• নাগরপুরবাসীর প্রাণের দাবি—সরকারি কলেজের পাশে হোক মডেল মসজি।
    আজ শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ শেষে নাগরপুর উপজেলার হাজারো ধর্মপ্রাণ মুসল্লি টাঙ্গাইল-আরিচা মহাসড়কের পাশে সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকায় এক বিশাল গণজমায়েত করেন। তাদের প্রধান ও একতাবদ্ধ দাবি—সরকারি কলেজের পাশে স্থাপিত হোক একটি পূর্ণাঙ্গ মডেল মসজিদ।

    সাধারণ জনগণের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নাগরপুরের প্রায় ৯৯% মানুষ মনে করেন, মডেল মসজিদের জন্য সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকাটি সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান। কারণ, এ জায়গাটি নাগরপুর উপজেলার কেন্দ্রবিন্দুতে এবং মানুষের চলাচলের সুবিধাজনক স্থানে অবস্থিত।

    একজন বয়োজ্যেষ্ঠ মুসল্লি বলেন, “এই জায়গাটাই সবচেয়ে ভালো। কলেজের পাশে হলে ছাত্ররা নামাজের প্রতি আরও উৎসাহিত হবে, আর এলাকাবাসীও সহজেই উপকৃত হতে পারবে।”

    বক্তারা আরও বলেন, “এটা কোনো রাজনৈতিক দাবি নয়। এটা জনগণের ধর্মীয় চেতনার বহিঃপ্রকাশ। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আমাদের মত প্রকাশ করেছি। প্রশাসনের প্রতি আহ্বান, কোনো বিতর্ক সৃষ্টি না করে জনগণের এ দাবিকে বাস্তবে রূপ দিন।”

    এই সময় উপস্থিত ছিলেন—বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মো. রফিকুল ইসলাম, সরকারি কলেজ মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি সাদিকুর রহমান, মো. মোশাররফ হোসেন মুসা, মো. গোলাম মোস্তফা গোলাম, সাইদ আলী স্বাধীন, লুৎফর রহমান, মীর মুফতিক শৈবাল, রাজিব আহমেদসহ আরও অনেক ধর্মপ্রাণ জনতা ও স্থানীয় বিশিষ্টজন।




    নাগরপুরবাসীর প্রাণের দাবি—সরকারি কলেজের পাশে হোক মডেল মসজি। আজ শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ শেষে নাগরপুর উপজেলার হাজারো ধর্মপ্রাণ মুসল্লি টাঙ্গাইল-আরিচা মহাসড়কের পাশে সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকায় এক বিশাল গণজমায়েত করেন। তাদের প্রধান ও একতাবদ্ধ দাবি—সরকারি কলেজের পাশে স্থাপিত হোক একটি পূর্ণাঙ্গ মডেল মসজিদ। সাধারণ জনগণের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নাগরপুরের প্রায় ৯৯% মানুষ মনে করেন, মডেল মসজিদের জন্য সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকাটি সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান। কারণ, এ জায়গাটি নাগরপুর উপজেলার কেন্দ্রবিন্দুতে এবং মানুষের চলাচলের সুবিধাজনক স্থানে অবস্থিত। একজন বয়োজ্যেষ্ঠ মুসল্লি বলেন, “এই জায়গাটাই সবচেয়ে ভালো। কলেজের পাশে হলে ছাত্ররা নামাজের প্রতি আরও উৎসাহিত হবে, আর এলাকাবাসীও সহজেই উপকৃত হতে পারবে।” বক্তারা আরও বলেন, “এটা কোনো রাজনৈতিক দাবি নয়। এটা জনগণের ধর্মীয় চেতনার বহিঃপ্রকাশ। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আমাদের মত প্রকাশ করেছি। প্রশাসনের প্রতি আহ্বান, কোনো বিতর্ক সৃষ্টি না করে জনগণের এ দাবিকে বাস্তবে রূপ দিন।” এই সময় উপস্থিত ছিলেন—বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মো. রফিকুল ইসলাম, সরকারি কলেজ মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি সাদিকুর রহমান, মো. মোশাররফ হোসেন মুসা, মো. গোলাম মোস্তফা গোলাম, সাইদ আলী স্বাধীন, লুৎফর রহমান, মীর মুফতিক শৈবাল, রাজিব আহমেদসহ আরও অনেক ধর্মপ্রাণ জনতা ও স্থানীয় বিশিষ্টজন।
    0 Reacties 0 aandelen 1K Views 18 0 voorbeeld
  • আলেমদের আগামী দিনে জাতির নেতৃত্ব দিতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
    আলেমদের আগামী দিনে জাতির নেতৃত্ব দিতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
    Like
    1
    1 Reacties 0 aandelen 316 Views 0 voorbeeld
  • যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে জানালেন ‘খুঁজে লাভ নেই’
    যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে জানালেন ‘খুঁজে লাভ নেই’
    0 Reacties 0 aandelen 267 Views 0 voorbeeld
  • যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে জানালেন ‘খুঁজে লাভ নেই'
    যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে জানালেন ‘খুঁজে লাভ নেই'
    0 Reacties 0 aandelen 248 Views 0 voorbeeld
  • বিএনপি ধরে নিয়েছে তারাই ক্ষমতায় যাবে: জামায়াতের নায়েবে আমির
    বিএনপি ধরে নিয়েছে তারাই ক্ষমতায় যাবে: জামায়াতের নায়েবে আমির
    Like
    2
    1 Reacties 0 aandelen 218 Views 0 voorbeeld
  • সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচনে অংশ নিবে না এনসিপি : নাহিদ

    জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচনে অংশ নিবে না এনসিপি। একটি দল শুধু নির্বাচনের কথা বলছেন। ছাত্র জনতা শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেয় নি। সংস্কার ও বিচার ছাড়া যদি শুধু নির্বাচন হয় তাহলে ফ্যাসিবাদের আবারো জন্ম হবে।

    লালমনিরহাটে বুধবার সন্ধ্যায় পদযাত্রা শেষে মিশন মোড়ে পথসভায় এসব কথা বলেন তিনি ।



    তিনি আরো বলেন, তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে কোনো টালবাহানা এনসিপি মেনে নেবে না। বাস্তবসম্মত উপায়ে তিস্তা মহাপরিকল্পনা করতে হবে।

    নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘উন্নয়ন মানে শুধু ঢাকার উন্নয়ন নয়। দেশজুড়ে উন্নয়নের কথা বলা হলেও সেই উন্নয়ন এখনো সবার কাছে পৌঁছেনি। যত দিন লালমনিরহাটের প্রান্তিক মানুষের কাছে উন্নয়নের সুবিধা না আসবে, তত দিন সেই উন্নয়ন আমরা মানি না।’

    পদযাত্রায় আরো বক্তব্য রাখেন , দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী।

    সংক্ষিপ্ত সমাবেশে নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। সেই মাফিয়াতন্ত্র, সেই সন্ত্রাস, সেই দখলদারত্ব কিন্তু রয়েই গেছে। ফলে আমরা মনে করি, আমাদের এই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। সেই লড়াই–সংগ্রামের ইতিহাস ধরে রাখার জন্য গণ–অভ্যুত্থানের নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপি গঠিত হয়েছে। এই দলের প্রধান কাজ হলো এ দেশের মানুষকে যেন আর দাস হয়ে থাকতে না হয়।
    সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচনে অংশ নিবে না এনসিপি : নাহিদ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচনে অংশ নিবে না এনসিপি। একটি দল শুধু নির্বাচনের কথা বলছেন। ছাত্র জনতা শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেয় নি। সংস্কার ও বিচার ছাড়া যদি শুধু নির্বাচন হয় তাহলে ফ্যাসিবাদের আবারো জন্ম হবে। লালমনিরহাটে বুধবার সন্ধ্যায় পদযাত্রা শেষে মিশন মোড়ে পথসভায় এসব কথা বলেন তিনি । তিনি আরো বলেন, তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে কোনো টালবাহানা এনসিপি মেনে নেবে না। বাস্তবসম্মত উপায়ে তিস্তা মহাপরিকল্পনা করতে হবে। নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘উন্নয়ন মানে শুধু ঢাকার উন্নয়ন নয়। দেশজুড়ে উন্নয়নের কথা বলা হলেও সেই উন্নয়ন এখনো সবার কাছে পৌঁছেনি। যত দিন লালমনিরহাটের প্রান্তিক মানুষের কাছে উন্নয়নের সুবিধা না আসবে, তত দিন সেই উন্নয়ন আমরা মানি না।’ পদযাত্রায় আরো বক্তব্য রাখেন , দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী। সংক্ষিপ্ত সমাবেশে নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। সেই মাফিয়াতন্ত্র, সেই সন্ত্রাস, সেই দখলদারত্ব কিন্তু রয়েই গেছে। ফলে আমরা মনে করি, আমাদের এই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। সেই লড়াই–সংগ্রামের ইতিহাস ধরে রাখার জন্য গণ–অভ্যুত্থানের নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপি গঠিত হয়েছে। এই দলের প্রধান কাজ হলো এ দেশের মানুষকে যেন আর দাস হয়ে থাকতে না হয়।
    Like
    2
    0 Reacties 0 aandelen 340 Views 0 voorbeeld
  • যাদের হাত ধরে এসেছিলো বিজয়...!
    যাদের হাত ধরে এসেছিলো বিজয়...!
    Like
    Love
    2
    6 Reacties 0 aandelen 426 Views 0 voorbeeld
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগে পড়ান তাঁরা—উপমা কবির, শৈলী কবির ও মিত্রা কবির। তাঁদের শিকড় এই বিশ্ববিদ্যালয়েই, আর সেই শিকড় ছড়িয়ে রয়েছে পরিবারজুড়ে। বাবা আহমদ কবির ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলার অধ্যাপক, মা নিলুফার বেগম ছিলেন ঢাকা সিটি কলেজের সাহিত্যের অধ্যাপক। ছোটবেলা থেকেই তাঁদের ঘর ছিল মুক্তচিন্তা আর আলোচনার আঙিনা—যেখানে শিক্ষাবিদদের উপস্থিতি আর বিদ্যার জোয়ারে গড়ে উঠেছে তাদের মনন।

    তিন বোনই পছন্দ করলেন বিজ্ঞান, যদিও বাবা-মা দুজনই ছিলেন সাহিত্যের মানুষ। তবু কোনো বাধা ছিল না। বরং ছিল অনুপ্রেরণা। একজন ভাবতেন, বিজ্ঞানেই ভবিষ্যৎ, আরেকজনের মতে, আধুনিক যুগের শিক্ষায় আধুনিক বিষয়ের প্রয়োজন। এভাবেই সাহিত্যের ঘর থেকেই জন্ম নিল তিনজন প্রকৌশল মন। মিত্রা কবির ছিলেন ছায়ানটের শিল্পীও; গান আর গণিত, দুইয়ের প্রতি ভালোবাসা তাঁকে গড়ে তুলেছে বহুমাত্রিকতায়।

    তিন বোনই সুযোগ পেয়েছিলেন মেডিকেল বা বুয়েটের মতো জায়গায় পড়ার, কিন্তু তাঁরা বেছে নিয়েছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে। এই ক্যাম্পাসের উদার আবহাওয়া, মুক্ত চিন্তা আর বড় হওয়ার অনুভব তাঁদের আকর্ষণ করেছিল সবচেয়ে বেশি। বিশ্ববিদ্যালয় যেন শুধু শিক্ষার কেন্দ্র নয়, বরং দৃষ্টিভঙ্গির প্রশস্ত এক প্রাঙ্গণ।

    তিনজনই নারী প্রকৌশল শিক্ষার্থী হিসেবে কখনো তেমন বাধার সম্মুখীন হননি। তাঁদের পরিবারে কখনো এই প্রশ্ন তোলা হয়নি—“প্রকৌশলে কেন পড়বে?” বরং ছিল বিশ্বাস আর স্বাধীনতার পরিবেশ। রাতে রিকশায় ঘোরা, গলা ছেড়ে গান গাওয়া, বন্ধুদের আনাগোনা—সবই ছিল স্বাভাবিক। এমন স্বাধীনতাই জন্ম দিয়েছে সাহসী সিদ্ধান্তের।

    তাঁদের শিক্ষকতার পথ সব সময় একসঙ্গে হয়নি। কেউ না কেউ উচ্চশিক্ষার জন্য ছিলেন দেশের বাইরে। তবু একদিন, শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে, একসঙ্গে ছয়জন—তিন বোন, তাঁদের বাবা ও দুজন স্বামী—ভোট দিতে গিয়েছিলেন। সেটি হয়ে উঠেছিল তাঁদের পরিবারের এক গর্বের মুহূর্ত।

    এই পরিবারের পরবর্তী প্রজন্মও কি একই পথ ধরে হাঁটবে? প্রশ্নটির উত্তরে উত্তর পাওয়া যায় মূল্যবোধের গভীরতায়। শিক্ষকতা তাঁদের কাছে শুধু একটি পেশা নয়, বরং জাতি গঠনের দায়িত্ব। তাই নতুনদের উদ্দেশে তাঁদের প্রত্যাশা—যোগ্যতার ভিত্তিতে গড়ে উঠুক এমন একটি সম্মানজনক জায়গা।

    সবশেষে, এই গল্পের মূলে রয়েছে পরিবার—যেখানে মা-বাবা ছিলেন কেবল অভিভাবক নন, ছিলেন সন্তানদের বন্ধু। সেই বন্ধুত্ব আর ভালোবাসার জায়গা থেকেই জন্ম নিয়েছে আত্মবিশ্বাস, এবং সেই আত্মবিশ্বাসই তিন বোনকে দাঁড় করিয়েছে আজকের এই উচ্চতায়।
    ২৭/০৬/২০২৫, শুক্রবার। সৌজন্যে - প্রথম আলো।

    #ঢাবি #viralpost #viralpost2025 #virals #trendingpost #trendingnow #CampusLife
    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগে পড়ান তাঁরা—উপমা কবির, শৈলী কবির ও মিত্রা কবির। তাঁদের শিকড় এই বিশ্ববিদ্যালয়েই, আর সেই শিকড় ছড়িয়ে রয়েছে পরিবারজুড়ে। বাবা আহমদ কবির ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলার অধ্যাপক, মা নিলুফার বেগম ছিলেন ঢাকা সিটি কলেজের সাহিত্যের অধ্যাপক। ছোটবেলা থেকেই তাঁদের ঘর ছিল মুক্তচিন্তা আর আলোচনার আঙিনা—যেখানে শিক্ষাবিদদের উপস্থিতি আর বিদ্যার জোয়ারে গড়ে উঠেছে তাদের মনন। তিন বোনই পছন্দ করলেন বিজ্ঞান, যদিও বাবা-মা দুজনই ছিলেন সাহিত্যের মানুষ। তবু কোনো বাধা ছিল না। বরং ছিল অনুপ্রেরণা। একজন ভাবতেন, বিজ্ঞানেই ভবিষ্যৎ, আরেকজনের মতে, আধুনিক যুগের শিক্ষায় আধুনিক বিষয়ের প্রয়োজন। এভাবেই সাহিত্যের ঘর থেকেই জন্ম নিল তিনজন প্রকৌশল মন। মিত্রা কবির ছিলেন ছায়ানটের শিল্পীও; গান আর গণিত, দুইয়ের প্রতি ভালোবাসা তাঁকে গড়ে তুলেছে বহুমাত্রিকতায়। তিন বোনই সুযোগ পেয়েছিলেন মেডিকেল বা বুয়েটের মতো জায়গায় পড়ার, কিন্তু তাঁরা বেছে নিয়েছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে। এই ক্যাম্পাসের উদার আবহাওয়া, মুক্ত চিন্তা আর বড় হওয়ার অনুভব তাঁদের আকর্ষণ করেছিল সবচেয়ে বেশি। বিশ্ববিদ্যালয় যেন শুধু শিক্ষার কেন্দ্র নয়, বরং দৃষ্টিভঙ্গির প্রশস্ত এক প্রাঙ্গণ। তিনজনই নারী প্রকৌশল শিক্ষার্থী হিসেবে কখনো তেমন বাধার সম্মুখীন হননি। তাঁদের পরিবারে কখনো এই প্রশ্ন তোলা হয়নি—“প্রকৌশলে কেন পড়বে?” বরং ছিল বিশ্বাস আর স্বাধীনতার পরিবেশ। রাতে রিকশায় ঘোরা, গলা ছেড়ে গান গাওয়া, বন্ধুদের আনাগোনা—সবই ছিল স্বাভাবিক। এমন স্বাধীনতাই জন্ম দিয়েছে সাহসী সিদ্ধান্তের। তাঁদের শিক্ষকতার পথ সব সময় একসঙ্গে হয়নি। কেউ না কেউ উচ্চশিক্ষার জন্য ছিলেন দেশের বাইরে। তবু একদিন, শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে, একসঙ্গে ছয়জন—তিন বোন, তাঁদের বাবা ও দুজন স্বামী—ভোট দিতে গিয়েছিলেন। সেটি হয়ে উঠেছিল তাঁদের পরিবারের এক গর্বের মুহূর্ত। এই পরিবারের পরবর্তী প্রজন্মও কি একই পথ ধরে হাঁটবে? প্রশ্নটির উত্তরে উত্তর পাওয়া যায় মূল্যবোধের গভীরতায়। শিক্ষকতা তাঁদের কাছে শুধু একটি পেশা নয়, বরং জাতি গঠনের দায়িত্ব। তাই নতুনদের উদ্দেশে তাঁদের প্রত্যাশা—যোগ্যতার ভিত্তিতে গড়ে উঠুক এমন একটি সম্মানজনক জায়গা। সবশেষে, এই গল্পের মূলে রয়েছে পরিবার—যেখানে মা-বাবা ছিলেন কেবল অভিভাবক নন, ছিলেন সন্তানদের বন্ধু। সেই বন্ধুত্ব আর ভালোবাসার জায়গা থেকেই জন্ম নিয়েছে আত্মবিশ্বাস, এবং সেই আত্মবিশ্বাসই তিন বোনকে দাঁড় করিয়েছে আজকের এই উচ্চতায়। ২৭/০৬/২০২৫, শুক্রবার। সৌজন্যে - প্রথম আলো। #ঢাবি #viralpost #viralpost2025 #virals #trendingpost #trendingnow #CampusLife
    Love
    1
    3 Reacties 0 aandelen 1K Views 0 voorbeeld
  • আমি অনেকদিন ধরেই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছি। Facebook, Instagram, এমনকি X (আগের Twitter) — কিন্তু কোথাও যেন নিজেকে পুরোটা মেলে ধরতে পারতাম না। কখনো রিচ কম, কখনো পোস্ট ডিলিট, আবার কখনো নিজের মত বলতেই ভয় লাগত।

    হঠাৎ একদিন পরিচিত এক রিপোর্টার ভাই Eidok-এর কথা বললেন।

    ভাবলাম, দেখি কী হয়…
    একটা একাউন্ট খুললাম — আর সত্যি বলতে, প্রথমবার মনে হলো এটা আসলেই "আমার জায়গা"।

    এখানে আমি পোস্ট করতে পারি মন খুলে
    কনটেন্টের রিচ নিয়ে টেনশন নেই
    কেউ আমার মত চেপে ধরে না
    বিজ্ঞাপনের ভিড়ে গলা হারিয়ে যায় না

    সবচেয়ে ভালো লাগছে যেটা, সেটা হলো — এটা বাংলাদেশের মানুষদের জন্য বানানো, কিন্তু মানটা পুরোপুরি গ্লোবাল!

    আমি এখন প্রতিদিনই কিছু না কিছু শেয়ার করছি,
    আর আমার পরিচিত অনেকেই আমার Eidok পোস্ট পড়ে রিয়েক্ট করে, কমেন্ট করে, শেয়ারও করে দিচ্ছে।
    যেটা Facebook বা অন্য প্ল্যাটফর্মে খুব একটা হতো না।

    এই অনুভূতি অন্যরকম।
    এটা পোস্ট নয়, এটা নিজের কণ্ঠে নিজেকে প্রকাশ করা।

    তাই আমি বলব,
    যদি আপনি সত্যিই একটা আলাদা ধরনের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম খুঁজছেন —
    Eidok একবার ব্যবহার করে দেখুন।
    বাকিটা আপনি নিজেই বুঝে যাবেন।

    https://eidok.com

    — একজন গর্বিত ইউজার
    আমি অনেকদিন ধরেই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছি। Facebook, Instagram, এমনকি X (আগের Twitter) — কিন্তু কোথাও যেন নিজেকে পুরোটা মেলে ধরতে পারতাম না। কখনো রিচ কম, কখনো পোস্ট ডিলিট, আবার কখনো নিজের মত বলতেই ভয় লাগত। হঠাৎ একদিন পরিচিত এক রিপোর্টার ভাই Eidok-এর কথা বললেন। ভাবলাম, দেখি কী হয়… একটা একাউন্ট খুললাম — আর সত্যি বলতে, প্রথমবার মনে হলো এটা আসলেই "আমার জায়গা"। 👉 এখানে আমি পোস্ট করতে পারি মন খুলে 👉 কনটেন্টের রিচ নিয়ে টেনশন নেই 👉 কেউ আমার মত চেপে ধরে না 👉 বিজ্ঞাপনের ভিড়ে গলা হারিয়ে যায় না সবচেয়ে ভালো লাগছে যেটা, সেটা হলো — এটা বাংলাদেশের মানুষদের জন্য বানানো, কিন্তু মানটা পুরোপুরি গ্লোবাল! আমি এখন প্রতিদিনই কিছু না কিছু শেয়ার করছি, আর আমার পরিচিত অনেকেই আমার Eidok পোস্ট পড়ে রিয়েক্ট করে, কমেন্ট করে, শেয়ারও করে দিচ্ছে। যেটা Facebook বা অন্য প্ল্যাটফর্মে খুব একটা হতো না। এই অনুভূতি অন্যরকম। এটা পোস্ট নয়, এটা নিজের কণ্ঠে নিজেকে প্রকাশ করা। তাই আমি বলব, যদি আপনি সত্যিই একটা আলাদা ধরনের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম খুঁজছেন — Eidok একবার ব্যবহার করে দেখুন। বাকিটা আপনি নিজেই বুঝে যাবেন। https://eidok.com — একজন গর্বিত ইউজার
    EIDOK.COM
    Welcome to Eidok
    Eidok is a next-generation social platform where your voice matters. Experience real freedom of expression, strong privacy, and a refreshing alternative to traditional social networks.
    Like
    1
    2 Reacties 0 aandelen 1K Views 0 voorbeeld
  • বৃষ্টির আবেদন

    ও আকাশ, তুমি কাঁদো আজ,
    সিক্ত করো হৃদয় মাঝ।
    ধুলোমাখা পথের পরে
    দাও নেমে শান্তির সরে।

    চাষার মাঠে জল হোক ভরা,
    ফসল হেসে উঠুক ধরা।
    জলহীন প্রাণে দাও স্পর্শ,
    তোমার ছোঁয়ায় হোক সব মধুর।

    নিস্তব্ধ এই গ্রীষ্ম-বেলা
    চাই তোমার ছন্দের খেলা।
    বৃষ্টি নেমে ধুয়ে দাও মন,
    হোক হৃদয়ে নতুন পবন।
    বৃষ্টির আবেদন ও আকাশ, তুমি কাঁদো আজ, সিক্ত করো হৃদয় মাঝ। ধুলোমাখা পথের পরে দাও নেমে শান্তির সরে। চাষার মাঠে জল হোক ভরা, ফসল হেসে উঠুক ধরা। জলহীন প্রাণে দাও স্পর্শ, তোমার ছোঁয়ায় হোক সব মধুর। নিস্তব্ধ এই গ্রীষ্ম-বেলা চাই তোমার ছন্দের খেলা। বৃষ্টি নেমে ধুয়ে দাও মন, হোক হৃদয়ে নতুন পবন।
    1 Reacties 0 aandelen 535 Views 0 voorbeeld
  • কুমিল্লায় হিন্দু নারীকে ধর্ষণ ইস্যুতে জামায়াত আমিরের কঠোর বার্তা
    কুমিল্লায় হিন্দু নারীকে ধর্ষণ ইস্যুতে জামায়াত আমিরের কঠোর বার্তা
    Like
    1
    3 Reacties 0 aandelen 425 Views 0 voorbeeld
  • চট্টগ্রামে করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ও মশাবাহিত রোগের বিরুদ্ধে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র।..
    চট্টগ্রামে করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ও মশাবাহিত রোগের বিরুদ্ধে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র।..
    Like
    2
    1 Reacties 0 aandelen 500 Views 0 voorbeeld
Zoekresultaten
Eidok App https://eidok.com