কুষ্টিয়ায় স্ত্রীকেশ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক।
জাকির হোসেন।।
কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং এফ ব্লক এলাকায় স্ত্রী উর্মি খাতুনকে (৩৫) শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামী রানা খানের বিরুদ্ধে। পুলিশ জানায়,১০ই আগস্ট রাত ১০টার দিকে স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে হাউজিং এলাকার এফ ব্লকের একটি ভাড়া বাসা থেকে উর্মির মরদেহ উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছেন অভিযুক্ত স্বামী।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশাররফ হোসেন জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের জেরেই এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। নিহত উর্মি কুষ্টিয়া সদর উপজেলার জিয়ারখী ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের মহিম মন্ডলের মেয়ে। প্রায় পাঁচ বছর আগে মিরপুর উপজেলার পোড়াদহ এলাকার রানা খানের সঙ্গে তার দ্বিতীয় বিয়ে হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দাম্পত্য জীবনে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে কলহ চলছিল। ২দিন আগে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে রানা খানের মারপিট ও শ্বাসরোধে উর্মির মৃত্যু হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। পরে মরদেহ ঘরে রেখেই পালিয়ে যান তিনি।
নিহত উর্মি ও রানা দম্পতি কাপড় ও খাবারের দোকান দিয়ে ব্যবসা করতেন। হাউজিং এফ ব্লক এলাকায় একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন তারা। পুলিশ জানিয়েছে, পলাতক রানাকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে এবং ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
জাকির হোসেন।।
কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং এফ ব্লক এলাকায় স্ত্রী উর্মি খাতুনকে (৩৫) শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামী রানা খানের বিরুদ্ধে। পুলিশ জানায়,১০ই আগস্ট রাত ১০টার দিকে স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে হাউজিং এলাকার এফ ব্লকের একটি ভাড়া বাসা থেকে উর্মির মরদেহ উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছেন অভিযুক্ত স্বামী।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশাররফ হোসেন জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের জেরেই এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। নিহত উর্মি কুষ্টিয়া সদর উপজেলার জিয়ারখী ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের মহিম মন্ডলের মেয়ে। প্রায় পাঁচ বছর আগে মিরপুর উপজেলার পোড়াদহ এলাকার রানা খানের সঙ্গে তার দ্বিতীয় বিয়ে হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দাম্পত্য জীবনে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে কলহ চলছিল। ২দিন আগে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে রানা খানের মারপিট ও শ্বাসরোধে উর্মির মৃত্যু হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। পরে মরদেহ ঘরে রেখেই পালিয়ে যান তিনি।
নিহত উর্মি ও রানা দম্পতি কাপড় ও খাবারের দোকান দিয়ে ব্যবসা করতেন। হাউজিং এফ ব্লক এলাকায় একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন তারা। পুলিশ জানিয়েছে, পলাতক রানাকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে এবং ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
কুষ্টিয়ায় স্ত্রীকেশ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক।
জাকির হোসেন।।
কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং এফ ব্লক এলাকায় স্ত্রী উর্মি খাতুনকে (৩৫) শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামী রানা খানের বিরুদ্ধে। পুলিশ জানায়,১০ই আগস্ট রাত ১০টার দিকে স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে হাউজিং এলাকার এফ ব্লকের একটি ভাড়া বাসা থেকে উর্মির মরদেহ উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছেন অভিযুক্ত স্বামী।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশাররফ হোসেন জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের জেরেই এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। নিহত উর্মি কুষ্টিয়া সদর উপজেলার জিয়ারখী ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের মহিম মন্ডলের মেয়ে। প্রায় পাঁচ বছর আগে মিরপুর উপজেলার পোড়াদহ এলাকার রানা খানের সঙ্গে তার দ্বিতীয় বিয়ে হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দাম্পত্য জীবনে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে কলহ চলছিল। ২দিন আগে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে রানা খানের মারপিট ও শ্বাসরোধে উর্মির মৃত্যু হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। পরে মরদেহ ঘরে রেখেই পালিয়ে যান তিনি।
নিহত উর্মি ও রানা দম্পতি কাপড় ও খাবারের দোকান দিয়ে ব্যবসা করতেন। হাউজিং এফ ব্লক এলাকায় একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন তারা। পুলিশ জানিয়েছে, পলাতক রানাকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে এবং ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
0 Comments
0 Shares
63 Views
0 Reviews