• কুষ্টিয়ায় কেসিএফ আয়োজিত আলোচনা সভা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠিত।।

    জাকির হোসেন।। সংস্কৃতির রাজধানী কুষ্টিয়ায় প্রাণবন্ত এক সাংস্কৃতিক আড্ডায় মিলিত হলেন কুষ্টিয়ার বিভিন্ন সংগঠন ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা। কুষ্টিয়া কালচারাল ফোরাম (কেসিএফ) এর উদ্যোগে শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শহরের এন এস রোডের চিলিস ফুট পার্কে অনুষ্ঠিত হয় এই আলোচনা সভা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠান।

    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিমল থিয়েটারের সভাপতি ও কুষ্টিয়া চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক পারভেজ মাজমাদার। সভাপতিত্ব করেন কুষ্টিয়ার বিশিষ্ট সমাজসেবক, ভাবের হাটের সভাপতি এবং বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সক্রিয় সদস্য আব্দুর রাজ্জাক।

    সভায় বক্তারা কুষ্টিয়ার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, সংগীতচর্চার ধারাবাহিকতা এবং আধুনিক প্রজন্মকে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বিস্তৃত আলোচনা করেন। তাঁরা মনে করেন, লালন, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল ও বাউলগানের মতো ঐতিহ্যকে ধারণ করে কুষ্টিয়া দেশীয় সংস্কৃতির এক উজ্জ্বল বাতিঘর। এই ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে হলে সম্মিলিতভাবে কাজ করা জরুরি।

    প্রধান অতিথি পারভেজ মাজমাদার বলেন, “কুষ্টিয়া শুধু ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য নয়, সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও সারা দেশে অগ্রগণ্য। সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডকে বাঁচিয়ে রাখা মানে সমাজে মানবিকতা, সহমর্মিতা ও ইতিবাচক পরিবর্তন ধরে রাখা।”

    সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক তাঁর বক্তব্যে বলেন, “সংস্কৃতি হলো সমাজের প্রাণ। ভাবের হাট ও রেড ক্রিসেন্টের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি কেসিএফ-এর উদ্যোগও আমাদের তরুণ প্রজন্মকে মানবিক ও সাংস্কৃতিক চেতনার আলোয় আলোকিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।”

    আলোচনা শেষে মুক্ত মতবিনিময়ে কুষ্টিয়ার সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা সমস্যা ও সম্ভাবনার দিকগুলো উঠে আসে। বক্তারা কুষ্টিয়াকে একটি সংস্কৃতি রাজধানী ও“সংস্কৃতির মডেল জেলা” হিসেবে প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

    সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা স্তরের ব্যক্তিবর্গ, সংগঠক, শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী ও সাংবাদিকরা এই সভায় অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠান শেষে সবাইকে নিয়ে মিলনমেলা ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে আয়োজনটির সমাপ্তি ঘটে।
    কুষ্টিয়ায় কেসিএফ আয়োজিত আলোচনা সভা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠিত।। জাকির হোসেন।। সংস্কৃতির রাজধানী কুষ্টিয়ায় প্রাণবন্ত এক সাংস্কৃতিক আড্ডায় মিলিত হলেন কুষ্টিয়ার বিভিন্ন সংগঠন ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা। কুষ্টিয়া কালচারাল ফোরাম (কেসিএফ) এর উদ্যোগে শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শহরের এন এস রোডের চিলিস ফুট পার্কে অনুষ্ঠিত হয় এই আলোচনা সভা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিমল থিয়েটারের সভাপতি ও কুষ্টিয়া চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক পারভেজ মাজমাদার। সভাপতিত্ব করেন কুষ্টিয়ার বিশিষ্ট সমাজসেবক, ভাবের হাটের সভাপতি এবং বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সক্রিয় সদস্য আব্দুর রাজ্জাক। সভায় বক্তারা কুষ্টিয়ার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, সংগীতচর্চার ধারাবাহিকতা এবং আধুনিক প্রজন্মকে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বিস্তৃত আলোচনা করেন। তাঁরা মনে করেন, লালন, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল ও বাউলগানের মতো ঐতিহ্যকে ধারণ করে কুষ্টিয়া দেশীয় সংস্কৃতির এক উজ্জ্বল বাতিঘর। এই ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে হলে সম্মিলিতভাবে কাজ করা জরুরি। প্রধান অতিথি পারভেজ মাজমাদার বলেন, “কুষ্টিয়া শুধু ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য নয়, সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও সারা দেশে অগ্রগণ্য। সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডকে বাঁচিয়ে রাখা মানে সমাজে মানবিকতা, সহমর্মিতা ও ইতিবাচক পরিবর্তন ধরে রাখা।” সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক তাঁর বক্তব্যে বলেন, “সংস্কৃতি হলো সমাজের প্রাণ। ভাবের হাট ও রেড ক্রিসেন্টের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি কেসিএফ-এর উদ্যোগও আমাদের তরুণ প্রজন্মকে মানবিক ও সাংস্কৃতিক চেতনার আলোয় আলোকিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।” আলোচনা শেষে মুক্ত মতবিনিময়ে কুষ্টিয়ার সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা সমস্যা ও সম্ভাবনার দিকগুলো উঠে আসে। বক্তারা কুষ্টিয়াকে একটি সংস্কৃতি রাজধানী ও“সংস্কৃতির মডেল জেলা” হিসেবে প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা স্তরের ব্যক্তিবর্গ, সংগঠক, শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী ও সাংবাদিকরা এই সভায় অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠান শেষে সবাইকে নিয়ে মিলনমেলা ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে আয়োজনটির সমাপ্তি ঘটে।
    0 Commentarii 1 Distribuiri 1K Views 0 previzualizare
  • চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক জশনে জুলুছে ভীড়ের মধ্যে চাপা পড়ে ও গরমে হিট স্ট্রোক করে ০১ জন আশেকে রাসুল ইন্তেকাল করেছে।

    যদি কেউ ওনাকে চিনে থাকেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইমার্জেন্সিতে যোগাযোগ করুন।
    চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক জশনে জুলুছে ভীড়ের মধ্যে চাপা পড়ে ও গরমে হিট স্ট্রোক করে ০১ জন আশেকে রাসুল ইন্তেকাল করেছে। যদি কেউ ওনাকে চিনে থাকেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইমার্জেন্সিতে যোগাযোগ করুন।
    0 Commentarii 0 Distribuiri 873 Views 0 previzualizare
  • চট্টগ্রামের হাটহাজারীর ঐতিহাসিক মুহুরী হাট — যেখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাইকারি ক্রেতারা ছুটে আসেন মাছের পোনা কেনার জন্য।
    ভিডিওতে দেখুন মুহুরি হাটের ভেতরের কিছু না বলা গল্প…

    স্থান: মুহুরি হাট, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম
    একটি প্রামাণ্য ভিডিও Village Life 360 BD থেকে

    ---
    #মুহুরীহাট
    #VillageLife360BD
    #চট্টগ্রাম
    #হাটহাজারী
    #পোনারবাজার
    #মাছচাষ
    #পাইকারিবাজার
    #বাংলারগ্রাম
    #FishMarket
    #WholesaleFish
    #PonaBazaar
    #ChittagongFishMarket
    #BangladeshFisheries
    #LocalBusiness
    #গ্রামীণঅর্থনীতি
    চট্টগ্রামের হাটহাজারীর ঐতিহাসিক মুহুরী হাট — যেখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাইকারি ক্রেতারা ছুটে আসেন মাছের পোনা কেনার জন্য। 👉 ভিডিওতে দেখুন মুহুরি হাটের ভেতরের কিছু না বলা গল্প… 📍স্থান: মুহুরি হাট, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম 🎬 একটি প্রামাণ্য ভিডিও Village Life 360 BD থেকে --- #মুহুরীহাট #VillageLife360BD #চট্টগ্রাম #হাটহাজারী #পোনারবাজার #মাছচাষ #পাইকারিবাজার #বাংলারগ্রাম #FishMarket #WholesaleFish #PonaBazaar #ChittagongFishMarket #BangladeshFisheries #LocalBusiness #গ্রামীণঅর্থনীতি
    Like
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 3K Views 0 previzualizare
  • কুঁচে বাইম(প্রকাশ কুঁইচ্চে মাছ) ভিডিওতে যেটাকে আমরা সাধারণ মাছ ভাবি,
    ঠিক সেই কুঁচে বাইম মাছ আজ হয়ে উঠেছে বৈদেশিক আয় আর অসহায় মানুষের জীবিকার উৎস।

    চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন খাল-বিল ও জলাশয়ে পাওয়া যায় এই মাছটি।
    রাতের আঁধারে এরা বেশি সক্রিয় হয়, এবং মাংসাশী স্বভাবের কারণে জলজ কীটপতঙ্গ ও ছোট মাছ খেয়ে বাঁচে।

    এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য—
    চামড়া খুব পিচ্ছিল এবং এটি উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ এমনকি ঐতিহ্যবাহী ওষুধ তৈরিতেও ব্যবহার হয় চীনে।

    চীনের বাজারে এর ব্যাপক চাহিদা থাকায়
    বাংলাদেশ থেকে এই মাছ রপ্তানি করে অনেক রপ্তানিকারক আয় করছেন বৈদেশিক মুদ্রা,
    আর দেশের অনেক হতদরিদ্র জেলে পরিবার এই মাছ ধরেই চালাচ্ছেন তাদের সংসার।

    আমরা যা ফেলনা ভাবি, ঠিক সেটাই কারো জীবন বদলে দিতে পারে—
    এই কুঁচে বাইম তারই এক অনন্য উদাহরণ।”

    -
    কুঁচে বাইম—অসহায় মানুষের আয়ের উৎস, দেশের রপ্তানি সম্ভাবনার গর্ব।
    চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ধরা পড়ছে এই মাংসাশী মাছ।
    চীনে এর বিশাল চাহিদা থাকায়, অনেকেই আজ জীবিকা খুঁজে পেয়েছে এই মাছ ধরার মধ্য দিয়ে
    #কুঁচে_বাইম
    #মাছ_রপ্তানি #জীবিকার_উৎস
    #VillageLife360BD
    কুঁচে বাইম(প্রকাশ কুঁইচ্চে মাছ) ভিডিওতে যেটাকে আমরা সাধারণ মাছ ভাবি, ঠিক সেই কুঁচে বাইম মাছ আজ হয়ে উঠেছে বৈদেশিক আয় আর অসহায় মানুষের জীবিকার উৎস। চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন খাল-বিল ও জলাশয়ে পাওয়া যায় এই মাছটি। রাতের আঁধারে এরা বেশি সক্রিয় হয়, এবং মাংসাশী স্বভাবের কারণে জলজ কীটপতঙ্গ ও ছোট মাছ খেয়ে বাঁচে। এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য— চামড়া খুব পিচ্ছিল এবং এটি উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ এমনকি ঐতিহ্যবাহী ওষুধ তৈরিতেও ব্যবহার হয় চীনে। চীনের বাজারে এর ব্যাপক চাহিদা থাকায় বাংলাদেশ থেকে এই মাছ রপ্তানি করে অনেক রপ্তানিকারক আয় করছেন বৈদেশিক মুদ্রা, আর দেশের অনেক হতদরিদ্র জেলে পরিবার এই মাছ ধরেই চালাচ্ছেন তাদের সংসার। আমরা যা ফেলনা ভাবি, ঠিক সেটাই কারো জীবন বদলে দিতে পারে— এই কুঁচে বাইম তারই এক অনন্য উদাহরণ।” - কুঁচে বাইম—অসহায় মানুষের আয়ের উৎস, দেশের রপ্তানি সম্ভাবনার গর্ব। চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ধরা পড়ছে এই মাংসাশী মাছ। চীনে এর বিশাল চাহিদা থাকায়, অনেকেই আজ জীবিকা খুঁজে পেয়েছে এই মাছ ধরার মধ্য দিয়ে #কুঁচে_বাইম #মাছ_রপ্তানি #জীবিকার_উৎস #VillageLife360BD
    Like
    Love
    2
    0 Commentarii 0 Distribuiri 2K Views 0 previzualizare
  • ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের এক বছর পূর্তিতে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস-২০২৫’ উদযাপন করেছে কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলা জামায়াতে ইসলামী। এ উপলক্ষে আয়োজিত এক বিশাল গণমিছিল ও সমাবেশে হাজারো জনতার উপস্থিতি কুতুবদিয়ার রাজপথে এক অভূতপূর্ব গণজোয়ার সৃষ্টি করে।
    বুধবার (০৬ আগস্ট) বিকাল সাড়ে ৪টায় উপজেলার দরবার রাস্তার মাথা থেকে মিছিল শুরু হয়। জামায়াতের উপজেলা আমীর ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আ স ম শাহরিয়ার চৌধুরীর নেতৃত্বে মিছিলটি বড়ঘোপ বাজার প্রদক্ষিণ করে মুক্তমঞ্চে গিয়ে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
    বহু বছর পর আদালতের রায়ে ফিরিয়ে আনা জামায়াতের ঐতিহ্যবাহী ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীক এদিনের মিছিলের অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠে। প্রতীকটি বহন করেন বিভিন্ন ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা।
    সমাবেশে বক্তারা বলেন, “দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার বাংলাদেশকে একটি কারাগারে পরিণত করেছিলো। ভোটবিহীন ক্ষমতায় থেকে গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে। একবছর আগে ছাত্র-জনতা রক্ত দিয়ে গণ-অভ্যুত্থান ঘটায়, যেখানে দুই হাজারের অধিক ছাত্র শহীদ হন। কিন্তু সেই বর্বর হত্যাকাণ্ডের বিচার আজও হয়নি।”
    তারা আরও বলেন, “আদালতের রায়ের মাধ্যমে জামায়াতের রাজনীতি ও প্রতীক ফিরে পাওয়া জনগণের বিজয়। আগামী নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীককে বিজয়ী করতে হবে, এটাই শহীদদের প্রতি প্রকৃত শ্রদ্ধা।”
    সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন, কুতুবদিয়া উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা নুরুল আমিন, উপজেলা তারবিয়াত সম্পাদক মাওলানা আবদুস সাত্তার,প্রচার সম্পাদক রেজাউল করিম রাজু,কৈয়ারবিল ইউনিয়ন সভাপতি মাওলানা উসমান গণী,বড়ঘোপ ইউনিয়ন সভাপতি আহমদ নূর,উপজেলা শ্রমিক নেতা মাওলানা আবদুর রহমান,যুব নেতা রবিউল হোসাইন,ছাত্রশিবির সভাপতি মোহাম্মদ বিন ইব্রাহিম, উপজেলা জামায়াতের বিভিন্ন স্তরের শত শত নেতা-কর্মী এই কর্মসূচিতে অংশ নেন।
    ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের এক বছর পূর্তিতে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস-২০২৫’ উদযাপন করেছে কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলা জামায়াতে ইসলামী। এ উপলক্ষে আয়োজিত এক বিশাল গণমিছিল ও সমাবেশে হাজারো জনতার উপস্থিতি কুতুবদিয়ার রাজপথে এক অভূতপূর্ব গণজোয়ার সৃষ্টি করে। বুধবার (০৬ আগস্ট) বিকাল সাড়ে ৪টায় উপজেলার দরবার রাস্তার মাথা থেকে মিছিল শুরু হয়। জামায়াতের উপজেলা আমীর ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আ স ম শাহরিয়ার চৌধুরীর নেতৃত্বে মিছিলটি বড়ঘোপ বাজার প্রদক্ষিণ করে মুক্তমঞ্চে গিয়ে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। বহু বছর পর আদালতের রায়ে ফিরিয়ে আনা জামায়াতের ঐতিহ্যবাহী ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীক এদিনের মিছিলের অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠে। প্রতীকটি বহন করেন বিভিন্ন ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা। সমাবেশে বক্তারা বলেন, “দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার বাংলাদেশকে একটি কারাগারে পরিণত করেছিলো। ভোটবিহীন ক্ষমতায় থেকে গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে। একবছর আগে ছাত্র-জনতা রক্ত দিয়ে গণ-অভ্যুত্থান ঘটায়, যেখানে দুই হাজারের অধিক ছাত্র শহীদ হন। কিন্তু সেই বর্বর হত্যাকাণ্ডের বিচার আজও হয়নি।” তারা আরও বলেন, “আদালতের রায়ের মাধ্যমে জামায়াতের রাজনীতি ও প্রতীক ফিরে পাওয়া জনগণের বিজয়। আগামী নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীককে বিজয়ী করতে হবে, এটাই শহীদদের প্রতি প্রকৃত শ্রদ্ধা।” সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন, কুতুবদিয়া উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা নুরুল আমিন, উপজেলা তারবিয়াত সম্পাদক মাওলানা আবদুস সাত্তার,প্রচার সম্পাদক রেজাউল করিম রাজু,কৈয়ারবিল ইউনিয়ন সভাপতি মাওলানা উসমান গণী,বড়ঘোপ ইউনিয়ন সভাপতি আহমদ নূর,উপজেলা শ্রমিক নেতা মাওলানা আবদুর রহমান,যুব নেতা রবিউল হোসাইন,ছাত্রশিবির সভাপতি মোহাম্মদ বিন ইব্রাহিম, উপজেলা জামায়াতের বিভিন্ন স্তরের শত শত নেতা-কর্মী এই কর্মসূচিতে অংশ নেন।
    Like
    1
    1 Commentarii 0 Distribuiri 1K Views 0 previzualizare
  • আশুলিয়ায় এনসিপির জনসভা: Eye News BD’র ক্যামেরায় ঐতিহাসিক মুহূর্ত
    আশুলিয়ায় এনসিপির জনসভা: Eye News BD’র ক্যামেরায় ঐতিহাসিক মুহূর্ত
    Like
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 1K Views 0 previzualizare
  • যারা জুলাই স্বীকার করে না, তারা আমাদের কেউ না, জুলাই উইমেন্স ডে উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ঐতিহাসিক স্মৃতি পুনর্জাগরণ..
    https://eyenewsbd.com/articles/read/jara-julai-sbikar-kre-na-tara-amader-keu-na-julai-uimens-de-uplkshe-kendri-shhid-minare-oitihasik-smriti-punrjagrn_14653.html
    যারা জুলাই স্বীকার করে না, তারা আমাদের কেউ না, জুলাই উইমেন্স ডে উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ঐতিহাসিক স্মৃতি পুনর্জাগরণ.. https://eyenewsbd.com/articles/read/jara-julai-sbikar-kre-na-tara-amader-keu-na-julai-uimens-de-uplkshe-kendri-shhid-minare-oitihasik-smriti-punrjagrn_14653.html
    EYENEWSBD.COM
    যারা জুলাই স্বীকার করে না, তারা আমাদের কেউ না, জুলাই উইমেন্স ডে উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ঐতিহাসিক স্মৃতি পুনর্জাগরণ.. | আই নিউজ বিডি
    কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অনুষ্ঠিত জুলাই উইমেন্স ডে উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে জুলাই বিপ্লবের স্মৃতি পুনর্জাগরণ ও নারীর অধিকারের দাবিতে উন্মুক্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।..
    Like
    2
    1 Commentarii 0 Distribuiri 536 Views 0 previzualizare
  • যে কারণে সংঘটিত হয়েছিল পৃথিবীর প্রথম হত্যাকাণ্ড?

    আদিপিতা হজরত আদম (আ.)-এর দুই সন্তান হাবিল ও কাবিলের মাধ্যমে পৃথিবীতে প্রথম হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছিল । হাবিল কাবিল দুই ভাই ছিলেন। কাবিল ছিলেন বড়, হাবিল ছিলেন ছোট। 

    দ্বন্দ্বে জড়িয়েছিলেন এই দুই ভাই। সমাধানের জন্য কোরবানির আয়োজন করেন তারা। তাদের মধ্যে আল্লাহ তায়ালা হাবিলের কোরবানী কবুল করেন আর কাবিলেরটি গ্রহণ হয়নি আল্লাহর দরবারে। এই ঘটনাকে নিজের জন্য লজ্জা ও অপমানজনক মনে করেন কাবিল। লজ্জা থেকে বাঁচতে প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে কাবিল নিজের ভাইকে হত্যা করেন।

    হাবিল কাবিল এই দুই ভাইয়ের মধ্যে দ্বন্দ্বের কারণ কী ছিল তা সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়নি । বেশির ভাগ ঐতিহাসিক এর পেছনে নারীঘটিত কারণ বর্ণনা করেন। এর ওপর ভিত্তি করে বলা হয়, ইতিহাসের প্রথম হত্যাকাণ্ডের পেছনে আছে একজন নারী। তবে গবেষক আলেমদের অনেকেই নারীঘটিত বিষয়টিকে বলেছেন ভিত্তিহীন।

    আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) বলেন, আদম পুত্রদ্বয়ের দ্বন্দ্বের কারণ নারীঘটিত বিষয় না। এর প্রকৃত কারণ ছিল হিংসা বা পরশ্রীকাতরতা। 

    পবিত্র কোরআনে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা বর্ণিত হয়েছে এভাবে-
     
    ‘আপনি তাদের আদম পুত্রদ্বয়ের যথার্থ ঘটনা শুনিয়ে দিন। যখন তারা উভয়ে কোরবানি পেশ করল। অতঃপর তাদের একজনের কোরবানি কবুল হলো। কিন্তু অপরজনের কোরবানি কবুল হলো না।

    তখন একজন বলল, আমি অবশ্যই তোমাকে হত্যা করব। জবাবে অপরজন বলল, আল্লাহ কেবল আল্লাহভীরুদের থেকেই কবুল করেন। যদি তুমি আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাত বাড়াও, আমি তোমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাত বাড়াব না। আমি বিশ্বপ্রভু আল্লাহকে ভয় করি। আমি মনে করি, এর ফলে তুমি আমাকে হত্যার পাপ ও তোমার অন্য পাপগুলোর বোঝা নিয়ে জাহান্নামবাসী হবে।

    আর সেটাই হলো অত্যাচারীদের কর্মফল। অতঃপর তার মন তাকে ভ্রাতৃহত্যায় প্ররোচিত করল এবং সে তাকে হত্যা করল। ফলে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হলো। অতঃপর আল্লাহ একটি কাক পাঠালেন। যে মাটি খনন করতে লাগল এটা দেখানোর জন্য যে কিভাবে সে তার ভাইয়ের মৃতদেহ দাফন করবে। সে বলল, হায়! আমি কি এই কাকটির মতোও হতে পারলাম না, যাতে আমি আমার ভাইয়ের মৃতদেহ দাফন করতে পারি। অতঃপর সে অনুতপ্ত হলো।
    (সুরা মায়িদা, আয়াত : ২৭-৩১)
    যে কারণে সংঘটিত হয়েছিল পৃথিবীর প্রথম হত্যাকাণ্ড? আদিপিতা হজরত আদম (আ.)-এর দুই সন্তান হাবিল ও কাবিলের মাধ্যমে পৃথিবীতে প্রথম হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছিল । হাবিল কাবিল দুই ভাই ছিলেন। কাবিল ছিলেন বড়, হাবিল ছিলেন ছোট।  দ্বন্দ্বে জড়িয়েছিলেন এই দুই ভাই। সমাধানের জন্য কোরবানির আয়োজন করেন তারা। তাদের মধ্যে আল্লাহ তায়ালা হাবিলের কোরবানী কবুল করেন আর কাবিলেরটি গ্রহণ হয়নি আল্লাহর দরবারে। এই ঘটনাকে নিজের জন্য লজ্জা ও অপমানজনক মনে করেন কাবিল। লজ্জা থেকে বাঁচতে প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে কাবিল নিজের ভাইকে হত্যা করেন। হাবিল কাবিল এই দুই ভাইয়ের মধ্যে দ্বন্দ্বের কারণ কী ছিল তা সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়নি । বেশির ভাগ ঐতিহাসিক এর পেছনে নারীঘটিত কারণ বর্ণনা করেন। এর ওপর ভিত্তি করে বলা হয়, ইতিহাসের প্রথম হত্যাকাণ্ডের পেছনে আছে একজন নারী। তবে গবেষক আলেমদের অনেকেই নারীঘটিত বিষয়টিকে বলেছেন ভিত্তিহীন। আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) বলেন, আদম পুত্রদ্বয়ের দ্বন্দ্বের কারণ নারীঘটিত বিষয় না। এর প্রকৃত কারণ ছিল হিংসা বা পরশ্রীকাতরতা।  পবিত্র কোরআনে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা বর্ণিত হয়েছে এভাবে-   ‘আপনি তাদের আদম পুত্রদ্বয়ের যথার্থ ঘটনা শুনিয়ে দিন। যখন তারা উভয়ে কোরবানি পেশ করল। অতঃপর তাদের একজনের কোরবানি কবুল হলো। কিন্তু অপরজনের কোরবানি কবুল হলো না। তখন একজন বলল, আমি অবশ্যই তোমাকে হত্যা করব। জবাবে অপরজন বলল, আল্লাহ কেবল আল্লাহভীরুদের থেকেই কবুল করেন। যদি তুমি আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাত বাড়াও, আমি তোমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাত বাড়াব না। আমি বিশ্বপ্রভু আল্লাহকে ভয় করি। আমি মনে করি, এর ফলে তুমি আমাকে হত্যার পাপ ও তোমার অন্য পাপগুলোর বোঝা নিয়ে জাহান্নামবাসী হবে। আর সেটাই হলো অত্যাচারীদের কর্মফল। অতঃপর তার মন তাকে ভ্রাতৃহত্যায় প্ররোচিত করল এবং সে তাকে হত্যা করল। ফলে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হলো। অতঃপর আল্লাহ একটি কাক পাঠালেন। যে মাটি খনন করতে লাগল এটা দেখানোর জন্য যে কিভাবে সে তার ভাইয়ের মৃতদেহ দাফন করবে। সে বলল, হায়! আমি কি এই কাকটির মতোও হতে পারলাম না, যাতে আমি আমার ভাইয়ের মৃতদেহ দাফন করতে পারি। অতঃপর সে অনুতপ্ত হলো। (সুরা মায়িদা, আয়াত : ২৭-৩১)
    0 Commentarii 0 Distribuiri 1K Views 0 previzualizare
  • পাকিস্তানে টিকটক অ্যাকাউন্ট ডিলিট না করায় বাবা হত্যা করেছেন মেয়েকে।

    পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে জনপ্রিয় ভিডিও-শেয়ারিং অ্যাপ টিকটক থেকে অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে অস্বীকৃতি জানানোয় মেয়েকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক বাবা । 

    পুলিশ জানায়, শুক্রবার (১১ জুলাই) মেয়েটির বাবা তাকে তার টিকটক অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে বলেছিলেন। মেয়েটি অস্বীকৃতি জানালে, হত্যা করেন তাকে।

    পুলিশ প্রতিবেদন অনুসারে, সম্মানের জন্য ১৬ বছর বয়সী মেয়েকে হত্যা করার পর পুলিশ গ্রেপ্তার করেন তাকে ।

    মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটিতে, অনলাইন সহ জনসমক্ষে কীভাবে আচরণ করতে হবে সে সম্পর্কে কঠোর নিয়ম না মানার জন্য প্রায়ই পরিবারের সদস্যদের হাতেই কঠিন শাস্তির শিকার হন নারীরা।

    তদন্তকারী পুলিশ জানায়, নিহতের পরিবার প্রথমে হত্যাকাণ্ডটিকে আত্মহত্যা হিসেবে চিত্রিত করার চেষ্টা করেছিল।

    গত মাসেই, সানা ইউসুফ নামের ১৭ বছর বয়সী এক টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারকে বাড়িতেই গুলি করে হত্যা করে এক ব্যক্তি। এই ইনফ্লুয়েন্সারের লক্ষ লক্ষ অনলাইন ফলোয়ার ছিল। সেখানে তিনি তার প্রিয় ক্যাফে, ত্বকের যত্নের পণ্য এবং ঐতিহ্যবাহী পোশাকের ভিডিও শেয়ার করতেন।পাকিস্তানে এটি নতুন কিছু নয়।

    গত বছর, একজন পাকিস্তানি ব্যক্তি তার বোনকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করার ভিডিও ধারণ করেন। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে, গ্রেপ্তার করা হয় চারজনকে। প্রেমিকের সঙ্গে বসে থাকার একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর ১৮ বছর বয়সী এক তরুণীকে হত্যা করেন তারা। পরে পুলিশ জানায়, ছবি এবং অ্যাকাউন্ট দুটিই ফেইক ছিল।

    ২০২১ সালে পাকিস্তানি-আমেরিকান প্রেমিক জহির জাফর, ২৭ বছর বয়সী নূর মুকাদামে নামের একটি তরুনীর শিরশ্ছেদ করে । বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার কারণে হত্যা করা হয় এই তরুনীকে। পরে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় জাফরকে।
    পাকিস্তানে টিকটক অ্যাকাউন্ট ডিলিট না করায় বাবা হত্যা করেছেন মেয়েকে। পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে জনপ্রিয় ভিডিও-শেয়ারিং অ্যাপ টিকটক থেকে অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে অস্বীকৃতি জানানোয় মেয়েকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক বাবা ।  পুলিশ জানায়, শুক্রবার (১১ জুলাই) মেয়েটির বাবা তাকে তার টিকটক অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে বলেছিলেন। মেয়েটি অস্বীকৃতি জানালে, হত্যা করেন তাকে। পুলিশ প্রতিবেদন অনুসারে, সম্মানের জন্য ১৬ বছর বয়সী মেয়েকে হত্যা করার পর পুলিশ গ্রেপ্তার করেন তাকে । মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটিতে, অনলাইন সহ জনসমক্ষে কীভাবে আচরণ করতে হবে সে সম্পর্কে কঠোর নিয়ম না মানার জন্য প্রায়ই পরিবারের সদস্যদের হাতেই কঠিন শাস্তির শিকার হন নারীরা। তদন্তকারী পুলিশ জানায়, নিহতের পরিবার প্রথমে হত্যাকাণ্ডটিকে আত্মহত্যা হিসেবে চিত্রিত করার চেষ্টা করেছিল। গত মাসেই, সানা ইউসুফ নামের ১৭ বছর বয়সী এক টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারকে বাড়িতেই গুলি করে হত্যা করে এক ব্যক্তি। এই ইনফ্লুয়েন্সারের লক্ষ লক্ষ অনলাইন ফলোয়ার ছিল। সেখানে তিনি তার প্রিয় ক্যাফে, ত্বকের যত্নের পণ্য এবং ঐতিহ্যবাহী পোশাকের ভিডিও শেয়ার করতেন।পাকিস্তানে এটি নতুন কিছু নয়। গত বছর, একজন পাকিস্তানি ব্যক্তি তার বোনকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করার ভিডিও ধারণ করেন। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে, গ্রেপ্তার করা হয় চারজনকে। প্রেমিকের সঙ্গে বসে থাকার একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর ১৮ বছর বয়সী এক তরুণীকে হত্যা করেন তারা। পরে পুলিশ জানায়, ছবি এবং অ্যাকাউন্ট দুটিই ফেইক ছিল। ২০২১ সালে পাকিস্তানি-আমেরিকান প্রেমিক জহির জাফর, ২৭ বছর বয়সী নূর মুকাদামে নামের একটি তরুনীর শিরশ্ছেদ করে । বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার কারণে হত্যা করা হয় এই তরুনীকে। পরে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় জাফরকে।
    0 Commentarii 0 Distribuiri 1K Views 0 previzualizare
  • বরিশাল বিভাগ — নদী-নালার শহর,
    ভাত-ইলিশের অঞ্চল

    বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত বরিশাল বিভাগ নদীমাতৃক সৌন্দর্য, কৃষি, ইলিশ মাছ ও ঐতিহ্যের জন্য পরিচিত।

    *জেলা:* ৬টি
    (বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, বরগুনা, ঝালকাঠি, পিরোজপুর)

    *উপজেলা/থানা:* প্রায় ৪২টি
    *গ্রাম:* প্রায় ৬,৫০০+
    *আয়তন:* আনুমানিক ১৩,২২৫ বর্গকিমি
    *জনসংখ্যা:* প্রায় ৮০ লাখ (২০২৪ অনুযায়ী আনুমানিক)
    *স্কুল:* ১০,০০০+ (সরকারি-বেসরকারি)
    *কলেজ:* ৮০০+
    *হাসপাতাল:* সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে প্রায় ১০০+
    *দর্শনীয় স্থান:* ৫০+
    – কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত, দুর্গাসাগর দীঘি, লেবুখালী ব্রিজ, কাঁকড়াবুনিয়া ম্যানগ্রোভ বন, গুঠিয়া মসজিদ, চর কুকরিমুকরি
    *হোটেল ও রিসোর্ট:* প্রায় ১০০+, কুয়াকাটায় আধুনিক মানের হোটেল বেশি

    *বিখ্যাত:*
    – *ইলিশ মাছ*, কুয়াকাটা দ্বৈত সুর্যোদয়-সুর্যাস্ত
    – বরিশালের *ভূমিকম্প-নিরাপদ মাটি*
    – *নদী বন্দর ও লঞ্চ ভ্রমণ*
    – সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও শান্তিপূর্ণ জীবনযাত্রা

    ---

    *বরিশাল বিভাগ—নদী, ইলিশ, প্রকৃতি আর ঐতিহ্যের মিলনস্থল।*

    #BarishalDivision #বাংলাদেশ #তথ্যভিত্তিক #পর্যটন #ইলিশ_রাজ্য #নদীর_দেশ

    আরো নির্দিষ্ট জেলা বা কোন তথ্য বিস্তারিত ভাবে জানতে চাইলে কমেন্ট করে জানাবেন।
    বরিশাল বিভাগ — নদী-নালার শহর, ভাত-ইলিশের অঞ্চল 🐟🚤 বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত বরিশাল বিভাগ নদীমাতৃক সৌন্দর্য, কৃষি, ইলিশ মাছ ও ঐতিহ্যের জন্য পরিচিত। 🔹 *জেলা:* ৬টি (বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, বরগুনা, ঝালকাঠি, পিরোজপুর) 🔹 *উপজেলা/থানা:* প্রায় ৪২টি 🔹 *গ্রাম:* প্রায় ৬,৫০০+ 🔹 *আয়তন:* আনুমানিক ১৩,২২৫ বর্গকিমি 🔹 *জনসংখ্যা:* প্রায় ৮০ লাখ (২০২৪ অনুযায়ী আনুমানিক) 🔹 *স্কুল:* ১০,০০০+ (সরকারি-বেসরকারি) 🔹 *কলেজ:* ৮০০+ 🔹 *হাসপাতাল:* সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে প্রায় ১০০+ 🔹 *দর্শনীয় স্থান:* ৫০+ – কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত, দুর্গাসাগর দীঘি, লেবুখালী ব্রিজ, কাঁকড়াবুনিয়া ম্যানগ্রোভ বন, গুঠিয়া মসজিদ, চর কুকরিমুকরি 🔹 *হোটেল ও রিসোর্ট:* প্রায় ১০০+, কুয়াকাটায় আধুনিক মানের হোটেল বেশি 🔸 *বিখ্যাত:* – *ইলিশ মাছ*, কুয়াকাটা দ্বৈত সুর্যোদয়-সুর্যাস্ত – বরিশালের *ভূমিকম্প-নিরাপদ মাটি* – *নদী বন্দর ও লঞ্চ ভ্রমণ* – সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও শান্তিপূর্ণ জীবনযাত্রা --- *বরিশাল বিভাগ—নদী, ইলিশ, প্রকৃতি আর ঐতিহ্যের মিলনস্থল।* #BarishalDivision #বাংলাদেশ #তথ্যভিত্তিক #পর্যটন #ইলিশ_রাজ্য #নদীর_দেশ আরো নির্দিষ্ট জেলা বা কোন তথ্য বিস্তারিত ভাবে জানতে চাইলে কমেন্ট করে জানাবেন।
    Like
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 2K Views 0 previzualizare
  • খুলনা বিভাগ — প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, শিল্প ও ঐতিহ্যের কেন্দ্র

    বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত খুলনা বিভাগ সুন্দরবন, শিল্প, নদী ও ঐতিহ্যের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত।

    *জেলা:* ১০টি
    (খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, যশোর, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মাগুরা, মেহেরপুর, নড়াইল, চুয়াডাঙ্গা)

    *উপজেলা/থানা:* প্রায় ৭৫+
    *গ্রাম:* আনুমানিক ১২,০০০+
    *স্কুল:* প্রায় ২০,০০০+ (সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে)
    *কলেজ:* ১,৫০০+
    *হাসপাতাল:* সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে ১৮০+
    *দর্শনীয় স্থান:* প্রায় ৬০+
    – *সুন্দরবন (UNESCO World Heritage), ষাট গম্বুজ মসজিদ, মহাস্মশান ঘাট, রূপসা নদী, শৈলকুপা জমিদার বাড়ি, ফুলতলা স্মৃতি মিউজিয়াম*
    *হোটেল/রিসোর্ট:* প্রায় ১৫০+ (খুলনা ও যশোরে আধুনিক মানের অনেক হোটেল রয়েছে)

    *বিখ্যাত:*
    – বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন *সুন্দরবন*
    – *চিংড়ি চাষ*, *তাল পাখা*, *ষাট গম্বুজ মসজিদ*, *খুলনার রূপসা শিল্পাঞ্চল*
    – যশোরের *খেজুরের গুড়* এবং কুষ্টিয়ার *লালন শাহ মাজার*
    – সাহিত্যে বিখ্যাত: *মাইকেল মধুসূদন, লালন ফকির*

    ---

    *খুলনা বিভাগ—সুন্দরবন, শিল্প, ইতিহাস আর গ্রামীণ ঐতিহ্যের অনন্য মিলন।*

    #KhulnaDivision #বাংলাদেশ #তথ্যভিত্তিক #পর্যটন #সুন্দরবন #ঐতিহ্য #শিল্প

    আরো নির্দিষ্ট জেলা বা কোন তথ্য বিস্তারিত ভাবে জানতে চাইলে কমেন্ট করে জানাবেন।
    খুলনা বিভাগ — প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, শিল্প ও ঐতিহ্যের কেন্দ্র 🐯🌾 বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত খুলনা বিভাগ সুন্দরবন, শিল্প, নদী ও ঐতিহ্যের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। 🔹 *জেলা:* ১০টি (খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, যশোর, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মাগুরা, মেহেরপুর, নড়াইল, চুয়াডাঙ্গা) 🔹 *উপজেলা/থানা:* প্রায় ৭৫+ 🔹 *গ্রাম:* আনুমানিক ১২,০০০+ 🔹 *স্কুল:* প্রায় ২০,০০০+ (সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে) 🔹 *কলেজ:* ১,৫০০+ 🔹 *হাসপাতাল:* সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে ১৮০+ 🔹 *দর্শনীয় স্থান:* প্রায় ৬০+ – *সুন্দরবন (UNESCO World Heritage), ষাট গম্বুজ মসজিদ, মহাস্মশান ঘাট, রূপসা নদী, শৈলকুপা জমিদার বাড়ি, ফুলতলা স্মৃতি মিউজিয়াম* 🔹 *হোটেল/রিসোর্ট:* প্রায় ১৫০+ (খুলনা ও যশোরে আধুনিক মানের অনেক হোটেল রয়েছে) 🔸 *বিখ্যাত:* – বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন *সুন্দরবন* – *চিংড়ি চাষ*, *তাল পাখা*, *ষাট গম্বুজ মসজিদ*, *খুলনার রূপসা শিল্পাঞ্চল* – যশোরের *খেজুরের গুড়* এবং কুষ্টিয়ার *লালন শাহ মাজার* – সাহিত্যে বিখ্যাত: *মাইকেল মধুসূদন, লালন ফকির* --- *খুলনা বিভাগ—সুন্দরবন, শিল্প, ইতিহাস আর গ্রামীণ ঐতিহ্যের অনন্য মিলন।* #KhulnaDivision #বাংলাদেশ #তথ্যভিত্তিক #পর্যটন #সুন্দরবন #ঐতিহ্য #শিল্প আরো নির্দিষ্ট জেলা বা কোন তথ্য বিস্তারিত ভাবে জানতে চাইলে কমেন্ট করে জানাবেন।
    Like
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 2K Views 0 previzualizare
  • * ঢাকা বিভাগ — বাংলাদেশের প্রাণকেন্দ্র*

    ঢাকা বিভাগ বাংলাদেশের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ ও অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী এলাকা। প্রশাসন, শিক্ষা, চিকিৎসা ও পর্যটনে এর ভূমিকা অপরিসীম।

    *জেলা:* ১৩টি
    (ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, রাজবাড়ী, টাঙ্গাইল, গোপালগঞ্জ)

    *থানা/উপজেলা:* প্রায় ৯৩টি
    *গ্রাম:* আনুমানিক ১৩,৫০০+
    *স্কুল:* সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে প্রায় ২০,০০০+
    *কলেজ:* প্রায় ১,৮০০+
    *হাসপাতাল:* সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে প্রায় ২০০+
    *দর্শনীয় স্থান:* ৮০+
    (লালবাগ কেল্লা, আহসান মঞ্জিল, জাতীয় স্মৃতিসৌধ, বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক, সোনারগাঁও জাদুঘর, পদ্মা সেতু)
    *হোটেল ও গেস্ট হাউস:* প্রায় ২৫০+, যার মধ্যে ৫০টির বেশি আন্তর্জাতিক মানের।

    ---

    *ঢাকা বিভাগ মানেই—ঐতিহ্য, আধুনিকতা আর অগ্রগতির মিলন।*

    *#DhakaDivision #বাংলাদেশ #তথ্যভিত্তিক #শিক্ষা #স্বাস্থ্য #পর্যটন*

    ---

    আরো নির্দিষ্ট জেলা বা কোন তথ্য বিস্তারিত ভাবে চাইলে কমেন্ট করে জানাবেন।
    *📍 ঢাকা বিভাগ — বাংলাদেশের প্রাণকেন্দ্র* ঢাকা বিভাগ বাংলাদেশের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ ও অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী এলাকা। প্রশাসন, শিক্ষা, চিকিৎসা ও পর্যটনে এর ভূমিকা অপরিসীম। 🔹 *জেলা:* ১৩টি (ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, রাজবাড়ী, টাঙ্গাইল, গোপালগঞ্জ) 🔹 *থানা/উপজেলা:* প্রায় ৯৩টি 🔹 *গ্রাম:* আনুমানিক ১৩,৫০০+ 🔹 *স্কুল:* সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে প্রায় ২০,০০০+ 🔹 *কলেজ:* প্রায় ১,৮০০+ 🔹 *হাসপাতাল:* সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে প্রায় ২০০+ 🔹 *দর্শনীয় স্থান:* ৮০+ (লালবাগ কেল্লা, আহসান মঞ্জিল, জাতীয় স্মৃতিসৌধ, বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক, সোনারগাঁও জাদুঘর, পদ্মা সেতু) 🔹 *হোটেল ও গেস্ট হাউস:* প্রায় ২৫০+, যার মধ্যে ৫০টির বেশি আন্তর্জাতিক মানের। --- *ঢাকা বিভাগ মানেই—ঐতিহ্য, আধুনিকতা আর অগ্রগতির মিলন।* *#DhakaDivision #বাংলাদেশ #তথ্যভিত্তিক #শিক্ষা #স্বাস্থ্য #পর্যটন* --- আরো নির্দিষ্ট জেলা বা কোন তথ্য বিস্তারিত ভাবে চাইলে কমেন্ট করে জানাবেন।
    0 Commentarii 0 Distribuiri 2K Views 0 previzualizare
Sponsorizeaza Paginile
Eidok App https://eidok.com