• Like
    1
    0 Commentarios 0 Acciones 687 Views 0 Vista previa
  • Love
    1
    0 Commentarios 0 Acciones 732 Views 0 Vista previa
  • Enkel flytt & ekologisk städning: Sveriges smarta städval
    Att lämna ett hem är ofta mer känslomässigt än förväntat. Minnena som byggts inom dessa väggar hänger kvar, men det slutliga intrycket vilar ofta på hur rent utrymmet är kvar. För både hyresgäster och fastighetsägare spelar renlighet under en övergång en avgörande roll för att avsluta ett kapitel....
    0 Commentarios 0 Acciones 7K Views 0 Vista previa
  • চাটখিলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

    চাটখিল উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় আজ বুধবার দুপুরে উপজেলা সভাকক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

    সভায় বক্তব্য রাখেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি নিশাত ফারাবী, চাটখিল থানা ওসি তদন্ত মোঃ সুলতান আহমেদ, পল্লী বিদ্যুৎতের ডিজি এম জুনাইদ আহমেদ, সরকারি হাসপাতালের আরএমও শহিদুল ইসলাম নয়ন, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা কামরুন নাহার, জামায়াতে নেতা মাওলানা মহিউদ্দিন হাসান,, সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শারমিন আক্তার মুনা, চাটখিল প্রেসক্লাবের অর্থ সম্পাদক প্রভাষক জসিম মাহমুদ ও ছাত্র প্রতিনিধি মোঃ রনি প্রমূখ।

    সভায় সাংবাদিক, প্রভাষক জসিম মাহমুদ প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক তালতলা মহিলা মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আশেকে এলাহী সহ সাংবাদিকদের উপর হামলা, মামলার কথা তুলে ধরে অতি দ্রুত এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে জোর দাবী জানিয়েছেন।

    পাশাপাশি তিনি উপজেলা আনাচে কানাচে থাইল্যান্ডি জুয়ার আসর বন্ধ করার জোর দাবী জানিয়ে বলেন, প্রতিদিন সিএনজি চালক, অটোরিকশা চালক সহ কিশোররা থাইল্যান্ডি জুয়া খেলায় নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে।

    সভার সভাপতি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমান তার বক্তব্যে বলেন, আইনশৃঙ্খলা জনিত সমস্যা গুলো নিরসনে কল্পে উপস্থিত সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
    চাটখিলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত চাটখিল উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় আজ বুধবার দুপুরে উপজেলা সভাকক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় বক্তব্য রাখেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি নিশাত ফারাবী, চাটখিল থানা ওসি তদন্ত মোঃ সুলতান আহমেদ, পল্লী বিদ্যুৎতের ডিজি এম জুনাইদ আহমেদ, সরকারি হাসপাতালের আরএমও শহিদুল ইসলাম নয়ন, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা কামরুন নাহার, জামায়াতে নেতা মাওলানা মহিউদ্দিন হাসান,, সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শারমিন আক্তার মুনা, চাটখিল প্রেসক্লাবের অর্থ সম্পাদক প্রভাষক জসিম মাহমুদ ও ছাত্র প্রতিনিধি মোঃ রনি প্রমূখ। সভায় সাংবাদিক, প্রভাষক জসিম মাহমুদ প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক তালতলা মহিলা মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আশেকে এলাহী সহ সাংবাদিকদের উপর হামলা, মামলার কথা তুলে ধরে অতি দ্রুত এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে জোর দাবী জানিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি উপজেলা আনাচে কানাচে থাইল্যান্ডি জুয়ার আসর বন্ধ করার জোর দাবী জানিয়ে বলেন, প্রতিদিন সিএনজি চালক, অটোরিকশা চালক সহ কিশোররা থাইল্যান্ডি জুয়া খেলায় নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে। সভার সভাপতি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমান তার বক্তব্যে বলেন, আইনশৃঙ্খলা জনিত সমস্যা গুলো নিরসনে কল্পে উপস্থিত সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
    Love
    1
    0 Commentarios 0 Acciones 1K Views 0 Vista previa
  • 0 Commentarios 0 Acciones 362 Views 0 Vista previa
  • https://eyenewsbd.com/articles/read/kutubdia-upjela-sdr-klinike-lapm-kjamp-onushthit_15642.html
    https://eyenewsbd.com/articles/read/kutubdia-upjela-sdr-klinike-lapm-kjamp-onushthit_15642.html
    Love
    1
    0 Commentarios 0 Acciones 437 Views 0 Vista previa
  • https://eyenewsbd.com/articles/read/badda-bidjut-churir-charjing-gjarej-samrajj-prshasner-nirbta_15643.html
    https://eyenewsbd.com/articles/read/badda-bidjut-churir-charjing-gjarej-samrajj-prshasner-nirbta_15643.html
    EYENEWSBD.COM
    বাড্ডায় বিদ্যুৎ চুরির চার্জিং গ্যারেজ সাম্রাজ্য: প্রশাসনের নীরবতা.. | আই নিউজ বিডি
    ঢাকার বাড্ডায় বিদ্যুৎ চুরির মাধ্যমে গড়ে উঠেছে বিশাল চার্জিং গ্যারেজ সাম্রাজ্য, প্রশাসনের নীরবতায় নগরবাসী দুর্ভোগে। ছবি, লেখক....
    0 Commentarios 0 Acciones 758 Views 0 Vista previa
  • আলেম ওলামাদের নিয়ে আবার ষড়যন্ত্র হচ্ছে -সাংবাদিক ইলিয়াস
    আলেম ওলামাদের নিয়ে আবার ষড়যন্ত্র হচ্ছে -সাংবাদিক ইলিয়াস
    0 Commentarios 0 Acciones 450 Views 21 0 Vista previa
  • Like
    Yay
    2
    0 Commentarios 0 Acciones 710 Views 0 Vista previa
  • সোনাইমুড়ীতে পুলিশের গুলিতে নিহতদের ঘটনাকে পুঁজি করে জনপ্রতিনিধিসহ নিরীহদের মামলা দিয়ে হয়রানি, বাদী বলেন তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার

    নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে গত বছরের ৫ আগস্ট পুলিশ-ছাত্র জনতার সংঘর্ষে ২ পুলিশসহ ৫ জন নিহত হওয়ার ঘটনাকে পুঁজি করে মামলা বাণিজ্য করা ও নিরীহদের হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে এ মামলা দায়ের করার অভিযোগ করেছেন ক্ষতিগ্রস্তদের স্বজনেরা। মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানাজানি হওয়ার পর এ মামলা নিয়ে আলোচনার ঝড় বইছে জেলার ব্যাপী।

    সরেজমিনে গিয়ে এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর ঐ দিন বিকেলে সোনাইমুড়ীতে ছাত্র-জনতার বিজয় মিছিল বের হয়। মিছিল থেকে উত্তেজিত জনতার সাথে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষ পাল্টা সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে উত্তেজিত জনতা এক পুলিশ কর্মকর্তাকে জবাই করে আরও এক পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা করে। এ সময় পুলিশের গুলিতে ৩ জন মারা যায় ও কয়েকজন ছাত্র-জনতা গুলিবিদ্ধ হয়। এ সময় মিছিলকারীরা থানা ঘেরাও করে থানা ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও অস্ত্র লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হওয়া বেগমগঞ্জ উপজেলার মীর আলীপুর গ্রামের আলী মুন্সী বাড়ীর মোরশেদ আলমের ছেলে বিএনপি কর্মী ওয়ার্লিং মিস্ত্রী মোঃ আসিফ (২৪) গুলিবিদ্ধ গুরুতর আহত হয়। পরবর্তীতে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৬ আগস্ট শুক্রবার সে মারা যায়।

    এই ব্যাপারে আসিফের বাবা মোরশেদ আলম বাদী হয়ে গত বছরের ১৯ আগস্ট চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৬নং আমলী আদালত নোয়াখালীতে মামলা নং- সিআর ৩২২/২০২৪ দায়ের করেন। মামলায় নোয়াখালী-৪ আসনের সাবেক এমপি একরামুল করিম চৌধুরী ও নোয়াখালী-১ আসনের সাবেক এমপি এইচ এম ইব্রাহিম সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও শ্রেনী পেশার ৩৯ জন সহ অজ্ঞাতনামা দুই/আড়াই হাজার লোকজনকে আসামী করা হয়েছে। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ২৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৬ জন জামিনে আছেন। বাকীরা জেল হাজতে আছেন। অন্যরা গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।

    মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি এ মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার ছেলে হারানোর বেদনার সুযোগে একটি মহল তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য তার নাম ব্যবহার করে এ মামলা সাজিয়েছে। তিনি, তার ছেলে সহ তাদের বাড়ির সবাই বিএনপি’র রাজনীতির সাথে জড়িত বলে জানান। সরকার বিরোধী আন্দোলনে তারা সক্রিয়ভাবে ভূমিক পালন করেছিলেন। তার ছেলে আন্দোলনে শহীদ হয়েছে, ছেলেকে তিনি কখনো ফিরে পাবেন না। ছেলের শোকে যখন তিনি শোকাহত তখন কে বা কারা কিভাবে এ মামলা দিয়েছে আমার জানা নেই। তবে ফারহান নামের একজন লোক এ ষড়যন্ত্রমূলক মামলার সাথে জড়িত থাকতে পারে বলে সে জেনেছে। তাকে তিনি দেখলে চিনবেন কিন্তু ঠিকানা জানা নেই। তিনি আরও বলেন আমি যদি মামলা করতাম তাহলে আমার দলের নেতা সাবেক মন্ত্রী বরকত উল্যা বুলু ভাই সহ যারা আমাকে সহযোগিতা করেছে তাদের সাথে পরামর্শ করে করতাম। এ মামলায় যাদেরকে আসামী করা হয়েছে তাদের অনেককেই আমি চিনিও না, কারো কারো নাম শুনেছি। এ মামলায় আমার দলীয় বিএনপি’র কয়েকজনের নামও রয়েছে।

    এ মামলা আদালতে দাখিলকারী আইনজীবী শাহ মনজুরুল হাসান বলেন, তিনি অসুস্থ্য হার্টের রোগী। নারী নির্যাতনের একটি মামলার কথা বলে মামলার আর্জি না শুনিয়ে তড়িগড়ি করে তার স্বাক্ষর নিয়েছেন সাবেক পি.পি আবদুর রহমানের জুনিয়র এ্যাডভোকেট এনাম মঞ্জু। তিনি আরো বলেন, স্বাক্ষর নেওয়ার ৩/৪ দিন পর তার সহকারী তাকে জানান, আপনি কী মামলায় স্বাক্ষর করেছেন? এটাতো রাজনৈতিক মামলা! তখন আমি বুঝেছি আমি ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছি। শাহ মঞ্জুরুল হাসান অভিযোগ করে বলেন, সাবেক পি.পি আবদুর রহমান ও বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন আমার স্বাক্ষর নিয়ে জালিয়াতি করে এ মামলা করেছে।

    এই ব্যাপারে সাবেক পি.পি আবদুর রহমান বলেন, শাহ মঞ্জুরুল হাসানকে মামলার আর্জি পড়ে শোনানো হয়েছে, এখন তিনি অস্বীকার করছেন। যাদেরকে আসামী করা হয়েছে এরা সবাই স্বৈরাচারের দোসর, মামলা হলে অসুবিধা কী?

    এই বিষয়ে বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন বলেন, মামলা হয়েছে এটাই সত্য। কে দোষী কে নির্দোষ তা স্বাক্ষ্য প্রমাণে দেখা যাবে।

    এই ব্যাপারে সোনাইমুড়ী থানা অফিসার ইনচার্জ মোরশেদ আলম জানান, আদালতের নির্দেশে থানায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে এবং আসামীদের গ্রেফতার করা হয়েছে।

    এ মামলার বিষয়ে সোনাইমুড়ী এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার নেতৃবৃন্দরা জানান, মামলার বাদীর বক্তব্যসহ সার্বিক বিষয় বিবেচনা করলে এটা একটা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা, এতে কোনো সন্দেহ নেই। মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করা এ মামলার উদ্দেশ্য ছিল। এলাকাবাসী জানান, এই মামলার বিষয়ে সঠিক তদন্ত করে মিথ্যা মামলা ও ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় এনে নিরাপরাধ লোকদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে। এই বিষয়ে অনেকে এ প্রতিবেদকে প্রশ্ন করে বলেন, আসিফ পুলিশের গুলিতে নিহত হয়, সাধারণ মানুষ আসামী হবে কেন? এটাই প্রমাণ করে এ মামলা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা। বিষয়টি নিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে সত্য উদঘাটন করা উচিত বলে এলাকাবাসী মন্তব্য করেন।

    সোনাইমুড়ীতে পুলিশের গুলিতে নিহতদের ঘটনাকে পুঁজি করে জনপ্রতিনিধিসহ নিরীহদের মামলা দিয়ে হয়রানি, বাদী বলেন তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে গত বছরের ৫ আগস্ট পুলিশ-ছাত্র জনতার সংঘর্ষে ২ পুলিশসহ ৫ জন নিহত হওয়ার ঘটনাকে পুঁজি করে মামলা বাণিজ্য করা ও নিরীহদের হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে এ মামলা দায়ের করার অভিযোগ করেছেন ক্ষতিগ্রস্তদের স্বজনেরা। মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানাজানি হওয়ার পর এ মামলা নিয়ে আলোচনার ঝড় বইছে জেলার ব্যাপী। সরেজমিনে গিয়ে এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর ঐ দিন বিকেলে সোনাইমুড়ীতে ছাত্র-জনতার বিজয় মিছিল বের হয়। মিছিল থেকে উত্তেজিত জনতার সাথে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষ পাল্টা সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে উত্তেজিত জনতা এক পুলিশ কর্মকর্তাকে জবাই করে আরও এক পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা করে। এ সময় পুলিশের গুলিতে ৩ জন মারা যায় ও কয়েকজন ছাত্র-জনতা গুলিবিদ্ধ হয়। এ সময় মিছিলকারীরা থানা ঘেরাও করে থানা ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও অস্ত্র লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হওয়া বেগমগঞ্জ উপজেলার মীর আলীপুর গ্রামের আলী মুন্সী বাড়ীর মোরশেদ আলমের ছেলে বিএনপি কর্মী ওয়ার্লিং মিস্ত্রী মোঃ আসিফ (২৪) গুলিবিদ্ধ গুরুতর আহত হয়। পরবর্তীতে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৬ আগস্ট শুক্রবার সে মারা যায়। এই ব্যাপারে আসিফের বাবা মোরশেদ আলম বাদী হয়ে গত বছরের ১৯ আগস্ট চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৬নং আমলী আদালত নোয়াখালীতে মামলা নং- সিআর ৩২২/২০২৪ দায়ের করেন। মামলায় নোয়াখালী-৪ আসনের সাবেক এমপি একরামুল করিম চৌধুরী ও নোয়াখালী-১ আসনের সাবেক এমপি এইচ এম ইব্রাহিম সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও শ্রেনী পেশার ৩৯ জন সহ অজ্ঞাতনামা দুই/আড়াই হাজার লোকজনকে আসামী করা হয়েছে। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ২৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৬ জন জামিনে আছেন। বাকীরা জেল হাজতে আছেন। অন্যরা গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি এ মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার ছেলে হারানোর বেদনার সুযোগে একটি মহল তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য তার নাম ব্যবহার করে এ মামলা সাজিয়েছে। তিনি, তার ছেলে সহ তাদের বাড়ির সবাই বিএনপি’র রাজনীতির সাথে জড়িত বলে জানান। সরকার বিরোধী আন্দোলনে তারা সক্রিয়ভাবে ভূমিক পালন করেছিলেন। তার ছেলে আন্দোলনে শহীদ হয়েছে, ছেলেকে তিনি কখনো ফিরে পাবেন না। ছেলের শোকে যখন তিনি শোকাহত তখন কে বা কারা কিভাবে এ মামলা দিয়েছে আমার জানা নেই। তবে ফারহান নামের একজন লোক এ ষড়যন্ত্রমূলক মামলার সাথে জড়িত থাকতে পারে বলে সে জেনেছে। তাকে তিনি দেখলে চিনবেন কিন্তু ঠিকানা জানা নেই। তিনি আরও বলেন আমি যদি মামলা করতাম তাহলে আমার দলের নেতা সাবেক মন্ত্রী বরকত উল্যা বুলু ভাই সহ যারা আমাকে সহযোগিতা করেছে তাদের সাথে পরামর্শ করে করতাম। এ মামলায় যাদেরকে আসামী করা হয়েছে তাদের অনেককেই আমি চিনিও না, কারো কারো নাম শুনেছি। এ মামলায় আমার দলীয় বিএনপি’র কয়েকজনের নামও রয়েছে। এ মামলা আদালতে দাখিলকারী আইনজীবী শাহ মনজুরুল হাসান বলেন, তিনি অসুস্থ্য হার্টের রোগী। নারী নির্যাতনের একটি মামলার কথা বলে মামলার আর্জি না শুনিয়ে তড়িগড়ি করে তার স্বাক্ষর নিয়েছেন সাবেক পি.পি আবদুর রহমানের জুনিয়র এ্যাডভোকেট এনাম মঞ্জু। তিনি আরো বলেন, স্বাক্ষর নেওয়ার ৩/৪ দিন পর তার সহকারী তাকে জানান, আপনি কী মামলায় স্বাক্ষর করেছেন? এটাতো রাজনৈতিক মামলা! তখন আমি বুঝেছি আমি ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছি। শাহ মঞ্জুরুল হাসান অভিযোগ করে বলেন, সাবেক পি.পি আবদুর রহমান ও বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন আমার স্বাক্ষর নিয়ে জালিয়াতি করে এ মামলা করেছে। এই ব্যাপারে সাবেক পি.পি আবদুর রহমান বলেন, শাহ মঞ্জুরুল হাসানকে মামলার আর্জি পড়ে শোনানো হয়েছে, এখন তিনি অস্বীকার করছেন। যাদেরকে আসামী করা হয়েছে এরা সবাই স্বৈরাচারের দোসর, মামলা হলে অসুবিধা কী? এই বিষয়ে বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন বলেন, মামলা হয়েছে এটাই সত্য। কে দোষী কে নির্দোষ তা স্বাক্ষ্য প্রমাণে দেখা যাবে। এই ব্যাপারে সোনাইমুড়ী থানা অফিসার ইনচার্জ মোরশেদ আলম জানান, আদালতের নির্দেশে থানায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে এবং আসামীদের গ্রেফতার করা হয়েছে। এ মামলার বিষয়ে সোনাইমুড়ী এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার নেতৃবৃন্দরা জানান, মামলার বাদীর বক্তব্যসহ সার্বিক বিষয় বিবেচনা করলে এটা একটা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা, এতে কোনো সন্দেহ নেই। মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করা এ মামলার উদ্দেশ্য ছিল। এলাকাবাসী জানান, এই মামলার বিষয়ে সঠিক তদন্ত করে মিথ্যা মামলা ও ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় এনে নিরাপরাধ লোকদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে। এই বিষয়ে অনেকে এ প্রতিবেদকে প্রশ্ন করে বলেন, আসিফ পুলিশের গুলিতে নিহত হয়, সাধারণ মানুষ আসামী হবে কেন? এটাই প্রমাণ করে এ মামলা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা। বিষয়টি নিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে সত্য উদঘাটন করা উচিত বলে এলাকাবাসী মন্তব্য করেন।
    Like
    Love
    2
    1 Commentarios 0 Acciones 3K Views 0 Vista previa
Eidok App https://eidok.com