায় নবজাতকটি প্রাণ হারায়। ‎ ‎রোগীর পরিবার জানায়, ভোরে ভর্তি হওয়ার পর দায়িত্বে থাকা নার্স বলেছিলেন, প্রসবের এখনো সময় আছে। কিন্তু বেলা বাড়ার সাথে সাথে ব্যথা বাড়লেও ডাকাডাকিতে সাড়া মেলেনি। নিরুপায় হয়ে প্রসূতি মা বাথরুমে যান এবং সেখানেই প্রসব শুরু হয়। আত্মীয়রা চিৎকার শুনে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে সিটে নিয়ে এলে, কিছুক্ষণ পর সেই একমাত্র নার্স এসে প্রসব করান। কিন্তু ততক্ষণে নবজাতক নিথর হয়ে পড়ে। ‎ ‎রোগীর স্বামী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “তিনজন প্রসূতির দায়িত্বে ছিলেন একজন নার্স। বারবার বলার পরও অবহেলা করা হয়েছে। সময়মতো সেবা পেলে হয়তো আমাদের বাচ্চাটা আজ বেঁচে থাকত।” ‎ ‎অভিযুক্ত নার্স অবশ্য নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। তিনি বলেন, “আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি। ডেলিভারির সময় বাচ্চার কোনো নড়াচড়া ছিল না। বাচ্চাটি সম্ভবত আগেই মারা গিয়েছিল।” ‎ ‎এ বিষয়ে মন্তব্য নেওয়ার জন্য আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. সৈকত ঘুষকে কর্মস্থলে পাওয়া যায়নি। তবে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রেজাউল হাসান জানান, “ঘটনার তদন্তে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কারও অবহেলা প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” তিনি আরও জানান, “আগামী সপ্তাহে হাসপাতালের জন্য দুইজন মিডওয়াইফ যোগদান করবেন।” ‎ ‎এদিকে স্থানীয় সচেতন মহল বলছে, দীর্ঘদিন ধরে কুতুবদিয়া হাসপাতাল জনবল সংকটে ভুগছে। বিশেষ করে প্রসূতি ও শিশু স্বাস্থ্যসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। হাসপাতালে পর্যাপ্ত চিকিৎসক, নার্স, মিডওয়াইফ ও সহায়ক কর্মী না থাকায় সাধারণ মানুষ সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 43 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Like
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 37 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Like
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 39 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Like
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 36 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Love
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 30 Views 0 Προεπισκόπηση

  • ‎রোগীর স্বামী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “তিনজন প্রসূতির দায়িত্বে ছিলেন একজন নার্স। বারবার বলার পরও অবহেলা করা হয়েছে। সময়মতো সেবা পেলে হয়তো আমাদের বাচ্চাটা আজ বেঁচে থাকত।”

    ‎অভিযুক্ত নার্স অবশ্য নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। তিনি বলেন, “আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি। ডেলিভারির সময় বাচ্চার কোনো নড়াচড়া ছিল না। বাচ্চাটি সম্ভবত আগেই মারা গিয়েছিল।”
    ‎ ‎রোগীর স্বামী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “তিনজন প্রসূতির দায়িত্বে ছিলেন একজন নার্স। বারবার বলার পরও অবহেলা করা হয়েছে। সময়মতো সেবা পেলে হয়তো আমাদের বাচ্চাটা আজ বেঁচে থাকত।” ‎ ‎অভিযুক্ত নার্স অবশ্য নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। তিনি বলেন, “আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি। ডেলিভারির সময় বাচ্চার কোনো নড়াচড়া ছিল না। বাচ্চাটি সম্ভবত আগেই মারা গিয়েছিল।”
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 36 Views 0 Προεπισκόπηση
  • 0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 23 Views 0 Προεπισκόπηση
  • 0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 179 Views 0 Προεπισκόπηση
  • https://eyenewsbd.com/articles/read/khagdachdite-bnjartder-majhe-boishmj-birodhi-andolner-shiksharthider-khadjshsj-bitrn_14196.html
    #eyenewsbd
    https://eyenewsbd.com/articles/read/khagdachdite-bnjartder-majhe-boishmj-birodhi-andolner-shiksharthider-khadjshsj-bitrn_14196.html #eyenewsbd
    EYENEWSBD.COM
    খাগড়াছড়িতে বন্যার্তদের মাঝে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের খাদ্যশস্য বিতরণ .. | আই নিউজ বিডি
    খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত শতাধিক পরিবারের মাঝে খাদ্যশস্য বিতরণ করেছে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা।..
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 41 Views 0 Προεπισκόπηση
  • আগৈলঝাড়ায় ইউএনও অফিসে ‘মালি’র দাপট! জন্মনিবন্ধন থেকে গোপন নথি—সবকিছুতেই হাত
    আগৈলঝাড়ায় ইউএনও অফিসে ‘মালি’র দাপট! জন্মনিবন্ধন থেকে গোপন নথি—সবকিছুতেই হাত
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 35 Views 0 Προεπισκόπηση
Eidok App https://eidok.com