• > **মোংলায় শিশু ইয়াসিনের উপর পাশবিক নির্যাতনের ভয়াবহ অভিযোগ: অভিযুক্ত ১ নং ওয়ার্ড মহিলা আ.লীগ সভাপতি শাহনাজ ও তার ছেলে যুবলীগ নেতা আমানুল্লাহ!**
    >
    > মোংলা উপজেলার মিঠাখালি গ্রামের ১ নং ওয়ার্ডে মাত্র ১১ বছর বয়সী শিশু ইয়াসিনের উপর পাশবিক নির্যাতনের মর্মান্তিক অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত হিসেবে স্থানীয় ১ নং ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহনাজ ও তার ছেলে স্থানীয় যুবলীগ নেতা আমানুল্লাহর নাম উল্লেখ করা হচ্ছে। শিশুটির ওপর নির্যাতনের এই ঘটনায় এলাকায় তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দার ঝড় উঠেছে।
    #মোংলা_শিশু_নির্যাতন
    #ইয়াসিন_এর_বিচার_চাই
    #অপরাধীদের_শাস্তি_দাও
    #StopChildAbuse
    #বিচার_চাই
    #সবার_প্রতিবাদ
    > **মোংলায় শিশু ইয়াসিনের উপর পাশবিক নির্যাতনের ভয়াবহ অভিযোগ: অভিযুক্ত ১ নং ওয়ার্ড মহিলা আ.লীগ সভাপতি শাহনাজ ও তার ছেলে যুবলীগ নেতা আমানুল্লাহ!** > > মোংলা উপজেলার মিঠাখালি গ্রামের ১ নং ওয়ার্ডে মাত্র ১১ বছর বয়সী শিশু ইয়াসিনের উপর পাশবিক নির্যাতনের মর্মান্তিক অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত হিসেবে স্থানীয় ১ নং ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহনাজ ও তার ছেলে স্থানীয় যুবলীগ নেতা আমানুল্লাহর নাম উল্লেখ করা হচ্ছে। শিশুটির ওপর নির্যাতনের এই ঘটনায় এলাকায় তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দার ঝড় উঠেছে। #মোংলা_শিশু_নির্যাতন #ইয়াসিন_এর_বিচার_চাই #অপরাধীদের_শাস্তি_দাও #StopChildAbuse #বিচার_চাই #সবার_প্রতিবাদ
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 1χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • আই নিউজ বিডি – বিভাগীয় প্রধান নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
    আই নিউজ বিডি ২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশের অনলাইন সাংবাদিকতায় এক নির্ভীক ও নিরপেক্ষ কণ্ঠস্বর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। সত্য, ন্যায়, বস্তুনিষ্ঠতা ও জনস্বার্থের পক্ষে আমরা নিরলসভাবে কাজ করে আসছি, ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি, অন্যায় এবং সামাজিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে কলম ও ক্যামেরা চালিয়ে যাচ্ছি।

    আমাদের সংবাদ কার্যক্রমকে আরও দ্রুত, শক্তিশালী ও পেশাদারভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে আমরা প্রতিটি বিভাগে বিভাগীয় প্রধান (Division Chief) নিয়োগের ঘোষণা দিচ্ছি।

    এটি শুধুমাত্র একটি পদ নয়, বরং একটি দায়িত্ব, একটি নেতৃত্বের আসন এবং সত্যের পক্ষে আজীবন লড়াইয়ের অঙ্গীকার।

    পদবী
    বিভাগীয় প্রধান (Division Chief)

    বিভাগীয় প্রধানের মূল দায়িত্ব
    সংশ্লিষ্ট বিভাগের সকল রিপোর্টার, কন্ট্রিবিউটর এবং সিটিজেন জার্নালিস্টদের সঠিকভাবে পরিচালনা ও তত্ত্বাবধান করা।

    নিউজ সংগ্রহ, যাচাই এবং দ্রুততম সময়ে আই নিউজ বিডি সিস্টেমে আপলোড নিশ্চিত করা।

    বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলীর উপর দ্রুত সিদ্ধান্ত ও নির্দেশনা প্রদান।

    স্থানীয় প্রশাসন, নাগরিক সমাজ ও বিভিন্ন সামাজিক-রাজনৈতিক মহলের সাথে পেশাদার যোগাযোগ রক্ষা করা।

    আই নিউজ বিডির নীতি ও নৈতিকতা কঠোরভাবে মেনে চলা এবং তা দলের মধ্যে বাস্তবায়ন করা।

    যোগ্যতা ও শর্তাবলী
    শুধুমাত্র যোগ্য, প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং পেশাদার ব্যক্তিরাই আবেদন করতে পারবেন। আবেদনকারীকে অবশ্যই নিম্নোক্ত শর্তসমূহ পূরণ করতে হবে:

    সদস্যপদ অভিজ্ঞতা – ন্যূনতম ১ মাস সক্রিয়ভাবে আই নিউজ বিডির সাথে যুক্ত থাকার অভিজ্ঞতা।

    সাংবাদিকতার পটভূমি – কমপক্ষে ২ বছরের ফিল্ড রিপোর্টিং, সম্পাদনা বা মিডিয়া ম্যানেজমেন্টের অভিজ্ঞতা।

    নেতৃত্বের দক্ষতা – একটি টিমকে নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা ও জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার সক্ষমতা।

    তৎপরতা ও গতিশীলতা – ব্রেকিং নিউজ কভার করার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার ও সময়নিষ্ঠা।

    প্রযুক্তিগত দক্ষতা – ক্যামেরা/মোবাইল দিয়ে ভিডিও ও ছবি ধারণ, নিউজ আপলোড সিস্টেম এবং সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে পারদর্শিতা।

    আই নিউজ বিডি সিস্টেমে পূর্ণ দক্ষতা – নিউজ আপলোড, এডিটিং, ফটো যুক্ত করা, এবং তাৎক্ষণিক পাবলিশ করার নিয়ম জানা।

    উপস্থাপনা দক্ষতা – ক্যামেরার সামনে আত্মবিশ্বাসী ও সাবলীল উপস্থাপনার যোগ্যতা।

    প্রমাণপত্র – পূর্বে করা উপস্থাপনার ভিডিও বা লিঙ্ক আবেদনপত্রের সাথে যুক্ত করতে হবে।

    নৈতিকতা ও সততা – সাংবাদিকতার নীতি ও নৈতিকতার প্রতি অবিচল প্রতিশ্রুতি। কোনোভাবেই পেশাগত ক্ষমতার অপব্যবহার করা যাবে না।

    অঙ্গীকার – আই নিউজ বিডির নীতি ও নৈতিকতা থেকে এক ইঞ্চি বিচ্যুত না হওয়ার প্রতিশ্রুতি দিতে হবে।

    আবেদনের সাথে যা যা জমা দিতে হবে
    পূর্ণ নাম, ঠিকানা ও সক্রিয় যোগাযোগ নম্বর

    সংক্ষিপ্ত ব্যক্তিগত পরিচিতি (Bio)

    সাংবাদিকতা ও নেতৃত্ব সংক্রান্ত পূর্ব অভিজ্ঞতার বিস্তারিত বিবরণ

    পূর্ববর্তী উপস্থাপনার ভিডিও বা লিঙ্ক (যদি থাকে)

    বিভাগীয় প্রধান হওয়ার কারণ ও আপনার যোগ্যতার লিখিত ব্যাখ্যা

    গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
    আই নিউজ বিডি কোনো অর্থের বিনিময়ে আইডি কার্ড, প্রেস কার্ড, মাইক্রোফোন স্টিকার বা সরঞ্জাম প্রদান করে না। সমস্ত সরঞ্জাম যোগ্য ও অনুমোদিত সদস্যদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে প্রদান করা হয়।

    কোনো প্রকার অনৈতিক কর্মকাণ্ড, ব্যক্তিগত স্বার্থে সাংবাদিকতার ক্ষমতা ব্যবহার বা দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করলে তাৎক্ষণিকভাবে পদ বাতিল হবে।

    আবেদন পাঠানোর ঠিকানা
    ই-মেইল: eyenewsbdinfo@gmail.com

    আবেদনের শেষ তারিখ: ২০/০৮/২০২৫
    আই নিউজ বিডি – বিভাগীয় প্রধান নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আই নিউজ বিডি ২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশের অনলাইন সাংবাদিকতায় এক নির্ভীক ও নিরপেক্ষ কণ্ঠস্বর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। সত্য, ন্যায়, বস্তুনিষ্ঠতা ও জনস্বার্থের পক্ষে আমরা নিরলসভাবে কাজ করে আসছি, ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি, অন্যায় এবং সামাজিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে কলম ও ক্যামেরা চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের সংবাদ কার্যক্রমকে আরও দ্রুত, শক্তিশালী ও পেশাদারভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে আমরা প্রতিটি বিভাগে বিভাগীয় প্রধান (Division Chief) নিয়োগের ঘোষণা দিচ্ছি। এটি শুধুমাত্র একটি পদ নয়, বরং একটি দায়িত্ব, একটি নেতৃত্বের আসন এবং সত্যের পক্ষে আজীবন লড়াইয়ের অঙ্গীকার। পদবী বিভাগীয় প্রধান (Division Chief) বিভাগীয় প্রধানের মূল দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট বিভাগের সকল রিপোর্টার, কন্ট্রিবিউটর এবং সিটিজেন জার্নালিস্টদের সঠিকভাবে পরিচালনা ও তত্ত্বাবধান করা। নিউজ সংগ্রহ, যাচাই এবং দ্রুততম সময়ে আই নিউজ বিডি সিস্টেমে আপলোড নিশ্চিত করা। বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলীর উপর দ্রুত সিদ্ধান্ত ও নির্দেশনা প্রদান। স্থানীয় প্রশাসন, নাগরিক সমাজ ও বিভিন্ন সামাজিক-রাজনৈতিক মহলের সাথে পেশাদার যোগাযোগ রক্ষা করা। আই নিউজ বিডির নীতি ও নৈতিকতা কঠোরভাবে মেনে চলা এবং তা দলের মধ্যে বাস্তবায়ন করা। যোগ্যতা ও শর্তাবলী শুধুমাত্র যোগ্য, প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং পেশাদার ব্যক্তিরাই আবেদন করতে পারবেন। আবেদনকারীকে অবশ্যই নিম্নোক্ত শর্তসমূহ পূরণ করতে হবে: সদস্যপদ অভিজ্ঞতা – ন্যূনতম ১ মাস সক্রিয়ভাবে আই নিউজ বিডির সাথে যুক্ত থাকার অভিজ্ঞতা। সাংবাদিকতার পটভূমি – কমপক্ষে ২ বছরের ফিল্ড রিপোর্টিং, সম্পাদনা বা মিডিয়া ম্যানেজমেন্টের অভিজ্ঞতা। নেতৃত্বের দক্ষতা – একটি টিমকে নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা ও জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার সক্ষমতা। তৎপরতা ও গতিশীলতা – ব্রেকিং নিউজ কভার করার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার ও সময়নিষ্ঠা। প্রযুক্তিগত দক্ষতা – ক্যামেরা/মোবাইল দিয়ে ভিডিও ও ছবি ধারণ, নিউজ আপলোড সিস্টেম এবং সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে পারদর্শিতা। আই নিউজ বিডি সিস্টেমে পূর্ণ দক্ষতা – নিউজ আপলোড, এডিটিং, ফটো যুক্ত করা, এবং তাৎক্ষণিক পাবলিশ করার নিয়ম জানা। উপস্থাপনা দক্ষতা – ক্যামেরার সামনে আত্মবিশ্বাসী ও সাবলীল উপস্থাপনার যোগ্যতা। প্রমাণপত্র – পূর্বে করা উপস্থাপনার ভিডিও বা লিঙ্ক আবেদনপত্রের সাথে যুক্ত করতে হবে। নৈতিকতা ও সততা – সাংবাদিকতার নীতি ও নৈতিকতার প্রতি অবিচল প্রতিশ্রুতি। কোনোভাবেই পেশাগত ক্ষমতার অপব্যবহার করা যাবে না। অঙ্গীকার – আই নিউজ বিডির নীতি ও নৈতিকতা থেকে এক ইঞ্চি বিচ্যুত না হওয়ার প্রতিশ্রুতি দিতে হবে। আবেদনের সাথে যা যা জমা দিতে হবে পূর্ণ নাম, ঠিকানা ও সক্রিয় যোগাযোগ নম্বর সংক্ষিপ্ত ব্যক্তিগত পরিচিতি (Bio) সাংবাদিকতা ও নেতৃত্ব সংক্রান্ত পূর্ব অভিজ্ঞতার বিস্তারিত বিবরণ পূর্ববর্তী উপস্থাপনার ভিডিও বা লিঙ্ক (যদি থাকে) বিভাগীয় প্রধান হওয়ার কারণ ও আপনার যোগ্যতার লিখিত ব্যাখ্যা গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা আই নিউজ বিডি কোনো অর্থের বিনিময়ে আইডি কার্ড, প্রেস কার্ড, মাইক্রোফোন স্টিকার বা সরঞ্জাম প্রদান করে না। সমস্ত সরঞ্জাম যোগ্য ও অনুমোদিত সদস্যদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে প্রদান করা হয়। কোনো প্রকার অনৈতিক কর্মকাণ্ড, ব্যক্তিগত স্বার্থে সাংবাদিকতার ক্ষমতা ব্যবহার বা দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করলে তাৎক্ষণিকভাবে পদ বাতিল হবে। আবেদন পাঠানোর ঠিকানা ই-মেইল: eyenewsbdinfo@gmail.com আবেদনের শেষ তারিখ: ২০/০৮/২০২৫
    Like
    1
    1 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 2χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • মাল নাই, বডির দাম নাই — বাকি সব মিথ্যা ঝকঝকে!

    শুধু বাহারের ঝলক দেখে কী লাভ?
    যদি ভিতর থেকে বাজে ফাঁকা কলসির মতো শব্দ,
    তাহলে সেই দেহের কী মূল্য?

    জীবন এক নির্মম পাঠশালা,
    যেখানে থেমে থাকা নিষিদ্ধ।
    যেখানে পা ঠেকবে, যেখানে দাঁড়াবো,
    যেখানে চোখ পড়বে—সেখান থেকেই শিখতে হবে!

    কারণ সত্যিকারের জ্ঞান বইয়ের পাতায় নয়,
    লুকিয়ে থাকে জীবনের প্রতিটি ধাক্কা,
    প্রতিটি আঘাত, প্রতিটি অভিজ্ঞতার ভেতরে।

    — সুমন
    মাল নাই, বডির দাম নাই — বাকি সব মিথ্যা ঝকঝকে! শুধু বাহারের ঝলক দেখে কী লাভ? যদি ভিতর থেকে বাজে ফাঁকা কলসির মতো শব্দ, তাহলে সেই দেহের কী মূল্য? জীবন এক নির্মম পাঠশালা, যেখানে থেমে থাকা নিষিদ্ধ। যেখানে পা ঠেকবে, যেখানে দাঁড়াবো, যেখানে চোখ পড়বে—সেখান থেকেই শিখতে হবে! কারণ সত্যিকারের জ্ঞান বইয়ের পাতায় নয়, লুকিয়ে থাকে জীবনের প্রতিটি ধাক্কা, প্রতিটি আঘাত, প্রতিটি অভিজ্ঞতার ভেতরে। — সুমন
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 856 Views 0 Προεπισκόπηση
  • ১৭ জুলাই ২০২৫-এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সংবাদ:

    ১. ইয়েমেনে ভারতীয় নার্সের মৃত্যুদণ্ডের বিষয়ে আলোচনা: ভারত সরকার ইয়েমেনে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্স নিমিষা প্রিয়ার মামলায় স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও কিছু বন্ধুপ্রতিম দেশের সাথে সমাধানের জন্য আলোচনা করছে।

    ২. ইউক্রেনে সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে হামলা: ইউক্রেনের চেরনিহিভ অঞ্চলে একটি সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে একজন নিয়োগপ্রাপ্ত সৈনিক দুই প্রশিক্ষককে গুলি করে হত্যা করেছে।

    ৩. ইরানে মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিবাদ: সুইজারল্যান্ডের উইন্টারথুরে ইরানের পিপলস মুজাহিদিন অর্গানাইজেশন (পিএমওআই) সমর্থকরা ইরানের ক্রমবর্ধমান মানবাধিকার লঙ্ঘন ও রাজনৈতিক বন্দীদের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ প্রদর্শন করেছে।

    ৪. ইন্দোনেশিয়ার গারুদা এয়ারলাইন্সের জন্য নতুন বিমান: ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তো ঘোষণা করেছেন যে, জাতীয় বিমান সংস্থা গারুদা ইন্দোনেশিয়ার জন্য বোয়িং থেকে ৫০টি নতুন জেট কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    ৫. তাইওয়ানে বিমান প্রতিরক্ষা মহড়া: তাইপেতে একটি বিমান হামলার সাইরেন মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে বাসিন্দারা গৃহের মধ্যে আশ্রয় নেওয়ার প্রশিক্ষণ নিয়েছে।

    ৬. ইসরায়েলের সিরিয়ায় হামলা: ইসরায়েল সিরিয়ার সামরিক সদর দফতরে হামলা চালিয়েছে, যা সুয়েদা অঞ্চলে সাম্প্রদায়িক রক্তপাতের পরিপ্রেক্ষিতে ঘটেছে।

    ৭. লাওসে প্রাচীন বৌদ্ধ নিদর্শন আবিষ্কার: লাওসের চম্পাসাক প্রদেশে ভ্যাট মেউয়াং কাং মন্দিরে ১৭তম বা ১৮তম শতাব্দীর ৭০টি প্রাচীন বৌদ্ধ নিদর্শন উদ্ধার করা হয়েছে।

    ৮. আন্তর্জাতিক বিচার দিবস: ১৭ জুলাই আন্তর্জাতিক বিচার দিবস হিসেবে পালিত হয়, যা ১৯৯৮ সালে রোম স্ট্যাটিউট গৃহীত হওয়ার স্মরণে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) প্রতিষ্ঠার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
    ১৭ জুলাই ২০২৫-এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সংবাদ: ১. ইয়েমেনে ভারতীয় নার্সের মৃত্যুদণ্ডের বিষয়ে আলোচনা: ভারত সরকার ইয়েমেনে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্স নিমিষা প্রিয়ার মামলায় স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও কিছু বন্ধুপ্রতিম দেশের সাথে সমাধানের জন্য আলোচনা করছে। ২. ইউক্রেনে সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে হামলা: ইউক্রেনের চেরনিহিভ অঞ্চলে একটি সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে একজন নিয়োগপ্রাপ্ত সৈনিক দুই প্রশিক্ষককে গুলি করে হত্যা করেছে। ৩. ইরানে মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিবাদ: সুইজারল্যান্ডের উইন্টারথুরে ইরানের পিপলস মুজাহিদিন অর্গানাইজেশন (পিএমওআই) সমর্থকরা ইরানের ক্রমবর্ধমান মানবাধিকার লঙ্ঘন ও রাজনৈতিক বন্দীদের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ প্রদর্শন করেছে। ৪. ইন্দোনেশিয়ার গারুদা এয়ারলাইন্সের জন্য নতুন বিমান: ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তো ঘোষণা করেছেন যে, জাতীয় বিমান সংস্থা গারুদা ইন্দোনেশিয়ার জন্য বোয়িং থেকে ৫০টি নতুন জেট কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ৫. তাইওয়ানে বিমান প্রতিরক্ষা মহড়া: তাইপেতে একটি বিমান হামলার সাইরেন মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে বাসিন্দারা গৃহের মধ্যে আশ্রয় নেওয়ার প্রশিক্ষণ নিয়েছে। ৬. ইসরায়েলের সিরিয়ায় হামলা: ইসরায়েল সিরিয়ার সামরিক সদর দফতরে হামলা চালিয়েছে, যা সুয়েদা অঞ্চলে সাম্প্রদায়িক রক্তপাতের পরিপ্রেক্ষিতে ঘটেছে। ৭. লাওসে প্রাচীন বৌদ্ধ নিদর্শন আবিষ্কার: লাওসের চম্পাসাক প্রদেশে ভ্যাট মেউয়াং কাং মন্দিরে ১৭তম বা ১৮তম শতাব্দীর ৭০টি প্রাচীন বৌদ্ধ নিদর্শন উদ্ধার করা হয়েছে। ৮. আন্তর্জাতিক বিচার দিবস: ১৭ জুলাই আন্তর্জাতিক বিচার দিবস হিসেবে পালিত হয়, যা ১৯৯৮ সালে রোম স্ট্যাটিউট গৃহীত হওয়ার স্মরণে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) প্রতিষ্ঠার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 892 Views 0 Προεπισκόπηση
  • বিমানবন্দরে
    উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়ার ব্যাগ থেকে গুলির ম্যাগাজিন উদ্ধার করা হয়।
    বিমানবন্দরে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়ার ব্যাগ থেকে গুলির ম্যাগাজিন উদ্ধার করা হয়।
    Like
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 268 Views 0 Προεπισκόπηση
  • সাংবাদিকতার ঝোঁক ছিল অনেক আগে থেকেই। বিশেষ করে স্পোর্টস সাংবাদিকতায়৷ ছোট ছোট জায়গায় লেখালেখি করেছি। আস্তে ধিরে বড় জায়গায় যাচ্ছি, পাশাপাশি উন্নত টাও বেশ ভালোই হয়েছে। কয়েকদিন আগে পোস্ট দিয়ে বলেছিলাম আই নিউজ বিডি তে জবের ব্যাপার। এইবার নিজের জন্য ও এক বিশাল খবর এসেছে। তার আগে কিছু কথা, আমি ওই জায়গায় লেখালেখির আগে স্পোর্টস বিট কিংবা পার্ট ছিলো ওয়েবসাইটে, কিন্তু লেখালেখি হচ্ছিলো না নিয়মিত। শুরু করলাম আমি নিজেই, সবসময় আপ টু টাইম আপডেট দিয়েছি। সব মিলিয়ে ৪০+ নিউজ দেওয়া হয়ে গেছি (কম বেশি) হতে পারেই যাইহোক। তবে, আজকে ফোন দিয়ে জানানো হলো, আমি যেনো সেই স্পোর্টস বিট টা পরিপূর্ণ ভাবে হ্যান্ডেল করি। কখন, কোন সময় কি নিউজ যাবে আমি জানি দেখি। এক বিশাল দায়িত্ব, সবমিলিয়ে সবকিছুর জন্য আলহামদুলিল্লাহ! ওইযে কথায় আছে না, লেগে থাকলে সব ই সম্ভব - হলো সেটাই

    So, Permanent job at Eyenewsbd.com as a main Sports Reporter
    সাংবাদিকতার ঝোঁক ছিল অনেক আগে থেকেই। বিশেষ করে স্পোর্টস সাংবাদিকতায়৷ ছোট ছোট জায়গায় লেখালেখি করেছি। আস্তে ধিরে বড় জায়গায় যাচ্ছি, পাশাপাশি উন্নত টাও বেশ ভালোই হয়েছে। কয়েকদিন আগে পোস্ট দিয়ে বলেছিলাম আই নিউজ বিডি তে জবের ব্যাপার। এইবার নিজের জন্য ও এক বিশাল খবর এসেছে। তার আগে কিছু কথা, আমি ওই জায়গায় লেখালেখির আগে স্পোর্টস বিট কিংবা পার্ট ছিলো ওয়েবসাইটে, কিন্তু লেখালেখি হচ্ছিলো না নিয়মিত। শুরু করলাম আমি নিজেই, সবসময় আপ টু টাইম আপডেট দিয়েছি। সব মিলিয়ে ৪০+ নিউজ দেওয়া হয়ে গেছি (কম বেশি) হতে পারেই যাইহোক। তবে, আজকে ফোন দিয়ে জানানো হলো, আমি যেনো সেই স্পোর্টস বিট টা পরিপূর্ণ ভাবে হ্যান্ডেল করি। কখন, কোন সময় কি নিউজ যাবে আমি জানি দেখি। এক বিশাল দায়িত্ব, সবমিলিয়ে সবকিছুর জন্য আলহামদুলিল্লাহ! ওইযে কথায় আছে না, লেগে থাকলে সব ই সম্ভব - হলো সেটাই So, Permanent job at Eyenewsbd.com as a main Sports Reporter 🤝
    Like
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 1χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • ফুটবল জগতে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ভবিষ্যৎ,

    এইযে : https://eyenewsbd.com/articles/read/al-naserei-thakchen-kristiano-ronaldo_12119.html
    ফুটবল জগতে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ভবিষ্যৎ, এইযে : https://eyenewsbd.com/articles/read/al-naserei-thakchen-kristiano-ronaldo_12119.html
    EYENEWSBD.COM
    আল নাসেরেই থাকছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো | আই নিউজ বিডি
    ২০২৩ সালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে ইউরোপ পাড়ি দিয়ে সৌদি ক্লাব আল নাসেরে যোগ দেন পর্তুগাল তারকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। তবে..
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 377 Views 0 Προεπισκόπηση
  • ইসরায়েল: একটি রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রতীক, নেতানিয়াহু একজন যুদ্ধাপরাধী

    ইসরায়েল — একটি নাম, কিন্তু একইসঙ্গে একটি রক্তমাখা ইতিহাস, নিপীড়নের প্রতীক এবং নিঃশব্দ গণহত্যার নিরব দর্শক। এ রাষ্ট্রটি আজকের দিনে আন্তর্জাতিক মঞ্চে নিজেকে 'গণতান্ত্রিক' বলে দাবি করলেও, এর উত্থান, বিস্তার এবং টিকে থাকা রচিত হয়েছে অন্য এক ইতিহাসে— যে ইতিহাস হিংসা, দখল, অপমান ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ইতিহাস।

    ক্ষমতার উৎস: সাম্রাজ্যবাদ, অস্ত্র আর লবির খেলাঘর

    ইসরায়েলের ক্ষমতার মূল উৎস দুটি স্তম্ভে দাঁড়িয়ে আছে:

    1. যুক্তরাষ্ট্রের নিঃশর্ত সমর্থন
    প্রতি বছর বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সামরিক সহায়তা পায় ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্র থেকে। এমনকি জাতিসংঘে যখন ফিলিস্তিনের পক্ষের কোনো প্রস্তাব ওঠে, তখনও আমেরিকা ভেটো দেয় ইসরায়েলের স্বার্থে। একে যদি আপনি “রাষ্ট্রীয় গডফাদারশিপ” বলেন, ভুল হবে না।

    2. ইহুদি লবি ও মিডিয়া নিয়ন্ত্রণ
    বিশ্বের বহু প্রভাবশালী মিডিয়া হাউস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, এমনকি রাজনীতিকদের পেছনে রয়েছে ইহুদি পুঁজির শক্তি। এটাই ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিকভাবে দণ্ডমুক্তির সুবিধা দেয়। ফিলিস্তিনি শিশু মরলেও শিরোনামে উঠে না, কারণ খবরের ভাষা ও ভঙ্গি নির্ধারণ করে সেই ক্ষমতা।

    ইতিহাসের কালো অধ্যায়: সন্ত্রাসের ধারাবাহিকতা

    ইসরায়েলের নির্মাণ শুরু হয় ১৯৪৮ সালে, কিন্তু তার আগেই “ইহুদি সন্ত্রাস” শুরু হয়ে যায়। নিচে তুলে ধরা হলো কিছু স্পষ্ট বর্বরতার অধ্যায়:

    ১. দেয়ির ইয়াসিন গণহত্যা (১৯৪৮)

    ইসরায়েলি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ‘ইরগুন’ ও ‘লেহি’ মিলে ১০০-র বেশি নিরীহ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করে, যাদের মধ্যে নারী ও শিশুরাও ছিল। এটিই ছিল “সন্ত্রাস দিয়ে রাষ্ট্র গঠনের সূচনা”।

    ২. সাবরা ও শাতিলা হত্যাযজ্ঞ (১৯৮২)

    ইসরায়েলি মিত্র লেবাননের ফালাঞ্জিস্ট বাহিনী ফিলিস্তিনি শরণার্থী ক্যাম্পে প্রবেশ করে হাজার হাজার নারী-পুরুষ ও শিশুকে হত্যা করে। ইসরায়েলি বাহিনী বাইরে দাঁড়িয়ে ছিল—তাদের চুপচাপ থাকা ছিল অংশগ্রহণের সমান।

    ৩. গাজা যুদ্ধ (২০০৮, ২০১4, ২০২১ এবং ২০২৩)

    প্রতিবার যুদ্ধের নামে ইসরায়েল হামলা চালায় স্কুল, হাসপাতাল, মসজিদ ও জনবসতিতে। ইউএন রিপোর্ট বলছে, অধিকাংশ নিহত ছিল বেসামরিক মানুষ এবং শিশুর সংখ্যা প্রায় অর্ধেক। এ যেন এক অঘোষিত শিশু-গণহত্যা।

    নেতানিয়াহু: একজন নির্বাচিত সন্ত্রাসী

    বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু একাধারে ইসরায়েলের দীর্ঘমেয়াদি প্রধানমন্ত্রী, আবার অন্যদিকে একজন যুদ্ধাপরাধী ও ফ্যাসিবাদী নীতির প্রবক্তা। তাঁর শাসনামলে ইসরায়েল:

    আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে ফিলিস্তিনি এলাকা দখল করে।

    গাজার অবরোধ চালিয়ে একে পৃথিবীর "সবচেয়ে বড় খোলা কারাগার"-এ পরিণত করে।

    আল-আকসা মসজিদে ধারাবাহিক আক্রমণ চালায়, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে।

    নেতানিয়াহুর ভাষায়, “ইসরায়েল যেকোনো মূল্যে টিকে থাকবে।” এর মানে হলো, মানবতা, আইন, শিশু, নারী—সবকিছু ধ্বংস করেও যদি প্রভাব বিস্তার করা যায়, সেটাই তাঁর নীতি। আর এটিই একজন “রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসীর” সংজ্ঞা।

    জাতিসংঘ ও পশ্চিমাদের নীরবতা: এক ধরনের সম্মতি?

    কখনো কি ভেবে দেখেছেন কেন ইসরায়েলের বিরুদ্ধে জাতিসংঘ কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারে না? কারণ:

    আমেরিকার ভেটো ক্ষমতা

    ইউরোপের দ্বিমুখী নীতি

    মুসলিম বিশ্বের বিভক্তি ও নিরবতা

    উপসংহার: রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মুখোশ খুলে যাক

    ইসরায়েল কোনো সাধারণ রাষ্ট্র নয়। এটি আধুনিক বিশ্বে সন্ত্রাসের নতুন সংজ্ঞা তৈরি করেছে—যেখানে রাষ্ট্র নিজেই বোমা ফেলে, শিশু হত্যা করে, আবার মিথ্যে মিডিয়া দিয়ে নিজেকে "ভিক্টিম" সাজায়।

    বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু একজন নির্বাচিত সন্ত্রাসী। তার বিচার হওয়া উচিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে। কারণ রক্তচক্ষু, পুঁজির জোর আর মিডিয়ার খেলায় সে হাজারো প্রাণ নিয়ে খেলেছে, ইতিহাস যাকে কখনো ক্ষমা করবে না।

    ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ। মানবতা জিন্দাবাদ। অন্যায়ের বিরুদ্ধে কলমে-স্বরেই হোক প্রতিরোধ।
    ইসরায়েল: একটি রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রতীক, নেতানিয়াহু একজন যুদ্ধাপরাধী ইসরায়েল — একটি নাম, কিন্তু একইসঙ্গে একটি রক্তমাখা ইতিহাস, নিপীড়নের প্রতীক এবং নিঃশব্দ গণহত্যার নিরব দর্শক। এ রাষ্ট্রটি আজকের দিনে আন্তর্জাতিক মঞ্চে নিজেকে 'গণতান্ত্রিক' বলে দাবি করলেও, এর উত্থান, বিস্তার এবং টিকে থাকা রচিত হয়েছে অন্য এক ইতিহাসে— যে ইতিহাস হিংসা, দখল, অপমান ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ইতিহাস। 🔥 ক্ষমতার উৎস: সাম্রাজ্যবাদ, অস্ত্র আর লবির খেলাঘর ইসরায়েলের ক্ষমতার মূল উৎস দুটি স্তম্ভে দাঁড়িয়ে আছে: 1. যুক্তরাষ্ট্রের নিঃশর্ত সমর্থন প্রতি বছর বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সামরিক সহায়তা পায় ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্র থেকে। এমনকি জাতিসংঘে যখন ফিলিস্তিনের পক্ষের কোনো প্রস্তাব ওঠে, তখনও আমেরিকা ভেটো দেয় ইসরায়েলের স্বার্থে। একে যদি আপনি “রাষ্ট্রীয় গডফাদারশিপ” বলেন, ভুল হবে না। 2. ইহুদি লবি ও মিডিয়া নিয়ন্ত্রণ বিশ্বের বহু প্রভাবশালী মিডিয়া হাউস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, এমনকি রাজনীতিকদের পেছনে রয়েছে ইহুদি পুঁজির শক্তি। এটাই ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিকভাবে দণ্ডমুক্তির সুবিধা দেয়। ফিলিস্তিনি শিশু মরলেও শিরোনামে উঠে না, কারণ খবরের ভাষা ও ভঙ্গি নির্ধারণ করে সেই ক্ষমতা। 📚 ইতিহাসের কালো অধ্যায়: সন্ত্রাসের ধারাবাহিকতা ইসরায়েলের নির্মাণ শুরু হয় ১৯৪৮ সালে, কিন্তু তার আগেই “ইহুদি সন্ত্রাস” শুরু হয়ে যায়। নিচে তুলে ধরা হলো কিছু স্পষ্ট বর্বরতার অধ্যায়: ১. দেয়ির ইয়াসিন গণহত্যা (১৯৪৮) ইসরায়েলি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ‘ইরগুন’ ও ‘লেহি’ মিলে ১০০-র বেশি নিরীহ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করে, যাদের মধ্যে নারী ও শিশুরাও ছিল। এটিই ছিল “সন্ত্রাস দিয়ে রাষ্ট্র গঠনের সূচনা”। ২. সাবরা ও শাতিলা হত্যাযজ্ঞ (১৯৮২) ইসরায়েলি মিত্র লেবাননের ফালাঞ্জিস্ট বাহিনী ফিলিস্তিনি শরণার্থী ক্যাম্পে প্রবেশ করে হাজার হাজার নারী-পুরুষ ও শিশুকে হত্যা করে। ইসরায়েলি বাহিনী বাইরে দাঁড়িয়ে ছিল—তাদের চুপচাপ থাকা ছিল অংশগ্রহণের সমান। ৩. গাজা যুদ্ধ (২০০৮, ২০১4, ২০২১ এবং ২০২৩) প্রতিবার যুদ্ধের নামে ইসরায়েল হামলা চালায় স্কুল, হাসপাতাল, মসজিদ ও জনবসতিতে। ইউএন রিপোর্ট বলছে, অধিকাংশ নিহত ছিল বেসামরিক মানুষ এবং শিশুর সংখ্যা প্রায় অর্ধেক। এ যেন এক অঘোষিত শিশু-গণহত্যা। 😡 নেতানিয়াহু: একজন নির্বাচিত সন্ত্রাসী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু একাধারে ইসরায়েলের দীর্ঘমেয়াদি প্রধানমন্ত্রী, আবার অন্যদিকে একজন যুদ্ধাপরাধী ও ফ্যাসিবাদী নীতির প্রবক্তা। তাঁর শাসনামলে ইসরায়েল: আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে ফিলিস্তিনি এলাকা দখল করে। গাজার অবরোধ চালিয়ে একে পৃথিবীর "সবচেয়ে বড় খোলা কারাগার"-এ পরিণত করে। আল-আকসা মসজিদে ধারাবাহিক আক্রমণ চালায়, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে। নেতানিয়াহুর ভাষায়, “ইসরায়েল যেকোনো মূল্যে টিকে থাকবে।” এর মানে হলো, মানবতা, আইন, শিশু, নারী—সবকিছু ধ্বংস করেও যদি প্রভাব বিস্তার করা যায়, সেটাই তাঁর নীতি। আর এটিই একজন “রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসীর” সংজ্ঞা। 🔎 জাতিসংঘ ও পশ্চিমাদের নীরবতা: এক ধরনের সম্মতি? কখনো কি ভেবে দেখেছেন কেন ইসরায়েলের বিরুদ্ধে জাতিসংঘ কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারে না? কারণ: আমেরিকার ভেটো ক্ষমতা ইউরোপের দ্বিমুখী নীতি মুসলিম বিশ্বের বিভক্তি ও নিরবতা 🚨 উপসংহার: রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মুখোশ খুলে যাক ইসরায়েল কোনো সাধারণ রাষ্ট্র নয়। এটি আধুনিক বিশ্বে সন্ত্রাসের নতুন সংজ্ঞা তৈরি করেছে—যেখানে রাষ্ট্র নিজেই বোমা ফেলে, শিশু হত্যা করে, আবার মিথ্যে মিডিয়া দিয়ে নিজেকে "ভিক্টিম" সাজায়। বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু একজন নির্বাচিত সন্ত্রাসী। তার বিচার হওয়া উচিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে। কারণ রক্তচক্ষু, পুঁজির জোর আর মিডিয়ার খেলায় সে হাজারো প্রাণ নিয়ে খেলেছে, ইতিহাস যাকে কখনো ক্ষমা করবে না। ✊ ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ। মানবতা জিন্দাবাদ। অন্যায়ের বিরুদ্ধে কলমে-স্বরেই হোক প্রতিরোধ।
    Like
    2
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 1χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • শশুরের মামলায় জামাই আটক

    রংপুরে সিরাজুল ইসলাম নামে এক ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামীকে গ্রেফতার করেছে গংগাচড়া মডেল থানা পুলিশ।আজ বিকেলে পাগলাপির বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গংগাচড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা  মো: আল এমরান।

    গংগাচড়া থানার পুলিশের উপপরিদর্শক লুৎফর রহমান জানান ,গ্রেফতার সিরাজুল ইসলামের বিরুদ্ধে তার শশুর নসা মিয়া ২০১০ সালে নারী শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৭ ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন । যার মামলা নাম্বার জিআর-৮৫৮/১০ নারী শিশু মামলা নং ৭৯/১১।

    পুলিশ জানায়,গ্রেফতার আসামীকে আগামীকাল আদালতে প্রেরণ করা হবে।

    উল্লেখ্য, সিরাজুল ইসলাম কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার ইয়াসিন আলী ডাঙ্গার ছেলে। বর্তমানে রংপুর সদর উপজেলার হরিদেবপুর ও খলেয়া ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী বাদিয়া পাড়া এলাকায় বসবাস করেন।
    #news
    শশুরের মামলায় জামাই আটক রংপুরে সিরাজুল ইসলাম নামে এক ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামীকে গ্রেফতার করেছে গংগাচড়া মডেল থানা পুলিশ।আজ বিকেলে পাগলাপির বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গংগাচড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা  মো: আল এমরান। গংগাচড়া থানার পুলিশের উপপরিদর্শক লুৎফর রহমান জানান ,গ্রেফতার সিরাজুল ইসলামের বিরুদ্ধে তার শশুর নসা মিয়া ২০১০ সালে নারী শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৭ ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন । যার মামলা নাম্বার জিআর-৮৫৮/১০ নারী শিশু মামলা নং ৭৯/১১। পুলিশ জানায়,গ্রেফতার আসামীকে আগামীকাল আদালতে প্রেরণ করা হবে। উল্লেখ্য, সিরাজুল ইসলাম কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার ইয়াসিন আলী ডাঙ্গার ছেলে। বর্তমানে রংপুর সদর উপজেলার হরিদেবপুর ও খলেয়া ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী বাদিয়া পাড়া এলাকায় বসবাস করেন। #news
    Like
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 769 Views 0 Προεπισκόπηση
  • জুলাইযোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন
    জুলাইযোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন
    Like
    Love
    2
    1 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 293 Views 0 Προεπισκόπηση
  • আজ ঐতিহাসিক পলাশী দিবস

    আজ ২৩ জুন (সোমবার) ঐতিহাসিক পলাশী দিবস। ১৭৫৭ সালের এই দিনে পলাশীর আম্রকাননে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য প্রায় দুইশ বছরের জন্য অস্তমিত হয়। সেদিন নদীয়া জেলার পলাশীর প্রান্তরে রবার্ট ক্লাইভ, মীরজাফর, রায়দুর্লভ, ইয়ার লতিফ চক্র এই কালো দিবসের জন্ম দেন। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে ঐতিহাসিক প্রহসনের যুদ্ধে স্বাধীনতা হারানো বেদনাদায়ক সেই কালো দিনটি প্রতি বছর পলাশী দিবস হিসেবে পালিত হয়। এ উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন নানা কর্মসূচি পালন করে থাকে।

    বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে সিংহাসন থেকে উচ্ছেদে দুজন খ্যাতিমান ব্রিটিশ সেনাপতি ক্যাপ্টেন ক্লাইভ ও অ্যাডমিরাল ওয়াটসনের নেতৃত্বে একদল সৈন্যকে জাহাজে মাদ্রাজ থেকে বাংলায় পাঠানো হয়। তাদের উদ্দেশ্য ছিল নবাবকে সিংহাসন থেকে উৎখাত করে বাংলার মসনদ দখল করা।

    ব্রিটিশ বাহিনী ক্ষমতা দখলে প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নেয়। এই অধ্যায় সৃষ্টির পেছনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন বিশ্বাসঘাতক জগৎ শেঠ, মীরজাফর, মাহতাব চাঁদ, উমিচাঁদ বা আমির চন্দ, মহারাজা স্বরূপচাঁদ, ইয়ার লতিফ, রায়দুর্লভ, ঘসেটি বেগমের ক্ষমতার লোভ। রাজা রাজবল্লভ, মহারাজ নন্দকুমার, রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়, রানী ভবানী প্রমুখের কৌশলী চক্রও এর পেছনে সক্রিয় ছিল।

    সেই ষড়যন্ত্র গড়ায় পলাশীর প্রান্তরে। পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ থেকে ২৩ মাইল দক্ষিণে ভাগীরথী নদীর তীরে পলাশীর প্রান্তরে সংঘটিত হয় দেশমাতৃকা রক্ষার যুদ্ধ। যুদ্ধক্ষেত্রে এই স্বার্থান্বেষী ষড়যন্ত্রীদের শিকার ছিলেন বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলা এবং তার বিশ্বস্ত সেনাপতি বকসী মীরমদন, প্রধান অমাত্য মোহনলাল কাশ্মিরী ও নবে সিং হাজারী।

    ঐতিহাসিকদের মতে, পলাশীতে বিট্রিশদের সৈন্যের সংখ্যা এতই কম ছিল যে নবাববাহিনী একটি করে ঢিল ছুঁড়লেও ইংরেজ সেনারা গুঁড়ো হয়ে যেত। এতে নবাব বাহিনীর পক্ষে সৈন্যসংখ্যা ছিল প্রায় ৬৫ হাজার এবং ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির পক্ষে ছিল মাত্র তিন হাজার। কামানেও সিরাজদৌলার সংখ্যাধিক্য ছিল। যুদ্ধের ময়দানে নবাব সিরাজউদ্দৌলার প্রধান সেনাপতি মীরজাফর ও তার অনুসারী প্রায় ৪৫ হাজার সৈন্য নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেন। ফলে যুদ্ধে স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তির পরাজয় অনিবার্য হয়ে দাঁড়ায়। যদিও সাহসী সেনাপতি মীরমদন এবং বিশ্বস্ত দেওয়ান মোহনলাল, ফরাসি সেনাপতি সিনফ্রেকে সঙ্গে নিয়ে প্রাণপণ লড়াই চালান।

    যুদ্ধে মীরমদন কামানের গোলার আঘাতে মারা যান এবং মোহনলাল আহত হন। মীরমদন মোহনলালের সেনারাই রবার্ট ক্লাইভের বাহিনীকে কাবু করে ফেলেছিল প্রায়। কিন্তু নবাব সিরাজ মীর জাফরের ভুল এবং অসৎ পরামর্শে যুদ্ধ বন্ধ রাখার আদেশ দেন। এতে নবাববাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। নবাব বাহিনীর অপ্রত্যাশিত পরাজয় ঘটে।

    পরে নবাব সৈন্যদের সংগঠিত করে যুদ্ধ করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু সিরাজউদ্দৌলা মীর জাফরের পুত্র মীরনের নির্দেশে মোহাম্মদ আলী বেগের ছুরিকাঘাতে নৃশংসভাবে নিহত হন। এরপর মসনদে বসেন মীর জাফর। পলাশী যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ হিসেবে এক কোটি ৮০ লাখ পাউন্ড দাবি করা হয়। একের পর এক নবাব বদল হতে থাকে।

    ১৭৬৪ সালে বক্সারের চূড়ান্ত যুদ্ধে ব্রিটিশরা বাংলার ক্ষমতা দখল করে নেয়। ক্রমান্বয়ে গোটা ভারতবর্ষ ব্রিটিশ আধিপত্যবাদের কবলে নিপতিত হয়। ভারতবাসীকে দীর্ঘ প্রায় দুইশ বছর গোলামির শৃঙ্খলে আবদ্ধ থাকতে হয়।

    পলাশী বিপর্যয়ের পর শোষিত বঞ্চিত শ্রেণি স্বাধীনতা সংগ্রাম বন্ধ রাখেনি। এজন্যই ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ সাধারণ জনগণকেই একমাত্র প্রতিপক্ষ মনে করত। ফলে দীর্ঘ দুইশ বছর ধরে আন্দোলন সংগ্রামের ফলে ব্রিটিশরা এদেশ ছাড়তে বাধ্য হয়। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান ও ভারত নামে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র জন্মলাভ করে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।
    আমরা বাঙ্গালী জাতি ২৩ জুন অত্যন্ত ভারাক্রান্ত মনে স্মরন করে থাকি।
    আজ ঐতিহাসিক পলাশী দিবস আজ ২৩ জুন (সোমবার) ঐতিহাসিক পলাশী দিবস। ১৭৫৭ সালের এই দিনে পলাশীর আম্রকাননে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য প্রায় দুইশ বছরের জন্য অস্তমিত হয়। সেদিন নদীয়া জেলার পলাশীর প্রান্তরে রবার্ট ক্লাইভ, মীরজাফর, রায়দুর্লভ, ইয়ার লতিফ চক্র এই কালো দিবসের জন্ম দেন। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে ঐতিহাসিক প্রহসনের যুদ্ধে স্বাধীনতা হারানো বেদনাদায়ক সেই কালো দিনটি প্রতি বছর পলাশী দিবস হিসেবে পালিত হয়। এ উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন নানা কর্মসূচি পালন করে থাকে। বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে সিংহাসন থেকে উচ্ছেদে দুজন খ্যাতিমান ব্রিটিশ সেনাপতি ক্যাপ্টেন ক্লাইভ ও অ্যাডমিরাল ওয়াটসনের নেতৃত্বে একদল সৈন্যকে জাহাজে মাদ্রাজ থেকে বাংলায় পাঠানো হয়। তাদের উদ্দেশ্য ছিল নবাবকে সিংহাসন থেকে উৎখাত করে বাংলার মসনদ দখল করা। ব্রিটিশ বাহিনী ক্ষমতা দখলে প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নেয়। এই অধ্যায় সৃষ্টির পেছনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন বিশ্বাসঘাতক জগৎ শেঠ, মীরজাফর, মাহতাব চাঁদ, উমিচাঁদ বা আমির চন্দ, মহারাজা স্বরূপচাঁদ, ইয়ার লতিফ, রায়দুর্লভ, ঘসেটি বেগমের ক্ষমতার লোভ। রাজা রাজবল্লভ, মহারাজ নন্দকুমার, রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়, রানী ভবানী প্রমুখের কৌশলী চক্রও এর পেছনে সক্রিয় ছিল। সেই ষড়যন্ত্র গড়ায় পলাশীর প্রান্তরে। পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ থেকে ২৩ মাইল দক্ষিণে ভাগীরথী নদীর তীরে পলাশীর প্রান্তরে সংঘটিত হয় দেশমাতৃকা রক্ষার যুদ্ধ। যুদ্ধক্ষেত্রে এই স্বার্থান্বেষী ষড়যন্ত্রীদের শিকার ছিলেন বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলা এবং তার বিশ্বস্ত সেনাপতি বকসী মীরমদন, প্রধান অমাত্য মোহনলাল কাশ্মিরী ও নবে সিং হাজারী। ঐতিহাসিকদের মতে, পলাশীতে বিট্রিশদের সৈন্যের সংখ্যা এতই কম ছিল যে নবাববাহিনী একটি করে ঢিল ছুঁড়লেও ইংরেজ সেনারা গুঁড়ো হয়ে যেত। এতে নবাব বাহিনীর পক্ষে সৈন্যসংখ্যা ছিল প্রায় ৬৫ হাজার এবং ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির পক্ষে ছিল মাত্র তিন হাজার। কামানেও সিরাজদৌলার সংখ্যাধিক্য ছিল। যুদ্ধের ময়দানে নবাব সিরাজউদ্দৌলার প্রধান সেনাপতি মীরজাফর ও তার অনুসারী প্রায় ৪৫ হাজার সৈন্য নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেন। ফলে যুদ্ধে স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তির পরাজয় অনিবার্য হয়ে দাঁড়ায়। যদিও সাহসী সেনাপতি মীরমদন এবং বিশ্বস্ত দেওয়ান মোহনলাল, ফরাসি সেনাপতি সিনফ্রেকে সঙ্গে নিয়ে প্রাণপণ লড়াই চালান। যুদ্ধে মীরমদন কামানের গোলার আঘাতে মারা যান এবং মোহনলাল আহত হন। মীরমদন মোহনলালের সেনারাই রবার্ট ক্লাইভের বাহিনীকে কাবু করে ফেলেছিল প্রায়। কিন্তু নবাব সিরাজ মীর জাফরের ভুল এবং অসৎ পরামর্শে যুদ্ধ বন্ধ রাখার আদেশ দেন। এতে নবাববাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। নবাব বাহিনীর অপ্রত্যাশিত পরাজয় ঘটে। পরে নবাব সৈন্যদের সংগঠিত করে যুদ্ধ করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু সিরাজউদ্দৌলা মীর জাফরের পুত্র মীরনের নির্দেশে মোহাম্মদ আলী বেগের ছুরিকাঘাতে নৃশংসভাবে নিহত হন। এরপর মসনদে বসেন মীর জাফর। পলাশী যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ হিসেবে এক কোটি ৮০ লাখ পাউন্ড দাবি করা হয়। একের পর এক নবাব বদল হতে থাকে। ১৭৬৪ সালে বক্সারের চূড়ান্ত যুদ্ধে ব্রিটিশরা বাংলার ক্ষমতা দখল করে নেয়। ক্রমান্বয়ে গোটা ভারতবর্ষ ব্রিটিশ আধিপত্যবাদের কবলে নিপতিত হয়। ভারতবাসীকে দীর্ঘ প্রায় দুইশ বছর গোলামির শৃঙ্খলে আবদ্ধ থাকতে হয়। পলাশী বিপর্যয়ের পর শোষিত বঞ্চিত শ্রেণি স্বাধীনতা সংগ্রাম বন্ধ রাখেনি। এজন্যই ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ সাধারণ জনগণকেই একমাত্র প্রতিপক্ষ মনে করত। ফলে দীর্ঘ দুইশ বছর ধরে আন্দোলন সংগ্রামের ফলে ব্রিটিশরা এদেশ ছাড়তে বাধ্য হয়। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান ও ভারত নামে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র জন্মলাভ করে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। আমরা বাঙ্গালী জাতি ২৩ জুন অত্যন্ত ভারাক্রান্ত মনে স্মরন করে থাকি।
    Like
    Love
    2
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 1χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • ভালুকায় শ্রমজীবী মানুষের পাশে 'কুলিং সেন্টার' উদ্বোধন


    ভালুকা, ময়মনসিংহ: তীব্র তাপদাহে বিপর্যস্ত শ্রমজীবী মানুষের স্বস্তি দিতে ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় একটি 'কুলিং সেন্টার' উদ্বোধন করা হয়েছে। রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, কর্মজীবী নারী সংগঠন কর্তৃক পরিচালিত এই কুলিং সেন্টারটি আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করেছে। বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক শ্রমিক অধিকার ও সামাজিক সুরক্ষা বিষয়ে সচেতনতা তৈরির অংশ হিসেবে এই মানবিক উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
    উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভরাডোবা ইউনিয়নের প্রশাসক ও সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সাইদুর রহমান, কর্মজীবী নারীর মনিটরিং অফিসার মমিনুর রহমান, কুলিং সেন্টার ম্যানেজার মোঃ ইউনুস, ফিল্ড মোবিলাইজার মোঃ হাসিবুল হাসান ও হুমাইয়রা আক্তার, সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
    এই কুলিং সেন্টারে শ্রমজীবী মানুষের জন্য নিম্নলিখিত সুবিধাগুলো উপলব্ধ রয়েছে:
    ঠান্ডা ও বিশুদ্ধ পানীয় জল
    ওরস্যালাইন ও গ্লুকোজ
    শরীরের তাপমাত্রা ও রক্তচাপ পরিমাপের ব্যবস্থা
    প্রাথমিক চিকিৎসা ও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে রেফারেলের ব্যবস্থা
    ছায়াযুক্ত এবং ফ্যান-সমৃদ্ধ বিশ্রামস্থল
    শ্রমিকদের জন্য সামাজিক সুরক্ষা বিষয়ে পরামর্শ
    বক্তারা এই উদ্যোগকে একটি মানবিক প্রচেষ্টা হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, "এই কুলিং সেন্টার কেবল একটি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র নয়, এটি শ্রমজীবী মানুষের মর্যাদা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার সংগ্রামের একটি অংশ।"
    কর্মজীবী নারীর মনিটরিং অফিসার মমিনুর রহমান মমিন জানান, এই সেবাটি বিশেষভাবে দিনমজুর, রিকশাচালক, পরিবহন শ্রমিক, নারী শ্রমিকসহ সকল পেশার খেটে খাওয়া মানুষের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। তিনি আরও উল্লেখ করেন যে এই সেবা জুলাই মাস পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।
    স্থানীয় জনগণ এই উদ্যোগকে উষ্ণভাবে স্বাগত জানিয়েছে এবং তাদের মুখে কৃতজ্ঞতা ও প্রশংসার কথা শোনা গেছে। উল্লেখ্য, "কর্মজীবী নারী" ভালুকা উপজেলার ভরাডোবা ইউনিয়নে অভ্যন্তরীণ অভিবাসী শ্রমিকদের শোভন কাজ ও সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা পিপলস কারেজ ইন্টারন্যাশনাল-এর অর্থায়নে বাস্তবায়ন করছে।
    ভালুকায় শ্রমজীবী মানুষের পাশে 'কুলিং সেন্টার' উদ্বোধন ভালুকা, ময়মনসিংহ: তীব্র তাপদাহে বিপর্যস্ত শ্রমজীবী মানুষের স্বস্তি দিতে ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় একটি 'কুলিং সেন্টার' উদ্বোধন করা হয়েছে। রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, কর্মজীবী নারী সংগঠন কর্তৃক পরিচালিত এই কুলিং সেন্টারটি আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করেছে। বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক শ্রমিক অধিকার ও সামাজিক সুরক্ষা বিষয়ে সচেতনতা তৈরির অংশ হিসেবে এই মানবিক উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভরাডোবা ইউনিয়নের প্রশাসক ও সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সাইদুর রহমান, কর্মজীবী নারীর মনিটরিং অফিসার মমিনুর রহমান, কুলিং সেন্টার ম্যানেজার মোঃ ইউনুস, ফিল্ড মোবিলাইজার মোঃ হাসিবুল হাসান ও হুমাইয়রা আক্তার, সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। এই কুলিং সেন্টারে শ্রমজীবী মানুষের জন্য নিম্নলিখিত সুবিধাগুলো উপলব্ধ রয়েছে: ঠান্ডা ও বিশুদ্ধ পানীয় জল ওরস্যালাইন ও গ্লুকোজ শরীরের তাপমাত্রা ও রক্তচাপ পরিমাপের ব্যবস্থা প্রাথমিক চিকিৎসা ও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে রেফারেলের ব্যবস্থা ছায়াযুক্ত এবং ফ্যান-সমৃদ্ধ বিশ্রামস্থল শ্রমিকদের জন্য সামাজিক সুরক্ষা বিষয়ে পরামর্শ বক্তারা এই উদ্যোগকে একটি মানবিক প্রচেষ্টা হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, "এই কুলিং সেন্টার কেবল একটি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র নয়, এটি শ্রমজীবী মানুষের মর্যাদা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার সংগ্রামের একটি অংশ।" কর্মজীবী নারীর মনিটরিং অফিসার মমিনুর রহমান মমিন জানান, এই সেবাটি বিশেষভাবে দিনমজুর, রিকশাচালক, পরিবহন শ্রমিক, নারী শ্রমিকসহ সকল পেশার খেটে খাওয়া মানুষের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। তিনি আরও উল্লেখ করেন যে এই সেবা জুলাই মাস পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। স্থানীয় জনগণ এই উদ্যোগকে উষ্ণভাবে স্বাগত জানিয়েছে এবং তাদের মুখে কৃতজ্ঞতা ও প্রশংসার কথা শোনা গেছে। উল্লেখ্য, "কর্মজীবী নারী" ভালুকা উপজেলার ভরাডোবা ইউনিয়নে অভ্যন্তরীণ অভিবাসী শ্রমিকদের শোভন কাজ ও সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা পিপলস কারেজ ইন্টারন্যাশনাল-এর অর্থায়নে বাস্তবায়ন করছে।
    Like
    2
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 302 Views 0 Προεπισκόπηση
Αναζήτηση αποτελεσμάτων
Eidok App https://eidok.com