Recent Updates





  • নাগরপুরবাসীর প্রাণের দাবি—সরকারি কলেজের পাশে হোক মডেল মসজি।
    আজ শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ শেষে নাগরপুর উপজেলার হাজারো ধর্মপ্রাণ মুসল্লি টাঙ্গাইল-আরিচা মহাসড়কের পাশে সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকায় এক বিশাল গণজমায়েত করেন। তাদের প্রধান ও একতাবদ্ধ দাবি—সরকারি কলেজের পাশে স্থাপিত হোক একটি পূর্ণাঙ্গ মডেল মসজিদ।

    সাধারণ জনগণের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নাগরপুরের প্রায় ৯৯% মানুষ মনে করেন, মডেল মসজিদের জন্য সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকাটি সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান। কারণ, এ জায়গাটি নাগরপুর উপজেলার কেন্দ্রবিন্দুতে এবং মানুষের চলাচলের সুবিধাজনক স্থানে অবস্থিত।

    একজন বয়োজ্যেষ্ঠ মুসল্লি বলেন, “এই জায়গাটাই সবচেয়ে ভালো। কলেজের পাশে হলে ছাত্ররা নামাজের প্রতি আরও উৎসাহিত হবে, আর এলাকাবাসীও সহজেই উপকৃত হতে পারবে।”

    বক্তারা আরও বলেন, “এটা কোনো রাজনৈতিক দাবি নয়। এটা জনগণের ধর্মীয় চেতনার বহিঃপ্রকাশ। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আমাদের মত প্রকাশ করেছি। প্রশাসনের প্রতি আহ্বান, কোনো বিতর্ক সৃষ্টি না করে জনগণের এ দাবিকে বাস্তবে রূপ দিন।”

    এই সময় উপস্থিত ছিলেন—বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মো. রফিকুল ইসলাম, সরকারি কলেজ মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি সাদিকুর রহমান, মো. মোশাররফ হোসেন মুসা, মো. গোলাম মোস্তফা গোলাম, সাইদ আলী স্বাধীন, লুৎফর রহমান, মীর মুফতিক শৈবাল, রাজিব আহমেদসহ আরও অনেক ধর্মপ্রাণ জনতা ও স্থানীয় বিশিষ্টজন।




    নাগরপুরবাসীর প্রাণের দাবি—সরকারি কলেজের পাশে হোক মডেল মসজি। আজ শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ শেষে নাগরপুর উপজেলার হাজারো ধর্মপ্রাণ মুসল্লি টাঙ্গাইল-আরিচা মহাসড়কের পাশে সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকায় এক বিশাল গণজমায়েত করেন। তাদের প্রধান ও একতাবদ্ধ দাবি—সরকারি কলেজের পাশে স্থাপিত হোক একটি পূর্ণাঙ্গ মডেল মসজিদ। সাধারণ জনগণের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নাগরপুরের প্রায় ৯৯% মানুষ মনে করেন, মডেল মসজিদের জন্য সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকাটি সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান। কারণ, এ জায়গাটি নাগরপুর উপজেলার কেন্দ্রবিন্দুতে এবং মানুষের চলাচলের সুবিধাজনক স্থানে অবস্থিত। একজন বয়োজ্যেষ্ঠ মুসল্লি বলেন, “এই জায়গাটাই সবচেয়ে ভালো। কলেজের পাশে হলে ছাত্ররা নামাজের প্রতি আরও উৎসাহিত হবে, আর এলাকাবাসীও সহজেই উপকৃত হতে পারবে।” বক্তারা আরও বলেন, “এটা কোনো রাজনৈতিক দাবি নয়। এটা জনগণের ধর্মীয় চেতনার বহিঃপ্রকাশ। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আমাদের মত প্রকাশ করেছি। প্রশাসনের প্রতি আহ্বান, কোনো বিতর্ক সৃষ্টি না করে জনগণের এ দাবিকে বাস্তবে রূপ দিন।” এই সময় উপস্থিত ছিলেন—বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মো. রফিকুল ইসলাম, সরকারি কলেজ মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি সাদিকুর রহমান, মো. মোশাররফ হোসেন মুসা, মো. গোলাম মোস্তফা গোলাম, সাইদ আলী স্বাধীন, লুৎফর রহমান, মীর মুফতিক শৈবাল, রাজিব আহমেদসহ আরও অনেক ধর্মপ্রাণ জনতা ও স্থানীয় বিশিষ্টজন।
    0 Comments 0 Shares 122 Views 8 0 Reviews


  • নাগরপুরে মডেল মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর ভাঙচুরের প্রতিবাদে তৌহিদি জনতার বিক্ষোভ

    টাঙ্গাইলের নাগরপুর সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে মডেল মসজিদ নির্মাণ নিয়ে এলাকাজুড়ে চলছে তীব্র আলোচনার ঝড়। দীর্ঘদিনের দাবির পর কলেজ চত্বরে মসজিদ নির্মাণের সিদ্ধান্ত হলেও, সম্প্রতি ঘটে যাওয়া এক নিন্দনীয় ঘটনার ফলে এলাকাবাসীর মাঝে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।

    জানা গেছে, গত ২৮ জুন রাতে অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা রাতের আঁধারে নির্মাণাধীন মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তরটি ভেঙে ফেলে। এই ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে। অনেকেই এটিকে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত এবং একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন।

    ঘটনার প্রতিবাদে ২৯ জুন (রবিবার) সকাল ১১টায় নাগরপুর সরকারি কলেজ গেট সংলগ্ন এলাকায় বিক্ষোভ ও মানববন্ধনের আয়োজন করে তৌহিদি জনতা। এতে অংশ নেন শত শত ধর্মপ্রাণ মানুষ, বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

    মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন নাগরপুর বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম মোস্তফা গোলাম, নাগরপুর সরকারি কলেজের সাবেক জিএস নুরুজ্জামান রানা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. বাবুল মেহেদী, আ. রাজ্জাক, রাজীব আহমেদ, লাভলু মিয়া, মনসুর মিয়াসহ আরও অনেকে।

    বক্তারা বলেন, “সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে মডেল মসজিদ নির্মাণ আমাদের ঈমানি দাবি। এটি শুধু একটি ভবন নয়, বরং আমাদের ধর্মীয় অনুভূতির প্রতীক। যারা মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর ভেঙেছে, তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র সহ্য করা হবে না।”

    তারা আরও বলেন, দ্রুত একই স্থানে পুনরায় ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে নির্মাণকাজ শুরু করতে হবে। পাশাপাশি প্রশাসনকে যেকোনো বাধা কঠোরভাবে দমন করার আহ্বান জানান।

    মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান, মসজিদ নির্মাণে বাধাদানকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং নাগরপুরবাসীর ধর্মীয় আবেগ ও দাবি দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।

    এ বিষয়ে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে স্থানীয় সচেতন মহল আশা প্রকাশ করেছেন, প্রশাসন দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে নাগরপুরে শান্তি ও ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষা করবে এবং ধর্মপ্রাণ মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি বাস্তবায়নে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।











    নাগরপুরে মডেল মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর ভাঙচুরের প্রতিবাদে তৌহিদি জনতার বিক্ষোভ টাঙ্গাইলের নাগরপুর সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে মডেল মসজিদ নির্মাণ নিয়ে এলাকাজুড়ে চলছে তীব্র আলোচনার ঝড়। দীর্ঘদিনের দাবির পর কলেজ চত্বরে মসজিদ নির্মাণের সিদ্ধান্ত হলেও, সম্প্রতি ঘটে যাওয়া এক নিন্দনীয় ঘটনার ফলে এলাকাবাসীর মাঝে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। জানা গেছে, গত ২৮ জুন রাতে অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা রাতের আঁধারে নির্মাণাধীন মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তরটি ভেঙে ফেলে। এই ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে। অনেকেই এটিকে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত এবং একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন। ঘটনার প্রতিবাদে ২৯ জুন (রবিবার) সকাল ১১টায় নাগরপুর সরকারি কলেজ গেট সংলগ্ন এলাকায় বিক্ষোভ ও মানববন্ধনের আয়োজন করে তৌহিদি জনতা। এতে অংশ নেন শত শত ধর্মপ্রাণ মানুষ, বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন নাগরপুর বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম মোস্তফা গোলাম, নাগরপুর সরকারি কলেজের সাবেক জিএস নুরুজ্জামান রানা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. বাবুল মেহেদী, আ. রাজ্জাক, রাজীব আহমেদ, লাভলু মিয়া, মনসুর মিয়াসহ আরও অনেকে। বক্তারা বলেন, “সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে মডেল মসজিদ নির্মাণ আমাদের ঈমানি দাবি। এটি শুধু একটি ভবন নয়, বরং আমাদের ধর্মীয় অনুভূতির প্রতীক। যারা মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর ভেঙেছে, তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র সহ্য করা হবে না।” তারা আরও বলেন, দ্রুত একই স্থানে পুনরায় ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে নির্মাণকাজ শুরু করতে হবে। পাশাপাশি প্রশাসনকে যেকোনো বাধা কঠোরভাবে দমন করার আহ্বান জানান। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান, মসজিদ নির্মাণে বাধাদানকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং নাগরপুরবাসীর ধর্মীয় আবেগ ও দাবি দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। এ বিষয়ে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে স্থানীয় সচেতন মহল আশা প্রকাশ করেছেন, প্রশাসন দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে নাগরপুরে শান্তি ও ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষা করবে এবং ধর্মপ্রাণ মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি বাস্তবায়নে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।
    0 Comments 0 Shares 425 Views 0 Reviews
  • 0 Comments 0 Shares 190 Views 0 Reviews
  • টাংগাইল, নাগরপুর জমিদার বাড়ি।
    বর্তমানে নাগরপুর মহিলা কলেজ।
    টাংগাইল, নাগরপুর জমিদার বাড়ি। বর্তমানে নাগরপুর মহিলা কলেজ।
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 365 Views 0 Reviews











  • রবিবার (২২ জুন)নাগরপুর থানা এলাকায় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সমন্বয়ে একটি বিশেষ যৌথ অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানের পর নাগরপুর থানার শেষ সীমানা বারিন্দা বাজারে সাধারণ মানুষের উপস্থিতিতে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, মাদক, চাঁদাবাজি সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জনাব রফিকুল ইসলাম।











    রবিবার (২২ জুন)নাগরপুর থানা এলাকায় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সমন্বয়ে একটি বিশেষ যৌথ অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানের পর নাগরপুর থানার শেষ সীমানা বারিন্দা বাজারে সাধারণ মানুষের উপস্থিতিতে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, মাদক, চাঁদাবাজি সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জনাব রফিকুল ইসলাম।
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 402 Views 0 Reviews
  • Love
    2
    0 Comments 0 Shares 266 Views 0 Reviews
  • Love
    2
    0 Comments 0 Shares 267 Views 0 Reviews
More Stories
Eidok App https://eidok.com