• ট্যাগস: রাজনীতি, ভোলাহাট, বিএনপি, কমিটি, বাংলাদেশ
    ট্যাগস: রাজনীতি, ভোলাহাট, বিএনপি, কমিটি, বাংলাদেশ
    Like
    1
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 89 Views 0 önizleme
  • ছোট ভাইয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানে
    ছোট ভাইয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানে 👑
    Like
    1
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 57 Views 0 önizleme
  • পুরান ঢাকায় ব্যবসাহীকে প্রকাশ্য খুনিরা মেরে ফেলছে এই মেয়েটির বাবা। এ মেয়েটার দায়ভার কে নিবে
    পুরান ঢাকায় ব্যবসাহীকে প্রকাশ্য খুনিরা মেরে ফেলছে এই মেয়েটির বাবা। এ মেয়েটার দায়ভার কে নিবে 😭😭
    Sad
    1
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 99 Views 11 0 önizleme
  • তারেক রহমানকে নিয়ে অ/শ্লী/ল-অ/শ্রা/ব্য স্লোগানের পরিণতি ভালো হবে না...
    #Rtvnews #politics
    তারেক রহমানকে নিয়ে অ/শ্লী/ল-অ/শ্রা/ব্য স্লোগানের পরিণতি ভালো হবে না... #Rtvnews #politics
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 125 Views 0 önizleme
  • একজন বৃদ্ধ ইমাম। খুতবা পছন্দ হয় নাই। তাতেই আক্রমণ। আক্রমণকারির দলীয় পরিচয় কি? মিটফোর্ডের ঘটনার ভীড়ে চাঁদপুরের ভয়াবহ ঘটনা যেন হারিয়ে না যায়!
    কতবড় জঘন্য ঘটনা, আমরা কোথায় বসবাস করছি। এই দেশে একজন ইমাম আলেম তিনিও নিরপাদ নন, এই অনিরাপদ শহরে। ইসলামী খিলাফাহ এর বিকল্প কিছু নেই। তবেই হবে যথোপযুক্ত বিচার সমাধান।
    একজন বৃদ্ধ ইমাম। খুতবা পছন্দ হয় নাই। তাতেই আক্রমণ। আক্রমণকারির দলীয় পরিচয় কি? মিটফোর্ডের ঘটনার ভীড়ে চাঁদপুরের ভয়াবহ ঘটনা যেন হারিয়ে না যায়! কতবড় জঘন্য ঘটনা, আমরা কোথায় বসবাস করছি। এই দেশে একজন ইমাম আলেম তিনিও নিরপাদ নন, এই অনিরাপদ শহরে। ইসলামী খিলাফাহ এর বিকল্প কিছু নেই। তবেই হবে যথোপযুক্ত বিচার সমাধান।
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 82 Views 0 önizleme
  • বি/য়ে ছাড়াই প্রে /গ/ নে/ট করে দিলো বসুন্ধরা গ্রুপের মালিকের ছেলে সায়েম সোবহান আনভীর। এমনই অভিযোগ করলেন একজন তরুণী।
    বি/য়ে ছাড়াই প্রে /গ/ নে/ট করে দিলো বসুন্ধরা গ্রুপের মালিকের ছেলে সায়েম সোবহান আনভীর। এমনই অভিযোগ করলেন একজন তরুণী।
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 74 Views 3 0 önizleme
  • রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালের গেটসংলগ্ন রাস্তায় গত ৯ জুলাই বিকেলে যুবদল কর্মী ও তার্কিত ‘কেবল‑ব্যবসায়ী’ চাঁদ মিয়া ওরফে সোহাগ -কে কু‑পিয়ে, লাথি ও ইট‑পাথরে মাথা থেঁতলে প্রকাশ্য দিবালোকে হত্যা করা হয়।

    ঘটনার ধরণ—প্রাণহীন দেহ টানাহেঁচড়া করে রাস্তায় ফেলে বহুপদক্ষেপে পাথর দিয়ে আঘাত—সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া সিসিটিভি ফুটেজে দৃশ্যমান, যা দেশ জুড়ে শোক ও ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটায়। 

    সোহাগ স্থানীয় ‘স্ক্র্যাপ কেবল’ ব্যবসার পাশাপাশি ৩০ নং ওয়ার্ড জাতীয়তাবাদী যুবদলের সক্রিয় কর্মী ছিলেন—২৩ ডিসেম্বর ২০২৪‑এর ওয়ার্ড‑সভায় তাঁর মঞ্চে উপস্থিতির ছবি তার প্রমাণ। তবু ঘটনার পর থেকে পুলিশের প্রাথমিক ব্রিফিং ও অধিকাংশ জাতীয় গণমাধ্যম কলামে তাঁকে শুধুই ‘ব্যবসায়ী’ বলা হচ্ছে, রাজনীতিক পরিচয় গোপন রেখে। 

    ডিএমপি ও র‌্যাবের যৌথ অভিযানে অন্তত চার জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে; ধৃতদের মধ্যে মহিউদ্দিন ‘মোহিন’ ও তারেক রহমান ‘রবিন’ প্রধান অভিযুক্ত, যাদের কাছ থেকে বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্রও উদ্ধার হয়। আদালত তাদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে।

    পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র বলছে, হত্যাকাণ্ডের পেছনে রয়েছে কেবল‑স্ক্র্যাপ চাঁদাবাজি ও এলাকার ‘সিন্ডিকেট’ দখলের দ্বন্দ্ব—যা রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বছরের পর বছর আধিপত্য বিস্তার করে আসছিল। 

    ● কোনো আনুষ্ঠানিক প্রেস‑নোট নেই: ঘটনা ঘটে ৯ জুলাই; বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের একাত্মতা‑ঘোষণা ও নিন্দা‑বিবৃতি আসে ১১ জুলাই রাতে—দুই দিনের ব্যবধান। ততোক্ষণে সোশ্যাল মিডিয়ায় দলীয় নীরবতা নিয়ে সমালোচনা তুঙ্গে। 

    ● ‘দায় ঝেড়ে ফেলা’ নাকি সুবিচারের পদক্ষেপ? পরে জুবোদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের মোট পাঁচ কর্মীকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়। দলীয় সূত্র বলছে, এর উদ্দেশ্য “পাপ ধুয়ে ফেলা”; সমালোচকরা বলছেন, বহিষ্কারের ঘোষণা একটি প্রতিরক্ষামূলক ‘ড্যামেজ‑কন্ট্রোল’, পূর্ণাঙ্গ আইনি সহায়তা বা পরিবার‑সন্তুষ্ট কোনো কর্মসূচি নয়। 

    হত্যার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, জগন্নাথ, জাহাঙ্গীরনগর ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ বহু ক্যাম্পাসে মশাল মিছিল ও বিক্ষোভ হয়। পাঁচ দফা দাবির মধ্যে ছিল—দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে মামলা, সব অভিযুক্তের গ্রেপ্তার, চাঁদাবাজি‑সিন্ডিকেট ভেঙে ফেলা এবং ‘দলীয় পরিচয়ে অপরাধীর রক্ষা‑কম্বল’ উঠিয়ে ফেলা। বক্তারা বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের ‘বিলম্বিত ও ভঙ্গুর’ সাড়া নিয়ে ক্ষোভ জানান। 

    ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন এ ঘটনাকে বিএনপি‑সংশ্লিষ্ট সহিংসতার উদাহরণ হিসেবে প্রজেক্ট করছে; বিপরীতে বিএনপি দাবি করছে—“আসল অপরাধীদের বিচার না করে দলীয় নাশকতার গল্প বানানো হচ্ছে”। বিশ্লেষকদের মতে, উভয় পক্ষই রাজনৈতিক লাভের অঙ্ক কষছে, যা স্বচ্ছ তদন্তকে ঝুঁকিতে ফেলতে পারে।

    সোহাগের পরিবার অভিযোগ করেছে—“রাজনৈতিক পরিচয়ের দ্বন্দ্বে কেউ সঠিক সাপোর্ট দিচ্ছে না।” মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, ভিডিও ফুটেজে যেভাবে দেহ ও সম্মান লাঞ্ছিত হয়েছে, তা ‘ক্রিমিনাল সাইকোলজির’ উদাহরণ; দ্রুত ফৌজদারি কার্যবিধির ৩০২ ধারা ও সন্ত্রাসবিরোধী আইনে অভিযোগ গঠন জরুরি।

    কী করা জরুরি?

    নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন—রাজনৈতিক চাপমুক্ত বিশেষ টাস্কফোর্সের মাধ্যমে।

    ভিকটিম‑সহায়তা তহবিল—পরিবারের আইনি ও মানসিক সহায়তা নিশ্চিত করতে।

    দলীয় ‘চেক‑অ্যান্ড‑ব্যালান্স’ নীতি—অন্তর্দলীয় অপরাধী চিহ্নিতকরণ ও আগাম শাস্তি‑কাঠামো।

    চাঁদাবাজি‑সিন্ডিকেট ভাঙতে সমন্বিত অভিযান—ডিএমপি, র‍্যাব, সিটি কর্পোরেশন ও বিটিআরসি।

    পাবলিক মনিটরিং প্ল্যাটফর্ম—মামলার অগ্রগতি অনলাইনে হালনাগাদ করে জন‑জবাবদিহি নিশ্চিত করা।


    চাঁদ মিয়া ওরফে সোহাগ‑এর রক্তাক্ত মৃত্যু কেবল একটি নৃশংস হত্যা নয়; এটি রাজধানীর বুকে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বেড়ে ওঠা অপরাধ‑ইকো‑সিস্টেমের নির্লজ্জ বহিঃপ্রকাশ। বিএনপি‑যুবদল‑ছাত্রদল—যাকে নিজের ঘরের ছেলে বলে গর্ব করত—তারাই আজ সোহাগের মৃতদেহের চেয়েও দ্রুত নিজের ‘ইমেজ’ বাঁচাতে ব্যস্ত। আর শাসক‑দল একে সুযোগ হিসেবে নিয়ে ‘অপর‑দলীয় সন্ত্রাস’ লেবেল সেঁটে রাজনৈতিক ফায়দা তুলতে তৎপর। এই টানাপড়েনে ন্যায়বিচার যেন ছিটকে না পড়ে—এটাই এখন সর্বজনীন দাবি।
    রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালের গেটসংলগ্ন রাস্তায় গত ৯ জুলাই বিকেলে যুবদল কর্মী ও তার্কিত ‘কেবল‑ব্যবসায়ী’ চাঁদ মিয়া ওরফে সোহাগ -কে কু‑পিয়ে, লাথি ও ইট‑পাথরে মাথা থেঁতলে প্রকাশ্য দিবালোকে হত্যা করা হয়। ঘটনার ধরণ—প্রাণহীন দেহ টানাহেঁচড়া করে রাস্তায় ফেলে বহুপদক্ষেপে পাথর দিয়ে আঘাত—সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া সিসিটিভি ফুটেজে দৃশ্যমান, যা দেশ জুড়ে শোক ও ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটায়।  সোহাগ স্থানীয় ‘স্ক্র্যাপ কেবল’ ব্যবসার পাশাপাশি ৩০ নং ওয়ার্ড জাতীয়তাবাদী যুবদলের সক্রিয় কর্মী ছিলেন—২৩ ডিসেম্বর ২০২৪‑এর ওয়ার্ড‑সভায় তাঁর মঞ্চে উপস্থিতির ছবি তার প্রমাণ। তবু ঘটনার পর থেকে পুলিশের প্রাথমিক ব্রিফিং ও অধিকাংশ জাতীয় গণমাধ্যম কলামে তাঁকে শুধুই ‘ব্যবসায়ী’ বলা হচ্ছে, রাজনীতিক পরিচয় গোপন রেখে।  ডিএমপি ও র‌্যাবের যৌথ অভিযানে অন্তত চার জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে; ধৃতদের মধ্যে মহিউদ্দিন ‘মোহিন’ ও তারেক রহমান ‘রবিন’ প্রধান অভিযুক্ত, যাদের কাছ থেকে বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্রও উদ্ধার হয়। আদালত তাদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র বলছে, হত্যাকাণ্ডের পেছনে রয়েছে কেবল‑স্ক্র্যাপ চাঁদাবাজি ও এলাকার ‘সিন্ডিকেট’ দখলের দ্বন্দ্ব—যা রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বছরের পর বছর আধিপত্য বিস্তার করে আসছিল।  ● কোনো আনুষ্ঠানিক প্রেস‑নোট নেই: ঘটনা ঘটে ৯ জুলাই; বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের একাত্মতা‑ঘোষণা ও নিন্দা‑বিবৃতি আসে ১১ জুলাই রাতে—দুই দিনের ব্যবধান। ততোক্ষণে সোশ্যাল মিডিয়ায় দলীয় নীরবতা নিয়ে সমালোচনা তুঙ্গে।  ● ‘দায় ঝেড়ে ফেলা’ নাকি সুবিচারের পদক্ষেপ? পরে জুবোদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের মোট পাঁচ কর্মীকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়। দলীয় সূত্র বলছে, এর উদ্দেশ্য “পাপ ধুয়ে ফেলা”; সমালোচকরা বলছেন, বহিষ্কারের ঘোষণা একটি প্রতিরক্ষামূলক ‘ড্যামেজ‑কন্ট্রোল’, পূর্ণাঙ্গ আইনি সহায়তা বা পরিবার‑সন্তুষ্ট কোনো কর্মসূচি নয়।  হত্যার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, জগন্নাথ, জাহাঙ্গীরনগর ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ বহু ক্যাম্পাসে মশাল মিছিল ও বিক্ষোভ হয়। পাঁচ দফা দাবির মধ্যে ছিল—দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে মামলা, সব অভিযুক্তের গ্রেপ্তার, চাঁদাবাজি‑সিন্ডিকেট ভেঙে ফেলা এবং ‘দলীয় পরিচয়ে অপরাধীর রক্ষা‑কম্বল’ উঠিয়ে ফেলা। বক্তারা বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের ‘বিলম্বিত ও ভঙ্গুর’ সাড়া নিয়ে ক্ষোভ জানান।  ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন এ ঘটনাকে বিএনপি‑সংশ্লিষ্ট সহিংসতার উদাহরণ হিসেবে প্রজেক্ট করছে; বিপরীতে বিএনপি দাবি করছে—“আসল অপরাধীদের বিচার না করে দলীয় নাশকতার গল্প বানানো হচ্ছে”। বিশ্লেষকদের মতে, উভয় পক্ষই রাজনৈতিক লাভের অঙ্ক কষছে, যা স্বচ্ছ তদন্তকে ঝুঁকিতে ফেলতে পারে। সোহাগের পরিবার অভিযোগ করেছে—“রাজনৈতিক পরিচয়ের দ্বন্দ্বে কেউ সঠিক সাপোর্ট দিচ্ছে না।” মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, ভিডিও ফুটেজে যেভাবে দেহ ও সম্মান লাঞ্ছিত হয়েছে, তা ‘ক্রিমিনাল সাইকোলজির’ উদাহরণ; দ্রুত ফৌজদারি কার্যবিধির ৩০২ ধারা ও সন্ত্রাসবিরোধী আইনে অভিযোগ গঠন জরুরি। কী করা জরুরি? নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন—রাজনৈতিক চাপমুক্ত বিশেষ টাস্কফোর্সের মাধ্যমে। ভিকটিম‑সহায়তা তহবিল—পরিবারের আইনি ও মানসিক সহায়তা নিশ্চিত করতে। দলীয় ‘চেক‑অ্যান্ড‑ব্যালান্স’ নীতি—অন্তর্দলীয় অপরাধী চিহ্নিতকরণ ও আগাম শাস্তি‑কাঠামো। চাঁদাবাজি‑সিন্ডিকেট ভাঙতে সমন্বিত অভিযান—ডিএমপি, র‍্যাব, সিটি কর্পোরেশন ও বিটিআরসি। পাবলিক মনিটরিং প্ল্যাটফর্ম—মামলার অগ্রগতি অনলাইনে হালনাগাদ করে জন‑জবাবদিহি নিশ্চিত করা। চাঁদ মিয়া ওরফে সোহাগ‑এর রক্তাক্ত মৃত্যু কেবল একটি নৃশংস হত্যা নয়; এটি রাজধানীর বুকে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বেড়ে ওঠা অপরাধ‑ইকো‑সিস্টেমের নির্লজ্জ বহিঃপ্রকাশ। বিএনপি‑যুবদল‑ছাত্রদল—যাকে নিজের ঘরের ছেলে বলে গর্ব করত—তারাই আজ সোহাগের মৃতদেহের চেয়েও দ্রুত নিজের ‘ইমেজ’ বাঁচাতে ব্যস্ত। আর শাসক‑দল একে সুযোগ হিসেবে নিয়ে ‘অপর‑দলীয় সন্ত্রাস’ লেবেল সেঁটে রাজনৈতিক ফায়দা তুলতে তৎপর। এই টানাপড়েনে ন্যায়বিচার যেন ছিটকে না পড়ে—এটাই এখন সর্বজনীন দাবি।
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 89 Views 0 önizleme
  • কেরানীগঞ্জে বর্জ্যের পাহাড়, ইউনিয়নভিত্তিক ব্যবস্থায় হিমশিম https://share.google/XO2P1AuQVbLQvrgfH
    কেরানীগঞ্জে বর্জ্যের পাহাড়, ইউনিয়নভিত্তিক ব্যবস্থায় হিমশিম https://share.google/XO2P1AuQVbLQvrgfH
    SHARE.GOOGLE
    কেরানীগঞ্জে বর্জ্যের পাহাড়, ইউনিয়নভিত্তিক ব্যবস্থায় হিমশিম
    রাজধানী ঢাকার একেবারে উপকণ্ঠের উপজেলা কেরানীগঞ্জ — জনসংখ্যার ঘনত্বে দেশের অনেক জেলার সমকক্ষ হলেও এখনো সিটি কর্পোরেশন বা পৌরসভার আওতার বাইরে। শতভাগ ইউনিয়নভিত্তিক এই উপজেলায় প্রতিদিনই বাড়ছে বর্জ্যের স্তুপ, বাড়ছে ভোগান্তি। ইউনিয়ন পরিষদ ও উপজেলা পরিষদের স্বল্প আয় দিয়ে প্রায় ১০ লাখের বেশি মানুষের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সামাল দেওয়া ক্রমেই চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 80 Views 0 önizleme
  • ব্যাক্তির দায়
    দল নেবে না,

    দল নেবে শুধু
    চাঁদার ভাগ!!!!
    ব্যাক্তির দায় দল নেবে না, দল নেবে শুধু চাঁদার ভাগ!!!!
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 71 Views 0 önizleme
  • নিশংস এই হত্যার দায় সরকারের – স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যর্থতাও প্রশ্নের মুখে

    এই যে রাস্তায় প্রকাশ্যে একজন মানুষ আরেকজন অসহায়, অর্ধনগ্ন, নিঃসহায় মানুষকে হত্যা করছে—এটা কেবল একটি অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড নয়, এটি হলো রাষ্ট্রের নৈতিক এবং প্রশাসনিক চরম ব্যর্থতার প্রতীক। এ ধরনের ঘটনা ঘটার আগে, ঘটার সময় এবং ঘটার পর প্রশাসনের যেসব করণীয় ছিল, তার একটিও সঠিকভাবে কার্যকর হয়নি।
    সরকারের ব্যর্থতা কোথায়?
    আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর্যাপ্ত উপস্থিতি ও তৎপরতার অভাব।
    আশেপাশে থাকা মানুষের নিরাপত্তা চেতনার অভাব রাষ্ট্রীয় প্রশিক্ষণ ও শিক্ষা ব্যবস্থার দুর্বলতার ফল।
    আদালত ও বিচার ব্যবস্থায় দীর্ঘসূত্রতা এবং অপরাধের যথাযথ বিচার না হওয়ায় অপরাধীর সাহস বেড়েছে।
    দারিদ্র্য, বেকারত্ব এবং সামাজিক বৈষম্যের মতো কাঠামোগত সমস্যা যেগুলোর সমাধান সরকার বারবার প্রতিশ্রুতি দিলেও বাস্তবায়ন করেনি।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দেশে নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান। এই মন্ত্রণালয়ের অধীনেই পুলিশ, র‌্যাব, সিভিল ডিফেন্স, বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি), ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করে। অথচ, এমন একটি খোলা রাস্তায়, দিনে-দুপুরে এভাবে কেউ একজনকে হত্যা করতে পারে, আর কেউ বাধা দেয় না—এটা কি আমাদের দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ব্যর্থ নয়?

    জনগণের প্রশ্ন

    কোথায় ছিল প্রশাসন?কোথায় ছিল সেই এলাকার পুলিশ?একজন মানুষ রাস্তায় পড়ে আছে, আর একজন পাথর তুলছে তাকে মারার জন্য, কিন্তু কেউ বাধা দিল না—এই সমাজ গড়ে উঠেছে কার দায়িত্বহীনতায়?আমাদের দাবি আমরা সরকার ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে জবাব চাই:
    এই হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
    সংশ্লিষ্ট পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগে বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
    দেশের প্রতিটি নাগরিককে নিরাপত্তা দিতে হবে—এটাই সংবিধানের অঙ্গীকার।
    এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে ব্যাপক সামাজিক সচেতনতা ও আইনি সংস্কার জরুরি।
    নিশংস এই হত্যার দায় সরকারের – স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যর্থতাও প্রশ্নের মুখে এই যে রাস্তায় প্রকাশ্যে একজন মানুষ আরেকজন অসহায়, অর্ধনগ্ন, নিঃসহায় মানুষকে হত্যা করছে—এটা কেবল একটি অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড নয়, এটি হলো রাষ্ট্রের নৈতিক এবং প্রশাসনিক চরম ব্যর্থতার প্রতীক। এ ধরনের ঘটনা ঘটার আগে, ঘটার সময় এবং ঘটার পর প্রশাসনের যেসব করণীয় ছিল, তার একটিও সঠিকভাবে কার্যকর হয়নি। সরকারের ব্যর্থতা কোথায়? আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর্যাপ্ত উপস্থিতি ও তৎপরতার অভাব। আশেপাশে থাকা মানুষের নিরাপত্তা চেতনার অভাব রাষ্ট্রীয় প্রশিক্ষণ ও শিক্ষা ব্যবস্থার দুর্বলতার ফল। আদালত ও বিচার ব্যবস্থায় দীর্ঘসূত্রতা এবং অপরাধের যথাযথ বিচার না হওয়ায় অপরাধীর সাহস বেড়েছে। দারিদ্র্য, বেকারত্ব এবং সামাজিক বৈষম্যের মতো কাঠামোগত সমস্যা যেগুলোর সমাধান সরকার বারবার প্রতিশ্রুতি দিলেও বাস্তবায়ন করেনি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দেশে নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান। এই মন্ত্রণালয়ের অধীনেই পুলিশ, র‌্যাব, সিভিল ডিফেন্স, বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি), ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করে। অথচ, এমন একটি খোলা রাস্তায়, দিনে-দুপুরে এভাবে কেউ একজনকে হত্যা করতে পারে, আর কেউ বাধা দেয় না—এটা কি আমাদের দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ব্যর্থ নয়? 🔴 জনগণের প্রশ্ন কোথায় ছিল প্রশাসন?কোথায় ছিল সেই এলাকার পুলিশ?একজন মানুষ রাস্তায় পড়ে আছে, আর একজন পাথর তুলছে তাকে মারার জন্য, কিন্তু কেউ বাধা দিল না—এই সমাজ গড়ে উঠেছে কার দায়িত্বহীনতায়?আমাদের দাবি আমরা সরকার ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে জবাব চাই: এই হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। সংশ্লিষ্ট পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগে বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। দেশের প্রতিটি নাগরিককে নিরাপত্তা দিতে হবে—এটাই সংবিধানের অঙ্গীকার। এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে ব্যাপক সামাজিক সচেতনতা ও আইনি সংস্কার জরুরি।
    Like
    1
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 148 Views 0 önizleme

  • ‎রোগীর স্বামী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “তিনজন প্রসূতির দায়িত্বে ছিলেন একজন নার্স। বারবার বলার পরও অবহেলা করা হয়েছে। সময়মতো সেবা পেলে হয়তো আমাদের বাচ্চাটা আজ বেঁচে থাকত।”

    ‎অভিযুক্ত নার্স অবশ্য নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। তিনি বলেন, “আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি। ডেলিভারির সময় বাচ্চার কোনো নড়াচড়া ছিল না। বাচ্চাটি সম্ভবত আগেই মারা গিয়েছিল।”
    ‎ ‎রোগীর স্বামী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “তিনজন প্রসূতির দায়িত্বে ছিলেন একজন নার্স। বারবার বলার পরও অবহেলা করা হয়েছে। সময়মতো সেবা পেলে হয়তো আমাদের বাচ্চাটা আজ বেঁচে থাকত।” ‎ ‎অভিযুক্ত নার্স অবশ্য নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। তিনি বলেন, “আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি। ডেলিভারির সময় বাচ্চার কোনো নড়াচড়া ছিল না। বাচ্চাটি সম্ভবত আগেই মারা গিয়েছিল।”
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 101 Views 0 önizleme
  • ‎কুতুবদিয়া হাসপাতালে জনবল শূন্যতা, স্বাস্থ্যসেবার বিপর্যয়: হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে মানুষ

    ‎কুতুবদিয়া প্রতিনিধি:

    ‎জনবল সংকটে বিপর্যস্ত কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। নার্স, চিকিৎসক ও সহায়ক কর্মচারীর অভাবে ভেঙে পড়েছে স্বাস্থ্যসেবা। বুধবার (০৯ জুলাই) একজন সিনিয়র নার্স একাই তিনজন প্রসূতির ডেলিভারির দায়িত্বে থাকায় ঘটেছে মর্মান্তিক এক দুর্ঘটনা—নবজাতকের মৃত্যু। এ ঘটনায় রোগীর স্বজনদের অভিযোগ, অবহেলা ও সময়মতো সেবা না পাওয়ায় নবজাতকটি প্রাণ হারায়।

    ‎রোগীর পরিবার জানায়, ভোরে ভর্তি হওয়ার পর দায়িত্বে থাকা নার্স বলেছিলেন, প্রসবের এখনো সময় আছে। কিন্তু বেলা বাড়ার সাথে সাথে ব্যথা বাড়লেও ডাকাডাকিতে সাড়া মেলেনি। নিরুপায় হয়ে প্রসূতি মা বাথরুমে যান এবং সেখানেই প্রসব শুরু হয়। আত্মীয়রা চিৎকার শুনে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে সিটে নিয়ে এলে, কিছুক্ষণ পর সেই একমাত্র নার্স এসে প্রসব করান। কিন্তু ততক্ষণে নবজাতক নিথর হয়ে পড়ে।

    ‎রোগীর স্বামী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “তিনজন প্রসূতির দায়িত্বে ছিলেন একজন নার্স। বারবার বলার পরও অবহেলা করা হয়েছে। সময়মতো সেবা পেলে হয়তো আমাদের বাচ্চাটা আজ বেঁচে থাকত।”

    ‎অভিযুক্ত নার্স অবশ্য নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। তিনি বলেন, “আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি। ডেলিভারির সময় বাচ্চার কোনো নড়াচড়া ছিল না। বাচ্চাটি সম্ভবত আগেই মারা গিয়েছিল।”

    ‎এ বিষয়ে মন্তব্য নেওয়ার জন্য আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. সৈকত ঘুষকে কর্মস্থলে পাওয়া যায়নি। তবে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রেজাউল হাসান জানান, “ঘটনার তদন্তে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কারও অবহেলা প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” তিনি আরও জানান, “আগামী সপ্তাহে হাসপাতালের জন্য দুইজন মিডওয়াইফ যোগদান করবেন।”

    ‎এদিকে স্থানীয় সচেতন মহল বলছে, দীর্ঘদিন ধরে কুতুবদিয়া হাসপাতাল জনবল সংকটে ভুগছে। বিশেষ করে প্রসূতি ও শিশু স্বাস্থ্যসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। হাসপাতালে পর্যাপ্ত চিকিৎসক, নার্স, মিডওয়াইফ ও সহায়ক কর্মী না থাকায় সাধারণ মানুষ সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
    ‎কুতুবদিয়া হাসপাতালে জনবল শূন্যতা, স্বাস্থ্যসেবার বিপর্যয়: হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে মানুষ ‎ ‎কুতুবদিয়া প্রতিনিধি: ‎ ‎জনবল সংকটে বিপর্যস্ত কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। নার্স, চিকিৎসক ও সহায়ক কর্মচারীর অভাবে ভেঙে পড়েছে স্বাস্থ্যসেবা। বুধবার (০৯ জুলাই) একজন সিনিয়র নার্স একাই তিনজন প্রসূতির ডেলিভারির দায়িত্বে থাকায় ঘটেছে মর্মান্তিক এক দুর্ঘটনা—নবজাতকের মৃত্যু। এ ঘটনায় রোগীর স্বজনদের অভিযোগ, অবহেলা ও সময়মতো সেবা না পাওয়ায় নবজাতকটি প্রাণ হারায়। ‎ ‎রোগীর পরিবার জানায়, ভোরে ভর্তি হওয়ার পর দায়িত্বে থাকা নার্স বলেছিলেন, প্রসবের এখনো সময় আছে। কিন্তু বেলা বাড়ার সাথে সাথে ব্যথা বাড়লেও ডাকাডাকিতে সাড়া মেলেনি। নিরুপায় হয়ে প্রসূতি মা বাথরুমে যান এবং সেখানেই প্রসব শুরু হয়। আত্মীয়রা চিৎকার শুনে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে সিটে নিয়ে এলে, কিছুক্ষণ পর সেই একমাত্র নার্স এসে প্রসব করান। কিন্তু ততক্ষণে নবজাতক নিথর হয়ে পড়ে। ‎ ‎রোগীর স্বামী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “তিনজন প্রসূতির দায়িত্বে ছিলেন একজন নার্স। বারবার বলার পরও অবহেলা করা হয়েছে। সময়মতো সেবা পেলে হয়তো আমাদের বাচ্চাটা আজ বেঁচে থাকত।” ‎ ‎অভিযুক্ত নার্স অবশ্য নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। তিনি বলেন, “আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি। ডেলিভারির সময় বাচ্চার কোনো নড়াচড়া ছিল না। বাচ্চাটি সম্ভবত আগেই মারা গিয়েছিল।” ‎ ‎এ বিষয়ে মন্তব্য নেওয়ার জন্য আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. সৈকত ঘুষকে কর্মস্থলে পাওয়া যায়নি। তবে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রেজাউল হাসান জানান, “ঘটনার তদন্তে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কারও অবহেলা প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” তিনি আরও জানান, “আগামী সপ্তাহে হাসপাতালের জন্য দুইজন মিডওয়াইফ যোগদান করবেন।” ‎ ‎এদিকে স্থানীয় সচেতন মহল বলছে, দীর্ঘদিন ধরে কুতুবদিয়া হাসপাতাল জনবল সংকটে ভুগছে। বিশেষ করে প্রসূতি ও শিশু স্বাস্থ্যসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। হাসপাতালে পর্যাপ্ত চিকিৎসক, নার্স, মিডওয়াইফ ও সহায়ক কর্মী না থাকায় সাধারণ মানুষ সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 115 Views 0 önizleme
Arama Sonuçları
Eidok App https://eidok.com