Son Güncellemeler
-
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশে অংশ নিতে সারাদেশ থেকে আগত নেতাকর্মীরা অবস্থান নেন রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের আশপাশের এলাকাতেও।
ছবিটি শনিবার (১৯ জুলাই) দুপুরে শাহবাগ এলাকা থেকে তোলা হয়।
ছবি: ফোকাস বাংলা
#NewsUpdate #newsfeed #eye_news_bdবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশে অংশ নিতে সারাদেশ থেকে আগত নেতাকর্মীরা অবস্থান নেন রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের আশপাশের এলাকাতেও। ছবিটি শনিবার (১৯ জুলাই) দুপুরে শাহবাগ এলাকা থেকে তোলা হয়। ছবি: ফোকাস বাংলা #NewsUpdate #newsfeed #eye_news_bd0 Yorumlar 0 hisse senetleri 3K Views 0 önizlemePlease log in to like, share and comment! -
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি করা হয়েছে। জীবন-মৃত্যুর মতো পরিস্থিতি না হলে সাধারণ জনগণকে ঘর থেকে বের না হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সকল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টাসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানগণ,পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে সবকিছু মনিটরিং এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন।
ছবি: সংগৃহীত
#eye_news_bd #NewsUpdate #BreakingNews #Gopalganj #NCPগোপালগঞ্জে কারফিউ জারি করা হয়েছে। জীবন-মৃত্যুর মতো পরিস্থিতি না হলে সাধারণ জনগণকে ঘর থেকে বের না হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সকল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টাসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানগণ,পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে সবকিছু মনিটরিং এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। ছবি: সংগৃহীত #eye_news_bd #NewsUpdate #BreakingNews #Gopalganj #NCP0 Yorumlar 0 hisse senetleri 5K Views 0 önizleme -
গোপালগঞ্জে সমাবেশ শেষে ফেরার সময় এনসিপি নেতাদের বহনকারী গাড়িবহর হা*মলার মুখে পড়েছে। সমাবেশের মঞ্চে আ*গুন দিয়েছে হামলাকারীরা।
ছবি: সংগৃহীত
#eye_news_bd #breaking_newsগোপালগঞ্জে সমাবেশ শেষে ফেরার সময় এনসিপি নেতাদের বহনকারী গাড়িবহর হা*মলার মুখে পড়েছে। সমাবেশের মঞ্চে আ*গুন দিয়েছে হামলাকারীরা। ছবি: সংগৃহীত #eye_news_bd #breaking_news0 Yorumlar 0 hisse senetleri 2K Views 0 önizleme -
জার্মানিতে ‘হিজাব পরিধান’ পড়ায় নারীকে হত্যা
জার্মানির হ্যানোভা শহরের দক্ষিণাঞ্চলীয় আর্নুম এলাকায় নার্সিং প্রশিক্ষণার্থী ২৬ বছর বয়সী রহমা আয়াদ নামের আলজেরিয়ান এক নাগরিককে হত্যা করা হয়েছে।
এই হত্যাকাণ্ড নিয়ে আরব কমিউনিটি ও তার পরিবার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে স্থানীয়। তাদের দাবি, এ হত্যাকাণ্ড ছিল বর্ণবিদ্বেষ ও ইসলামবিদ্বেষ প্রসূত ঘৃণাজনিত অপরাধ।
সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ আরব এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, গত ৪ জুলাই সকালে নিজের অ্যাপার্টমেন্ট ভবনের সিঁড়িঘরে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয় রহমাকে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য অনুযায়ী, তার আর্তচিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা খবর দেন পুলিশকে। পুলিশ এসে তার বুক ও কাঁধে একাধিক ছুরিকাঘাতের চিহ্ন দেখতে পায়। হাসপাতালে নেওয়ার আগেই মৃত্যু হয় তার।
পুলিশ জানিয়েছে, এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ৩১ বছর বয়সী এক জার্মান নাগরিক সরাসরি জড়িত ছিলেন। তিনি একই ভবনে থাকতেন। ওই দিনই গ্রেফতার করা হয়েছে তাকে। তবে এখনো তার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আনা হয়নি এবং হত্যার পেছনে কী উদ্দেশ্য ছিল, নিশ্চিত করা হয়নি সেটি।
তবে রহমা আয়াদের নির্মম হত্যাকাণ্ডয় সামনে এসেছে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। তার পরিবার জানিয়েছে, হত্যার অন্তত দুই মাস আগে থেকেই রহমা তার এক প্রতিবেশীর কাছ থেকে নিয়মিত হয়রানির শিকার হচ্ছিলেন। সে বিষয়ে পরিবারের সদস্যদের সতর্কও করেছিলেন তিনি।
রহমার মা আল-আরাবি টিভি চ্যানেলের এক প্রতিবেদনে বলেন, ‘আমার মেয়ে জানিয়েছিল— প্রতিবেশীর আচরণে সে নিজেকে নিরাপদ মনে করে না। হিজাব পরা ও আরব জাতিগোষ্ঠীর মানুষ হওয়ায় সে বারবার মৌখিক অপমান ও হুমকির মুখে পড়েছিল।
আলজেরিয়ান কমিউনিটির সমাজকর্মীরা নিশ্চিত করেছেন যে, এর আগেও অভিযুক্ত ব্যক্তি রহমার প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য করেছিল এবং তার প্রতি বৈষম্যমূলক মনোভাব প্রকাশ করেছিল।
ঘটনার পর জার্মানির বিভিন্ন শহরে ছড়িয়ে পড়েছে বিক্ষোভ। আলজেরিয়ান ও আরব সংগঠনগুলো মোমবাতি প্রজ্বলন, মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করছে।জার্মানিতে ‘হিজাব পরিধান’ পড়ায় নারীকে হত্যা জার্মানির হ্যানোভা শহরের দক্ষিণাঞ্চলীয় আর্নুম এলাকায় নার্সিং প্রশিক্ষণার্থী ২৬ বছর বয়সী রহমা আয়াদ নামের আলজেরিয়ান এক নাগরিককে হত্যা করা হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ড নিয়ে আরব কমিউনিটি ও তার পরিবার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে স্থানীয়। তাদের দাবি, এ হত্যাকাণ্ড ছিল বর্ণবিদ্বেষ ও ইসলামবিদ্বেষ প্রসূত ঘৃণাজনিত অপরাধ। সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ আরব এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, গত ৪ জুলাই সকালে নিজের অ্যাপার্টমেন্ট ভবনের সিঁড়িঘরে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয় রহমাকে। প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য অনুযায়ী, তার আর্তচিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা খবর দেন পুলিশকে। পুলিশ এসে তার বুক ও কাঁধে একাধিক ছুরিকাঘাতের চিহ্ন দেখতে পায়। হাসপাতালে নেওয়ার আগেই মৃত্যু হয় তার। পুলিশ জানিয়েছে, এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ৩১ বছর বয়সী এক জার্মান নাগরিক সরাসরি জড়িত ছিলেন। তিনি একই ভবনে থাকতেন। ওই দিনই গ্রেফতার করা হয়েছে তাকে। তবে এখনো তার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আনা হয়নি এবং হত্যার পেছনে কী উদ্দেশ্য ছিল, নিশ্চিত করা হয়নি সেটি। তবে রহমা আয়াদের নির্মম হত্যাকাণ্ডয় সামনে এসেছে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। তার পরিবার জানিয়েছে, হত্যার অন্তত দুই মাস আগে থেকেই রহমা তার এক প্রতিবেশীর কাছ থেকে নিয়মিত হয়রানির শিকার হচ্ছিলেন। সে বিষয়ে পরিবারের সদস্যদের সতর্কও করেছিলেন তিনি। রহমার মা আল-আরাবি টিভি চ্যানেলের এক প্রতিবেদনে বলেন, ‘আমার মেয়ে জানিয়েছিল— প্রতিবেশীর আচরণে সে নিজেকে নিরাপদ মনে করে না। হিজাব পরা ও আরব জাতিগোষ্ঠীর মানুষ হওয়ায় সে বারবার মৌখিক অপমান ও হুমকির মুখে পড়েছিল। আলজেরিয়ান কমিউনিটির সমাজকর্মীরা নিশ্চিত করেছেন যে, এর আগেও অভিযুক্ত ব্যক্তি রহমার প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য করেছিল এবং তার প্রতি বৈষম্যমূলক মনোভাব প্রকাশ করেছিল। ঘটনার পর জার্মানির বিভিন্ন শহরে ছড়িয়ে পড়েছে বিক্ষোভ। আলজেরিয়ান ও আরব সংগঠনগুলো মোমবাতি প্রজ্বলন, মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করছে।0 Yorumlar 0 hisse senetleri 1K Views 0 önizleme -
ময়মনসিংহের ভালুকায় ঘরে মিলল মা ও দুই সন্তানের গলাকাটা মরদেহ
পুলিশ ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় ঘর থেকে উদ্ধার করেছে মা ও দুই সন্তানের গলাকাটা মরদেহ ।
সোমবার (১৪ জুলাই) সকালে পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের একটি বাড়িতে এ ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহতরা হলেন- রফিক উদ্দিনের স্ত্রী ময়না বেগম (২৫), মেয়ে রাইসা (৪) ও ছেলে নীরব (২)।
পুলিশ জানায়, ভালুকা পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা রফিক উদ্দিনের স্ত্রী তার দুই শিশু সন্তান নিয়ে বসবাস করতেন। সোমবার সকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘর থেকে রফিক উদ্দিনের স্ত্রী ময়না বেগম, তার দুই সন্তান রাইসা ও নীরবের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
ভালুকা মডেল থানার ওসি হুমায়ুন কবীর জানান, সকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার করা হয়েছে তিনজনের গলাকাটা মরদেহ। কীভাবে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে, তা প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তদন্তের পর বিস্তারিত জানানো হবে।ময়মনসিংহের ভালুকায় ঘরে মিলল মা ও দুই সন্তানের গলাকাটা মরদেহ পুলিশ ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় ঘর থেকে উদ্ধার করেছে মা ও দুই সন্তানের গলাকাটা মরদেহ । সোমবার (১৪ জুলাই) সকালে পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের একটি বাড়িতে এ ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহতরা হলেন- রফিক উদ্দিনের স্ত্রী ময়না বেগম (২৫), মেয়ে রাইসা (৪) ও ছেলে নীরব (২)। পুলিশ জানায়, ভালুকা পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা রফিক উদ্দিনের স্ত্রী তার দুই শিশু সন্তান নিয়ে বসবাস করতেন। সোমবার সকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘর থেকে রফিক উদ্দিনের স্ত্রী ময়না বেগম, তার দুই সন্তান রাইসা ও নীরবের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ভালুকা মডেল থানার ওসি হুমায়ুন কবীর জানান, সকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার করা হয়েছে তিনজনের গলাকাটা মরদেহ। কীভাবে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে, তা প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তদন্তের পর বিস্তারিত জানানো হবে।0 Yorumlar 0 hisse senetleri 944 Views 0 önizleme -
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশসহ ২০টির বেশি দেশ ‘পদক্ষেপ’ ঘোষণা করবে
দখলদার ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ২০টিরও বেশি দেশ আগামী সপ্তাহে ‘সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ’ ঘোষণা করবে। কলম্বিয়ার রাজধানী বোগোতাতে আগামী ১৫ থেকে ১৬ জুলাই ‘জরুরি সম্মেলন’ হবে। সেখানেই দখলদারদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ ঘোষণা করা হবে।
এটির আয়োজক ‘দ্য হেগ গ্র“প’। কলম্বিয়ার সরকার সহ-আয়োজক। ‘দ্য হেগ গ্র“প’-এর সহ-সভাপতি হিসেবে, দক্ষিণ আফ্রিকা ইসরায়েলের মানবতা বিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে কূটনৈতিক ও আইনি সহায়তা প্রদান করবে।
দক্ষিণ আফ্রিকার আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক মন্ত্রী রোল্যান্ড লামোলা জানিয়েছেন, এই সম্মেলনে বার্তা দেওয়া হবে কোনো দেশ আইনের ঊর্ধ্বে নয় এবং কোনো অপরাধ জবাবদিহিতার বাইরে থাকবে না।
‘দ্য হেগ গ্রপে’ প্রতিষ্ঠাকালীন দেশ হলো- বলিভিয়া, কলম্বিয়া, কিউবা, হন্ডুরাস, মালয়েশিয়া, নামিবিয়া, সেনেগাল এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। তাদের সঙ্গে এই সম্মেলনে যোগ দেবে আলজেরিয়া, বাংলাদেশ, ব্রাজিল, চিলি, চীন, জিবুতি, হন্ডুরাস, ইন্দোনেশিয়া, আয়ারল্যান্ড, লেবানন, নিকারাগুয়া, ওমান, পর্তুগাল, স্পেন, কাতার, তুরস্ক, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনস, উরুগুয়ে এবং ফিলিস্তিন।
এছাড়া জাতিসংঘের ফিলিস্তিন বিষয়ক বিশেষ কর্মকর্তা ফ্রান্সেসকা আলবানিস, ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক প্রধান কর্মকর্তা ফিলিপে লাজ্জারিনি, জাতিসংঘের স্বাস্থ্য বিষয়ক বিশেষ কর্মকর্তা ত্লালেং মোফোকেংসহ অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা এ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন বলে সংবাদমাধ্যম দ্য মিডেল ইস্ট আই শনিবার (১২ জুলাই) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে।
সূত্র: দ্য মিডেল ইস্ট আই।ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশসহ ২০টির বেশি দেশ ‘পদক্ষেপ’ ঘোষণা করবে দখলদার ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ২০টিরও বেশি দেশ আগামী সপ্তাহে ‘সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ’ ঘোষণা করবে। কলম্বিয়ার রাজধানী বোগোতাতে আগামী ১৫ থেকে ১৬ জুলাই ‘জরুরি সম্মেলন’ হবে। সেখানেই দখলদারদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ ঘোষণা করা হবে। এটির আয়োজক ‘দ্য হেগ গ্র“প’। কলম্বিয়ার সরকার সহ-আয়োজক। ‘দ্য হেগ গ্র“প’-এর সহ-সভাপতি হিসেবে, দক্ষিণ আফ্রিকা ইসরায়েলের মানবতা বিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে কূটনৈতিক ও আইনি সহায়তা প্রদান করবে। দক্ষিণ আফ্রিকার আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক মন্ত্রী রোল্যান্ড লামোলা জানিয়েছেন, এই সম্মেলনে বার্তা দেওয়া হবে কোনো দেশ আইনের ঊর্ধ্বে নয় এবং কোনো অপরাধ জবাবদিহিতার বাইরে থাকবে না। ‘দ্য হেগ গ্রপে’ প্রতিষ্ঠাকালীন দেশ হলো- বলিভিয়া, কলম্বিয়া, কিউবা, হন্ডুরাস, মালয়েশিয়া, নামিবিয়া, সেনেগাল এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। তাদের সঙ্গে এই সম্মেলনে যোগ দেবে আলজেরিয়া, বাংলাদেশ, ব্রাজিল, চিলি, চীন, জিবুতি, হন্ডুরাস, ইন্দোনেশিয়া, আয়ারল্যান্ড, লেবানন, নিকারাগুয়া, ওমান, পর্তুগাল, স্পেন, কাতার, তুরস্ক, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনস, উরুগুয়ে এবং ফিলিস্তিন। এছাড়া জাতিসংঘের ফিলিস্তিন বিষয়ক বিশেষ কর্মকর্তা ফ্রান্সেসকা আলবানিস, ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক প্রধান কর্মকর্তা ফিলিপে লাজ্জারিনি, জাতিসংঘের স্বাস্থ্য বিষয়ক বিশেষ কর্মকর্তা ত্লালেং মোফোকেংসহ অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা এ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন বলে সংবাদমাধ্যম দ্য মিডেল ইস্ট আই শনিবার (১২ জুলাই) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে। সূত্র: দ্য মিডেল ইস্ট আই।0 Yorumlar 0 hisse senetleri 1K Views 0 önizleme -
আজ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী
আজ ১৪ জুলাই , সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী।
দিনটি উপলক্ষে এরশাদের বাড়ি রংপুরের ‘পল্লী নিবাসে’ কবর জিয়ারত, দোয়া মাহফিল ও স্মরণসভার আয়োজন করা হয়েছে। এতে উপস্থিত ছিলেন জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদের ও মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী।
অন্যদিকে আজ সকালে রওশন এরশাদপন্থি নেতারা রাজধানীর গুলশানের একটি রেস্তোরাঁয় স্মরণসভার আয়োজন করেছেন।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। জাতীয় পার্টি থেকে বিভিন্ন সময়ে বহিষ্কৃত নেতা-কর্মীরাও যোগ দেন এই আয়োজনে।
এইচ এম এরশাদ ১৯৩০ সালের ২০ মার্চ কুড়িগ্রাম শহরের ‘লাল দালান’ বাড়িখ্যাত নানার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন।
১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতাসীন হন তৎকালীন সেনাপ্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। এর চার বছর পর ১৯৮৬ সালের ১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠা করেন জাতীয় পার্টি।
২০১৯ সালের ১৪ জুলাই ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।আজ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ ১৪ জুলাই , সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী। দিনটি উপলক্ষে এরশাদের বাড়ি রংপুরের ‘পল্লী নিবাসে’ কবর জিয়ারত, দোয়া মাহফিল ও স্মরণসভার আয়োজন করা হয়েছে। এতে উপস্থিত ছিলেন জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদের ও মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী। অন্যদিকে আজ সকালে রওশন এরশাদপন্থি নেতারা রাজধানীর গুলশানের একটি রেস্তোরাঁয় স্মরণসভার আয়োজন করেছেন। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। জাতীয় পার্টি থেকে বিভিন্ন সময়ে বহিষ্কৃত নেতা-কর্মীরাও যোগ দেন এই আয়োজনে। এইচ এম এরশাদ ১৯৩০ সালের ২০ মার্চ কুড়িগ্রাম শহরের ‘লাল দালান’ বাড়িখ্যাত নানার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতাসীন হন তৎকালীন সেনাপ্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। এর চার বছর পর ১৯৮৬ সালের ১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠা করেন জাতীয় পার্টি। ২০১৯ সালের ১৪ জুলাই ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।0 Yorumlar 0 hisse senetleri 979 Views 0 önizleme -
মিটফোর্ডে সোহাগ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা নির্বাচনকে বিলম্বিত করার অপচেষ্টা হতে পারে- মির্জা ফখরুল
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, মিটফোর্ড হাসপাতাল এলাকায় ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যাকাণ্ড রাজনৈতিক দুরভিসন্ধিমূলক কি না, তা ভাবার যথেষ্ট কারণ আছে। এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে আসন্ন নির্বাচনকে বিলম্বিত করার অপচেষ্টায় করা হয়েছে কি না, তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে।
সোমবার (১৪ জুলাই) রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি ।
মির্জা ফখরুল বলেন, মিটফোর্ডের মর্মান্তিক ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা চলছে। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই।
মির্জা আলমগীর আরও বলেন, বিএনপির যারা জড়িত তাদের আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। ব্যক্তির অপকর্মের সঙ্গে দলের কোনো সম্পর্ক নেই। মামলায় যাদের নাম এসেছে ঘটনার সঙ্গে, তাদের সম্পৃক্ততা নেই বলে পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, মিটফোর্ডের ঘটনা একটি চিহ্নিত মহল দ্বারা বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র বলে সন্দেহ হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি এই ঘটনার বিচার করতে দাবি জানাই।
রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে আবার ফ্যাসিবাদের ধারায় ফিরিয়ে নেওয়া হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, মিটফোর্ডের ঘটনাটি যে পরিকল্পিত, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। একটি সুনির্দিষ্ট সময় ইন্টারনেটে ভিডিও ছড়ানো হয়।
বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, এটি কোনো চাঁদাবাজির ঘটনা না, ষড়যন্ত্রমূলক ঘটনা; দলের চেয়ারপারসনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য। যারা জাতীয় নির্বাচনকে প্রতিহত করে ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চান, তাদের প্রতিহত করার আহ্বান জানাই।
দেশের শীর্ষ দলের নেতাদের বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো হচ্ছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, তীব্র প্রতিবাদ ও ঘৃণা জানাই। একইসঙ্গে নিন্দা জানাই অপরাজনীতি প্রতিহত করতে সরকারের উদাসীনতার বিরুদ্ধে। সবাইকে সংঘাত সৃষ্টির উসকানিতে পা না দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।
প্রসঙ্গত, রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতাল কম্পাউন্ডে গত ৯ জুলাই সন্ধ্যায় চাঁদ মিয়া ওরফে সোহাগ নামে এক ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে ও ইট-পাথর দিয়ে আঘাত করে হত্যা করা হয়। এরপর তার মরদেহের ওপর চলে বর্বরতা। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে ও দেশজুড়ে আলোচনার সৃষ্টি হয়। এরই মধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কয়েকজনকে।মিটফোর্ডে সোহাগ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা নির্বাচনকে বিলম্বিত করার অপচেষ্টা হতে পারে- মির্জা ফখরুল বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, মিটফোর্ড হাসপাতাল এলাকায় ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যাকাণ্ড রাজনৈতিক দুরভিসন্ধিমূলক কি না, তা ভাবার যথেষ্ট কারণ আছে। এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে আসন্ন নির্বাচনকে বিলম্বিত করার অপচেষ্টায় করা হয়েছে কি না, তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। সোমবার (১৪ জুলাই) রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি । মির্জা ফখরুল বলেন, মিটফোর্ডের মর্মান্তিক ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা চলছে। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই। মির্জা আলমগীর আরও বলেন, বিএনপির যারা জড়িত তাদের আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। ব্যক্তির অপকর্মের সঙ্গে দলের কোনো সম্পর্ক নেই। মামলায় যাদের নাম এসেছে ঘটনার সঙ্গে, তাদের সম্পৃক্ততা নেই বলে পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি। বিএনপি মহাসচিব বলেন, মিটফোর্ডের ঘটনা একটি চিহ্নিত মহল দ্বারা বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র বলে সন্দেহ হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি এই ঘটনার বিচার করতে দাবি জানাই। রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে আবার ফ্যাসিবাদের ধারায় ফিরিয়ে নেওয়া হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, মিটফোর্ডের ঘটনাটি যে পরিকল্পিত, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। একটি সুনির্দিষ্ট সময় ইন্টারনেটে ভিডিও ছড়ানো হয়। বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, এটি কোনো চাঁদাবাজির ঘটনা না, ষড়যন্ত্রমূলক ঘটনা; দলের চেয়ারপারসনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য। যারা জাতীয় নির্বাচনকে প্রতিহত করে ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চান, তাদের প্রতিহত করার আহ্বান জানাই। দেশের শীর্ষ দলের নেতাদের বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো হচ্ছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, তীব্র প্রতিবাদ ও ঘৃণা জানাই। একইসঙ্গে নিন্দা জানাই অপরাজনীতি প্রতিহত করতে সরকারের উদাসীনতার বিরুদ্ধে। সবাইকে সংঘাত সৃষ্টির উসকানিতে পা না দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রসঙ্গত, রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতাল কম্পাউন্ডে গত ৯ জুলাই সন্ধ্যায় চাঁদ মিয়া ওরফে সোহাগ নামে এক ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে ও ইট-পাথর দিয়ে আঘাত করে হত্যা করা হয়। এরপর তার মরদেহের ওপর চলে বর্বরতা। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে ও দেশজুড়ে আলোচনার সৃষ্টি হয়। এরই মধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কয়েকজনকে।0 Yorumlar 0 hisse senetleri 966 Views 0 önizleme1
-
যে কারণে সংঘটিত হয়েছিল পৃথিবীর প্রথম হত্যাকাণ্ড?
আদিপিতা হজরত আদম (আ.)-এর দুই সন্তান হাবিল ও কাবিলের মাধ্যমে পৃথিবীতে প্রথম হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছিল । হাবিল কাবিল দুই ভাই ছিলেন। কাবিল ছিলেন বড়, হাবিল ছিলেন ছোট।
দ্বন্দ্বে জড়িয়েছিলেন এই দুই ভাই। সমাধানের জন্য কোরবানির আয়োজন করেন তারা। তাদের মধ্যে আল্লাহ তায়ালা হাবিলের কোরবানী কবুল করেন আর কাবিলেরটি গ্রহণ হয়নি আল্লাহর দরবারে। এই ঘটনাকে নিজের জন্য লজ্জা ও অপমানজনক মনে করেন কাবিল। লজ্জা থেকে বাঁচতে প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে কাবিল নিজের ভাইকে হত্যা করেন।
হাবিল কাবিল এই দুই ভাইয়ের মধ্যে দ্বন্দ্বের কারণ কী ছিল তা সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়নি । বেশির ভাগ ঐতিহাসিক এর পেছনে নারীঘটিত কারণ বর্ণনা করেন। এর ওপর ভিত্তি করে বলা হয়, ইতিহাসের প্রথম হত্যাকাণ্ডের পেছনে আছে একজন নারী। তবে গবেষক আলেমদের অনেকেই নারীঘটিত বিষয়টিকে বলেছেন ভিত্তিহীন।
আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) বলেন, আদম পুত্রদ্বয়ের দ্বন্দ্বের কারণ নারীঘটিত বিষয় না। এর প্রকৃত কারণ ছিল হিংসা বা পরশ্রীকাতরতা।
পবিত্র কোরআনে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা বর্ণিত হয়েছে এভাবে-
‘আপনি তাদের আদম পুত্রদ্বয়ের যথার্থ ঘটনা শুনিয়ে দিন। যখন তারা উভয়ে কোরবানি পেশ করল। অতঃপর তাদের একজনের কোরবানি কবুল হলো। কিন্তু অপরজনের কোরবানি কবুল হলো না।
তখন একজন বলল, আমি অবশ্যই তোমাকে হত্যা করব। জবাবে অপরজন বলল, আল্লাহ কেবল আল্লাহভীরুদের থেকেই কবুল করেন। যদি তুমি আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাত বাড়াও, আমি তোমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাত বাড়াব না। আমি বিশ্বপ্রভু আল্লাহকে ভয় করি। আমি মনে করি, এর ফলে তুমি আমাকে হত্যার পাপ ও তোমার অন্য পাপগুলোর বোঝা নিয়ে জাহান্নামবাসী হবে।
আর সেটাই হলো অত্যাচারীদের কর্মফল। অতঃপর তার মন তাকে ভ্রাতৃহত্যায় প্ররোচিত করল এবং সে তাকে হত্যা করল। ফলে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হলো। অতঃপর আল্লাহ একটি কাক পাঠালেন। যে মাটি খনন করতে লাগল এটা দেখানোর জন্য যে কিভাবে সে তার ভাইয়ের মৃতদেহ দাফন করবে। সে বলল, হায়! আমি কি এই কাকটির মতোও হতে পারলাম না, যাতে আমি আমার ভাইয়ের মৃতদেহ দাফন করতে পারি। অতঃপর সে অনুতপ্ত হলো।
(সুরা মায়িদা, আয়াত : ২৭-৩১)যে কারণে সংঘটিত হয়েছিল পৃথিবীর প্রথম হত্যাকাণ্ড? আদিপিতা হজরত আদম (আ.)-এর দুই সন্তান হাবিল ও কাবিলের মাধ্যমে পৃথিবীতে প্রথম হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছিল । হাবিল কাবিল দুই ভাই ছিলেন। কাবিল ছিলেন বড়, হাবিল ছিলেন ছোট। দ্বন্দ্বে জড়িয়েছিলেন এই দুই ভাই। সমাধানের জন্য কোরবানির আয়োজন করেন তারা। তাদের মধ্যে আল্লাহ তায়ালা হাবিলের কোরবানী কবুল করেন আর কাবিলেরটি গ্রহণ হয়নি আল্লাহর দরবারে। এই ঘটনাকে নিজের জন্য লজ্জা ও অপমানজনক মনে করেন কাবিল। লজ্জা থেকে বাঁচতে প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে কাবিল নিজের ভাইকে হত্যা করেন। হাবিল কাবিল এই দুই ভাইয়ের মধ্যে দ্বন্দ্বের কারণ কী ছিল তা সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়নি । বেশির ভাগ ঐতিহাসিক এর পেছনে নারীঘটিত কারণ বর্ণনা করেন। এর ওপর ভিত্তি করে বলা হয়, ইতিহাসের প্রথম হত্যাকাণ্ডের পেছনে আছে একজন নারী। তবে গবেষক আলেমদের অনেকেই নারীঘটিত বিষয়টিকে বলেছেন ভিত্তিহীন। আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) বলেন, আদম পুত্রদ্বয়ের দ্বন্দ্বের কারণ নারীঘটিত বিষয় না। এর প্রকৃত কারণ ছিল হিংসা বা পরশ্রীকাতরতা। পবিত্র কোরআনে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা বর্ণিত হয়েছে এভাবে- ‘আপনি তাদের আদম পুত্রদ্বয়ের যথার্থ ঘটনা শুনিয়ে দিন। যখন তারা উভয়ে কোরবানি পেশ করল। অতঃপর তাদের একজনের কোরবানি কবুল হলো। কিন্তু অপরজনের কোরবানি কবুল হলো না। তখন একজন বলল, আমি অবশ্যই তোমাকে হত্যা করব। জবাবে অপরজন বলল, আল্লাহ কেবল আল্লাহভীরুদের থেকেই কবুল করেন। যদি তুমি আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাত বাড়াও, আমি তোমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাত বাড়াব না। আমি বিশ্বপ্রভু আল্লাহকে ভয় করি। আমি মনে করি, এর ফলে তুমি আমাকে হত্যার পাপ ও তোমার অন্য পাপগুলোর বোঝা নিয়ে জাহান্নামবাসী হবে। আর সেটাই হলো অত্যাচারীদের কর্মফল। অতঃপর তার মন তাকে ভ্রাতৃহত্যায় প্ররোচিত করল এবং সে তাকে হত্যা করল। ফলে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হলো। অতঃপর আল্লাহ একটি কাক পাঠালেন। যে মাটি খনন করতে লাগল এটা দেখানোর জন্য যে কিভাবে সে তার ভাইয়ের মৃতদেহ দাফন করবে। সে বলল, হায়! আমি কি এই কাকটির মতোও হতে পারলাম না, যাতে আমি আমার ভাইয়ের মৃতদেহ দাফন করতে পারি। অতঃপর সে অনুতপ্ত হলো। (সুরা মায়িদা, আয়াত : ২৭-৩১)0 Yorumlar 0 hisse senetleri 2K Views 0 önizleme -
পাকিস্তানে টিকটক অ্যাকাউন্ট ডিলিট না করায় বাবা হত্যা করেছেন মেয়েকে।
পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে জনপ্রিয় ভিডিও-শেয়ারিং অ্যাপ টিকটক থেকে অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে অস্বীকৃতি জানানোয় মেয়েকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক বাবা ।
পুলিশ জানায়, শুক্রবার (১১ জুলাই) মেয়েটির বাবা তাকে তার টিকটক অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে বলেছিলেন। মেয়েটি অস্বীকৃতি জানালে, হত্যা করেন তাকে।
পুলিশ প্রতিবেদন অনুসারে, সম্মানের জন্য ১৬ বছর বয়সী মেয়েকে হত্যা করার পর পুলিশ গ্রেপ্তার করেন তাকে ।
মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটিতে, অনলাইন সহ জনসমক্ষে কীভাবে আচরণ করতে হবে সে সম্পর্কে কঠোর নিয়ম না মানার জন্য প্রায়ই পরিবারের সদস্যদের হাতেই কঠিন শাস্তির শিকার হন নারীরা।
তদন্তকারী পুলিশ জানায়, নিহতের পরিবার প্রথমে হত্যাকাণ্ডটিকে আত্মহত্যা হিসেবে চিত্রিত করার চেষ্টা করেছিল।
গত মাসেই, সানা ইউসুফ নামের ১৭ বছর বয়সী এক টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারকে বাড়িতেই গুলি করে হত্যা করে এক ব্যক্তি। এই ইনফ্লুয়েন্সারের লক্ষ লক্ষ অনলাইন ফলোয়ার ছিল। সেখানে তিনি তার প্রিয় ক্যাফে, ত্বকের যত্নের পণ্য এবং ঐতিহ্যবাহী পোশাকের ভিডিও শেয়ার করতেন।পাকিস্তানে এটি নতুন কিছু নয়।
গত বছর, একজন পাকিস্তানি ব্যক্তি তার বোনকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করার ভিডিও ধারণ করেন। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে, গ্রেপ্তার করা হয় চারজনকে। প্রেমিকের সঙ্গে বসে থাকার একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর ১৮ বছর বয়সী এক তরুণীকে হত্যা করেন তারা। পরে পুলিশ জানায়, ছবি এবং অ্যাকাউন্ট দুটিই ফেইক ছিল।
২০২১ সালে পাকিস্তানি-আমেরিকান প্রেমিক জহির জাফর, ২৭ বছর বয়সী নূর মুকাদামে নামের একটি তরুনীর শিরশ্ছেদ করে । বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার কারণে হত্যা করা হয় এই তরুনীকে। পরে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় জাফরকে।পাকিস্তানে টিকটক অ্যাকাউন্ট ডিলিট না করায় বাবা হত্যা করেছেন মেয়েকে। পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে জনপ্রিয় ভিডিও-শেয়ারিং অ্যাপ টিকটক থেকে অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে অস্বীকৃতি জানানোয় মেয়েকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক বাবা । পুলিশ জানায়, শুক্রবার (১১ জুলাই) মেয়েটির বাবা তাকে তার টিকটক অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে বলেছিলেন। মেয়েটি অস্বীকৃতি জানালে, হত্যা করেন তাকে। পুলিশ প্রতিবেদন অনুসারে, সম্মানের জন্য ১৬ বছর বয়সী মেয়েকে হত্যা করার পর পুলিশ গ্রেপ্তার করেন তাকে । মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটিতে, অনলাইন সহ জনসমক্ষে কীভাবে আচরণ করতে হবে সে সম্পর্কে কঠোর নিয়ম না মানার জন্য প্রায়ই পরিবারের সদস্যদের হাতেই কঠিন শাস্তির শিকার হন নারীরা। তদন্তকারী পুলিশ জানায়, নিহতের পরিবার প্রথমে হত্যাকাণ্ডটিকে আত্মহত্যা হিসেবে চিত্রিত করার চেষ্টা করেছিল। গত মাসেই, সানা ইউসুফ নামের ১৭ বছর বয়সী এক টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারকে বাড়িতেই গুলি করে হত্যা করে এক ব্যক্তি। এই ইনফ্লুয়েন্সারের লক্ষ লক্ষ অনলাইন ফলোয়ার ছিল। সেখানে তিনি তার প্রিয় ক্যাফে, ত্বকের যত্নের পণ্য এবং ঐতিহ্যবাহী পোশাকের ভিডিও শেয়ার করতেন।পাকিস্তানে এটি নতুন কিছু নয়। গত বছর, একজন পাকিস্তানি ব্যক্তি তার বোনকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করার ভিডিও ধারণ করেন। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে, গ্রেপ্তার করা হয় চারজনকে। প্রেমিকের সঙ্গে বসে থাকার একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর ১৮ বছর বয়সী এক তরুণীকে হত্যা করেন তারা। পরে পুলিশ জানায়, ছবি এবং অ্যাকাউন্ট দুটিই ফেইক ছিল। ২০২১ সালে পাকিস্তানি-আমেরিকান প্রেমিক জহির জাফর, ২৭ বছর বয়সী নূর মুকাদামে নামের একটি তরুনীর শিরশ্ছেদ করে । বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার কারণে হত্যা করা হয় এই তরুনীকে। পরে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় জাফরকে।0 Yorumlar 0 hisse senetleri 1K Views 0 önizleme -
0 Yorumlar 0 hisse senetleri 837 Views 0 önizleme
-
0 Yorumlar 0 hisse senetleri 825 Views 0 önizleme
Daha Hikayeler