• আসন্ন নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-৪ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী মিরন মোঃ ইলিয়াস

    ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে কুড়িগ্রাম-৪ (রাজিবপুর-রৌমারী-চিলমারী) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের তালিকা ক্রমশ দীর্ঘ হলেও কিছু নাম আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। তেমনই একজন নেতা হচ্ছেন মিরন মোঃ ইলিয়াস—একজন পরীক্ষিত তৃণমূল রাজনীতিক, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ও সংগঠনের প্রতি নির্ভিক কর্মীবান্ধব সৈনিক।

    ২০১৬ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন মিরন মোঃ ইলিয়াস। সেই সময় থেকেই জনগণের আস্থা, ভালবাসা ও বিশ্বাসকে সঙ্গে নিয়ে তিনি দায়িত্ব পালন করে আসছেন। বর্তমানে তিনি রাজিবপুর উপজেলা বিএনপির ১ নং যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।


    মিরন মোঃ ইলিয়াসের রাজনৈতিক জীবনের শুরু ছাত্র রাজনীতি দিয়ে। রাজিবপুর ডিগ্রি কলেজে অধ্যয়নকালে তিনি ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এরপর উপজেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং পরে যুবদলের সদস্য সচিব হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

    রাজপথের রাজনীতিতে তাঁর সরব উপস্থিতি, সংগঠনের প্রতিটি স্তরে দায়িত্বশীল ভূমিকা এবং দলের দুঃসময়ে সাহসিকতার সঙ্গে অবস্থান নেওয়া তাঁকে একজন ‘ওয়ার্কার টার্নড লিডার’ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

    তিনি বরাবরই বিশ্বাস করেন, "নেতৃত্ব আসে মাঠ থেকে, চেম্বার বা ফ্ল্যাশের আলো থেকে নয়।" এ বিশ্বাস থেকেই তিনি সংগঠনের প্রতি আত্মনিবেদিতভাবে কাজ করে গেছেন বছরের পর বছর।

    একজন ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে মিরন মোঃ ইলিয়াসের মেয়াদে রাজিবপুরের বিভিন্ন ইউনিয়নে দৃশ্যমান উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। সরকারি অনুদান সঠিকভাবে বিতরণ, রাস্তাঘাট সংস্কার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সহায়তা, পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং হতদরিদ্র মানুষের মাঝে সেবা পৌঁছে দেওয়ার কাজে তিনি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।

    এলাকাবাসী তাকে ভালোবাসে একজন "সহজ-সরল, মাটির মানুষ" হিসেবে, যিনি কথার চেয়ে কাজে বেশি বিশ্বাসী। একজন বৃদ্ধ, একজন কৃষক, একজন শিক্ষার্থী—সবার দরজায় যখন দরকার তখন পৌঁছে গেছেন এই জনপ্রতিনিধি।

    বিএনপির আন্দোলন-সংগ্রামে রাজিবপুরে যারা নিয়মিত সক্রিয় রয়েছেন, মিরন মোঃ ইলিয়াস তাঁদের অন্যতম। কঠিন সময়ে সংগঠনের হাল ধরে রাখা, কর্মীদের পাশে দাঁড়ানো এবং দলীয় বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে নেতৃত্বদান—এসবই তাঁকে একটি শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে এসেছে উপজেলা বিএনপির মধ্যে।

    দলীয় সূত্র বলছে, তিনিই সেই নেতা, যিনি "প্রাপ্তির আশা নয়, দায়িত্ব পালনের মনোভাব" নিয়ে রাজনীতি করেন।

    মিরন মোঃ ইলিয়াস এখন কুড়িগ্রাম-৪ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী। তিনি মনে করেন, দীর্ঘদিনের সাংগঠনিক অভিজ্ঞতা, জনগণের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক এবং নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হিসেবে তাঁর গ্রহণযোগ্যতা তাঁকে প্রার্থী হওয়ার নৈতিক শক্তি দিয়েছে।

    তাঁর ভাষায়, “আমি শুধু মনোনয়নপ্রত্যাশী নই, আমি এই অঞ্চলের মানুষের দীর্ঘ বঞ্চনার অবসান ঘটাতে চাই। দীর্ঘদিন ধরে উপেক্ষিত রাজিবপুর-রৌমারী-চিলমারীর উন্নয়নই হবে আমার অগ্রাধিকার। আমি চাই, জনগণের কণ্ঠ হয়ে জাতীয় সংসদে কথা বলতে।”

    তিনি এলাকাবাসীর জন্য যেসব পরিকল্পনা করেছেন তার মধ্যে রয়েছে— চরাঞ্চলে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও নিরাপদ পানি সুবিধা সম্প্রসারণ, রৌমারী-রাজিবপুর সড়ক উন্নয়ন ও সেতু নির্মাণ, নদীভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ, কৃষকদের জন্য কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণ কেন্দ্র স্থাপন, তরুণদের জন্য প্রশিক্ষণ ও আইটি সেন্টার, দুর্নীতিমুক্ত ইউনিয়ন ও উপজেলা প্রশাসন গঠন

    মনোনয়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমাদের লক্ষ্য একটাই—গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিতকরণ এবং দলের বিজয়।”

    রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, একজন জনপ্রিয় জনপ্রতিনিধি ও তৃণমূলনির্ভর সংগঠক হিসেবে মিরন মোঃ ইলিয়াস বিএনপির জন্য এই আসনে একটি কার্যকর এবং সম্ভাবনাময় প্রার্থী। তাঁর রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের ধারাবাহিকতা, উন্নয়নমূলক কার্যক্রম এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে সম্পৃক্ততা তাঁকে মনোনয়নের দৌড়ে একটি শক্ত অবস্থানে রেখেছে।
    আসন্ন নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-৪ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী মিরন মোঃ ইলিয়াস ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে কুড়িগ্রাম-৪ (রাজিবপুর-রৌমারী-চিলমারী) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের তালিকা ক্রমশ দীর্ঘ হলেও কিছু নাম আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। তেমনই একজন নেতা হচ্ছেন মিরন মোঃ ইলিয়াস—একজন পরীক্ষিত তৃণমূল রাজনীতিক, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ও সংগঠনের প্রতি নির্ভিক কর্মীবান্ধব সৈনিক। ২০১৬ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন মিরন মোঃ ইলিয়াস। সেই সময় থেকেই জনগণের আস্থা, ভালবাসা ও বিশ্বাসকে সঙ্গে নিয়ে তিনি দায়িত্ব পালন করে আসছেন। বর্তমানে তিনি রাজিবপুর উপজেলা বিএনপির ১ নং যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। মিরন মোঃ ইলিয়াসের রাজনৈতিক জীবনের শুরু ছাত্র রাজনীতি দিয়ে। রাজিবপুর ডিগ্রি কলেজে অধ্যয়নকালে তিনি ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এরপর উপজেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং পরে যুবদলের সদস্য সচিব হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। রাজপথের রাজনীতিতে তাঁর সরব উপস্থিতি, সংগঠনের প্রতিটি স্তরে দায়িত্বশীল ভূমিকা এবং দলের দুঃসময়ে সাহসিকতার সঙ্গে অবস্থান নেওয়া তাঁকে একজন ‘ওয়ার্কার টার্নড লিডার’ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। তিনি বরাবরই বিশ্বাস করেন, "নেতৃত্ব আসে মাঠ থেকে, চেম্বার বা ফ্ল্যাশের আলো থেকে নয়।" এ বিশ্বাস থেকেই তিনি সংগঠনের প্রতি আত্মনিবেদিতভাবে কাজ করে গেছেন বছরের পর বছর। একজন ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে মিরন মোঃ ইলিয়াসের মেয়াদে রাজিবপুরের বিভিন্ন ইউনিয়নে দৃশ্যমান উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। সরকারি অনুদান সঠিকভাবে বিতরণ, রাস্তাঘাট সংস্কার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সহায়তা, পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং হতদরিদ্র মানুষের মাঝে সেবা পৌঁছে দেওয়ার কাজে তিনি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। এলাকাবাসী তাকে ভালোবাসে একজন "সহজ-সরল, মাটির মানুষ" হিসেবে, যিনি কথার চেয়ে কাজে বেশি বিশ্বাসী। একজন বৃদ্ধ, একজন কৃষক, একজন শিক্ষার্থী—সবার দরজায় যখন দরকার তখন পৌঁছে গেছেন এই জনপ্রতিনিধি। বিএনপির আন্দোলন-সংগ্রামে রাজিবপুরে যারা নিয়মিত সক্রিয় রয়েছেন, মিরন মোঃ ইলিয়াস তাঁদের অন্যতম। কঠিন সময়ে সংগঠনের হাল ধরে রাখা, কর্মীদের পাশে দাঁড়ানো এবং দলীয় বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে নেতৃত্বদান—এসবই তাঁকে একটি শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে এসেছে উপজেলা বিএনপির মধ্যে। দলীয় সূত্র বলছে, তিনিই সেই নেতা, যিনি "প্রাপ্তির আশা নয়, দায়িত্ব পালনের মনোভাব" নিয়ে রাজনীতি করেন। মিরন মোঃ ইলিয়াস এখন কুড়িগ্রাম-৪ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী। তিনি মনে করেন, দীর্ঘদিনের সাংগঠনিক অভিজ্ঞতা, জনগণের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক এবং নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হিসেবে তাঁর গ্রহণযোগ্যতা তাঁকে প্রার্থী হওয়ার নৈতিক শক্তি দিয়েছে। তাঁর ভাষায়, “আমি শুধু মনোনয়নপ্রত্যাশী নই, আমি এই অঞ্চলের মানুষের দীর্ঘ বঞ্চনার অবসান ঘটাতে চাই। দীর্ঘদিন ধরে উপেক্ষিত রাজিবপুর-রৌমারী-চিলমারীর উন্নয়নই হবে আমার অগ্রাধিকার। আমি চাই, জনগণের কণ্ঠ হয়ে জাতীয় সংসদে কথা বলতে।” তিনি এলাকাবাসীর জন্য যেসব পরিকল্পনা করেছেন তার মধ্যে রয়েছে— চরাঞ্চলে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও নিরাপদ পানি সুবিধা সম্প্রসারণ, রৌমারী-রাজিবপুর সড়ক উন্নয়ন ও সেতু নির্মাণ, নদীভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ, কৃষকদের জন্য কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণ কেন্দ্র স্থাপন, তরুণদের জন্য প্রশিক্ষণ ও আইটি সেন্টার, দুর্নীতিমুক্ত ইউনিয়ন ও উপজেলা প্রশাসন গঠন মনোনয়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমাদের লক্ষ্য একটাই—গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিতকরণ এবং দলের বিজয়।” রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, একজন জনপ্রিয় জনপ্রতিনিধি ও তৃণমূলনির্ভর সংগঠক হিসেবে মিরন মোঃ ইলিয়াস বিএনপির জন্য এই আসনে একটি কার্যকর এবং সম্ভাবনাময় প্রার্থী। তাঁর রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের ধারাবাহিকতা, উন্নয়নমূলক কার্যক্রম এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে সম্পৃক্ততা তাঁকে মনোনয়নের দৌড়ে একটি শক্ত অবস্থানে রেখেছে।
    Like
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 670 Visualizações 0 Anterior
  • Like
    Love
    2
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 1KB Visualizações 0 Anterior
  • 0 Comentários 0 Compartilhamentos 468 Visualizações 0 Anterior
  • 0 Comentários 0 Compartilhamentos 498 Visualizações 0 Anterior
  • 0 Comentários 0 Compartilhamentos 504 Visualizações 0 Anterior
  • Like
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 535 Visualizações 0 Anterior
  • 0 Comentários 0 Compartilhamentos 743 Visualizações 0 Anterior
  • 0 Comentários 0 Compartilhamentos 1KB Visualizações 0 Anterior
  • 0 Comentários 0 Compartilhamentos 1KB Visualizações 0 Anterior
  • 0 Comentários 0 Compartilhamentos 1KB Visualizações 0 Anterior
Eidok https://eidok.com