• Like
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 61 Views 0 previzualizare
  • তুমি আমার কাছে সময়ের মতো, যার শুরু জানি কিন্তু শেষ জানার প্রয়োজন পড়ে না!'
    তুমি আমার কাছে সময়ের মতো, যার শুরু জানি কিন্তু শেষ জানার প্রয়োজন পড়ে না!'🌸💙
    Like
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 60 Views 0 previzualizare
  • কখনো ট্রাকের ধাক্কা জীবন চলে যাচ্ছে, কখনো অটো টেনে হিচড়ে নিচ্ছে আবার কখনো বাইকার ডকুমেন্ট দেখানোর ভয়ে গায়ের উপর তুলে দিয়ে পালিয়ে যাচ্ছে। এভাবেই প্রতিটি মুহুর্তে জীবন ঝুঁকি নিয়েই ডিউটিতে অবিচল ট্রাফিক সদস্যরা।

    তীব্র রোদে পিচঢালা রাস্তায় ২-৩ মিনিটেই ঘামে ভিজে যায় পুরো শরীর, আবার পরের মিনিটেই শুকিয়ে যায় সেই ঘামভেজা ইউনিফর্ম। কোলাহল, গরম, ধুলো কিংবা বৃষ্টি —কিছুই যেন তাদের থামাতে পারে না। একসময় শরীরে বাসা বাঁধে মা রা ত্ম ক রোগ, তবুও দমিয়ে যায় না তারা।

    ট্রাফিকে কর্মরত সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা 🫡
    কখনো ট্রাকের ধাক্কা জীবন চলে যাচ্ছে, কখনো অটো টেনে হিচড়ে নিচ্ছে আবার কখনো বাইকার ডকুমেন্ট দেখানোর ভয়ে গায়ের উপর তুলে দিয়ে পালিয়ে যাচ্ছে। এভাবেই প্রতিটি মুহুর্তে জীবন ঝুঁকি নিয়েই ডিউটিতে অবিচল ট্রাফিক সদস্যরা। তীব্র রোদে পিচঢালা রাস্তায় ২-৩ মিনিটেই ঘামে ভিজে যায় পুরো শরীর, আবার পরের মিনিটেই শুকিয়ে যায় সেই ঘামভেজা ইউনিফর্ম। কোলাহল, গরম, ধুলো কিংবা বৃষ্টি —কিছুই যেন তাদের থামাতে পারে না। একসময় শরীরে বাসা বাঁধে মা রা ত্ম ক রোগ, তবুও দমিয়ে যায় না তারা। ট্রাফিকে কর্মরত সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা 🫡❤️
    Like
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 136 Views 0 previzualizare
  • ১৯৪৮ সালে রাতের আঁধারে যে রাষ্ট্রটি জন্ম নিয়েছিল, তার জন্ম কেবল একটি রাষ্ট্র গঠনের জন্য নয়—একটি জাতির সর্বস্ব কেড়ে নেয়ার জন্য। ইতিহাস, আন্তর্জাতিক আইন, ধর্ম, মানবতা—সব কিছুকে চূর্ণ করে গঠিত সেই রাষ্ট্রটির নাম ইসরায়েল। আজ, ২০২৫ সালে দাঁড়িয়ে, আমরা যখন এই রাষ্ট্রের কর্মকাণ্ড দেখি, তখন এর প্রতি নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি রাখা এক ধরনের আত্মপ্রতারণা।

    ইতিহাসের পাতায় কারা ছিল আসল বাসিন্দা?

    ইসরায়েলের দাবিকৃত ভূমি, আজকের ফিলিস্তিন, হাজার বছরের ইতিহাসে বহু জাতি ও ধর্মের মানুষ দ্বারা শাসিত হয়েছে। তবে ইসলামী খিলাফত ও অটোমান শাসনামলে দীর্ঘ সময় ধরে এটি ছিল মুসলিম ও খ্রিস্টান আরবদের ভূমি। তারা এখানে জন্মেছে, বড় হয়েছে, দাফন হয়েছে। কিন্তু হঠাৎ করেই বাইরের থেকে আসা ইউরোপীয় ইহুদিদের একটি গোষ্ঠী এই জমির ওপর ধর্মীয় দাবিতে রাষ্ট্র দাবি করে।

    ইহুদি জাতির ধর্মগ্রন্থ "তোরাহ"-এর উপর ভর করে তাদের দাবিকে বৈধতা দিতে চেয়েছে জায়োনিস্টরা, অথচ তারা শতাব্দীর পর শতাব্দী সেই জমিতে অনুপস্থিত ছিল। এই প্রেক্ষাপটে ১৯৪৮ সালে যখন জাতিসংঘ "দুই রাষ্ট্র সমাধান" দেয়, ততক্ষণে ইহুদিরা কূটনৈতিক ও সামরিকভাবে সেই ভূমির বড় অংশ দখলে নিতে শুরু করেছে।

    উচ্ছেদ, গণহত্যা ও নিধনের একান্ত ইতিহাস

    ইসরায়েল রাষ্ট্র ঘোষণার পরে প্রায় ৮ লাখ ফিলিস্তিনিকে বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়। এরপর থেকেই শুরু হয় দমনপীড়ন, বসতবাড়ি গুঁড়িয়ে দেয়া, কৃষিজমি দখল, জল-বিদ্যুৎ-চিকিৎসা অবরোধ।

    ২০০৮ থেকে ২০২4 পর্যন্ত গাজার উপরে ইসরায়েল ৫টি বড় মাপের হামলা চালিয়েছে, যার মধ্যে ২০২৩-২৪ এর যুদ্ধ ছিল ইতিহাসের নৃশংসতম অধ্যায়। শুধুমাত্র এই যুদ্ধেই ৩৫ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যার অধিকাংশই নারী ও শিশু। শিশুর মুখে অক্সিজেনের পাইপ, ধ্বংসস্তূপে কাটা হাত-পা, মাটির নিচে চাপা পড়া পরিবার—এগুলো কেবল ট্র্যাজেডি নয়, বর্বরতা।

    আন্তর্জাতিক নীরবতা ও যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিমুখিতা

    ইসরায়েলের বর্বরতা আন্তর্জাতিকভাবে বারবার নিন্দিত হলেও, সেই রাষ্ট্রটির বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ আজও দেখা যায়নি। এর কারণ—ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় মিত্র। বছরে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সামরিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তা পায় তারা। কেন?

    ১. যুক্তরাষ্ট্রে ইহুদি লবি (AIPAC)-এর ব্যাপক প্রভাব। ২. মধ্যপ্রাচ্যের খনিজ সম্পদ নিয়ন্ত্রণের কৌশলগত প্রয়াস। ৩. মুসলিম বিশ্বের ঐক্যহীনতা ও পরনির্ভরতা।

    ইসরায়েল নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার নামে যেসব অপরাধ করে আসছে, সেগুলো এককথায় যুদ্ধাপরাধ। স্কুল, হাসপাতাল, সংবাদ অফিস বোমা মেরে গুঁড়িয়ে দেয়া কেবল "আত্মরক্ষা" হতে পারে না। এই একই যুক্তিতে যদি ফিলিস্তিন প্রতিরোধ করে, তখন তাদের বলা হয় "সন্ত্রাসী"।

    ধর্মের নামে রাজনীতি, মানবতার নামে ধোঁকা

    ইসরায়েলের অস্তিত্ব ধর্মের উপর ভিত্তি করে তৈরি, অথচ তাদের দমননীতির শিকার অধিকাংশ ফিলিস্তিনি মুসলমান ও খ্রিস্টান। ইসলাম, খ্রিস্টধর্ম বা ইহুদি ধর্ম—কোনোটিই শিশু হত্যা, বাড়ি ধ্বংস, খাদ্য অবরোধ সমর্থন করে না। তাই বোঝা যায়, ইসরায়েল ধর্ম নয়, শক্তি ও আধিপত্য-কে কেন্দ্র করে কাজ করছে।

    কীভাবে সাংবাদিকতা ও নৈতিকতার চোখে দেখা উচিত?

    একজন সাংবাদিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হলো নিরপেক্ষ থেকে সত্য তুলে ধরা। কিন্তু যখন একটি পক্ষ নিরন্তর মিথ্যা প্রচার করে, সাংবাদিকতার নিরপেক্ষতা তখন দাঁড়ায় অন্যায়ের পক্ষে মৌন সমর্থনের সমান।

    ইসরায়েল যদি সত্যিই আত্মরক্ষা করতো, তাহলে:

    কেন তারা ফিলিস্তিনিদের খাবার-পানি বন্ধ করে?

    কেন শিশুর মাথায় বুলেট বসায়?

    কেন তারা সারা বিশ্বের মুসলিমদের ইবাদতের স্থান আল-আকসায় আক্রমণ করে?


    এই প্রশ্নগুলো আজও বেহিসেবি।

    উপসংহার: সময় এসেছে মুখোশ খোলার

    ইসরায়েল এক ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র নয়। এটি একটি দখলদার রাষ্ট্র, একটি দমননীতি নির্ভর শাসনব্যবস্থা, একটি জাতিগত নিধনের নাম। এর পক্ষে দাঁড়ানো মানে মানবতা, সাংবাদিকতা, ইতিহাস ও ন্যায়বিচারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়া।

    আজ, সময় এসেছে জাতিসংঘ, ওআইসি, মুসলিম বিশ্ব, এমনকি মানবতা নির্ভর প্রতিটি মানুষ যেন জেগে ওঠে। ইসরায়েলকে আর ধোঁকার ছায়ায় ছাড় দেয়া যাবে না। সাংবাদিকতা যদি সত্যের পক্ষে দাঁড়াতে চায়, তাহলে প্রথম শব্দটি হোক—"দখলদার ইসরায়েল, মানবতার কলঙ্ক।"

    লেখক: আব্দুল্লাহ আল মামুন
    ১৯৪৮ সালে রাতের আঁধারে যে রাষ্ট্রটি জন্ম নিয়েছিল, তার জন্ম কেবল একটি রাষ্ট্র গঠনের জন্য নয়—একটি জাতির সর্বস্ব কেড়ে নেয়ার জন্য। ইতিহাস, আন্তর্জাতিক আইন, ধর্ম, মানবতা—সব কিছুকে চূর্ণ করে গঠিত সেই রাষ্ট্রটির নাম ইসরায়েল। আজ, ২০২৫ সালে দাঁড়িয়ে, আমরা যখন এই রাষ্ট্রের কর্মকাণ্ড দেখি, তখন এর প্রতি নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি রাখা এক ধরনের আত্মপ্রতারণা। ইতিহাসের পাতায় কারা ছিল আসল বাসিন্দা? ইসরায়েলের দাবিকৃত ভূমি, আজকের ফিলিস্তিন, হাজার বছরের ইতিহাসে বহু জাতি ও ধর্মের মানুষ দ্বারা শাসিত হয়েছে। তবে ইসলামী খিলাফত ও অটোমান শাসনামলে দীর্ঘ সময় ধরে এটি ছিল মুসলিম ও খ্রিস্টান আরবদের ভূমি। তারা এখানে জন্মেছে, বড় হয়েছে, দাফন হয়েছে। কিন্তু হঠাৎ করেই বাইরের থেকে আসা ইউরোপীয় ইহুদিদের একটি গোষ্ঠী এই জমির ওপর ধর্মীয় দাবিতে রাষ্ট্র দাবি করে। ইহুদি জাতির ধর্মগ্রন্থ "তোরাহ"-এর উপর ভর করে তাদের দাবিকে বৈধতা দিতে চেয়েছে জায়োনিস্টরা, অথচ তারা শতাব্দীর পর শতাব্দী সেই জমিতে অনুপস্থিত ছিল। এই প্রেক্ষাপটে ১৯৪৮ সালে যখন জাতিসংঘ "দুই রাষ্ট্র সমাধান" দেয়, ততক্ষণে ইহুদিরা কূটনৈতিক ও সামরিকভাবে সেই ভূমির বড় অংশ দখলে নিতে শুরু করেছে। উচ্ছেদ, গণহত্যা ও নিধনের একান্ত ইতিহাস ইসরায়েল রাষ্ট্র ঘোষণার পরে প্রায় ৮ লাখ ফিলিস্তিনিকে বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়। এরপর থেকেই শুরু হয় দমনপীড়ন, বসতবাড়ি গুঁড়িয়ে দেয়া, কৃষিজমি দখল, জল-বিদ্যুৎ-চিকিৎসা অবরোধ। ২০০৮ থেকে ২০২4 পর্যন্ত গাজার উপরে ইসরায়েল ৫টি বড় মাপের হামলা চালিয়েছে, যার মধ্যে ২০২৩-২৪ এর যুদ্ধ ছিল ইতিহাসের নৃশংসতম অধ্যায়। শুধুমাত্র এই যুদ্ধেই ৩৫ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যার অধিকাংশই নারী ও শিশু। শিশুর মুখে অক্সিজেনের পাইপ, ধ্বংসস্তূপে কাটা হাত-পা, মাটির নিচে চাপা পড়া পরিবার—এগুলো কেবল ট্র্যাজেডি নয়, বর্বরতা। আন্তর্জাতিক নীরবতা ও যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিমুখিতা ইসরায়েলের বর্বরতা আন্তর্জাতিকভাবে বারবার নিন্দিত হলেও, সেই রাষ্ট্রটির বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ আজও দেখা যায়নি। এর কারণ—ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় মিত্র। বছরে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সামরিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তা পায় তারা। কেন? ১. যুক্তরাষ্ট্রে ইহুদি লবি (AIPAC)-এর ব্যাপক প্রভাব। ২. মধ্যপ্রাচ্যের খনিজ সম্পদ নিয়ন্ত্রণের কৌশলগত প্রয়াস। ৩. মুসলিম বিশ্বের ঐক্যহীনতা ও পরনির্ভরতা। ইসরায়েল নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার নামে যেসব অপরাধ করে আসছে, সেগুলো এককথায় যুদ্ধাপরাধ। স্কুল, হাসপাতাল, সংবাদ অফিস বোমা মেরে গুঁড়িয়ে দেয়া কেবল "আত্মরক্ষা" হতে পারে না। এই একই যুক্তিতে যদি ফিলিস্তিন প্রতিরোধ করে, তখন তাদের বলা হয় "সন্ত্রাসী"। ধর্মের নামে রাজনীতি, মানবতার নামে ধোঁকা ইসরায়েলের অস্তিত্ব ধর্মের উপর ভিত্তি করে তৈরি, অথচ তাদের দমননীতির শিকার অধিকাংশ ফিলিস্তিনি মুসলমান ও খ্রিস্টান। ইসলাম, খ্রিস্টধর্ম বা ইহুদি ধর্ম—কোনোটিই শিশু হত্যা, বাড়ি ধ্বংস, খাদ্য অবরোধ সমর্থন করে না। তাই বোঝা যায়, ইসরায়েল ধর্ম নয়, শক্তি ও আধিপত্য-কে কেন্দ্র করে কাজ করছে। কীভাবে সাংবাদিকতা ও নৈতিকতার চোখে দেখা উচিত? একজন সাংবাদিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হলো নিরপেক্ষ থেকে সত্য তুলে ধরা। কিন্তু যখন একটি পক্ষ নিরন্তর মিথ্যা প্রচার করে, সাংবাদিকতার নিরপেক্ষতা তখন দাঁড়ায় অন্যায়ের পক্ষে মৌন সমর্থনের সমান। ইসরায়েল যদি সত্যিই আত্মরক্ষা করতো, তাহলে: কেন তারা ফিলিস্তিনিদের খাবার-পানি বন্ধ করে? কেন শিশুর মাথায় বুলেট বসায়? কেন তারা সারা বিশ্বের মুসলিমদের ইবাদতের স্থান আল-আকসায় আক্রমণ করে? এই প্রশ্নগুলো আজও বেহিসেবি। উপসংহার: সময় এসেছে মুখোশ খোলার ইসরায়েল এক ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র নয়। এটি একটি দখলদার রাষ্ট্র, একটি দমননীতি নির্ভর শাসনব্যবস্থা, একটি জাতিগত নিধনের নাম। এর পক্ষে দাঁড়ানো মানে মানবতা, সাংবাদিকতা, ইতিহাস ও ন্যায়বিচারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়া। আজ, সময় এসেছে জাতিসংঘ, ওআইসি, মুসলিম বিশ্ব, এমনকি মানবতা নির্ভর প্রতিটি মানুষ যেন জেগে ওঠে। ইসরায়েলকে আর ধোঁকার ছায়ায় ছাড় দেয়া যাবে না। সাংবাদিকতা যদি সত্যের পক্ষে দাঁড়াতে চায়, তাহলে প্রথম শব্দটি হোক—"দখলদার ইসরায়েল, মানবতার কলঙ্ক।" লেখক: আব্দুল্লাহ আল মামুন
    Like
    Love
    2
    0 Commentarii 0 Distribuiri 604 Views 0 previzualizare
  • আহারে রাকিব
    আহারে রাকিব 😜
    Like
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 64 Views 0 previzualizare
  • আগামী ৪৮ ঘন্টার ভিতর কি হতে পারে এটাই দেখার অপেক্ষায়।
    আমেরিকা ইসরায়েলের পক্ষে।
    অন্যদিকে পাকিস্তান,ইরান,কোরিয়া ,সৌদি,লেবানন,হামাস ইরানের পক্ষে।
    ইমারজেন্সি বৈঠক থেকে উঠে ট্রাম্প ওয়াশিংটনে চলে যাওয়া এটা বিশাল এক দিকে ইংগিত করে।
    অন্যদিকে ইরান বলছে ই/স/রা/ই/ল খালি করতে।
    ই/স/রা/ই/ল বলছে ইরান খালি করতে।
    সমীকরণ :-
    আমেরিকা যুদ্ধ করতে আসলে এই সুযোগে চিন,আর কোরিয়া আমেরিকাকে চরম ধোলাই দিবে।
    হামাস পাকিস্তান ,আফগানিস্তান ও ইরান মিলে ই/স/রা/ই/লকে মিশিয়ে দিবে।
    ফলাফল :- ই/ই/স/রা/ই/ল পুরোপুরি বিদ্ধস্ত হলে এমেরিকা একা হয়ে যাবে।
    ধোলাই খেয়ে সব ঘাটি নিয়ে লেজগুটিয়ে মিডেলিষ্ট থেকে পালাবে যেই ভাবে আ/ফ/গা/ন থেকে পালিয়েছে।
    এমনটাই হোক আশাবাদী।
    এই ধোলানিতে আব্রাহামবাদের অবসান ঘটবে।
    আল্লাহ মনের আশা পূরন করুক (আমীন) #highlightseveryone
    আগামী ৪৮ ঘন্টার ভিতর কি হতে পারে এটাই দেখার অপেক্ষায়। আমেরিকা ইসরায়েলের পক্ষে। অন্যদিকে পাকিস্তান,ইরান,কোরিয়া ,সৌদি,লেবানন,হামাস ইরানের পক্ষে। ইমারজেন্সি বৈঠক থেকে উঠে ট্রাম্প ওয়াশিংটনে চলে যাওয়া এটা বিশাল এক দিকে ইংগিত করে। অন্যদিকে ইরান বলছে ই/স/রা/ই/ল খালি করতে। ই/স/রা/ই/ল বলছে ইরান খালি করতে। সমীকরণ :- আমেরিকা যুদ্ধ করতে আসলে এই সুযোগে চিন,আর কোরিয়া আমেরিকাকে চরম ধোলাই দিবে। হামাস পাকিস্তান ,আফগানিস্তান ও ইরান মিলে ই/স/রা/ই/লকে মিশিয়ে দিবে। ফলাফল :- ই/ই/স/রা/ই/ল পুরোপুরি বিদ্ধস্ত হলে এমেরিকা একা হয়ে যাবে। ধোলাই খেয়ে সব ঘাটি নিয়ে লেজগুটিয়ে মিডেলিষ্ট থেকে পালাবে যেই ভাবে আ/ফ/গা/ন থেকে পালিয়েছে। এমনটাই হোক আশাবাদী। এই ধোলানিতে আব্রাহামবাদের অবসান ঘটবে। আল্লাহ মনের আশা পূরন করুক (আমীন) #highlightseveryone
    Like
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 63 Views 0 previzualizare
  • Yay
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 56 Views 0 previzualizare
  • Yay
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 71 Views 0 previzualizare
  • Like
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 55 Views 0 previzualizare
  • Yay
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 56 Views 0 previzualizare
Eidok App https://eidok.com