• নাইক্ষ্যংছড়ির জামছড়িতে মিয়ানমার লাগোয়া সীমান্তে
    স্থলমাইন বিস্ফোরণে 'পা' উপড়ে গুরুতর আহত যুবক
    কিছুক্ষণ আগে জামছড়ি মোঃ আরিফুল্লাহ এবং ডাকনাম বাদুল নামে পরিচিত বাড়ি জামছড়ি বাবা আর ছেলে মিলে **সীমান্তের ওপারে বাশ আনতে গিয়ে বাদল নামের ছেলের পা বিচ্ছিন্ন
    নাইক্ষ্যংছড়ির জামছড়িতে মিয়ানমার লাগোয়া সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে 'পা' উপড়ে গুরুতর আহত যুবক কিছুক্ষণ আগে জামছড়ি মোঃ আরিফুল্লাহ এবং ডাকনাম বাদুল নামে পরিচিত বাড়ি জামছড়ি বাবা আর ছেলে মিলে **সীমান্তের ওপারে বাশ আনতে গিয়ে বাদল নামের ছেলের পা বিচ্ছিন্ন
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 117 Visualizações 0 Anterior
  • আমেরিকা—একটি স্বাধীন রাষ্ট্র না ইসরায়েলের পদতলে নতজানু পরাশক্তি?
    কলামিস্ট: আব্দুল্লাহ আল মামুন

    বর্তমান বিশ্ব রাজনীতিতে সবচেয়ে বড় কৌতুক হলো এই যে, যারা অন্য দেশের ‘মানবাধিকার লঙ্ঘনের’ বিচারক সেজে ঘুরে বেড়ায়, তারাই নিজের চোখের সামনে ঘটে যাওয়া বর্বরতা, গণহত্যা এবং জাতিগত নিধনের বিরুদ্ধে নীরব থাকে—যদি সেই বর্বরতার পিছনে থাকে তাদের রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা।

    এই কৌতুকের প্রধান চরিত্র আজকের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
    আর মঞ্চপট? ইসরায়েল।

    ইসরায়েল নামের রাষ্ট্রটি যেন মার্কিন প্রশাসনের ওপর আরোপিত কোনো 'ধর্মীয় শত্রুতা ও শ্রেষ্ঠত্ববাদী' গোষ্ঠীর ইচ্ছার বাস্তব রূপ।
    বিশ্ববাসী যখন গাজার ধ্বংসস্তূপে মৃত শিশুদের মুখে রক্তের ছাপ দেখে আঁতকে উঠছে, তখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে 'ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার' নিয়ে প্রতিধ্বনি করছেন বার বার।
    কোনোদিন কি একবারও বলেছেন—"ফিলিস্তিনেরও বাঁচার অধিকার আছে"?

    আমেরিকা আজ আর মানবতার পক্ষে নয়, বরং একটি বিশেষ শ্রেণির দালালি করা রাষ্ট্রে রূপান্তরিত হয়েছে।
    সৌদি আরবের বিরুদ্ধে ‘খাশোগি হত্যাকাণ্ডে’ হুঁশিয়ারি দেয় যে দেশ, সেই দেশই যখন গাজায় একের পর এক গণহত্যার ভিডিও, শিশু হত্যার সরাসরি ফুটেজ দেখতে পায়—তখন নিশ্চুপ, নির্বিকার। কেন? কারণ খুনির নাম ইসরায়েল। আর খুনিকে পেছনে থেকে অস্ত্র, ডলার আর ভেটো দিয়ে আগলে রাখে আমেরিকাই।

    মার্কিন কংগ্রেস—ইসরায়েলি প্রভাবের বন্দি?
    বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সংসদ—মার্কিন কংগ্রেস। কিন্তু ইসরায়েলি লবিস্টদের সামনে তাদের অবস্থা যেন পুতুলের মতো।
    AIPAC, JINSA, ZOA—এমন লবিং গ্রুপগুলোর প্রভাবে কংগ্রেসে ইসরায়েলবিরোধী কোনো ন্যায্য প্রস্তাব টিকতেই পারে না।
    একজন কংগ্রেসম্যান যদি একবার বলেন, “ইসরায়েল যুদ্ধাপরাধ করছে”—তাকে সন্ত্রাসবাদী-সমর্থক, ইহুদি-বিদ্বেষী ট্যাগ দিয়ে চুপ করানো হয়।

    এটাই কী স্বাধীন মত প্রকাশ?

    যুদ্ধ অর্থনীতি: যেখানে শিশুদের লাশও শুধু পরিসংখ্যান
    আমেরিকা একদিকে বলে—"মানবাধিকার রক্ষা করতে হবে" আর অন্যদিকে বছরে ৩.৮ বিলিয়ন ডলার সামরিক সহায়তা পাঠায় সেই ইসরায়েলের হাতে, যে রাষ্ট্র দিনের পর দিন ফিলিস্তিনিদের জমি দখল করে, ঘরবাড়ি গুঁড়িয়ে দেয়, আর শিশুদের রক্তে মাটি রাঙায়।

    এই সহায়তা আসলে "সহায়তা" না—বরং এটা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় যুদ্ধ অর্থনীতির খেলা।

    জাতিসংঘে ভেটোর অপব্যবহার
    ১৯৪৫ সালে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল বিশ্বশান্তির লক্ষ্যে। কিন্তু আমেরিকা আজ এই সংস্থাকে নিজের রাজনৈতিক হাতিয়ার বানিয়ে ফেলেছে।
    যখনই কোনো দেশ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ন্যায্য দাবি তোলে—আমেরিকা সেখানে ভেটো দিয়ে ইসরায়েলকে রক্ষা করে।
    গণহত্যা চলতে থাকুক—তাতে কিছু যায় আসে না, ইসরায়েল যেন নিরাপদ থাকে, এটিই আমেরিকার আসল নীতি।

    ফিলিস্তিনি শিশুদের কান্না কি আমেরিকার কানে পৌঁছায় না?
    প্রতিটি শিশু হত্যার দৃশ্য আমেরিকার প্রশাসন দেখে—জানে—কিন্তু চুপ থাকে।
    তাদের নৈতিকতা তখন ঘুমিয়ে যায়।
    তাদের নীতিনৈতিকতা তখন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বন্দি হয়ে পড়ে।
    তাদের বিবেক তখন তেল, গ্যাস, এবং লবিং ডলারের পায়ের নিচে পিষ্ট হয়।

    আমেরিকার ভণ্ডামি আজ আর লুকিয়ে রাখা যাচ্ছে না।
    বিশ্ববাসী বুঝে গেছে—এই রাষ্ট্র ‘গণতন্ত্রের পূজারী’ নয়, বরং ক্ষমতার পূজারী।
    এবং ইসরায়েল সেই ক্ষমতার অন্যতম গোপন শিরোমণি।

    এখন প্রশ্ন হলো—আমেরিকা কি সত্যিই একটি স্বাধীন রাষ্ট্র?
    নাকি একটি বিশেষ জাতিগোষ্ঠীর হাতে ‘আধুনিক জিম্মি রাষ্ট্র’?

    মানবতা আজ রক্তাক্ত।
    পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাষ্ট্র আমেরিকা আজ মানবাধিকারের নামে যে ছদ্মবেশ পরে ঘুরে বেড়ায়—তার মুখোশ খুলে গেছে।

    আমরা এই মুখোশচ্যুত, নৈতিকতা-হীন রাষ্ট্রের নোংরা ইতিহাস লিখে রাখব—তাদের নীরবতা, তাদের পক্ষপাতিত্ব, তাদের ভণ্ডামির বিরুদ্ধে।
    আমেরিকা—একটি স্বাধীন রাষ্ট্র না ইসরায়েলের পদতলে নতজানু পরাশক্তি? কলামিস্ট: আব্দুল্লাহ আল মামুন বর্তমান বিশ্ব রাজনীতিতে সবচেয়ে বড় কৌতুক হলো এই যে, যারা অন্য দেশের ‘মানবাধিকার লঙ্ঘনের’ বিচারক সেজে ঘুরে বেড়ায়, তারাই নিজের চোখের সামনে ঘটে যাওয়া বর্বরতা, গণহত্যা এবং জাতিগত নিধনের বিরুদ্ধে নীরব থাকে—যদি সেই বর্বরতার পিছনে থাকে তাদের রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা। এই কৌতুকের প্রধান চরিত্র আজকের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আর মঞ্চপট? ইসরায়েল। ইসরায়েল নামের রাষ্ট্রটি যেন মার্কিন প্রশাসনের ওপর আরোপিত কোনো 'ধর্মীয় শত্রুতা ও শ্রেষ্ঠত্ববাদী' গোষ্ঠীর ইচ্ছার বাস্তব রূপ। বিশ্ববাসী যখন গাজার ধ্বংসস্তূপে মৃত শিশুদের মুখে রক্তের ছাপ দেখে আঁতকে উঠছে, তখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে 'ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার' নিয়ে প্রতিধ্বনি করছেন বার বার। কোনোদিন কি একবারও বলেছেন—"ফিলিস্তিনেরও বাঁচার অধিকার আছে"? আমেরিকা আজ আর মানবতার পক্ষে নয়, বরং একটি বিশেষ শ্রেণির দালালি করা রাষ্ট্রে রূপান্তরিত হয়েছে। সৌদি আরবের বিরুদ্ধে ‘খাশোগি হত্যাকাণ্ডে’ হুঁশিয়ারি দেয় যে দেশ, সেই দেশই যখন গাজায় একের পর এক গণহত্যার ভিডিও, শিশু হত্যার সরাসরি ফুটেজ দেখতে পায়—তখন নিশ্চুপ, নির্বিকার। কেন? কারণ খুনির নাম ইসরায়েল। আর খুনিকে পেছনে থেকে অস্ত্র, ডলার আর ভেটো দিয়ে আগলে রাখে আমেরিকাই। মার্কিন কংগ্রেস—ইসরায়েলি প্রভাবের বন্দি? বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সংসদ—মার্কিন কংগ্রেস। কিন্তু ইসরায়েলি লবিস্টদের সামনে তাদের অবস্থা যেন পুতুলের মতো। AIPAC, JINSA, ZOA—এমন লবিং গ্রুপগুলোর প্রভাবে কংগ্রেসে ইসরায়েলবিরোধী কোনো ন্যায্য প্রস্তাব টিকতেই পারে না। একজন কংগ্রেসম্যান যদি একবার বলেন, “ইসরায়েল যুদ্ধাপরাধ করছে”—তাকে সন্ত্রাসবাদী-সমর্থক, ইহুদি-বিদ্বেষী ট্যাগ দিয়ে চুপ করানো হয়। এটাই কী স্বাধীন মত প্রকাশ? যুদ্ধ অর্থনীতি: যেখানে শিশুদের লাশও শুধু পরিসংখ্যান আমেরিকা একদিকে বলে—"মানবাধিকার রক্ষা করতে হবে" আর অন্যদিকে বছরে ৩.৮ বিলিয়ন ডলার সামরিক সহায়তা পাঠায় সেই ইসরায়েলের হাতে, যে রাষ্ট্র দিনের পর দিন ফিলিস্তিনিদের জমি দখল করে, ঘরবাড়ি গুঁড়িয়ে দেয়, আর শিশুদের রক্তে মাটি রাঙায়। এই সহায়তা আসলে "সহায়তা" না—বরং এটা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় যুদ্ধ অর্থনীতির খেলা। জাতিসংঘে ভেটোর অপব্যবহার ১৯৪৫ সালে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল বিশ্বশান্তির লক্ষ্যে। কিন্তু আমেরিকা আজ এই সংস্থাকে নিজের রাজনৈতিক হাতিয়ার বানিয়ে ফেলেছে। যখনই কোনো দেশ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ন্যায্য দাবি তোলে—আমেরিকা সেখানে ভেটো দিয়ে ইসরায়েলকে রক্ষা করে। গণহত্যা চলতে থাকুক—তাতে কিছু যায় আসে না, ইসরায়েল যেন নিরাপদ থাকে, এটিই আমেরিকার আসল নীতি। ফিলিস্তিনি শিশুদের কান্না কি আমেরিকার কানে পৌঁছায় না? প্রতিটি শিশু হত্যার দৃশ্য আমেরিকার প্রশাসন দেখে—জানে—কিন্তু চুপ থাকে। তাদের নৈতিকতা তখন ঘুমিয়ে যায়। তাদের নীতিনৈতিকতা তখন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বন্দি হয়ে পড়ে। তাদের বিবেক তখন তেল, গ্যাস, এবং লবিং ডলারের পায়ের নিচে পিষ্ট হয়। আমেরিকার ভণ্ডামি আজ আর লুকিয়ে রাখা যাচ্ছে না। বিশ্ববাসী বুঝে গেছে—এই রাষ্ট্র ‘গণতন্ত্রের পূজারী’ নয়, বরং ক্ষমতার পূজারী। এবং ইসরায়েল সেই ক্ষমতার অন্যতম গোপন শিরোমণি। এখন প্রশ্ন হলো—আমেরিকা কি সত্যিই একটি স্বাধীন রাষ্ট্র? নাকি একটি বিশেষ জাতিগোষ্ঠীর হাতে ‘আধুনিক জিম্মি রাষ্ট্র’? মানবতা আজ রক্তাক্ত। পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাষ্ট্র আমেরিকা আজ মানবাধিকারের নামে যে ছদ্মবেশ পরে ঘুরে বেড়ায়—তার মুখোশ খুলে গেছে। আমরা এই মুখোশচ্যুত, নৈতিকতা-হীন রাষ্ট্রের নোংরা ইতিহাস লিখে রাখব—তাদের নীরবতা, তাদের পক্ষপাতিত্ব, তাদের ভণ্ডামির বিরুদ্ধে।
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 295 Visualizações 0 Anterior
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রেস দিয়ে পাস করার সকল ইতিহাস ডিগ্রি ৩য় বর্ষ (২০১৯-২০) আপনারাও পড়বেন।

    ময়মনসিংহ তারাকান্দা উপজেলা তারাকান্দা সরকারি ডিগ্রী কলেজের ছাত্র ফোন তালুকদার জানাই যে
    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রেস নিয়ে ইতিহাসঃ করোনা মহামারী, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও জুলাই বিপ্লবের কারণে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা জীবন দীর্ঘ হওয়ায় তাদের আকুল আবেদনের প্রেক্ষিতে গ্রেস মার্ক দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
    ২০২১ সালের মাস্টার্স শেষ পর্বকে ২৬ জানুয়ারি, ২০২২ সালের অনার্স ৪র্থ বর্ষকে
    ১৮ মার্চ, ২০২২ সালের অনার্স ৩য় বর্ষকে
    ২৩ এপ্রিল, ২০২১ সালের প্রিলিমিনারী টু মাস্টার্সকে ২৬মে,
    ১ সাবজেক্ট করে গ্রেস দিয়ে পাস দেওয়া হয়েছে।

    এখন প্রশ্ন ডিগ্রি ৩য় বর্ষ (২০১৯-২০) নিয়ে। এ সেশনের কি অপরাধ হলো যে আমাদেরকে গ্রেস মার্ক দেওয়া যাচ্ছে না।
    কাজেই,
    @everyone ** প্রিয় সহপাঠী বন্ধুগণ একাধিক পর্যালোচনা ভিত্তিতে আমাদের অনশণ তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।

    তারিখ: ২৩ জুন (সোমবার)
    সময়: সকাল ৯:০০ টা থেকে।
    স্থান: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর।
    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রেস দিয়ে পাস করার সকল ইতিহাস ডিগ্রি ৩য় বর্ষ (২০১৯-২০) আপনারাও পড়বেন। ময়মনসিংহ তারাকান্দা উপজেলা তারাকান্দা সরকারি ডিগ্রী কলেজের ছাত্র ফোন তালুকদার জানাই যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রেস নিয়ে ইতিহাসঃ করোনা মহামারী, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও জুলাই বিপ্লবের কারণে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা জীবন দীর্ঘ হওয়ায় তাদের আকুল আবেদনের প্রেক্ষিতে গ্রেস মার্ক দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। ২০২১ সালের মাস্টার্স শেষ পর্বকে ২৬ জানুয়ারি, ২০২২ সালের অনার্স ৪র্থ বর্ষকে ১৮ মার্চ, ২০২২ সালের অনার্স ৩য় বর্ষকে ২৩ এপ্রিল, ২০২১ সালের প্রিলিমিনারী টু মাস্টার্সকে ২৬মে, ১ সাবজেক্ট করে গ্রেস দিয়ে পাস দেওয়া হয়েছে। এখন প্রশ্ন ডিগ্রি ৩য় বর্ষ (২০১৯-২০) নিয়ে। এ সেশনের কি অপরাধ হলো যে আমাদেরকে গ্রেস মার্ক দেওয়া যাচ্ছে না। কাজেই, @everyone ** প্রিয় সহপাঠী বন্ধুগণ একাধিক পর্যালোচনা ভিত্তিতে আমাদের অনশণ তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। তারিখ: ২৩ জুন (সোমবার) সময়: সকাল ৯:০০ টা থেকে। স্থান: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর।
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 94 Visualizações 0 Anterior
  • শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন
    .
    .
    .
    ..
    .
    .
    .

    #kundalibhagya #bhagyalakshmi #Radhamohan #lakshmibhagya #kumkumbhagya #kaisemujhetummilgaye #pyaarkapehlaadhyayshivshakti #jagriti #vasudha #basitnasakhwaab
    #kundalibhagyatodayepisode #bhagyalakshmifullepisode #Radhamohannewepisode #lakshmibhagyatodayepisode #kumkumbhagyafullepisode #jagrititodayepisode #vasudhanewepisode #todayepisode #fullepisode #newepisode #viral #indianserial #serial
    শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন . . . .. . . . #kundalibhagya #bhagyalakshmi #Radhamohan #lakshmibhagya #kumkumbhagya #kaisemujhetummilgaye #pyaarkapehlaadhyayshivshakti #jagriti #vasudha #basitnasakhwaab #kundalibhagyatodayepisode #bhagyalakshmifullepisode #Radhamohannewepisode #lakshmibhagyatodayepisode #kumkumbhagyafullepisode #jagrititodayepisode #vasudhanewepisode #todayepisode #fullepisode #newepisode #viral #indianserial #serial
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 5K Visualizações 0 Anterior
  • ভালুকায় শ্রমজীবী মানুষের পাশে 'কুলিং সেন্টার' উদ্বোধন


    ভালুকা, ময়মনসিংহ: তীব্র তাপদাহে বিপর্যস্ত শ্রমজীবী মানুষের স্বস্তি দিতে ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় একটি 'কুলিং সেন্টার' উদ্বোধন করা হয়েছে। রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, কর্মজীবী নারী সংগঠন কর্তৃক পরিচালিত এই কুলিং সেন্টারটি আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করেছে। বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক শ্রমিক অধিকার ও সামাজিক সুরক্ষা বিষয়ে সচেতনতা তৈরির অংশ হিসেবে এই মানবিক উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
    উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভরাডোবা ইউনিয়নের প্রশাসক ও সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সাইদুর রহমান, কর্মজীবী নারীর মনিটরিং অফিসার মমিনুর রহমান, কুলিং সেন্টার ম্যানেজার মোঃ ইউনুস, ফিল্ড মোবিলাইজার মোঃ হাসিবুল হাসান ও হুমাইয়রা আক্তার, সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
    এই কুলিং সেন্টারে শ্রমজীবী মানুষের জন্য নিম্নলিখিত সুবিধাগুলো উপলব্ধ রয়েছে:
    ঠান্ডা ও বিশুদ্ধ পানীয় জল
    ওরস্যালাইন ও গ্লুকোজ
    শরীরের তাপমাত্রা ও রক্তচাপ পরিমাপের ব্যবস্থা
    প্রাথমিক চিকিৎসা ও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে রেফারেলের ব্যবস্থা
    ছায়াযুক্ত এবং ফ্যান-সমৃদ্ধ বিশ্রামস্থল
    শ্রমিকদের জন্য সামাজিক সুরক্ষা বিষয়ে পরামর্শ
    বক্তারা এই উদ্যোগকে একটি মানবিক প্রচেষ্টা হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, "এই কুলিং সেন্টার কেবল একটি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র নয়, এটি শ্রমজীবী মানুষের মর্যাদা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার সংগ্রামের একটি অংশ।"
    কর্মজীবী নারীর মনিটরিং অফিসার মমিনুর রহমান মমিন জানান, এই সেবাটি বিশেষভাবে দিনমজুর, রিকশাচালক, পরিবহন শ্রমিক, নারী শ্রমিকসহ সকল পেশার খেটে খাওয়া মানুষের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। তিনি আরও উল্লেখ করেন যে এই সেবা জুলাই মাস পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।
    স্থানীয় জনগণ এই উদ্যোগকে উষ্ণভাবে স্বাগত জানিয়েছে এবং তাদের মুখে কৃতজ্ঞতা ও প্রশংসার কথা শোনা গেছে। উল্লেখ্য, "কর্মজীবী নারী" ভালুকা উপজেলার ভরাডোবা ইউনিয়নে অভ্যন্তরীণ অভিবাসী শ্রমিকদের শোভন কাজ ও সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা পিপলস কারেজ ইন্টারন্যাশনাল-এর অর্থায়নে বাস্তবায়ন করছে।
    ভালুকায় শ্রমজীবী মানুষের পাশে 'কুলিং সেন্টার' উদ্বোধন ভালুকা, ময়মনসিংহ: তীব্র তাপদাহে বিপর্যস্ত শ্রমজীবী মানুষের স্বস্তি দিতে ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় একটি 'কুলিং সেন্টার' উদ্বোধন করা হয়েছে। রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, কর্মজীবী নারী সংগঠন কর্তৃক পরিচালিত এই কুলিং সেন্টারটি আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করেছে। বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক শ্রমিক অধিকার ও সামাজিক সুরক্ষা বিষয়ে সচেতনতা তৈরির অংশ হিসেবে এই মানবিক উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভরাডোবা ইউনিয়নের প্রশাসক ও সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সাইদুর রহমান, কর্মজীবী নারীর মনিটরিং অফিসার মমিনুর রহমান, কুলিং সেন্টার ম্যানেজার মোঃ ইউনুস, ফিল্ড মোবিলাইজার মোঃ হাসিবুল হাসান ও হুমাইয়রা আক্তার, সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। এই কুলিং সেন্টারে শ্রমজীবী মানুষের জন্য নিম্নলিখিত সুবিধাগুলো উপলব্ধ রয়েছে: ঠান্ডা ও বিশুদ্ধ পানীয় জল ওরস্যালাইন ও গ্লুকোজ শরীরের তাপমাত্রা ও রক্তচাপ পরিমাপের ব্যবস্থা প্রাথমিক চিকিৎসা ও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে রেফারেলের ব্যবস্থা ছায়াযুক্ত এবং ফ্যান-সমৃদ্ধ বিশ্রামস্থল শ্রমিকদের জন্য সামাজিক সুরক্ষা বিষয়ে পরামর্শ বক্তারা এই উদ্যোগকে একটি মানবিক প্রচেষ্টা হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, "এই কুলিং সেন্টার কেবল একটি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র নয়, এটি শ্রমজীবী মানুষের মর্যাদা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার সংগ্রামের একটি অংশ।" কর্মজীবী নারীর মনিটরিং অফিসার মমিনুর রহমান মমিন জানান, এই সেবাটি বিশেষভাবে দিনমজুর, রিকশাচালক, পরিবহন শ্রমিক, নারী শ্রমিকসহ সকল পেশার খেটে খাওয়া মানুষের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। তিনি আরও উল্লেখ করেন যে এই সেবা জুলাই মাস পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। স্থানীয় জনগণ এই উদ্যোগকে উষ্ণভাবে স্বাগত জানিয়েছে এবং তাদের মুখে কৃতজ্ঞতা ও প্রশংসার কথা শোনা গেছে। উল্লেখ্য, "কর্মজীবী নারী" ভালুকা উপজেলার ভরাডোবা ইউনিয়নে অভ্যন্তরীণ অভিবাসী শ্রমিকদের শোভন কাজ ও সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা পিপলস কারেজ ইন্টারন্যাশনাল-এর অর্থায়নে বাস্তবায়ন করছে।
    Like
    2
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 127 Visualizações 0 Anterior
  • " ভালুকায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার, আত্মহত্যা বলে ধারণা "
    ভালুকা, ময়মনসিংহ – ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশ থেকে নাজমুল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার সকালে জামিরদিয়া এলাকার এলএক্স ইস্কয়ার কোম্পানির সামনে থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
    নিহত নাজমুল ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার পলাশকান্দা গ্রামের মৃত রুহুল আমীনের ছেলে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নাজমুলের স্ত্রী মারিয়া আক্তারকে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
    পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মারিয়া আক্তার গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার জয়নাবাজার এলাকার তাজ উদ্দিনের বাসায় চার মাস ধরে ভাড়া থেকে এলএক্স ইস্কায়ার কোম্পানিতে চাকরি করেন। এই দম্পতির মধ্যে পারিবারিক কলহ চলছিল এবং নাজমুল আলাদা একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন।
    শনিবার রাতে নাজমুল তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে এলএক্স ইস্কায়ার কোম্পানির সামনে যান। এ সময় দুজনের মধ্যে ঝগড়া হয়। এরপর মারিয়া সেখান থেকে চলে যান। রোববার সকালে স্থানীয়রা মহাসড়কের পাশে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে।
    ভালুকা মডেল থানার এসআই আব্দুল বারেক বলেন, "লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হবে।" তিনি আরও বলেন, "প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, নাজমুল বিষপানে আত্মহত্যা করেছেন, কারণ তার মুখ থেকে বিষের গন্ধ বের হচ্ছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়া গেলে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিতভাবে বলা যাবে।"
    " ভালুকায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার, আত্মহত্যা বলে ধারণা " ভালুকা, ময়মনসিংহ – ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশ থেকে নাজমুল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার সকালে জামিরদিয়া এলাকার এলএক্স ইস্কয়ার কোম্পানির সামনে থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত নাজমুল ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার পলাশকান্দা গ্রামের মৃত রুহুল আমীনের ছেলে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নাজমুলের স্ত্রী মারিয়া আক্তারকে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মারিয়া আক্তার গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার জয়নাবাজার এলাকার তাজ উদ্দিনের বাসায় চার মাস ধরে ভাড়া থেকে এলএক্স ইস্কায়ার কোম্পানিতে চাকরি করেন। এই দম্পতির মধ্যে পারিবারিক কলহ চলছিল এবং নাজমুল আলাদা একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন। শনিবার রাতে নাজমুল তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে এলএক্স ইস্কায়ার কোম্পানির সামনে যান। এ সময় দুজনের মধ্যে ঝগড়া হয়। এরপর মারিয়া সেখান থেকে চলে যান। রোববার সকালে স্থানীয়রা মহাসড়কের পাশে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। ভালুকা মডেল থানার এসআই আব্দুল বারেক বলেন, "লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হবে।" তিনি আরও বলেন, "প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, নাজমুল বিষপানে আত্মহত্যা করেছেন, কারণ তার মুখ থেকে বিষের গন্ধ বের হচ্ছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়া গেলে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিতভাবে বলা যাবে।"
    Like
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 216 Visualizações 0 Anterior
  • সাভারে দগ্ধ নারী পোষাক শ্রমিকের পাশে দাড়ালেন বিএনপি নেতা খোরশেদ আলম

    সাভারে আগুনে দগ্ধ হওয়া নারী পোষাক শ্রমিক মায়ার চিকিৎসা সেবায় আর্থিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিলেন ঢাকা জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক ও সাভার পৌর মেয়র প্রার্থী লায়ন মোঃ খোরশেদ আলম। 

    শনিবার রাত নয়টার দিকে গনমাধ্যম কর্মীদের কাছ থেকে খবর পেয়ে তাৎক্ষনিক পোষাক শ্রমিক মায়ার ভাড়াকৃত বাসায় ছুটে যান তিনি।

    পৌর এলাকার বনপুকুরে পোষাক শ্রমিক মায়ার ভাড়াকৃত বাসায় ছুটে গিয়ে প্রথমে তার শারীরিক অবস্থার খোঁজ খবর নেন। এবং মায়ার অভিভাবকদের মায়ার চিকিৎসার ব্যপারে পরামর্শ দেন। 

    পরে মায়ার চিকিৎসা সেবায় তার স্বামীর হাতে নগদ অর্থ তুলে দেন খোরশেদ আলম। 

    এসময় সাংবাদিকদের সাথে আলাপ কালে খোরশেদ আলম বলেন,আমৃত্যু পর্যন্ত তিনি গরিব অসহায় দুস্থ মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখবেন। কারণ,বিগত আওয়ামী সরকারের আমলে তার উপর অত্যাচারের একটি ষ্টীম রোলার চালানো হয়েছিলো। একের পর এক মামলা দিয়ে যখন তাকে ঘর ছাড়া করেছিলেন তখন তিনি এই গরিব অসহায় মানুষের আশ্রয়ে আত্ম গোপনে নিজের প্রাণ রক্ষা করেছিলেন। তারপর থেকেই তিনি গরিব অসহায় দুস্থ মানুষের মাঝে নিজেকে উৎসর্গ করে দিয়েছেন।

    এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন,সাভার পৌর ৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী রাশেদুজ্জামান বাচ্চু,৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী মোশারফ হোসেন মোল্লা,পাথালিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি হযরত আলী ও পৌর বিএনপির খান মজলিশ বাবুসহ বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

    উল্লেখ্য, এর আগে মায়া নিজ ভাড়াকৃত বাসায় রান্নার কাজ করতে গিয়ে গ্যাস সিলিন্ডার থেকে সৃষ্ট হওয়া আগুনে তার শরীরের নিচের অংশ দগ্ধ হয়।
    সাভারে দগ্ধ নারী পোষাক শ্রমিকের পাশে দাড়ালেন বিএনপি নেতা খোরশেদ আলম সাভারে আগুনে দগ্ধ হওয়া নারী পোষাক শ্রমিক মায়ার চিকিৎসা সেবায় আর্থিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিলেন ঢাকা জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক ও সাভার পৌর মেয়র প্রার্থী লায়ন মোঃ খোরশেদ আলম।  শনিবার রাত নয়টার দিকে গনমাধ্যম কর্মীদের কাছ থেকে খবর পেয়ে তাৎক্ষনিক পোষাক শ্রমিক মায়ার ভাড়াকৃত বাসায় ছুটে যান তিনি। পৌর এলাকার বনপুকুরে পোষাক শ্রমিক মায়ার ভাড়াকৃত বাসায় ছুটে গিয়ে প্রথমে তার শারীরিক অবস্থার খোঁজ খবর নেন। এবং মায়ার অভিভাবকদের মায়ার চিকিৎসার ব্যপারে পরামর্শ দেন।  পরে মায়ার চিকিৎসা সেবায় তার স্বামীর হাতে নগদ অর্থ তুলে দেন খোরশেদ আলম।  এসময় সাংবাদিকদের সাথে আলাপ কালে খোরশেদ আলম বলেন,আমৃত্যু পর্যন্ত তিনি গরিব অসহায় দুস্থ মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখবেন। কারণ,বিগত আওয়ামী সরকারের আমলে তার উপর অত্যাচারের একটি ষ্টীম রোলার চালানো হয়েছিলো। একের পর এক মামলা দিয়ে যখন তাকে ঘর ছাড়া করেছিলেন তখন তিনি এই গরিব অসহায় মানুষের আশ্রয়ে আত্ম গোপনে নিজের প্রাণ রক্ষা করেছিলেন। তারপর থেকেই তিনি গরিব অসহায় দুস্থ মানুষের মাঝে নিজেকে উৎসর্গ করে দিয়েছেন। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন,সাভার পৌর ৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী রাশেদুজ্জামান বাচ্চু,৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী মোশারফ হোসেন মোল্লা,পাথালিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি হযরত আলী ও পৌর বিএনপির খান মজলিশ বাবুসহ বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, এর আগে মায়া নিজ ভাড়াকৃত বাসায় রান্নার কাজ করতে গিয়ে গ্যাস সিলিন্ডার থেকে সৃষ্ট হওয়া আগুনে তার শরীরের নিচের অংশ দগ্ধ হয়।
    Like
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 485 Visualizações 0 Anterior
  • What Will Be the Next 48 Hours of Iran Israel War, Who Will Win?
    🔥 What Will Be the Next 48 Hours of Iran Israel War, Who Will Win? 🔥
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 1K Visualizações 0 Anterior
  • হোমনায় উপকার ভোগীদের সাথে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় যুগ্ম- সচিবের মতবিনিময়

    ন্যাশনাল ডিফেন্স কোর্সের (এনডিসির) আওতায় সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে মাঠ পর্যায়ে বিধবা, প্রতিবন্ধি ও বয়স্ক ভাতা পাওয়া উপকার ভোগীদের সাথে মতবিনিময় সভা করেছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম- সচিব এসএম নজরুল ইসলাম। গতকাল শনিবার বিকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ক্ষেমালিকা চাকমার সভাপতিত্বে এতে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সাংবাদিক, সমাজসেবা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা - কর্মচারী ও স্থানীয় গণ্যমান্যব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। এতে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন উপজেলা সহকারী সমাজসেবা অফিসার মোহাম্মদ রইস উদ্দিন, হোমনা থানা ক্লাবের সভাপতি মো.কামাল হোসেন, ঘাড়মোড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. শাজাহান মোল্লা, ভাষানিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. সাদেক সরকার, হোমনা উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আক্তার হোসেন ও সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মোরশিদ আলম, সমাজ সেবা অফিসের
    সুপারভাইজার মো. মতিউর রহমান, আসাদপুর ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. শিব্বির আহমেদ, অ্যাডভোকেট মো. আমজাদ হোসেন সরকার উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি মোহাম্মদ সাইজ উদ্দিন সাজু প্রমুখ। পরে তিনি উপজেলার ঘাগুটিয়া ও আসাদপুর ইউনিয়নের মাঠ পর্যায়ে ভাতা পাওয়া উপকার ভোগীদের সাথে মতবিনিময় করেন।
    হোমনায় উপকার ভোগীদের সাথে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় যুগ্ম- সচিবের মতবিনিময় ন্যাশনাল ডিফেন্স কোর্সের (এনডিসির) আওতায় সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে মাঠ পর্যায়ে বিধবা, প্রতিবন্ধি ও বয়স্ক ভাতা পাওয়া উপকার ভোগীদের সাথে মতবিনিময় সভা করেছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম- সচিব এসএম নজরুল ইসলাম। গতকাল শনিবার বিকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ক্ষেমালিকা চাকমার সভাপতিত্বে এতে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সাংবাদিক, সমাজসেবা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা - কর্মচারী ও স্থানীয় গণ্যমান্যব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। এতে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন উপজেলা সহকারী সমাজসেবা অফিসার মোহাম্মদ রইস উদ্দিন, হোমনা থানা ক্লাবের সভাপতি মো.কামাল হোসেন, ঘাড়মোড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. শাজাহান মোল্লা, ভাষানিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. সাদেক সরকার, হোমনা উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আক্তার হোসেন ও সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মোরশিদ আলম, সমাজ সেবা অফিসের সুপারভাইজার মো. মতিউর রহমান, আসাদপুর ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. শিব্বির আহমেদ, অ্যাডভোকেট মো. আমজাদ হোসেন সরকার উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি মোহাম্মদ সাইজ উদ্দিন সাজু প্রমুখ। পরে তিনি উপজেলার ঘাগুটিয়া ও আসাদপুর ইউনিয়নের মাঠ পর্যায়ে ভাতা পাওয়া উপকার ভোগীদের সাথে মতবিনিময় করেন।
    Like
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 118 Visualizações 0 Anterior
  • 0 Comentários 0 Compartilhamentos 166 Visualizações 0 Anterior
Eidok App https://eidok.com