• মাঠে কাজ করা সহজ না আমাদের যদি আইডি কার্ড না থাকে আপনাদের সাপোর্ট না পাই তাহলে ক্যামেরা ভাংছে দৌড়ানি দিছে ভুয়া সাংবাদিক বলে ডিসি মহোদয় কে অবহিত করা হলে আইডি সম্পাদক এর মোবাইল নম্বর চাই এই হলো আমাদের অবস্থা।
    মাঠে কাজ করা সহজ না আমাদের যদি আইডি কার্ড না থাকে আপনাদের সাপোর্ট না পাই তাহলে ক্যামেরা ভাংছে দৌড়ানি দিছে ভুয়া সাংবাদিক বলে ডিসি মহোদয় কে অবহিত করা হলে আইডি সম্পাদক এর মোবাইল নম্বর চাই এই হলো আমাদের অবস্থা।
    0 Kommentare 0 Geteilt 804 Ansichten 0 Bewertungen
  • কুষ্টিয়ায় তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রস্তাবনা নিয়ে গোলটেবিল বৈঠক

    জাকির হোসেন।। সারাদেশের ন্যায় কুষ্টিয়াতেও তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রস্তাবনা নিয়ে এক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় কুষ্টিয়ার সুইম ক্যাফে এন্ড পার্টি সেন্টারে হেযবুত তওহীদের কুষ্টিয়া জেলা শাখার আয়োজনে এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। আলোচনায় অংশ নেন জেলার সাংবাদিক, গণমাধ্যমকর্মী,শিক্ষক,আইনজীবী,বুদ্ধিজীবী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধি। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন হেযবুত তওহীদের কুষ্টিয়া জেলা শাখার সভাপতি মো. আক্কাস আলী। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. নিজাম উদ্দিন। তিনি তাঁর প্রবন্ধে বলেন,একটি রাষ্ট্রের শান্তি-শৃঙ্খলা নির্ভর করে সেই রাষ্ট্রের গৃহীত ব্যবস্থার উপর। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়,মানবসৃষ্ট কোনো মতবাদই পৃথিবীতে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি; বরং সংঘাত ও অন্যায় সৃষ্টি করেছে। একমাত্র আল্লাহ প্রদত্ত জীবনব্যবস্থাই ন্যায়,সাম্য ও সুবিচার প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম। তিনি আরও বলেন,আল্লাহর দেওয়া নীতির ভিত্তিতে গড়ে উঠা রাষ্ট্রব্যবস্থা জনগণের বাকস্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করবে। তবে মিথ্যা তথ্য প্রচার,অপবাদ, পরনিন্দা বা গোপন গোয়েন্দাগিরি ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। গণমাধ্যমের দায়িত্ব সত্য যাচাই করে নিরপেক্ষ তথ্য প্রচার করা। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহ-সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদ,কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মোখলেছুর রহমান সুমন এবং কুষ্টিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক আমির জসের উদ্দীন। সঞ্চালনায় ছিলেন খুলনা বিভাগীয় অর্থবিষয়ক সম্পাদক মো. কামাল হোসেন। বক্তারা বলেন, রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রতিটি খাতে আল্লাহর প্রদত্ত নীতিমালা অনুসরণ করা হলে সমাজে প্রকৃত শান্তি, ন্যায় ও সমতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব। মানবসৃষ্ট বিধান মানুষকে শান্তি দিতে ব্যর্থ প্রমাণিত হয়েছে, তাই চলমান সংকট নিরসনে আল্লাহর বিধান প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই। তাঁরা আরও বলেন, মুসলিমদের অনৈক্যই তাদের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা। তাই ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এখনই সময়। ঐক্যের মূল ভিত্তি হবে “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ হুকুমদাতা ও বিধানদাতা হিসেবে কেবল আল্লাহকে সর্বক্ষেত্রে মেনে নেওয়া। এই ঘোষণাই ব্যক্তি,গোষ্ঠী ও দলের ঊর্ধ্বে মুসলিম জাতিকে এক পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে। সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদ,সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জসের উদ্দীন,নারী ও শিশু স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক সুলতানা রাজিয়া,খুলনা বিভাগীয় নারী সম্পাদক জেরিন সাইয়ারা ও জেলা নারী সম্পাদক শারমিন খানম। গোলটেবিল বৈঠকে নেতাকর্মীদের উপচে পড়া উপস্থিতি ও উদ্দীপনা চোখে পড়ার মতো ছিল।
    কুষ্টিয়ায় তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রস্তাবনা নিয়ে গোলটেবিল বৈঠক জাকির হোসেন।। সারাদেশের ন্যায় কুষ্টিয়াতেও তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রস্তাবনা নিয়ে এক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় কুষ্টিয়ার সুইম ক্যাফে এন্ড পার্টি সেন্টারে হেযবুত তওহীদের কুষ্টিয়া জেলা শাখার আয়োজনে এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। আলোচনায় অংশ নেন জেলার সাংবাদিক, গণমাধ্যমকর্মী,শিক্ষক,আইনজীবী,বুদ্ধিজীবী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধি। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন হেযবুত তওহীদের কুষ্টিয়া জেলা শাখার সভাপতি মো. আক্কাস আলী। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. নিজাম উদ্দিন। তিনি তাঁর প্রবন্ধে বলেন,একটি রাষ্ট্রের শান্তি-শৃঙ্খলা নির্ভর করে সেই রাষ্ট্রের গৃহীত ব্যবস্থার উপর। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়,মানবসৃষ্ট কোনো মতবাদই পৃথিবীতে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি; বরং সংঘাত ও অন্যায় সৃষ্টি করেছে। একমাত্র আল্লাহ প্রদত্ত জীবনব্যবস্থাই ন্যায়,সাম্য ও সুবিচার প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম। তিনি আরও বলেন,আল্লাহর দেওয়া নীতির ভিত্তিতে গড়ে উঠা রাষ্ট্রব্যবস্থা জনগণের বাকস্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করবে। তবে মিথ্যা তথ্য প্রচার,অপবাদ, পরনিন্দা বা গোপন গোয়েন্দাগিরি ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। গণমাধ্যমের দায়িত্ব সত্য যাচাই করে নিরপেক্ষ তথ্য প্রচার করা। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহ-সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদ,কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মোখলেছুর রহমান সুমন এবং কুষ্টিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক আমির জসের উদ্দীন। সঞ্চালনায় ছিলেন খুলনা বিভাগীয় অর্থবিষয়ক সম্পাদক মো. কামাল হোসেন। বক্তারা বলেন, রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রতিটি খাতে আল্লাহর প্রদত্ত নীতিমালা অনুসরণ করা হলে সমাজে প্রকৃত শান্তি, ন্যায় ও সমতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব। মানবসৃষ্ট বিধান মানুষকে শান্তি দিতে ব্যর্থ প্রমাণিত হয়েছে, তাই চলমান সংকট নিরসনে আল্লাহর বিধান প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই। তাঁরা আরও বলেন, মুসলিমদের অনৈক্যই তাদের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা। তাই ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এখনই সময়। ঐক্যের মূল ভিত্তি হবে “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ হুকুমদাতা ও বিধানদাতা হিসেবে কেবল আল্লাহকে সর্বক্ষেত্রে মেনে নেওয়া। এই ঘোষণাই ব্যক্তি,গোষ্ঠী ও দলের ঊর্ধ্বে মুসলিম জাতিকে এক পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে। সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদ,সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জসের উদ্দীন,নারী ও শিশু স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক সুলতানা রাজিয়া,খুলনা বিভাগীয় নারী সম্পাদক জেরিন সাইয়ারা ও জেলা নারী সম্পাদক শারমিন খানম। গোলটেবিল বৈঠকে নেতাকর্মীদের উপচে পড়া উপস্থিতি ও উদ্দীপনা চোখে পড়ার মতো ছিল।
    0 Kommentare 0 Geteilt 2KB Ansichten 0 Bewertungen
  • কুতুবদিয়ায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

    কুতুবদিয়া প্রতিনিধি:

    কুতুবদিয়ায় শারদীয় দুর্গাপূজা যথাযথ ভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বুধবার সকালে কুতুবদিয়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ হলরুমে প্রস্তুতি সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ক্যথোয়াইপ্রু মারমা।

    সভায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ সাদাত হোসেন, কুতুবদিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আরমান হোসেন, উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ আবুছউদ্দিন, কুতুবদিয়া জামায়াতের আমীর আ.স.ম শাহারিয়ার চৌধুরী, লেমশীখালী ইউপি চেয়ারম্যান আকতার হোছাইন, দক্ষিণ ধূরুং ইউপি চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন আল আজাদ, কৈয়ারবিল ইউপি চেয়ারম্যান(ভারপ্রাপ্ত) শফিউল আলম কুতুবী, আলী আকবর ডেইল ইউপি চেয়ারম্যান(ভারপ্রাপ্ত) আকতার কামাল সিকদারসহ জনপ্রতিনিধি, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন মন্দির কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    সভায় আগামী শারদীয় দুর্গাপূজা যথাযথ ভাবে সম্পন্ন করার জন্য বিভিন্ন কমিটি গঠন, আইনশৃঙ্খলা ঠিক রাখা, দুর্গাপূজা শেষ না হওয়া পর্যন্ত রাজনৈতিক দল সব শ্রেণী পেশার মানুষের সহযোগিতা কামনা করেন।
    কুতুবদিয়ায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত কুতুবদিয়া প্রতিনিধি: কুতুবদিয়ায় শারদীয় দুর্গাপূজা যথাযথ ভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকালে কুতুবদিয়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ হলরুমে প্রস্তুতি সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ক্যথোয়াইপ্রু মারমা। সভায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ সাদাত হোসেন, কুতুবদিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আরমান হোসেন, উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ আবুছউদ্দিন, কুতুবদিয়া জামায়াতের আমীর আ.স.ম শাহারিয়ার চৌধুরী, লেমশীখালী ইউপি চেয়ারম্যান আকতার হোছাইন, দক্ষিণ ধূরুং ইউপি চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন আল আজাদ, কৈয়ারবিল ইউপি চেয়ারম্যান(ভারপ্রাপ্ত) শফিউল আলম কুতুবী, আলী আকবর ডেইল ইউপি চেয়ারম্যান(ভারপ্রাপ্ত) আকতার কামাল সিকদারসহ জনপ্রতিনিধি, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন মন্দির কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভায় আগামী শারদীয় দুর্গাপূজা যথাযথ ভাবে সম্পন্ন করার জন্য বিভিন্ন কমিটি গঠন, আইনশৃঙ্খলা ঠিক রাখা, দুর্গাপূজা শেষ না হওয়া পর্যন্ত রাজনৈতিক দল সব শ্রেণী পেশার মানুষের সহযোগিতা কামনা করেন।
    0 Kommentare 0 Geteilt 2KB Ansichten 0 Bewertungen
  • ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড তরুণ নেতৃত্বে নতুন দৃষ্টান্ত

    ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কৃতী সন্তান মো. খালেদ সাইফুল্লাহ অর্জন করেছেন তরুণ স্বেচ্ছাসেবীদের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি “ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড”। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের শাপলা হল মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস। তিনি খালেদ সাইফুল্লাহর হাতে ক্রেস্ট ও সনদপত্র তুলে দেন। অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা, নৌপরিবহন উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।




    গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে প্রতিবছর সামাজিক ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। এবছর সারাদেশ থেকে মাত্র ১২ জন তরুণকে নির্বাচিত করা হয়েছে। শিক্ষা, বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত দুইজনের মধ্যে একজন হলেন নলছিটির মো. খালেদ সাইফুল্লাহ। তিনি বরিশাল বিভাগ থেকে একমাত্র মনোনীত ব্যক্তি হিসেবে সম্মান অর্জন করেছেন।




    খালেদ সাইফুল্লাহ ২০২০ সালে “তারুণ্যের নলছিটি” নামক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন এবং সভাপতি হিসেবে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। সংগঠনটি শিক্ষা, বিজ্ঞান, সচেতনতা, মানবিকতা ও নেতৃত্ব বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। তার নেতৃত্বে Team STEM স্থানীয় শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানচর্চায় উদ্বুদ্ধ করেছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি “CARO” প্রতিষ্ঠা করে সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশ ও বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থার নতুন মডেল তৈরিতে কাজ করছেন। তার উদ্ভাবিত Youth Political Leadership Simulation Model তরুণদের হাতে-কলমে নীতি, নেতৃত্ব ও এডভোকেসি শেখাচ্ছে।




    পুরস্কার গ্রহণের পর খালেদ সাইফুল্লাহ বলেন, মাধ্যমিক পর্যায় থেকেই তিনি দেশপ্রেম ও সামাজিক দায়বদ্ধতার চেতনায় বন্ধুদের নিয়ে স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন। এ অর্জন তার একার নয়, বরং যারা সবসময় পাশে থেকে সহযোগিতা করেছেন তাদের সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফল। তিনি এই পুরস্কার উৎসর্গ করেছেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের নামে।




    প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অনুষ্ঠানে বলেন, তরুণ ও যুবকরা দেশের মূল চালিকাশক্তি। তারা যখন জেগে ওঠে তখন কোনো শক্তি তাদের দমিয়ে রাখতে পারে না। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তারই প্রমাণ মিলেছে। তিনি আরও বলেন, স্বেচ্ছাসেবা কেবল মানবকল্যাণ নয়, এটি আত্মউন্নয়ন, চরিত্র গঠন ও নেতৃত্ব বিকাশের এক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তরুণদের মেধা, সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী শক্তি দেশের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে একটি উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলবে।




    অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে শিক্ষা, বিজ্ঞান, তথ্যপ্রযুক্তি ও কারিগরি ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ঝালকাঠির মো. খালেদ সাইফুল্লাহ এবং গাইবান্ধার মো. শাহাদৎ হোসেনকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। পাশাপাশি যুব উন্নয়ন, জনসেবা, দেশপ্রেম, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে অবদানের জন্যও বিভিন্ন জেলার তরুণদের পুরস্কৃত করা হয়। পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রত্যেকে পেয়েছেন এক লাখ টাকা, একটি সম্মাননা ক্রেস্ট এবং সরকারি সনদপত্র।




    খালেদ সাইফুল্লাহ তার বক্তব্যে জানান, ছোটবেলা থেকে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তিনি যে পথচলা শুরু করেছিলেন, তা ধীরে ধীরে উপজেলা, জেলা হয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পৌঁছেছে। “তারুণ্যের নলছিটি”, “CARO” ও “Team STEM”–এর ব্যানারে তার কাজ স্থানীয় থেকে বৈশ্বিক পর্যায়ে তরুণদের শিক্ষা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও নেতৃত্ব বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে।




    বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের মাধ্যমে খালেদ সাইফুল্লাহর সঙ্গে আমার পরিচয়। তখন থেকেই তার কাজগুলো নিবিড়ভাবে দেখেছি। তার একাগ্রতা, মেধা ও সৃজনশীলতা সত্যিই প্রশংসনীয়। লেখালেখি, সংগঠন গড়ে তোলা এবং তরুণদের উদ্বুদ্ধ করার ক্ষেত্রে তার অগ্রগতি অনুকরণীয়।




    এ অর্জন শুধু খালেদ সাইফুল্লাহর নয়, বরং ঝালকাঠি তথা সমগ্র বরিশাল বিভাগের গৌরব। তরুণ প্রজন্মের জন্য তিনি হয়ে উঠেছেন প্রেরণার প্রতীক। রাষ্ট্রীয় এ স্বীকৃতি প্রমাণ করে, নিষ্ঠা ও কর্মনিষ্ঠা থাকলে তরুণরা সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সক্ষম।




    শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল

    — তৌফিক সুলতান
    Bangladesh Youth Award,
    ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড তরুণ নেতৃত্বে নতুন দৃষ্টান্ত ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কৃতী সন্তান মো. খালেদ সাইফুল্লাহ অর্জন করেছেন তরুণ স্বেচ্ছাসেবীদের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি “ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড”। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের শাপলা হল মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস। তিনি খালেদ সাইফুল্লাহর হাতে ক্রেস্ট ও সনদপত্র তুলে দেন। অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা, নৌপরিবহন উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে প্রতিবছর সামাজিক ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। এবছর সারাদেশ থেকে মাত্র ১২ জন তরুণকে নির্বাচিত করা হয়েছে। শিক্ষা, বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত দুইজনের মধ্যে একজন হলেন নলছিটির মো. খালেদ সাইফুল্লাহ। তিনি বরিশাল বিভাগ থেকে একমাত্র মনোনীত ব্যক্তি হিসেবে সম্মান অর্জন করেছেন। খালেদ সাইফুল্লাহ ২০২০ সালে “তারুণ্যের নলছিটি” নামক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন এবং সভাপতি হিসেবে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। সংগঠনটি শিক্ষা, বিজ্ঞান, সচেতনতা, মানবিকতা ও নেতৃত্ব বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। তার নেতৃত্বে Team STEM স্থানীয় শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানচর্চায় উদ্বুদ্ধ করেছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি “CARO” প্রতিষ্ঠা করে সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশ ও বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থার নতুন মডেল তৈরিতে কাজ করছেন। তার উদ্ভাবিত Youth Political Leadership Simulation Model তরুণদের হাতে-কলমে নীতি, নেতৃত্ব ও এডভোকেসি শেখাচ্ছে। পুরস্কার গ্রহণের পর খালেদ সাইফুল্লাহ বলেন, মাধ্যমিক পর্যায় থেকেই তিনি দেশপ্রেম ও সামাজিক দায়বদ্ধতার চেতনায় বন্ধুদের নিয়ে স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন। এ অর্জন তার একার নয়, বরং যারা সবসময় পাশে থেকে সহযোগিতা করেছেন তাদের সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফল। তিনি এই পুরস্কার উৎসর্গ করেছেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের নামে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অনুষ্ঠানে বলেন, তরুণ ও যুবকরা দেশের মূল চালিকাশক্তি। তারা যখন জেগে ওঠে তখন কোনো শক্তি তাদের দমিয়ে রাখতে পারে না। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তারই প্রমাণ মিলেছে। তিনি আরও বলেন, স্বেচ্ছাসেবা কেবল মানবকল্যাণ নয়, এটি আত্মউন্নয়ন, চরিত্র গঠন ও নেতৃত্ব বিকাশের এক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তরুণদের মেধা, সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী শক্তি দেশের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে একটি উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলবে। অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে শিক্ষা, বিজ্ঞান, তথ্যপ্রযুক্তি ও কারিগরি ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ঝালকাঠির মো. খালেদ সাইফুল্লাহ এবং গাইবান্ধার মো. শাহাদৎ হোসেনকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। পাশাপাশি যুব উন্নয়ন, জনসেবা, দেশপ্রেম, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে অবদানের জন্যও বিভিন্ন জেলার তরুণদের পুরস্কৃত করা হয়। পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রত্যেকে পেয়েছেন এক লাখ টাকা, একটি সম্মাননা ক্রেস্ট এবং সরকারি সনদপত্র। খালেদ সাইফুল্লাহ তার বক্তব্যে জানান, ছোটবেলা থেকে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তিনি যে পথচলা শুরু করেছিলেন, তা ধীরে ধীরে উপজেলা, জেলা হয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পৌঁছেছে। “তারুণ্যের নলছিটি”, “CARO” ও “Team STEM”–এর ব্যানারে তার কাজ স্থানীয় থেকে বৈশ্বিক পর্যায়ে তরুণদের শিক্ষা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও নেতৃত্ব বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের মাধ্যমে খালেদ সাইফুল্লাহর সঙ্গে আমার পরিচয়। তখন থেকেই তার কাজগুলো নিবিড়ভাবে দেখেছি। তার একাগ্রতা, মেধা ও সৃজনশীলতা সত্যিই প্রশংসনীয়। লেখালেখি, সংগঠন গড়ে তোলা এবং তরুণদের উদ্বুদ্ধ করার ক্ষেত্রে তার অগ্রগতি অনুকরণীয়। এ অর্জন শুধু খালেদ সাইফুল্লাহর নয়, বরং ঝালকাঠি তথা সমগ্র বরিশাল বিভাগের গৌরব। তরুণ প্রজন্মের জন্য তিনি হয়ে উঠেছেন প্রেরণার প্রতীক। রাষ্ট্রীয় এ স্বীকৃতি প্রমাণ করে, নিষ্ঠা ও কর্মনিষ্ঠা থাকলে তরুণরা সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সক্ষম। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল — তৌফিক সুলতান Bangladesh Youth Award,
    Love
    1
    0 Kommentare 0 Geteilt 3KB Ansichten 0 Bewertungen
  • বিজেএসএম মডেল কলেজে নতুন শিক্ষাবর্ষের ওরিয়েন্টেশনে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ নির্মাণের শপথ

    নতুন শিক্ষাবর্ষ মানেই নতুন স্বপ্ন, নতুন পরিকল্পনা আর নতুন অঙ্গীকার। প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য শিক্ষাজীবনের প্রথম দিনটি এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা। বিশেষ করে কলেজ ক্যাম্পাসে প্রথমবার প্রবেশ করা শিক্ষার্থীদের কাছে এটি যেন এক নতুন দুনিয়ায় পা রাখার মতো অনুভূতি। বিজেএসএম মডেল কলেজে আয়োজিত এবারের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম সেই অনুভূতিকে আরো প্রাণবন্ত করেছে। কলেজের প্রতিটি কোণ যেন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে নতুন আলো আর আশার বার্তা নিয়ে।

    প্রথম দিন থেকেই শিক্ষার্থীরা বুঝতে পেরেছে, তারা শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়নি—বরং তারা একটি বড় পরিবারের অংশ হয়ে উঠেছে। নতুন পরিবেশ, নতুন সহপাঠী আর নতুন শিক্ষকের সাথে পরিচিত হওয়ার মুহূর্তগুলো ছিল আনন্দ, কৌতূহল এবং চ্যালেঞ্জের এক অনন্য মিশ্রণ। সেই সাথে ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামের প্রতিটি ধাপ তাদের মানসিক প্রস্তুতিকে আরও দৃঢ় করেছে।

    প্রোগ্রামে উপস্থিত ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ, প্রভাষকবৃন্দ এবং শিক্ষক-শিক্ষিকারা। মোঃ শফিউল আলম, প্রভাষক, শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে প্রাণবন্ত বক্তব্য রাখেন। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, বিজেএসএম মডেল কলেজ একদিন শুধু স্থানীয় নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও নিজের পরিচিতি তুলে ধরবে। তার বক্তব্য শিক্ষার্থীদের মনে আত্মবিশ্বাস ও উচ্চাকাঙ্ক্ষার নতুন শিখা জ্বালিয়ে দেয়।

    আমি নিজে, প্রভাষক তৌফিক সুলতান, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ভবিষ্যৎ নির্মাণের কিছু দিক নিয়ে কথা বলার সুযোগ পাই। আমি তাদের বলেছি, কলেজ জীবন শুধু পড়াশোনার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি হলো প্রতিভা বিকাশের সোনালী সময়। শিক্ষার্থীরা চাইলে তাদের সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করে সমাজ ও জাতির কল্যাণে অবদান রাখতে পারে। আমি তাদের উৎসাহিত করেছি লেখালেখি করার জন্য—পত্রপত্রিকায় নিজেদের মতামত প্রকাশের জন্য, কারণ লেখনী হচ্ছে চিন্তা ও চেতনার সর্বোত্তম প্রকাশ। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের শিক্ষার্থীরা এই কলেজের প্রতিনিধিত্ব করবে শুধু ফলাফলের মাধ্যমে নয়, বরং জ্ঞান, সৃজনশীলতা এবং সামাজিক অবদানের মাধ্যমেও।

    অধ্যক্ষ মঞ্জিল মোল্লা শিক্ষার্থীদের প্রতি তার গভীর আন্তরিকতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা সব সময় যেন মনে রাখে—কলেজের শিক্ষকরা সবসময় তাদের পাশে আছেন। যেকোনো প্রয়োজনে তারা নির্দ্বিধায় শিক্ষকদের দ্বারস্থ হতে পারে। তার এই বক্তব্য শিক্ষার্থীদের মনে আস্থা এবং সুরক্ষার এক শক্তিশালী বার্তা পৌঁছে দেয়।

    শিক্ষিকা জাফরিন সুলতানা তার বক্তব্যে শিক্ষার্থীদের সাথে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি বলেন, কলেজে তারা সবসময় শিক্ষার্থীদের জন্য উপস্থিত থাকবেন। কোনো সমস্যা হলে শিক্ষার্থীরা যে কোনো সময় তার কাছে আসতে পারবে। শিক্ষার্থীদের সাথে শিক্ষকের এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক একটি উন্মুক্ত ও বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

    ওরিয়েন্টেশনে শিক্ষার্থীদের জন্য সহশিক্ষা কার্যক্রমের গুরুত্বও তুলে ধরা হয়। বিজেএসএম মডেল কলেজের সাহিত্য ক্লাব, বিজ্ঞান ক্লাব, সাংস্কৃতিক ক্লাব এবং ভাষা ক্লাব শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল বিকাশে অসাধারণ ভূমিকা রাখে। এসব কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা শুধু পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেয় না, বরং দলগত নেতৃত্ব, সমস্যা সমাধান এবং সামাজিক সচেতনতার মতো গুণাবলী অর্জন করে।

    আজকের ডিজিটাল যুগে প্রযুক্তি-নির্ভর শিক্ষা অপরিহার্য। আমাদের কলেজে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, ইন্টারনেট সুবিধা এবং আধুনিক ল্যাব রয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত করে। আমি শিক্ষার্থীদের বোঝাতে চেয়েছি, প্রতিযোগিতা এখন আর স্থানীয় পর্যায়ে সীমাবদ্ধ নয়। তাই তাদের এমনভাবে প্রস্তুত হতে হবে যেন তারা আন্তর্জাতিক মানদণ্ডেও নিজের অবস্থান তৈরি করতে পারে।

    ওরিয়েন্টেশনের সবচেয়ে আবেগঘন মুহূর্ত ছিল শিক্ষার্থীদের শপথ গ্রহণ। তারা প্রতিজ্ঞা করেছে, তারা নিয়মিত পড়াশোনা করবে, শিক্ষক-অভিভাবকের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে, নৈতিকতা বজায় রাখবে এবং দেশের কল্যাণে নিজেদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে। তাদের চোখের দীপ্তি আর কণ্ঠের দৃঢ়তা আমাদের সকলকে আশ্বস্ত করেছে যে, তারা সত্যিই ভবিষ্যৎ নির্মাণের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ।

    অভিভাবকদের উপস্থিতি অনুষ্ঠানটিকে আরও তাৎপর্যপূর্ণ করে তোলে। তারা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন যে, বিজেএসএম মডেল কলেজ শুধু শিক্ষার মান উন্নয়নে নয়, শিক্ষার্থীদের চরিত্র গঠনে এবং মানবিক গুণাবলীর বিকাশে কাজ করছে। অভিভাবকরা আশা প্রকাশ করেন, তাদের সন্তানরা এই কলেজ থেকে যোগ্য নাগরিক হয়ে বেরিয়ে আসবে।

    বিজেএসএম মডেল কলেজের নতুন শিক্ষাবর্ষের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম শিক্ষার্থীদের জন্য শুধু একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়—এটি ছিল এক নতুন যাত্রার সূচনা। শিক্ষার্থীরা বুঝে গেছে, শিক্ষা মানে শুধু পাঠ্যপুস্তক নয়, বরং চিন্তাশক্তি, নেতৃত্ব, মানবিকতা এবং সৃজনশীলতার বিকাশ। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের শিক্ষার্থীরা নিজেদের প্রতিভা ও অধ্যবসায় দিয়ে কলেজের সুনাম আরও উজ্জ্বল করবে।
    বিজেএসএম মডেল কলেজে নতুন শিক্ষাবর্ষের ওরিয়েন্টেশনে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ নির্মাণের শপথ নতুন শিক্ষাবর্ষ মানেই নতুন স্বপ্ন, নতুন পরিকল্পনা আর নতুন অঙ্গীকার। প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য শিক্ষাজীবনের প্রথম দিনটি এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা। বিশেষ করে কলেজ ক্যাম্পাসে প্রথমবার প্রবেশ করা শিক্ষার্থীদের কাছে এটি যেন এক নতুন দুনিয়ায় পা রাখার মতো অনুভূতি। বিজেএসএম মডেল কলেজে আয়োজিত এবারের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম সেই অনুভূতিকে আরো প্রাণবন্ত করেছে। কলেজের প্রতিটি কোণ যেন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে নতুন আলো আর আশার বার্তা নিয়ে। প্রথম দিন থেকেই শিক্ষার্থীরা বুঝতে পেরেছে, তারা শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়নি—বরং তারা একটি বড় পরিবারের অংশ হয়ে উঠেছে। নতুন পরিবেশ, নতুন সহপাঠী আর নতুন শিক্ষকের সাথে পরিচিত হওয়ার মুহূর্তগুলো ছিল আনন্দ, কৌতূহল এবং চ্যালেঞ্জের এক অনন্য মিশ্রণ। সেই সাথে ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামের প্রতিটি ধাপ তাদের মানসিক প্রস্তুতিকে আরও দৃঢ় করেছে। প্রোগ্রামে উপস্থিত ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ, প্রভাষকবৃন্দ এবং শিক্ষক-শিক্ষিকারা। মোঃ শফিউল আলম, প্রভাষক, শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে প্রাণবন্ত বক্তব্য রাখেন। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, বিজেএসএম মডেল কলেজ একদিন শুধু স্থানীয় নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও নিজের পরিচিতি তুলে ধরবে। তার বক্তব্য শিক্ষার্থীদের মনে আত্মবিশ্বাস ও উচ্চাকাঙ্ক্ষার নতুন শিখা জ্বালিয়ে দেয়। আমি নিজে, প্রভাষক তৌফিক সুলতান, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ভবিষ্যৎ নির্মাণের কিছু দিক নিয়ে কথা বলার সুযোগ পাই। আমি তাদের বলেছি, কলেজ জীবন শুধু পড়াশোনার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি হলো প্রতিভা বিকাশের সোনালী সময়। শিক্ষার্থীরা চাইলে তাদের সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করে সমাজ ও জাতির কল্যাণে অবদান রাখতে পারে। আমি তাদের উৎসাহিত করেছি লেখালেখি করার জন্য—পত্রপত্রিকায় নিজেদের মতামত প্রকাশের জন্য, কারণ লেখনী হচ্ছে চিন্তা ও চেতনার সর্বোত্তম প্রকাশ। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের শিক্ষার্থীরা এই কলেজের প্রতিনিধিত্ব করবে শুধু ফলাফলের মাধ্যমে নয়, বরং জ্ঞান, সৃজনশীলতা এবং সামাজিক অবদানের মাধ্যমেও। অধ্যক্ষ মঞ্জিল মোল্লা শিক্ষার্থীদের প্রতি তার গভীর আন্তরিকতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা সব সময় যেন মনে রাখে—কলেজের শিক্ষকরা সবসময় তাদের পাশে আছেন। যেকোনো প্রয়োজনে তারা নির্দ্বিধায় শিক্ষকদের দ্বারস্থ হতে পারে। তার এই বক্তব্য শিক্ষার্থীদের মনে আস্থা এবং সুরক্ষার এক শক্তিশালী বার্তা পৌঁছে দেয়। শিক্ষিকা জাফরিন সুলতানা তার বক্তব্যে শিক্ষার্থীদের সাথে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি বলেন, কলেজে তারা সবসময় শিক্ষার্থীদের জন্য উপস্থিত থাকবেন। কোনো সমস্যা হলে শিক্ষার্থীরা যে কোনো সময় তার কাছে আসতে পারবে। শিক্ষার্থীদের সাথে শিক্ষকের এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক একটি উন্মুক্ত ও বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ওরিয়েন্টেশনে শিক্ষার্থীদের জন্য সহশিক্ষা কার্যক্রমের গুরুত্বও তুলে ধরা হয়। বিজেএসএম মডেল কলেজের সাহিত্য ক্লাব, বিজ্ঞান ক্লাব, সাংস্কৃতিক ক্লাব এবং ভাষা ক্লাব শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল বিকাশে অসাধারণ ভূমিকা রাখে। এসব কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা শুধু পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেয় না, বরং দলগত নেতৃত্ব, সমস্যা সমাধান এবং সামাজিক সচেতনতার মতো গুণাবলী অর্জন করে। আজকের ডিজিটাল যুগে প্রযুক্তি-নির্ভর শিক্ষা অপরিহার্য। আমাদের কলেজে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, ইন্টারনেট সুবিধা এবং আধুনিক ল্যাব রয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত করে। আমি শিক্ষার্থীদের বোঝাতে চেয়েছি, প্রতিযোগিতা এখন আর স্থানীয় পর্যায়ে সীমাবদ্ধ নয়। তাই তাদের এমনভাবে প্রস্তুত হতে হবে যেন তারা আন্তর্জাতিক মানদণ্ডেও নিজের অবস্থান তৈরি করতে পারে। ওরিয়েন্টেশনের সবচেয়ে আবেগঘন মুহূর্ত ছিল শিক্ষার্থীদের শপথ গ্রহণ। তারা প্রতিজ্ঞা করেছে, তারা নিয়মিত পড়াশোনা করবে, শিক্ষক-অভিভাবকের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে, নৈতিকতা বজায় রাখবে এবং দেশের কল্যাণে নিজেদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে। তাদের চোখের দীপ্তি আর কণ্ঠের দৃঢ়তা আমাদের সকলকে আশ্বস্ত করেছে যে, তারা সত্যিই ভবিষ্যৎ নির্মাণের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। অভিভাবকদের উপস্থিতি অনুষ্ঠানটিকে আরও তাৎপর্যপূর্ণ করে তোলে। তারা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন যে, বিজেএসএম মডেল কলেজ শুধু শিক্ষার মান উন্নয়নে নয়, শিক্ষার্থীদের চরিত্র গঠনে এবং মানবিক গুণাবলীর বিকাশে কাজ করছে। অভিভাবকরা আশা প্রকাশ করেন, তাদের সন্তানরা এই কলেজ থেকে যোগ্য নাগরিক হয়ে বেরিয়ে আসবে। বিজেএসএম মডেল কলেজের নতুন শিক্ষাবর্ষের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম শিক্ষার্থীদের জন্য শুধু একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়—এটি ছিল এক নতুন যাত্রার সূচনা। শিক্ষার্থীরা বুঝে গেছে, শিক্ষা মানে শুধু পাঠ্যপুস্তক নয়, বরং চিন্তাশক্তি, নেতৃত্ব, মানবিকতা এবং সৃজনশীলতার বিকাশ। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের শিক্ষার্থীরা নিজেদের প্রতিভা ও অধ্যবসায় দিয়ে কলেজের সুনাম আরও উজ্জ্বল করবে।
    Love
    1
    0 Kommentare 0 Geteilt 2KB Ansichten 0 Bewertungen
  • কক্সবাজারের আনন্দভ্রমণ হয়ে গেল শোকের যাত্রা…
    গতকাল সাগরে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ হওয়া ক্রিকেটার মুশফিকের ভাতিজা আজ মৃ/ত অবস্থায় পাওয়া গেছে সমিতিপাড়া ১ নম্বর ওয়ার্ডে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আল্লাহ তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন, পরিবারকে ধৈর্য দিন।

    #sadstory #fb #satisfying #foryoupage #foryoupageシ #foryoupagereels #viralreels
    কক্সবাজারের আনন্দভ্রমণ হয়ে গেল শোকের যাত্রা… গতকাল সাগরে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ হওয়া ক্রিকেটার মুশফিকের ভাতিজা আজ মৃ/ত অবস্থায় পাওয়া গেছে সমিতিপাড়া ১ নম্বর ওয়ার্ডে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আল্লাহ তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন, পরিবারকে ধৈর্য দিন। 🤲😔 #sadstory #fb #satisfying #foryoupage #foryoupageシ #foryoupagereels #viralreels
    0 Kommentare 0 Geteilt 3KB Ansichten 0 Bewertungen
  • চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয় লোকজনের সংঘর্ষ হয়। আজ দুপুরে ক্যাম্পাসের দুই নম্বর গেটসংলগ্ন জোবরা গ্রামেছবি: মাহমুদ সরদার
    ভাড়া বাসার দারোয়ান এক ছাত্রীকে মারধর করেন—এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয় লোকজনের সংঘর্ষের পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে হাটহাজারী উপজেলা প্রশাসন। আগামীকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত এ ধারা বলবৎ থাকবে। আজ রোববার বেলা তিনটার দিকে উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মুমিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হাটহাজারী উপজেলার অধীন।উপজেলা প্রশাসনের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, হাটহাজারী উপজেলাধীন ফতেপুর ইউনিয়নের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট বাজারের পূর্ব দিক থেকে রেলগেট পর্যন্ত উভয় দিকের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি থাকবে। এ ছাড়া ২ নম্বর গেট এলাকায় সভা, সমাবেশ, বিক্ষোভ, গণজমায়েত কিংবা অস্ত্র পরিবহন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। উল্লিখিত এলাকায় পাঁচজনের বেশি ব্যক্তি একসঙ্গে চলাচল করতে পারবেন না।জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মুমিন প্রথম আলোকে বলেন, শান্তি ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।এর আগে গতকাল শনিবার রাত সোয়া ১২টা থেকে আজ দুপুর পর্যন্ত বিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে সহ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিন, প্রক্টর অধ্যাপক তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ ও অন্তত ১৮০ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, এ ঘটনায় তাঁদের পক্ষের আহত হয়েছেন ১০ থেকে ১২ জন।
    চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয় লোকজনের সংঘর্ষ হয়। আজ দুপুরে ক্যাম্পাসের দুই নম্বর গেটসংলগ্ন জোবরা গ্রামেছবি: মাহমুদ সরদার ভাড়া বাসার দারোয়ান এক ছাত্রীকে মারধর করেন—এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয় লোকজনের সংঘর্ষের পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে হাটহাজারী উপজেলা প্রশাসন। আগামীকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত এ ধারা বলবৎ থাকবে। আজ রোববার বেলা তিনটার দিকে উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মুমিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হাটহাজারী উপজেলার অধীন।উপজেলা প্রশাসনের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, হাটহাজারী উপজেলাধীন ফতেপুর ইউনিয়নের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট বাজারের পূর্ব দিক থেকে রেলগেট পর্যন্ত উভয় দিকের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি থাকবে। এ ছাড়া ২ নম্বর গেট এলাকায় সভা, সমাবেশ, বিক্ষোভ, গণজমায়েত কিংবা অস্ত্র পরিবহন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। উল্লিখিত এলাকায় পাঁচজনের বেশি ব্যক্তি একসঙ্গে চলাচল করতে পারবেন না।জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মুমিন প্রথম আলোকে বলেন, শান্তি ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।এর আগে গতকাল শনিবার রাত সোয়া ১২টা থেকে আজ দুপুর পর্যন্ত বিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে সহ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিন, প্রক্টর অধ্যাপক তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ ও অন্তত ১৮০ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, এ ঘটনায় তাঁদের পক্ষের আহত হয়েছেন ১০ থেকে ১২ জন।
    0 Kommentare 0 Geteilt 2KB Ansichten 0 Bewertungen
  • গোবিন্দগঞ্জে প্রেমের ফাঁদে ফেলে কলেজ ছাত্রকে অপহরণের ঘটনায়,আটক ২জন জেল হাজতে
    খায়রুল ইসলাম স্টাফ রিপোর্টার
    গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে এক কলেজ ছাত্রকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে অপহরনের ঘটনায় জড়িত বুজরুক বোয়ালিয়া প্রধান পাড়ার নয়ন মিয়ার ছেলে শুভ মিয়া ওরফে সেলিম ও গুমানীগঞ্জ ইউনিয়নের কুড়িপাইকা গ্রামের আজিজার রহমানের ছেলে মামুন আকন্দকে আটক করে জেল হাজতে প্রেরন করেছে পুলিশ।
    গোবিন্দগঞ্জ থানা পুলিশ জানায়, সাঘাটা উপজেলার কচুয়া ইউনিয়নের রামনগর গ্রামের হাবিজার রহমানের ছেলে কলেজ ছাত্র স্বাধীন প্রধানকে অচেনা নাম্বার থেকে এক মেয়ের মাধ্যমে কথা বলে প্রেমের ফাঁদে ফেলে,এই অনুযায়ী সাক্ষাৎ করার জন্য ২৯ আগষ্ট ২০২৫ইং সন্ধায় কলেজ ছাত্র স্বাধীন তার চাচাতো ভাই কে,এম স্বপন আলীকে নিয়ে গোবিন্দগঞ্জ মৎস্য আড়ৎ এলাকায় গেলে ওত পেতে থাকা ব্যক্তিরা ওই ছেলে মেয়ের সাথে খারাপ সম্পর্ক আছে এমন অপবাদ দিয়ে ব্লাক মেইল করে, প্রথমে দুজনকে ঝিলপাড়ার একটি বাসায় আটকে রাখলে, ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে কে,এম স্বপন আলী দৌঁড়ে পালিয়ে যায়।এরি মধ্যে স্বাধীনকে অপহরন করে অজ্ঞাত স্থানে রেখে এক লক্ষটাকা দাবী করে,এবং বিকাশে তার দাবীকৃত মুক্তিপনের ৫হাজার টাকা নেয়।এ ঘটনার পর, কে,এম স্বপন আলী পুলিশের জরুরী সেবা ৯৯৯ কল দিলে,খবর পেয়ে গোবিন্দগঞ্জ থানার এস, আই আনিসুজ্জামান শনিবার বিকালে সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স নিয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে,পার্শ্ববর্তী শিবগঞ্জ উপজেলার দাঁড়িদহ এলাকা থেকে ভিকটিম কলেজ ছাত্র স্বাধীনকে উদ্ধার করে।
    এঘটনায় জড়িত থাকায় শুভ মিয়া ওরফে সেলিম ও মামুন আকন্দকে আটক করে।এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শুভ মিয়া,মামুন আকন্দ, আতাউর রহমান, শাকিল মিয়া ও আল আমিন সহ অজ্ঞাত ২/৩জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়।
    গোবিন্দগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ বুলবুল ইসলাম তাদেরকে আটককরে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে বলে জানান।
    গোবিন্দগঞ্জে প্রেমের ফাঁদে ফেলে কলেজ ছাত্রকে অপহরণের ঘটনায়,আটক ২জন জেল হাজতে খায়রুল ইসলাম স্টাফ রিপোর্টার গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে এক কলেজ ছাত্রকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে অপহরনের ঘটনায় জড়িত বুজরুক বোয়ালিয়া প্রধান পাড়ার নয়ন মিয়ার ছেলে শুভ মিয়া ওরফে সেলিম ও গুমানীগঞ্জ ইউনিয়নের কুড়িপাইকা গ্রামের আজিজার রহমানের ছেলে মামুন আকন্দকে আটক করে জেল হাজতে প্রেরন করেছে পুলিশ। গোবিন্দগঞ্জ থানা পুলিশ জানায়, সাঘাটা উপজেলার কচুয়া ইউনিয়নের রামনগর গ্রামের হাবিজার রহমানের ছেলে কলেজ ছাত্র স্বাধীন প্রধানকে অচেনা নাম্বার থেকে এক মেয়ের মাধ্যমে কথা বলে প্রেমের ফাঁদে ফেলে,এই অনুযায়ী সাক্ষাৎ করার জন্য ২৯ আগষ্ট ২০২৫ইং সন্ধায় কলেজ ছাত্র স্বাধীন তার চাচাতো ভাই কে,এম স্বপন আলীকে নিয়ে গোবিন্দগঞ্জ মৎস্য আড়ৎ এলাকায় গেলে ওত পেতে থাকা ব্যক্তিরা ওই ছেলে মেয়ের সাথে খারাপ সম্পর্ক আছে এমন অপবাদ দিয়ে ব্লাক মেইল করে, প্রথমে দুজনকে ঝিলপাড়ার একটি বাসায় আটকে রাখলে, ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে কে,এম স্বপন আলী দৌঁড়ে পালিয়ে যায়।এরি মধ্যে স্বাধীনকে অপহরন করে অজ্ঞাত স্থানে রেখে এক লক্ষটাকা দাবী করে,এবং বিকাশে তার দাবীকৃত মুক্তিপনের ৫হাজার টাকা নেয়।এ ঘটনার পর, কে,এম স্বপন আলী পুলিশের জরুরী সেবা ৯৯৯ কল দিলে,খবর পেয়ে গোবিন্দগঞ্জ থানার এস, আই আনিসুজ্জামান শনিবার বিকালে সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স নিয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে,পার্শ্ববর্তী শিবগঞ্জ উপজেলার দাঁড়িদহ এলাকা থেকে ভিকটিম কলেজ ছাত্র স্বাধীনকে উদ্ধার করে। এঘটনায় জড়িত থাকায় শুভ মিয়া ওরফে সেলিম ও মামুন আকন্দকে আটক করে।এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শুভ মিয়া,মামুন আকন্দ, আতাউর রহমান, শাকিল মিয়া ও আল আমিন সহ অজ্ঞাত ২/৩জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়। গোবিন্দগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ বুলবুল ইসলাম তাদেরকে আটককরে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে বলে জানান।
    0 Kommentare 0 Geteilt 2KB Ansichten 0 Bewertungen
  • খাগড়াছড়িতে মায়ের হাতে বালিশ চাপায় মোঃ তৌহিদুল আলম আভান(১.৫) দেড় বছর নামের এক শিশুকে খু'ন করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

    নিহতের পরিবার খাগড়াছড়ি সদরের শান্তি নগর এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন। কেমনে পারে নিজের ছেলে কে মারতে ছিঃ

    যেখানে আমার মেয়েকে বড় একটা ধমক দিলেই ও ঘুমাইলে কতবার যে এটার জন্য সরি বলি,,কত আদর করি,,,নিজেকে কতটা অপরাধী ভাবি আর সেখানে এই মহিলা,,,কেমনে কি? মানে জাস্ট ভেবে পাচ্ছি না যখন বাচ্চাটা শ্বাস নেওয়ার জন্য ছটপট করছিলো এই মহিলা সেটা কেমনে সহ্য করে ছিলো 🥹🥹 কি যে বলি নিউজটা দেখেই মনটা খারাপ হয়ে গেলো কেমনে পারলো ও,,,কত কত মানুষ একটা বাচ্চার জন্য কত আহাজারি করতেছে,,,আর এই মহিলা পেয়ে তাকে কেমনে পারলো মেরে ফেলতে
    খাগড়াছড়িতে মায়ের হাতে বালিশ চাপায় মোঃ তৌহিদুল আলম আভান(১.৫) দেড় বছর নামের এক শিশুকে খু'ন করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। নিহতের পরিবার খাগড়াছড়ি সদরের শান্তি নগর এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন। কেমনে পারে নিজের ছেলে কে মারতে ছিঃ 💔 যেখানে আমার মেয়েকে বড় একটা ধমক দিলেই ও ঘুমাইলে কতবার যে এটার জন্য সরি বলি,,কত আদর করি,,,নিজেকে কতটা অপরাধী ভাবি আর সেখানে এই মহিলা,,,কেমনে কি? মানে জাস্ট ভেবে পাচ্ছি না যখন বাচ্চাটা শ্বাস নেওয়ার জন্য ছটপট করছিলো এই মহিলা সেটা কেমনে সহ্য করে ছিলো 🥹🥹 কি যে বলি নিউজটা দেখেই মনটা খারাপ হয়ে গেলো 😥 কেমনে পারলো ও,,,কত কত মানুষ একটা বাচ্চার জন্য কত আহাজারি করতেছে,,,আর এই মহিলা পেয়ে তাকে কেমনে পারলো মেরে ফেলতে 😣😣
    0 Kommentare 0 Geteilt 1KB Ansichten 0 Bewertungen
  • মহেশখালীতে মোবাইল ভিত্তিক জুয়া চক্রের মাস্টার এজেন্টসহ ২ জন আটক...

    নিজস্ব প্রতিবেদক::
    মহেশখালী উপজেলার হোয়ানক ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডে পুলিশের বিশেষ অভিযানে মোবাইল ভিত্তিক জুয়া চক্রের মাস্টার এজেন্ট মোঃ আলাউদ্দিন (৩৫) ও সহযোগী সুজন দে (২৭) আটক হয়েছেন।

    দায়িত্বরত এসআই মোঃ নাছিরের নেতৃত্বে বুধবার রাতে অভিযান চালানো হয়। আটককৃতদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া জন্য থানা হাজাতে নেওয়া হচ্ছে বলে জানা যায় ।

    আইন অনুযায়ী, মোবাইলে জুয়ার মাস্টার এজেন্ট হিসেবে জড়িত থাকার অপরাধে ২ বছরের কারাদণ্ড ও সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা জরিমানা হতে পারে।
    মহেশখালীতে মোবাইল ভিত্তিক জুয়া চক্রের মাস্টার এজেন্টসহ ২ জন আটক... নিজস্ব প্রতিবেদক:: মহেশখালী উপজেলার হোয়ানক ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডে পুলিশের বিশেষ অভিযানে মোবাইল ভিত্তিক জুয়া চক্রের মাস্টার এজেন্ট মোঃ আলাউদ্দিন (৩৫) ও সহযোগী সুজন দে (২৭) আটক হয়েছেন। দায়িত্বরত এসআই মোঃ নাছিরের নেতৃত্বে বুধবার রাতে অভিযান চালানো হয়। আটককৃতদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া জন্য থানা হাজাতে নেওয়া হচ্ছে বলে জানা যায় । আইন অনুযায়ী, মোবাইলে জুয়ার মাস্টার এজেন্ট হিসেবে জড়িত থাকার অপরাধে ২ বছরের কারাদণ্ড ও সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা জরিমানা হতে পারে।
    Love
    2
    0 Kommentare 0 Geteilt 969 Ansichten 0 Bewertungen
  • মিতু হত্যা মামলায় সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন খালাস পেলেন
    https://eyenewsbd.com/articles/read/mitu-htja-mamlaj-sangbadik-ilijas-hosen-khalas-pelen_20111.html
    মিতু হত্যা মামলায় সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন খালাস পেলেন https://eyenewsbd.com/articles/read/mitu-htja-mamlaj-sangbadik-ilijas-hosen-khalas-pelen_20111.html
    EYENEWSBD.COM
    মিতু হত্যা মামলায় সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন খালাস পেলেন | আই নিউজ বিডি
    মিথ্যা তথ্য প্রচারের অভিযোগে করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন খালাস পেয়েছেন।..
    Like
    2
    1 Kommentare 0 Geteilt 769 Ansichten 0 Bewertungen
  • আই নিউজ বিডির সকল রিপোর্টার, কন্ট্রিবিউটর ও সিটিজেন জার্নালিস্টদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা

    আই নিউজ বিডি একটি গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান হিসেবে বস্তুনিষ্ঠতা, স্বচ্ছতা এবং পেশাদারিত্বের সর্বোচ্চ মান বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের প্রতিষ্ঠানের সুনাম ও গ্রহণযোগ্যতা প্রতিটি সদস্যের ব্যক্তিগত সততা, শৃঙ্খলা এবং কাজের মানের ওপর নির্ভরশীল। এই লক্ষ্য পূরণে সকল রিপোর্টার, কন্ট্রিবিউটর এবং সিটিজেন জার্নালিস্টদের জন্য নিম্নোক্ত নীতিমালা কঠোরভাবে অনুসরণ করা বাধ্যতামূলক।

    ১. রিপোর্টারদের জন্য নির্দেশিকা:

    নিয়মিত সংবাদ প্রেরণ: প্রত্যেক রিপোর্টারকে তার নির্ধারিত কর্মক্ষেত্রের (Working Area) সকল গুরুত্বপূর্ণ ও জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট সংবাদ নিয়মিতভাবে প্রেরণ করতে হবে। সংবাদের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা রিপোর্টারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব।

    দায়বদ্ধতা ও সক্রিয়তা: দায়িত্ব পালনে কোনো প্রকার অবহেলা বা নিষ্ক্রিয়তা গ্রহণযোগ্য নয়। নিয়মিত সংবাদ প্রেরণে ব্যর্থ হলে বা নিষ্ক্রিয় থাকলে, কোনো পূর্ব বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই সংশ্লিষ্ট রিপোর্টারের অ্যাকাউন্ট সাময়িকভাবে স্থগিত (Temporary Block) বা স্থায়ীভাবে বাতিল করা হতে পারে।

    কনটেন্টের গুণগত মান:

    ভিডিও নিউজ: সকল ভিডিও নিউজের জন্য ১৯২০x১০৮০ পিক্সেলের হাই-ডেফিনিশন (HD) এবং প্রাসঙ্গিক থাম্বনেইল ব্যবহার করা আবশ্যক। অস্পষ্ট, নিম্নমানের বা অপ্রাসঙ্গিক থাম্বনেইল কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।

    ছবি: নিউজে ব্যবহৃত সকল ছবি অবশ্যই হাই-রেজুলেশন, স্পষ্ট এবং সংবাদের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। নিম্নমানের বা ঝাপসা ছবি ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে।

    ২. ভিডিও কনটেন্ট নির্মাতাদের জন্য নির্দেশিকা:

    অডিও-ভিজ্যুয়াল মান: ভিডিওর অডিও অবশ্যই পরিষ্কার এবং শ্রুতিমধুর হতে হবে। ভিজ্যুয়াল ঝাপসা বা অস্থিতিশীল (Shaky) হওয়া চলবে না। শব্দ বা দৃশ্যের নিম্নমান কনটেন্টটিকে সরাসরি অযোগ্য বলে গণ্য করবে।

    থাম্বনেইল: থাম্বনেইল হতে হবে নান্দনিক, আকর্ষণীয় এবং ভিডিওর মূল বার্তার প্রতিফলন। অপ্রয়োজনীয় গ্রাফিক্স বা ক্লিকবেট (Clickbait) কঠোরভাবে পরিহার করতে হবে।

    বিষয়বস্তু উপস্থাপন: ভিডিওর শুরুতেই মূল বিষয়বস্তু দর্শকদের সামনে তুলে ধরতে হবে। অপ্রাসঙ্গিক ভূমিকা বা দীর্ঘসূত্রিতা বর্জন করে মূল তথ্যে মনোনিবেশ করতে হবে।

    ৩. আর্টিকেল লেখকদের জন্য নির্দেশিকা:

    বস্তুনিষ্ঠতা ও নির্ভুলতা: প্রতিটি আর্টিকেল অবশ্যই তথ্যভিত্তিক, বস্তুনিষ্ঠ এবং ব্যাকরণগতভাবে নির্ভুল হতে হবে। বানান ভুল, ভাষাগত দুর্বলতা বা অসত্য তথ্য পরিবেশন করা চলবে না।

    শিরোনাম: শিরোনাম হতে হবে সংক্ষিপ্ত, প্রাসঙ্গিক এবং আকর্ষণীয়, যা পাঠকের কাছে সংবাদের মূলভাব পৌঁছে দিতে সক্ষম।

    তথ্যের সত্যতা যাচাই: কোনো প্রকার যাচাইবিহীন, অসত্য বা গুজবভিত্তিক কনটেন্ট প্রকাশনা একটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। প্রতিটি তথ্য প্রকাশের পূর্বে তার সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে।

    ৪. কন্ট্রিবিউটর ও সিটিজেন জার্নালিস্টদের জন্য নির্দেশিকা:

    নিয়মিত অংশগ্রহণ: প্রত্যেক কন্ট্রিবিউটর ও সিটিজেন জার্নালিস্টকে সপ্তাহে ন্যূনতম একটি (০১) ভিডিও বা একটি (০১) মানসম্মত আর্টিকেল জমা দিতে উৎসাহিত করা হচ্ছে।

    অ্যাকাউন্টের সক্রিয়তা: নিয়মিত এবং সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ না করলে আপনার অ্যাকাউন্ট সাময়িকভাবে ব্লক করা হতে পারে। আমাদের লক্ষ্য একটি সক্রিয় ও অংশগ্রহণমূলক কমিউনিটি তৈরি করা।

    কনটেন্টের প্রভাব: আপনার প্রেরিত কনটেন্ট যেন তথ্যবহুল, জনগুরুত্বপূর্ণ এবং সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

    চূড়ান্ত সতর্কতা:

    প্রতিষ্ঠানের কোনো সদস্য যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ভুয়া তথ্য ছড়ানো, পেশাগত অসততা বা নীতিমালার গুরুতর লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত হন, তবে তার বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিকভাবে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং তার অ্যাকাউন্ট স্থায়ীভাবে নিষ্ক্রিয় করা হবে।

    আই নিউজ বিডি তার কাজের মানের ক্ষেত্রে কোনো প্রকার আপস করতে প্রস্তুত নয়। মনে রাখবেন, আপনার একটি দুর্বল বা মানহীন কাজ কেবল আপনার ব্যক্তিগত ভাবমূর্তিকেই ক্ষুণ্ণ করে না, বরং এটি সমগ্র প্রতিষ্ঠানের অর্জিত সুনাম এবং বিশ্বাসযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।

    আমাদের লক্ষ্য: নির্ভুল তথ্য, গভীর বিশ্লেষণ এবং সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের মাধ্যমে জনগণের অবিচল আস্থা অর্জন করা। আসুন, আমরা সকলে মিলে শৃঙ্খলা, সততা ও পেশাদারিত্বের চর্চার মাধ্যমে আই নিউজ বিডি-কে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাই।

    এই নীতিমালা অবিলম্বে কার্যকর বলে গণ্য হবে।

    কর্তৃপক্ষ, আই নিউজ বিডি
    আই নিউজ বিডির সকল রিপোর্টার, কন্ট্রিবিউটর ও সিটিজেন জার্নালিস্টদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা আই নিউজ বিডি একটি গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান হিসেবে বস্তুনিষ্ঠতা, স্বচ্ছতা এবং পেশাদারিত্বের সর্বোচ্চ মান বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের প্রতিষ্ঠানের সুনাম ও গ্রহণযোগ্যতা প্রতিটি সদস্যের ব্যক্তিগত সততা, শৃঙ্খলা এবং কাজের মানের ওপর নির্ভরশীল। এই লক্ষ্য পূরণে সকল রিপোর্টার, কন্ট্রিবিউটর এবং সিটিজেন জার্নালিস্টদের জন্য নিম্নোক্ত নীতিমালা কঠোরভাবে অনুসরণ করা বাধ্যতামূলক। ১. রিপোর্টারদের জন্য নির্দেশিকা: নিয়মিত সংবাদ প্রেরণ: প্রত্যেক রিপোর্টারকে তার নির্ধারিত কর্মক্ষেত্রের (Working Area) সকল গুরুত্বপূর্ণ ও জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট সংবাদ নিয়মিতভাবে প্রেরণ করতে হবে। সংবাদের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা রিপোর্টারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব। দায়বদ্ধতা ও সক্রিয়তা: দায়িত্ব পালনে কোনো প্রকার অবহেলা বা নিষ্ক্রিয়তা গ্রহণযোগ্য নয়। নিয়মিত সংবাদ প্রেরণে ব্যর্থ হলে বা নিষ্ক্রিয় থাকলে, কোনো পূর্ব বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই সংশ্লিষ্ট রিপোর্টারের অ্যাকাউন্ট সাময়িকভাবে স্থগিত (Temporary Block) বা স্থায়ীভাবে বাতিল করা হতে পারে। কনটেন্টের গুণগত মান: ভিডিও নিউজ: সকল ভিডিও নিউজের জন্য ১৯২০x১০৮০ পিক্সেলের হাই-ডেফিনিশন (HD) এবং প্রাসঙ্গিক থাম্বনেইল ব্যবহার করা আবশ্যক। অস্পষ্ট, নিম্নমানের বা অপ্রাসঙ্গিক থাম্বনেইল কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। ছবি: নিউজে ব্যবহৃত সকল ছবি অবশ্যই হাই-রেজুলেশন, স্পষ্ট এবং সংবাদের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। নিম্নমানের বা ঝাপসা ছবি ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। ২. ভিডিও কনটেন্ট নির্মাতাদের জন্য নির্দেশিকা: অডিও-ভিজ্যুয়াল মান: ভিডিওর অডিও অবশ্যই পরিষ্কার এবং শ্রুতিমধুর হতে হবে। ভিজ্যুয়াল ঝাপসা বা অস্থিতিশীল (Shaky) হওয়া চলবে না। শব্দ বা দৃশ্যের নিম্নমান কনটেন্টটিকে সরাসরি অযোগ্য বলে গণ্য করবে। থাম্বনেইল: থাম্বনেইল হতে হবে নান্দনিক, আকর্ষণীয় এবং ভিডিওর মূল বার্তার প্রতিফলন। অপ্রয়োজনীয় গ্রাফিক্স বা ক্লিকবেট (Clickbait) কঠোরভাবে পরিহার করতে হবে। বিষয়বস্তু উপস্থাপন: ভিডিওর শুরুতেই মূল বিষয়বস্তু দর্শকদের সামনে তুলে ধরতে হবে। অপ্রাসঙ্গিক ভূমিকা বা দীর্ঘসূত্রিতা বর্জন করে মূল তথ্যে মনোনিবেশ করতে হবে। ৩. আর্টিকেল লেখকদের জন্য নির্দেশিকা: বস্তুনিষ্ঠতা ও নির্ভুলতা: প্রতিটি আর্টিকেল অবশ্যই তথ্যভিত্তিক, বস্তুনিষ্ঠ এবং ব্যাকরণগতভাবে নির্ভুল হতে হবে। বানান ভুল, ভাষাগত দুর্বলতা বা অসত্য তথ্য পরিবেশন করা চলবে না। শিরোনাম: শিরোনাম হতে হবে সংক্ষিপ্ত, প্রাসঙ্গিক এবং আকর্ষণীয়, যা পাঠকের কাছে সংবাদের মূলভাব পৌঁছে দিতে সক্ষম। তথ্যের সত্যতা যাচাই: কোনো প্রকার যাচাইবিহীন, অসত্য বা গুজবভিত্তিক কনটেন্ট প্রকাশনা একটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। প্রতিটি তথ্য প্রকাশের পূর্বে তার সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। ৪. কন্ট্রিবিউটর ও সিটিজেন জার্নালিস্টদের জন্য নির্দেশিকা: নিয়মিত অংশগ্রহণ: প্রত্যেক কন্ট্রিবিউটর ও সিটিজেন জার্নালিস্টকে সপ্তাহে ন্যূনতম একটি (০১) ভিডিও বা একটি (০১) মানসম্মত আর্টিকেল জমা দিতে উৎসাহিত করা হচ্ছে। অ্যাকাউন্টের সক্রিয়তা: নিয়মিত এবং সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ না করলে আপনার অ্যাকাউন্ট সাময়িকভাবে ব্লক করা হতে পারে। আমাদের লক্ষ্য একটি সক্রিয় ও অংশগ্রহণমূলক কমিউনিটি তৈরি করা। কনটেন্টের প্রভাব: আপনার প্রেরিত কনটেন্ট যেন তথ্যবহুল, জনগুরুত্বপূর্ণ এবং সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। 🚫 চূড়ান্ত সতর্কতা: প্রতিষ্ঠানের কোনো সদস্য যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ভুয়া তথ্য ছড়ানো, পেশাগত অসততা বা নীতিমালার গুরুতর লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত হন, তবে তার বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিকভাবে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং তার অ্যাকাউন্ট স্থায়ীভাবে নিষ্ক্রিয় করা হবে। আই নিউজ বিডি তার কাজের মানের ক্ষেত্রে কোনো প্রকার আপস করতে প্রস্তুত নয়। মনে রাখবেন, আপনার একটি দুর্বল বা মানহীন কাজ কেবল আপনার ব্যক্তিগত ভাবমূর্তিকেই ক্ষুণ্ণ করে না, বরং এটি সমগ্র প্রতিষ্ঠানের অর্জিত সুনাম এবং বিশ্বাসযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। আমাদের লক্ষ্য: নির্ভুল তথ্য, গভীর বিশ্লেষণ এবং সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের মাধ্যমে জনগণের অবিচল আস্থা অর্জন করা। আসুন, আমরা সকলে মিলে শৃঙ্খলা, সততা ও পেশাদারিত্বের চর্চার মাধ্যমে আই নিউজ বিডি-কে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাই। এই নীতিমালা অবিলম্বে কার্যকর বলে গণ্য হবে। কর্তৃপক্ষ, আই নিউজ বিডি
    Love
    1
    0 Kommentare 0 Geteilt 3KB Ansichten 0 Bewertungen
Weitere Ergebnisse
Eidok App https://eidok.com