অভিযোগ: ফেসবুক বাকস্বাধীনতা পুরোপুরি হরণ করছে?

বাংলাদেশসহ বিশ্বের বহু দেশে সম্প্রতি ফেসবুকের বিরুদ্ধে একটি গুরুতর অভিযোগ উঠেছে—তারা পরিকল্পিতভাবে ব্যবহারকারীদের মতপ্রকাশের অধিকার খর্ব করছে।
বিশেষ করে যারা সরকারের সমালোচনা করে, মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিবাদ করে, বা রাজনৈতিক সত্য তুলে ধরে—তাদের কনটেন্ট ‍আবারও এবং আবারও "Community Guidelines Violation" বলে মুছে ফেলা হয়, এমনকি অনেকের অ্যাকাউন্টই স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যায়।


1. ২০২৪ সালে বাংলাদেশের একাধিক সাংবাদিক ও ইউটিউবার অভিযোগ করেন—তারা রাষ্ট্রীয় দুর্নীতি, গুম, বা রাজনৈতিক নিপীড়নের বিষয়ে সত্যভিত্তিক পোস্ট দিলে ফেসবুক তাদের কনটেন্ট মুছে দেয় অথবা শ্যাডো ব্যান করে।


2. আন্তর্জাতিকভাবে Human Rights Watch এবং Amnesty International বারবার বলেছে — ফেসবুক "selective censorship" করছে, বিশেষত রাজনৈতিকভাবে সংবেদনশীল এলাকায়।

২০২3 সালে Facebook Transparency Report অনুযায়ী, দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ কনটেন্ট রিমুভ হয়েছে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তান থেকে।

৮০% রিপোর্টিং এসেছে রাজনৈতিক পোস্টের উপর, যার বেশিরভাগই কোনো সহিংসতা ছাড়াই ছিল।

১.৩ মিলিয়ন পোস্ট শুধু ৬ মাসে মুছে ফেলা হয় সরকারের অনুরোধে (Meta, 2023 Data)


ফেসবুক কি নিজেই পক্ষপাতদুষ্ট?

বিশেষজ্ঞরা বলছেন — ফেসবুকের অ্যালগরিদম এবং রিপোর্টিং সিস্টেম এমনভাবে ডিজাইন করা, যাতে একটি সংগঠিত পক্ষ (যেমন সরকারপন্থী সাইবার টিম) যেকোনো সত্য পোস্টকে দ্রুত মুছে ফেলাতে পারে।

এই ধরনের কার্যকলাপ শুধু বাকস্বাধীনতা নয়, গণতান্ত্রিক চিন্তার উপরও হুমকি।


যখন ফেসবুক থামে, তখন কথা বলে Eidok

এই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের তৈরি নতুন প্রজন্মের সামাজিক প্ল্যাটফর্ম Eidok ধীরে ধীরে হয়ে উঠছে একটি আশার আলো।
এখানে ব্যবহারকারীদের কণ্ঠস্বর দমন করা হয় না, বরং সম্মান করা হয়। তাদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য রয়েছে শক্তিশালী ও স্বচ্ছ নীতিমালা।

Eidok কীভাবে বাকস্বাধীনতা রক্ষা করে?

1. অ্যালগরিদমিক সেন্সরশিপ নেই: কোন কনটেন্ট ভাইরাল হবে তা মানুষ ঠিক করবে, AI নয়।


2. নিরপেক্ষ কনটেন্ট নীতিমালা: সহিংসতা ছাড়া যেকোনো মতামত প্রকাশ করা যাবে।


3. স্থানীয় কনটেন্ট মডারেশন টিম: যারা বাংলাদেশের বাস্তবতা বুঝে কনটেন্ট পর্যালোচনা করে।


4. সাংবাদিক ও অ্যাক্টিভিস্টদের জন্য ‘Verified Voice’ Badge: যেন তারা সেন্সরশিপ ছাড়া তাদের বক্তব্য প্রকাশ করতে পারে।


5. রেফার, পোস্ট, মার্কেটপ্লেস ও পেইড সেবা – ইনকামের নিশ্চয়তা সহ স্বাধীনতা।

🎙️ মতামত:

অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন,

> “ফেসবুক এখন মত প্রকাশের জায়গা নয়, বরং কন্ট্রোলের প্ল্যাটফর্মে রূপ নিয়েছে। যারা স্বাধীনতা চায়, তাদের জন্য প্রয়োজন বিকল্প।”

Eidok সেই বিকল্প হওয়ার দাবি রাখে।
অভিযোগ: ফেসবুক বাকস্বাধীনতা পুরোপুরি হরণ করছে? বাংলাদেশসহ বিশ্বের বহু দেশে সম্প্রতি ফেসবুকের বিরুদ্ধে একটি গুরুতর অভিযোগ উঠেছে—তারা পরিকল্পিতভাবে ব্যবহারকারীদের মতপ্রকাশের অধিকার খর্ব করছে। বিশেষ করে যারা সরকারের সমালোচনা করে, মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিবাদ করে, বা রাজনৈতিক সত্য তুলে ধরে—তাদের কনটেন্ট ‍আবারও এবং আবারও "Community Guidelines Violation" বলে মুছে ফেলা হয়, এমনকি অনেকের অ্যাকাউন্টই স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যায়। 1. ২০২৪ সালে বাংলাদেশের একাধিক সাংবাদিক ও ইউটিউবার অভিযোগ করেন—তারা রাষ্ট্রীয় দুর্নীতি, গুম, বা রাজনৈতিক নিপীড়নের বিষয়ে সত্যভিত্তিক পোস্ট দিলে ফেসবুক তাদের কনটেন্ট মুছে দেয় অথবা শ্যাডো ব্যান করে। 2. আন্তর্জাতিকভাবে Human Rights Watch এবং Amnesty International বারবার বলেছে — ফেসবুক "selective censorship" করছে, বিশেষত রাজনৈতিকভাবে সংবেদনশীল এলাকায়। ২০২3 সালে Facebook Transparency Report অনুযায়ী, দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ কনটেন্ট রিমুভ হয়েছে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তান থেকে। ৮০% রিপোর্টিং এসেছে রাজনৈতিক পোস্টের উপর, যার বেশিরভাগই কোনো সহিংসতা ছাড়াই ছিল। ১.৩ মিলিয়ন পোস্ট শুধু ৬ মাসে মুছে ফেলা হয় সরকারের অনুরোধে (Meta, 2023 Data) ফেসবুক কি নিজেই পক্ষপাতদুষ্ট? বিশেষজ্ঞরা বলছেন — ফেসবুকের অ্যালগরিদম এবং রিপোর্টিং সিস্টেম এমনভাবে ডিজাইন করা, যাতে একটি সংগঠিত পক্ষ (যেমন সরকারপন্থী সাইবার টিম) যেকোনো সত্য পোস্টকে দ্রুত মুছে ফেলাতে পারে। এই ধরনের কার্যকলাপ শুধু বাকস্বাধীনতা নয়, গণতান্ত্রিক চিন্তার উপরও হুমকি। যখন ফেসবুক থামে, তখন কথা বলে Eidok এই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের তৈরি নতুন প্রজন্মের সামাজিক প্ল্যাটফর্ম Eidok ধীরে ধীরে হয়ে উঠছে একটি আশার আলো। এখানে ব্যবহারকারীদের কণ্ঠস্বর দমন করা হয় না, বরং সম্মান করা হয়। তাদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য রয়েছে শক্তিশালী ও স্বচ্ছ নীতিমালা। Eidok কীভাবে বাকস্বাধীনতা রক্ষা করে? 1. অ্যালগরিদমিক সেন্সরশিপ নেই: কোন কনটেন্ট ভাইরাল হবে তা মানুষ ঠিক করবে, AI নয়। 2. নিরপেক্ষ কনটেন্ট নীতিমালা: সহিংসতা ছাড়া যেকোনো মতামত প্রকাশ করা যাবে। 3. স্থানীয় কনটেন্ট মডারেশন টিম: যারা বাংলাদেশের বাস্তবতা বুঝে কনটেন্ট পর্যালোচনা করে। 4. সাংবাদিক ও অ্যাক্টিভিস্টদের জন্য ‘Verified Voice’ Badge: যেন তারা সেন্সরশিপ ছাড়া তাদের বক্তব্য প্রকাশ করতে পারে। 5. রেফার, পোস্ট, মার্কেটপ্লেস ও পেইড সেবা – ইনকামের নিশ্চয়তা সহ স্বাধীনতা। 🎙️ মতামত: অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন, > “ফেসবুক এখন মত প্রকাশের জায়গা নয়, বরং কন্ট্রোলের প্ল্যাটফর্মে রূপ নিয়েছে। যারা স্বাধীনতা চায়, তাদের জন্য প্রয়োজন বিকল্প।” Eidok সেই বিকল্প হওয়ার দাবি রাখে।
Welcome to Eidok
Eidok is a next-generation social platform where your voice matters. Experience real freedom of expression, strong privacy, and a refreshing alternative to traditional social networks.
0 التعليقات 0 المشاركات 743 مشاهدة 0 معاينة
Eidok App https://eidok.com