• চট্টগ্রাম জিইসি মোড়ে বিউটি পার্লার থেকে প্রিয়াঙ্কা বিশ্বাসের (৩৫) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নাদিয়াস মেকওভারের ওয়াশরুম থেকে মরদেহ ও একটি চিরকুট উদ্ধার করা হয়।
    চট্টগ্রাম জিইসি মোড়ে বিউটি পার্লার থেকে প্রিয়াঙ্কা বিশ্বাসের (৩৫) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নাদিয়াস মেকওভারের ওয়াশরুম থেকে মরদেহ ও একটি চিরকুট উদ্ধার করা হয়।
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 401 Visualizações 0 Anterior
  • গোবিন্দগঞ্জে প্রেমের ফাঁদে ফেলে কলেজ ছাত্রকে অপহরণের ঘটনায়,আটক ২জন জেল হাজতে
    খায়রুল ইসলাম স্টাফ রিপোর্টার
    গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে এক কলেজ ছাত্রকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে অপহরনের ঘটনায় জড়িত বুজরুক বোয়ালিয়া প্রধান পাড়ার নয়ন মিয়ার ছেলে শুভ মিয়া ওরফে সেলিম ও গুমানীগঞ্জ ইউনিয়নের কুড়িপাইকা গ্রামের আজিজার রহমানের ছেলে মামুন আকন্দকে আটক করে জেল হাজতে প্রেরন করেছে পুলিশ।
    গোবিন্দগঞ্জ থানা পুলিশ জানায়, সাঘাটা উপজেলার কচুয়া ইউনিয়নের রামনগর গ্রামের হাবিজার রহমানের ছেলে কলেজ ছাত্র স্বাধীন প্রধানকে অচেনা নাম্বার থেকে এক মেয়ের মাধ্যমে কথা বলে প্রেমের ফাঁদে ফেলে,এই অনুযায়ী সাক্ষাৎ করার জন্য ২৯ আগষ্ট ২০২৫ইং সন্ধায় কলেজ ছাত্র স্বাধীন তার চাচাতো ভাই কে,এম স্বপন আলীকে নিয়ে গোবিন্দগঞ্জ মৎস্য আড়ৎ এলাকায় গেলে ওত পেতে থাকা ব্যক্তিরা ওই ছেলে মেয়ের সাথে খারাপ সম্পর্ক আছে এমন অপবাদ দিয়ে ব্লাক মেইল করে, প্রথমে দুজনকে ঝিলপাড়ার একটি বাসায় আটকে রাখলে, ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে কে,এম স্বপন আলী দৌঁড়ে পালিয়ে যায়।এরি মধ্যে স্বাধীনকে অপহরন করে অজ্ঞাত স্থানে রেখে এক লক্ষটাকা দাবী করে,এবং বিকাশে তার দাবীকৃত মুক্তিপনের ৫হাজার টাকা নেয়।এ ঘটনার পর, কে,এম স্বপন আলী পুলিশের জরুরী সেবা ৯৯৯ কল দিলে,খবর পেয়ে গোবিন্দগঞ্জ থানার এস, আই আনিসুজ্জামান শনিবার বিকালে সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স নিয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে,পার্শ্ববর্তী শিবগঞ্জ উপজেলার দাঁড়িদহ এলাকা থেকে ভিকটিম কলেজ ছাত্র স্বাধীনকে উদ্ধার করে।
    এঘটনায় জড়িত থাকায় শুভ মিয়া ওরফে সেলিম ও মামুন আকন্দকে আটক করে।এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শুভ মিয়া,মামুন আকন্দ, আতাউর রহমান, শাকিল মিয়া ও আল আমিন সহ অজ্ঞাত ২/৩জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়।
    গোবিন্দগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ বুলবুল ইসলাম তাদেরকে আটককরে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে বলে জানান।
    গোবিন্দগঞ্জে প্রেমের ফাঁদে ফেলে কলেজ ছাত্রকে অপহরণের ঘটনায়,আটক ২জন জেল হাজতে খায়রুল ইসলাম স্টাফ রিপোর্টার গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে এক কলেজ ছাত্রকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে অপহরনের ঘটনায় জড়িত বুজরুক বোয়ালিয়া প্রধান পাড়ার নয়ন মিয়ার ছেলে শুভ মিয়া ওরফে সেলিম ও গুমানীগঞ্জ ইউনিয়নের কুড়িপাইকা গ্রামের আজিজার রহমানের ছেলে মামুন আকন্দকে আটক করে জেল হাজতে প্রেরন করেছে পুলিশ। গোবিন্দগঞ্জ থানা পুলিশ জানায়, সাঘাটা উপজেলার কচুয়া ইউনিয়নের রামনগর গ্রামের হাবিজার রহমানের ছেলে কলেজ ছাত্র স্বাধীন প্রধানকে অচেনা নাম্বার থেকে এক মেয়ের মাধ্যমে কথা বলে প্রেমের ফাঁদে ফেলে,এই অনুযায়ী সাক্ষাৎ করার জন্য ২৯ আগষ্ট ২০২৫ইং সন্ধায় কলেজ ছাত্র স্বাধীন তার চাচাতো ভাই কে,এম স্বপন আলীকে নিয়ে গোবিন্দগঞ্জ মৎস্য আড়ৎ এলাকায় গেলে ওত পেতে থাকা ব্যক্তিরা ওই ছেলে মেয়ের সাথে খারাপ সম্পর্ক আছে এমন অপবাদ দিয়ে ব্লাক মেইল করে, প্রথমে দুজনকে ঝিলপাড়ার একটি বাসায় আটকে রাখলে, ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে কে,এম স্বপন আলী দৌঁড়ে পালিয়ে যায়।এরি মধ্যে স্বাধীনকে অপহরন করে অজ্ঞাত স্থানে রেখে এক লক্ষটাকা দাবী করে,এবং বিকাশে তার দাবীকৃত মুক্তিপনের ৫হাজার টাকা নেয়।এ ঘটনার পর, কে,এম স্বপন আলী পুলিশের জরুরী সেবা ৯৯৯ কল দিলে,খবর পেয়ে গোবিন্দগঞ্জ থানার এস, আই আনিসুজ্জামান শনিবার বিকালে সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স নিয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে,পার্শ্ববর্তী শিবগঞ্জ উপজেলার দাঁড়িদহ এলাকা থেকে ভিকটিম কলেজ ছাত্র স্বাধীনকে উদ্ধার করে। এঘটনায় জড়িত থাকায় শুভ মিয়া ওরফে সেলিম ও মামুন আকন্দকে আটক করে।এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শুভ মিয়া,মামুন আকন্দ, আতাউর রহমান, শাকিল মিয়া ও আল আমিন সহ অজ্ঞাত ২/৩জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়। গোবিন্দগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ বুলবুল ইসলাম তাদেরকে আটককরে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে বলে জানান।
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 713 Visualizações 0 Anterior
  • ভোলা সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সাইফুল্লাহ আরিফ; বিগত একবছর ফেরারি জীবন। হঠাৎ বয়স্ক বাবার অসুস্থতার কথা শুনে ঝুঁকি জেনেও ছুটে এসেছিলো।

    গতরাতে তাকে নিজ বাড়ির গেটের সামনে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হ*ত্যা করা হয়েছে।

    আরিফের বাবা ভোরে ফজরের নামাজের উদ্দেশ্যে বের হওয়ার সময় দরজার সামনে আরিফের র*ক্তাক্ত নিথর দেহ দেখতে পান। কি নির্মম, নৃশংসতা!

    মনে রেখো বাংলাদেশ
    ভোলা সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সাইফুল্লাহ আরিফ; বিগত একবছর ফেরারি জীবন। হঠাৎ বয়স্ক বাবার অসুস্থতার কথা শুনে ঝুঁকি জেনেও ছুটে এসেছিলো। গতরাতে তাকে নিজ বাড়ির গেটের সামনে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হ*ত্যা করা হয়েছে। আরিফের বাবা ভোরে ফজরের নামাজের উদ্দেশ্যে বের হওয়ার সময় দরজার সামনে আরিফের র*ক্তাক্ত নিথর দেহ দেখতে পান। কি নির্মম, নৃশংসতা! মনে রেখো বাংলাদেশ
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 587 Visualizações 0 Anterior
  • ফটিকছড়িতে আবাসিক হোটেল থেকে যুবক-যুবতী আটক,দীর্ঘদিনের ক্ষোভ এলাকাবাসীর।

    চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার নাজিরহাট ঝংকার মোড়ে অবস্থিত হৃদয় আবাসিক হোটেল থেকে এক যুবক-যুবতীকে আটক করেছে পুলিশ।

    ফটিকছড়ি থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুমন জানান, গো*পন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। তারা স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিলেও কোনো বৈধ প্রমাণপত্র দেখাতে ব্যর্থ হন। পরবর্তীতে তাদের থানায় নেওয়া হয়।

    এলাকাবাসীর অভিযোগ, এই হোটেলে দীর্ঘদিন ধরে অ*নৈতিক ও অ*বৈধ কার্যকলাপ চলে আসছে,
    স্থানীয়দের দাবি— অবিলম্বে *হৃদয় আবাসিক হোটেলের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।
    ---

    #ফটিকছড়ি
    #নাজিরহাট
    #হৃদয়আবাসিক
    #অনৈতিক_কার্যকলাপ
    #চট্টগ্রামখবর
    #পুলিশঅভিযান
    #VillageLife360BD
    #সংবাদ
    #সতর্কবার্তা
    #সামাজিকদায়িত্ব
    ফটিকছড়িতে আবাসিক হোটেল থেকে যুবক-যুবতী আটক,দীর্ঘদিনের ক্ষোভ এলাকাবাসীর। চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার নাজিরহাট ঝংকার মোড়ে অবস্থিত হৃদয় আবাসিক হোটেল থেকে এক যুবক-যুবতীকে আটক করেছে পুলিশ। ফটিকছড়ি থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুমন জানান, গো*পন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। তারা স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিলেও কোনো বৈধ প্রমাণপত্র দেখাতে ব্যর্থ হন। পরবর্তীতে তাদের থানায় নেওয়া হয়। এলাকাবাসীর অভিযোগ, এই হোটেলে দীর্ঘদিন ধরে অ*নৈতিক ও অ*বৈধ কার্যকলাপ চলে আসছে, স্থানীয়দের দাবি— অবিলম্বে *হৃদয় আবাসিক হোটেলের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক। --- #ফটিকছড়ি #নাজিরহাট #হৃদয়আবাসিক #অনৈতিক_কার্যকলাপ #চট্টগ্রামখবর #পুলিশঅভিযান #VillageLife360BD #সংবাদ #সতর্কবার্তা #সামাজিকদায়িত্ব
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 632 Visualizações 0 Anterior
  • আজ গুলিস্তানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিবাদী মিছিল। চরম প্রতিকূলতা, সীমাহীন দমনপীড়নের মাঝেও 'জয় বাংলা'র স্লোগানে রাজপথে আছে অকুতোভয় নেতাকর্মীরা।
    আজ গুলিস্তানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিবাদী মিছিল। চরম প্রতিকূলতা, সীমাহীন দমনপীড়নের মাঝেও 'জয় বাংলা'র স্লোগানে রাজপথে আছে অকুতোভয় নেতাকর্মীরা।
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 341 Visualizações 24 0 Anterior
  • আই নিউজ বিডির সকল রিপোর্টার, কন্ট্রিবিউটর ও সিটিজেন জার্নালিস্টদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা

    আই নিউজ বিডি একটি গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান হিসেবে বস্তুনিষ্ঠতা, স্বচ্ছতা এবং পেশাদারিত্বের সর্বোচ্চ মান বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের প্রতিষ্ঠানের সুনাম ও গ্রহণযোগ্যতা প্রতিটি সদস্যের ব্যক্তিগত সততা, শৃঙ্খলা এবং কাজের মানের ওপর নির্ভরশীল। এই লক্ষ্য পূরণে সকল রিপোর্টার, কন্ট্রিবিউটর এবং সিটিজেন জার্নালিস্টদের জন্য নিম্নোক্ত নীতিমালা কঠোরভাবে অনুসরণ করা বাধ্যতামূলক।

    ১. রিপোর্টারদের জন্য নির্দেশিকা:

    নিয়মিত সংবাদ প্রেরণ: প্রত্যেক রিপোর্টারকে তার নির্ধারিত কর্মক্ষেত্রের (Working Area) সকল গুরুত্বপূর্ণ ও জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট সংবাদ নিয়মিতভাবে প্রেরণ করতে হবে। সংবাদের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা রিপোর্টারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব।

    দায়বদ্ধতা ও সক্রিয়তা: দায়িত্ব পালনে কোনো প্রকার অবহেলা বা নিষ্ক্রিয়তা গ্রহণযোগ্য নয়। নিয়মিত সংবাদ প্রেরণে ব্যর্থ হলে বা নিষ্ক্রিয় থাকলে, কোনো পূর্ব বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই সংশ্লিষ্ট রিপোর্টারের অ্যাকাউন্ট সাময়িকভাবে স্থগিত (Temporary Block) বা স্থায়ীভাবে বাতিল করা হতে পারে।

    কনটেন্টের গুণগত মান:

    ভিডিও নিউজ: সকল ভিডিও নিউজের জন্য ১৯২০x১০৮০ পিক্সেলের হাই-ডেফিনিশন (HD) এবং প্রাসঙ্গিক থাম্বনেইল ব্যবহার করা আবশ্যক। অস্পষ্ট, নিম্নমানের বা অপ্রাসঙ্গিক থাম্বনেইল কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।

    ছবি: নিউজে ব্যবহৃত সকল ছবি অবশ্যই হাই-রেজুলেশন, স্পষ্ট এবং সংবাদের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। নিম্নমানের বা ঝাপসা ছবি ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে।

    ২. ভিডিও কনটেন্ট নির্মাতাদের জন্য নির্দেশিকা:

    অডিও-ভিজ্যুয়াল মান: ভিডিওর অডিও অবশ্যই পরিষ্কার এবং শ্রুতিমধুর হতে হবে। ভিজ্যুয়াল ঝাপসা বা অস্থিতিশীল (Shaky) হওয়া চলবে না। শব্দ বা দৃশ্যের নিম্নমান কনটেন্টটিকে সরাসরি অযোগ্য বলে গণ্য করবে।

    থাম্বনেইল: থাম্বনেইল হতে হবে নান্দনিক, আকর্ষণীয় এবং ভিডিওর মূল বার্তার প্রতিফলন। অপ্রয়োজনীয় গ্রাফিক্স বা ক্লিকবেট (Clickbait) কঠোরভাবে পরিহার করতে হবে।

    বিষয়বস্তু উপস্থাপন: ভিডিওর শুরুতেই মূল বিষয়বস্তু দর্শকদের সামনে তুলে ধরতে হবে। অপ্রাসঙ্গিক ভূমিকা বা দীর্ঘসূত্রিতা বর্জন করে মূল তথ্যে মনোনিবেশ করতে হবে।

    ৩. আর্টিকেল লেখকদের জন্য নির্দেশিকা:

    বস্তুনিষ্ঠতা ও নির্ভুলতা: প্রতিটি আর্টিকেল অবশ্যই তথ্যভিত্তিক, বস্তুনিষ্ঠ এবং ব্যাকরণগতভাবে নির্ভুল হতে হবে। বানান ভুল, ভাষাগত দুর্বলতা বা অসত্য তথ্য পরিবেশন করা চলবে না।

    শিরোনাম: শিরোনাম হতে হবে সংক্ষিপ্ত, প্রাসঙ্গিক এবং আকর্ষণীয়, যা পাঠকের কাছে সংবাদের মূলভাব পৌঁছে দিতে সক্ষম।

    তথ্যের সত্যতা যাচাই: কোনো প্রকার যাচাইবিহীন, অসত্য বা গুজবভিত্তিক কনটেন্ট প্রকাশনা একটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। প্রতিটি তথ্য প্রকাশের পূর্বে তার সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে।

    ৪. কন্ট্রিবিউটর ও সিটিজেন জার্নালিস্টদের জন্য নির্দেশিকা:

    নিয়মিত অংশগ্রহণ: প্রত্যেক কন্ট্রিবিউটর ও সিটিজেন জার্নালিস্টকে সপ্তাহে ন্যূনতম একটি (০১) ভিডিও বা একটি (০১) মানসম্মত আর্টিকেল জমা দিতে উৎসাহিত করা হচ্ছে।

    অ্যাকাউন্টের সক্রিয়তা: নিয়মিত এবং সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ না করলে আপনার অ্যাকাউন্ট সাময়িকভাবে ব্লক করা হতে পারে। আমাদের লক্ষ্য একটি সক্রিয় ও অংশগ্রহণমূলক কমিউনিটি তৈরি করা।

    কনটেন্টের প্রভাব: আপনার প্রেরিত কনটেন্ট যেন তথ্যবহুল, জনগুরুত্বপূর্ণ এবং সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

    চূড়ান্ত সতর্কতা:

    প্রতিষ্ঠানের কোনো সদস্য যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ভুয়া তথ্য ছড়ানো, পেশাগত অসততা বা নীতিমালার গুরুতর লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত হন, তবে তার বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিকভাবে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং তার অ্যাকাউন্ট স্থায়ীভাবে নিষ্ক্রিয় করা হবে।

    আই নিউজ বিডি তার কাজের মানের ক্ষেত্রে কোনো প্রকার আপস করতে প্রস্তুত নয়। মনে রাখবেন, আপনার একটি দুর্বল বা মানহীন কাজ কেবল আপনার ব্যক্তিগত ভাবমূর্তিকেই ক্ষুণ্ণ করে না, বরং এটি সমগ্র প্রতিষ্ঠানের অর্জিত সুনাম এবং বিশ্বাসযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।

    আমাদের লক্ষ্য: নির্ভুল তথ্য, গভীর বিশ্লেষণ এবং সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের মাধ্যমে জনগণের অবিচল আস্থা অর্জন করা। আসুন, আমরা সকলে মিলে শৃঙ্খলা, সততা ও পেশাদারিত্বের চর্চার মাধ্যমে আই নিউজ বিডি-কে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাই।

    এই নীতিমালা অবিলম্বে কার্যকর বলে গণ্য হবে।

    কর্তৃপক্ষ, আই নিউজ বিডি
    আই নিউজ বিডির সকল রিপোর্টার, কন্ট্রিবিউটর ও সিটিজেন জার্নালিস্টদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা আই নিউজ বিডি একটি গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান হিসেবে বস্তুনিষ্ঠতা, স্বচ্ছতা এবং পেশাদারিত্বের সর্বোচ্চ মান বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের প্রতিষ্ঠানের সুনাম ও গ্রহণযোগ্যতা প্রতিটি সদস্যের ব্যক্তিগত সততা, শৃঙ্খলা এবং কাজের মানের ওপর নির্ভরশীল। এই লক্ষ্য পূরণে সকল রিপোর্টার, কন্ট্রিবিউটর এবং সিটিজেন জার্নালিস্টদের জন্য নিম্নোক্ত নীতিমালা কঠোরভাবে অনুসরণ করা বাধ্যতামূলক। ১. রিপোর্টারদের জন্য নির্দেশিকা: নিয়মিত সংবাদ প্রেরণ: প্রত্যেক রিপোর্টারকে তার নির্ধারিত কর্মক্ষেত্রের (Working Area) সকল গুরুত্বপূর্ণ ও জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট সংবাদ নিয়মিতভাবে প্রেরণ করতে হবে। সংবাদের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা রিপোর্টারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব। দায়বদ্ধতা ও সক্রিয়তা: দায়িত্ব পালনে কোনো প্রকার অবহেলা বা নিষ্ক্রিয়তা গ্রহণযোগ্য নয়। নিয়মিত সংবাদ প্রেরণে ব্যর্থ হলে বা নিষ্ক্রিয় থাকলে, কোনো পূর্ব বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই সংশ্লিষ্ট রিপোর্টারের অ্যাকাউন্ট সাময়িকভাবে স্থগিত (Temporary Block) বা স্থায়ীভাবে বাতিল করা হতে পারে। কনটেন্টের গুণগত মান: ভিডিও নিউজ: সকল ভিডিও নিউজের জন্য ১৯২০x১০৮০ পিক্সেলের হাই-ডেফিনিশন (HD) এবং প্রাসঙ্গিক থাম্বনেইল ব্যবহার করা আবশ্যক। অস্পষ্ট, নিম্নমানের বা অপ্রাসঙ্গিক থাম্বনেইল কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। ছবি: নিউজে ব্যবহৃত সকল ছবি অবশ্যই হাই-রেজুলেশন, স্পষ্ট এবং সংবাদের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। নিম্নমানের বা ঝাপসা ছবি ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। ২. ভিডিও কনটেন্ট নির্মাতাদের জন্য নির্দেশিকা: অডিও-ভিজ্যুয়াল মান: ভিডিওর অডিও অবশ্যই পরিষ্কার এবং শ্রুতিমধুর হতে হবে। ভিজ্যুয়াল ঝাপসা বা অস্থিতিশীল (Shaky) হওয়া চলবে না। শব্দ বা দৃশ্যের নিম্নমান কনটেন্টটিকে সরাসরি অযোগ্য বলে গণ্য করবে। থাম্বনেইল: থাম্বনেইল হতে হবে নান্দনিক, আকর্ষণীয় এবং ভিডিওর মূল বার্তার প্রতিফলন। অপ্রয়োজনীয় গ্রাফিক্স বা ক্লিকবেট (Clickbait) কঠোরভাবে পরিহার করতে হবে। বিষয়বস্তু উপস্থাপন: ভিডিওর শুরুতেই মূল বিষয়বস্তু দর্শকদের সামনে তুলে ধরতে হবে। অপ্রাসঙ্গিক ভূমিকা বা দীর্ঘসূত্রিতা বর্জন করে মূল তথ্যে মনোনিবেশ করতে হবে। ৩. আর্টিকেল লেখকদের জন্য নির্দেশিকা: বস্তুনিষ্ঠতা ও নির্ভুলতা: প্রতিটি আর্টিকেল অবশ্যই তথ্যভিত্তিক, বস্তুনিষ্ঠ এবং ব্যাকরণগতভাবে নির্ভুল হতে হবে। বানান ভুল, ভাষাগত দুর্বলতা বা অসত্য তথ্য পরিবেশন করা চলবে না। শিরোনাম: শিরোনাম হতে হবে সংক্ষিপ্ত, প্রাসঙ্গিক এবং আকর্ষণীয়, যা পাঠকের কাছে সংবাদের মূলভাব পৌঁছে দিতে সক্ষম। তথ্যের সত্যতা যাচাই: কোনো প্রকার যাচাইবিহীন, অসত্য বা গুজবভিত্তিক কনটেন্ট প্রকাশনা একটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। প্রতিটি তথ্য প্রকাশের পূর্বে তার সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। ৪. কন্ট্রিবিউটর ও সিটিজেন জার্নালিস্টদের জন্য নির্দেশিকা: নিয়মিত অংশগ্রহণ: প্রত্যেক কন্ট্রিবিউটর ও সিটিজেন জার্নালিস্টকে সপ্তাহে ন্যূনতম একটি (০১) ভিডিও বা একটি (০১) মানসম্মত আর্টিকেল জমা দিতে উৎসাহিত করা হচ্ছে। অ্যাকাউন্টের সক্রিয়তা: নিয়মিত এবং সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ না করলে আপনার অ্যাকাউন্ট সাময়িকভাবে ব্লক করা হতে পারে। আমাদের লক্ষ্য একটি সক্রিয় ও অংশগ্রহণমূলক কমিউনিটি তৈরি করা। কনটেন্টের প্রভাব: আপনার প্রেরিত কনটেন্ট যেন তথ্যবহুল, জনগুরুত্বপূর্ণ এবং সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। 🚫 চূড়ান্ত সতর্কতা: প্রতিষ্ঠানের কোনো সদস্য যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ভুয়া তথ্য ছড়ানো, পেশাগত অসততা বা নীতিমালার গুরুতর লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত হন, তবে তার বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিকভাবে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং তার অ্যাকাউন্ট স্থায়ীভাবে নিষ্ক্রিয় করা হবে। আই নিউজ বিডি তার কাজের মানের ক্ষেত্রে কোনো প্রকার আপস করতে প্রস্তুত নয়। মনে রাখবেন, আপনার একটি দুর্বল বা মানহীন কাজ কেবল আপনার ব্যক্তিগত ভাবমূর্তিকেই ক্ষুণ্ণ করে না, বরং এটি সমগ্র প্রতিষ্ঠানের অর্জিত সুনাম এবং বিশ্বাসযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। আমাদের লক্ষ্য: নির্ভুল তথ্য, গভীর বিশ্লেষণ এবং সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের মাধ্যমে জনগণের অবিচল আস্থা অর্জন করা। আসুন, আমরা সকলে মিলে শৃঙ্খলা, সততা ও পেশাদারিত্বের চর্চার মাধ্যমে আই নিউজ বিডি-কে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাই। এই নীতিমালা অবিলম্বে কার্যকর বলে গণ্য হবে। কর্তৃপক্ষ, আই নিউজ বিডি
    Love
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 2K Visualizações 0 Anterior
  • গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবিতে কুষ্টিয়ায় মানববন্ধন।।

    জাকির হোসেন।। ।আজ (১৯ আগস্ট ২০২৫) সকাল ১১টার দিকে বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুষ্টিয়া জেলা শাখার উদ্যোগে শহরের থানা মোড়ে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। মানববন্ধনে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা সাংবাদিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।

    প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুষ্টিয়া জেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি নুরুন নাহার সীমা ও সাধারণ সম্পাদক মীর রকিবুল ইসলাম। বাংলাদেশ প্রেসক্লাব খুলনা বিভাগের সাধারণ সম্পাদক ও ঝিনাইদহ জেলা সভাপতি স্বপন মাহমুদ, সিনিয়র সহ-সভাপতি এন এইস সোহান, সহ-সভাপতি জীবন চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক নাজিম উদ্দিন রাজু ,কুমারখালী উপজেলা শাখার সভাপতি আমিরুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহিন হারুন আর রশিদ কুষ্টিয়া জেলা বি.এন এফ সংগঠনিক সম্পাদক ও এই দেশ পত্রিকার কুষ্টিয়া প্রতিনিধি, দৈনিক প্রতিজ্ঞা পত্রিকার শহর প্রতিনিধি মোঃ বক্কর হোসেন বাপ্পি
    এছাড়া বক্তব্য রাখেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামিম হাসান খান, সাংগঠনিক সম্পাদক বেলাল আহম্মেদ, বাংলাদেশ পোষ্ট এর সাংবাদিক দেলোয়ার কবির সহ আরও অনেকে। উপস্থাপনা করেন এস এস রুশদী, বিসনেস ফাইলের সহ সম্পাদক

    বক্তারা বলেন, সাংবাদিক তুহিনকে নৃশংসভাবে জবাই করে হত্যা শুধু একজন সংবাদকর্মীকে হারানো নয়, এটি পুরো সাংবাদিক সমাজকে আতঙ্কগ্রস্ত করে তুলেছে। সাংবাদিকদের উপর একের পর এক হামলা, হত্যা, মিথ্যা মামলা দায়েরের মাধ্যমে সত্যকে রুদ্ধ করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে গণমাধ্যম ও গণতন্ত্র চরম সংকটে পড়বে।”

    তারা অবিলম্বে সাংবাদিক তুহিন হত্যার দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেন এবং দেশব্যাপী সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের জোর দাবি জানান। একইসাথে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।

    মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা স্লোগানে স্লোগানে হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান।
    গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবিতে কুষ্টিয়ায় মানববন্ধন।। জাকির হোসেন।। ।আজ (১৯ আগস্ট ২০২৫) সকাল ১১টার দিকে বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুষ্টিয়া জেলা শাখার উদ্যোগে শহরের থানা মোড়ে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। মানববন্ধনে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা সাংবাদিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন। প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুষ্টিয়া জেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি নুরুন নাহার সীমা ও সাধারণ সম্পাদক মীর রকিবুল ইসলাম। বাংলাদেশ প্রেসক্লাব খুলনা বিভাগের সাধারণ সম্পাদক ও ঝিনাইদহ জেলা সভাপতি স্বপন মাহমুদ, সিনিয়র সহ-সভাপতি এন এইস সোহান, সহ-সভাপতি জীবন চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক নাজিম উদ্দিন রাজু ,কুমারখালী উপজেলা শাখার সভাপতি আমিরুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহিন হারুন আর রশিদ কুষ্টিয়া জেলা বি.এন এফ সংগঠনিক সম্পাদক ও এই দেশ পত্রিকার কুষ্টিয়া প্রতিনিধি, দৈনিক প্রতিজ্ঞা পত্রিকার শহর প্রতিনিধি মোঃ বক্কর হোসেন বাপ্পি এছাড়া বক্তব্য রাখেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামিম হাসান খান, সাংগঠনিক সম্পাদক বেলাল আহম্মেদ, বাংলাদেশ পোষ্ট এর সাংবাদিক দেলোয়ার কবির সহ আরও অনেকে। উপস্থাপনা করেন এস এস রুশদী, বিসনেস ফাইলের সহ সম্পাদক বক্তারা বলেন, সাংবাদিক তুহিনকে নৃশংসভাবে জবাই করে হত্যা শুধু একজন সংবাদকর্মীকে হারানো নয়, এটি পুরো সাংবাদিক সমাজকে আতঙ্কগ্রস্ত করে তুলেছে। সাংবাদিকদের উপর একের পর এক হামলা, হত্যা, মিথ্যা মামলা দায়েরের মাধ্যমে সত্যকে রুদ্ধ করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে গণমাধ্যম ও গণতন্ত্র চরম সংকটে পড়বে।” তারা অবিলম্বে সাংবাদিক তুহিন হত্যার দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেন এবং দেশব্যাপী সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের জোর দাবি জানান। একইসাথে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা স্লোগানে স্লোগানে হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান।
    Angry
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 1K Visualizações 0 Anterior
  • > **মোংলায় শিশু ইয়াসিনের উপর পাশবিক নির্যাতনের ভয়াবহ অভিযোগ: অভিযুক্ত ১ নং ওয়ার্ড মহিলা আ.লীগ সভাপতি শাহনাজ ও তার ছেলে যুবলীগ নেতা আমানুল্লাহ!**
    >
    > মোংলা উপজেলার মিঠাখালি গ্রামের ১ নং ওয়ার্ডে মাত্র ১১ বছর বয়সী শিশু ইয়াসিনের উপর পাশবিক নির্যাতনের মর্মান্তিক অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত হিসেবে স্থানীয় ১ নং ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহনাজ ও তার ছেলে স্থানীয় যুবলীগ নেতা আমানুল্লাহর নাম উল্লেখ করা হচ্ছে। শিশুটির ওপর নির্যাতনের এই ঘটনায় এলাকায় তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দার ঝড় উঠেছে।
    #মোংলা_শিশু_নির্যাতন
    #ইয়াসিন_এর_বিচার_চাই
    #অপরাধীদের_শাস্তি_দাও
    #StopChildAbuse
    #বিচার_চাই
    #সবার_প্রতিবাদ
    > **মোংলায় শিশু ইয়াসিনের উপর পাশবিক নির্যাতনের ভয়াবহ অভিযোগ: অভিযুক্ত ১ নং ওয়ার্ড মহিলা আ.লীগ সভাপতি শাহনাজ ও তার ছেলে যুবলীগ নেতা আমানুল্লাহ!** > > মোংলা উপজেলার মিঠাখালি গ্রামের ১ নং ওয়ার্ডে মাত্র ১১ বছর বয়সী শিশু ইয়াসিনের উপর পাশবিক নির্যাতনের মর্মান্তিক অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত হিসেবে স্থানীয় ১ নং ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহনাজ ও তার ছেলে স্থানীয় যুবলীগ নেতা আমানুল্লাহর নাম উল্লেখ করা হচ্ছে। শিশুটির ওপর নির্যাতনের এই ঘটনায় এলাকায় তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দার ঝড় উঠেছে। #মোংলা_শিশু_নির্যাতন #ইয়াসিন_এর_বিচার_চাই #অপরাধীদের_শাস্তি_দাও #StopChildAbuse #বিচার_চাই #সবার_প্রতিবাদ
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 1K Visualizações 0 Anterior
  • অব্যাবস্থাপনা ও টেস্ট বানিজ্যের আতুরঘর মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, রয়েছে আন্তঃটেন্ডারবাজীর অভিযোগ।

    জাকারিয়া রানা
    জেলা প্রতিনিধি


    মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অত্র এলাকার মানুষ দীর্ঘ দিন যাবত সঠিক চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। উপজেলা প্রেস ক্লাবের কিছু সদস্য ১৪ আগস্ট সকাল ১১ ঘটিকায় মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ প্রশান্ত কুমার সাহার কাছে এই হাসপাতালের অব্যস্থাপনা,অনিয়ম নিয়ে আলোচনা করতে গেলে যা পাওয়া যায় তা শুনে শরীর একেবারে নীল হয়ে যাওয়ার মতো।
    অব্যবস্থাপনার প্রথম ধাপ।।।
    গত ২০২৩ – ২০২৪ অর্থ বছরের জন্য হাসপাতালে রোগীর পথ্য সরবরাহ (খাবার),স্টেশনারি,ধোলাই টেন্ডার হয়েছিল।তার ঠিকাদার ছিল মেসার্স হাজী এন্টারপ্রাইজ প্রোঃ রেজাউল করিম। যার ওয়ার্ক অর্ডার এর মেয়াদ এক বছর যা হিসাব মতে ৩০.০৬.২০২৪ তারিখ শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু পর পর তিন অর্থবছর ডায়েট সাপ্লাই করে আসছে এই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।যা আজ পর্যন্ত ২০২৫-২০২৬ অর্থ বছর পর্যন্ত চলমান।

    এ ব্যাপারে মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃপ্রশান্ত কুমার সাহা বলেন যে এমন কোন কাগজ পত্র পাইনাই যার জন্য একই ঠিকাদার এত বছর ডায়েট,স্টেশনারি, ধুপির কাজ করিতে পারে। তবে এটা অডিট আপত্তি যোগ্য বলে আমি মনে করি।

    পটুয়াখালী জেলার সিভিল সার্জন জনাব ডাঃ খালেদুর রহমান মিয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন এ ব্যাপারে আমি কিছু জানিনা তবে সব কিছু জেনে জানাবো।

    নাম না জানানোর শর্তে এই হাসপাতালের এক স্টাফ জানান ২০২৪ সালের জুন মাসে যখন পুনরায় টেন্ডার হওয়ার কথা তখন টেন্ডারের ব্যাপারে ঘরোয়া পরিবেশে আলোচনা করে সেই সময়ের হেড ক্লার্ক রিয়াজ ও ততকালীন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা তেংমং মোটা অংকের বিনিময়ে পুর্বের ঠিকাদার মেসার্স হাজ্বি এন্টারপ্রাইজ কেই কোন নিয়ম নীতি না মেনে সাপ্লাইয়ের ঠিকাদার নিয়োগ দেন, যা আজ পর্যন্ত চলমান।এই টেন্ডার দুর্নীতির সাথে ততকালীন উপজেলা চেয়ারম্যান আবু বক্কর জড়িত ছিল বলে জনমনে শোনা যায়।
    মির্জাগঞ্জ উপজেলাস্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসার সেবার মান সন্তশজনক নয়। এই হাসপাতালের ভিতরেই সরকারি দালাল বিদ্দমান যা একেবারেই নোংরামি বই কিছুই না। রোগী চিকিৎসকের কাছে ইচ্ছামত যেতে পারে না। বাসস্টপেজের মত টানাটানির এই ডাক্তারের কাছে আসেন, আর জন ও এই রকম।

    তারপর শুরু হয় কোন ডায়াগনস্টিক এ পাঠাবে তা নিয়া প্রতিযোগিতা।

    ২০২২ সালে সরকার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে একটা রুল জারি করছিল যে, সরকারি হাসপাতালের এক কিলোমিটারের মধ্যে এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে দুই কিলোমিটারের মধ্যে কোন ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার থাকতে পারবে না এতে করে সেবার মান রক্ষা করা যায় না।

    কিন্তু মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পেলেক্স এর চিত্র ভিন্ন।

    হাসপাতালের ওয়ালের ১০ হাতের মধ্যেই তিনটি প্রতিষ্ঠান পাওয়া যায়।যা সিভিল সার্জন ও টি এইচের পরিদর্শনে ই অনুমোদীত। আবার ডাক্তার ও রোগী যেতে যেন কোন বেগ পেতে না হয় তার জন্য হাসপাতালের কোয়াটারের ভিতর থেকে ওয়াল ভেংগে ডায়াগনস্টিক মালিক রা পথ করে নিয়াছে।

    স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দ্দেশ মোতাবেক সমগ্র বাংলাদেশে ৫০ টি হাসপাতালে বৈকালিন প্রাক্টিস চালু থাকার অনুমোদন দিয়াছে। তবে সেই তালিকায় মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পলেক্স এর নাম না থাকলেও বিকালে এখানে সকল ডাক্তারদের চেম্বার বস। শুরু হয় টানাটানি ভাল ডাক্তার ওমুকে এই মিছিল যাতে রোগী রা বিচলিত হয়।কয়েকটি চেম্বারে ডাক্তার প্রাক্টিস করে প্রায় দুর্নীতির সর্গরাজ্যে পরিনত করেছে। তারা গরীব রোগীদের নিকট হতে ভিজিট ও কমিশনের জন্য অতিরিক্ত টেস্ট চাপিয়ে পাসের ডায়াবেটিস এর দালালের হাতে ধরিয়ে দেয়।

    অত্র হাসপাতালে রোগীদের জন্য সরকার কর্তৃক বিনামূল্যে সরবরাহকৃত ঔষধের ঠিক মত ডিস্টিভিউশন হচ্ছে না।

    রোগীদের সাথে হাসপাতালের প্রায় সকল স্টাফদের মার্জিত আচরণ করে না।এজন্য প্রয়োজনে ডাক্তার, নার্স ও অন্যান্য স্টাফদের এ বিষয়ে নিয়মিত কাউন্সিলের ব্যবস্থা করা।
    হাসপাতালের প্যাথলজি ও রেডিওলজি বিভাগ ২৪ ঘন্টা খোলা থাকলেও এখানে কোন টেস্ট করানো হয় না।
    অত্র হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, নার্স ও অন্যান্য দক্ষ স্টাফদের সংকট বিদ্দমান।

    এই হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা সজনদের সাথে আলোচনা করে যা বোঝা গেল তাতে যা মনে হয় তাতে সরকারি চাকরী বিধিমালা অনুযায়ী যাহারা অত্র হাসপাতালে নির্দিষ্ট সময়ের অধিক সময় কর্মরত আছেন, তাদেরকে অনতিবিলম্বে বদলি করে নতুনদের যায়গা করে দেওয়া। নতুন রা আসলে সেবার মান বৃদ্ধি পাবে।
    হাসপাতালের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার অবস্থা খুবই খারাপ। রোগীদের নিরাপত্তার লক্ষে হাসপাতালের আইন শৃঙ্খলার উন্নতি করতে হাসপাতালে প্রয়োজনীয় উন্নতমানের সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থা সেবার মান বৃদ্ধি পাবে।

    হাসপাতাল থেকে সকল ধরণের সিন্ডিকেট ও রোগী হয়রানি বন্ধ করে অত্র হাসপাতালকে শতভাগ দালাল মুক্ত বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হলে সেবার মান বৃদ্ধি পাবে বলে সেবা গৃহীতাদের মন্তব্য।

    এখানে অপারেশন থিয়েটার চলমান কিন্তু কোন অপারেশন এখানে হয় না।
    অব্যাবস্থাপনা ও টেস্ট বানিজ্যের আতুরঘর মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, রয়েছে আন্তঃটেন্ডারবাজীর অভিযোগ। জাকারিয়া রানা জেলা প্রতিনিধি মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অত্র এলাকার মানুষ দীর্ঘ দিন যাবত সঠিক চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। উপজেলা প্রেস ক্লাবের কিছু সদস্য ১৪ আগস্ট সকাল ১১ ঘটিকায় মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ প্রশান্ত কুমার সাহার কাছে এই হাসপাতালের অব্যস্থাপনা,অনিয়ম নিয়ে আলোচনা করতে গেলে যা পাওয়া যায় তা শুনে শরীর একেবারে নীল হয়ে যাওয়ার মতো। অব্যবস্থাপনার প্রথম ধাপ।।। গত ২০২৩ – ২০২৪ অর্থ বছরের জন্য হাসপাতালে রোগীর পথ্য সরবরাহ (খাবার),স্টেশনারি,ধোলাই টেন্ডার হয়েছিল।তার ঠিকাদার ছিল মেসার্স হাজী এন্টারপ্রাইজ প্রোঃ রেজাউল করিম। যার ওয়ার্ক অর্ডার এর মেয়াদ এক বছর যা হিসাব মতে ৩০.০৬.২০২৪ তারিখ শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু পর পর তিন অর্থবছর ডায়েট সাপ্লাই করে আসছে এই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।যা আজ পর্যন্ত ২০২৫-২০২৬ অর্থ বছর পর্যন্ত চলমান। এ ব্যাপারে মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃপ্রশান্ত কুমার সাহা বলেন যে এমন কোন কাগজ পত্র পাইনাই যার জন্য একই ঠিকাদার এত বছর ডায়েট,স্টেশনারি, ধুপির কাজ করিতে পারে। তবে এটা অডিট আপত্তি যোগ্য বলে আমি মনে করি। পটুয়াখালী জেলার সিভিল সার্জন জনাব ডাঃ খালেদুর রহমান মিয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন এ ব্যাপারে আমি কিছু জানিনা তবে সব কিছু জেনে জানাবো। নাম না জানানোর শর্তে এই হাসপাতালের এক স্টাফ জানান ২০২৪ সালের জুন মাসে যখন পুনরায় টেন্ডার হওয়ার কথা তখন টেন্ডারের ব্যাপারে ঘরোয়া পরিবেশে আলোচনা করে সেই সময়ের হেড ক্লার্ক রিয়াজ ও ততকালীন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা তেংমং মোটা অংকের বিনিময়ে পুর্বের ঠিকাদার মেসার্স হাজ্বি এন্টারপ্রাইজ কেই কোন নিয়ম নীতি না মেনে সাপ্লাইয়ের ঠিকাদার নিয়োগ দেন, যা আজ পর্যন্ত চলমান।এই টেন্ডার দুর্নীতির সাথে ততকালীন উপজেলা চেয়ারম্যান আবু বক্কর জড়িত ছিল বলে জনমনে শোনা যায়। মির্জাগঞ্জ উপজেলাস্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসার সেবার মান সন্তশজনক নয়। এই হাসপাতালের ভিতরেই সরকারি দালাল বিদ্দমান যা একেবারেই নোংরামি বই কিছুই না। রোগী চিকিৎসকের কাছে ইচ্ছামত যেতে পারে না। বাসস্টপেজের মত টানাটানির এই ডাক্তারের কাছে আসেন, আর জন ও এই রকম। তারপর শুরু হয় কোন ডায়াগনস্টিক এ পাঠাবে তা নিয়া প্রতিযোগিতা। ২০২২ সালে সরকার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে একটা রুল জারি করছিল যে, সরকারি হাসপাতালের এক কিলোমিটারের মধ্যে এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে দুই কিলোমিটারের মধ্যে কোন ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার থাকতে পারবে না এতে করে সেবার মান রক্ষা করা যায় না। কিন্তু মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পেলেক্স এর চিত্র ভিন্ন। হাসপাতালের ওয়ালের ১০ হাতের মধ্যেই তিনটি প্রতিষ্ঠান পাওয়া যায়।যা সিভিল সার্জন ও টি এইচের পরিদর্শনে ই অনুমোদীত। আবার ডাক্তার ও রোগী যেতে যেন কোন বেগ পেতে না হয় তার জন্য হাসপাতালের কোয়াটারের ভিতর থেকে ওয়াল ভেংগে ডায়াগনস্টিক মালিক রা পথ করে নিয়াছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দ্দেশ মোতাবেক সমগ্র বাংলাদেশে ৫০ টি হাসপাতালে বৈকালিন প্রাক্টিস চালু থাকার অনুমোদন দিয়াছে। তবে সেই তালিকায় মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পলেক্স এর নাম না থাকলেও বিকালে এখানে সকল ডাক্তারদের চেম্বার বস। শুরু হয় টানাটানি ভাল ডাক্তার ওমুকে এই মিছিল যাতে রোগী রা বিচলিত হয়।কয়েকটি চেম্বারে ডাক্তার প্রাক্টিস করে প্রায় দুর্নীতির সর্গরাজ্যে পরিনত করেছে। তারা গরীব রোগীদের নিকট হতে ভিজিট ও কমিশনের জন্য অতিরিক্ত টেস্ট চাপিয়ে পাসের ডায়াবেটিস এর দালালের হাতে ধরিয়ে দেয়। অত্র হাসপাতালে রোগীদের জন্য সরকার কর্তৃক বিনামূল্যে সরবরাহকৃত ঔষধের ঠিক মত ডিস্টিভিউশন হচ্ছে না। রোগীদের সাথে হাসপাতালের প্রায় সকল স্টাফদের মার্জিত আচরণ করে না।এজন্য প্রয়োজনে ডাক্তার, নার্স ও অন্যান্য স্টাফদের এ বিষয়ে নিয়মিত কাউন্সিলের ব্যবস্থা করা। হাসপাতালের প্যাথলজি ও রেডিওলজি বিভাগ ২৪ ঘন্টা খোলা থাকলেও এখানে কোন টেস্ট করানো হয় না। অত্র হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, নার্স ও অন্যান্য দক্ষ স্টাফদের সংকট বিদ্দমান। এই হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা সজনদের সাথে আলোচনা করে যা বোঝা গেল তাতে যা মনে হয় তাতে সরকারি চাকরী বিধিমালা অনুযায়ী যাহারা অত্র হাসপাতালে নির্দিষ্ট সময়ের অধিক সময় কর্মরত আছেন, তাদেরকে অনতিবিলম্বে বদলি করে নতুনদের যায়গা করে দেওয়া। নতুন রা আসলে সেবার মান বৃদ্ধি পাবে। হাসপাতালের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার অবস্থা খুবই খারাপ। রোগীদের নিরাপত্তার লক্ষে হাসপাতালের আইন শৃঙ্খলার উন্নতি করতে হাসপাতালে প্রয়োজনীয় উন্নতমানের সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থা সেবার মান বৃদ্ধি পাবে। হাসপাতাল থেকে সকল ধরণের সিন্ডিকেট ও রোগী হয়রানি বন্ধ করে অত্র হাসপাতালকে শতভাগ দালাল মুক্ত বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হলে সেবার মান বৃদ্ধি পাবে বলে সেবা গৃহীতাদের মন্তব্য। এখানে অপারেশন থিয়েটার চলমান কিন্তু কোন অপারেশন এখানে হয় না।
    Yay
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 1K Visualizações 0 Anterior
  • হজ কার্যক্রমে ঘু'ষ নিলে ফাঁ/সি/তে ঝুলানো হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
    হজ কার্যক্রমে ঘু'ষ নিলে ফাঁ/সি/তে ঝুলানো হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 391 Visualizações 0 Anterior
  • বজ্রপাতের ঝুঁকি কমাতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সতর্কতামূলক বার্তা প্রচারের উদ্যোগ..
    https://eyenewsbd.com/articles/read/bjrpater-jhunki-kmate-shikshaprtishthane-strktamulk-barta-prcharer-udjog_18281.html
    বজ্রপাতের ঝুঁকি কমাতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সতর্কতামূলক বার্তা প্রচারের উদ্যোগ.. https://eyenewsbd.com/articles/read/bjrpater-jhunki-kmate-shikshaprtishthane-strktamulk-barta-prcharer-udjog_18281.html
    EYENEWSBD.COM
    বজ্রপাতের ঝুঁকি কমাতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সতর্কতামূলক বার্তা প্রচারের উদ্যোগ.. | আই নিউজ বিডি
    বজ্রপাতের ঝুঁকি নিরসনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ও উপাসনালয়ে সতর্কতামূলক বার্তা প্রচারের নির্দেশ দিয়েছে সরকার।..
    Like
    2
    1 Comentários 0 Compartilhamentos 532 Visualizações 0 Anterior
Eidok App https://eidok.com