ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গৃহবধূর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার: হত্যাকাণ্ডের আশঙ্কা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে শাহিনুর আক্তার (২৬) নামে এক গৃহবধূর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৮ জুলাই) রাতে উপজেলার থানা পশ্চিম এলাকার স্টিল ব্রিজের পাশে একটি দোতলা ভবনের নিচতলায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত শাহিনুর ছলিমাবাদ ইউনিয়নের সাতবিলা গ্রামের গিয়াস উদ্দিনের মেয়ে। নয় বছর আগে উপজেলার সফিরকান্দি গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী স্বপন মিয়ার সঙ্গে তার প্রথম বিয়ে হয়। ওই সংসারে তাদের ছয় বছরের এক ছেলে সন্তান রয়েছে। তবে বিয়ের এক বছর পর সৌদি প্রবাসী মাসুদ মিয়ার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে শাহিনুরের। পরে স্বপন মিয়াকে তালাক দিয়ে মাসুদকে বিয়ে করেন তিনি। শাহিনুরের দ্বিতীয় বিয়ের পর থেকে তিনি পৌরশহরের স্টিল ব্রিজের পাশে ওই দোতলা ভবনের নিচতলায় ভাড়া থাকতেন। স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার রাত থেকে শাহিনুরের রুমের দরজা তালাবদ্ধ অবস্থায় ছিল। রাতে দুর্গন্ধ ছড়াতে শুরু করলে অন্য ভাড়াটিয়ারা বিষয়টি তার পরিবারের লোকজনকে জানায়। পরে পরিবারের সদস্যরা গিয়ে তালা ভেঙে শাহিনুরের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেন। এলাকাবাসীর ধারণা, তাকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে। তবে সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। বাঞ্ছারামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান জামিল খান বলেন, “খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এটি একটি হত্যাকাণ্ড। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হচ্ছে। বিস্তারিত তদন্তের পর প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।” ঘটনার পর পুরো এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এলাকাবাসী এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী উভয়েই এ ঘটনার সত্যতা উদঘাটনে তৎপর। বিভিন্ন মহল থেকে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি উঠেছে। সমাজের বিভিন্ন স্তরে এ ধরনের ঘটনার নিন্দা জানানো হচ্ছে এবং জড়িত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার দাবি করা হচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গৃহবধূর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার: হত্যাকাণ্ডের আশঙ্কা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে শাহিনুর আক্তার (২৬) নামে এক গৃহবধূর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৮ জুলাই) রাতে উপজেলার থানা পশ্চিম এলাকার স্টিল ব্রিজের পাশে একটি দোতলা ভবনের নিচতলায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত শাহিনুর ছলিমাবাদ ইউনিয়নের সাতবিলা গ্রামের গিয়াস উদ্দিনের মেয়ে। নয় বছর আগে উপজেলার সফিরকান্দি গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী স্বপন মিয়ার সঙ্গে তার প্রথম বিয়ে হয়। ওই সংসারে তাদের ছয় বছরের এক ছেলে সন্তান রয়েছে। তবে বিয়ের এক বছর পর সৌদি প্রবাসী মাসুদ মিয়ার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে শাহিনুরের। পরে স্বপন মিয়াকে তালাক দিয়ে মাসুদকে বিয়ে করেন তিনি। শাহিনুরের দ্বিতীয় বিয়ের পর থেকে তিনি পৌরশহরের স্টিল ব্রিজের পাশে ওই দোতলা ভবনের নিচতলায় ভাড়া থাকতেন। স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার রাত থেকে শাহিনুরের রুমের দরজা তালাবদ্ধ অবস্থায় ছিল। রাতে দুর্গন্ধ ছড়াতে শুরু করলে অন্য ভাড়াটিয়ারা বিষয়টি তার পরিবারের লোকজনকে জানায়। পরে পরিবারের সদস্যরা গিয়ে তালা ভেঙে শাহিনুরের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেন। এলাকাবাসীর ধারণা, তাকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে। তবে সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। বাঞ্ছারামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান জামিল খান বলেন, “খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এটি একটি হত্যাকাণ্ড। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হচ্ছে। বিস্তারিত তদন্তের পর প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।” ঘটনার পর পুরো এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এলাকাবাসী এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী উভয়েই এ ঘটনার সত্যতা উদঘাটনে তৎপর। বিভিন্ন মহল থেকে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি উঠেছে। সমাজের বিভিন্ন স্তরে এ ধরনের ঘটনার নিন্দা জানানো হচ্ছে এবং জড়িত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার দাবি করা হচ্ছে।
0 Comments 0 Shares 82 Views 0 Reviews
Eidok App https://eidok.com