• উপজেলা পর্যায়ের সাংবাদিকতার কার্যক্রম: দায়িত্ব, কর্মপদ্ধতি ও আই নিউজ বিডির প্রত্যাশা

    বাংলাদেশের গণমাধ্যম ব্যবস্থায় উপজেলা পর্যায়ের সাংবাদিকরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তারা দেশের সবচেয়ে নিকটতম সংবাদ পরিবেশক যারা গ্রাম-গঞ্জ থেকে শুরু করে ছোট ছোট অঞ্চলগুলোর খবর পৌঁছে দেন জাতীয় পর্যায়ে। তাদের মাধ্যমে মানুষের জীবনের কষ্ট, আনন্দ, সমস্যা, উন্নয়ন ও সামাজিক পরিবর্তন দেশের সব শ্রেণী ও অংশে পৌঁছায়।

    তাই উপজেলায় একজন সাংবাদিকের কাজের ধরন ও কর্মপদ্ধতি সঠিক হওয়া প্রয়োজন। আই নিউজ বিডি তাদেরকে নিখুঁত ও পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয়ে নির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা, মানদণ্ড ও প্রত্যাশা নিয়ে কাজ করে।

    ১. উপজেলা পর্যায়ের সাংবাদিকের কাজের ধরন
    উপজেলা সাংবাদিকতার মূল বৈশিষ্ট্য হলো—

    স্থানীয় ঘটনার সরাসরি কাভারেজ: উপজেলা ও তার আশপাশের এলাকার প্রতিদিনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা, যেমন প্রশাসনিক কার্যক্রম, উন্নয়ন প্রকল্প, সমাজসেবা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, অপরাধ, বন্যা, দুর্যোগ, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ ও প্রতিবেদন তৈরি করা।

    সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার প্রতিবেদন: দরিদ্র, নিম্নবিত্ত ও প্রতিবন্ধী মানুষের দৈনন্দিন সমস্যা তুলে ধরা।

    স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক ব্যক্তিদের কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণ।

    জেলা ও জাতীয় সংবাদ মাধ্যমের জন্য উপজেলা পর্যায়ের প্রতিনিধি হিসাবে কাজ।

    কাজের প্রকৃতি
    রিপোর্টিং: স্থানীয় তথ্য সংগ্রহ, সাক্ষাৎকার গ্রহণ ও সত্যতা যাচাই।

    নিউজ রাইটিং: স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও তথ্যসমৃদ্ধ প্রতিবেদন লেখা।

    ভিডিও নিউজ: ঘটনাস্থল থেকে ভিডিও ফুটেজ ধারণ ও ভিডিও প্রতিবেদন তৈরি।

    ফলো আপ: একটি ঘটনার পূর্ণাঙ্গ চিত্র তুলে ধরার জন্য পরবর্তীতে তথ্য সংগ্রহ।

    মতামত সংগ্রহ: বিভিন্ন পক্ষের মতামত ও প্রতিক্রিয়া নেওয়া।

    ২. উপজেলা সাংবাদিকের কাজের আদর্শ পদ্ধতি
    ২.১ সময়ানুবর্তিতা
    উপজেলা সংবাদ পরিবেশন ক্ষেত্রে সময়ানুবর্তিতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ঘটনার দ্রুত তথ্য সংগ্রহ ও তাৎক্ষণিক প্রতিবেদন প্রকাশ জরুরি।

    ২.২ নিরপেক্ষতা ও সততা
    সর্বোচ্চ সততা বজায় রেখে সংবাদ পরিবেশন করতে হবে। কোনো পক্ষপাতিত্ব করা যাবে না। তথ্য যাচাই করা হবে যত্নসহকারে।

    ২.৩ পেশাদারিত্ব
    গোপনীয়তা রক্ষা করা।

    ব্যক্তিগত মতামত থেকে বিরত থাকা।

    সামাজিক ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ বজায় রাখা।

    দায়িত্বশীল আচরণ।

    ২.৪ তথ্য সংগ্রহের নৈতিকতা
    সঠিক উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ, অনুমতি নিয়ে ছবি ও ভিডিও গ্রহণ, ব্যাক্তির সম্মতি থাকা।

    ৩. উপজেলা সাংবাদিকের প্রধান দায়িত্ব ও কাজ
    ৩.১ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকাণ্ড পরিদর্শন
    সরকারি বিভিন্ন প্রকল্প, পরিষেবা ও কর্মসূচির বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণ এবং জনসাধারণের কাছে এর সঠিক তথ্য পৌঁছে দেওয়া।

    ৩.২ সমাজের সমস্যা চিহ্নিতকরণ
    দুর্ভোগ, অবহেলা, অপরাধ, দুর্নীতি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সংকটের খবর তুলে ধরা।

    ৩.৩ প্রতিবেদন তৈরি
    পর্যাপ্ত তথ্য ও সাক্ষাৎকার সংগ্রহ করে স্থানীয় ও জাতীয় সংবাদ মাধ্যমে প্রতিবেদন লেখা।

    ৩.৪ ভিডিও ও ফটো রিপোর্টিং
    গ্রামের ঘটনাবলি, অনুষ্টান, সভা, মিছিল, দুঃখ, দুর্ঘটনা সহ জীবনের নানা দিক তুলে ধরা।

    ৪. কাজের কৌশল: কীভাবে কাজ করা উচিত?
    ৪.১ প্রস্তুতি
    আগাম বিষয়বস্তু ও ঘটনা সম্পর্কে ধারণা নেওয়া।

    প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম প্রস্তুত রাখা (মোবাইল, ক্যামেরা, নোটবুক)।

    স্থানীয় মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখা।

    ৪.২ কার্যক্ষেত্রে সতর্কতা
    ঘটনাস্থলে নিরাপত্তা বজায় রাখা।

    পক্ষপাতমুক্ত থাকার চেষ্টা।

    তথ্য সংগ্রহে ধৈর্যশীল হওয়া।

    ৪.৩ তথ্য যাচাই ও বিশ্লেষণ
    একাধিক উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ।

    প্রাসঙ্গিক ও নির্ভুল তথ্য নির্বাচন।

    তথ্যের সত্যতা যাচাই করা।

    ৪.৪ রিপোর্টিং ও প্রকাশনা
    ভাষা সহজ ও প্রাঞ্জল রাখা।

    তথ্য স্পষ্ট ও সংক্ষিপ্ত উপস্থাপন।

    সময়মতো প্রতিবেদন পাঠানো।

    ৫. আই নিউজ বিডির প্রত্যাশা ও নির্দেশনা
    ৫.১ নিয়মিততা
    প্রতিদিনের সংবাদ সংগ্রহে নিয়মিত অংশগ্রহণ এবং সময়মতো প্রতিবেদন পাঠানো।

    ৫.২ মানসম্মত প্রতিবেদন
    তথ্যসমৃদ্ধ, নিরপেক্ষ ও প্রাঞ্জল ভাষায় প্রতিবেদন লেখা।

    ৫.৩ ভিডিও নিউজে মনোযোগ
    ঘটনাস্থল থেকে ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে প্রফেশনাল মানের ভিডিও প্রতিবেদন তৈরি করা।

    ৫.৪ নৈতিকতা ও সততা
    কেউ টাকা নিয়ে নিউজ করতে পারবেন না।

    কোন প্রকার বিকৃত তথ্য বা গুজব প্রচার করা যাবে না।

    মানবাধিকার ও গণমাধ্যম নীতিমালা মেনে চলতে হবে।

    ৫.৫ যোগাযোগ ও সহযোগিতা
    অফিসের নির্দেশনা ও প্ল্যানিং মেনে চলা, সহযোগীতা প্রদান ও রিপোর্টারদের মধ্যে মতবিনিময় বৃদ্ধি করা।

    ৬. দায়িত্ববোধ ও পেশাদারিত্বের সিঁড়ি
    উপজেলা পর্যায়ের সাংবাদিকদের হাতে বাংলাদেশের সঠিক তথ্য পরিবেশনের দায়িত্ব। এই দায়িত্ব পালনে সময়ানুবর্তিতা, সততা, নিরপেক্ষতা ও পেশাদারিত্ব অপরিহার্য। আই নিউজ বিডি এই মূল্যবোধগুলো মেনে চলতে এবং স্থানীয় সাংবাদিকদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাচ্ছে।

    আমাদের প্রত্যাশা, প্রত্যেক সাংবাদিক দক্ষতা বৃদ্ধি করে সাংবাদিকতাকে শ্রদ্ধা ও দায়িত্বের কাজে রূপান্তর করবে। এতে শুধু নিজের পেশাগত মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে না, দেশ ও সমাজও লাভবান হবে।
    উপজেলা পর্যায়ের সাংবাদিকতার কার্যক্রম: দায়িত্ব, কর্মপদ্ধতি ও আই নিউজ বিডির প্রত্যাশা বাংলাদেশের গণমাধ্যম ব্যবস্থায় উপজেলা পর্যায়ের সাংবাদিকরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তারা দেশের সবচেয়ে নিকটতম সংবাদ পরিবেশক যারা গ্রাম-গঞ্জ থেকে শুরু করে ছোট ছোট অঞ্চলগুলোর খবর পৌঁছে দেন জাতীয় পর্যায়ে। তাদের মাধ্যমে মানুষের জীবনের কষ্ট, আনন্দ, সমস্যা, উন্নয়ন ও সামাজিক পরিবর্তন দেশের সব শ্রেণী ও অংশে পৌঁছায়। তাই উপজেলায় একজন সাংবাদিকের কাজের ধরন ও কর্মপদ্ধতি সঠিক হওয়া প্রয়োজন। আই নিউজ বিডি তাদেরকে নিখুঁত ও পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয়ে নির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা, মানদণ্ড ও প্রত্যাশা নিয়ে কাজ করে। ১. উপজেলা পর্যায়ের সাংবাদিকের কাজের ধরন উপজেলা সাংবাদিকতার মূল বৈশিষ্ট্য হলো— স্থানীয় ঘটনার সরাসরি কাভারেজ: উপজেলা ও তার আশপাশের এলাকার প্রতিদিনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা, যেমন প্রশাসনিক কার্যক্রম, উন্নয়ন প্রকল্প, সমাজসেবা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, অপরাধ, বন্যা, দুর্যোগ, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ ও প্রতিবেদন তৈরি করা। সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার প্রতিবেদন: দরিদ্র, নিম্নবিত্ত ও প্রতিবন্ধী মানুষের দৈনন্দিন সমস্যা তুলে ধরা। স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক ব্যক্তিদের কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণ। জেলা ও জাতীয় সংবাদ মাধ্যমের জন্য উপজেলা পর্যায়ের প্রতিনিধি হিসাবে কাজ। কাজের প্রকৃতি রিপোর্টিং: স্থানীয় তথ্য সংগ্রহ, সাক্ষাৎকার গ্রহণ ও সত্যতা যাচাই। নিউজ রাইটিং: স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও তথ্যসমৃদ্ধ প্রতিবেদন লেখা। ভিডিও নিউজ: ঘটনাস্থল থেকে ভিডিও ফুটেজ ধারণ ও ভিডিও প্রতিবেদন তৈরি। ফলো আপ: একটি ঘটনার পূর্ণাঙ্গ চিত্র তুলে ধরার জন্য পরবর্তীতে তথ্য সংগ্রহ। মতামত সংগ্রহ: বিভিন্ন পক্ষের মতামত ও প্রতিক্রিয়া নেওয়া। ২. উপজেলা সাংবাদিকের কাজের আদর্শ পদ্ধতি ২.১ সময়ানুবর্তিতা উপজেলা সংবাদ পরিবেশন ক্ষেত্রে সময়ানুবর্তিতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ঘটনার দ্রুত তথ্য সংগ্রহ ও তাৎক্ষণিক প্রতিবেদন প্রকাশ জরুরি। ২.২ নিরপেক্ষতা ও সততা সর্বোচ্চ সততা বজায় রেখে সংবাদ পরিবেশন করতে হবে। কোনো পক্ষপাতিত্ব করা যাবে না। তথ্য যাচাই করা হবে যত্নসহকারে। ২.৩ পেশাদারিত্ব গোপনীয়তা রক্ষা করা। ব্যক্তিগত মতামত থেকে বিরত থাকা। সামাজিক ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ বজায় রাখা। দায়িত্বশীল আচরণ। ২.৪ তথ্য সংগ্রহের নৈতিকতা সঠিক উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ, অনুমতি নিয়ে ছবি ও ভিডিও গ্রহণ, ব্যাক্তির সম্মতি থাকা। ৩. উপজেলা সাংবাদিকের প্রধান দায়িত্ব ও কাজ ৩.১ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকাণ্ড পরিদর্শন সরকারি বিভিন্ন প্রকল্প, পরিষেবা ও কর্মসূচির বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণ এবং জনসাধারণের কাছে এর সঠিক তথ্য পৌঁছে দেওয়া। ৩.২ সমাজের সমস্যা চিহ্নিতকরণ দুর্ভোগ, অবহেলা, অপরাধ, দুর্নীতি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সংকটের খবর তুলে ধরা। ৩.৩ প্রতিবেদন তৈরি পর্যাপ্ত তথ্য ও সাক্ষাৎকার সংগ্রহ করে স্থানীয় ও জাতীয় সংবাদ মাধ্যমে প্রতিবেদন লেখা। ৩.৪ ভিডিও ও ফটো রিপোর্টিং গ্রামের ঘটনাবলি, অনুষ্টান, সভা, মিছিল, দুঃখ, দুর্ঘটনা সহ জীবনের নানা দিক তুলে ধরা। ৪. কাজের কৌশল: কীভাবে কাজ করা উচিত? ৪.১ প্রস্তুতি আগাম বিষয়বস্তু ও ঘটনা সম্পর্কে ধারণা নেওয়া। প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম প্রস্তুত রাখা (মোবাইল, ক্যামেরা, নোটবুক)। স্থানীয় মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখা। ৪.২ কার্যক্ষেত্রে সতর্কতা ঘটনাস্থলে নিরাপত্তা বজায় রাখা। পক্ষপাতমুক্ত থাকার চেষ্টা। তথ্য সংগ্রহে ধৈর্যশীল হওয়া। ৪.৩ তথ্য যাচাই ও বিশ্লেষণ একাধিক উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ। প্রাসঙ্গিক ও নির্ভুল তথ্য নির্বাচন। তথ্যের সত্যতা যাচাই করা। ৪.৪ রিপোর্টিং ও প্রকাশনা ভাষা সহজ ও প্রাঞ্জল রাখা। তথ্য স্পষ্ট ও সংক্ষিপ্ত উপস্থাপন। সময়মতো প্রতিবেদন পাঠানো। ৫. আই নিউজ বিডির প্রত্যাশা ও নির্দেশনা ৫.১ নিয়মিততা প্রতিদিনের সংবাদ সংগ্রহে নিয়মিত অংশগ্রহণ এবং সময়মতো প্রতিবেদন পাঠানো। ৫.২ মানসম্মত প্রতিবেদন তথ্যসমৃদ্ধ, নিরপেক্ষ ও প্রাঞ্জল ভাষায় প্রতিবেদন লেখা। ৫.৩ ভিডিও নিউজে মনোযোগ ঘটনাস্থল থেকে ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে প্রফেশনাল মানের ভিডিও প্রতিবেদন তৈরি করা। ৫.৪ নৈতিকতা ও সততা কেউ টাকা নিয়ে নিউজ করতে পারবেন না। কোন প্রকার বিকৃত তথ্য বা গুজব প্রচার করা যাবে না। মানবাধিকার ও গণমাধ্যম নীতিমালা মেনে চলতে হবে। ৫.৫ যোগাযোগ ও সহযোগিতা অফিসের নির্দেশনা ও প্ল্যানিং মেনে চলা, সহযোগীতা প্রদান ও রিপোর্টারদের মধ্যে মতবিনিময় বৃদ্ধি করা। ৬. দায়িত্ববোধ ও পেশাদারিত্বের সিঁড়ি উপজেলা পর্যায়ের সাংবাদিকদের হাতে বাংলাদেশের সঠিক তথ্য পরিবেশনের দায়িত্ব। এই দায়িত্ব পালনে সময়ানুবর্তিতা, সততা, নিরপেক্ষতা ও পেশাদারিত্ব অপরিহার্য। আই নিউজ বিডি এই মূল্যবোধগুলো মেনে চলতে এবং স্থানীয় সাংবাদিকদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাচ্ছে। আমাদের প্রত্যাশা, প্রত্যেক সাংবাদিক দক্ষতা বৃদ্ধি করে সাংবাদিকতাকে শ্রদ্ধা ও দায়িত্বের কাজে রূপান্তর করবে। এতে শুধু নিজের পেশাগত মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে না, দেশ ও সমাজও লাভবান হবে।
    Love
    2
    0 Комментарии 0 Поделились 1Кб Просмотры 0 предпросмотр
  • চালকের ঘুম একসঙ্গে কেড়ে নিলো একই পরিবারের ৭টি প্রাণ।
    ওমান ফেরত প্রবাসীকে আনতে গিয়েছিল পরিবার, ফেরার পথে পানিতে তলিয়ে গেল স্বপ্ন।
    ৩ নারী ও ৪ শিশু—ঘটনাস্থলেই শেষ তাদের জীবনযাত্রা।
    এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটেছে নোয়াখালী-লক্ষীপুর সড়কে।
    একটি ভুল কতটা ভয়াবহ হতে পারে, এই ঘটনাই তার বাস্তব প্রমাণ।**

    ---

    #সড়কদুর্ঘটনা #নোয়াখালী
    #একটিভুলসাতপ্রাণ #VillageLife360BD
    #মর্মান্তিক #RoadSafety #BangladeshNews #নোয়াখালীদুর্ঘটনা
    #RoadAccident #BangladeshNews
    #মর্মান্তিক #FamilyTragedy
    #DriverSleepAccident #VillageLife360BD
    #FireServiceRescue #AccidentUpdate
    #RealStory #প্রবাসীরঘরে_শোক
    #TragicLoss #WakeUpCall
    চালকের ঘুম একসঙ্গে কেড়ে নিলো একই পরিবারের ৭টি প্রাণ। ওমান ফেরত প্রবাসীকে আনতে গিয়েছিল পরিবার, ফেরার পথে পানিতে তলিয়ে গেল স্বপ্ন। ৩ নারী ও ৪ শিশু—ঘটনাস্থলেই শেষ তাদের জীবনযাত্রা। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটেছে নোয়াখালী-লক্ষীপুর সড়কে। একটি ভুল কতটা ভয়াবহ হতে পারে, এই ঘটনাই তার বাস্তব প্রমাণ।** --- #সড়কদুর্ঘটনা #নোয়াখালী #একটিভুলসাতপ্রাণ #VillageLife360BD #মর্মান্তিক #RoadSafety #BangladeshNews #নোয়াখালীদুর্ঘটনা #RoadAccident #BangladeshNews #মর্মান্তিক #FamilyTragedy #DriverSleepAccident #VillageLife360BD #FireServiceRescue #AccidentUpdate #RealStory #প্রবাসীরঘরে_শোক #TragicLoss #WakeUpCall
    Like
    2
    0 Комментарии 0 Поделились 4Кб Просмотры 0 предпросмотр
  • ঢাকায় পৌঁছাবে সিঙ্গাপুরের চিকিৎসক দল: মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় আহতদের উন্নত চিকিৎসা..
    https://eyenewsbd.com/articles/read/dhaka-pounchabe-singgapurer-chikitsk-dl-mailston-durghtna-ahtder-unnt-chikitsa_15480.html
    ঢাকায় পৌঁছাবে সিঙ্গাপুরের চিকিৎসক দল: মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় আহতদের উন্নত চিকিৎসা.. https://eyenewsbd.com/articles/read/dhaka-pounchabe-singgapurer-chikitsk-dl-mailston-durghtna-ahtder-unnt-chikitsa_15480.html
    EYENEWSBD.COM
    ঢাকায় পৌঁছাবে সিঙ্গাপুরের চিকিৎসক দল: মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় আহতদের উন্নত চিকিৎসা.. | আই নিউজ বিডি
    মাইলস্টোন স্কুল দুর্ঘটনায় আহতদের উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরের চিকিৎসক দল আজ রাতে ঢাকায় আসছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।..
    Like
    2
    1 Комментарии 0 Поделились 761 Просмотры 0 предпросмотр
  • বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের জন্য উত্তরা কবরস্থান নির্ধারণ-প্রধান উপদেষ্টার..
    https://eyenewsbd.com/articles/read/biman-durghtna-nihtder-jnj-uttra-kbrsthan-nirdharn-prdhan-updeshtar_15477.html
    বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের জন্য উত্তরা কবরস্থান নির্ধারণ-প্রধান উপদেষ্টার.. https://eyenewsbd.com/articles/read/biman-durghtna-nihtder-jnj-uttra-kbrsthan-nirdharn-prdhan-updeshtar_15477.html
    EYENEWSBD.COM
    বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের জন্য উত্তরা কবরস্থান নির্ধারণ-প্রধান উপদেষ্টার.. | আই নিউজ বিডি
    প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের জন্য উত্তরার সিটি করপোরেশনের কবরস্থানে জায়গা নির্ধারণ করেছেন।..
    Like
    1
    1 Комментарии 0 Поделились 326 Просмотры 0 предпросмотр
  • বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনায় রাষ্ট্রীয় শোক পালিত
    https://eyenewsbd.com/articles/read/biman-bahinir-prshikshn-biman-durghtna-rashtri-shok-palit_15472.html
    বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনায় রাষ্ট্রীয় শোক পালিত https://eyenewsbd.com/articles/read/biman-bahinir-prshikshn-biman-durghtna-rashtri-shok-palit_15472.html
    EYENEWSBD.COM
    বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনায় রাষ্ট্রীয় শোক পালিত.. | আই নিউজ বিডি
    বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত ঘটনায় আজ রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হচ্ছে। জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়েছে।..
    Like
    1
    1 Комментарии 0 Поделились 341 Просмотры 0 предпросмотр
  • কেন্দুয়ায় নিখোঁজের ৫ দিন পর হাওর থেকে কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
    প্রতিনিধি, কেন্দুয়া (নেত্রকোনা)
    নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় নিখোঁজের ৫ দিন পর কেনু মিয়া (৫৪) নামে এক কৃষকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে উপজেলার সান্দিকোনা ইউনিয়নের টিপ্রা গ্রামের হাওর থেকে এ মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। কেনু মিয়া টিপ্রা গ্রামের মৃত আব্দুর রাশিদের ছেলে।

    পুলিশ ও স্বজনদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, কেনু মিয়ার স্ত্রী-সন্তানরা জীবিকার উদ্দেশ্যে ঢাকায় থাকেন। তিনি একাই বাড়িতে থেকে অন্যের জমি বর্গাচাষ করতেন। হাওরের ফসলি জমিতে কাজ করার উদ্দেশ্যে গত বুধবার (১৬ জুলাই) বিকেলে তিনি বাড়ি থেকে বের হয়ে যান। পরে আর বাড়ি ফিরেননি। পরদিন বাড়িতে তার উপস্থিতি দেখতে না পেয়ে স্বজন ও প্রতিবেশিরা তাকে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন।

    এদিকে সোমবার দুপুরের দিকে স্থানীয় লোকজন হাওরে কাজ করতে গেলে কেনু মিয়ার পঁচা-গলা মরদেহ তার বর্গা নেওয়া জমিতে পড়ে থাকতে দেখেন। পরে থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে।

    এ বিষয়ে কথা হলে কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ পঁচে-গলে গেছে। তা উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আপাতত থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টার্স পাওয়ার পর প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে বলেও ওসি জানান।

    নিহতের চাচা আমজাত হোসেন বাচ্চু মিয়া জানান, “কেনু মিয়া আমার ভাতিজা। নিখোঁজ হওয়ার পর আমরা অনেক খোঁজাখুঁজি করেছি। কেউ কিছু বলতে পারেনি। অবশেষে আজ হাওরে তার মরদেহ ভেসে থাকতে দেখে আমরা পুলিশকে খবর দিই।”

    প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, কেনু মিয়া তার বর্গা নেওয়া জমিতে কাজ করতে গিয়ে কোনো দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মৃত্যুবরণ করতে পারেন। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়া না পর্যন্ত মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।

    ঘটনাটি ঘিরে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। অনেকেই মনে করছেন, অসুস্থতা বা আকস্মিক কোনো দুর্ঘটনার কারণেই এই মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে। স্থানীয় বাসিন্দারা কেনু মিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ উদঘাটনের দাবি জানিয়েছেন।

    মো: হুমায়ুন কবির কেন্দুয়া নেত্রকোনা থেকে।।
    ০১৭১৬৩১৩৩৪৬

    কেন্দুয়ায় নিখোঁজের ৫ দিন পর হাওর থেকে কৃষকের মরদেহ উদ্ধার প্রতিনিধি, কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় নিখোঁজের ৫ দিন পর কেনু মিয়া (৫৪) নামে এক কৃষকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে উপজেলার সান্দিকোনা ইউনিয়নের টিপ্রা গ্রামের হাওর থেকে এ মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। কেনু মিয়া টিপ্রা গ্রামের মৃত আব্দুর রাশিদের ছেলে। পুলিশ ও স্বজনদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, কেনু মিয়ার স্ত্রী-সন্তানরা জীবিকার উদ্দেশ্যে ঢাকায় থাকেন। তিনি একাই বাড়িতে থেকে অন্যের জমি বর্গাচাষ করতেন। হাওরের ফসলি জমিতে কাজ করার উদ্দেশ্যে গত বুধবার (১৬ জুলাই) বিকেলে তিনি বাড়ি থেকে বের হয়ে যান। পরে আর বাড়ি ফিরেননি। পরদিন বাড়িতে তার উপস্থিতি দেখতে না পেয়ে স্বজন ও প্রতিবেশিরা তাকে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। এদিকে সোমবার দুপুরের দিকে স্থানীয় লোকজন হাওরে কাজ করতে গেলে কেনু মিয়ার পঁচা-গলা মরদেহ তার বর্গা নেওয়া জমিতে পড়ে থাকতে দেখেন। পরে থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। এ বিষয়ে কথা হলে কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ পঁচে-গলে গেছে। তা উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আপাতত থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টার্স পাওয়ার পর প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে বলেও ওসি জানান। নিহতের চাচা আমজাত হোসেন বাচ্চু মিয়া জানান, “কেনু মিয়া আমার ভাতিজা। নিখোঁজ হওয়ার পর আমরা অনেক খোঁজাখুঁজি করেছি। কেউ কিছু বলতে পারেনি। অবশেষে আজ হাওরে তার মরদেহ ভেসে থাকতে দেখে আমরা পুলিশকে খবর দিই।” প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, কেনু মিয়া তার বর্গা নেওয়া জমিতে কাজ করতে গিয়ে কোনো দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মৃত্যুবরণ করতে পারেন। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়া না পর্যন্ত মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। ঘটনাটি ঘিরে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। অনেকেই মনে করছেন, অসুস্থতা বা আকস্মিক কোনো দুর্ঘটনার কারণেই এই মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে। স্থানীয় বাসিন্দারা কেনু মিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ উদঘাটনের দাবি জানিয়েছেন। মো: হুমায়ুন কবির কেন্দুয়া নেত্রকোনা থেকে।। ০১৭১৬৩১৩৩৪৬
    0 Комментарии 0 Поделились 1Кб Просмотры 0 предпросмотр
  • লালমনিরহাটে মোটরসাইকেল সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
    লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে দুটি মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে মো. বেলাল হোসেন (৫৪) নামে এক মুরগী ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন।

    বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) রাত ৮টার দিকে উপজেলার তুষভাণ্ডার বাজারের দক্ষিণ ঘনশ্যাম এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

    নিহত বেলাল হোসেন তুষভাণ্ডার বাজারের বিশিষ্ট পোল্ট্রি মুরগী ব্যবসায়ী। দক্ষিণ ঘনশ্যাম গ্রামের মৃত করমত আলীর বড় ছেলে ছিলেন তিনি।

    স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার রাতে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি থেকে বাজার যাওয়ার সময় সড়কে উঠলে বিপরীত দিক থেকে আসা আমিনগঞ্জগামী একটি দ্রুতগামী মোটরসাইকেলের সঙ্গে তার মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি নিহত হন।

    এ দুর্ঘটনায় অপর মোটরসাইকেল আরোহীও গুরুতর আহত হন। পরে তাকে চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তার পরিচয় জানা যায়নি।

    কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সেলিম মালিক জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
    লালমনিরহাটে মোটরসাইকেল সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে দুটি মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে মো. বেলাল হোসেন (৫৪) নামে এক মুরগী ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) রাত ৮টার দিকে উপজেলার তুষভাণ্ডার বাজারের দক্ষিণ ঘনশ্যাম এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত বেলাল হোসেন তুষভাণ্ডার বাজারের বিশিষ্ট পোল্ট্রি মুরগী ব্যবসায়ী। দক্ষিণ ঘনশ্যাম গ্রামের মৃত করমত আলীর বড় ছেলে ছিলেন তিনি। স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার রাতে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি থেকে বাজার যাওয়ার সময় সড়কে উঠলে বিপরীত দিক থেকে আসা আমিনগঞ্জগামী একটি দ্রুতগামী মোটরসাইকেলের সঙ্গে তার মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি নিহত হন। এ দুর্ঘটনায় অপর মোটরসাইকেল আরোহীও গুরুতর আহত হন। পরে তাকে চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তার পরিচয় জানা যায়নি। কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সেলিম মালিক জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
    Like
    1
    0 Комментарии 0 Поделились 317 Просмотры 0 предпросмотр
  • নরসিংদীতে ট্রেনের ধাক্কায় কিশোর নিহত

    গৌরব সাহা, নরসিংদী প্রতিনিধি, আই নিউজ বিডি:
    নরসিংদীতে ট্রেনের ধাক্কায় তামিম রহমান (১৫) নামের এক কিশোর নিহত হয়েছে। রবিবার (১৪ জুলাই) সন্ধ্যার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের নরসিংদী রেলস্টেশনের অদূরে জিরো পয়েন্ট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

    নিহত তামিম রহমান নরসিংদী পৌর শহরের বাসাইল এলাকার বাসিন্দা ফখরুল ইসলামের ছেলে এবং স্থানীয় একটি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে।

    রেলওয়ে পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, রবিবার সন্ধ্যায় তামিমের মা একটি বাটিতে কাঁঠাল দিয়ে তাকে সদর উপজেলার মোড় এলাকায় ফুফুর বাসায় পাঠান। পথিমধ্যে জিরো পয়েন্ট এলাকায় রেললাইন পার হওয়ার সময় সিলেট থেকে ঢাকাগামী জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ট্রেনের ধাক্কায় তামিম ছিটকে পড়ে এবং ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।

    নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশন পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) এম বি এম জহুরুল ইসলাম বলেন, “ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ফাঁড়িতে রাখা হয়েছে। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হচ্ছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও নিহতের পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”

    এই মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
    নরসিংদীতে ট্রেনের ধাক্কায় কিশোর নিহত গৌরব সাহা, নরসিংদী প্রতিনিধি, আই নিউজ বিডি: নরসিংদীতে ট্রেনের ধাক্কায় তামিম রহমান (১৫) নামের এক কিশোর নিহত হয়েছে। রবিবার (১৪ জুলাই) সন্ধ্যার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের নরসিংদী রেলস্টেশনের অদূরে জিরো পয়েন্ট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত তামিম রহমান নরসিংদী পৌর শহরের বাসাইল এলাকার বাসিন্দা ফখরুল ইসলামের ছেলে এবং স্থানীয় একটি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে। রেলওয়ে পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, রবিবার সন্ধ্যায় তামিমের মা একটি বাটিতে কাঁঠাল দিয়ে তাকে সদর উপজেলার মোড় এলাকায় ফুফুর বাসায় পাঠান। পথিমধ্যে জিরো পয়েন্ট এলাকায় রেললাইন পার হওয়ার সময় সিলেট থেকে ঢাকাগামী জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ট্রেনের ধাক্কায় তামিম ছিটকে পড়ে এবং ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশন পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) এম বি এম জহুরুল ইসলাম বলেন, “ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ফাঁড়িতে রাখা হয়েছে। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হচ্ছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও নিহতের পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।” এই মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
    0 Комментарии 0 Поделились 810 Просмотры 0 предпросмотр
  • ‎কুতুবদিয়া হাসপাতালে জনবল শূন্যতা, স্বাস্থ্যসেবার বিপর্যয়: হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে মানুষ

    ‎কুতুবদিয়া প্রতিনিধি:

    ‎জনবল সংকটে বিপর্যস্ত কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। নার্স, চিকিৎসক ও সহায়ক কর্মচারীর অভাবে ভেঙে পড়েছে স্বাস্থ্যসেবা। বুধবার (০৯ জুলাই) একজন সিনিয়র নার্স একাই তিনজন প্রসূতির ডেলিভারির দায়িত্বে থাকায় ঘটেছে মর্মান্তিক এক দুর্ঘটনা—নবজাতকের মৃত্যু। এ ঘটনায় রোগীর স্বজনদের অভিযোগ, অবহেলা ও সময়মতো সেবা না পাওয়ায় নবজাতকটি প্রাণ হারায়।

    ‎রোগীর পরিবার জানায়, ভোরে ভর্তি হওয়ার পর দায়িত্বে থাকা নার্স বলেছিলেন, প্রসবের এখনো সময় আছে। কিন্তু বেলা বাড়ার সাথে সাথে ব্যথা বাড়লেও ডাকাডাকিতে সাড়া মেলেনি। নিরুপায় হয়ে প্রসূতি মা বাথরুমে যান এবং সেখানেই প্রসব শুরু হয়। আত্মীয়রা চিৎকার শুনে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে সিটে নিয়ে এলে, কিছুক্ষণ পর সেই একমাত্র নার্স এসে প্রসব করান। কিন্তু ততক্ষণে নবজাতক নিথর হয়ে পড়ে।

    ‎রোগীর স্বামী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “তিনজন প্রসূতির দায়িত্বে ছিলেন একজন নার্স। বারবার বলার পরও অবহেলা করা হয়েছে। সময়মতো সেবা পেলে হয়তো আমাদের বাচ্চাটা আজ বেঁচে থাকত।”

    ‎অভিযুক্ত নার্স অবশ্য নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। তিনি বলেন, “আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি। ডেলিভারির সময় বাচ্চার কোনো নড়াচড়া ছিল না। বাচ্চাটি সম্ভবত আগেই মারা গিয়েছিল।”

    ‎এ বিষয়ে মন্তব্য নেওয়ার জন্য আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. সৈকত ঘুষকে কর্মস্থলে পাওয়া যায়নি। তবে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রেজাউল হাসান জানান, “ঘটনার তদন্তে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কারও অবহেলা প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” তিনি আরও জানান, “আগামী সপ্তাহে হাসপাতালের জন্য দুইজন মিডওয়াইফ যোগদান করবেন।”

    ‎এদিকে স্থানীয় সচেতন মহল বলছে, দীর্ঘদিন ধরে কুতুবদিয়া হাসপাতাল জনবল সংকটে ভুগছে। বিশেষ করে প্রসূতি ও শিশু স্বাস্থ্যসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। হাসপাতালে পর্যাপ্ত চিকিৎসক, নার্স, মিডওয়াইফ ও সহায়ক কর্মী না থাকায় সাধারণ মানুষ সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
    ‎কুতুবদিয়া হাসপাতালে জনবল শূন্যতা, স্বাস্থ্যসেবার বিপর্যয়: হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে মানুষ ‎ ‎কুতুবদিয়া প্রতিনিধি: ‎ ‎জনবল সংকটে বিপর্যস্ত কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। নার্স, চিকিৎসক ও সহায়ক কর্মচারীর অভাবে ভেঙে পড়েছে স্বাস্থ্যসেবা। বুধবার (০৯ জুলাই) একজন সিনিয়র নার্স একাই তিনজন প্রসূতির ডেলিভারির দায়িত্বে থাকায় ঘটেছে মর্মান্তিক এক দুর্ঘটনা—নবজাতকের মৃত্যু। এ ঘটনায় রোগীর স্বজনদের অভিযোগ, অবহেলা ও সময়মতো সেবা না পাওয়ায় নবজাতকটি প্রাণ হারায়। ‎ ‎রোগীর পরিবার জানায়, ভোরে ভর্তি হওয়ার পর দায়িত্বে থাকা নার্স বলেছিলেন, প্রসবের এখনো সময় আছে। কিন্তু বেলা বাড়ার সাথে সাথে ব্যথা বাড়লেও ডাকাডাকিতে সাড়া মেলেনি। নিরুপায় হয়ে প্রসূতি মা বাথরুমে যান এবং সেখানেই প্রসব শুরু হয়। আত্মীয়রা চিৎকার শুনে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে সিটে নিয়ে এলে, কিছুক্ষণ পর সেই একমাত্র নার্স এসে প্রসব করান। কিন্তু ততক্ষণে নবজাতক নিথর হয়ে পড়ে। ‎ ‎রোগীর স্বামী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “তিনজন প্রসূতির দায়িত্বে ছিলেন একজন নার্স। বারবার বলার পরও অবহেলা করা হয়েছে। সময়মতো সেবা পেলে হয়তো আমাদের বাচ্চাটা আজ বেঁচে থাকত।” ‎ ‎অভিযুক্ত নার্স অবশ্য নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। তিনি বলেন, “আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি। ডেলিভারির সময় বাচ্চার কোনো নড়াচড়া ছিল না। বাচ্চাটি সম্ভবত আগেই মারা গিয়েছিল।” ‎ ‎এ বিষয়ে মন্তব্য নেওয়ার জন্য আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. সৈকত ঘুষকে কর্মস্থলে পাওয়া যায়নি। তবে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রেজাউল হাসান জানান, “ঘটনার তদন্তে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কারও অবহেলা প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” তিনি আরও জানান, “আগামী সপ্তাহে হাসপাতালের জন্য দুইজন মিডওয়াইফ যোগদান করবেন।” ‎ ‎এদিকে স্থানীয় সচেতন মহল বলছে, দীর্ঘদিন ধরে কুতুবদিয়া হাসপাতাল জনবল সংকটে ভুগছে। বিশেষ করে প্রসূতি ও শিশু স্বাস্থ্যসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। হাসপাতালে পর্যাপ্ত চিকিৎসক, নার্স, মিডওয়াইফ ও সহায়ক কর্মী না থাকায় সাধারণ মানুষ সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
    0 Комментарии 0 Поделились 520 Просмотры 0 предпросмотр
  • মর্মান্তিক দুর্ঘটনা যশোর
    মর্মান্তিক দুর্ঘটনা যশোর 👇
    EYENEWSBD.COM
    যশোর জেলা শহরের সার্কিট হাউজপাড়ায় মঙ্গলবার, ১ জুলাই ২০২৫, সকাল সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর ১২টার সময় এক
    ⁣যশোর জেলা শহরের সার্কিট হাউজপাড়ায় মঙ্গলবার, ১ জুলাই ২০২৫, সকাল সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর ১২টার সময় একটি নির্মাণাধীন বহুতল ভবনের ষষ্ঠ তলার বারান্দা/কার্নিশ ভেঙে পড়ে দুই প্রকৌশলী ও একজন শ্রমিক প্রাণ হারিয়েছেন।
    Like
    1
    2 Комментарии 0 Поделились 421 Просмотры 0 предпросмотр
  • যশোর এম এম কলেজ এলাকায় মর্মান্তিক দুর্ঘটনা!
    যশোর এম এম কলেজ এলাকায় মর্মান্তিক দুর্ঘটনা!
    EYENEWSBD.COM
    যশোরে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ৩ শ্রমিকের মর্মান্তিক মৃত্যু.. | আই নিউজ বিডি
    ৮ তলা ভবনের উপর থেকে রেলিং ভেঙে নিচে পড়ে গিয়ে তিন শ্রমিকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে..
    Like
    1
    1 Комментарии 0 Поделились 383 Просмотры 0 предпросмотр
  • পাবনার ঈশ্বরদীতে নির্মাণাধীন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের প্রথম ইউনিটের রিঅ্যাক্টর কন্টেইনমেন্টের অভেদ্যতা ও দৃঢ়তা পরীক্ষা সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত পরমাণু সংস্থা রসাটম বুধবার (২৫ জুন) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, এই পরীক্ষায় কন্টেইনমেন্ট কাঠামোর সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও স্থায়িত্ব নিশ্চিত হয়েছে।

    এনপিবিসিএলের (Nuclear Power Plant Company Bangladesh Limited) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. জাহেদুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, পরীক্ষাটি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ায় প্রকল্পের অগ্রগতিতে বড় ধাপ অতিক্রান্ত হয়েছে।

    কন্টেইনমেন্ট কী এবং কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?
    এই কন্টেইনমেন্ট হচ্ছে একটি সুদৃঢ় ও অভেদ্য কাঠামো, যা তৈরি হয়েছে প্রিস্ট্রেসড রিইনফোর্সড কংক্রিট এবং অভ্যন্তরীণ ইস্পাতের আবরণ দিয়ে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো, কোনো জরুরি বা অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতেও যেন রিঅ্যাক্টরের ভেতরের তেজস্ক্রিয় পদার্থ বাইরে ছড়িয়ে না পড়ে। এটি বহিঃশত্রুর আক্রমণ, ভূমিকম্প বা অন্য বড় ধরনের দুর্ঘটনা প্রতিরোধেও সক্ষম।

    পরীক্ষার ধরন ও উদ্দেশ্য
    রিঅ্যাক্টর কন্টেইনমেন্টের ভিতরে উচ্চচাপ প্রয়োগ করে এর শক্তি ও স্থায়িত্ব যাচাই করা হয়। এ জন্য ব্যবহৃত হয় উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমপ্রেশার। চাপ প্রয়োগের ফলে অবকাঠামো কতটুকু চাপ সহ্য করতে পারে, তা বিশ্লেষণ করাই ছিল মূল উদ্দেশ্য। এই ধাপটি পরমাণু জ্বালানি লোডিংয়ের পূর্বে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রক্রিয়া।

    আসন্ন হট টেস্ট ও স্থানীয়দের জন্য বার্তা
    ড. জাহেদুল হাসান আরও জানান, পরীক্ষার পরবর্তী ধাপে শিগগিরই ‘হট মিডিয়া টেস্ট’ চালানো হবে। এতে কুল্যান্ট সার্কিটকে নির্ধারিত তাপমাত্রায় উত্তপ্ত করে বাষ্প উৎপাদনের সক্ষমতা যাচাই করা হবে এবং অন্যান্য নিরাপত্তা প্যারামিটারগুলোও চূড়ান্তভাবে পরীক্ষিত হবে।

    রসাটম জানিয়েছে, এসব পরীক্ষার সময় কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত শব্দ হতে পারে, যা পূর্ব পরিকল্পিত ও স্বাভাবিক বিষয়। এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের আতঙ্কিত না হওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে। পুরো প্রক্রিয়াটি আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান অনুযায়ী পরিচালিত হচ্ছে।

    প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি
    রাশিয়ার কারিগরি ও আর্থিক সহায়তায় গড়ে ওঠা এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে দুটি ইউনিট থাকবে, যার মোট উৎপাদন ক্ষমতা হবে ২,৪০০ মেগাওয়াট। প্রতিটি ইউনিটে ব্যবহৃত হচ্ছে তৃতীয় প্রজন্মের VVER-1200 রিঅ্যাক্টর, যা বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সর্বোচ্চ নিরাপত্তা মান পূরণে সক্ষম। বর্তমানে প্রথম ইউনিটের কাজ প্রায় শেষের দিকে রয়েছে।

    এ প্রকল্প বাস্তবায়নে রসাটমের প্রকৌশল শাখা মূল ডিজাইনার ও কন্ট্রাক্টরের দায়িত্ব পালন করছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র হিসেবে রূপপুর প্রকল্প দেশের জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

    পাবনার ঈশ্বরদীতে নির্মাণাধীন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের প্রথম ইউনিটের রিঅ্যাক্টর কন্টেইনমেন্টের অভেদ্যতা ও দৃঢ়তা পরীক্ষা সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত পরমাণু সংস্থা রসাটম বুধবার (২৫ জুন) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, এই পরীক্ষায় কন্টেইনমেন্ট কাঠামোর সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও স্থায়িত্ব নিশ্চিত হয়েছে। এনপিবিসিএলের (Nuclear Power Plant Company Bangladesh Limited) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. জাহেদুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, পরীক্ষাটি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ায় প্রকল্পের অগ্রগতিতে বড় ধাপ অতিক্রান্ত হয়েছে। কন্টেইনমেন্ট কী এবং কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ? এই কন্টেইনমেন্ট হচ্ছে একটি সুদৃঢ় ও অভেদ্য কাঠামো, যা তৈরি হয়েছে প্রিস্ট্রেসড রিইনফোর্সড কংক্রিট এবং অভ্যন্তরীণ ইস্পাতের আবরণ দিয়ে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো, কোনো জরুরি বা অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতেও যেন রিঅ্যাক্টরের ভেতরের তেজস্ক্রিয় পদার্থ বাইরে ছড়িয়ে না পড়ে। এটি বহিঃশত্রুর আক্রমণ, ভূমিকম্প বা অন্য বড় ধরনের দুর্ঘটনা প্রতিরোধেও সক্ষম। পরীক্ষার ধরন ও উদ্দেশ্য রিঅ্যাক্টর কন্টেইনমেন্টের ভিতরে উচ্চচাপ প্রয়োগ করে এর শক্তি ও স্থায়িত্ব যাচাই করা হয়। এ জন্য ব্যবহৃত হয় উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমপ্রেশার। চাপ প্রয়োগের ফলে অবকাঠামো কতটুকু চাপ সহ্য করতে পারে, তা বিশ্লেষণ করাই ছিল মূল উদ্দেশ্য। এই ধাপটি পরমাণু জ্বালানি লোডিংয়ের পূর্বে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রক্রিয়া। আসন্ন হট টেস্ট ও স্থানীয়দের জন্য বার্তা ড. জাহেদুল হাসান আরও জানান, পরীক্ষার পরবর্তী ধাপে শিগগিরই ‘হট মিডিয়া টেস্ট’ চালানো হবে। এতে কুল্যান্ট সার্কিটকে নির্ধারিত তাপমাত্রায় উত্তপ্ত করে বাষ্প উৎপাদনের সক্ষমতা যাচাই করা হবে এবং অন্যান্য নিরাপত্তা প্যারামিটারগুলোও চূড়ান্তভাবে পরীক্ষিত হবে। রসাটম জানিয়েছে, এসব পরীক্ষার সময় কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত শব্দ হতে পারে, যা পূর্ব পরিকল্পিত ও স্বাভাবিক বিষয়। এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের আতঙ্কিত না হওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে। পুরো প্রক্রিয়াটি আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান অনুযায়ী পরিচালিত হচ্ছে। প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি রাশিয়ার কারিগরি ও আর্থিক সহায়তায় গড়ে ওঠা এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে দুটি ইউনিট থাকবে, যার মোট উৎপাদন ক্ষমতা হবে ২,৪০০ মেগাওয়াট। প্রতিটি ইউনিটে ব্যবহৃত হচ্ছে তৃতীয় প্রজন্মের VVER-1200 রিঅ্যাক্টর, যা বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সর্বোচ্চ নিরাপত্তা মান পূরণে সক্ষম। বর্তমানে প্রথম ইউনিটের কাজ প্রায় শেষের দিকে রয়েছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নে রসাটমের প্রকৌশল শাখা মূল ডিজাইনার ও কন্ট্রাক্টরের দায়িত্ব পালন করছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র হিসেবে রূপপুর প্রকল্প দেশের জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
    Like
    1
    0 Комментарии 0 Поделились 952 Просмотры 0 предпросмотр
Расширенные страницы
Eidok App https://eidok.com