বস্তুনিষ্ঠ ও বৈচিত্রময় সংবাদ দ্রুততম সময়ে পাঠকের কাছে পৌছে দেওয়াই আই নিউজ বিডির অঙ্গীকার।
© 2025 Eidok
Russian

Недавние обновления
-
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র হচ্ছে, সতর্ক থাকতে বললেন গয়েশ্বর
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র হচ্ছে, সতর্ক থাকতে বললেন গয়েশ্বর0 Комментарии 0 Поделились 473 Просмотры 0 предпросмотрВойдите, чтобы отмечать, делиться и комментировать! -
একজন দিল্লি পালাইছে আরেকজন লন্ডন গিয়ে বসে আছেএকজন দিল্লি পালাইছে আরেকজন লন্ডন গিয়ে বসে আছে
-
১৬ বছর পর্যন্ত যারা একটা বালুর ট্রাকও সরাতে পারে নাই,এটা তাদের দেশ না১৬ বছর পর্যন্ত যারা একটা বালুর ট্রাকও সরাতে পারে নাই,এটা তাদের দেশ না
-
মাইলস্টোনের আরিয়ান নেই, আছে শুধু তার গন্ধমাখা জামা, মায়ের কান্না থামে নামাইলস্টোনের আরিয়ান নেই, আছে শুধু তার গন্ধমাখা জামা, মায়ের কান্না থামে না
-
জামায়াতের সমাবেশ থেকে জাতীয় ঐক্যের প্রত্যাশাজামায়াতের সমাবেশ থেকে জাতীয় ঐক্যের প্রত্যাশা
-
আওয়ামী লীগের শাসনে নির্যাতিত,আজ নব্য বিএনপির কর্মীদের জন্য বিএনপিতেও জায়গা নেইআওয়ামী লীগের শাসনে নির্যাতিত,আজ নব্য বিএনপির কর্মীদের জন্য বিএনপিতেও জায়গা নেই0 Комментарии 0 Поделились 798 Просмотры 12 0 предпросмотр
-
ফ্যাসিজম যতদিন না শেষ হবে, ততদিন পর্যন্ত জুলাই চলমান থাকবে
ফ্যাসিজম যতদিন না শেষ হবে, ততদিন পর্যন্ত জুলাই চলমান থাকবে0 Комментарии 0 Поделились 480 Просмотры 14 0 предпросмотр -
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশে হামলা নিয়ে সরকারের কঠোর বার্তা
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত কর্মসূচিতে হামলার ঘটনা অত্যন্ত লজ্জাজনক বলে অভিহিত করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
বুধবার (১৬ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে জানানো হয়, আজ গোপালগঞ্জে সংঘটিত সহিংসতা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তরুণদের বিপ্লবী আন্দোলনের এক বছরপূর্তি উপলক্ষে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করার অধিকার হরণ করা হয়েছে, যা গভীর উদ্বেগজনক এবং মৌলিক মানবাধিকার লঙ্ঘনের সমান। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাকর্মী, পুলিশ সদস্য ও গণমাধ্যমকর্মীরা নৃশংস হামলার শিকার হয়েছেন; তাদের গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। এ সময় অনেককে মারধর করা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, এই নিন্দনীয় হামলা নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ কর্মীদের দ্বারা সংঘটিত হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই হামলায় দায়ীদের অবশ্যই শাস্তির আওতায় আনতে হবে। দোষীদের দ্রুত শনাক্ত করে কঠোরভাবে জবাবদিহির মুখোমুখি করা প্রয়োজন। বাংলাদেশের কোনো নাগরিকের ওপর এমন বর্বর সহিংসতার কোনো জায়গা থাকতে পারে না।
এতে আরও বলা হয়, আমরা সেনাবাহিনী ও পুলিশের তাৎক্ষণিক হস্তক্ষেপের জন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। পাশাপাশি হুমকি ও ভয়ভীতির মধ্যেও যারা সাহসিকতা ও অটল মনোভাব নিয়ে পদযাত্রা অব্যাহত রেখেছেন, সেই শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনগণের প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা। এই বর্বরতার সঙ্গে জড়িতদের বিচার অবশ্যই নিশ্চিত করা হবে। আমরা স্পষ্টভাবে বলতে চাই- বাংলাদেশে সহিংসতার কোনো স্থান নেই। অবশ্যই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হবে।
এদিকে গোপালগঞ্জে সমাবেশ শেষে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রায় হামলার ঘটনায় রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। আওয়ামী লীগ-যুবলীগ ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছত্রলীগের হামলায় অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা। এ ঘটনায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রশাসন।
জানা গেছে, গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে একদল সশস্ত্র ব্যক্তি নেতাকর্মীদের ঘিরে হামলার চেষ্টা করে। তারা চারদিক থেকে এনসিপির নেতাকর্মী ও পুলিশের গাড়ি আটকে দেয়। এ সময় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড ও ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এনসিপির নেতাকর্মীরা অন্য দিক দিয়ে গাড়ি ঘুরিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।
এর আগে এনসিপি সমাবেশস্থলে হামলা ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ হামলার জন্য নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগকে দায়ী করেছেন সমাবেশে উপস্থিত থাকা এনসিপির নেতাকর্মীরা। অভিযোগ উঠেছে, ছাত্রলীগ মঞ্চে থাকা সাউন্ড বক্স, মাইক ও চেয়ার ভাঙচুর করে। গোপালগঞ্জ শহরের পৌরপার্ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এদিন সকালে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে উত্তেজনার মধ্যে ইউএনও’র গাড়িবহরে হামলা, পুলিশের গাড়িতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশের বেশ কয়েকজন সদস্য আহত হয়েছেন।গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশে হামলা নিয়ে সরকারের কঠোর বার্তা গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত কর্মসূচিতে হামলার ঘটনা অত্যন্ত লজ্জাজনক বলে অভিহিত করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। বুধবার (১৬ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে জানানো হয়, আজ গোপালগঞ্জে সংঘটিত সহিংসতা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তরুণদের বিপ্লবী আন্দোলনের এক বছরপূর্তি উপলক্ষে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করার অধিকার হরণ করা হয়েছে, যা গভীর উদ্বেগজনক এবং মৌলিক মানবাধিকার লঙ্ঘনের সমান। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাকর্মী, পুলিশ সদস্য ও গণমাধ্যমকর্মীরা নৃশংস হামলার শিকার হয়েছেন; তাদের গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। এ সময় অনেককে মারধর করা হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, এই নিন্দনীয় হামলা নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ কর্মীদের দ্বারা সংঘটিত হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই হামলায় দায়ীদের অবশ্যই শাস্তির আওতায় আনতে হবে। দোষীদের দ্রুত শনাক্ত করে কঠোরভাবে জবাবদিহির মুখোমুখি করা প্রয়োজন। বাংলাদেশের কোনো নাগরিকের ওপর এমন বর্বর সহিংসতার কোনো জায়গা থাকতে পারে না। এতে আরও বলা হয়, আমরা সেনাবাহিনী ও পুলিশের তাৎক্ষণিক হস্তক্ষেপের জন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। পাশাপাশি হুমকি ও ভয়ভীতির মধ্যেও যারা সাহসিকতা ও অটল মনোভাব নিয়ে পদযাত্রা অব্যাহত রেখেছেন, সেই শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনগণের প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা। এই বর্বরতার সঙ্গে জড়িতদের বিচার অবশ্যই নিশ্চিত করা হবে। আমরা স্পষ্টভাবে বলতে চাই- বাংলাদেশে সহিংসতার কোনো স্থান নেই। অবশ্যই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হবে। এদিকে গোপালগঞ্জে সমাবেশ শেষে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রায় হামলার ঘটনায় রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। আওয়ামী লীগ-যুবলীগ ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছত্রলীগের হামলায় অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা। এ ঘটনায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রশাসন। জানা গেছে, গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে একদল সশস্ত্র ব্যক্তি নেতাকর্মীদের ঘিরে হামলার চেষ্টা করে। তারা চারদিক থেকে এনসিপির নেতাকর্মী ও পুলিশের গাড়ি আটকে দেয়। এ সময় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড ও ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এনসিপির নেতাকর্মীরা অন্য দিক দিয়ে গাড়ি ঘুরিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এর আগে এনসিপি সমাবেশস্থলে হামলা ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ হামলার জন্য নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগকে দায়ী করেছেন সমাবেশে উপস্থিত থাকা এনসিপির নেতাকর্মীরা। অভিযোগ উঠেছে, ছাত্রলীগ মঞ্চে থাকা সাউন্ড বক্স, মাইক ও চেয়ার ভাঙচুর করে। গোপালগঞ্জ শহরের পৌরপার্ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এদিন সকালে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে উত্তেজনার মধ্যে ইউএনও’র গাড়িবহরে হামলা, পুলিশের গাড়িতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশের বেশ কয়েকজন সদস্য আহত হয়েছেন।0 Комментарии 0 Поделились 2Кб Просмотры 0 предпросмотр -
শুধু এই সরকারকে দোষ দেব না, আমরা বহু আগেই ভীত জাতিতে পরিণত হয়ে গেছিশুধু এই সরকারকে দোষ দেব না, আমরা বহু আগেই ভীত জাতিতে পরিণত হয়ে গেছি
-
ছাত্রশিবির ‘মব’ সৃষ্টি করে শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করছে, অভিযোগ ছাত্রদলের
ইসলামী ছাত্রশিবির ‘মব’ তৈরি করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। সংগঠনটির দাবি, মিটফোর্ডের হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে শিবির সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করে ছাত্রদলের বিপক্ষে অপপ্রচার, মব সৃষ্টি করেছে।
দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি না করতে শিবিরের প্রতি হুঁশিয়ারি দিয়ে বিএনপির সহযোগী এই সংগঠনটি বলেছে, বিএনপির শীর্ষ নেতাকে নিয়ে অশ্লীল স্লোগান, অপপ্রচারের পরও ছাত্রদলের লাখো নেতাকর্মীকে তারা শান্ত রেখেছেন। কারণ, তারা দেশে কোনো অস্থিতিশীলতা চান না।
সোমবার (১৪ জুলাই) রাজধানীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে সংগঠনটির শীর্ষ নেতারা এসব কথা বলেন। গোপন তৎপরতায় দীর্ঘদিন ধরে গুপ্ত সংগঠনের মব সৃষ্টির অপচেষ্টা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বিনষ্ট করা এবং সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির প্রতিবাদে এ দিন রাজধানীসহ দেশব্যাপী বিক্ষোভ মিছিল করে সংগঠনটি।
পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে এদিন বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মিছিল শুরু করে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল। পরে মিছিলটি নাইটিঙ্গেল মোড়, পল্টন মোড়, প্রেস ক্লাব, কার্জন হল, টিএসসি হয়ে শাহবাগে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির।
মিছিলে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় নেতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকার চার মহানগরসহ বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় ‘রাজকার আর স্বৈরাচার মিলে মিলে একাকার’, ‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’, ‘তুমি কে আমি কে বাংলাদেশি, বাংলাদেশি’, ‘দিল্লি নয়, পিন্ডি নয়, সবার আগে বাংলাদেশ’, ‘এই লড়াই মুক্তির, এই লড়াইয়ে জিততে হবে’, ‘বাংলাদেশ, গণতন্ত্র হয়নি শেষ, সজাগ থাকো বাংলাদেশ’সহ ইত্যাদি স্লোগান দেন ছাত্রদল নেতাকর্মীরা।
নয়াপল্টনে বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশে রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, ছাত্রদলের লাখো নেতাকর্মীকে তারা শান্ত রেখেছেন। বিএনপির শীর্ষ নেতাকে নিয়ে অশ্লীল স্লোগান দেওয়ার পরও নেতাকর্মীদের শান্ত রাখা হয়েছে। কারণ, তারা দেশে কোনো অস্থিতিশীলতা চান না।
‘মব’ কালচারের সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কোনো সম্পর্ক নেই দাবি করে তিনি বলেন, আমরা সতর্ক করে দিচ্ছি- আগামীতে এ ধরনের অস্থিতিশীল কোনো ঘটনায় যদি ‘ক্যাম্পাস ক্রস’ ইস্যু করা হয় এবং মব ক্রিয়েট করা হয়, এর দায়-দায়িত্ব গুপ্ত সংগঠনকে বহন করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, কয়েক বছর পর যখন এই সরকারকে নিয়ে প্রশ্ন উঠবে, মব নিয়ে জাতির সামনে যখন প্রশ্ন আসবে, ছাত্রশিবির এবং বর্তমান সরকারকে এর দায়-দায়িত্ব বহন করতে হবে।
রাকিব বলেন, গুটিকয়েক শিক্ষার্থী শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ছবি এবং সম্মানহানি করেছে। কিন্তু সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাদের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেনি। আমরা বিশ্বাস করি ছাত্রসমাজ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের অবদান সম্পর্কে জানে। আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তারেক রহমানের নেতৃত্ব অবশ্যম্ভাবী, সেটি ছাত্রসমাজ অনুভব করে বিধায় এ ফাঁদে পা দেয়নি।
মিছিল শুরুর আগে নয়াপল্টনে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, মিটফোর্ডের হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে ‘কথিত’ সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে, তারা সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করে ছাত্রদলের বিপক্ষে মব সৃষ্টি করেছে। অত্যন্ত দুঃখজনক হলো, তারা আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামেও বিভিন্ন অপপ্রচার, প্রোপাগান্ডা তৈরি করেছে। গত এক সপ্তাহে আরও কয়েকটি জঘন্য হত্যাকাণ্ড হয়েছে। কিন্তু এগুলো নিয়ে তারা কোনো শিক্ষার্থীকে বিভ্রান্ত করেনি। শুধু মিটফোর্ডের ঘটনা নিয়ে শিবিরের গুপ্ত কর্মীরা মব সৃষ্টি করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, এসব অপতৎপরতার বিরুদ্ধে আমাদের বিক্ষোভ মিছিল। আমরা এর মাধ্যমে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার করতে চাই। কিন্তু এর মাধ্যমে আমরা কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করতে চাই না।
এর আগে সকাল থেকেই নয়াপল্টন এলাকায় ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ছিলো সরব উপস্থিতি। ব্যানার, ফেস্টুন, স্লোগানে মুখর ছিল দলীয় কার্যালয়ের সামনের এলাকা। বিভিন্ন ইউনিট থেকে আসা নেতাকর্মীদের চোখে-মুখে ছিল ক্ষোভ ও প্রতিবাদের ছাপ। যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে মোতায়েন ছিল বিপুলসংখ্যক পুলিশ।
একই দাবিতে এ দিন ঢাকা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এর মধ্যে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় দক্ষিণ জেলা ছাত্রদল, ভৈরবে যৌথভাবে উপজেলা ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল; গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্রদল, মানিকগঞ্জ জেলা ছাত্রদল, নওগাঁ জেলা ছাত্রদল, নীলফামারী জেলা ছাত্রদল, মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলা ছাত্রদল, পিরোজপুর জেলা ছাত্রদল, সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রদল, সিলেট জেলা ও মহানগর ছাত্রদল, নড়াইল জেলা ছাত্রদল, লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রদল, ফেনী জেলা ছাত্রদল, দিনাজপুর জেলা ছাত্রদল, ভোলা জেলা ছাত্রদল, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রদল অন্যতম।
মিছিলপরবর্তী সমাবেশে ইবি জিয়া পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. ফারুকুজ্জামান খান বলেন, ফেসবুক বা সোশ্যাল মিডিয়াকে আশ্রয় করে একটি গোষ্ঠী বিভিন্ন রকম কুরুচিপূর্ণ প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। সেই প্রচারণা যে শুধু বিএনপির বিরুদ্ধে, তা নয়। বিভিন্ন টেলিভিশনে নানা ধরনের ব্যক্তিত্ব, সাংবাদিক, সুশীল ব্যক্তিত্ব যখন বিভিন্ন ধরনের বিশ্লেষণ করেন, তখনই একটা পক্ষ এসে তাদেরকে বিশ্রি ভাষায় গালাগাল করে। এই গালাগাল শেখাল কে?ছাত্রশিবির ‘মব’ সৃষ্টি করে শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করছে, অভিযোগ ছাত্রদলের ইসলামী ছাত্রশিবির ‘মব’ তৈরি করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। সংগঠনটির দাবি, মিটফোর্ডের হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে শিবির সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করে ছাত্রদলের বিপক্ষে অপপ্রচার, মব সৃষ্টি করেছে। দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি না করতে শিবিরের প্রতি হুঁশিয়ারি দিয়ে বিএনপির সহযোগী এই সংগঠনটি বলেছে, বিএনপির শীর্ষ নেতাকে নিয়ে অশ্লীল স্লোগান, অপপ্রচারের পরও ছাত্রদলের লাখো নেতাকর্মীকে তারা শান্ত রেখেছেন। কারণ, তারা দেশে কোনো অস্থিতিশীলতা চান না। সোমবার (১৪ জুলাই) রাজধানীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে সংগঠনটির শীর্ষ নেতারা এসব কথা বলেন। গোপন তৎপরতায় দীর্ঘদিন ধরে গুপ্ত সংগঠনের মব সৃষ্টির অপচেষ্টা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বিনষ্ট করা এবং সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির প্রতিবাদে এ দিন রাজধানীসহ দেশব্যাপী বিক্ষোভ মিছিল করে সংগঠনটি। পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে এদিন বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মিছিল শুরু করে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল। পরে মিছিলটি নাইটিঙ্গেল মোড়, পল্টন মোড়, প্রেস ক্লাব, কার্জন হল, টিএসসি হয়ে শাহবাগে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির। মিছিলে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় নেতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকার চার মহানগরসহ বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় ‘রাজকার আর স্বৈরাচার মিলে মিলে একাকার’, ‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’, ‘তুমি কে আমি কে বাংলাদেশি, বাংলাদেশি’, ‘দিল্লি নয়, পিন্ডি নয়, সবার আগে বাংলাদেশ’, ‘এই লড়াই মুক্তির, এই লড়াইয়ে জিততে হবে’, ‘বাংলাদেশ, গণতন্ত্র হয়নি শেষ, সজাগ থাকো বাংলাদেশ’সহ ইত্যাদি স্লোগান দেন ছাত্রদল নেতাকর্মীরা। নয়াপল্টনে বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশে রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, ছাত্রদলের লাখো নেতাকর্মীকে তারা শান্ত রেখেছেন। বিএনপির শীর্ষ নেতাকে নিয়ে অশ্লীল স্লোগান দেওয়ার পরও নেতাকর্মীদের শান্ত রাখা হয়েছে। কারণ, তারা দেশে কোনো অস্থিতিশীলতা চান না। ‘মব’ কালচারের সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কোনো সম্পর্ক নেই দাবি করে তিনি বলেন, আমরা সতর্ক করে দিচ্ছি- আগামীতে এ ধরনের অস্থিতিশীল কোনো ঘটনায় যদি ‘ক্যাম্পাস ক্রস’ ইস্যু করা হয় এবং মব ক্রিয়েট করা হয়, এর দায়-দায়িত্ব গুপ্ত সংগঠনকে বহন করতে হবে। তিনি আরও বলেন, কয়েক বছর পর যখন এই সরকারকে নিয়ে প্রশ্ন উঠবে, মব নিয়ে জাতির সামনে যখন প্রশ্ন আসবে, ছাত্রশিবির এবং বর্তমান সরকারকে এর দায়-দায়িত্ব বহন করতে হবে। রাকিব বলেন, গুটিকয়েক শিক্ষার্থী শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ছবি এবং সম্মানহানি করেছে। কিন্তু সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাদের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেনি। আমরা বিশ্বাস করি ছাত্রসমাজ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের অবদান সম্পর্কে জানে। আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তারেক রহমানের নেতৃত্ব অবশ্যম্ভাবী, সেটি ছাত্রসমাজ অনুভব করে বিধায় এ ফাঁদে পা দেয়নি। মিছিল শুরুর আগে নয়াপল্টনে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, মিটফোর্ডের হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে ‘কথিত’ সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে, তারা সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করে ছাত্রদলের বিপক্ষে মব সৃষ্টি করেছে। অত্যন্ত দুঃখজনক হলো, তারা আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামেও বিভিন্ন অপপ্রচার, প্রোপাগান্ডা তৈরি করেছে। গত এক সপ্তাহে আরও কয়েকটি জঘন্য হত্যাকাণ্ড হয়েছে। কিন্তু এগুলো নিয়ে তারা কোনো শিক্ষার্থীকে বিভ্রান্ত করেনি। শুধু মিটফোর্ডের ঘটনা নিয়ে শিবিরের গুপ্ত কর্মীরা মব সৃষ্টি করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করছে। তিনি বলেন, এসব অপতৎপরতার বিরুদ্ধে আমাদের বিক্ষোভ মিছিল। আমরা এর মাধ্যমে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার করতে চাই। কিন্তু এর মাধ্যমে আমরা কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করতে চাই না। এর আগে সকাল থেকেই নয়াপল্টন এলাকায় ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ছিলো সরব উপস্থিতি। ব্যানার, ফেস্টুন, স্লোগানে মুখর ছিল দলীয় কার্যালয়ের সামনের এলাকা। বিভিন্ন ইউনিট থেকে আসা নেতাকর্মীদের চোখে-মুখে ছিল ক্ষোভ ও প্রতিবাদের ছাপ। যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে মোতায়েন ছিল বিপুলসংখ্যক পুলিশ। একই দাবিতে এ দিন ঢাকা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এর মধ্যে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় দক্ষিণ জেলা ছাত্রদল, ভৈরবে যৌথভাবে উপজেলা ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল; গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্রদল, মানিকগঞ্জ জেলা ছাত্রদল, নওগাঁ জেলা ছাত্রদল, নীলফামারী জেলা ছাত্রদল, মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলা ছাত্রদল, পিরোজপুর জেলা ছাত্রদল, সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রদল, সিলেট জেলা ও মহানগর ছাত্রদল, নড়াইল জেলা ছাত্রদল, লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রদল, ফেনী জেলা ছাত্রদল, দিনাজপুর জেলা ছাত্রদল, ভোলা জেলা ছাত্রদল, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রদল অন্যতম। মিছিলপরবর্তী সমাবেশে ইবি জিয়া পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. ফারুকুজ্জামান খান বলেন, ফেসবুক বা সোশ্যাল মিডিয়াকে আশ্রয় করে একটি গোষ্ঠী বিভিন্ন রকম কুরুচিপূর্ণ প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। সেই প্রচারণা যে শুধু বিএনপির বিরুদ্ধে, তা নয়। বিভিন্ন টেলিভিশনে নানা ধরনের ব্যক্তিত্ব, সাংবাদিক, সুশীল ব্যক্তিত্ব যখন বিভিন্ন ধরনের বিশ্লেষণ করেন, তখনই একটা পক্ষ এসে তাদেরকে বিশ্রি ভাষায় গালাগাল করে। এই গালাগাল শেখাল কে?0 Комментарии 0 Поделились 2Кб Просмотры 0 предпросмотр -
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ড্রোন শো #julydroneshow #july #Channel24 #droneshow
-
চরমোনাই দরবার শরীফে এনসিপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল
দেশব্যাপী জুলাই পদযাত্রার অংশ হিসেবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দরা বর্তমানে বরিশাল বিভাগে পদযাত্রা করছেন। তারই অংশ হিসেবে আজ সোমবার (১৪ জুলাই) দিবাগত রাতে এনসিপির নেতৃবৃন্দরা চরমোনাই দরবার শরীফ পরিদর্শন করেছেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহবায়ক নাহিদ ইসলামসহ কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদল আজ ১৪ জুলাই দিবাগত রাতে বরিশালের চরমোনাই দরবার শরীফে আসার পর তাদেরকে স্বাগত জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা সৈয়দ এসহাক মুহাম্মাদ আবুল খায়ের এবং দলের সহ-প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক কেএম শরীয়াতুল্লাহসহ কেন্দ্রীয়, জেলা ও মহানগর শাখার নেতৃবৃন্দরা।
পরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন। পরে সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহবায়ক নাহিদ ইসলাম সাংবাদিকের সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন।চরমোনাই দরবার শরীফে এনসিপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল দেশব্যাপী জুলাই পদযাত্রার অংশ হিসেবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দরা বর্তমানে বরিশাল বিভাগে পদযাত্রা করছেন। তারই অংশ হিসেবে আজ সোমবার (১৪ জুলাই) দিবাগত রাতে এনসিপির নেতৃবৃন্দরা চরমোনাই দরবার শরীফ পরিদর্শন করেছেন। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহবায়ক নাহিদ ইসলামসহ কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদল আজ ১৪ জুলাই দিবাগত রাতে বরিশালের চরমোনাই দরবার শরীফে আসার পর তাদেরকে স্বাগত জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা সৈয়দ এসহাক মুহাম্মাদ আবুল খায়ের এবং দলের সহ-প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক কেএম শরীয়াতুল্লাহসহ কেন্দ্রীয়, জেলা ও মহানগর শাখার নেতৃবৃন্দরা। পরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন। পরে সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহবায়ক নাহিদ ইসলাম সাংবাদিকের সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন।
Больше