আলোকিত মানুষ গড়ার এক নীরব বিপ্লব
নিঃশব্দ গ্রামীণ প্রান্তরের বুকে গোপনে এগিয়ে চলেছে এক অসাধারণ বিপ্লব—মানুষ গড়ার বিপ্লব। গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার চর খিরাটির মতো তুলনামূলক পশ্চাদপদ একটি গ্রামে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গড়ে ওঠা পাঠাগারটি যেন সেই বিপ্লবের নীরব সূতিকাগার। কলেজে যাওয়ার পথে হঠাৎ চোখে পড়া একটি ছোট্ট বোর্ড—"বসুন্ধরা শুভসংঘের পাঠাগার"—আমার ভাবনার জগতে আলোড়ন তোলে। কৌতূহল আমাকে টেনে নেয় পাঠাগারের সামনে, আর সেখানেই শুরু হয় নতুন এক আত্মিক যাত্রা।
পাঠাগারে প্রবেশ করেই চোখে পড়ে যে আন্তরিক পরিবেশ ও মানুষগুলোর উষ্ণতা, তা যেন গ্রামের সাধারণত নির্জন জীবনে এক অপার্থিব স্পর্শ এনে দেয়। বিশেষ করে জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচালক জনাব জাকারিয়া জামান ভাইয়ের উপস্থিতি এবং মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি আমার হৃদয়কে গভীরভাবে নাড়া দেয়। তিনি কেবল পেশাদার নন—তিনি একজন আদর্শ সামাজিক রূপান্তরকামী মানুষ, যিনি পাঠাগারকে শুধুই বইয়ের কেন্দ্র নয়, বরং নেতৃত্ব, চিন্তা ও মূল্যবোধের এক বিকাশকেন্দ্র হিসেবে ভাবেন।
এই পাঠাগার কেবল একটি পাঠ স্থান নয়, এটি যেন এক মানবিক প্ল্যাটফর্ম—যেখানে শিশু-কিশোরদের জন্য গল্পের বই, শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠ্য ও সহপাঠ্য বই এবং প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ইতিহাস, সাহিত্য, ধর্ম ও আত্মোন্নয়নমূলক বইয়ের বিস্তৃত সংগ্রহ রয়েছে। সবচেয়ে অনন্য বিষয় হলো—এই পাঠাগারে বই পড়ার জন্য টাকার প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন কেবল আগ্রহ আর মননশীল সময়।
পাঠাগারের নিয়মিত আয়োজনগুলো যেমন—পাঠচক্র, আবৃত্তি কর্মশালা, বক্তৃতা প্রশিক্ষণ, প্রবন্ধ পাঠ—এসব আয়োজন শিশুদের জ্ঞানের পাশাপাশি নৈতিকতা, শুদ্ধ ভাষাচর্চা ও নেতৃত্বগুণ বিকাশে এক অসাধারণ ভূমিকা রাখছে। গ্রামীণ সমাজে যেখানে একটি ভালো শিক্ষকের অভাবেই অনেক সম্ভাবনা ঝরে যায়, সেখানে এই পাঠাগার যেন সেই সম্ভাবনাগুলোকে পুনরুজ্জীবিত করার প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠছে।
আমি যখন নিবন্ধন ফরম পূরণ করছিলাম, মনে হচ্ছিল আমি যেন এক নতুন আত্মিক জন্ম নিচ্ছি—আবার ফিরে আসছি বইয়ের জগতে, জ্ঞানের রাজ্যে। আমি কেবল পাঠক হিসেবে নয়, একজন সংগঠক ও শুভসংঘের একজন সক্রিয় সদস্য হিসেবেও এই মানবিক বিপ্লবে যুক্ত থাকার সংকল্প করেছি। একজন শিক্ষক হিসেবে আমার দায়িত্ব শুধু শ্রেণিকক্ষে সীমাবদ্ধ নয়—সমাজ গড়ার প্রতিটি প্রয়াসে যুক্ত হওয়াই আমার সত্যিকারের পরিচয়।
আমার স্বপ্ন, এই পাঠাগারকে কেন্দ্র করে একদিন গড়ে উঠবে একটি শক্তিশালী গ্রামীণ পাঠচর্চা আন্দোলন—যার মাধ্যমে কাপাসিয়া হবে এক আলোকিত বাংলাদেশ গড়ার মডেল। স্কুলপড়ুয়া শিশু থেকে শুরু করে তরুণ-তরুণী ও প্রবীণ ব্যক্তিরাও এখানে খুঁজে পাবেন জ্ঞান, স্মৃতি, ও অনুপ্রেরণার আশ্রয়। গবেষণা, সাহিত্য সন্ধ্যা, স্বেচ্ছাসেবী প্রশিক্ষণ থেকে শুরু করে প্রযুক্তিনির্ভর ডিজিটাল লার্নিং—এই পাঠাগার একে একে সেই সব দিগন্ত উন্মোচন করছে।
এই নিঃশব্দ বিপ্লবটি প্রমাণ করে—একটি বই, একটি পাঠাগার, এবং একজন দায়বদ্ধ মানুষ বদলে দিতে পারে একটি অঞ্চল, একটি সমাজ, এমনকি একটি জাতির ভবিষ্যৎ। চর খিরাটির এই পাঠাগার তাই শুধু একটি স্থাপনা নয়; এটি হচ্ছে নেতৃত্ব, মানবিকতা ও মূল্যবোধ গঠনের এক আলোকিত সূতিকাগার।
মালালা ইউসুফজাই যেমন বলেছেন,
“একটি বই, একটি শিশু, একজন শিক্ষক এবং একটি কলম—এই চারটি জিনিসই বদলে দিতে পারে পুরো পৃথিবী।”
এই বিশ্বাসকে বাস্তবে রূপ দিচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘের এই পাঠাগার। আমি বিশ্বাস করি—এই পাঠাগার একদিন হয়ে উঠবে বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রামীণ পাঠানুরাগীর আত্মিক ঠিকানা।
তৌফিক সুলতান-প্রভাষক, ব্রেভ জুবিল্যান্ট স্কলার্স অফ মনোহরদী মডেল কলেজ (বি জে এস এম মডেল কলেজ), মনোহরদী, নরসিংদী।
সদস্য, বসুন্ধরা শুভসংঘ (চর খিরাটি পাঠাগার)
towfiqsultan.help@gmail.com
01301483833
নিঃশব্দ গ্রামীণ প্রান্তরের বুকে গোপনে এগিয়ে চলেছে এক অসাধারণ বিপ্লব—মানুষ গড়ার বিপ্লব। গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার চর খিরাটির মতো তুলনামূলক পশ্চাদপদ একটি গ্রামে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গড়ে ওঠা পাঠাগারটি যেন সেই বিপ্লবের নীরব সূতিকাগার। কলেজে যাওয়ার পথে হঠাৎ চোখে পড়া একটি ছোট্ট বোর্ড—"বসুন্ধরা শুভসংঘের পাঠাগার"—আমার ভাবনার জগতে আলোড়ন তোলে। কৌতূহল আমাকে টেনে নেয় পাঠাগারের সামনে, আর সেখানেই শুরু হয় নতুন এক আত্মিক যাত্রা।
পাঠাগারে প্রবেশ করেই চোখে পড়ে যে আন্তরিক পরিবেশ ও মানুষগুলোর উষ্ণতা, তা যেন গ্রামের সাধারণত নির্জন জীবনে এক অপার্থিব স্পর্শ এনে দেয়। বিশেষ করে জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচালক জনাব জাকারিয়া জামান ভাইয়ের উপস্থিতি এবং মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি আমার হৃদয়কে গভীরভাবে নাড়া দেয়। তিনি কেবল পেশাদার নন—তিনি একজন আদর্শ সামাজিক রূপান্তরকামী মানুষ, যিনি পাঠাগারকে শুধুই বইয়ের কেন্দ্র নয়, বরং নেতৃত্ব, চিন্তা ও মূল্যবোধের এক বিকাশকেন্দ্র হিসেবে ভাবেন।
এই পাঠাগার কেবল একটি পাঠ স্থান নয়, এটি যেন এক মানবিক প্ল্যাটফর্ম—যেখানে শিশু-কিশোরদের জন্য গল্পের বই, শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠ্য ও সহপাঠ্য বই এবং প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ইতিহাস, সাহিত্য, ধর্ম ও আত্মোন্নয়নমূলক বইয়ের বিস্তৃত সংগ্রহ রয়েছে। সবচেয়ে অনন্য বিষয় হলো—এই পাঠাগারে বই পড়ার জন্য টাকার প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন কেবল আগ্রহ আর মননশীল সময়।
পাঠাগারের নিয়মিত আয়োজনগুলো যেমন—পাঠচক্র, আবৃত্তি কর্মশালা, বক্তৃতা প্রশিক্ষণ, প্রবন্ধ পাঠ—এসব আয়োজন শিশুদের জ্ঞানের পাশাপাশি নৈতিকতা, শুদ্ধ ভাষাচর্চা ও নেতৃত্বগুণ বিকাশে এক অসাধারণ ভূমিকা রাখছে। গ্রামীণ সমাজে যেখানে একটি ভালো শিক্ষকের অভাবেই অনেক সম্ভাবনা ঝরে যায়, সেখানে এই পাঠাগার যেন সেই সম্ভাবনাগুলোকে পুনরুজ্জীবিত করার প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠছে।
আমি যখন নিবন্ধন ফরম পূরণ করছিলাম, মনে হচ্ছিল আমি যেন এক নতুন আত্মিক জন্ম নিচ্ছি—আবার ফিরে আসছি বইয়ের জগতে, জ্ঞানের রাজ্যে। আমি কেবল পাঠক হিসেবে নয়, একজন সংগঠক ও শুভসংঘের একজন সক্রিয় সদস্য হিসেবেও এই মানবিক বিপ্লবে যুক্ত থাকার সংকল্প করেছি। একজন শিক্ষক হিসেবে আমার দায়িত্ব শুধু শ্রেণিকক্ষে সীমাবদ্ধ নয়—সমাজ গড়ার প্রতিটি প্রয়াসে যুক্ত হওয়াই আমার সত্যিকারের পরিচয়।
আমার স্বপ্ন, এই পাঠাগারকে কেন্দ্র করে একদিন গড়ে উঠবে একটি শক্তিশালী গ্রামীণ পাঠচর্চা আন্দোলন—যার মাধ্যমে কাপাসিয়া হবে এক আলোকিত বাংলাদেশ গড়ার মডেল। স্কুলপড়ুয়া শিশু থেকে শুরু করে তরুণ-তরুণী ও প্রবীণ ব্যক্তিরাও এখানে খুঁজে পাবেন জ্ঞান, স্মৃতি, ও অনুপ্রেরণার আশ্রয়। গবেষণা, সাহিত্য সন্ধ্যা, স্বেচ্ছাসেবী প্রশিক্ষণ থেকে শুরু করে প্রযুক্তিনির্ভর ডিজিটাল লার্নিং—এই পাঠাগার একে একে সেই সব দিগন্ত উন্মোচন করছে।
এই নিঃশব্দ বিপ্লবটি প্রমাণ করে—একটি বই, একটি পাঠাগার, এবং একজন দায়বদ্ধ মানুষ বদলে দিতে পারে একটি অঞ্চল, একটি সমাজ, এমনকি একটি জাতির ভবিষ্যৎ। চর খিরাটির এই পাঠাগার তাই শুধু একটি স্থাপনা নয়; এটি হচ্ছে নেতৃত্ব, মানবিকতা ও মূল্যবোধ গঠনের এক আলোকিত সূতিকাগার।
মালালা ইউসুফজাই যেমন বলেছেন,
“একটি বই, একটি শিশু, একজন শিক্ষক এবং একটি কলম—এই চারটি জিনিসই বদলে দিতে পারে পুরো পৃথিবী।”
এই বিশ্বাসকে বাস্তবে রূপ দিচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘের এই পাঠাগার। আমি বিশ্বাস করি—এই পাঠাগার একদিন হয়ে উঠবে বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রামীণ পাঠানুরাগীর আত্মিক ঠিকানা।
তৌফিক সুলতান-প্রভাষক, ব্রেভ জুবিল্যান্ট স্কলার্স অফ মনোহরদী মডেল কলেজ (বি জে এস এম মডেল কলেজ), মনোহরদী, নরসিংদী।
সদস্য, বসুন্ধরা শুভসংঘ (চর খিরাটি পাঠাগার)
towfiqsultan.help@gmail.com
01301483833
আলোকিত মানুষ গড়ার এক নীরব বিপ্লব
নিঃশব্দ গ্রামীণ প্রান্তরের বুকে গোপনে এগিয়ে চলেছে এক অসাধারণ বিপ্লব—মানুষ গড়ার বিপ্লব। গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার চর খিরাটির মতো তুলনামূলক পশ্চাদপদ একটি গ্রামে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গড়ে ওঠা পাঠাগারটি যেন সেই বিপ্লবের নীরব সূতিকাগার। কলেজে যাওয়ার পথে হঠাৎ চোখে পড়া একটি ছোট্ট বোর্ড—"বসুন্ধরা শুভসংঘের পাঠাগার"—আমার ভাবনার জগতে আলোড়ন তোলে। কৌতূহল আমাকে টেনে নেয় পাঠাগারের সামনে, আর সেখানেই শুরু হয় নতুন এক আত্মিক যাত্রা।
পাঠাগারে প্রবেশ করেই চোখে পড়ে যে আন্তরিক পরিবেশ ও মানুষগুলোর উষ্ণতা, তা যেন গ্রামের সাধারণত নির্জন জীবনে এক অপার্থিব স্পর্শ এনে দেয়। বিশেষ করে জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচালক জনাব জাকারিয়া জামান ভাইয়ের উপস্থিতি এবং মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি আমার হৃদয়কে গভীরভাবে নাড়া দেয়। তিনি কেবল পেশাদার নন—তিনি একজন আদর্শ সামাজিক রূপান্তরকামী মানুষ, যিনি পাঠাগারকে শুধুই বইয়ের কেন্দ্র নয়, বরং নেতৃত্ব, চিন্তা ও মূল্যবোধের এক বিকাশকেন্দ্র হিসেবে ভাবেন।
এই পাঠাগার কেবল একটি পাঠ স্থান নয়, এটি যেন এক মানবিক প্ল্যাটফর্ম—যেখানে শিশু-কিশোরদের জন্য গল্পের বই, শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠ্য ও সহপাঠ্য বই এবং প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ইতিহাস, সাহিত্য, ধর্ম ও আত্মোন্নয়নমূলক বইয়ের বিস্তৃত সংগ্রহ রয়েছে। সবচেয়ে অনন্য বিষয় হলো—এই পাঠাগারে বই পড়ার জন্য টাকার প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন কেবল আগ্রহ আর মননশীল সময়।
পাঠাগারের নিয়মিত আয়োজনগুলো যেমন—পাঠচক্র, আবৃত্তি কর্মশালা, বক্তৃতা প্রশিক্ষণ, প্রবন্ধ পাঠ—এসব আয়োজন শিশুদের জ্ঞানের পাশাপাশি নৈতিকতা, শুদ্ধ ভাষাচর্চা ও নেতৃত্বগুণ বিকাশে এক অসাধারণ ভূমিকা রাখছে। গ্রামীণ সমাজে যেখানে একটি ভালো শিক্ষকের অভাবেই অনেক সম্ভাবনা ঝরে যায়, সেখানে এই পাঠাগার যেন সেই সম্ভাবনাগুলোকে পুনরুজ্জীবিত করার প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠছে।
আমি যখন নিবন্ধন ফরম পূরণ করছিলাম, মনে হচ্ছিল আমি যেন এক নতুন আত্মিক জন্ম নিচ্ছি—আবার ফিরে আসছি বইয়ের জগতে, জ্ঞানের রাজ্যে। আমি কেবল পাঠক হিসেবে নয়, একজন সংগঠক ও শুভসংঘের একজন সক্রিয় সদস্য হিসেবেও এই মানবিক বিপ্লবে যুক্ত থাকার সংকল্প করেছি। একজন শিক্ষক হিসেবে আমার দায়িত্ব শুধু শ্রেণিকক্ষে সীমাবদ্ধ নয়—সমাজ গড়ার প্রতিটি প্রয়াসে যুক্ত হওয়াই আমার সত্যিকারের পরিচয়।
আমার স্বপ্ন, এই পাঠাগারকে কেন্দ্র করে একদিন গড়ে উঠবে একটি শক্তিশালী গ্রামীণ পাঠচর্চা আন্দোলন—যার মাধ্যমে কাপাসিয়া হবে এক আলোকিত বাংলাদেশ গড়ার মডেল। স্কুলপড়ুয়া শিশু থেকে শুরু করে তরুণ-তরুণী ও প্রবীণ ব্যক্তিরাও এখানে খুঁজে পাবেন জ্ঞান, স্মৃতি, ও অনুপ্রেরণার আশ্রয়। গবেষণা, সাহিত্য সন্ধ্যা, স্বেচ্ছাসেবী প্রশিক্ষণ থেকে শুরু করে প্রযুক্তিনির্ভর ডিজিটাল লার্নিং—এই পাঠাগার একে একে সেই সব দিগন্ত উন্মোচন করছে।
এই নিঃশব্দ বিপ্লবটি প্রমাণ করে—একটি বই, একটি পাঠাগার, এবং একজন দায়বদ্ধ মানুষ বদলে দিতে পারে একটি অঞ্চল, একটি সমাজ, এমনকি একটি জাতির ভবিষ্যৎ। চর খিরাটির এই পাঠাগার তাই শুধু একটি স্থাপনা নয়; এটি হচ্ছে নেতৃত্ব, মানবিকতা ও মূল্যবোধ গঠনের এক আলোকিত সূতিকাগার।
মালালা ইউসুফজাই যেমন বলেছেন,
“একটি বই, একটি শিশু, একজন শিক্ষক এবং একটি কলম—এই চারটি জিনিসই বদলে দিতে পারে পুরো পৃথিবী।”
এই বিশ্বাসকে বাস্তবে রূপ দিচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘের এই পাঠাগার। আমি বিশ্বাস করি—এই পাঠাগার একদিন হয়ে উঠবে বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রামীণ পাঠানুরাগীর আত্মিক ঠিকানা।
তৌফিক সুলতান-প্রভাষক, ব্রেভ জুবিল্যান্ট স্কলার্স অফ মনোহরদী মডেল কলেজ (বি জে এস এম মডেল কলেজ), মনোহরদী, নরসিংদী।
সদস্য, বসুন্ধরা শুভসংঘ (চর খিরাটি পাঠাগার)
towfiqsultan.help@gmail.com
01301483833
