চাঁদপুর জেলা প্রতিনিধিঃ
চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার ৫ নম্বর উপাদী গ্রামে সাপের কামড়ে রেহানা বেগম (৩৫) নামে এক গৃহবধূর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। নিহত রেহানা বেগম প্রধানিয়া বাড়ির বাসিন্দা ছিলেন।
ঘটনাটি ঘটেছে গত সোমবার (রাত ১১টার দিকে)। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাতে ঘুমানোর সময় বিষাক্ত একটি সাপ গৃহবধূ রেহানা বেগমকে কামড়ে দেয়। মুহূর্তেই তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। পরিবারের সদস্যরা দ্রুত তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
মতলব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,
"এটি অত্যন্ত দুঃখজনক একটি ঘটনা। স্থানীয়দের সহায়তায় সাপটিকে উদ্ধার করা হয়েছে।"
সাপ বিশেষজ্ঞ মো. রফিক জানান,
"উদ্ধার করা সাপটি একটি বিষাক্ত গোখরা। সম্প্রতি এলাকায় সাপের চলাচল বেড়ে যাওয়ায় সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।"
ঘটনার পর থেকে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মতলব ও আশপাশের গ্রামগুলোতে সম্প্রতি সাপের উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
এ পরিস্থিতিতে জনসচেতনতা বাড়াতে প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ প্রচারণা শুরু করেছে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন,
"সাপের কামড়ের পর দ্রুত চিকিৎসা জরুরি। সঠিক চিকিৎসা না পেলে বিষাক্ত সাপের কামড় প্রাণঘাতী হতে পারে।"
তাঁরা স্থানীয় হাসপাতালে সাপে কামড়ের চিকিৎসা সুবিধা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন।
একইসঙ্গে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, উদ্ধার করা সাপটিকে নিরাপদ স্থানে অবমুক্ত করা হবে যাতে তা আর কোনো বিপদের কারণ না হয়।
জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার ৫ নম্বর উপাদী গ্রামে সাপের কামড়ে রেহানা বেগম (৩৫) নামে এক গৃহবধূর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। নিহত রেহানা বেগম প্রধানিয়া বাড়ির বাসিন্দা ছিলেন।
ঘটনাটি ঘটেছে গত সোমবার (রাত ১১টার দিকে)। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাতে ঘুমানোর সময় বিষাক্ত একটি সাপ গৃহবধূ রেহানা বেগমকে কামড়ে দেয়। মুহূর্তেই তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। পরিবারের সদস্যরা দ্রুত তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
মতলব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,
"এটি অত্যন্ত দুঃখজনক একটি ঘটনা। স্থানীয়দের সহায়তায় সাপটিকে উদ্ধার করা হয়েছে।"
সাপ বিশেষজ্ঞ মো. রফিক জানান,
"উদ্ধার করা সাপটি একটি বিষাক্ত গোখরা। সম্প্রতি এলাকায় সাপের চলাচল বেড়ে যাওয়ায় সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।"
ঘটনার পর থেকে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মতলব ও আশপাশের গ্রামগুলোতে সম্প্রতি সাপের উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
এ পরিস্থিতিতে জনসচেতনতা বাড়াতে প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ প্রচারণা শুরু করেছে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন,
"সাপের কামড়ের পর দ্রুত চিকিৎসা জরুরি। সঠিক চিকিৎসা না পেলে বিষাক্ত সাপের কামড় প্রাণঘাতী হতে পারে।"
তাঁরা স্থানীয় হাসপাতালে সাপে কামড়ের চিকিৎসা সুবিধা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন।
একইসঙ্গে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, উদ্ধার করা সাপটিকে নিরাপদ স্থানে অবমুক্ত করা হবে যাতে তা আর কোনো বিপদের কারণ না হয়।
জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
চাঁদপুর জেলা প্রতিনিধিঃ
চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার ৫ নম্বর উপাদী গ্রামে সাপের কামড়ে রেহানা বেগম (৩৫) নামে এক গৃহবধূর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। নিহত রেহানা বেগম প্রধানিয়া বাড়ির বাসিন্দা ছিলেন।
ঘটনাটি ঘটেছে গত সোমবার (রাত ১১টার দিকে)। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাতে ঘুমানোর সময় বিষাক্ত একটি সাপ গৃহবধূ রেহানা বেগমকে কামড়ে দেয়। মুহূর্তেই তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। পরিবারের সদস্যরা দ্রুত তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
মতলব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,
"এটি অত্যন্ত দুঃখজনক একটি ঘটনা। স্থানীয়দের সহায়তায় সাপটিকে উদ্ধার করা হয়েছে।"
সাপ বিশেষজ্ঞ মো. রফিক জানান,
"উদ্ধার করা সাপটি একটি বিষাক্ত গোখরা। সম্প্রতি এলাকায় সাপের চলাচল বেড়ে যাওয়ায় সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।"
ঘটনার পর থেকে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মতলব ও আশপাশের গ্রামগুলোতে সম্প্রতি সাপের উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
এ পরিস্থিতিতে জনসচেতনতা বাড়াতে প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ প্রচারণা শুরু করেছে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন,
"সাপের কামড়ের পর দ্রুত চিকিৎসা জরুরি। সঠিক চিকিৎসা না পেলে বিষাক্ত সাপের কামড় প্রাণঘাতী হতে পারে।"
তাঁরা স্থানীয় হাসপাতালে সাপে কামড়ের চিকিৎসা সুবিধা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন।
একইসঙ্গে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, উদ্ধার করা সাপটিকে নিরাপদ স্থানে অবমুক্ত করা হবে যাতে তা আর কোনো বিপদের কারণ না হয়।
জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
0 Комментарии
0 Поделились
28 Просмотры
0 предпросмотр