• ফটিকছড়িতে গ*ণপিটুনিতে চো*র সন্দেহে ১ জন নি'হ'ত, আ*হত ২

    চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার কাঞ্চননগর ইউনিয়নের সাগর আলী তালুকদার বাড়িতে গতকাল গভীর রাতে (২২ আগস্ট) সংঘটিত হয় এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা।

    রাত আনুমানিক ৩টার দিকে চুরির উদ্দেশ্যে প্রবেশ করলে এলাকাবাসীর হাতে ধরা পড়ে চুরি চক্রের কয়েকজন সদস্য।
    ক্ষুব্ধ জনতার উত্তেজনায় শুরু হয় গণপিটুনি।
    এতে *১ জন ঘটনাস্থলেই নি'হ'ত হন* এবং *২ জন গুরুতর আ*হত অবস্থায়* হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
    এছাড়া কয়েকজন পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।

    বর্তমানে এলাকাজুড়ে চরম উত্তেজনা ও আতঙ্ক বিরাজ করছে।
    সম্পূর্ণ ঘটনার তদন্ত চলছে।
    #ফটিকছড়ি
    #গণপিটুনি
    #চুরিরঘটনা
    #স্থানীয়সংবাদ
    #VillageLife360BD
    #চট্টগ্রামসংবাদ
    #BangladeshCrime
    #FatikchhariNews
    #BreakingNews
    #জনতাররোষ
    #LocalUpdate
    #গণসচেতনতা
    📢 ফটিকছড়িতে গ*ণপিটুনিতে চো*র সন্দেহে ১ জন নি'হ'ত, আ*হত ২ চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার কাঞ্চননগর ইউনিয়নের সাগর আলী তালুকদার বাড়িতে গতকাল গভীর রাতে (২২ আগস্ট) সংঘটিত হয় এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা। রাত আনুমানিক ৩টার দিকে চুরির উদ্দেশ্যে প্রবেশ করলে এলাকাবাসীর হাতে ধরা পড়ে চুরি চক্রের কয়েকজন সদস্য। ক্ষুব্ধ জনতার উত্তেজনায় শুরু হয় গণপিটুনি। এতে *১ জন ঘটনাস্থলেই নি'হ'ত হন* এবং *২ জন গুরুতর আ*হত অবস্থায়* হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এছাড়া কয়েকজন পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। বর্তমানে এলাকাজুড়ে চরম উত্তেজনা ও আতঙ্ক বিরাজ করছে। সম্পূর্ণ ঘটনার তদন্ত চলছে। #ফটিকছড়ি #গণপিটুনি #চুরিরঘটনা #স্থানীয়সংবাদ #VillageLife360BD #চট্টগ্রামসংবাদ #BangladeshCrime #FatikchhariNews #BreakingNews #জনতাররোষ #LocalUpdate #গণসচেতনতা
    Love
    1
    0 Kommentare 0 Geteilt 179 Ansichten 0 Bewertungen
  • শেখ ফজলল করিম স্মৃতি পাঠাগার সারাবছরই তালাবদ্ধ

    এ কে এম কায়সারুল আলম সোহাগ



    বাংলা সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ কবি-সাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম শেখ ফজলল করিম। যিনি লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার কাকিনায় ১৮৮৩ সালের ১৪ এপ্রিল জন্ম গ্রহণ করেছিলেন । ১৯৩৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর জন্মভিটায়ই ইন্তেকাল করেন তিনি। দীর্ঘ সময় ধরে নানা রচনার জন্য তিনি ‘সাহিত্য বিশারদ’, ‘কাব্যরত্নাকার’ ও ‘নীতি ভূষণ’ উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন।

    ২০০৫ সালে কবি শেখ ফজলুল করিমের স্মৃতি রক্ষার্থে কাকিনা বাজারে একটি দুই তলা ভবনে নির্মিত পাঠাগারটি এখন পরিত্যাক্ত, আবর্জনায় ভরপুর। সেখানে নেই কোন কেয়ারটেকার, নেই পাঠক, রয়েছে বইয়ের সংকট। সারাবছরই থাকে তালাবদ্ধ।


    সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় পাঠাগারটি তালাবদ্ধ, বাহিরের প্লাস্টারও খসে পড়েছে,মুল ফটকের দুই পাশে ও সামনের জায়গা দখল করে বসানো হয়েছে দোকান । আর ফটকটির ভেতরে ও বাইরে আবর্জনার স্তূপ, জঙ্গলে ভরপুর ।

    জানাগেছে, কবির স্মৃতি ধরে রাখতে বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৫ সালে পাঠাগারটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। কিন্তু পরে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের স্থানীয় এক নেতার ‘রোষানলে’ পড়ে পাঠাগারটি। ফলে সেটির দিকে আর কেউ তাকায়নি, দীর্ঘদিন ধরে উদ্যোগের অভাবে পাঠাগারটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে। কবির জন্মভিটায় থাকা স্মৃতিচিহ্নগুলোও যেন হারাতে বসেছে।



    এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, স্থানীয় কয়েকজনের উদ্যোগে বেশ কয়েক বছর আগে কবি স্মৃতি পাঠাগারটি বছরখানেক খোলা ছিল। পরে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা না থাকায় সেটি আবারও বন্ধ হয়ে যায়।

    অভিযোগ রয়েছে, কাকিনা ইউনিয়ন পরিষদের পলাতক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা তাহির তাহু কবি শেখ ফজলল করিম স্মৃতি গণপাঠাগারের সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন। গত প্রায় ১৬ বছরে ওই এলাকার সবকিছুতেই ‘দাদাগিরি’ করতেন তিনি। কিন্তু সভাপতি হয়েও পাঠাগার চালু কিংবা কবির স্মৃতি রক্ষায় নেননি কোনো উদ্যোগ। স্থানীয় ‘নাজির’ পরিবারের সন্তান তাহু পূর্বসূরিদের মতোই কখনো কবি পরিবারকে সহ্য করতেন না। ফলে কবি প্রসঙ্গে তিনি ছিলেন উদাসীন।

    উত্তর বাংলা কলেজের এক শিক্ষার্থী বলেন,কবির স্মৃতি রক্ষার্থে পাঠাগার গড়ে তোলা হলেও কোনদিন পাঠাগারটি খোলা দেখিনি।

    এ বিষয়ে কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকিয়া সুলতানার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।


    প্রসঙ্গত, ১৮৮২ সালের ১৪ এপ্রিল সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহন করেন কবি শেখ ফজলল করিম। মাত্র ১৩ বছর বয়সে পার্শ্ববর্তী বিনবিনা গ্রামের গনি মোহাম্মদ সর্দারের মেয়ে বসিরন নেছা খাতুনের সাথে বিয়ে হয় কবির। ১৮৯৯ সালে ইংরেজি পরীক্ষায় দ্বিতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হন তিনি। তিনি মোট ৫৫টি কাব্যগ্রন্থ লিখেছিলেন। সংরক্ষনের অভাবে যার অনেকগুলোর এখন আর হদিস মিলছে না। বাংলা ১৩২৩ সনে ভারতের নদীয়া সাহিত্য পরিষদ তাকে সাহিত্য বিশারদ উপাধিতে ভূষিত করে।

    ১৯৩৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর কবি শেষনিঃশ্বাস ত্যাগের পর অরক্ষিত হয়ে পড়ে কবি শেখ ফজলল করিমের গ্রামের বাড়ী।
    শেখ ফজলল করিম স্মৃতি পাঠাগার সারাবছরই তালাবদ্ধ এ কে এম কায়সারুল আলম সোহাগ বাংলা সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ কবি-সাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম শেখ ফজলল করিম। যিনি লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার কাকিনায় ১৮৮৩ সালের ১৪ এপ্রিল জন্ম গ্রহণ করেছিলেন । ১৯৩৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর জন্মভিটায়ই ইন্তেকাল করেন তিনি। দীর্ঘ সময় ধরে নানা রচনার জন্য তিনি ‘সাহিত্য বিশারদ’, ‘কাব্যরত্নাকার’ ও ‘নীতি ভূষণ’ উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন। ২০০৫ সালে কবি শেখ ফজলুল করিমের স্মৃতি রক্ষার্থে কাকিনা বাজারে একটি দুই তলা ভবনে নির্মিত পাঠাগারটি এখন পরিত্যাক্ত, আবর্জনায় ভরপুর। সেখানে নেই কোন কেয়ারটেকার, নেই পাঠক, রয়েছে বইয়ের সংকট। সারাবছরই থাকে তালাবদ্ধ। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় পাঠাগারটি তালাবদ্ধ, বাহিরের প্লাস্টারও খসে পড়েছে,মুল ফটকের দুই পাশে ও সামনের জায়গা দখল করে বসানো হয়েছে দোকান । আর ফটকটির ভেতরে ও বাইরে আবর্জনার স্তূপ, জঙ্গলে ভরপুর । জানাগেছে, কবির স্মৃতি ধরে রাখতে বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৫ সালে পাঠাগারটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। কিন্তু পরে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের স্থানীয় এক নেতার ‘রোষানলে’ পড়ে পাঠাগারটি। ফলে সেটির দিকে আর কেউ তাকায়নি, দীর্ঘদিন ধরে উদ্যোগের অভাবে পাঠাগারটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে। কবির জন্মভিটায় থাকা স্মৃতিচিহ্নগুলোও যেন হারাতে বসেছে। এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, স্থানীয় কয়েকজনের উদ্যোগে বেশ কয়েক বছর আগে কবি স্মৃতি পাঠাগারটি বছরখানেক খোলা ছিল। পরে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা না থাকায় সেটি আবারও বন্ধ হয়ে যায়। অভিযোগ রয়েছে, কাকিনা ইউনিয়ন পরিষদের পলাতক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা তাহির তাহু কবি শেখ ফজলল করিম স্মৃতি গণপাঠাগারের সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন। গত প্রায় ১৬ বছরে ওই এলাকার সবকিছুতেই ‘দাদাগিরি’ করতেন তিনি। কিন্তু সভাপতি হয়েও পাঠাগার চালু কিংবা কবির স্মৃতি রক্ষায় নেননি কোনো উদ্যোগ। স্থানীয় ‘নাজির’ পরিবারের সন্তান তাহু পূর্বসূরিদের মতোই কখনো কবি পরিবারকে সহ্য করতেন না। ফলে কবি প্রসঙ্গে তিনি ছিলেন উদাসীন। উত্তর বাংলা কলেজের এক শিক্ষার্থী বলেন,কবির স্মৃতি রক্ষার্থে পাঠাগার গড়ে তোলা হলেও কোনদিন পাঠাগারটি খোলা দেখিনি। এ বিষয়ে কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকিয়া সুলতানার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। প্রসঙ্গত, ১৮৮২ সালের ১৪ এপ্রিল সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহন করেন কবি শেখ ফজলল করিম। মাত্র ১৩ বছর বয়সে পার্শ্ববর্তী বিনবিনা গ্রামের গনি মোহাম্মদ সর্দারের মেয়ে বসিরন নেছা খাতুনের সাথে বিয়ে হয় কবির। ১৮৯৯ সালে ইংরেজি পরীক্ষায় দ্বিতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হন তিনি। তিনি মোট ৫৫টি কাব্যগ্রন্থ লিখেছিলেন। সংরক্ষনের অভাবে যার অনেকগুলোর এখন আর হদিস মিলছে না। বাংলা ১৩২৩ সনে ভারতের নদীয়া সাহিত্য পরিষদ তাকে সাহিত্য বিশারদ উপাধিতে ভূষিত করে। ১৯৩৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর কবি শেষনিঃশ্বাস ত্যাগের পর অরক্ষিত হয়ে পড়ে কবি শেখ ফজলল করিমের গ্রামের বাড়ী।
    Like
    Love
    Sad
    3
    1 Kommentare 0 Geteilt 1KB Ansichten 0 Bewertungen
  • যত দিন যাচ্ছে, বাংলাদেশ বাড়ছে নৈরাজ্য, বড় হচ্ছে অজ্ঞাতনামা লাশের মিছিল। এই নৈরাজ্যের ছায়া পরিকল্পিতভাবে তৈরি করা হচ্ছে। এর পেছনে রয়েছে তথাকথিত “নোবেল বিজয়ী” ড. ইউনুসের নেতৃত্বে গোপন ‘মেটিকুলাস প্ল্যান’। উদ্দেশ্য একটাই—বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে প্রমাণ করা, অভ্যন্তরীণভাবে অস্থিতিশীল করে তুলা এবং নিজের রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ বাস্তবায়ন করা।
    এই নৈরাজ্যের ছায়া পরিকল্পিতভাবে তৈরি করা হচ্ছে। এর পেছনে রয়েছে তথাকথিত “নোবেল বিজয়ী” ড. ইউনুসের নেতৃত্বে গোপন ‘মেটিকুলাস প্ল্যান’। উদ্দেশ্য একটাই—বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে প্রমাণ করা, অভ্যন্তরীণভাবে অস্থিতিশীল করে তুলা এবং নিজের রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ বাস্তবায়ন করা।
    এ দেশে যতই লাশ বাড়ুক, ইউনুস ততই খুশি—কারণ এটাই ওর ‘Target Achieved!’
    মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (MSF)-এর ‘মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদন মে ২০২৫’ অনুযায়ী,
    ৩৫৯ জন রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার, যার মধ্যে ৮ জন নিহত,
    ৪২২ জন গ্রেপ্তার,
    ২৪,৭৩৩ জন বিশেষ অভিযানে আটক,
    ৩৬৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা,
    ৫৯টি ধর্ষণ ও ১৬টি গ্যাং রেপ,
    সীমান্তে হত্যা ও পুশইন অব্যাহত,
    সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ,
    জেল হেফাজতে মৃত্যু ও মন্দিরে হামলা,
    অজ্ঞাতনামা লাশের সংখ্যা বেড়ে চলেছে,
    গণপিটুনি ও আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার ঘটনা বেড়েছে।
    মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (MSF)-এর ‘মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদন মে ২০২৫’ অনুযায়ী,
    ৩৫৯ জন রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার, যার মধ্যে ৮ জন নিহত,
    ৪২২ জন গ্রেপ্তার,
    ২৪,৭৩৩ জন বিশেষ অভিযানে আটক,
    ৩৬৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা,
    ৫৯টি ধর্ষণ ও ১৬টি গ্যাং রেপ,
    সীমান্তে হত্যা ও পুশইন অব্যাহত,
    সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ,
    জেল হেফাজতে মৃত্যু ও মন্দিরে হামলা,
    অজ্ঞাতনামা লাশের সংখ্যা বেড়ে চলেছে,
    গণপিটুনি ও আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার ঘটনা বেড়েছে
    #BangladeshCrisis #SaveBangladesh #HumanRightsViolation #ViolenceAgainstWomen #ChildAbuse #YunusMustGo #YunusRegime
    যত দিন যাচ্ছে, বাংলাদেশ বাড়ছে নৈরাজ্য, বড় হচ্ছে অজ্ঞাতনামা লাশের মিছিল। এই নৈরাজ্যের ছায়া পরিকল্পিতভাবে তৈরি করা হচ্ছে। এর পেছনে রয়েছে তথাকথিত “নোবেল বিজয়ী” ড. ইউনুসের নেতৃত্বে গোপন ‘মেটিকুলাস প্ল্যান’। উদ্দেশ্য একটাই—বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে প্রমাণ করা, অভ্যন্তরীণভাবে অস্থিতিশীল করে তুলা এবং নিজের রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ বাস্তবায়ন করা। এই নৈরাজ্যের ছায়া পরিকল্পিতভাবে তৈরি করা হচ্ছে। এর পেছনে রয়েছে তথাকথিত “নোবেল বিজয়ী” ড. ইউনুসের নেতৃত্বে গোপন ‘মেটিকুলাস প্ল্যান’। উদ্দেশ্য একটাই—বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে প্রমাণ করা, অভ্যন্তরীণভাবে অস্থিতিশীল করে তুলা এবং নিজের রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ বাস্তবায়ন করা। এ দেশে যতই লাশ বাড়ুক, ইউনুস ততই খুশি—কারণ এটাই ওর ‘Target Achieved!’ মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (MSF)-এর ‘মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদন মে ২০২৫’ অনুযায়ী, 🔴 ৩৫৯ জন রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার, যার মধ্যে ৮ জন নিহত, 🔴 ৪২২ জন গ্রেপ্তার, 🔴 ২৪,৭৩৩ জন বিশেষ অভিযানে আটক, 🔴 ৩৬৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা, 🔴 ৫৯টি ধর্ষণ ও ১৬টি গ্যাং রেপ, 🔴 সীমান্তে হত্যা ও পুশইন অব্যাহত, 🔴 সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ, 🔴 জেল হেফাজতে মৃত্যু ও মন্দিরে হামলা, 🔴 অজ্ঞাতনামা লাশের সংখ্যা বেড়ে চলেছে, 🔴 গণপিটুনি ও আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার ঘটনা বেড়েছে। মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (MSF)-এর ‘মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদন মে ২০২৫’ অনুযায়ী, 🔴 ৩৫৯ জন রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার, যার মধ্যে ৮ জন নিহত, 🔴 ৪২২ জন গ্রেপ্তার, 🔴 ২৪,৭৩৩ জন বিশেষ অভিযানে আটক, 🔴 ৩৬৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা, 🔴 ৫৯টি ধর্ষণ ও ১৬টি গ্যাং রেপ, 🔴 সীমান্তে হত্যা ও পুশইন অব্যাহত, 🔴 সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ, 🔴 জেল হেফাজতে মৃত্যু ও মন্দিরে হামলা, 🔴 অজ্ঞাতনামা লাশের সংখ্যা বেড়ে চলেছে, 🔴 গণপিটুনি ও আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার ঘটনা বেড়েছে #BangladeshCrisis #SaveBangladesh #HumanRightsViolation #ViolenceAgainstWomen #ChildAbuse #YunusMustGo #YunusRegime
    0 Kommentare 0 Geteilt 4KB Ansichten 0 Bewertungen
Eidok App https://eidok.com