সুদের ফাঁদে সর্বস্বান্ত ব্যবসায়ী: বসতভিটা লিখে নিলেন টেবুনিয়ার আলমগীর, অভিযোগ ভুক্তভোগীর

পাবনা সদর উপজেলার দাপুনিয়া ইউনিয়নের পশ্চিম বনোগ্রামের এক ইটভাটা ব্যবসায়ী মোঃ ইমান হোসেন সুদের নামে নিজের বসতভিটা এবং জমি লিখে নেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন টেবুনিয়ার এক প্রভাবশালী ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে রোববার (২২ জুন) বিকালে প্রেসক্লাব পাবনার অডিটোরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তিনি এই অভিযোগ উত্থাপন করেন।

সংবাদ সম্মেলনে ইমান হোসেন বলেন, ব্যবসার প্রয়োজনে তিনি আলমগীর হোসেনের কাছ থেকে দাদন বাবদ ১৮ লাখ ৮০ হাজার টাকা নেন। পরবর্তীতে ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা পরিশোধ করলেও, আলমগীর হোসেন সুদের অজুহাতে তার কাছে ১৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা দাবি করতে থাকেন। টাকা দিতে বিলম্ব হওয়ায়, অভিযুক্ত আলমগীর হোসেন ভাড়াটে সন্ত্রাসী পাঠিয়ে ইমানের বাড়িতে গিয়ে প্রাণনাশের হুমকি দেন এবং পরিবারের সদস্যদের ভয়ভীতি দেখান।

ইমান হোসেন অভিযোগ করেন, তিনি যখন এই হুমকির ভিডিও ধারণ করতে যান, তখন তার মোবাইল ফোনটি ছিনিয়ে নেওয়া হয় এবং তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার চেষ্টা করা হয়। এক পর্যায়ে প্রতারণামূলকভাবে জমির দলিল তৈরি করতে গিয়ে বসতভিটাসহ তার মূল্যবান জমি নিজের নামে লিখে নেন আলমগীর হোসেন।

সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী ইমান হোসেন আরও বলেন, "আমি এখন সম্পূর্ণ নিঃস্ব। আমার মাথা গোঁজার ঠাঁইটুকুও কেড়ে নেওয়া হয়েছে। আমি চাই প্রশাসন এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিক। আমার জমি ও বসতভিটা যেন আমাকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।"

তিনি প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করে বলেন, সুদখোরদের এমন চক্রের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হলে আরও অনেক সাধারণ মানুষ এভাবে সর্বস্বান্ত হবে।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত আলমগীর হোসেনের বক্তব্য এখনো পাওয়া যায়নি।
সুদের ফাঁদে সর্বস্বান্ত ব্যবসায়ী: বসতভিটা লিখে নিলেন টেবুনিয়ার আলমগীর, অভিযোগ ভুক্তভোগীর পাবনা সদর উপজেলার দাপুনিয়া ইউনিয়নের পশ্চিম বনোগ্রামের এক ইটভাটা ব্যবসায়ী মোঃ ইমান হোসেন সুদের নামে নিজের বসতভিটা এবং জমি লিখে নেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন টেবুনিয়ার এক প্রভাবশালী ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে রোববার (২২ জুন) বিকালে প্রেসক্লাব পাবনার অডিটোরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তিনি এই অভিযোগ উত্থাপন করেন। সংবাদ সম্মেলনে ইমান হোসেন বলেন, ব্যবসার প্রয়োজনে তিনি আলমগীর হোসেনের কাছ থেকে দাদন বাবদ ১৮ লাখ ৮০ হাজার টাকা নেন। পরবর্তীতে ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা পরিশোধ করলেও, আলমগীর হোসেন সুদের অজুহাতে তার কাছে ১৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা দাবি করতে থাকেন। টাকা দিতে বিলম্ব হওয়ায়, অভিযুক্ত আলমগীর হোসেন ভাড়াটে সন্ত্রাসী পাঠিয়ে ইমানের বাড়িতে গিয়ে প্রাণনাশের হুমকি দেন এবং পরিবারের সদস্যদের ভয়ভীতি দেখান। ইমান হোসেন অভিযোগ করেন, তিনি যখন এই হুমকির ভিডিও ধারণ করতে যান, তখন তার মোবাইল ফোনটি ছিনিয়ে নেওয়া হয় এবং তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার চেষ্টা করা হয়। এক পর্যায়ে প্রতারণামূলকভাবে জমির দলিল তৈরি করতে গিয়ে বসতভিটাসহ তার মূল্যবান জমি নিজের নামে লিখে নেন আলমগীর হোসেন। সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী ইমান হোসেন আরও বলেন, "আমি এখন সম্পূর্ণ নিঃস্ব। আমার মাথা গোঁজার ঠাঁইটুকুও কেড়ে নেওয়া হয়েছে। আমি চাই প্রশাসন এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিক। আমার জমি ও বসতভিটা যেন আমাকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।" তিনি প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করে বলেন, সুদখোরদের এমন চক্রের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হলে আরও অনেক সাধারণ মানুষ এভাবে সর্বস্বান্ত হবে। এ বিষয়ে অভিযুক্ত আলমগীর হোসেনের বক্তব্য এখনো পাওয়া যায়নি।
Like
Yay
2
1 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 431 Views 0 Προεπισκόπηση
Eidok App https://eidok.com