• দশ, দশ, দশ: জিওন হুন-ইয়ং-এর ১০-পয়েন্টের গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলির সংগ্রহ

    ২০২৪ সালের প্যারিস অলিম্পিকে দক্ষিণ কোরিয়ার জিওন হুন-ইয়ং, ইম সি-হিওন এবং নাম সু-হিওন মহিলা দলগত তীরন্দাজ ইভেন্টে স্বর্ণ জিতেছিলেন, একটি ঘনিষ্ঠ শুট-অফে চীনকে হারিয়ে। এই জয়ের মাধ্যমে, দক্ষিণ কোরিয়া টানা ১০টি অলিম্পিক স্বর্ণপদক অর্জন করেছে, ২০২৪ সালে ১৯৮৮ সালের সিউল অলিম্পিকের পর থেকে প্রতিবারই মহিলা দলগত তীরন্দাজ স্বর্ণপদক জিতেছে।

    #প্যারিস২০২৪ #অলিম্পিক #প্যারিস২০২৪
    @প্যারিস২০২৪
    দশ, দশ, দশ: জিওন হুন-ইয়ং-এর ১০-পয়েন্টের গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলির সংগ্রহ ২০২৪ সালের প্যারিস অলিম্পিকে দক্ষিণ কোরিয়ার জিওন হুন-ইয়ং, ইম সি-হিওন এবং নাম সু-হিওন মহিলা দলগত তীরন্দাজ ইভেন্টে স্বর্ণ জিতেছিলেন, একটি ঘনিষ্ঠ শুট-অফে চীনকে হারিয়ে। এই জয়ের মাধ্যমে, দক্ষিণ কোরিয়া টানা ১০টি অলিম্পিক স্বর্ণপদক অর্জন করেছে, ২০২৪ সালে ১৯৮৮ সালের সিউল অলিম্পিকের পর থেকে প্রতিবারই মহিলা দলগত তীরন্দাজ স্বর্ণপদক জিতেছে। #প্যারিস২০২৪ #অলিম্পিক #প্যারিস২০২৪ @প্যারিস২০২৪
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 278 Views 0 önizleme
  • চট্টগ্রামের হাটহাজারীর ঐতিহাসিক মুহুরী হাট — যেখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাইকারি ক্রেতারা ছুটে আসেন মাছের পোনা কেনার জন্য।
    ভিডিওতে দেখুন মুহুরি হাটের ভেতরের কিছু না বলা গল্প…

    স্থান: মুহুরি হাট, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম
    একটি প্রামাণ্য ভিডিও Village Life 360 BD থেকে

    ---
    #মুহুরীহাট
    #VillageLife360BD
    #চট্টগ্রাম
    #হাটহাজারী
    #পোনারবাজার
    #মাছচাষ
    #পাইকারিবাজার
    #বাংলারগ্রাম
    #FishMarket
    #WholesaleFish
    #PonaBazaar
    #ChittagongFishMarket
    #BangladeshFisheries
    #LocalBusiness
    #গ্রামীণঅর্থনীতি
    চট্টগ্রামের হাটহাজারীর ঐতিহাসিক মুহুরী হাট — যেখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাইকারি ক্রেতারা ছুটে আসেন মাছের পোনা কেনার জন্য। 👉 ভিডিওতে দেখুন মুহুরি হাটের ভেতরের কিছু না বলা গল্প… 📍স্থান: মুহুরি হাট, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম 🎬 একটি প্রামাণ্য ভিডিও Village Life 360 BD থেকে --- #মুহুরীহাট #VillageLife360BD #চট্টগ্রাম #হাটহাজারী #পোনারবাজার #মাছচাষ #পাইকারিবাজার #বাংলারগ্রাম #FishMarket #WholesaleFish #PonaBazaar #ChittagongFishMarket #BangladeshFisheries #LocalBusiness #গ্রামীণঅর্থনীতি
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 724 Views 0 önizleme
  • মোংলায় ভুয়া রিয়েল এস্টেট সংস্থার বিরুদ্ধে ৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ।
    বাগেরহাটের মোংলায় সম্প্রতি একটি চাঞ্চল্যকর প্রতারণার ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে, যেখানে 'নিউ বসুন্ধরা রিয়েল এস্টেট প্রযোজনা লিমিটেড' নামে একটি ভুয়া সংস্থার বিরুদ্ধে ৩০ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সংস্থাটির প্রতিষ্ঠাতা আব্দুল আজিজ ওরফে মাওলানা আব্দুল আজিজ এবং রুহুল আমিন ওরফে মাওলানা রুহুল আমিন ধর্মীয় আবেগকে ব্যবহার করে হাজারো পরিবারের সর্বস্ব লুট করেছেন।প্রতিষ্ঠানটি বিশেষ করে পেনশনভোগী সরকারি কর্মচারী, জমি বিক্রির টাকায় নির্ভরশীল পরিবার, স্কুল-মাদ্রাসার শিক্ষক এবং নিম্নআয়ের মানুষদের লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে প্রতারণা করে। এদের মধ্যে অনেকেই তাদের জীবনের সঞ্চয় হারিয়েছেন, এমনকি কয়েকটি পরিবার আর্থিক ধ্বংসযজ্ঞে মানসিক যন্ত্রণায় নিঃশব্দে মৃত্যুবরণ করেছেন।এক অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক, যিনি তার জীবন সঞ্চয় হারিয়েছেন, কাঁদতে কাঁদতে জানান, "এগুলো শুধু টাকা নয়—হাজার পরিবারের স্বপ্ন, শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে অর্জিত সঞ্চয়। মাওলানাদের মুখে স্বর্গের লোভ দেখিয়ে আমাদের নরকে ঠেলে দিয়েছে!" আরেক ভুক্তভোগী নারী বলেন, "ওরা শুধু টাকা নেয়নি, আমাদের সম্মানও কেড়ে নিয়েছে।"স্থানীয়রা সরকারের কাছে দ্রুত তদন্ত এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, আত্মসাত্কৃত টাকা ফেরত প্রদানের ব্যবস্থা এবং ভুক্তভোগীদের নিরাপত্তা ও আইনি সহায়তা চেয়েছেন। তাদের দাবি, "প্রতারকরা এখনও অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছে—সাধারণ খেটে খাওয়া হাজারো পরিবারের প্রাণের দাবি।"এই প্রতারণার ঘটনা শুধু আর্থিক ক্ষতি নয়, এটি সমাজের নৈতিক ভিত্তিকেও প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। মংলার প্রতারিত সাধারণ খেটে খাওয়া পরিবারগুলোর চোখে এখন একটাই প্রশ্ন: "জনগণের সরকার কি তাদের রক্ত-ঘামে অর্জিত সম্পদ ফেরত দিতে পারবে?"এই ঘটনা নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন এখনও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি, যা ভুক্তভোগীদের হতাশা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন, যদি দ্রুত পদক্ষেপ না নেওয়া হয় তবে এই ধরনের প্রতারণা আরও বাড়তে পারে।বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ধরনের প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হলে সরকারের সক্রিয় পদক্ষেপ প্রয়োজন। জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং কঠোর আইন প্রয়োগের মাধ্যমে এই ধরনের অপরাধ দমনে কার্যকরী ব্যবস্থা নিতে হবে।


    #বাগেরহাট
    #প্রতারণা #অর্থনীতি
    #রিয়েলএস্টেট #দুর্নীতি
    মোংলায় ভুয়া রিয়েল এস্টেট সংস্থার বিরুদ্ধে ৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ। বাগেরহাটের মোংলায় সম্প্রতি একটি চাঞ্চল্যকর প্রতারণার ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে, যেখানে 'নিউ বসুন্ধরা রিয়েল এস্টেট প্রযোজনা লিমিটেড' নামে একটি ভুয়া সংস্থার বিরুদ্ধে ৩০ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সংস্থাটির প্রতিষ্ঠাতা আব্দুল আজিজ ওরফে মাওলানা আব্দুল আজিজ এবং রুহুল আমিন ওরফে মাওলানা রুহুল আমিন ধর্মীয় আবেগকে ব্যবহার করে হাজারো পরিবারের সর্বস্ব লুট করেছেন।প্রতিষ্ঠানটি বিশেষ করে পেনশনভোগী সরকারি কর্মচারী, জমি বিক্রির টাকায় নির্ভরশীল পরিবার, স্কুল-মাদ্রাসার শিক্ষক এবং নিম্নআয়ের মানুষদের লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে প্রতারণা করে। এদের মধ্যে অনেকেই তাদের জীবনের সঞ্চয় হারিয়েছেন, এমনকি কয়েকটি পরিবার আর্থিক ধ্বংসযজ্ঞে মানসিক যন্ত্রণায় নিঃশব্দে মৃত্যুবরণ করেছেন।এক অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক, যিনি তার জীবন সঞ্চয় হারিয়েছেন, কাঁদতে কাঁদতে জানান, "এগুলো শুধু টাকা নয়—হাজার পরিবারের স্বপ্ন, শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে অর্জিত সঞ্চয়। মাওলানাদের মুখে স্বর্গের লোভ দেখিয়ে আমাদের নরকে ঠেলে দিয়েছে!" আরেক ভুক্তভোগী নারী বলেন, "ওরা শুধু টাকা নেয়নি, আমাদের সম্মানও কেড়ে নিয়েছে।"স্থানীয়রা সরকারের কাছে দ্রুত তদন্ত এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, আত্মসাত্কৃত টাকা ফেরত প্রদানের ব্যবস্থা এবং ভুক্তভোগীদের নিরাপত্তা ও আইনি সহায়তা চেয়েছেন। তাদের দাবি, "প্রতারকরা এখনও অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছে—সাধারণ খেটে খাওয়া হাজারো পরিবারের প্রাণের দাবি।"এই প্রতারণার ঘটনা শুধু আর্থিক ক্ষতি নয়, এটি সমাজের নৈতিক ভিত্তিকেও প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। মংলার প্রতারিত সাধারণ খেটে খাওয়া পরিবারগুলোর চোখে এখন একটাই প্রশ্ন: "জনগণের সরকার কি তাদের রক্ত-ঘামে অর্জিত সম্পদ ফেরত দিতে পারবে?"এই ঘটনা নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন এখনও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি, যা ভুক্তভোগীদের হতাশা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন, যদি দ্রুত পদক্ষেপ না নেওয়া হয় তবে এই ধরনের প্রতারণা আরও বাড়তে পারে।বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ধরনের প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হলে সরকারের সক্রিয় পদক্ষেপ প্রয়োজন। জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং কঠোর আইন প্রয়োগের মাধ্যমে এই ধরনের অপরাধ দমনে কার্যকরী ব্যবস্থা নিতে হবে। #বাগেরহাট #প্রতারণা #অর্থনীতি #রিয়েলএস্টেট #দুর্নীতি
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 224 Views 0 önizleme
  • অব্যাবস্থাপনা ও টেস্ট বানিজ্যের আতুরঘর মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, রয়েছে আন্তঃটেন্ডারবাজীর অভিযোগ।

    জাকারিয়া রানা
    জেলা প্রতিনিধি


    মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অত্র এলাকার মানুষ দীর্ঘ দিন যাবত সঠিক চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। উপজেলা প্রেস ক্লাবের কিছু সদস্য ১৪ আগস্ট সকাল ১১ ঘটিকায় মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ প্রশান্ত কুমার সাহার কাছে এই হাসপাতালের অব্যস্থাপনা,অনিয়ম নিয়ে আলোচনা করতে গেলে যা পাওয়া যায় তা শুনে শরীর একেবারে নীল হয়ে যাওয়ার মতো।
    অব্যবস্থাপনার প্রথম ধাপ।।।
    গত ২০২৩ – ২০২৪ অর্থ বছরের জন্য হাসপাতালে রোগীর পথ্য সরবরাহ (খাবার),স্টেশনারি,ধোলাই টেন্ডার হয়েছিল।তার ঠিকাদার ছিল মেসার্স হাজী এন্টারপ্রাইজ প্রোঃ রেজাউল করিম। যার ওয়ার্ক অর্ডার এর মেয়াদ এক বছর যা হিসাব মতে ৩০.০৬.২০২৪ তারিখ শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু পর পর তিন অর্থবছর ডায়েট সাপ্লাই করে আসছে এই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।যা আজ পর্যন্ত ২০২৫-২০২৬ অর্থ বছর পর্যন্ত চলমান।

    এ ব্যাপারে মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃপ্রশান্ত কুমার সাহা বলেন যে এমন কোন কাগজ পত্র পাইনাই যার জন্য একই ঠিকাদার এত বছর ডায়েট,স্টেশনারি, ধুপির কাজ করিতে পারে। তবে এটা অডিট আপত্তি যোগ্য বলে আমি মনে করি।

    পটুয়াখালী জেলার সিভিল সার্জন জনাব ডাঃ খালেদুর রহমান মিয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন এ ব্যাপারে আমি কিছু জানিনা তবে সব কিছু জেনে জানাবো।

    নাম না জানানোর শর্তে এই হাসপাতালের এক স্টাফ জানান ২০২৪ সালের জুন মাসে যখন পুনরায় টেন্ডার হওয়ার কথা তখন টেন্ডারের ব্যাপারে ঘরোয়া পরিবেশে আলোচনা করে সেই সময়ের হেড ক্লার্ক রিয়াজ ও ততকালীন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা তেংমং মোটা অংকের বিনিময়ে পুর্বের ঠিকাদার মেসার্স হাজ্বি এন্টারপ্রাইজ কেই কোন নিয়ম নীতি না মেনে সাপ্লাইয়ের ঠিকাদার নিয়োগ দেন, যা আজ পর্যন্ত চলমান।এই টেন্ডার দুর্নীতির সাথে ততকালীন উপজেলা চেয়ারম্যান আবু বক্কর জড়িত ছিল বলে জনমনে শোনা যায়।
    মির্জাগঞ্জ উপজেলাস্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসার সেবার মান সন্তশজনক নয়। এই হাসপাতালের ভিতরেই সরকারি দালাল বিদ্দমান যা একেবারেই নোংরামি বই কিছুই না। রোগী চিকিৎসকের কাছে ইচ্ছামত যেতে পারে না। বাসস্টপেজের মত টানাটানির এই ডাক্তারের কাছে আসেন, আর জন ও এই রকম।

    তারপর শুরু হয় কোন ডায়াগনস্টিক এ পাঠাবে তা নিয়া প্রতিযোগিতা।

    ২০২২ সালে সরকার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে একটা রুল জারি করছিল যে, সরকারি হাসপাতালের এক কিলোমিটারের মধ্যে এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে দুই কিলোমিটারের মধ্যে কোন ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার থাকতে পারবে না এতে করে সেবার মান রক্ষা করা যায় না।

    কিন্তু মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পেলেক্স এর চিত্র ভিন্ন।

    হাসপাতালের ওয়ালের ১০ হাতের মধ্যেই তিনটি প্রতিষ্ঠান পাওয়া যায়।যা সিভিল সার্জন ও টি এইচের পরিদর্শনে ই অনুমোদীত। আবার ডাক্তার ও রোগী যেতে যেন কোন বেগ পেতে না হয় তার জন্য হাসপাতালের কোয়াটারের ভিতর থেকে ওয়াল ভেংগে ডায়াগনস্টিক মালিক রা পথ করে নিয়াছে।

    স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দ্দেশ মোতাবেক সমগ্র বাংলাদেশে ৫০ টি হাসপাতালে বৈকালিন প্রাক্টিস চালু থাকার অনুমোদন দিয়াছে। তবে সেই তালিকায় মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পলেক্স এর নাম না থাকলেও বিকালে এখানে সকল ডাক্তারদের চেম্বার বস। শুরু হয় টানাটানি ভাল ডাক্তার ওমুকে এই মিছিল যাতে রোগী রা বিচলিত হয়।কয়েকটি চেম্বারে ডাক্তার প্রাক্টিস করে প্রায় দুর্নীতির সর্গরাজ্যে পরিনত করেছে। তারা গরীব রোগীদের নিকট হতে ভিজিট ও কমিশনের জন্য অতিরিক্ত টেস্ট চাপিয়ে পাসের ডায়াবেটিস এর দালালের হাতে ধরিয়ে দেয়।

    অত্র হাসপাতালে রোগীদের জন্য সরকার কর্তৃক বিনামূল্যে সরবরাহকৃত ঔষধের ঠিক মত ডিস্টিভিউশন হচ্ছে না।

    রোগীদের সাথে হাসপাতালের প্রায় সকল স্টাফদের মার্জিত আচরণ করে না।এজন্য প্রয়োজনে ডাক্তার, নার্স ও অন্যান্য স্টাফদের এ বিষয়ে নিয়মিত কাউন্সিলের ব্যবস্থা করা।
    হাসপাতালের প্যাথলজি ও রেডিওলজি বিভাগ ২৪ ঘন্টা খোলা থাকলেও এখানে কোন টেস্ট করানো হয় না।
    অত্র হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, নার্স ও অন্যান্য দক্ষ স্টাফদের সংকট বিদ্দমান।

    এই হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা সজনদের সাথে আলোচনা করে যা বোঝা গেল তাতে যা মনে হয় তাতে সরকারি চাকরী বিধিমালা অনুযায়ী যাহারা অত্র হাসপাতালে নির্দিষ্ট সময়ের অধিক সময় কর্মরত আছেন, তাদেরকে অনতিবিলম্বে বদলি করে নতুনদের যায়গা করে দেওয়া। নতুন রা আসলে সেবার মান বৃদ্ধি পাবে।
    হাসপাতালের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার অবস্থা খুবই খারাপ। রোগীদের নিরাপত্তার লক্ষে হাসপাতালের আইন শৃঙ্খলার উন্নতি করতে হাসপাতালে প্রয়োজনীয় উন্নতমানের সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থা সেবার মান বৃদ্ধি পাবে।

    হাসপাতাল থেকে সকল ধরণের সিন্ডিকেট ও রোগী হয়রানি বন্ধ করে অত্র হাসপাতালকে শতভাগ দালাল মুক্ত বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হলে সেবার মান বৃদ্ধি পাবে বলে সেবা গৃহীতাদের মন্তব্য।

    এখানে অপারেশন থিয়েটার চলমান কিন্তু কোন অপারেশন এখানে হয় না।
    অব্যাবস্থাপনা ও টেস্ট বানিজ্যের আতুরঘর মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, রয়েছে আন্তঃটেন্ডারবাজীর অভিযোগ। জাকারিয়া রানা জেলা প্রতিনিধি মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অত্র এলাকার মানুষ দীর্ঘ দিন যাবত সঠিক চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। উপজেলা প্রেস ক্লাবের কিছু সদস্য ১৪ আগস্ট সকাল ১১ ঘটিকায় মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ প্রশান্ত কুমার সাহার কাছে এই হাসপাতালের অব্যস্থাপনা,অনিয়ম নিয়ে আলোচনা করতে গেলে যা পাওয়া যায় তা শুনে শরীর একেবারে নীল হয়ে যাওয়ার মতো। অব্যবস্থাপনার প্রথম ধাপ।।। গত ২০২৩ – ২০২৪ অর্থ বছরের জন্য হাসপাতালে রোগীর পথ্য সরবরাহ (খাবার),স্টেশনারি,ধোলাই টেন্ডার হয়েছিল।তার ঠিকাদার ছিল মেসার্স হাজী এন্টারপ্রাইজ প্রোঃ রেজাউল করিম। যার ওয়ার্ক অর্ডার এর মেয়াদ এক বছর যা হিসাব মতে ৩০.০৬.২০২৪ তারিখ শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু পর পর তিন অর্থবছর ডায়েট সাপ্লাই করে আসছে এই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।যা আজ পর্যন্ত ২০২৫-২০২৬ অর্থ বছর পর্যন্ত চলমান। এ ব্যাপারে মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃপ্রশান্ত কুমার সাহা বলেন যে এমন কোন কাগজ পত্র পাইনাই যার জন্য একই ঠিকাদার এত বছর ডায়েট,স্টেশনারি, ধুপির কাজ করিতে পারে। তবে এটা অডিট আপত্তি যোগ্য বলে আমি মনে করি। পটুয়াখালী জেলার সিভিল সার্জন জনাব ডাঃ খালেদুর রহমান মিয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন এ ব্যাপারে আমি কিছু জানিনা তবে সব কিছু জেনে জানাবো। নাম না জানানোর শর্তে এই হাসপাতালের এক স্টাফ জানান ২০২৪ সালের জুন মাসে যখন পুনরায় টেন্ডার হওয়ার কথা তখন টেন্ডারের ব্যাপারে ঘরোয়া পরিবেশে আলোচনা করে সেই সময়ের হেড ক্লার্ক রিয়াজ ও ততকালীন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা তেংমং মোটা অংকের বিনিময়ে পুর্বের ঠিকাদার মেসার্স হাজ্বি এন্টারপ্রাইজ কেই কোন নিয়ম নীতি না মেনে সাপ্লাইয়ের ঠিকাদার নিয়োগ দেন, যা আজ পর্যন্ত চলমান।এই টেন্ডার দুর্নীতির সাথে ততকালীন উপজেলা চেয়ারম্যান আবু বক্কর জড়িত ছিল বলে জনমনে শোনা যায়। মির্জাগঞ্জ উপজেলাস্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসার সেবার মান সন্তশজনক নয়। এই হাসপাতালের ভিতরেই সরকারি দালাল বিদ্দমান যা একেবারেই নোংরামি বই কিছুই না। রোগী চিকিৎসকের কাছে ইচ্ছামত যেতে পারে না। বাসস্টপেজের মত টানাটানির এই ডাক্তারের কাছে আসেন, আর জন ও এই রকম। তারপর শুরু হয় কোন ডায়াগনস্টিক এ পাঠাবে তা নিয়া প্রতিযোগিতা। ২০২২ সালে সরকার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে একটা রুল জারি করছিল যে, সরকারি হাসপাতালের এক কিলোমিটারের মধ্যে এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে দুই কিলোমিটারের মধ্যে কোন ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার থাকতে পারবে না এতে করে সেবার মান রক্ষা করা যায় না। কিন্তু মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পেলেক্স এর চিত্র ভিন্ন। হাসপাতালের ওয়ালের ১০ হাতের মধ্যেই তিনটি প্রতিষ্ঠান পাওয়া যায়।যা সিভিল সার্জন ও টি এইচের পরিদর্শনে ই অনুমোদীত। আবার ডাক্তার ও রোগী যেতে যেন কোন বেগ পেতে না হয় তার জন্য হাসপাতালের কোয়াটারের ভিতর থেকে ওয়াল ভেংগে ডায়াগনস্টিক মালিক রা পথ করে নিয়াছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দ্দেশ মোতাবেক সমগ্র বাংলাদেশে ৫০ টি হাসপাতালে বৈকালিন প্রাক্টিস চালু থাকার অনুমোদন দিয়াছে। তবে সেই তালিকায় মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পলেক্স এর নাম না থাকলেও বিকালে এখানে সকল ডাক্তারদের চেম্বার বস। শুরু হয় টানাটানি ভাল ডাক্তার ওমুকে এই মিছিল যাতে রোগী রা বিচলিত হয়।কয়েকটি চেম্বারে ডাক্তার প্রাক্টিস করে প্রায় দুর্নীতির সর্গরাজ্যে পরিনত করেছে। তারা গরীব রোগীদের নিকট হতে ভিজিট ও কমিশনের জন্য অতিরিক্ত টেস্ট চাপিয়ে পাসের ডায়াবেটিস এর দালালের হাতে ধরিয়ে দেয়। অত্র হাসপাতালে রোগীদের জন্য সরকার কর্তৃক বিনামূল্যে সরবরাহকৃত ঔষধের ঠিক মত ডিস্টিভিউশন হচ্ছে না। রোগীদের সাথে হাসপাতালের প্রায় সকল স্টাফদের মার্জিত আচরণ করে না।এজন্য প্রয়োজনে ডাক্তার, নার্স ও অন্যান্য স্টাফদের এ বিষয়ে নিয়মিত কাউন্সিলের ব্যবস্থা করা। হাসপাতালের প্যাথলজি ও রেডিওলজি বিভাগ ২৪ ঘন্টা খোলা থাকলেও এখানে কোন টেস্ট করানো হয় না। অত্র হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, নার্স ও অন্যান্য দক্ষ স্টাফদের সংকট বিদ্দমান। এই হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা সজনদের সাথে আলোচনা করে যা বোঝা গেল তাতে যা মনে হয় তাতে সরকারি চাকরী বিধিমালা অনুযায়ী যাহারা অত্র হাসপাতালে নির্দিষ্ট সময়ের অধিক সময় কর্মরত আছেন, তাদেরকে অনতিবিলম্বে বদলি করে নতুনদের যায়গা করে দেওয়া। নতুন রা আসলে সেবার মান বৃদ্ধি পাবে। হাসপাতালের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার অবস্থা খুবই খারাপ। রোগীদের নিরাপত্তার লক্ষে হাসপাতালের আইন শৃঙ্খলার উন্নতি করতে হাসপাতালে প্রয়োজনীয় উন্নতমানের সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থা সেবার মান বৃদ্ধি পাবে। হাসপাতাল থেকে সকল ধরণের সিন্ডিকেট ও রোগী হয়রানি বন্ধ করে অত্র হাসপাতালকে শতভাগ দালাল মুক্ত বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হলে সেবার মান বৃদ্ধি পাবে বলে সেবা গৃহীতাদের মন্তব্য। এখানে অপারেশন থিয়েটার চলমান কিন্তু কোন অপারেশন এখানে হয় না।
    Yay
    1
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 420 Views 0 önizleme
  • সাংবাদিক নির্যাতনে জরিমানাসহ সর্বোচ্চ শাস্তি ৫ বছরের জেল!...

    শাহাদাত হোসেন (রাকিব)::
    পেশাগত দায়িত্ব পালনরত সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এ ধরনের অপরাধের জন্য দোষী ব্যক্তিকে মাত্রা ভেদে এক থেকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড বা ন্যূনতম এক লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হবে- এমন বিধান রেখে ‘সাংবাদিকতার অধিকার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত করেছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।

    ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সাংবাদিকরা প্রায়ই সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানির শিকার হচ্ছেন। বিষয়টি বিবেচনা করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন ‘সাংবাদিকতার অধিকার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’ জারির জন্য সরকারের কাছে প্রস্তাব করেছে। কমিশন স্বপ্রণোদিত হয়ে এ অধ্যাদেশের খসড়া কমিশনের প্রতিবেদনে সংযুক্ত করেছে। সেই খসড়া আমলে নিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে।

    তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব (প্রেস-১) মো. সোলেমান আলী ঢাকা পোস্টকে বলেন, গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের খসড়াটি আমলে নিয়ে এটি চূড়ান্ত করা হয়েছে। খসড়াটি ইতোমধ্যে সব মন্ত্রণালয়-বিভাগসহ অংশীজনদের কাছে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে মতামত এলে আমরা অধ্যাদেশটি নিয়ে আরও কাজ করব।

    ‘সাংবাদিকতার অধিকার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর শিরোনামে বলা হয়, সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩২-এ জীবন ও ব্যক্তি স্বাধীনতার অধিকার রক্ষণ, অনুচ্ছেদ ৩৯-এ চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা, বাক ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতা এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং অনুচ্ছেদ ৪০-এ পেশা ও বৃত্তির স্বাধীনতা ও অধিকারের নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়েছে। পেশাগত কর্মে নিয়োজিত সাংবাদিক/সংবাদকর্মী প্রায়শই সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানির শিকার হন বা এর আশঙ্কা থাকে। সাংবাদিক/সংবাদকর্মীর পর্যাপ্ত আইনগত সুরক্ষা দেওয়া এবং প্রাসঙ্গিক অন্যান্য বিষয় বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়।

    ‘বিচারহীনতার সংস্কৃতিই সাংবাদিক হত্যার অন্যতম কারণ’
    ‘সাংবাদিকদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ ব্যর্থ বলে বিবেচিত হবে’ ‘বিচারের আশায় নয়, নিরাপত্তার জন্য দাঁড়িয়েছি’

    সুরক্ষা দেওয়ার দায়িত্ব উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ও সরকারের:
    অধ্যাদেশের ৩ নম্বর ধারায় বলা হয়, প্রত্যেক সাংবাদিক/সংবাদকর্মীকে সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানি থেকে সুরক্ষা দেওয়ার দায়িত্ব উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ও সরকারের থাকবে এবং উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ও সরকার যথাযথভাবে বিষয়টি নিশ্চিত করবে। কোনো ব্যক্তি এমন কোনো কর্মকাণ্ড করবেন না বা নিয়োজিত হবেন না, যা দ্বারা সাংবাদিক/সংবাদকর্মীর ব্যক্তিগত বা পেশাগত জীবন বা সম্পদের কোনোরূপ ক্ষতি হয়।

    ৩ নম্বর উপধারায় বলা হয়, সাংবাদিক/সংবাদকর্মীর পেশাগত নিরপেক্ষতা ও স্বাধীনতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ও সরকার যথাযথ উদ্যোগ বা পদক্ষেপ গ্রহণ করবে, যেন নিবর্তনমূলক কোনো আইন বা বিধি দ্বারা সাংবাদিক/সংবাদকর্মীর ব্যক্তিগত বা পেশাগত জীবন বা সম্পদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত না হয় বা তাদের আইন বহির্ভূতভাবে গ্রেপ্তার বা আটক না করা হয়।

    ৪ নম্বর উপধারায় বলা হয়, জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোনো তথ্য সংগ্রহ বা প্রকাশ বা প্রচারের কারণে পেশাগত কর্মে নিয়োজিত কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মী যেন কোনো সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানির শিকার না হন সে বিষয়ে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ও সরকার যথাযথ উদ্যোগ বা পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

    ৫ নম্বর উপধারায় বলা হয়, জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোনো তথ্য সংগ্রহ বা প্রকাশ বা প্রচারের কারণে পেশাগত কর্মে নিয়োজিত কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মী যেন কোনো ব্যক্তি বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বা সরকারি কর্মচারী বা সংস্থা থেকে সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানির শিকার না হন, সে বিষয়ে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ও সরকার যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

    সূত্র প্রকাশে বাধ্য করা যাবে না:
    অধ্যাদেশের ৪ নম্বর ধারার ২ নম্বর উপধারায় বলা হয়, পেশাগত কর্মে নিয়োজিত কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মীর জীবন, ব্যক্তি স্বাধীনতা ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা থেকে বঞ্চিত করা যাবে না বা বল প্রয়োগ করে অবৈধভাবে তার গৃহে প্রবেশ, তল্লাশি বা সম্পদ জব্দ করা যাবে না এবং আইন ব্যতীত এমন কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে না যাতে তার ব্যক্তিগত জীবন, পরিবার, স্বাধীনতা, সুনাম, সম্মান বা সম্পত্তির হানি ঘটে।

    ৩ নম্বর উপধারায় বলা হয়, পেশাগত কর্মে নিয়োজিত কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মীকে কোনো ব্যক্তি, সংস্থা বা কর্তৃপক্ষ, কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান বা সরকারি কর্মচারী বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ভয়ভীতির মাধ্যমে বা জোরপূর্বক শারীরিক বা মানসিক চাপ প্রয়োগ করে তথ্যসূত্র প্রকাশে বাধ্য করতে পারবে না।

    স্বাধীনভাবে পেশাগত দায়িত্ব পালনের অধিকার:
    ৫ নম্বর ধারার ১ নম্বর উপধারায় বলা হয়, পেশাগত কর্মে নিয়োজিত কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মী যেন কোনো ব্যক্তি, সংস্থা বা কর্তৃপক্ষ, কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান বা সরকারি কর্মচারী বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থা থেকে ভয়ভীতি বা জোরপূর্বক শারীরিক বা মানসিক চাপ মুক্ত অবস্থায় ও স্বাধীনভাবে এবং অনুকূল পরিবেশে দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম হন সে বিষয়টি উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ও সরকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

    ২ নম্বর উপধারায় বলা হয়, পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মী যেন সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানি বিশেষত যৌন হয়রানির শিকার না হন সে বিষয়ে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ও সরকার বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করবে।

    নিজ প্রতিষ্ঠানে স্বাধীনভাবে দায়িত্ব পালন সম্পর্কিত বিশেষ বিধান:

    ৬ নম্বর ধারার ১ নম্বর উপধারায় বলা হয়, লিখিত কোনো চুক্তি বা চাকরির শর্তাবলিতে যা কিছুই থাকুক না কেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মী নিজ প্রতিষ্ঠানে যেন ভয়ভীতি বা জোরপূর্বক শারীরিক বা মানসিক চাপ মুক্ত অবস্থায় ও স্বাধীনভাবে এবং অনুকূল পরিবেশে দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম হন সে বিষয়টি ওই গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের মালিক, পরিচালক, বিনিয়োগকারী বা ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছেন এমন সব ব্যক্তি নিশ্চিত করবেন এবং এ বিষয়ের ব্যত্যয় ঘটলে সাংবাদিক বা সংবাদকর্মী লিখিতভাবে কমিশন বরাবর অভিযোগ করতে পারবেন।

    ৭ নম্বর ধারায় বলা হয়, পেশাগত কর্মে নিয়োজিত কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মী যদি সরল বিশ্বাসে কোনো গণমাধ্যমে তথ্য, উপাত্ত, লিখিত বা অডিও বা ভিডিও প্রতিবেদন প্রকাশ করেন এবং এ প্রকাশের দ্বারা কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হলে বা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে, ভিন্ন উদ্দেশ্য প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত ওই সাংবাদিক/সংবাদকর্মীর বিরুদ্ধে দেওয়ানি বা ফৌজদারি মামলা বা অন্য কোনো আইনগত কার্যধারা রুজু করা যাবে না।

    রাষ্ট্রীয়ভাবে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
    ‘বছর পেরোলেও গণমাধ্যমের সংস্কার হয়নি’
    অভিযোগ দায়ের

    ৮ নম্বর ধারার ১ নম্বর উপধারায় বলা হয়, পেশাগত কর্মে নিয়োজিত কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মী সহিংসতার শিকার হলে তিনি এখতিয়ারাধীন কোনো প্রথম শ্রেণির জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে লিখিতভাবে বা অনলাইনের মাধ্যমে বা তার কোনো প্রতিনিধির মাধ্যমে অভিযোগ দায়ের করতে পারবেন।

    ২ নম্বর উপধারায় বলা হয়, দায়ের করা অভিযোগ পাওয়ার পর প্রথম শ্রেণির জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এ অভিযোগটি সংশ্লিষ্ট পুলিশ সুপারের কাছে পাঠিয়ে মামলা দায়েরের নির্দেশ দেবেন এবং ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ জারি করবেন।

    অপরাধ ও শাস্তি

    অধ্যাদেশের ৯ ধারায় অপরাধ, শাস্তি ও ক্ষতিপূরণের বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে।

    এতে বলা হয়, কোনো ব্যক্তি, সংস্থা বা কর্তৃপক্ষ, কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান পেশাগত কর্মে নিয়োজিত কোনো সাংবাদিক বা সংবাদকর্মীর বিরুদ্ধে সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানি করলে তা একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে এবং এ অপরাধের জন্য অভিযুক্ত ব্যক্তি মাত্রা ভেদে অন্যূন ১ বছরের কারাদণ্ড বা অনূর্ধ্ব ৫ বছরের কারাদণ্ড বা অন্যূন এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

    ১০ নম্বর ধারায় অর্থদণ্ডকে ক্ষতিপূরণ হিসেবে রূপান্তরের বিষয়ে বলা হয়, বিদ্যমান অন্য কোনো আইনে ভিন্নরূপ যা কিছুই থাকুক না কেন, উপযুক্ত আদালত কর্তৃক ধারা ৯ এর অধীন আরোপিত অর্থদণ্ডকে পেশাগত দায়িত্বে নিয়োজিত সাংবাদিক বা সংবাদকর্মীর জন্য ক্ষতিপূরণ হিসেবে গণ্য করতে পারবে এবং অর্থদণ্ড বা ক্ষতিপূরণের অর্থ দণ্ডিত ব্যক্তির কাছ থেকে আদায়যোগ্য হবে।

    সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানির বিষয়ে ব্যাখ্যা

    ‘‘সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানি’ অর্থ কোনো ব্যক্তি, সংস্থা, কোম্পানির এমন কর্মকাণ্ড যা পেশাগত কাজে নিয়োজিত একজন সংবাদকর্মী/সাংবাদিকের জীবন ও সম্পদকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলে এবং সকল প্রকার অপরাধমূলক ভয়ভীতি বা হুমকি প্রদর্শন, হয়রানি, হেনস্তা, সার্বক্ষণিক নজরদারি, শারীরিক বা মানসিক নির্যাতন, অপমান, অবজ্ঞা, কাজে বাধা দেওয়া, বল প্রয়োগ, চাপ প্রয়োগ, যৌন হয়রানি, অবৈধ আটক, গুম, অপহরণও এর অন্তর্ভুক্ত হবে।’’

    অপরাধের বিচার

    ১১ নম্বর ধারার ১ নম্বর উপধারায় বলা হয়, এই অধ্যাদেশের অধীনে দায়ের করা অভিযোগ ও অপরাধের বিচার বা কার্যধারার নিষ্পত্তি প্রথম শ্রেণির জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা ক্ষেত্রমতো, মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক বিচার্য হবে।

    ২ নম্বর উপধারায় বলা হয়, ক্ষতিপূরণের আদেশ দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম শ্রেণির জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের কোনো নির্দিষ্ট সীমা থাকবে না।

    ১২ নম্বর ধারায় ফৌজদারি কার্যবিধির প্রয়োগ সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে ১ নম্বর উপধারায় বলা হয়, অধ্যাদেশের অধীনে সংঘটিত অপরাধের অভিযোগ দায়ের, তদন্ত, বিচার, নিষ্পত্তি ও আপিলসহ সংশ্লিষ্ট অন্য বিষয়ে ফৌজদারি কার্যবিধি প্রযোজ্য হবে।

    ২ নম্বর উপধারায় বলা হয়, এই অধ্যাদেশের অধীন অপরাধের বিচার বা কার্যধারা নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে ফৌজদারি কার্যবিধির সংক্ষিপ্ত বিচার পদ্ধতি প্রযোজ্য হবে।

    মিথ্যা অভিযোগে সাংবাদিকের শাস্তি

    কোনো সাংবাদিক মিথ্যা অভিযোগ দিলে শাস্তি পাবেন। অধ্যাদেশের ১৫ নম্বর ধারায় বলা হয়, যদি কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মী অন্য কোনো ব্যক্তির ক্ষতিসাধনের উদ্দেশ্যে এই অধ্যাদেশের অধীনে অভিযোগ করার আইনানুগ কারণ নেই জেনেও আবেদন করেন, তাহলে তিনি অনধিক ১ বছর কারাদণ্ড অথবা ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

    কোম্পানির বিরুদ্ধে হলে অভিযুক্ত হবেন বিনিয়োগকারী-পরিচালক

    ১৬ নম্বর ধারায় বলা হয়, এই অধ্যাদেশের অধীন সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানির অভিযোগ যদি কোনো কোম্পানির বিরুদ্ধে হয়, তাহলে ওই কোম্পানির বিনিয়োগকারী বা প্রত্যেক পরিচালক বা ব্যবস্থাপক বা সচিব বা অন্য কোনো কর্মকর্তা বা এজেন্ট অভিযুক্ত হয়েছেন বলে গণ্য হবেন, যদি না তিনি প্রমাণ করতে পারেন যে, এ সহিংসতা তার অজ্ঞাতসারে সংঘটিত হয়েছে অথবা এ সহিংসতা রোধ করার জন্য তিনি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন।
    সাংবাদিক নির্যাতনে জরিমানাসহ সর্বোচ্চ শাস্তি ৫ বছরের জেল!... শাহাদাত হোসেন (রাকিব):: পেশাগত দায়িত্ব পালনরত সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এ ধরনের অপরাধের জন্য দোষী ব্যক্তিকে মাত্রা ভেদে এক থেকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড বা ন্যূনতম এক লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হবে- এমন বিধান রেখে ‘সাংবাদিকতার অধিকার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত করেছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সাংবাদিকরা প্রায়ই সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানির শিকার হচ্ছেন। বিষয়টি বিবেচনা করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন ‘সাংবাদিকতার অধিকার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’ জারির জন্য সরকারের কাছে প্রস্তাব করেছে। কমিশন স্বপ্রণোদিত হয়ে এ অধ্যাদেশের খসড়া কমিশনের প্রতিবেদনে সংযুক্ত করেছে। সেই খসড়া আমলে নিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব (প্রেস-১) মো. সোলেমান আলী ঢাকা পোস্টকে বলেন, গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের খসড়াটি আমলে নিয়ে এটি চূড়ান্ত করা হয়েছে। খসড়াটি ইতোমধ্যে সব মন্ত্রণালয়-বিভাগসহ অংশীজনদের কাছে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে মতামত এলে আমরা অধ্যাদেশটি নিয়ে আরও কাজ করব। ‘সাংবাদিকতার অধিকার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর শিরোনামে বলা হয়, সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩২-এ জীবন ও ব্যক্তি স্বাধীনতার অধিকার রক্ষণ, অনুচ্ছেদ ৩৯-এ চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা, বাক ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতা এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং অনুচ্ছেদ ৪০-এ পেশা ও বৃত্তির স্বাধীনতা ও অধিকারের নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়েছে। পেশাগত কর্মে নিয়োজিত সাংবাদিক/সংবাদকর্মী প্রায়শই সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানির শিকার হন বা এর আশঙ্কা থাকে। সাংবাদিক/সংবাদকর্মীর পর্যাপ্ত আইনগত সুরক্ষা দেওয়া এবং প্রাসঙ্গিক অন্যান্য বিষয় বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়। ‘বিচারহীনতার সংস্কৃতিই সাংবাদিক হত্যার অন্যতম কারণ’ ‘সাংবাদিকদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ ব্যর্থ বলে বিবেচিত হবে’ ‘বিচারের আশায় নয়, নিরাপত্তার জন্য দাঁড়িয়েছি’ সুরক্ষা দেওয়ার দায়িত্ব উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ও সরকারের: অধ্যাদেশের ৩ নম্বর ধারায় বলা হয়, প্রত্যেক সাংবাদিক/সংবাদকর্মীকে সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানি থেকে সুরক্ষা দেওয়ার দায়িত্ব উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ও সরকারের থাকবে এবং উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ও সরকার যথাযথভাবে বিষয়টি নিশ্চিত করবে। কোনো ব্যক্তি এমন কোনো কর্মকাণ্ড করবেন না বা নিয়োজিত হবেন না, যা দ্বারা সাংবাদিক/সংবাদকর্মীর ব্যক্তিগত বা পেশাগত জীবন বা সম্পদের কোনোরূপ ক্ষতি হয়। ৩ নম্বর উপধারায় বলা হয়, সাংবাদিক/সংবাদকর্মীর পেশাগত নিরপেক্ষতা ও স্বাধীনতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ও সরকার যথাযথ উদ্যোগ বা পদক্ষেপ গ্রহণ করবে, যেন নিবর্তনমূলক কোনো আইন বা বিধি দ্বারা সাংবাদিক/সংবাদকর্মীর ব্যক্তিগত বা পেশাগত জীবন বা সম্পদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত না হয় বা তাদের আইন বহির্ভূতভাবে গ্রেপ্তার বা আটক না করা হয়। ৪ নম্বর উপধারায় বলা হয়, জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোনো তথ্য সংগ্রহ বা প্রকাশ বা প্রচারের কারণে পেশাগত কর্মে নিয়োজিত কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মী যেন কোনো সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানির শিকার না হন সে বিষয়ে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ও সরকার যথাযথ উদ্যোগ বা পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। ৫ নম্বর উপধারায় বলা হয়, জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোনো তথ্য সংগ্রহ বা প্রকাশ বা প্রচারের কারণে পেশাগত কর্মে নিয়োজিত কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মী যেন কোনো ব্যক্তি বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বা সরকারি কর্মচারী বা সংস্থা থেকে সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানির শিকার না হন, সে বিষয়ে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ও সরকার যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। সূত্র প্রকাশে বাধ্য করা যাবে না: অধ্যাদেশের ৪ নম্বর ধারার ২ নম্বর উপধারায় বলা হয়, পেশাগত কর্মে নিয়োজিত কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মীর জীবন, ব্যক্তি স্বাধীনতা ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা থেকে বঞ্চিত করা যাবে না বা বল প্রয়োগ করে অবৈধভাবে তার গৃহে প্রবেশ, তল্লাশি বা সম্পদ জব্দ করা যাবে না এবং আইন ব্যতীত এমন কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে না যাতে তার ব্যক্তিগত জীবন, পরিবার, স্বাধীনতা, সুনাম, সম্মান বা সম্পত্তির হানি ঘটে। ৩ নম্বর উপধারায় বলা হয়, পেশাগত কর্মে নিয়োজিত কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মীকে কোনো ব্যক্তি, সংস্থা বা কর্তৃপক্ষ, কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান বা সরকারি কর্মচারী বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ভয়ভীতির মাধ্যমে বা জোরপূর্বক শারীরিক বা মানসিক চাপ প্রয়োগ করে তথ্যসূত্র প্রকাশে বাধ্য করতে পারবে না। স্বাধীনভাবে পেশাগত দায়িত্ব পালনের অধিকার: ৫ নম্বর ধারার ১ নম্বর উপধারায় বলা হয়, পেশাগত কর্মে নিয়োজিত কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মী যেন কোনো ব্যক্তি, সংস্থা বা কর্তৃপক্ষ, কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান বা সরকারি কর্মচারী বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থা থেকে ভয়ভীতি বা জোরপূর্বক শারীরিক বা মানসিক চাপ মুক্ত অবস্থায় ও স্বাধীনভাবে এবং অনুকূল পরিবেশে দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম হন সে বিষয়টি উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ও সরকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। ২ নম্বর উপধারায় বলা হয়, পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মী যেন সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানি বিশেষত যৌন হয়রানির শিকার না হন সে বিষয়ে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ও সরকার বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করবে। নিজ প্রতিষ্ঠানে স্বাধীনভাবে দায়িত্ব পালন সম্পর্কিত বিশেষ বিধান: ৬ নম্বর ধারার ১ নম্বর উপধারায় বলা হয়, লিখিত কোনো চুক্তি বা চাকরির শর্তাবলিতে যা কিছুই থাকুক না কেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মী নিজ প্রতিষ্ঠানে যেন ভয়ভীতি বা জোরপূর্বক শারীরিক বা মানসিক চাপ মুক্ত অবস্থায় ও স্বাধীনভাবে এবং অনুকূল পরিবেশে দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম হন সে বিষয়টি ওই গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের মালিক, পরিচালক, বিনিয়োগকারী বা ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছেন এমন সব ব্যক্তি নিশ্চিত করবেন এবং এ বিষয়ের ব্যত্যয় ঘটলে সাংবাদিক বা সংবাদকর্মী লিখিতভাবে কমিশন বরাবর অভিযোগ করতে পারবেন। ৭ নম্বর ধারায় বলা হয়, পেশাগত কর্মে নিয়োজিত কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মী যদি সরল বিশ্বাসে কোনো গণমাধ্যমে তথ্য, উপাত্ত, লিখিত বা অডিও বা ভিডিও প্রতিবেদন প্রকাশ করেন এবং এ প্রকাশের দ্বারা কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হলে বা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে, ভিন্ন উদ্দেশ্য প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত ওই সাংবাদিক/সংবাদকর্মীর বিরুদ্ধে দেওয়ানি বা ফৌজদারি মামলা বা অন্য কোনো আইনগত কার্যধারা রুজু করা যাবে না। রাষ্ট্রীয়ভাবে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি ‘বছর পেরোলেও গণমাধ্যমের সংস্কার হয়নি’ অভিযোগ দায়ের ৮ নম্বর ধারার ১ নম্বর উপধারায় বলা হয়, পেশাগত কর্মে নিয়োজিত কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মী সহিংসতার শিকার হলে তিনি এখতিয়ারাধীন কোনো প্রথম শ্রেণির জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে লিখিতভাবে বা অনলাইনের মাধ্যমে বা তার কোনো প্রতিনিধির মাধ্যমে অভিযোগ দায়ের করতে পারবেন। ২ নম্বর উপধারায় বলা হয়, দায়ের করা অভিযোগ পাওয়ার পর প্রথম শ্রেণির জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এ অভিযোগটি সংশ্লিষ্ট পুলিশ সুপারের কাছে পাঠিয়ে মামলা দায়েরের নির্দেশ দেবেন এবং ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ জারি করবেন। অপরাধ ও শাস্তি অধ্যাদেশের ৯ ধারায় অপরাধ, শাস্তি ও ক্ষতিপূরণের বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। এতে বলা হয়, কোনো ব্যক্তি, সংস্থা বা কর্তৃপক্ষ, কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান পেশাগত কর্মে নিয়োজিত কোনো সাংবাদিক বা সংবাদকর্মীর বিরুদ্ধে সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানি করলে তা একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে এবং এ অপরাধের জন্য অভিযুক্ত ব্যক্তি মাত্রা ভেদে অন্যূন ১ বছরের কারাদণ্ড বা অনূর্ধ্ব ৫ বছরের কারাদণ্ড বা অন্যূন এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। ১০ নম্বর ধারায় অর্থদণ্ডকে ক্ষতিপূরণ হিসেবে রূপান্তরের বিষয়ে বলা হয়, বিদ্যমান অন্য কোনো আইনে ভিন্নরূপ যা কিছুই থাকুক না কেন, উপযুক্ত আদালত কর্তৃক ধারা ৯ এর অধীন আরোপিত অর্থদণ্ডকে পেশাগত দায়িত্বে নিয়োজিত সাংবাদিক বা সংবাদকর্মীর জন্য ক্ষতিপূরণ হিসেবে গণ্য করতে পারবে এবং অর্থদণ্ড বা ক্ষতিপূরণের অর্থ দণ্ডিত ব্যক্তির কাছ থেকে আদায়যোগ্য হবে। সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানির বিষয়ে ব্যাখ্যা ‘‘সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানি’ অর্থ কোনো ব্যক্তি, সংস্থা, কোম্পানির এমন কর্মকাণ্ড যা পেশাগত কাজে নিয়োজিত একজন সংবাদকর্মী/সাংবাদিকের জীবন ও সম্পদকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলে এবং সকল প্রকার অপরাধমূলক ভয়ভীতি বা হুমকি প্রদর্শন, হয়রানি, হেনস্তা, সার্বক্ষণিক নজরদারি, শারীরিক বা মানসিক নির্যাতন, অপমান, অবজ্ঞা, কাজে বাধা দেওয়া, বল প্রয়োগ, চাপ প্রয়োগ, যৌন হয়রানি, অবৈধ আটক, গুম, অপহরণও এর অন্তর্ভুক্ত হবে।’’ অপরাধের বিচার ১১ নম্বর ধারার ১ নম্বর উপধারায় বলা হয়, এই অধ্যাদেশের অধীনে দায়ের করা অভিযোগ ও অপরাধের বিচার বা কার্যধারার নিষ্পত্তি প্রথম শ্রেণির জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা ক্ষেত্রমতো, মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক বিচার্য হবে। ২ নম্বর উপধারায় বলা হয়, ক্ষতিপূরণের আদেশ দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম শ্রেণির জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের কোনো নির্দিষ্ট সীমা থাকবে না। ১২ নম্বর ধারায় ফৌজদারি কার্যবিধির প্রয়োগ সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে ১ নম্বর উপধারায় বলা হয়, অধ্যাদেশের অধীনে সংঘটিত অপরাধের অভিযোগ দায়ের, তদন্ত, বিচার, নিষ্পত্তি ও আপিলসহ সংশ্লিষ্ট অন্য বিষয়ে ফৌজদারি কার্যবিধি প্রযোজ্য হবে। ২ নম্বর উপধারায় বলা হয়, এই অধ্যাদেশের অধীন অপরাধের বিচার বা কার্যধারা নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে ফৌজদারি কার্যবিধির সংক্ষিপ্ত বিচার পদ্ধতি প্রযোজ্য হবে। মিথ্যা অভিযোগে সাংবাদিকের শাস্তি কোনো সাংবাদিক মিথ্যা অভিযোগ দিলে শাস্তি পাবেন। অধ্যাদেশের ১৫ নম্বর ধারায় বলা হয়, যদি কোনো সাংবাদিক/সংবাদকর্মী অন্য কোনো ব্যক্তির ক্ষতিসাধনের উদ্দেশ্যে এই অধ্যাদেশের অধীনে অভিযোগ করার আইনানুগ কারণ নেই জেনেও আবেদন করেন, তাহলে তিনি অনধিক ১ বছর কারাদণ্ড অথবা ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। কোম্পানির বিরুদ্ধে হলে অভিযুক্ত হবেন বিনিয়োগকারী-পরিচালক ১৬ নম্বর ধারায় বলা হয়, এই অধ্যাদেশের অধীন সহিংসতা, হুমকি ও হয়রানির অভিযোগ যদি কোনো কোম্পানির বিরুদ্ধে হয়, তাহলে ওই কোম্পানির বিনিয়োগকারী বা প্রত্যেক পরিচালক বা ব্যবস্থাপক বা সচিব বা অন্য কোনো কর্মকর্তা বা এজেন্ট অভিযুক্ত হয়েছেন বলে গণ্য হবেন, যদি না তিনি প্রমাণ করতে পারেন যে, এ সহিংসতা তার অজ্ঞাতসারে সংঘটিত হয়েছে অথবা এ সহিংসতা রোধ করার জন্য তিনি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন।
    Like
    1
    1 Yorumlar 0 hisse senetleri 1K Views 0 önizleme
  • আই নিউজ বিডি – বিভাগীয় প্রধান নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
    আই নিউজ বিডি ২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশের অনলাইন সাংবাদিকতায় এক নির্ভীক ও নিরপেক্ষ কণ্ঠস্বর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। সত্য, ন্যায়, বস্তুনিষ্ঠতা ও জনস্বার্থের পক্ষে আমরা নিরলসভাবে কাজ করে আসছি, ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি, অন্যায় এবং সামাজিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে কলম ও ক্যামেরা চালিয়ে যাচ্ছি।

    আমাদের সংবাদ কার্যক্রমকে আরও দ্রুত, শক্তিশালী ও পেশাদারভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে আমরা প্রতিটি বিভাগে বিভাগীয় প্রধান (Division Chief) নিয়োগের ঘোষণা দিচ্ছি।

    এটি শুধুমাত্র একটি পদ নয়, বরং একটি দায়িত্ব, একটি নেতৃত্বের আসন এবং সত্যের পক্ষে আজীবন লড়াইয়ের অঙ্গীকার।

    পদবী
    বিভাগীয় প্রধান (Division Chief)

    বিভাগীয় প্রধানের মূল দায়িত্ব
    সংশ্লিষ্ট বিভাগের সকল রিপোর্টার, কন্ট্রিবিউটর এবং সিটিজেন জার্নালিস্টদের সঠিকভাবে পরিচালনা ও তত্ত্বাবধান করা।

    নিউজ সংগ্রহ, যাচাই এবং দ্রুততম সময়ে আই নিউজ বিডি সিস্টেমে আপলোড নিশ্চিত করা।

    বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলীর উপর দ্রুত সিদ্ধান্ত ও নির্দেশনা প্রদান।

    স্থানীয় প্রশাসন, নাগরিক সমাজ ও বিভিন্ন সামাজিক-রাজনৈতিক মহলের সাথে পেশাদার যোগাযোগ রক্ষা করা।

    আই নিউজ বিডির নীতি ও নৈতিকতা কঠোরভাবে মেনে চলা এবং তা দলের মধ্যে বাস্তবায়ন করা।

    যোগ্যতা ও শর্তাবলী
    শুধুমাত্র যোগ্য, প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং পেশাদার ব্যক্তিরাই আবেদন করতে পারবেন। আবেদনকারীকে অবশ্যই নিম্নোক্ত শর্তসমূহ পূরণ করতে হবে:

    সদস্যপদ অভিজ্ঞতা – ন্যূনতম ১ মাস সক্রিয়ভাবে আই নিউজ বিডির সাথে যুক্ত থাকার অভিজ্ঞতা।

    সাংবাদিকতার পটভূমি – কমপক্ষে ২ বছরের ফিল্ড রিপোর্টিং, সম্পাদনা বা মিডিয়া ম্যানেজমেন্টের অভিজ্ঞতা।

    নেতৃত্বের দক্ষতা – একটি টিমকে নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা ও জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার সক্ষমতা।

    তৎপরতা ও গতিশীলতা – ব্রেকিং নিউজ কভার করার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার ও সময়নিষ্ঠা।

    প্রযুক্তিগত দক্ষতা – ক্যামেরা/মোবাইল দিয়ে ভিডিও ও ছবি ধারণ, নিউজ আপলোড সিস্টেম এবং সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে পারদর্শিতা।

    আই নিউজ বিডি সিস্টেমে পূর্ণ দক্ষতা – নিউজ আপলোড, এডিটিং, ফটো যুক্ত করা, এবং তাৎক্ষণিক পাবলিশ করার নিয়ম জানা।

    উপস্থাপনা দক্ষতা – ক্যামেরার সামনে আত্মবিশ্বাসী ও সাবলীল উপস্থাপনার যোগ্যতা।

    প্রমাণপত্র – পূর্বে করা উপস্থাপনার ভিডিও বা লিঙ্ক আবেদনপত্রের সাথে যুক্ত করতে হবে।

    নৈতিকতা ও সততা – সাংবাদিকতার নীতি ও নৈতিকতার প্রতি অবিচল প্রতিশ্রুতি। কোনোভাবেই পেশাগত ক্ষমতার অপব্যবহার করা যাবে না।

    অঙ্গীকার – আই নিউজ বিডির নীতি ও নৈতিকতা থেকে এক ইঞ্চি বিচ্যুত না হওয়ার প্রতিশ্রুতি দিতে হবে।

    আবেদনের সাথে যা যা জমা দিতে হবে
    পূর্ণ নাম, ঠিকানা ও সক্রিয় যোগাযোগ নম্বর

    সংক্ষিপ্ত ব্যক্তিগত পরিচিতি (Bio)

    সাংবাদিকতা ও নেতৃত্ব সংক্রান্ত পূর্ব অভিজ্ঞতার বিস্তারিত বিবরণ

    পূর্ববর্তী উপস্থাপনার ভিডিও বা লিঙ্ক (যদি থাকে)

    বিভাগীয় প্রধান হওয়ার কারণ ও আপনার যোগ্যতার লিখিত ব্যাখ্যা

    গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
    আই নিউজ বিডি কোনো অর্থের বিনিময়ে আইডি কার্ড, প্রেস কার্ড, মাইক্রোফোন স্টিকার বা সরঞ্জাম প্রদান করে না। সমস্ত সরঞ্জাম যোগ্য ও অনুমোদিত সদস্যদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে প্রদান করা হয়।

    কোনো প্রকার অনৈতিক কর্মকাণ্ড, ব্যক্তিগত স্বার্থে সাংবাদিকতার ক্ষমতা ব্যবহার বা দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করলে তাৎক্ষণিকভাবে পদ বাতিল হবে।

    আবেদন পাঠানোর ঠিকানা
    ই-মেইল: eyenewsbdinfo@gmail.com

    আবেদনের শেষ তারিখ: ২০/০৮/২০২৫
    আই নিউজ বিডি – বিভাগীয় প্রধান নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আই নিউজ বিডি ২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশের অনলাইন সাংবাদিকতায় এক নির্ভীক ও নিরপেক্ষ কণ্ঠস্বর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। সত্য, ন্যায়, বস্তুনিষ্ঠতা ও জনস্বার্থের পক্ষে আমরা নিরলসভাবে কাজ করে আসছি, ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি, অন্যায় এবং সামাজিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে কলম ও ক্যামেরা চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের সংবাদ কার্যক্রমকে আরও দ্রুত, শক্তিশালী ও পেশাদারভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে আমরা প্রতিটি বিভাগে বিভাগীয় প্রধান (Division Chief) নিয়োগের ঘোষণা দিচ্ছি। এটি শুধুমাত্র একটি পদ নয়, বরং একটি দায়িত্ব, একটি নেতৃত্বের আসন এবং সত্যের পক্ষে আজীবন লড়াইয়ের অঙ্গীকার। পদবী বিভাগীয় প্রধান (Division Chief) বিভাগীয় প্রধানের মূল দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট বিভাগের সকল রিপোর্টার, কন্ট্রিবিউটর এবং সিটিজেন জার্নালিস্টদের সঠিকভাবে পরিচালনা ও তত্ত্বাবধান করা। নিউজ সংগ্রহ, যাচাই এবং দ্রুততম সময়ে আই নিউজ বিডি সিস্টেমে আপলোড নিশ্চিত করা। বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলীর উপর দ্রুত সিদ্ধান্ত ও নির্দেশনা প্রদান। স্থানীয় প্রশাসন, নাগরিক সমাজ ও বিভিন্ন সামাজিক-রাজনৈতিক মহলের সাথে পেশাদার যোগাযোগ রক্ষা করা। আই নিউজ বিডির নীতি ও নৈতিকতা কঠোরভাবে মেনে চলা এবং তা দলের মধ্যে বাস্তবায়ন করা। যোগ্যতা ও শর্তাবলী শুধুমাত্র যোগ্য, প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং পেশাদার ব্যক্তিরাই আবেদন করতে পারবেন। আবেদনকারীকে অবশ্যই নিম্নোক্ত শর্তসমূহ পূরণ করতে হবে: সদস্যপদ অভিজ্ঞতা – ন্যূনতম ১ মাস সক্রিয়ভাবে আই নিউজ বিডির সাথে যুক্ত থাকার অভিজ্ঞতা। সাংবাদিকতার পটভূমি – কমপক্ষে ২ বছরের ফিল্ড রিপোর্টিং, সম্পাদনা বা মিডিয়া ম্যানেজমেন্টের অভিজ্ঞতা। নেতৃত্বের দক্ষতা – একটি টিমকে নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা ও জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার সক্ষমতা। তৎপরতা ও গতিশীলতা – ব্রেকিং নিউজ কভার করার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার ও সময়নিষ্ঠা। প্রযুক্তিগত দক্ষতা – ক্যামেরা/মোবাইল দিয়ে ভিডিও ও ছবি ধারণ, নিউজ আপলোড সিস্টেম এবং সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে পারদর্শিতা। আই নিউজ বিডি সিস্টেমে পূর্ণ দক্ষতা – নিউজ আপলোড, এডিটিং, ফটো যুক্ত করা, এবং তাৎক্ষণিক পাবলিশ করার নিয়ম জানা। উপস্থাপনা দক্ষতা – ক্যামেরার সামনে আত্মবিশ্বাসী ও সাবলীল উপস্থাপনার যোগ্যতা। প্রমাণপত্র – পূর্বে করা উপস্থাপনার ভিডিও বা লিঙ্ক আবেদনপত্রের সাথে যুক্ত করতে হবে। নৈতিকতা ও সততা – সাংবাদিকতার নীতি ও নৈতিকতার প্রতি অবিচল প্রতিশ্রুতি। কোনোভাবেই পেশাগত ক্ষমতার অপব্যবহার করা যাবে না। অঙ্গীকার – আই নিউজ বিডির নীতি ও নৈতিকতা থেকে এক ইঞ্চি বিচ্যুত না হওয়ার প্রতিশ্রুতি দিতে হবে। আবেদনের সাথে যা যা জমা দিতে হবে পূর্ণ নাম, ঠিকানা ও সক্রিয় যোগাযোগ নম্বর সংক্ষিপ্ত ব্যক্তিগত পরিচিতি (Bio) সাংবাদিকতা ও নেতৃত্ব সংক্রান্ত পূর্ব অভিজ্ঞতার বিস্তারিত বিবরণ পূর্ববর্তী উপস্থাপনার ভিডিও বা লিঙ্ক (যদি থাকে) বিভাগীয় প্রধান হওয়ার কারণ ও আপনার যোগ্যতার লিখিত ব্যাখ্যা গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা আই নিউজ বিডি কোনো অর্থের বিনিময়ে আইডি কার্ড, প্রেস কার্ড, মাইক্রোফোন স্টিকার বা সরঞ্জাম প্রদান করে না। সমস্ত সরঞ্জাম যোগ্য ও অনুমোদিত সদস্যদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে প্রদান করা হয়। কোনো প্রকার অনৈতিক কর্মকাণ্ড, ব্যক্তিগত স্বার্থে সাংবাদিকতার ক্ষমতা ব্যবহার বা দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করলে তাৎক্ষণিকভাবে পদ বাতিল হবে। আবেদন পাঠানোর ঠিকানা ই-মেইল: eyenewsbdinfo@gmail.com আবেদনের শেষ তারিখ: ২০/০৮/২০২৫
    Like
    1
    1 Yorumlar 0 hisse senetleri 1K Views 0 önizleme
  • বিশ্বমানের দক্ষতা অর্জনে তরুণদের প্রস্তুতির আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার..
    https://eyenewsbd.com/articles/read/bishbmaner-dkshta-orjne-trunder-prstutir-ahban-shiksha-updeshtar_17849.html
    বিশ্বমানের দক্ষতা অর্জনে তরুণদের প্রস্তুতির আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার.. https://eyenewsbd.com/articles/read/bishbmaner-dkshta-orjne-trunder-prstutir-ahban-shiksha-updeshtar_17849.html
    EYENEWSBD.COM
    বিশ্বমানের দক্ষতা অর্জনে তরুণদের প্রস্তুতির আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার.. | আই নিউজ বিডি
    বাংলাদেশের তরুণদের বিশ্বমানের শিল্প-সংশ্লিষ্ট দক্ষতা অর্জনে প্রস্তুত করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষা উপদেষ্টা।..
    Like
    1
    1 Yorumlar 0 hisse senetleri 814 Views 0 önizleme
  • প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা – সুস্থ জীবনের প্রথম ধাপ

    প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা – সুস্থ জীবনের প্রথম ধাপ

    প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা (Primary Health Care - PHC) হলো একটি জনবান্ধব ও সহজলভ্য চিকিৎসা ব্যবস্থা যা জনগণের নিকটবর্তী পর্যায়ে প্রদান করা হয়। এটি শুধুমাত্র রোগের চিকিৎসাই নয়, বরং রোগ প্রতিরোধ, স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি, পুষ্টি উন্নয়ন, এবং সামগ্রিক জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের একটি কার্যকর উপায়। ১৯৭৮ সালের আলমা-আটা ঘোষণা অনুযায়ী, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা হলো সকল মানুষের জন্য সহজলভ্য, গ্রহণযোগ্য, সাশ্রয়ী এবং কার্যকর স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা।

    প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার মূল উদ্দেশ্য
    সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা – অর্থনৈতিক, ভৌগোলিক বা সামাজিক বাধা ছাড়াই।


    রোগ প্রতিরোধ করা – সচেতনতা বৃদ্ধি, টিকাদান ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা প্রচারের মাধ্যমে।


    প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ শনাক্ত করা – যাতে দ্রুত চিকিৎসা শুরু করা যায়।


    হাসপাতালের ওপর চাপ কমানো – ছোটখাটো রোগ প্রাথমিক পর্যায়েই নিরাময় করা।


    কমিউনিটি অংশগ্রহণ বৃদ্ধি – জনগণকে স্বাস্থ্যসেবার পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে যুক্ত করা।



    প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার আওতাভুক্ত প্রধান সেবা
    সাধারণ রোগের চিকিৎসা: জ্বর, সর্দি-কাশি, ডায়রিয়া, চর্মরোগ ইত্যাদি।


    টিকাদান কর্মসূচি: শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য।


    মা ও শিশু স্বাস্থ্যসেবা: প্রসবপূর্ব ও প্রসব-পরবর্তী সেবা।


    পুষ্টি শিক্ষা ও পরামর্শ: অপুষ্টি প্রতিরোধ এবং সুষম খাদ্য গ্রহণে উৎসাহ।


    স্যানিটেশন ও বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিতকরণ।


    প্রাথমিক চিকিৎসা প্রশিক্ষণ ও ফার্স্ট এইড।


    পরিবার পরিকল্পনা ও প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা।



    কেন প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা জরুরি?
    দূরবর্তী অঞ্চলের মানুষও সহজে সেবা পায় – বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায়।


    অর্থনৈতিকভাবে সাশ্রয়ী – বড় হাসপাতালে না গিয়ে স্থানীয় পর্যায়ে চিকিৎসা পাওয়া যায়।


    রোগের জটিলতা কমায় – সময়মতো চিকিৎসা পেলে জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে।


    সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নয়ন ঘটায় – ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক পর্যায়ে।



    বাংলাদেশে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার বর্তমান অবস্থা
    বাংলাদেশে সরকারীভাবে কমিউনিটি ক্লিনিক, ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার মূল স্তম্ভ হিসেবে কাজ করছে।
    প্রায় ১৪,০০০-এর বেশি কমিউনিটি ক্লিনিক সারা দেশে পরিচালিত হচ্ছে।


    এসব কেন্দ্র থেকে বিনামূল্যে প্রাথমিক চিকিৎসা, ওষুধ ও স্বাস্থ্য পরামর্শ প্রদান করা হয়।


    সরকারি-বেসরকারি সংস্থা (NGO) মিলিয়ে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার বিস্তার আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে।



    প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার চ্যালেঞ্জ
    চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীর ঘাটতি।


    আধুনিক যন্ত্রপাতির অভাব।


    জনগণের স্বাস্থ্য সচেতনতার সীমাবদ্ধতা।


    বাজেট ও অবকাঠামোগত সীমাবদ্ধতা।



    সমাধানের উপায়
    স্বাস্থ্যকর্মী প্রশিক্ষণ ও সংখ্যা বৃদ্ধি।


    ডিজিটাল হেলথ সার্ভিস চালু করে দূরবর্তী এলাকায় সেবা পৌঁছানো।


    জনসচেতনতামূলক প্রচারণা বৃদ্ধি – টিভি, রেডিও, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে।


    সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব বাড়ানো।


    নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং ফলো-আপ সেবা নিশ্চিত করা।



    প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা হলো সুস্থ সমাজের ভিত্তি। সঠিক পরিকল্পনা, পর্যাপ্ত অর্থায়ন, এবং জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ থাকলে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাকে আরও শক্তিশালী করা সম্ভব। এতে শুধু রোগ কমবে না, বরং দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের গতিও বাড়বে।


    প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা – সুস্থ জীবনের প্রথম ধাপ প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা – সুস্থ জীবনের প্রথম ধাপ প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা (Primary Health Care - PHC) হলো একটি জনবান্ধব ও সহজলভ্য চিকিৎসা ব্যবস্থা যা জনগণের নিকটবর্তী পর্যায়ে প্রদান করা হয়। এটি শুধুমাত্র রোগের চিকিৎসাই নয়, বরং রোগ প্রতিরোধ, স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি, পুষ্টি উন্নয়ন, এবং সামগ্রিক জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের একটি কার্যকর উপায়। ১৯৭৮ সালের আলমা-আটা ঘোষণা অনুযায়ী, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা হলো সকল মানুষের জন্য সহজলভ্য, গ্রহণযোগ্য, সাশ্রয়ী এবং কার্যকর স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা। প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার মূল উদ্দেশ্য সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা – অর্থনৈতিক, ভৌগোলিক বা সামাজিক বাধা ছাড়াই। রোগ প্রতিরোধ করা – সচেতনতা বৃদ্ধি, টিকাদান ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা প্রচারের মাধ্যমে। প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ শনাক্ত করা – যাতে দ্রুত চিকিৎসা শুরু করা যায়। হাসপাতালের ওপর চাপ কমানো – ছোটখাটো রোগ প্রাথমিক পর্যায়েই নিরাময় করা। কমিউনিটি অংশগ্রহণ বৃদ্ধি – জনগণকে স্বাস্থ্যসেবার পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে যুক্ত করা। প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার আওতাভুক্ত প্রধান সেবা সাধারণ রোগের চিকিৎসা: জ্বর, সর্দি-কাশি, ডায়রিয়া, চর্মরোগ ইত্যাদি। টিকাদান কর্মসূচি: শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য। মা ও শিশু স্বাস্থ্যসেবা: প্রসবপূর্ব ও প্রসব-পরবর্তী সেবা। পুষ্টি শিক্ষা ও পরামর্শ: অপুষ্টি প্রতিরোধ এবং সুষম খাদ্য গ্রহণে উৎসাহ। স্যানিটেশন ও বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিতকরণ। প্রাথমিক চিকিৎসা প্রশিক্ষণ ও ফার্স্ট এইড। পরিবার পরিকল্পনা ও প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা। কেন প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা জরুরি? দূরবর্তী অঞ্চলের মানুষও সহজে সেবা পায় – বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায়। অর্থনৈতিকভাবে সাশ্রয়ী – বড় হাসপাতালে না গিয়ে স্থানীয় পর্যায়ে চিকিৎসা পাওয়া যায়। রোগের জটিলতা কমায় – সময়মতো চিকিৎসা পেলে জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে। সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নয়ন ঘটায় – ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক পর্যায়ে। বাংলাদেশে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার বর্তমান অবস্থা বাংলাদেশে সরকারীভাবে কমিউনিটি ক্লিনিক, ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার মূল স্তম্ভ হিসেবে কাজ করছে। প্রায় ১৪,০০০-এর বেশি কমিউনিটি ক্লিনিক সারা দেশে পরিচালিত হচ্ছে। এসব কেন্দ্র থেকে বিনামূল্যে প্রাথমিক চিকিৎসা, ওষুধ ও স্বাস্থ্য পরামর্শ প্রদান করা হয়। সরকারি-বেসরকারি সংস্থা (NGO) মিলিয়ে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার বিস্তার আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার চ্যালেঞ্জ চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীর ঘাটতি। আধুনিক যন্ত্রপাতির অভাব। জনগণের স্বাস্থ্য সচেতনতার সীমাবদ্ধতা। বাজেট ও অবকাঠামোগত সীমাবদ্ধতা। সমাধানের উপায় স্বাস্থ্যকর্মী প্রশিক্ষণ ও সংখ্যা বৃদ্ধি। ডিজিটাল হেলথ সার্ভিস চালু করে দূরবর্তী এলাকায় সেবা পৌঁছানো। জনসচেতনতামূলক প্রচারণা বৃদ্ধি – টিভি, রেডিও, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব বাড়ানো। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং ফলো-আপ সেবা নিশ্চিত করা। প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা হলো সুস্থ সমাজের ভিত্তি। সঠিক পরিকল্পনা, পর্যাপ্ত অর্থায়ন, এবং জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ থাকলে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাকে আরও শক্তিশালী করা সম্ভব। এতে শুধু রোগ কমবে না, বরং দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের গতিও বাড়বে।
    Like
    1
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 1K Views 0 önizleme
  • স্বাস্থ্য সেবা মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ


    স্বাস্থ্য সেবা মানুষের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ও অবিচ্ছেদ্য অংশ। সুস্থ জীবনযাপন এবং জীবনের মান উন্নয়নের জন্য মানসম্মত স্বাস্থ্য সেবা অপরিহার্য। আধুনিক বিশ্বে চিকিৎসা খাতের অগ্রগতি এবং প্রযুক্তির বিকাশ মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণকে অনেক সহজ ও কার্যকর করেছে।
    স্বাস্থ্য সেবার গুরুত্ব
    স্বাস্থ্য সেবা মানে শুধুমাত্র রোগ নিরাময় নয়, বরং প্রতিরোধ, সচেতনতা, প্রাথমিক যত্ন এবং পুনর্বাসনও অন্তর্ভুক্ত। একটি সমাজের উন্নয়নের অন্যতম প্রধান সূচক হলো তার জনগণের স্বাস্থ্য। সুস্থ মানুষই দেশ ও জাতির শক্তি। রোগমুক্ত, সতেজ এবং কর্মক্ষম জনগণ জাতির সামগ্রিক উন্নয়নে বিশেষ অবদান রাখে।
    স্বাস্থ্য সেবার বিভিন্ন পর্যায়
    ১. প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা: এটি হলো সাধারণ চিকিৎসা, রোগ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা, টিকাদান কর্মসূচি, এবং স্বাস্থ্য শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
    ২. দ্বিতীয়ক স্বাস্থ্য সেবা: যেখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এবং আধুনিক চিকিৎসা কেন্দ্র রয়েছে, যেমন জেলা হাসপাতাল, ক্লিনিক ইত্যাদি।
    ৩. তৃতীয়ক স্বাস্থ্য সেবা: উন্নত চিকিৎসা, বিশেষায়িত রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা, যেমন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষায়িত চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান।
    আধুনিক প্রযুক্তির ভূমিকা
    আজকের দিনে ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা (e-Health) মানুষের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছাতে বিশেষ ভূমিকা রাখছে। অনলাইন চিকিৎসা পরামর্শ, মোবাইল হেলথ অ্যাপস, টেলিমেডিসিন সেবা মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণকে সহজ, দ্রুত ও সাশ্রয়ী করেছে। বিশেষ করে গ্রামীণ ও প্রত্যন্ত এলাকায় এই সেবা পৌঁছানোতে ডিজিটাল প্রযুক্তি মাইলফলক সৃষ্টি করেছে।
    নার্সিং ও হোম কেয়ার সেবা
    স্বাস্থ্যসেবার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো নার্সিং ও হোম কেয়ার। বিশেষত বয়স্ক, রোগী ও জরুরি রোগীদের জন্য বাসায় চিকিৎসা সেবা প্রদান মানসিক এবং শারীরিকভাবে আরামদায়ক। দক্ষ নার্স ও কেয়ারগিভাররা বাসায় গিয়ে ইনজেকশন, ড্রেসিং, ক্যাথেটার, ক্যানুলা ইত্যাদি সেবা প্রদান করে রোগীর দ্রুত সুস্থতায় সাহায্য করে।
    বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবার চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা
    বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবা খাতে অনেক অগ্রগতি হয়েছে। তবে এখনও অনেক চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে—বিশেষ করে গ্রামীণ অঞ্চলে চিকিৎসক ও আধুনিক চিকিৎসা সুবিধার ঘাটতি, স্বাস্থ্য সচেতনতার অভাব এবং অর্থনৈতিক প্রতিবন্ধকতা। তবে ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা এবং সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগের মাধ্যমে এগুলো ধীরে ধীরে কাটিয়ে উঠার পথ তৈরি হচ্ছে।
    আল তৌফিকী ফার্মেসি এন্ড কনসাল্টটেন্ট এর ভূমিকা
    এই প্রেক্ষাপটে আল তৌফিকী ফার্মেসি এন্ড কনসাল্টটেন্ট তার ডিজিটাল ও অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা, নার্সিং ও হোম কেয়ার সেবা এবং উন্নত চিকিৎসা পরামর্শ দিয়ে সমাজে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে কাজ করছে। তাদের লক্ষ্য হলো রোগীর স্বাস্থ্যগত প্রয়োজনের প্রতি যত্নশীল হওয়া, প্রযুক্তির সহায়তায় দ্রুত সেবা পৌঁছে দেওয়া এবং প্রতিটি রোগীকে নিরাপদ, সুষ্ঠু ও আরামদায়ক চিকিৎসা প্রদান করা।
    স্বাস্থ্যই হলো জীবনের প্রকৃত সম্পদ। সুস্থ শরীর আর সুস্থ মনই উন্নত জীবনের ভিত্তি। তাই মানসম্মত ও সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা হলো একটি উন্নত সমাজ ও জাতির উন্নয়নের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। প্রযুক্তি ও মানবিকতার সমন্বয়ে এই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে আমাদের দেশের অনেক প্রতিষ্ঠান এবং বিশেষজ্ঞরা।
    স্বাস্থ্য সেবা মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ স্বাস্থ্য সেবা মানুষের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ও অবিচ্ছেদ্য অংশ। সুস্থ জীবনযাপন এবং জীবনের মান উন্নয়নের জন্য মানসম্মত স্বাস্থ্য সেবা অপরিহার্য। আধুনিক বিশ্বে চিকিৎসা খাতের অগ্রগতি এবং প্রযুক্তির বিকাশ মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণকে অনেক সহজ ও কার্যকর করেছে। স্বাস্থ্য সেবার গুরুত্ব স্বাস্থ্য সেবা মানে শুধুমাত্র রোগ নিরাময় নয়, বরং প্রতিরোধ, সচেতনতা, প্রাথমিক যত্ন এবং পুনর্বাসনও অন্তর্ভুক্ত। একটি সমাজের উন্নয়নের অন্যতম প্রধান সূচক হলো তার জনগণের স্বাস্থ্য। সুস্থ মানুষই দেশ ও জাতির শক্তি। রোগমুক্ত, সতেজ এবং কর্মক্ষম জনগণ জাতির সামগ্রিক উন্নয়নে বিশেষ অবদান রাখে। স্বাস্থ্য সেবার বিভিন্ন পর্যায় ১. প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা: এটি হলো সাধারণ চিকিৎসা, রোগ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা, টিকাদান কর্মসূচি, এবং স্বাস্থ্য শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি করা। ২. দ্বিতীয়ক স্বাস্থ্য সেবা: যেখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এবং আধুনিক চিকিৎসা কেন্দ্র রয়েছে, যেমন জেলা হাসপাতাল, ক্লিনিক ইত্যাদি। ৩. তৃতীয়ক স্বাস্থ্য সেবা: উন্নত চিকিৎসা, বিশেষায়িত রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা, যেমন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষায়িত চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান। আধুনিক প্রযুক্তির ভূমিকা আজকের দিনে ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা (e-Health) মানুষের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছাতে বিশেষ ভূমিকা রাখছে। অনলাইন চিকিৎসা পরামর্শ, মোবাইল হেলথ অ্যাপস, টেলিমেডিসিন সেবা মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণকে সহজ, দ্রুত ও সাশ্রয়ী করেছে। বিশেষ করে গ্রামীণ ও প্রত্যন্ত এলাকায় এই সেবা পৌঁছানোতে ডিজিটাল প্রযুক্তি মাইলফলক সৃষ্টি করেছে। নার্সিং ও হোম কেয়ার সেবা স্বাস্থ্যসেবার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো নার্সিং ও হোম কেয়ার। বিশেষত বয়স্ক, রোগী ও জরুরি রোগীদের জন্য বাসায় চিকিৎসা সেবা প্রদান মানসিক এবং শারীরিকভাবে আরামদায়ক। দক্ষ নার্স ও কেয়ারগিভাররা বাসায় গিয়ে ইনজেকশন, ড্রেসিং, ক্যাথেটার, ক্যানুলা ইত্যাদি সেবা প্রদান করে রোগীর দ্রুত সুস্থতায় সাহায্য করে। বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবার চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবা খাতে অনেক অগ্রগতি হয়েছে। তবে এখনও অনেক চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে—বিশেষ করে গ্রামীণ অঞ্চলে চিকিৎসক ও আধুনিক চিকিৎসা সুবিধার ঘাটতি, স্বাস্থ্য সচেতনতার অভাব এবং অর্থনৈতিক প্রতিবন্ধকতা। তবে ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা এবং সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগের মাধ্যমে এগুলো ধীরে ধীরে কাটিয়ে উঠার পথ তৈরি হচ্ছে। আল তৌফিকী ফার্মেসি এন্ড কনসাল্টটেন্ট এর ভূমিকা এই প্রেক্ষাপটে আল তৌফিকী ফার্মেসি এন্ড কনসাল্টটেন্ট তার ডিজিটাল ও অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা, নার্সিং ও হোম কেয়ার সেবা এবং উন্নত চিকিৎসা পরামর্শ দিয়ে সমাজে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে কাজ করছে। তাদের লক্ষ্য হলো রোগীর স্বাস্থ্যগত প্রয়োজনের প্রতি যত্নশীল হওয়া, প্রযুক্তির সহায়তায় দ্রুত সেবা পৌঁছে দেওয়া এবং প্রতিটি রোগীকে নিরাপদ, সুষ্ঠু ও আরামদায়ক চিকিৎসা প্রদান করা। স্বাস্থ্যই হলো জীবনের প্রকৃত সম্পদ। সুস্থ শরীর আর সুস্থ মনই উন্নত জীবনের ভিত্তি। তাই মানসম্মত ও সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা হলো একটি উন্নত সমাজ ও জাতির উন্নয়নের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। প্রযুক্তি ও মানবিকতার সমন্বয়ে এই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে আমাদের দেশের অনেক প্রতিষ্ঠান এবং বিশেষজ্ঞরা।
    Love
    2
    0 Yorumlar 2 hisse senetleri 2K Views 1 önizleme

  • আল তৌফিকী ফার্মেসি এন্ড কনসাল্টটেন্ট (AL TOWFIQI PHARMACY & CONSULTANT)
    ট্রেড লাইসেন্স নং: ০০২০৪১
    ঠিকানা: নরোত্তমপুর, বারিষাব, কাপাসিয়া, গাজীপুর - ১৭৪৩
    যোগাযোগ নম্বর: ০১৩০১৪৮৩৮৩৩
    প্রোপাইটর: তৌফিক সুলতান
    (প্যারামেডিক্স, ঢাকা মেডিকেল ইনস্টিটিউট ইন্টার্ন-ইমারজেন্সি, ফ্যাজরালটি, মেডিসিন, সার্জারি আউটডোর - ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রেজি নং: ৬০৪৪৬)

    প্রতিষ্ঠান পরিচিতি
    আল তৌফিকী ফার্মেসি এন্ড কনসাল্টটেন্ট একটি আধুনিক ও পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান, যা কেবল ওষুধ সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং স্বাস্থ্যসেবা এবং ডিজিটাল সেবার বিস্তৃত পরিসর নিয়ে কাজ করে থাকে। প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য হচ্ছে রোগী ও গ্রাহকদের জন্য দ্রুত, নিরাপদ ও মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা।
    তাছাড়া, এখানে শুধুমাত্র ফার্মেসি সেবা নয়, বরং রোগীর সামগ্রিক যত্নের জন্য চিকিৎসা পরামর্শ, নার্সিং ও হোম কেয়ার সেবা এবং বিভিন্ন ডিজিটাল সেবা ও অনলাইন প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করা হয়।

    আমাদের সেবাসমূহ
    ১. ডিজিটাল ও অনলাইন সেবা
    অনলাইন কনসাল্টেশন: অভিজ্ঞ ও দক্ষ ডাক্তারদের সাথে ভিডিও কলে স্বাস্থ্য পরামর্শ প্রদান।


    ই-ক্লিনিক স্বাস্থ্যসেবা: স্বল্প মূল্যে এবং সহজ উপায়ে ডাক্তারদের পরামর্শ পাওয়া যায়।


    অনলাইন ক্লাস ও ইভেন্ট প্ল্যানিং: শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের জন্য মানসম্মত অনলাইন ক্লাস ও ইভেন্ট আয়োজনের সেবা।


    ওয়েবসাইট ডিজাইন ও ডোমেইন সেবা: শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রফেশনাল ওয়েবসাইট তৈরি এবং ডোমেইন-হোস্টিং সেবা।


    ডিজিটাল মার্কেটিং ও গুগল SEO: পত্রিকা বিজ্ঞাপন থেকে শুরু করে গুগল সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন (SEO) ও ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ব্যবসায়িক প্রসার।


    বিকাশ ও সকল অনলাইন পেমেন্ট সেবা।


    চাকরি আবেদন, ভর্তি, এবং অন্যান্য অনলাইন সহায়তা।


    টিআইএন সার্টিফিকেট সহ অন্যান্য সরকারি ও বেসরকারি সার্টিফিকেট সেবা।


    ২. নার্সিং ও হোম কেয়ার সেবা
    ICU/OT থেকে রোগী বাসায় নেওয়া ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা প্রদান।


    অভিজ্ঞ নার্স ও কেয়ারগিভার দ্বারা বাসায় গিয়ে সেবা প্রদান।


    ক্যানুলা, ক্যাথেটার, ইনজেকশন, এন.জি. টিউব, ড্রেসিংসহ প্রয়োজনীয় চিকিৎসা কার্যক্রম হোম কেয়ার হিসেবে।


    বয়স্ক ও বিশেষ রোগীদের জন্য বিশেষ যত্ন ও চিকিৎসা।


    ১০০% নিরাপদ ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে সেবা নিশ্চিত।


    দ্রুত ও মানসম্মত সেবা প্রদানে অঙ্গীকারবদ্ধ।


    ৩. চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সেবা
    BMDC রেজিস্টার্ড এমবিবিএস এবং বিশেষজ্ঞ ডাক্তার (FCPS/MD) দের সাথে সরাসরি সংযুক্ত।


    ঢাকার নামকরা হাসপাতালের ডাক্তারদের চেম্বারের মাধ্যমে রোগীদের নির্ভরযোগ্য চিকিৎসা পরামর্শ।


    ২৪/৭ নিবেদিত কাস্টমার কেয়ার সাপোর্ট।



    প্রোপাইটর ও প্রতিষ্ঠাতার পরিচিতি
    তৌফিক সুলতান - যিনি একজন প্যারামেডিক্স বিশেষজ্ঞ ও ইন্টার্ন হিসেবে ঢাকা মেডিকেল ইনস্টিটিউট এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইমার্জেন্সি, মেডিসিন ও সার্জারি আউটডোর বিভাগে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। তার পেশাদার দক্ষতা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি আল তৌফিকী ফার্মেসিকে বিশেষ ও নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়তা করেছে। তিনি ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা ও অনলাইন মেডিকেল কনসাল্টেশন সেবা প্রসারে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

    ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও লক্ষ্য
    মুসলিম অনলাইন ফার্মেসি ও পরামর্শ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা।


    আল তৌফিকী মডেল ফার্মেসি স্থাপন এবং উন্নয়ন।


    দেশের বিভিন্ন স্থানে শাখা বিস্তার।


    স্বাস্থ্যসেবা ও ডিজিটাল সেবা একত্রিত করে রোগীদের জন্য দ্রুত ও কার্যকর সেবা নিশ্চিত।


    স্বাস্থ্যসেবা খাতে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ও আধুনিকীকরণ।



    আমাদের শক্তি ও বিশেষত্ব
    বৃহৎ ও অভিজ্ঞ মেডিকেল টিম।


    ডিজিটাল সেবার মাধ্যমে সহজ ও দ্রুত পরামর্শ।


    বিকাশ ও অন্যান্য ইলেকট্রনিক পেমেন্ট সিস্টেম সম্পৃক্ত।


    রোগীর আরাম ও নিরাপত্তা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।


    প্রতিটি সেবায় স্বাস্থ্যবিধি ও গুণগত মান বজায় রাখা।


    সর্বদা গ্রাহকসেবা প্রাধান্য।



    যোগাযোগের ঠিকানা ও সময়
    ঠিকানা: নরোত্তমপুর, বারিষাব, কাপাসিয়া, গাজীপুর — ১৭৪৩
    মোবাইল: ০১৩০১৪৮৩৮৩৩
    অফিস সময়: সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত (প্রয়োজনে জরুরি সেবা ২৪/৭)

    আল তৌফিকী ফার্মেসি এন্ড কনসাল্টটেন্ট হলো আপনার স্বাস্থ্যসেবা ও চিকিৎসার বিশ্বস্ত সঙ্গী, যেখানে আধুনিক প্রযুক্তি ও মানবিক যত্ন একসাথে মিশে রোগীদের জীবনে সুস্থতা ও শান্তি নিয়ে আসে।
    আল তৌফিকী ফার্মেসি এন্ড কনসাল্টটেন্ট (AL TOWFIQI PHARMACY & CONSULTANT) ট্রেড লাইসেন্স নং: ০০২০৪১ ঠিকানা: নরোত্তমপুর, বারিষাব, কাপাসিয়া, গাজীপুর - ১৭৪৩ যোগাযোগ নম্বর: ০১৩০১৪৮৩৮৩৩ প্রোপাইটর: তৌফিক সুলতান (প্যারামেডিক্স, ঢাকা মেডিকেল ইনস্টিটিউট ইন্টার্ন-ইমারজেন্সি, ফ্যাজরালটি, মেডিসিন, সার্জারি আউটডোর - ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রেজি নং: ৬০৪৪৬) প্রতিষ্ঠান পরিচিতি আল তৌফিকী ফার্মেসি এন্ড কনসাল্টটেন্ট একটি আধুনিক ও পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান, যা কেবল ওষুধ সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং স্বাস্থ্যসেবা এবং ডিজিটাল সেবার বিস্তৃত পরিসর নিয়ে কাজ করে থাকে। প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য হচ্ছে রোগী ও গ্রাহকদের জন্য দ্রুত, নিরাপদ ও মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা। তাছাড়া, এখানে শুধুমাত্র ফার্মেসি সেবা নয়, বরং রোগীর সামগ্রিক যত্নের জন্য চিকিৎসা পরামর্শ, নার্সিং ও হোম কেয়ার সেবা এবং বিভিন্ন ডিজিটাল সেবা ও অনলাইন প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করা হয়। আমাদের সেবাসমূহ ১. ডিজিটাল ও অনলাইন সেবা অনলাইন কনসাল্টেশন: অভিজ্ঞ ও দক্ষ ডাক্তারদের সাথে ভিডিও কলে স্বাস্থ্য পরামর্শ প্রদান। ই-ক্লিনিক স্বাস্থ্যসেবা: স্বল্প মূল্যে এবং সহজ উপায়ে ডাক্তারদের পরামর্শ পাওয়া যায়। অনলাইন ক্লাস ও ইভেন্ট প্ল্যানিং: শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের জন্য মানসম্মত অনলাইন ক্লাস ও ইভেন্ট আয়োজনের সেবা। ওয়েবসাইট ডিজাইন ও ডোমেইন সেবা: শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রফেশনাল ওয়েবসাইট তৈরি এবং ডোমেইন-হোস্টিং সেবা। ডিজিটাল মার্কেটিং ও গুগল SEO: পত্রিকা বিজ্ঞাপন থেকে শুরু করে গুগল সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন (SEO) ও ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ব্যবসায়িক প্রসার। বিকাশ ও সকল অনলাইন পেমেন্ট সেবা। চাকরি আবেদন, ভর্তি, এবং অন্যান্য অনলাইন সহায়তা। টিআইএন সার্টিফিকেট সহ অন্যান্য সরকারি ও বেসরকারি সার্টিফিকেট সেবা। ২. নার্সিং ও হোম কেয়ার সেবা ICU/OT থেকে রোগী বাসায় নেওয়া ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা প্রদান। অভিজ্ঞ নার্স ও কেয়ারগিভার দ্বারা বাসায় গিয়ে সেবা প্রদান। ক্যানুলা, ক্যাথেটার, ইনজেকশন, এন.জি. টিউব, ড্রেসিংসহ প্রয়োজনীয় চিকিৎসা কার্যক্রম হোম কেয়ার হিসেবে। বয়স্ক ও বিশেষ রোগীদের জন্য বিশেষ যত্ন ও চিকিৎসা। ১০০% নিরাপদ ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে সেবা নিশ্চিত। দ্রুত ও মানসম্মত সেবা প্রদানে অঙ্গীকারবদ্ধ। ৩. চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সেবা BMDC রেজিস্টার্ড এমবিবিএস এবং বিশেষজ্ঞ ডাক্তার (FCPS/MD) দের সাথে সরাসরি সংযুক্ত। ঢাকার নামকরা হাসপাতালের ডাক্তারদের চেম্বারের মাধ্যমে রোগীদের নির্ভরযোগ্য চিকিৎসা পরামর্শ। ২৪/৭ নিবেদিত কাস্টমার কেয়ার সাপোর্ট। প্রোপাইটর ও প্রতিষ্ঠাতার পরিচিতি তৌফিক সুলতান - যিনি একজন প্যারামেডিক্স বিশেষজ্ঞ ও ইন্টার্ন হিসেবে ঢাকা মেডিকেল ইনস্টিটিউট এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইমার্জেন্সি, মেডিসিন ও সার্জারি আউটডোর বিভাগে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। তার পেশাদার দক্ষতা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি আল তৌফিকী ফার্মেসিকে বিশেষ ও নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়তা করেছে। তিনি ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা ও অনলাইন মেডিকেল কনসাল্টেশন সেবা প্রসারে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও লক্ষ্য মুসলিম অনলাইন ফার্মেসি ও পরামর্শ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা। আল তৌফিকী মডেল ফার্মেসি স্থাপন এবং উন্নয়ন। দেশের বিভিন্ন স্থানে শাখা বিস্তার। স্বাস্থ্যসেবা ও ডিজিটাল সেবা একত্রিত করে রোগীদের জন্য দ্রুত ও কার্যকর সেবা নিশ্চিত। স্বাস্থ্যসেবা খাতে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ও আধুনিকীকরণ। আমাদের শক্তি ও বিশেষত্ব বৃহৎ ও অভিজ্ঞ মেডিকেল টিম। ডিজিটাল সেবার মাধ্যমে সহজ ও দ্রুত পরামর্শ। বিকাশ ও অন্যান্য ইলেকট্রনিক পেমেন্ট সিস্টেম সম্পৃক্ত। রোগীর আরাম ও নিরাপত্তা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। প্রতিটি সেবায় স্বাস্থ্যবিধি ও গুণগত মান বজায় রাখা। সর্বদা গ্রাহকসেবা প্রাধান্য। যোগাযোগের ঠিকানা ও সময় ঠিকানা: নরোত্তমপুর, বারিষাব, কাপাসিয়া, গাজীপুর — ১৭৪৩ মোবাইল: ০১৩০১৪৮৩৮৩৩ অফিস সময়: সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত (প্রয়োজনে জরুরি সেবা ২৪/৭) আল তৌফিকী ফার্মেসি এন্ড কনসাল্টটেন্ট হলো আপনার স্বাস্থ্যসেবা ও চিকিৎসার বিশ্বস্ত সঙ্গী, যেখানে আধুনিক প্রযুক্তি ও মানবিক যত্ন একসাথে মিশে রোগীদের জীবনে সুস্থতা ও শান্তি নিয়ে আসে।
    Like
    2
    0 Yorumlar 3 hisse senetleri 2K Views 1 önizleme
  • মারকাযুল উলুম ইন্টারন্যাশনাল বার্ষিক প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন মাতারবাড়ীর সন্তান মোহাম্মদ জিসাদ রেজা কাদেরী’র...

    নিজস্ব প্রতিবেদক::
    দ্য লেভানটাইন কালচারাল লস অ্যাঞ্জেলেসের ক্লাসসহ মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকাকে কেন্দ্র করে শৈল্পিক এবং শিক্ষামূলক প্রোগ্রাম ইসলামিক প্রশ্ন ইংরেজি লেকচার This is The Levantine Cultural Los Angeles মারকাযুল উলুম ইন্টারন্যাশনাল বার্ষিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবারের প্রতিযোগিতায় চট্টগ্রাম বিভাগের ৫২ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। কক্সবাজার জেলা থেকে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে মোহাম্মদ জিসাদ রেজা কাদেরী।

    ৫২ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিযোগিদের পিছনে ফেলে ৩ টি প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছে চট্টগ্রাম আল আমিন বারিয়া দরসে নিজামি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী মোহাম্মদ জিসাদ রেজা কাদেরী। দারুল হিকমা মাদ্রাসার প্রধান পরিচালক হাফেজ কারী আব্দু রহমান জামিল মোহাম্মদ জিসাদ রেজা কাদেরীর হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট ও পুরস্কার তুলে দেন।

    মোহাম্মদ জিসাদ রেজা কাদেরী কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীর মাতারবাড়ী ইউনিয়নের দক্ষিণ রাজঘাট বিল পাড়ার এলাকার বাবুল হোসাইন এর সন্তান।
    মারকাযুল উলুম ইন্টারন্যাশনাল বার্ষিক প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন মাতারবাড়ীর সন্তান মোহাম্মদ জিসাদ রেজা কাদেরী’র... নিজস্ব প্রতিবেদক:: দ্য লেভানটাইন কালচারাল লস অ্যাঞ্জেলেসের ক্লাসসহ মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকাকে কেন্দ্র করে শৈল্পিক এবং শিক্ষামূলক প্রোগ্রাম ইসলামিক প্রশ্ন ইংরেজি লেকচার This is The Levantine Cultural Los Angeles মারকাযুল উলুম ইন্টারন্যাশনাল বার্ষিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবারের প্রতিযোগিতায় চট্টগ্রাম বিভাগের ৫২ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। কক্সবাজার জেলা থেকে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে মোহাম্মদ জিসাদ রেজা কাদেরী। ৫২ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিযোগিদের পিছনে ফেলে ৩ টি প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছে চট্টগ্রাম আল আমিন বারিয়া দরসে নিজামি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী মোহাম্মদ জিসাদ রেজা কাদেরী। দারুল হিকমা মাদ্রাসার প্রধান পরিচালক হাফেজ কারী আব্দু রহমান জামিল মোহাম্মদ জিসাদ রেজা কাদেরীর হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট ও পুরস্কার তুলে দেন। মোহাম্মদ জিসাদ রেজা কাদেরী কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীর মাতারবাড়ী ইউনিয়নের দক্ষিণ রাজঘাট বিল পাড়ার এলাকার বাবুল হোসাইন এর সন্তান।
    Love
    1
    1 Yorumlar 0 hisse senetleri 581 Views 0 önizleme
  • মানুষ মানুষের শত্রু হয়ে যাচ্ছে কেন?
    চারদিকে শুধু রক্ত, কান্না আর হাহাকার।
    আজকাল মানুষ যেন মানুষকে নয়, শত্রুকে দেখছে। এক টুকরো জমি, একটু ক্ষমতা, সামান্য অর্থ—এসবের জন্য প্রাণ নিয়ে নেয়া কত সহজ হয়ে গেছে!

    আমরা ভুলে গেছি—
    যে মানুষকে হত্যা করা মানে একটা পুরো পৃথিবী ধ্বংস করে ফেলা।
    আমরা ভুলে গেছি—
    প্রতিটি মানুষ কারো সন্তান, কারো ভাই, কারো বাবা, কারো প্রিয়জন।

    হানাহানি দিয়ে কোনোদিন শান্তি আসে না। প্রতিশোধ শুধু প্রতিশোধই জন্ম দেয়, কিন্তু ক্ষমা জন্ম দেয় ভালোবাসা, শান্তি আর আশা।

    আজ আমরা যদি না বদলাই, কাল হয়তো আমাদের সন্তানরাও এই রক্তের খেলায় বড় হবে।
    চলুন, অন্তত আমরা যারা এখনো মানুষ আছি, তারা মানুষকে বাঁচাই—
    কারণ, শেষমেষ আমরা সবাই মানুষ।
    মানুষ মানুষের শত্রু হয়ে যাচ্ছে কেন? চারদিকে শুধু রক্ত, কান্না আর হাহাকার। আজকাল মানুষ যেন মানুষকে নয়, শত্রুকে দেখছে। এক টুকরো জমি, একটু ক্ষমতা, সামান্য অর্থ—এসবের জন্য প্রাণ নিয়ে নেয়া কত সহজ হয়ে গেছে! আমরা ভুলে গেছি— যে মানুষকে হত্যা করা মানে একটা পুরো পৃথিবী ধ্বংস করে ফেলা। আমরা ভুলে গেছি— প্রতিটি মানুষ কারো সন্তান, কারো ভাই, কারো বাবা, কারো প্রিয়জন। হানাহানি দিয়ে কোনোদিন শান্তি আসে না। প্রতিশোধ শুধু প্রতিশোধই জন্ম দেয়, কিন্তু ক্ষমা জন্ম দেয় ভালোবাসা, শান্তি আর আশা। আজ আমরা যদি না বদলাই, কাল হয়তো আমাদের সন্তানরাও এই রক্তের খেলায় বড় হবে। চলুন, অন্তত আমরা যারা এখনো মানুষ আছি, তারা মানুষকে বাঁচাই— কারণ, শেষমেষ আমরা সবাই মানুষ।
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 542 Views 0 önizleme
Arama Sonuçları
Eidok App https://eidok.com