• ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড তরুণ নেতৃত্বে নতুন দৃষ্টান্ত

    ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কৃতী সন্তান মো. খালেদ সাইফুল্লাহ অর্জন করেছেন তরুণ স্বেচ্ছাসেবীদের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি “ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড”। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের শাপলা হল মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস। তিনি খালেদ সাইফুল্লাহর হাতে ক্রেস্ট ও সনদপত্র তুলে দেন। অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা, নৌপরিবহন উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।




    গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে প্রতিবছর সামাজিক ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। এবছর সারাদেশ থেকে মাত্র ১২ জন তরুণকে নির্বাচিত করা হয়েছে। শিক্ষা, বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত দুইজনের মধ্যে একজন হলেন নলছিটির মো. খালেদ সাইফুল্লাহ। তিনি বরিশাল বিভাগ থেকে একমাত্র মনোনীত ব্যক্তি হিসেবে সম্মান অর্জন করেছেন।




    খালেদ সাইফুল্লাহ ২০২০ সালে “তারুণ্যের নলছিটি” নামক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন এবং সভাপতি হিসেবে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। সংগঠনটি শিক্ষা, বিজ্ঞান, সচেতনতা, মানবিকতা ও নেতৃত্ব বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। তার নেতৃত্বে Team STEM স্থানীয় শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানচর্চায় উদ্বুদ্ধ করেছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি “CARO” প্রতিষ্ঠা করে সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশ ও বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থার নতুন মডেল তৈরিতে কাজ করছেন। তার উদ্ভাবিত Youth Political Leadership Simulation Model তরুণদের হাতে-কলমে নীতি, নেতৃত্ব ও এডভোকেসি শেখাচ্ছে।




    পুরস্কার গ্রহণের পর খালেদ সাইফুল্লাহ বলেন, মাধ্যমিক পর্যায় থেকেই তিনি দেশপ্রেম ও সামাজিক দায়বদ্ধতার চেতনায় বন্ধুদের নিয়ে স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন। এ অর্জন তার একার নয়, বরং যারা সবসময় পাশে থেকে সহযোগিতা করেছেন তাদের সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফল। তিনি এই পুরস্কার উৎসর্গ করেছেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের নামে।




    প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অনুষ্ঠানে বলেন, তরুণ ও যুবকরা দেশের মূল চালিকাশক্তি। তারা যখন জেগে ওঠে তখন কোনো শক্তি তাদের দমিয়ে রাখতে পারে না। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তারই প্রমাণ মিলেছে। তিনি আরও বলেন, স্বেচ্ছাসেবা কেবল মানবকল্যাণ নয়, এটি আত্মউন্নয়ন, চরিত্র গঠন ও নেতৃত্ব বিকাশের এক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তরুণদের মেধা, সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী শক্তি দেশের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে একটি উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলবে।




    অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে শিক্ষা, বিজ্ঞান, তথ্যপ্রযুক্তি ও কারিগরি ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ঝালকাঠির মো. খালেদ সাইফুল্লাহ এবং গাইবান্ধার মো. শাহাদৎ হোসেনকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। পাশাপাশি যুব উন্নয়ন, জনসেবা, দেশপ্রেম, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে অবদানের জন্যও বিভিন্ন জেলার তরুণদের পুরস্কৃত করা হয়। পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রত্যেকে পেয়েছেন এক লাখ টাকা, একটি সম্মাননা ক্রেস্ট এবং সরকারি সনদপত্র।




    খালেদ সাইফুল্লাহ তার বক্তব্যে জানান, ছোটবেলা থেকে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তিনি যে পথচলা শুরু করেছিলেন, তা ধীরে ধীরে উপজেলা, জেলা হয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পৌঁছেছে। “তারুণ্যের নলছিটি”, “CARO” ও “Team STEM”–এর ব্যানারে তার কাজ স্থানীয় থেকে বৈশ্বিক পর্যায়ে তরুণদের শিক্ষা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও নেতৃত্ব বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে।




    বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের মাধ্যমে খালেদ সাইফুল্লাহর সঙ্গে আমার পরিচয়। তখন থেকেই তার কাজগুলো নিবিড়ভাবে দেখেছি। তার একাগ্রতা, মেধা ও সৃজনশীলতা সত্যিই প্রশংসনীয়। লেখালেখি, সংগঠন গড়ে তোলা এবং তরুণদের উদ্বুদ্ধ করার ক্ষেত্রে তার অগ্রগতি অনুকরণীয়।




    এ অর্জন শুধু খালেদ সাইফুল্লাহর নয়, বরং ঝালকাঠি তথা সমগ্র বরিশাল বিভাগের গৌরব। তরুণ প্রজন্মের জন্য তিনি হয়ে উঠেছেন প্রেরণার প্রতীক। রাষ্ট্রীয় এ স্বীকৃতি প্রমাণ করে, নিষ্ঠা ও কর্মনিষ্ঠা থাকলে তরুণরা সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সক্ষম।




    শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল

    — তৌফিক সুলতান
    Bangladesh Youth Award,
    ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড তরুণ নেতৃত্বে নতুন দৃষ্টান্ত ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কৃতী সন্তান মো. খালেদ সাইফুল্লাহ অর্জন করেছেন তরুণ স্বেচ্ছাসেবীদের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি “ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড”। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের শাপলা হল মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস। তিনি খালেদ সাইফুল্লাহর হাতে ক্রেস্ট ও সনদপত্র তুলে দেন। অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা, নৌপরিবহন উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে প্রতিবছর সামাজিক ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। এবছর সারাদেশ থেকে মাত্র ১২ জন তরুণকে নির্বাচিত করা হয়েছে। শিক্ষা, বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত দুইজনের মধ্যে একজন হলেন নলছিটির মো. খালেদ সাইফুল্লাহ। তিনি বরিশাল বিভাগ থেকে একমাত্র মনোনীত ব্যক্তি হিসেবে সম্মান অর্জন করেছেন। খালেদ সাইফুল্লাহ ২০২০ সালে “তারুণ্যের নলছিটি” নামক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন এবং সভাপতি হিসেবে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। সংগঠনটি শিক্ষা, বিজ্ঞান, সচেতনতা, মানবিকতা ও নেতৃত্ব বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। তার নেতৃত্বে Team STEM স্থানীয় শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানচর্চায় উদ্বুদ্ধ করেছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি “CARO” প্রতিষ্ঠা করে সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশ ও বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থার নতুন মডেল তৈরিতে কাজ করছেন। তার উদ্ভাবিত Youth Political Leadership Simulation Model তরুণদের হাতে-কলমে নীতি, নেতৃত্ব ও এডভোকেসি শেখাচ্ছে। পুরস্কার গ্রহণের পর খালেদ সাইফুল্লাহ বলেন, মাধ্যমিক পর্যায় থেকেই তিনি দেশপ্রেম ও সামাজিক দায়বদ্ধতার চেতনায় বন্ধুদের নিয়ে স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন। এ অর্জন তার একার নয়, বরং যারা সবসময় পাশে থেকে সহযোগিতা করেছেন তাদের সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফল। তিনি এই পুরস্কার উৎসর্গ করেছেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের নামে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অনুষ্ঠানে বলেন, তরুণ ও যুবকরা দেশের মূল চালিকাশক্তি। তারা যখন জেগে ওঠে তখন কোনো শক্তি তাদের দমিয়ে রাখতে পারে না। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তারই প্রমাণ মিলেছে। তিনি আরও বলেন, স্বেচ্ছাসেবা কেবল মানবকল্যাণ নয়, এটি আত্মউন্নয়ন, চরিত্র গঠন ও নেতৃত্ব বিকাশের এক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তরুণদের মেধা, সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী শক্তি দেশের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে একটি উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলবে। অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে শিক্ষা, বিজ্ঞান, তথ্যপ্রযুক্তি ও কারিগরি ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ঝালকাঠির মো. খালেদ সাইফুল্লাহ এবং গাইবান্ধার মো. শাহাদৎ হোসেনকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। পাশাপাশি যুব উন্নয়ন, জনসেবা, দেশপ্রেম, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে অবদানের জন্যও বিভিন্ন জেলার তরুণদের পুরস্কৃত করা হয়। পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রত্যেকে পেয়েছেন এক লাখ টাকা, একটি সম্মাননা ক্রেস্ট এবং সরকারি সনদপত্র। খালেদ সাইফুল্লাহ তার বক্তব্যে জানান, ছোটবেলা থেকে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তিনি যে পথচলা শুরু করেছিলেন, তা ধীরে ধীরে উপজেলা, জেলা হয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পৌঁছেছে। “তারুণ্যের নলছিটি”, “CARO” ও “Team STEM”–এর ব্যানারে তার কাজ স্থানীয় থেকে বৈশ্বিক পর্যায়ে তরুণদের শিক্ষা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও নেতৃত্ব বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের মাধ্যমে খালেদ সাইফুল্লাহর সঙ্গে আমার পরিচয়। তখন থেকেই তার কাজগুলো নিবিড়ভাবে দেখেছি। তার একাগ্রতা, মেধা ও সৃজনশীলতা সত্যিই প্রশংসনীয়। লেখালেখি, সংগঠন গড়ে তোলা এবং তরুণদের উদ্বুদ্ধ করার ক্ষেত্রে তার অগ্রগতি অনুকরণীয়। এ অর্জন শুধু খালেদ সাইফুল্লাহর নয়, বরং ঝালকাঠি তথা সমগ্র বরিশাল বিভাগের গৌরব। তরুণ প্রজন্মের জন্য তিনি হয়ে উঠেছেন প্রেরণার প্রতীক। রাষ্ট্রীয় এ স্বীকৃতি প্রমাণ করে, নিষ্ঠা ও কর্মনিষ্ঠা থাকলে তরুণরা সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সক্ষম। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল — তৌফিক সুলতান Bangladesh Youth Award,
    Love
    1
    0 التعليقات 0 المشاركات 3كيلو بايت مشاهدة 0 معاينة
  • ফটিকছড়িতে গ*ণপিটুনিতে চো*র সন্দেহে ১ জন নি'হ'ত, আ*হত ২

    চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার কাঞ্চননগর ইউনিয়নের সাগর আলী তালুকদার বাড়িতে গতকাল গভীর রাতে (২২ আগস্ট) সংঘটিত হয় এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা।

    রাত আনুমানিক ৩টার দিকে চুরির উদ্দেশ্যে প্রবেশ করলে এলাকাবাসীর হাতে ধরা পড়ে চুরি চক্রের কয়েকজন সদস্য।
    ক্ষুব্ধ জনতার উত্তেজনায় শুরু হয় গণপিটুনি।
    এতে *১ জন ঘটনাস্থলেই নি'হ'ত হন* এবং *২ জন গুরুতর আ*হত অবস্থায়* হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
    এছাড়া কয়েকজন পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।

    বর্তমানে এলাকাজুড়ে চরম উত্তেজনা ও আতঙ্ক বিরাজ করছে।
    সম্পূর্ণ ঘটনার তদন্ত চলছে।
    #ফটিকছড়ি
    #গণপিটুনি
    #চুরিরঘটনা
    #স্থানীয়সংবাদ
    #VillageLife360BD
    #চট্টগ্রামসংবাদ
    #BangladeshCrime
    #FatikchhariNews
    #BreakingNews
    #জনতাররোষ
    #LocalUpdate
    #গণসচেতনতা
    📢 ফটিকছড়িতে গ*ণপিটুনিতে চো*র সন্দেহে ১ জন নি'হ'ত, আ*হত ২ চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার কাঞ্চননগর ইউনিয়নের সাগর আলী তালুকদার বাড়িতে গতকাল গভীর রাতে (২২ আগস্ট) সংঘটিত হয় এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা। রাত আনুমানিক ৩টার দিকে চুরির উদ্দেশ্যে প্রবেশ করলে এলাকাবাসীর হাতে ধরা পড়ে চুরি চক্রের কয়েকজন সদস্য। ক্ষুব্ধ জনতার উত্তেজনায় শুরু হয় গণপিটুনি। এতে *১ জন ঘটনাস্থলেই নি'হ'ত হন* এবং *২ জন গুরুতর আ*হত অবস্থায়* হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এছাড়া কয়েকজন পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। বর্তমানে এলাকাজুড়ে চরম উত্তেজনা ও আতঙ্ক বিরাজ করছে। সম্পূর্ণ ঘটনার তদন্ত চলছে। #ফটিকছড়ি #গণপিটুনি #চুরিরঘটনা #স্থানীয়সংবাদ #VillageLife360BD #চট্টগ্রামসংবাদ #BangladeshCrime #FatikchhariNews #BreakingNews #জনতাররোষ #LocalUpdate #গণসচেতনতা
    Love
    1
    0 التعليقات 0 المشاركات 5كيلو بايت مشاهدة 0 معاينة
  • শেখ ফজলল করিম স্মৃতি পাঠাগার সারাবছরই তালাবদ্ধ

    এ কে এম কায়সারুল আলম সোহাগ



    বাংলা সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ কবি-সাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম শেখ ফজলল করিম। যিনি লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার কাকিনায় ১৮৮৩ সালের ১৪ এপ্রিল জন্ম গ্রহণ করেছিলেন । ১৯৩৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর জন্মভিটায়ই ইন্তেকাল করেন তিনি। দীর্ঘ সময় ধরে নানা রচনার জন্য তিনি ‘সাহিত্য বিশারদ’, ‘কাব্যরত্নাকার’ ও ‘নীতি ভূষণ’ উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন।

    ২০০৫ সালে কবি শেখ ফজলুল করিমের স্মৃতি রক্ষার্থে কাকিনা বাজারে একটি দুই তলা ভবনে নির্মিত পাঠাগারটি এখন পরিত্যাক্ত, আবর্জনায় ভরপুর। সেখানে নেই কোন কেয়ারটেকার, নেই পাঠক, রয়েছে বইয়ের সংকট। সারাবছরই থাকে তালাবদ্ধ।


    সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় পাঠাগারটি তালাবদ্ধ, বাহিরের প্লাস্টারও খসে পড়েছে,মুল ফটকের দুই পাশে ও সামনের জায়গা দখল করে বসানো হয়েছে দোকান । আর ফটকটির ভেতরে ও বাইরে আবর্জনার স্তূপ, জঙ্গলে ভরপুর ।

    জানাগেছে, কবির স্মৃতি ধরে রাখতে বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৫ সালে পাঠাগারটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। কিন্তু পরে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের স্থানীয় এক নেতার ‘রোষানলে’ পড়ে পাঠাগারটি। ফলে সেটির দিকে আর কেউ তাকায়নি, দীর্ঘদিন ধরে উদ্যোগের অভাবে পাঠাগারটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে। কবির জন্মভিটায় থাকা স্মৃতিচিহ্নগুলোও যেন হারাতে বসেছে।



    এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, স্থানীয় কয়েকজনের উদ্যোগে বেশ কয়েক বছর আগে কবি স্মৃতি পাঠাগারটি বছরখানেক খোলা ছিল। পরে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা না থাকায় সেটি আবারও বন্ধ হয়ে যায়।

    অভিযোগ রয়েছে, কাকিনা ইউনিয়ন পরিষদের পলাতক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা তাহির তাহু কবি শেখ ফজলল করিম স্মৃতি গণপাঠাগারের সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন। গত প্রায় ১৬ বছরে ওই এলাকার সবকিছুতেই ‘দাদাগিরি’ করতেন তিনি। কিন্তু সভাপতি হয়েও পাঠাগার চালু কিংবা কবির স্মৃতি রক্ষায় নেননি কোনো উদ্যোগ। স্থানীয় ‘নাজির’ পরিবারের সন্তান তাহু পূর্বসূরিদের মতোই কখনো কবি পরিবারকে সহ্য করতেন না। ফলে কবি প্রসঙ্গে তিনি ছিলেন উদাসীন।

    উত্তর বাংলা কলেজের এক শিক্ষার্থী বলেন,কবির স্মৃতি রক্ষার্থে পাঠাগার গড়ে তোলা হলেও কোনদিন পাঠাগারটি খোলা দেখিনি।

    এ বিষয়ে কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকিয়া সুলতানার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।


    প্রসঙ্গত, ১৮৮২ সালের ১৪ এপ্রিল সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহন করেন কবি শেখ ফজলল করিম। মাত্র ১৩ বছর বয়সে পার্শ্ববর্তী বিনবিনা গ্রামের গনি মোহাম্মদ সর্দারের মেয়ে বসিরন নেছা খাতুনের সাথে বিয়ে হয় কবির। ১৮৯৯ সালে ইংরেজি পরীক্ষায় দ্বিতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হন তিনি। তিনি মোট ৫৫টি কাব্যগ্রন্থ লিখেছিলেন। সংরক্ষনের অভাবে যার অনেকগুলোর এখন আর হদিস মিলছে না। বাংলা ১৩২৩ সনে ভারতের নদীয়া সাহিত্য পরিষদ তাকে সাহিত্য বিশারদ উপাধিতে ভূষিত করে।

    ১৯৩৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর কবি শেষনিঃশ্বাস ত্যাগের পর অরক্ষিত হয়ে পড়ে কবি শেখ ফজলল করিমের গ্রামের বাড়ী।
    শেখ ফজলল করিম স্মৃতি পাঠাগার সারাবছরই তালাবদ্ধ এ কে এম কায়সারুল আলম সোহাগ বাংলা সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ কবি-সাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম শেখ ফজলল করিম। যিনি লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার কাকিনায় ১৮৮৩ সালের ১৪ এপ্রিল জন্ম গ্রহণ করেছিলেন । ১৯৩৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর জন্মভিটায়ই ইন্তেকাল করেন তিনি। দীর্ঘ সময় ধরে নানা রচনার জন্য তিনি ‘সাহিত্য বিশারদ’, ‘কাব্যরত্নাকার’ ও ‘নীতি ভূষণ’ উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন। ২০০৫ সালে কবি শেখ ফজলুল করিমের স্মৃতি রক্ষার্থে কাকিনা বাজারে একটি দুই তলা ভবনে নির্মিত পাঠাগারটি এখন পরিত্যাক্ত, আবর্জনায় ভরপুর। সেখানে নেই কোন কেয়ারটেকার, নেই পাঠক, রয়েছে বইয়ের সংকট। সারাবছরই থাকে তালাবদ্ধ। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় পাঠাগারটি তালাবদ্ধ, বাহিরের প্লাস্টারও খসে পড়েছে,মুল ফটকের দুই পাশে ও সামনের জায়গা দখল করে বসানো হয়েছে দোকান । আর ফটকটির ভেতরে ও বাইরে আবর্জনার স্তূপ, জঙ্গলে ভরপুর । জানাগেছে, কবির স্মৃতি ধরে রাখতে বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৫ সালে পাঠাগারটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। কিন্তু পরে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের স্থানীয় এক নেতার ‘রোষানলে’ পড়ে পাঠাগারটি। ফলে সেটির দিকে আর কেউ তাকায়নি, দীর্ঘদিন ধরে উদ্যোগের অভাবে পাঠাগারটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে। কবির জন্মভিটায় থাকা স্মৃতিচিহ্নগুলোও যেন হারাতে বসেছে। এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, স্থানীয় কয়েকজনের উদ্যোগে বেশ কয়েক বছর আগে কবি স্মৃতি পাঠাগারটি বছরখানেক খোলা ছিল। পরে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা না থাকায় সেটি আবারও বন্ধ হয়ে যায়। অভিযোগ রয়েছে, কাকিনা ইউনিয়ন পরিষদের পলাতক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা তাহির তাহু কবি শেখ ফজলল করিম স্মৃতি গণপাঠাগারের সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন। গত প্রায় ১৬ বছরে ওই এলাকার সবকিছুতেই ‘দাদাগিরি’ করতেন তিনি। কিন্তু সভাপতি হয়েও পাঠাগার চালু কিংবা কবির স্মৃতি রক্ষায় নেননি কোনো উদ্যোগ। স্থানীয় ‘নাজির’ পরিবারের সন্তান তাহু পূর্বসূরিদের মতোই কখনো কবি পরিবারকে সহ্য করতেন না। ফলে কবি প্রসঙ্গে তিনি ছিলেন উদাসীন। উত্তর বাংলা কলেজের এক শিক্ষার্থী বলেন,কবির স্মৃতি রক্ষার্থে পাঠাগার গড়ে তোলা হলেও কোনদিন পাঠাগারটি খোলা দেখিনি। এ বিষয়ে কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকিয়া সুলতানার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। প্রসঙ্গত, ১৮৮২ সালের ১৪ এপ্রিল সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহন করেন কবি শেখ ফজলল করিম। মাত্র ১৩ বছর বয়সে পার্শ্ববর্তী বিনবিনা গ্রামের গনি মোহাম্মদ সর্দারের মেয়ে বসিরন নেছা খাতুনের সাথে বিয়ে হয় কবির। ১৮৯৯ সালে ইংরেজি পরীক্ষায় দ্বিতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হন তিনি। তিনি মোট ৫৫টি কাব্যগ্রন্থ লিখেছিলেন। সংরক্ষনের অভাবে যার অনেকগুলোর এখন আর হদিস মিলছে না। বাংলা ১৩২৩ সনে ভারতের নদীয়া সাহিত্য পরিষদ তাকে সাহিত্য বিশারদ উপাধিতে ভূষিত করে। ১৯৩৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর কবি শেষনিঃশ্বাস ত্যাগের পর অরক্ষিত হয়ে পড়ে কবি শেখ ফজলল করিমের গ্রামের বাড়ী।
    Like
    Love
    Sad
    3
    1 التعليقات 0 المشاركات 2كيلو بايت مشاهدة 0 معاينة
  • যত দিন যাচ্ছে, বাংলাদেশ বাড়ছে নৈরাজ্য, বড় হচ্ছে অজ্ঞাতনামা লাশের মিছিল। এই নৈরাজ্যের ছায়া পরিকল্পিতভাবে তৈরি করা হচ্ছে। এর পেছনে রয়েছে তথাকথিত “নোবেল বিজয়ী” ড. ইউনুসের নেতৃত্বে গোপন ‘মেটিকুলাস প্ল্যান’। উদ্দেশ্য একটাই—বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে প্রমাণ করা, অভ্যন্তরীণভাবে অস্থিতিশীল করে তুলা এবং নিজের রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ বাস্তবায়ন করা।
    এই নৈরাজ্যের ছায়া পরিকল্পিতভাবে তৈরি করা হচ্ছে। এর পেছনে রয়েছে তথাকথিত “নোবেল বিজয়ী” ড. ইউনুসের নেতৃত্বে গোপন ‘মেটিকুলাস প্ল্যান’। উদ্দেশ্য একটাই—বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে প্রমাণ করা, অভ্যন্তরীণভাবে অস্থিতিশীল করে তুলা এবং নিজের রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ বাস্তবায়ন করা।
    এ দেশে যতই লাশ বাড়ুক, ইউনুস ততই খুশি—কারণ এটাই ওর ‘Target Achieved!’
    মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (MSF)-এর ‘মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদন মে ২০২৫’ অনুযায়ী,
    ৩৫৯ জন রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার, যার মধ্যে ৮ জন নিহত,
    ৪২২ জন গ্রেপ্তার,
    ২৪,৭৩৩ জন বিশেষ অভিযানে আটক,
    ৩৬৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা,
    ৫৯টি ধর্ষণ ও ১৬টি গ্যাং রেপ,
    সীমান্তে হত্যা ও পুশইন অব্যাহত,
    সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ,
    জেল হেফাজতে মৃত্যু ও মন্দিরে হামলা,
    অজ্ঞাতনামা লাশের সংখ্যা বেড়ে চলেছে,
    গণপিটুনি ও আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার ঘটনা বেড়েছে।
    মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (MSF)-এর ‘মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদন মে ২০২৫’ অনুযায়ী,
    ৩৫৯ জন রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার, যার মধ্যে ৮ জন নিহত,
    ৪২২ জন গ্রেপ্তার,
    ২৪,৭৩৩ জন বিশেষ অভিযানে আটক,
    ৩৬৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা,
    ৫৯টি ধর্ষণ ও ১৬টি গ্যাং রেপ,
    সীমান্তে হত্যা ও পুশইন অব্যাহত,
    সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ,
    জেল হেফাজতে মৃত্যু ও মন্দিরে হামলা,
    অজ্ঞাতনামা লাশের সংখ্যা বেড়ে চলেছে,
    গণপিটুনি ও আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার ঘটনা বেড়েছে
    #BangladeshCrisis #SaveBangladesh #HumanRightsViolation #ViolenceAgainstWomen #ChildAbuse #YunusMustGo #YunusRegime
    যত দিন যাচ্ছে, বাংলাদেশ বাড়ছে নৈরাজ্য, বড় হচ্ছে অজ্ঞাতনামা লাশের মিছিল। এই নৈরাজ্যের ছায়া পরিকল্পিতভাবে তৈরি করা হচ্ছে। এর পেছনে রয়েছে তথাকথিত “নোবেল বিজয়ী” ড. ইউনুসের নেতৃত্বে গোপন ‘মেটিকুলাস প্ল্যান’। উদ্দেশ্য একটাই—বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে প্রমাণ করা, অভ্যন্তরীণভাবে অস্থিতিশীল করে তুলা এবং নিজের রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ বাস্তবায়ন করা। এই নৈরাজ্যের ছায়া পরিকল্পিতভাবে তৈরি করা হচ্ছে। এর পেছনে রয়েছে তথাকথিত “নোবেল বিজয়ী” ড. ইউনুসের নেতৃত্বে গোপন ‘মেটিকুলাস প্ল্যান’। উদ্দেশ্য একটাই—বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে প্রমাণ করা, অভ্যন্তরীণভাবে অস্থিতিশীল করে তুলা এবং নিজের রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ বাস্তবায়ন করা। এ দেশে যতই লাশ বাড়ুক, ইউনুস ততই খুশি—কারণ এটাই ওর ‘Target Achieved!’ মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (MSF)-এর ‘মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদন মে ২০২৫’ অনুযায়ী, 🔴 ৩৫৯ জন রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার, যার মধ্যে ৮ জন নিহত, 🔴 ৪২২ জন গ্রেপ্তার, 🔴 ২৪,৭৩৩ জন বিশেষ অভিযানে আটক, 🔴 ৩৬৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা, 🔴 ৫৯টি ধর্ষণ ও ১৬টি গ্যাং রেপ, 🔴 সীমান্তে হত্যা ও পুশইন অব্যাহত, 🔴 সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ, 🔴 জেল হেফাজতে মৃত্যু ও মন্দিরে হামলা, 🔴 অজ্ঞাতনামা লাশের সংখ্যা বেড়ে চলেছে, 🔴 গণপিটুনি ও আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার ঘটনা বেড়েছে। মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (MSF)-এর ‘মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদন মে ২০২৫’ অনুযায়ী, 🔴 ৩৫৯ জন রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার, যার মধ্যে ৮ জন নিহত, 🔴 ৪২২ জন গ্রেপ্তার, 🔴 ২৪,৭৩৩ জন বিশেষ অভিযানে আটক, 🔴 ৩৬৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা, 🔴 ৫৯টি ধর্ষণ ও ১৬টি গ্যাং রেপ, 🔴 সীমান্তে হত্যা ও পুশইন অব্যাহত, 🔴 সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ, 🔴 জেল হেফাজতে মৃত্যু ও মন্দিরে হামলা, 🔴 অজ্ঞাতনামা লাশের সংখ্যা বেড়ে চলেছে, 🔴 গণপিটুনি ও আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার ঘটনা বেড়েছে #BangladeshCrisis #SaveBangladesh #HumanRightsViolation #ViolenceAgainstWomen #ChildAbuse #YunusMustGo #YunusRegime
    0 التعليقات 0 المشاركات 7كيلو بايت مشاهدة 0 معاينة
Eidok App https://eidok.com