0 Comments
0 Shares
25 Views
0 Reviews
Directory
Discover new people, create new connections and make new friends
-
Please log in to like, share and comment!
-
অজ্ঞাত নামা লাশের পরিচয় জানার জন্য বার্তাঅজ্ঞাত নামা লাশের পরিচয় জানার জন্য বার্তা0 Comments 0 Shares 56 Views 0 Reviews
-
বিস্তারিত কমেন্ট বক্সেবিস্তারিত কমেন্ট বক্সে 👇1 Comments 0 Shares 55 Views 0 Reviews
-
0 Comments 0 Shares 25 Views 0 Reviews
-
কেরানীগঞ্জে বর্জ্যের পাহাড়, ইউনিয়নভিত্তিক ব্যবস্থায় হিমশিম https://share.google/XO2P1AuQVbLQvrgfHকেরানীগঞ্জে বর্জ্যের পাহাড়, ইউনিয়নভিত্তিক ব্যবস্থায় হিমশিম https://share.google/XO2P1AuQVbLQvrgfHSHARE.GOOGLEকেরানীগঞ্জে বর্জ্যের পাহাড়, ইউনিয়নভিত্তিক ব্যবস্থায় হিমশিমরাজধানী ঢাকার একেবারে উপকণ্ঠের উপজেলা কেরানীগঞ্জ — জনসংখ্যার ঘনত্বে দেশের অনেক জেলার সমকক্ষ হলেও এখনো সিটি কর্পোরেশন বা পৌরসভার আওতার বাইরে। শতভাগ ইউনিয়নভিত্তিক এই উপজেলায় প্রতিদিনই বাড়ছে বর্জ্যের স্তুপ, বাড়ছে ভোগান্তি। ইউনিয়ন পরিষদ ও উপজেলা পরিষদের স্বল্প আয় দিয়ে প্রায় ১০ লাখের বেশি মানুষের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সামাল দেওয়া ক্রমেই চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।0 Comments 0 Shares 54 Views 0 Reviews
-
https://eyenewsbd.com/articles/read/banaripadaj-jlbaju-pribrtn-mokabelaj-jamajate-islamir-brikshropn-krmsuchi_14251.htmlEYENEWSBD.COMবানারীপাড়ায় জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় জামায়াতে ইসলামীর বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি.. | আই নিউজ বিডিবরিশালের বানারীপাড়ায় জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় জামায়াতে ইসলামীর বৃক্ষরোপণ উদ্যোগ।..0 Comments 0 Shares 36 Views 0 Reviews
-
রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালের গেটসংলগ্ন রাস্তায় গত ৯ জুলাই বিকেলে যুবদল কর্মী ও তার্কিত ‘কেবল‑ব্যবসায়ী’ চাঁদ মিয়া ওরফে সোহাগ -কে কু‑পিয়ে, লাথি ও ইট‑পাথরে মাথা থেঁতলে প্রকাশ্য দিবালোকে হত্যা করা হয়।
ঘটনার ধরণ—প্রাণহীন দেহ টানাহেঁচড়া করে রাস্তায় ফেলে বহুপদক্ষেপে পাথর দিয়ে আঘাত—সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া সিসিটিভি ফুটেজে দৃশ্যমান, যা দেশ জুড়ে শোক ও ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটায়।
সোহাগ স্থানীয় ‘স্ক্র্যাপ কেবল’ ব্যবসার পাশাপাশি ৩০ নং ওয়ার্ড জাতীয়তাবাদী যুবদলের সক্রিয় কর্মী ছিলেন—২৩ ডিসেম্বর ২০২৪‑এর ওয়ার্ড‑সভায় তাঁর মঞ্চে উপস্থিতির ছবি তার প্রমাণ। তবু ঘটনার পর থেকে পুলিশের প্রাথমিক ব্রিফিং ও অধিকাংশ জাতীয় গণমাধ্যম কলামে তাঁকে শুধুই ‘ব্যবসায়ী’ বলা হচ্ছে, রাজনীতিক পরিচয় গোপন রেখে।
ডিএমপি ও র্যাবের যৌথ অভিযানে অন্তত চার জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে; ধৃতদের মধ্যে মহিউদ্দিন ‘মোহিন’ ও তারেক রহমান ‘রবিন’ প্রধান অভিযুক্ত, যাদের কাছ থেকে বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্রও উদ্ধার হয়। আদালত তাদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র বলছে, হত্যাকাণ্ডের পেছনে রয়েছে কেবল‑স্ক্র্যাপ চাঁদাবাজি ও এলাকার ‘সিন্ডিকেট’ দখলের দ্বন্দ্ব—যা রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বছরের পর বছর আধিপত্য বিস্তার করে আসছিল।
● কোনো আনুষ্ঠানিক প্রেস‑নোট নেই: ঘটনা ঘটে ৯ জুলাই; বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের একাত্মতা‑ঘোষণা ও নিন্দা‑বিবৃতি আসে ১১ জুলাই রাতে—দুই দিনের ব্যবধান। ততোক্ষণে সোশ্যাল মিডিয়ায় দলীয় নীরবতা নিয়ে সমালোচনা তুঙ্গে।
● ‘দায় ঝেড়ে ফেলা’ নাকি সুবিচারের পদক্ষেপ? পরে জুবোদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের মোট পাঁচ কর্মীকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়। দলীয় সূত্র বলছে, এর উদ্দেশ্য “পাপ ধুয়ে ফেলা”; সমালোচকরা বলছেন, বহিষ্কারের ঘোষণা একটি প্রতিরক্ষামূলক ‘ড্যামেজ‑কন্ট্রোল’, পূর্ণাঙ্গ আইনি সহায়তা বা পরিবার‑সন্তুষ্ট কোনো কর্মসূচি নয়।
হত্যার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, জগন্নাথ, জাহাঙ্গীরনগর ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ বহু ক্যাম্পাসে মশাল মিছিল ও বিক্ষোভ হয়। পাঁচ দফা দাবির মধ্যে ছিল—দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে মামলা, সব অভিযুক্তের গ্রেপ্তার, চাঁদাবাজি‑সিন্ডিকেট ভেঙে ফেলা এবং ‘দলীয় পরিচয়ে অপরাধীর রক্ষা‑কম্বল’ উঠিয়ে ফেলা। বক্তারা বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের ‘বিলম্বিত ও ভঙ্গুর’ সাড়া নিয়ে ক্ষোভ জানান।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন এ ঘটনাকে বিএনপি‑সংশ্লিষ্ট সহিংসতার উদাহরণ হিসেবে প্রজেক্ট করছে; বিপরীতে বিএনপি দাবি করছে—“আসল অপরাধীদের বিচার না করে দলীয় নাশকতার গল্প বানানো হচ্ছে”। বিশ্লেষকদের মতে, উভয় পক্ষই রাজনৈতিক লাভের অঙ্ক কষছে, যা স্বচ্ছ তদন্তকে ঝুঁকিতে ফেলতে পারে।
সোহাগের পরিবার অভিযোগ করেছে—“রাজনৈতিক পরিচয়ের দ্বন্দ্বে কেউ সঠিক সাপোর্ট দিচ্ছে না।” মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, ভিডিও ফুটেজে যেভাবে দেহ ও সম্মান লাঞ্ছিত হয়েছে, তা ‘ক্রিমিনাল সাইকোলজির’ উদাহরণ; দ্রুত ফৌজদারি কার্যবিধির ৩০২ ধারা ও সন্ত্রাসবিরোধী আইনে অভিযোগ গঠন জরুরি।
কী করা জরুরি?
নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন—রাজনৈতিক চাপমুক্ত বিশেষ টাস্কফোর্সের মাধ্যমে।
ভিকটিম‑সহায়তা তহবিল—পরিবারের আইনি ও মানসিক সহায়তা নিশ্চিত করতে।
দলীয় ‘চেক‑অ্যান্ড‑ব্যালান্স’ নীতি—অন্তর্দলীয় অপরাধী চিহ্নিতকরণ ও আগাম শাস্তি‑কাঠামো।
চাঁদাবাজি‑সিন্ডিকেট ভাঙতে সমন্বিত অভিযান—ডিএমপি, র্যাব, সিটি কর্পোরেশন ও বিটিআরসি।
পাবলিক মনিটরিং প্ল্যাটফর্ম—মামলার অগ্রগতি অনলাইনে হালনাগাদ করে জন‑জবাবদিহি নিশ্চিত করা।
চাঁদ মিয়া ওরফে সোহাগ‑এর রক্তাক্ত মৃত্যু কেবল একটি নৃশংস হত্যা নয়; এটি রাজধানীর বুকে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বেড়ে ওঠা অপরাধ‑ইকো‑সিস্টেমের নির্লজ্জ বহিঃপ্রকাশ। বিএনপি‑যুবদল‑ছাত্রদল—যাকে নিজের ঘরের ছেলে বলে গর্ব করত—তারাই আজ সোহাগের মৃতদেহের চেয়েও দ্রুত নিজের ‘ইমেজ’ বাঁচাতে ব্যস্ত। আর শাসক‑দল একে সুযোগ হিসেবে নিয়ে ‘অপর‑দলীয় সন্ত্রাস’ লেবেল সেঁটে রাজনৈতিক ফায়দা তুলতে তৎপর। এই টানাপড়েনে ন্যায়বিচার যেন ছিটকে না পড়ে—এটাই এখন সর্বজনীন দাবি।রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালের গেটসংলগ্ন রাস্তায় গত ৯ জুলাই বিকেলে যুবদল কর্মী ও তার্কিত ‘কেবল‑ব্যবসায়ী’ চাঁদ মিয়া ওরফে সোহাগ -কে কু‑পিয়ে, লাথি ও ইট‑পাথরে মাথা থেঁতলে প্রকাশ্য দিবালোকে হত্যা করা হয়। ঘটনার ধরণ—প্রাণহীন দেহ টানাহেঁচড়া করে রাস্তায় ফেলে বহুপদক্ষেপে পাথর দিয়ে আঘাত—সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া সিসিটিভি ফুটেজে দৃশ্যমান, যা দেশ জুড়ে শোক ও ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটায়। সোহাগ স্থানীয় ‘স্ক্র্যাপ কেবল’ ব্যবসার পাশাপাশি ৩০ নং ওয়ার্ড জাতীয়তাবাদী যুবদলের সক্রিয় কর্মী ছিলেন—২৩ ডিসেম্বর ২০২৪‑এর ওয়ার্ড‑সভায় তাঁর মঞ্চে উপস্থিতির ছবি তার প্রমাণ। তবু ঘটনার পর থেকে পুলিশের প্রাথমিক ব্রিফিং ও অধিকাংশ জাতীয় গণমাধ্যম কলামে তাঁকে শুধুই ‘ব্যবসায়ী’ বলা হচ্ছে, রাজনীতিক পরিচয় গোপন রেখে। ডিএমপি ও র্যাবের যৌথ অভিযানে অন্তত চার জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে; ধৃতদের মধ্যে মহিউদ্দিন ‘মোহিন’ ও তারেক রহমান ‘রবিন’ প্রধান অভিযুক্ত, যাদের কাছ থেকে বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্রও উদ্ধার হয়। আদালত তাদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র বলছে, হত্যাকাণ্ডের পেছনে রয়েছে কেবল‑স্ক্র্যাপ চাঁদাবাজি ও এলাকার ‘সিন্ডিকেট’ দখলের দ্বন্দ্ব—যা রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বছরের পর বছর আধিপত্য বিস্তার করে আসছিল। ● কোনো আনুষ্ঠানিক প্রেস‑নোট নেই: ঘটনা ঘটে ৯ জুলাই; বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের একাত্মতা‑ঘোষণা ও নিন্দা‑বিবৃতি আসে ১১ জুলাই রাতে—দুই দিনের ব্যবধান। ততোক্ষণে সোশ্যাল মিডিয়ায় দলীয় নীরবতা নিয়ে সমালোচনা তুঙ্গে। ● ‘দায় ঝেড়ে ফেলা’ নাকি সুবিচারের পদক্ষেপ? পরে জুবোদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের মোট পাঁচ কর্মীকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়। দলীয় সূত্র বলছে, এর উদ্দেশ্য “পাপ ধুয়ে ফেলা”; সমালোচকরা বলছেন, বহিষ্কারের ঘোষণা একটি প্রতিরক্ষামূলক ‘ড্যামেজ‑কন্ট্রোল’, পূর্ণাঙ্গ আইনি সহায়তা বা পরিবার‑সন্তুষ্ট কোনো কর্মসূচি নয়। হত্যার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, জগন্নাথ, জাহাঙ্গীরনগর ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ বহু ক্যাম্পাসে মশাল মিছিল ও বিক্ষোভ হয়। পাঁচ দফা দাবির মধ্যে ছিল—দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে মামলা, সব অভিযুক্তের গ্রেপ্তার, চাঁদাবাজি‑সিন্ডিকেট ভেঙে ফেলা এবং ‘দলীয় পরিচয়ে অপরাধীর রক্ষা‑কম্বল’ উঠিয়ে ফেলা। বক্তারা বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের ‘বিলম্বিত ও ভঙ্গুর’ সাড়া নিয়ে ক্ষোভ জানান। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন এ ঘটনাকে বিএনপি‑সংশ্লিষ্ট সহিংসতার উদাহরণ হিসেবে প্রজেক্ট করছে; বিপরীতে বিএনপি দাবি করছে—“আসল অপরাধীদের বিচার না করে দলীয় নাশকতার গল্প বানানো হচ্ছে”। বিশ্লেষকদের মতে, উভয় পক্ষই রাজনৈতিক লাভের অঙ্ক কষছে, যা স্বচ্ছ তদন্তকে ঝুঁকিতে ফেলতে পারে। সোহাগের পরিবার অভিযোগ করেছে—“রাজনৈতিক পরিচয়ের দ্বন্দ্বে কেউ সঠিক সাপোর্ট দিচ্ছে না।” মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, ভিডিও ফুটেজে যেভাবে দেহ ও সম্মান লাঞ্ছিত হয়েছে, তা ‘ক্রিমিনাল সাইকোলজির’ উদাহরণ; দ্রুত ফৌজদারি কার্যবিধির ৩০২ ধারা ও সন্ত্রাসবিরোধী আইনে অভিযোগ গঠন জরুরি। কী করা জরুরি? নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন—রাজনৈতিক চাপমুক্ত বিশেষ টাস্কফোর্সের মাধ্যমে। ভিকটিম‑সহায়তা তহবিল—পরিবারের আইনি ও মানসিক সহায়তা নিশ্চিত করতে। দলীয় ‘চেক‑অ্যান্ড‑ব্যালান্স’ নীতি—অন্তর্দলীয় অপরাধী চিহ্নিতকরণ ও আগাম শাস্তি‑কাঠামো। চাঁদাবাজি‑সিন্ডিকেট ভাঙতে সমন্বিত অভিযান—ডিএমপি, র্যাব, সিটি কর্পোরেশন ও বিটিআরসি। পাবলিক মনিটরিং প্ল্যাটফর্ম—মামলার অগ্রগতি অনলাইনে হালনাগাদ করে জন‑জবাবদিহি নিশ্চিত করা। চাঁদ মিয়া ওরফে সোহাগ‑এর রক্তাক্ত মৃত্যু কেবল একটি নৃশংস হত্যা নয়; এটি রাজধানীর বুকে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বেড়ে ওঠা অপরাধ‑ইকো‑সিস্টেমের নির্লজ্জ বহিঃপ্রকাশ। বিএনপি‑যুবদল‑ছাত্রদল—যাকে নিজের ঘরের ছেলে বলে গর্ব করত—তারাই আজ সোহাগের মৃতদেহের চেয়েও দ্রুত নিজের ‘ইমেজ’ বাঁচাতে ব্যস্ত। আর শাসক‑দল একে সুযোগ হিসেবে নিয়ে ‘অপর‑দলীয় সন্ত্রাস’ লেবেল সেঁটে রাজনৈতিক ফায়দা তুলতে তৎপর। এই টানাপড়েনে ন্যায়বিচার যেন ছিটকে না পড়ে—এটাই এখন সর্বজনীন দাবি।0 Comments 0 Shares 64 Views 0 Reviews -
বি/য়ে ছাড়াই প্রে /গ/ নে/ট করে দিলো বসুন্ধরা গ্রুপের মালিকের ছেলে সায়েম সোবহান আনভীর। এমনই অভিযোগ করলেন একজন তরুণী।
বি/য়ে ছাড়াই প্রে /গ/ নে/ট করে দিলো বসুন্ধরা গ্রুপের মালিকের ছেলে সায়েম সোবহান আনভীর। এমনই অভিযোগ করলেন একজন তরুণী।0 Comments 0 Shares 50 Views 3 0 Reviews -
১৫ লাখ টাকার পোশাকে স্টাইল সম্রাট এডলফ খান #reelsfacebook #reelitfeelit #reelsfb #reelschallenge0 Comments 0 Shares 69 Views 2 0 Reviews
-
একজন বৃদ্ধ ইমাম। খুতবা পছন্দ হয় নাই। তাতেই আক্রমণ। আক্রমণকারির দলীয় পরিচয় কি? মিটফোর্ডের ঘটনার ভীড়ে চাঁদপুরের ভয়াবহ ঘটনা যেন হারিয়ে না যায়!
কতবড় জঘন্য ঘটনা, আমরা কোথায় বসবাস করছি। এই দেশে একজন ইমাম আলেম তিনিও নিরপাদ নন, এই অনিরাপদ শহরে। ইসলামী খিলাফাহ এর বিকল্প কিছু নেই। তবেই হবে যথোপযুক্ত বিচার সমাধান।একজন বৃদ্ধ ইমাম। খুতবা পছন্দ হয় নাই। তাতেই আক্রমণ। আক্রমণকারির দলীয় পরিচয় কি? মিটফোর্ডের ঘটনার ভীড়ে চাঁদপুরের ভয়াবহ ঘটনা যেন হারিয়ে না যায়! কতবড় জঘন্য ঘটনা, আমরা কোথায় বসবাস করছি। এই দেশে একজন ইমাম আলেম তিনিও নিরপাদ নন, এই অনিরাপদ শহরে। ইসলামী খিলাফাহ এর বিকল্প কিছু নেই। তবেই হবে যথোপযুক্ত বিচার সমাধান।0 Comments 0 Shares 57 Views 0 Reviews
© 2025 Eidok
English
