• 0 Commentarii 0 Distribuiri 114 Views 0 previzualizare
  • 0 Commentarii 0 Distribuiri 115 Views 0 previzualizare
  • 0 Commentarii 0 Distribuiri 137 Views 0 previzualizare
  • 0 Commentarii 0 Distribuiri 139 Views 0 previzualizare
  • 0 Commentarii 0 Distribuiri 126 Views 0 previzualizare
  • Like
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 131 Views 0 previzualizare
  • 0 Commentarii 0 Distribuiri 100 Views 0 previzualizare
  • 0 Commentarii 0 Distribuiri 103 Views 0 previzualizare
  • মোংলায় ভুয়া রিয়েল এস্টেট সংস্থার বিরুদ্ধে ৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ।
    বাগেরহাটের মোংলায় সম্প্রতি একটি চাঞ্চল্যকর প্রতারণার ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে, যেখানে 'নিউ বসুন্ধরা রিয়েল এস্টেট প্রযোজনা লিমিটেড' নামে একটি ভুয়া সংস্থার বিরুদ্ধে ৩০ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সংস্থাটির প্রতিষ্ঠাতা আব্দুল আজিজ ওরফে মাওলানা আব্দুল আজিজ এবং রুহুল আমিন ওরফে মাওলানা রুহুল আমিন ধর্মীয় আবেগকে ব্যবহার করে হাজারো পরিবারের সর্বস্ব লুট করেছেন।প্রতিষ্ঠানটি বিশেষ করে পেনশনভোগী সরকারি কর্মচারী, জমি বিক্রির টাকায় নির্ভরশীল পরিবার, স্কুল-মাদ্রাসার শিক্ষক এবং নিম্নআয়ের মানুষদের লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে প্রতারণা করে। এদের মধ্যে অনেকেই তাদের জীবনের সঞ্চয় হারিয়েছেন, এমনকি কয়েকটি পরিবার আর্থিক ধ্বংসযজ্ঞে মানসিক যন্ত্রণায় নিঃশব্দে মৃত্যুবরণ করেছেন।এক অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক, যিনি তার জীবন সঞ্চয় হারিয়েছেন, কাঁদতে কাঁদতে জানান, "এগুলো শুধু টাকা নয়—হাজার পরিবারের স্বপ্ন, শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে অর্জিত সঞ্চয়। মাওলানাদের মুখে স্বর্গের লোভ দেখিয়ে আমাদের নরকে ঠেলে দিয়েছে!" আরেক ভুক্তভোগী নারী বলেন, "ওরা শুধু টাকা নেয়নি, আমাদের সম্মানও কেড়ে নিয়েছে।"স্থানীয়রা সরকারের কাছে দ্রুত তদন্ত এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, আত্মসাত্কৃত টাকা ফেরত প্রদানের ব্যবস্থা এবং ভুক্তভোগীদের নিরাপত্তা ও আইনি সহায়তা চেয়েছেন। তাদের দাবি, "প্রতারকরা এখনও অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছে—সাধারণ খেটে খাওয়া হাজারো পরিবারের প্রাণের দাবি।"এই প্রতারণার ঘটনা শুধু আর্থিক ক্ষতি নয়, এটি সমাজের নৈতিক ভিত্তিকেও প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। মংলার প্রতারিত সাধারণ খেটে খাওয়া পরিবারগুলোর চোখে এখন একটাই প্রশ্ন: "জনগণের সরকার কি তাদের রক্ত-ঘামে অর্জিত সম্পদ ফেরত দিতে পারবে?"এই ঘটনা নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন এখনও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি, যা ভুক্তভোগীদের হতাশা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন, যদি দ্রুত পদক্ষেপ না নেওয়া হয় তবে এই ধরনের প্রতারণা আরও বাড়তে পারে।বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ধরনের প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হলে সরকারের সক্রিয় পদক্ষেপ প্রয়োজন। জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং কঠোর আইন প্রয়োগের মাধ্যমে এই ধরনের অপরাধ দমনে কার্যকরী ব্যবস্থা নিতে হবে।


    #বাগেরহাট
    #প্রতারণা #অর্থনীতি
    #রিয়েলএস্টেট #দুর্নীতি
    মোংলায় ভুয়া রিয়েল এস্টেট সংস্থার বিরুদ্ধে ৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ। বাগেরহাটের মোংলায় সম্প্রতি একটি চাঞ্চল্যকর প্রতারণার ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে, যেখানে 'নিউ বসুন্ধরা রিয়েল এস্টেট প্রযোজনা লিমিটেড' নামে একটি ভুয়া সংস্থার বিরুদ্ধে ৩০ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সংস্থাটির প্রতিষ্ঠাতা আব্দুল আজিজ ওরফে মাওলানা আব্দুল আজিজ এবং রুহুল আমিন ওরফে মাওলানা রুহুল আমিন ধর্মীয় আবেগকে ব্যবহার করে হাজারো পরিবারের সর্বস্ব লুট করেছেন।প্রতিষ্ঠানটি বিশেষ করে পেনশনভোগী সরকারি কর্মচারী, জমি বিক্রির টাকায় নির্ভরশীল পরিবার, স্কুল-মাদ্রাসার শিক্ষক এবং নিম্নআয়ের মানুষদের লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে প্রতারণা করে। এদের মধ্যে অনেকেই তাদের জীবনের সঞ্চয় হারিয়েছেন, এমনকি কয়েকটি পরিবার আর্থিক ধ্বংসযজ্ঞে মানসিক যন্ত্রণায় নিঃশব্দে মৃত্যুবরণ করেছেন।এক অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক, যিনি তার জীবন সঞ্চয় হারিয়েছেন, কাঁদতে কাঁদতে জানান, "এগুলো শুধু টাকা নয়—হাজার পরিবারের স্বপ্ন, শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে অর্জিত সঞ্চয়। মাওলানাদের মুখে স্বর্গের লোভ দেখিয়ে আমাদের নরকে ঠেলে দিয়েছে!" আরেক ভুক্তভোগী নারী বলেন, "ওরা শুধু টাকা নেয়নি, আমাদের সম্মানও কেড়ে নিয়েছে।"স্থানীয়রা সরকারের কাছে দ্রুত তদন্ত এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, আত্মসাত্কৃত টাকা ফেরত প্রদানের ব্যবস্থা এবং ভুক্তভোগীদের নিরাপত্তা ও আইনি সহায়তা চেয়েছেন। তাদের দাবি, "প্রতারকরা এখনও অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছে—সাধারণ খেটে খাওয়া হাজারো পরিবারের প্রাণের দাবি।"এই প্রতারণার ঘটনা শুধু আর্থিক ক্ষতি নয়, এটি সমাজের নৈতিক ভিত্তিকেও প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। মংলার প্রতারিত সাধারণ খেটে খাওয়া পরিবারগুলোর চোখে এখন একটাই প্রশ্ন: "জনগণের সরকার কি তাদের রক্ত-ঘামে অর্জিত সম্পদ ফেরত দিতে পারবে?"এই ঘটনা নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন এখনও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি, যা ভুক্তভোগীদের হতাশা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন, যদি দ্রুত পদক্ষেপ না নেওয়া হয় তবে এই ধরনের প্রতারণা আরও বাড়তে পারে।বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ধরনের প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হলে সরকারের সক্রিয় পদক্ষেপ প্রয়োজন। জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং কঠোর আইন প্রয়োগের মাধ্যমে এই ধরনের অপরাধ দমনে কার্যকরী ব্যবস্থা নিতে হবে। #বাগেরহাট #প্রতারণা #অর্থনীতি #রিয়েলএস্টেট #দুর্নীতি
    0 Commentarii 0 Distribuiri 177 Views 0 previzualizare
  • Like
    Love
    3
    1 Commentarii 0 Distribuiri 381 Views 0 previzualizare
Eidok App https://eidok.com