• দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক মডেল তারেক রহমান
    দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক মডেল তারেক রহমান
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 184 Views 2 0 önizleme
  • ময়মনসিংহের ভালুকায় ঘরে মিলল মা ও দুই সন্তানের গলাকাটা মরদেহ

    পুলিশ ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় ঘর থেকে উদ্ধার করেছে মা ও দুই সন্তানের গলাকাটা মরদেহ ।

    সোমবার (১৪ জুলাই) সকালে পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের একটি বাড়িতে এ ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহতরা হলেন- রফিক উদ্দিনের স্ত্রী ময়না বেগম (২৫), মেয়ে রাইসা (৪) ও ছেলে নীরব (২)। 

    পুলিশ জানায়, ভালুকা পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা রফিক উদ্দিনের স্ত্রী তার দুই শিশু সন্তান নিয়ে বসবাস করতেন। সোমবার সকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘর থেকে রফিক উদ্দিনের স্ত্রী ময়না বেগম, তার দুই সন্তান রাইসা ও নীরবের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

    ভালুকা মডেল থানার ওসি হুমায়ুন কবীর জানান, সকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার করা হয়েছে তিনজনের গলাকাটা মরদেহ। কীভাবে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে, তা প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তদন্তের পর বিস্তারিত জানানো হবে।
    ময়মনসিংহের ভালুকায় ঘরে মিলল মা ও দুই সন্তানের গলাকাটা মরদেহ পুলিশ ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় ঘর থেকে উদ্ধার করেছে মা ও দুই সন্তানের গলাকাটা মরদেহ । সোমবার (১৪ জুলাই) সকালে পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের একটি বাড়িতে এ ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহতরা হলেন- রফিক উদ্দিনের স্ত্রী ময়না বেগম (২৫), মেয়ে রাইসা (৪) ও ছেলে নীরব (২)।  পুলিশ জানায়, ভালুকা পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা রফিক উদ্দিনের স্ত্রী তার দুই শিশু সন্তান নিয়ে বসবাস করতেন। সোমবার সকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘর থেকে রফিক উদ্দিনের স্ত্রী ময়না বেগম, তার দুই সন্তান রাইসা ও নীরবের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ভালুকা মডেল থানার ওসি হুমায়ুন কবীর জানান, সকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার করা হয়েছে তিনজনের গলাকাটা মরদেহ। কীভাবে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে, তা প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তদন্তের পর বিস্তারিত জানানো হবে।
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 387 Views 0 önizleme





  • নাগরপুরবাসীর প্রাণের দাবি—সরকারি কলেজের পাশে হোক মডেল মসজি।
    আজ শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ শেষে নাগরপুর উপজেলার হাজারো ধর্মপ্রাণ মুসল্লি টাঙ্গাইল-আরিচা মহাসড়কের পাশে সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকায় এক বিশাল গণজমায়েত করেন। তাদের প্রধান ও একতাবদ্ধ দাবি—সরকারি কলেজের পাশে স্থাপিত হোক একটি পূর্ণাঙ্গ মডেল মসজিদ।

    সাধারণ জনগণের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নাগরপুরের প্রায় ৯৯% মানুষ মনে করেন, মডেল মসজিদের জন্য সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকাটি সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান। কারণ, এ জায়গাটি নাগরপুর উপজেলার কেন্দ্রবিন্দুতে এবং মানুষের চলাচলের সুবিধাজনক স্থানে অবস্থিত।

    একজন বয়োজ্যেষ্ঠ মুসল্লি বলেন, “এই জায়গাটাই সবচেয়ে ভালো। কলেজের পাশে হলে ছাত্ররা নামাজের প্রতি আরও উৎসাহিত হবে, আর এলাকাবাসীও সহজেই উপকৃত হতে পারবে।”

    বক্তারা আরও বলেন, “এটা কোনো রাজনৈতিক দাবি নয়। এটা জনগণের ধর্মীয় চেতনার বহিঃপ্রকাশ। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আমাদের মত প্রকাশ করেছি। প্রশাসনের প্রতি আহ্বান, কোনো বিতর্ক সৃষ্টি না করে জনগণের এ দাবিকে বাস্তবে রূপ দিন।”

    এই সময় উপস্থিত ছিলেন—বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মো. রফিকুল ইসলাম, সরকারি কলেজ মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি সাদিকুর রহমান, মো. মোশাররফ হোসেন মুসা, মো. গোলাম মোস্তফা গোলাম, সাইদ আলী স্বাধীন, লুৎফর রহমান, মীর মুফতিক শৈবাল, রাজিব আহমেদসহ আরও অনেক ধর্মপ্রাণ জনতা ও স্থানীয় বিশিষ্টজন।




    নাগরপুরবাসীর প্রাণের দাবি—সরকারি কলেজের পাশে হোক মডেল মসজি। আজ শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ শেষে নাগরপুর উপজেলার হাজারো ধর্মপ্রাণ মুসল্লি টাঙ্গাইল-আরিচা মহাসড়কের পাশে সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকায় এক বিশাল গণজমায়েত করেন। তাদের প্রধান ও একতাবদ্ধ দাবি—সরকারি কলেজের পাশে স্থাপিত হোক একটি পূর্ণাঙ্গ মডেল মসজিদ। সাধারণ জনগণের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নাগরপুরের প্রায় ৯৯% মানুষ মনে করেন, মডেল মসজিদের জন্য সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকাটি সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান। কারণ, এ জায়গাটি নাগরপুর উপজেলার কেন্দ্রবিন্দুতে এবং মানুষের চলাচলের সুবিধাজনক স্থানে অবস্থিত। একজন বয়োজ্যেষ্ঠ মুসল্লি বলেন, “এই জায়গাটাই সবচেয়ে ভালো। কলেজের পাশে হলে ছাত্ররা নামাজের প্রতি আরও উৎসাহিত হবে, আর এলাকাবাসীও সহজেই উপকৃত হতে পারবে।” বক্তারা আরও বলেন, “এটা কোনো রাজনৈতিক দাবি নয়। এটা জনগণের ধর্মীয় চেতনার বহিঃপ্রকাশ। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আমাদের মত প্রকাশ করেছি। প্রশাসনের প্রতি আহ্বান, কোনো বিতর্ক সৃষ্টি না করে জনগণের এ দাবিকে বাস্তবে রূপ দিন।” এই সময় উপস্থিত ছিলেন—বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মো. রফিকুল ইসলাম, সরকারি কলেজ মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি সাদিকুর রহমান, মো. মোশাররফ হোসেন মুসা, মো. গোলাম মোস্তফা গোলাম, সাইদ আলী স্বাধীন, লুৎফর রহমান, মীর মুফতিক শৈবাল, রাজিব আহমেদসহ আরও অনেক ধর্মপ্রাণ জনতা ও স্থানীয় বিশিষ্টজন।
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 2K Views 28 0 önizleme
  • মডেল মসজিদ
    মডেল মসজিদ
    Like
    1
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 194 Views 0 önizleme


  • নাগরপুরে মডেল মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর ভাঙচুরের প্রতিবাদে তৌহিদি জনতার বিক্ষোভ

    টাঙ্গাইলের নাগরপুর সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে মডেল মসজিদ নির্মাণ নিয়ে এলাকাজুড়ে চলছে তীব্র আলোচনার ঝড়। দীর্ঘদিনের দাবির পর কলেজ চত্বরে মসজিদ নির্মাণের সিদ্ধান্ত হলেও, সম্প্রতি ঘটে যাওয়া এক নিন্দনীয় ঘটনার ফলে এলাকাবাসীর মাঝে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।

    জানা গেছে, গত ২৮ জুন রাতে অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা রাতের আঁধারে নির্মাণাধীন মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তরটি ভেঙে ফেলে। এই ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে। অনেকেই এটিকে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত এবং একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন।

    ঘটনার প্রতিবাদে ২৯ জুন (রবিবার) সকাল ১১টায় নাগরপুর সরকারি কলেজ গেট সংলগ্ন এলাকায় বিক্ষোভ ও মানববন্ধনের আয়োজন করে তৌহিদি জনতা। এতে অংশ নেন শত শত ধর্মপ্রাণ মানুষ, বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

    মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন নাগরপুর বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম মোস্তফা গোলাম, নাগরপুর সরকারি কলেজের সাবেক জিএস নুরুজ্জামান রানা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. বাবুল মেহেদী, আ. রাজ্জাক, রাজীব আহমেদ, লাভলু মিয়া, মনসুর মিয়াসহ আরও অনেকে।

    বক্তারা বলেন, “সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে মডেল মসজিদ নির্মাণ আমাদের ঈমানি দাবি। এটি শুধু একটি ভবন নয়, বরং আমাদের ধর্মীয় অনুভূতির প্রতীক। যারা মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর ভেঙেছে, তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র সহ্য করা হবে না।”

    তারা আরও বলেন, দ্রুত একই স্থানে পুনরায় ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে নির্মাণকাজ শুরু করতে হবে। পাশাপাশি প্রশাসনকে যেকোনো বাধা কঠোরভাবে দমন করার আহ্বান জানান।

    মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান, মসজিদ নির্মাণে বাধাদানকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং নাগরপুরবাসীর ধর্মীয় আবেগ ও দাবি দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।

    এ বিষয়ে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে স্থানীয় সচেতন মহল আশা প্রকাশ করেছেন, প্রশাসন দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে নাগরপুরে শান্তি ও ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষা করবে এবং ধর্মপ্রাণ মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি বাস্তবায়নে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।











    নাগরপুরে মডেল মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর ভাঙচুরের প্রতিবাদে তৌহিদি জনতার বিক্ষোভ টাঙ্গাইলের নাগরপুর সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে মডেল মসজিদ নির্মাণ নিয়ে এলাকাজুড়ে চলছে তীব্র আলোচনার ঝড়। দীর্ঘদিনের দাবির পর কলেজ চত্বরে মসজিদ নির্মাণের সিদ্ধান্ত হলেও, সম্প্রতি ঘটে যাওয়া এক নিন্দনীয় ঘটনার ফলে এলাকাবাসীর মাঝে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। জানা গেছে, গত ২৮ জুন রাতে অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা রাতের আঁধারে নির্মাণাধীন মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তরটি ভেঙে ফেলে। এই ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে। অনেকেই এটিকে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত এবং একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন। ঘটনার প্রতিবাদে ২৯ জুন (রবিবার) সকাল ১১টায় নাগরপুর সরকারি কলেজ গেট সংলগ্ন এলাকায় বিক্ষোভ ও মানববন্ধনের আয়োজন করে তৌহিদি জনতা। এতে অংশ নেন শত শত ধর্মপ্রাণ মানুষ, বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন নাগরপুর বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম মোস্তফা গোলাম, নাগরপুর সরকারি কলেজের সাবেক জিএস নুরুজ্জামান রানা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. বাবুল মেহেদী, আ. রাজ্জাক, রাজীব আহমেদ, লাভলু মিয়া, মনসুর মিয়াসহ আরও অনেকে। বক্তারা বলেন, “সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে মডেল মসজিদ নির্মাণ আমাদের ঈমানি দাবি। এটি শুধু একটি ভবন নয়, বরং আমাদের ধর্মীয় অনুভূতির প্রতীক। যারা মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর ভেঙেছে, তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র সহ্য করা হবে না।” তারা আরও বলেন, দ্রুত একই স্থানে পুনরায় ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে নির্মাণকাজ শুরু করতে হবে। পাশাপাশি প্রশাসনকে যেকোনো বাধা কঠোরভাবে দমন করার আহ্বান জানান। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান, মসজিদ নির্মাণে বাধাদানকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং নাগরপুরবাসীর ধর্মীয় আবেগ ও দাবি দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। এ বিষয়ে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে স্থানীয় সচেতন মহল আশা প্রকাশ করেছেন, প্রশাসন দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে নাগরপুরে শান্তি ও ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষা করবে এবং ধর্মপ্রাণ মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি বাস্তবায়নে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 844 Views 0 önizleme
  • #prova #প্রভা #মডেল
    #prova #প্রভা #মডেল
    Like
    Love
    2
    1 Yorumlar 0 hisse senetleri 278 Views 0 önizleme
  • শশুরের মামলায় জামাই আটক

    রংপুরে সিরাজুল ইসলাম নামে এক ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামীকে গ্রেফতার করেছে গংগাচড়া মডেল থানা পুলিশ।আজ বিকেলে পাগলাপির বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গংগাচড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা  মো: আল এমরান।

    গংগাচড়া থানার পুলিশের উপপরিদর্শক লুৎফর রহমান জানান ,গ্রেফতার সিরাজুল ইসলামের বিরুদ্ধে তার শশুর নসা মিয়া ২০১০ সালে নারী শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৭ ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন । যার মামলা নাম্বার জিআর-৮৫৮/১০ নারী শিশু মামলা নং ৭৯/১১।

    পুলিশ জানায়,গ্রেফতার আসামীকে আগামীকাল আদালতে প্রেরণ করা হবে।

    উল্লেখ্য, সিরাজুল ইসলাম কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার ইয়াসিন আলী ডাঙ্গার ছেলে। বর্তমানে রংপুর সদর উপজেলার হরিদেবপুর ও খলেয়া ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী বাদিয়া পাড়া এলাকায় বসবাস করেন।
    #news
    শশুরের মামলায় জামাই আটক রংপুরে সিরাজুল ইসলাম নামে এক ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামীকে গ্রেফতার করেছে গংগাচড়া মডেল থানা পুলিশ।আজ বিকেলে পাগলাপির বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গংগাচড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা  মো: আল এমরান। গংগাচড়া থানার পুলিশের উপপরিদর্শক লুৎফর রহমান জানান ,গ্রেফতার সিরাজুল ইসলামের বিরুদ্ধে তার শশুর নসা মিয়া ২০১০ সালে নারী শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৭ ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন । যার মামলা নাম্বার জিআর-৮৫৮/১০ নারী শিশু মামলা নং ৭৯/১১। পুলিশ জানায়,গ্রেফতার আসামীকে আগামীকাল আদালতে প্রেরণ করা হবে। উল্লেখ্য, সিরাজুল ইসলাম কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার ইয়াসিন আলী ডাঙ্গার ছেলে। বর্তমানে রংপুর সদর উপজেলার হরিদেবপুর ও খলেয়া ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী বাদিয়া পাড়া এলাকায় বসবাস করেন। #news
    Like
    1
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 554 Views 0 önizleme
  • প্রিয় আই নিউজ বিডি’র সম্মানিত রিপোর্টারগণ,

    সাংবাদিকতার এই মহান পেশায় আপনাদের সকলের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ এবং অবদান দেখে আমরা আনন্দিত ও গর্বিত। আপনারা প্রতিটি সংবাদকে পাঠকের কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন, সমাজের দর্পণ হিসেবে কাজ করছেন এবং জনমত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। আপনাদের এই অঙ্গীকারকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে, আমরা একটি বিশেষ শিক্ষামূলক উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।

    আমরা বিশ্বাস করি, একজন সফল সাংবাদিক হওয়ার জন্য কেবল সংবাদ সংগ্রহ করাই যথেষ্ট নয়, বরং এর পেছনে প্রয়োজন হয় গভীর তাত্ত্বিক জ্ঞান, ব্যবহারিক দক্ষতা এবং অটল নৈতিকতার। তাই, আমরা আপনাদের জন্য একটি সুসংগঠিত শিক্ষাযাত্রার আয়োজন করেছি, যেখানে আপনারা সাংবাদিকতার সকল মৌলিক ও বিশেষায়িত দিক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

    এই শিক্ষাযাত্রায় আপনারা কী শিখবেন?

    আমরা আপনাদের জন্য সাংবাদিকতার প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র থেকে পাঠ ও নির্দেশনা প্রস্তুত করেছি:

    ১. সংবাদ লেখার মৌলিক ভিত্তি:
    * একটি সংবাদের আদর্শ কাঠামো কেমন হওয়া উচিত? হেডলাইন, লিড, বডি ও উপসংহার কিভাবে সাজাতে হয়, সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানবেন।
    * "উল্টো পিরামিড মডেল" কী এবং কেন এটি সংবাদের জন্য অপরিহার্য, তা স্পষ্টভাবে বুঝতে পারবেন।
    * বিভিন্ন ধরনের সংবাদ (হার্ড নিউজ, সফট নিউজ, ফিচার, ইন-ডেপথ প্রতিবেদন) লেখার কৌশল ও পার্থক্য সম্পর্কে ধারণা লাভ করবেন।

    ২. তথ্য সংগ্রহ ও উপস্থাপনার শিল্প:
    * সাক্ষাৎকার গ্রহণের পদ্ধতি, প্রশ্ন করার কৌশল, এবং সাক্ষাৎকারদাতার সাথে পেশাদারী আচরণ কেমন হওয়া উচিত, তা হাতে-কলমে শিখবেন।
    * মোবাইল সাংবাদিকতা (MoJo) কী এবং কিভাবে স্মার্টফোন ব্যবহার করে মানসম্পন্ন ভিডিও ও ছবি ধারণ করতে হয়, সে বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করবেন।

    ৩. আইন, নীতিমালা ও দায়িত্বশীলতা:
    * "সাংবাদিকতার নীতিমালা" এবং "সাংবাদিক আইন ও নীতিমালা" সম্পর্কে বিস্তারিত জানবেন, যা আপনাদের পেশাগত স্বাধীনতা ও সীমাবদ্ধতা বুঝতে সাহায্য করবে।
    * ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, মানহানি আইন এবং তথ্য অধিকার আইন সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা লাভ করবেন।
    * ভুয়া খবর, গুজব এবং ক্লিকবেইট প্রতিরোধের কৌশল এবং ফ্যাক্ট-চেকিংয়ের গুরুত্ব সম্পর্কে অবগত হবেন।
    * আমাদের পোর্টালে কনটেন্ট প্রকাশের জন্য সুনির্দিষ্ট "আই নিউজ বিডি কনটেন্ট প্রকাশের শর্তাবলী" সম্পর্কে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে জানবেন। এটি একটি উন্মুক্ত প্ল্যাটফর্ম হিসেবে আমাদের সকলের জন্য অপরিহার্য একটি গাইডলাইন।

    ৪. বাস্তব প্রশিক্ষণ ও পেশাগত উৎকর্ষ:
    * নিউজরুমের কর্মপরিবেশ, রিপোর্টার থেকে সাব-এডিটর, ডেস্ক এবং ডিজিটাল টিমের ভূমিকা সম্পর্কে জানতে পারবেন।
    * প্রেস কনফারেন্স কভার করার ব্যবহারিক দিকগুলো শিখবেন।
    * নিজস্ব পোর্টফোলিও তৈরির গুরুত্ব এবং একটি পেশাদার পোর্টফোলিও কিভাবে সাজাতে হয়, সে বিষয়ে নির্দেশনা পাবেন।

    আমাদের প্রত্যাশা:

    আই নিউজ বিডি একটি নির্ভরযোগ্য তথ্য উৎস হিসেবে সমাজে তার অবস্থান ধরে রাখতে চায়, আর এর মূল শক্তি হলো আপনাদের মতো নিবেদিতপ্রাণ সদস্যবৃন্দ। এই শিক্ষাযাত্রা আপনাদের আত্মবিশ্বাস ও দক্ষতা বৃদ্ধি করবে, যা আমাদের পোর্টালে প্রকাশিত কনটেন্টের মানকে আরও উন্নত করবে। আপনাদের নিয়মিত কাজের গুণগত মান এবং নিয়মিততার ওপর ভিত্তি করে পরিচয়পত্রও প্রদান করা হবে, যা আপনাদের পেশাদারিত্বকে আরও দৃঢ় করবে।

    আমরা বিশ্বাস করি, সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা মানসম্মত সাংবাদিকতা চর্চায় একটি নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারব। আপনাদের যেকোনো প্রশ্ন বা জিজ্ঞাসা থাকলে আপনারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন।

    এই শিক্ষামূলক উদ্যোগে আপনাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ আমাদের সকলের জন্য একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করবে।

    আই নিউজ বিডি ক্লাস রুম: https://eyenewsbd.com/themes/youplay/classroom/
    প্রিয় আই নিউজ বিডি’র সম্মানিত রিপোর্টারগণ, সাংবাদিকতার এই মহান পেশায় আপনাদের সকলের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ এবং অবদান দেখে আমরা আনন্দিত ও গর্বিত। আপনারা প্রতিটি সংবাদকে পাঠকের কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন, সমাজের দর্পণ হিসেবে কাজ করছেন এবং জনমত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। আপনাদের এই অঙ্গীকারকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে, আমরা একটি বিশেষ শিক্ষামূলক উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। আমরা বিশ্বাস করি, একজন সফল সাংবাদিক হওয়ার জন্য কেবল সংবাদ সংগ্রহ করাই যথেষ্ট নয়, বরং এর পেছনে প্রয়োজন হয় গভীর তাত্ত্বিক জ্ঞান, ব্যবহারিক দক্ষতা এবং অটল নৈতিকতার। তাই, আমরা আপনাদের জন্য একটি সুসংগঠিত শিক্ষাযাত্রার আয়োজন করেছি, যেখানে আপনারা সাংবাদিকতার সকল মৌলিক ও বিশেষায়িত দিক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। এই শিক্ষাযাত্রায় আপনারা কী শিখবেন? আমরা আপনাদের জন্য সাংবাদিকতার প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র থেকে পাঠ ও নির্দেশনা প্রস্তুত করেছি: ১. সংবাদ লেখার মৌলিক ভিত্তি: * একটি সংবাদের আদর্শ কাঠামো কেমন হওয়া উচিত? হেডলাইন, লিড, বডি ও উপসংহার কিভাবে সাজাতে হয়, সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানবেন। * "উল্টো পিরামিড মডেল" কী এবং কেন এটি সংবাদের জন্য অপরিহার্য, তা স্পষ্টভাবে বুঝতে পারবেন। * বিভিন্ন ধরনের সংবাদ (হার্ড নিউজ, সফট নিউজ, ফিচার, ইন-ডেপথ প্রতিবেদন) লেখার কৌশল ও পার্থক্য সম্পর্কে ধারণা লাভ করবেন। ২. তথ্য সংগ্রহ ও উপস্থাপনার শিল্প: * সাক্ষাৎকার গ্রহণের পদ্ধতি, প্রশ্ন করার কৌশল, এবং সাক্ষাৎকারদাতার সাথে পেশাদারী আচরণ কেমন হওয়া উচিত, তা হাতে-কলমে শিখবেন। * মোবাইল সাংবাদিকতা (MoJo) কী এবং কিভাবে স্মার্টফোন ব্যবহার করে মানসম্পন্ন ভিডিও ও ছবি ধারণ করতে হয়, সে বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করবেন। ৩. আইন, নীতিমালা ও দায়িত্বশীলতা: * "সাংবাদিকতার নীতিমালা" এবং "সাংবাদিক আইন ও নীতিমালা" সম্পর্কে বিস্তারিত জানবেন, যা আপনাদের পেশাগত স্বাধীনতা ও সীমাবদ্ধতা বুঝতে সাহায্য করবে। * ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, মানহানি আইন এবং তথ্য অধিকার আইন সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা লাভ করবেন। * ভুয়া খবর, গুজব এবং ক্লিকবেইট প্রতিরোধের কৌশল এবং ফ্যাক্ট-চেকিংয়ের গুরুত্ব সম্পর্কে অবগত হবেন। * আমাদের পোর্টালে কনটেন্ট প্রকাশের জন্য সুনির্দিষ্ট "আই নিউজ বিডি কনটেন্ট প্রকাশের শর্তাবলী" সম্পর্কে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে জানবেন। এটি একটি উন্মুক্ত প্ল্যাটফর্ম হিসেবে আমাদের সকলের জন্য অপরিহার্য একটি গাইডলাইন। ৪. বাস্তব প্রশিক্ষণ ও পেশাগত উৎকর্ষ: * নিউজরুমের কর্মপরিবেশ, রিপোর্টার থেকে সাব-এডিটর, ডেস্ক এবং ডিজিটাল টিমের ভূমিকা সম্পর্কে জানতে পারবেন। * প্রেস কনফারেন্স কভার করার ব্যবহারিক দিকগুলো শিখবেন। * নিজস্ব পোর্টফোলিও তৈরির গুরুত্ব এবং একটি পেশাদার পোর্টফোলিও কিভাবে সাজাতে হয়, সে বিষয়ে নির্দেশনা পাবেন। আমাদের প্রত্যাশা: আই নিউজ বিডি একটি নির্ভরযোগ্য তথ্য উৎস হিসেবে সমাজে তার অবস্থান ধরে রাখতে চায়, আর এর মূল শক্তি হলো আপনাদের মতো নিবেদিতপ্রাণ সদস্যবৃন্দ। এই শিক্ষাযাত্রা আপনাদের আত্মবিশ্বাস ও দক্ষতা বৃদ্ধি করবে, যা আমাদের পোর্টালে প্রকাশিত কনটেন্টের মানকে আরও উন্নত করবে। আপনাদের নিয়মিত কাজের গুণগত মান এবং নিয়মিততার ওপর ভিত্তি করে পরিচয়পত্রও প্রদান করা হবে, যা আপনাদের পেশাদারিত্বকে আরও দৃঢ় করবে। আমরা বিশ্বাস করি, সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা মানসম্মত সাংবাদিকতা চর্চায় একটি নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারব। আপনাদের যেকোনো প্রশ্ন বা জিজ্ঞাসা থাকলে আপনারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। এই শিক্ষামূলক উদ্যোগে আপনাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ আমাদের সকলের জন্য একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করবে। আই নিউজ বিডি ক্লাস রুম: https://eyenewsbd.com/themes/youplay/classroom/
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 715 Views 0 önizleme
  • এই মূহুর্তে পটিয়াতে পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান
    ---------------------

    রাজনীতি কী, কাদের জন্য রাজনীতি বা কারা হবেন রাজনীতিবিদ- এ রকম প্রশ্ন মাঝেমধ্যে মনের ভেতর ঘুরপাক খেলেও এর সঠিক উত্তর খুঁজে পাই না। নিজের সাধারণ বিবেক যা বলে, বাস্তবে দেখতে পাই তার উল্টোটা। আমার স্বল্প জ্ঞানে এতটুকু বুঝতে পারি, রাজনীতি অর্থ সেবা দেওয়া এবং সেটা অবশ্যই জনগণের সেবা। মানুষের কল্যাণ ও অধিকারের নিশ্চয়তা বিধান করাই হলো রাজনীতি। আর একজন সত্যিকারের রাজনীতিবিদের কাছে রাজনীতি হবে একটি পেশা এবং সেবা দেওয়ার নেশা। তাদের মধ্যে থাকবে প্যাশন বা গভীর আবেগ। থাকবে দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতনতা। একজন নেতার থাকবে নৈতিক মেরুদ- এবং নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য সম্পর্কে ধারণা। তাকে হতে হবে সৎ, নির্লোভ ও আদর্শবান শিক্ষিত মার্জিন ভদ্র নম্র বিচক্ষণ দূরদর্শী পরিচ্ছন্ন। তাকে শুধু ক্ষমতার জন্য বুভুক্ষু থাকলে হবে না।
    কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের অধিকাংশ রাজনীতিবিদের মধ্যে সেসব গুণ প্রায় অনুপস্থিত। গণমানুষ নয়, শুধুই ব্যক্তিসর্বস্ব রাজনীতি। আদর্শের বালাই নেই। নিজ দলে কোন্দল টিকিয়ে রেখে নিজের স্বার্থে আদর্শবিচ্যুতি। এ কারণে রাজনীতি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সবকিছুর নিয়ন্তা হলেও তা মানুষকে এখন আর সেভাবে স্পর্শ করছে না। এক দশক আগেও কোনো না কোনোভাবে রাজনীতি মানুষকে ভাবাত। রাজনৈতিক মতপার্থক্য সত্ত্বেও আগের রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মাঝে সৌজন্যবোধ, সম্প্রীতি, সহমর্মিতা ও পারস্পরিক সহানুভূতির ঘাটতি ছিল না। এখন সে জায়গাগুলো উধাও। তাই বর্তমান রাজনীতি নিয়ে মানুষ বীতশ্রদ্ধ। উচ্চশিক্ষিত ও মেধাবী তরুণ প্রজন্ম রাজনীতিতে আসতে চাইছে না। সেই জায়গাটা দখল করে নিচ্ছে স্বল্পশিক্ষিত দুর্বৃত্ত শ্রেণি ও টাকার কুমিররা।
    তবে আশার কথা হলো এখনো বাংলাদেশের রাজনীতিতে সৎ শিক্ষিত মার্জিন ভদ্র নম্র বিচক্ষণ দূরদর্শী আদর্শবান অনেক নেতা রয়েছেন, যারা দেশের সম্পদ আর ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অনুকরণীয়। তারা নিজেদের সর্বস্ব বিলিয়ে দিয়ে কেবল মানুষের স্বার্থের রাজনীতি করেন। লোভ, প্রতিহিংসা, ক্ষমতার দাপটের পরিবর্তে সততা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ আর সেবার মানসিকতা তাদের মধ্যে বিরাজমান। তারা ব্যক্তিস্বার্থের উর্ধ্বে রেখেছেন রাজনীতিকে। তবে সততা বজায় রাখতে গিয়ে পদে পদে তাদের প্রতিবন্ধকতা ও বঞ্চনার শিকার হতে হচ্ছে। তারপরও নিজ আদর্শে অটল ও অবিচল তারা। আজ এমনই একজন রাজনীতিবিদের কথা লিখছি, যাকে খুব কাছে থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে আমার। তিনি হলেন প্রিয় মুখ,চট্টগ্রাম -১২ পটিয়া আসনের সাবেক একাধিকবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য,চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা জনগণের মাটি ও মানুষের নেতা জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল।

    সর্বদা হাস্যোজ্জ্বল, ব্যক্তিত্বে অমায়িক, কথাবার্তায় বিনয়ী, চলাফেরায় নম্র ও দরাজ কণ্ঠের অধিকারী গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল ভাই একজন সফল ব্যবসায়ী , সফল রাজনীতিবিদ, সফল সংগঠক ও আলোকিত মানুষ। বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ প্রসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতির অনুসরণ, অনুকরণ ও মনেপ্রাণে বিশ্বাস ও অন্তঃকরণের পর ছাত্রজীবন থেকেই প্রাতিষ্ঠানিক রাজনীতির চর্চায় মনোনিবেশ করেন তিনি। ছাত্রদলের রাজনীতিতে সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে নিজের আগামনী বার্তাটা পৌঁছে দেন সকলের মাঝে। তিনি শুধু ছাত্র হিসেবে মেধাবী তাই নয়, তিনি রাজনীতিতেও প্রজ্ঞা ও মেধার বিকাশ ঘটিয়ে এগিয়ে গেছেন বীরদর্পে। বিএনপির রাজনীতির সংগ্রামী এ আদর্শ তৃনমুল থেকে রাজনীতির সর্বোচ্চ পর্যায়ে বিচরণ করছেন। চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা যেনো তার অস্তিত্ব ও হৃদয়জুড়ে। তার মননে, মগজে একাকার হয়ে থাকে সবসময় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার মাটি ও মানুষ। যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কথা বলার সময়ও দেখেছি, অবধারিতভাবেই তার মুখ থেকে বের হয়ে আসে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা প্রসঙ্গ। শেকড়ের প্রতি, এলাকার প্রতি, এলাকাবাসীর প্রতি এমন দরদ, মমতা, আবেগ আর অকৃত্রিম ভালোবাসা কোনো রাজনীতিবিদের থাকতে পারে, সেটা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল ভাইকে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। কী করলে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা সারা দেশের মধ্যে রোলমডেল হবে, কী করলে পটিয়াবাসী স্বস্তি ও শান্তিতে বসবাস করতে পারবে, কী করলে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার মানুষ সম্মানিত হবে, কী করলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম পটিয়াকে মনপ্রাণ দিয়ে আগলে রাখবে সেসব চিন্তা-চেতনা, ভাবনা, স্বপ্ন সারাক্ষণ তাকে বিভোর করে রাখে। তাই তো পটিয়াবাসী তাঁকে একান্ত আপন করে নিয়েছেন একাধিক বার, এবং এখনো সুযোগ পেলেই আবারও তার পুনরাবৃত্তি করার অপেক্ষায় আছেন । তাদের সুখ-দুঃখে, বিপদ-আপদে সর্বাগ্রে প্রিয় নেতারই সান্নিধ্য কামনা করেন তারা।
    পটিয়া উপজেলার জঙ্গলখাইন ইউনিয়নের এয়াকুবদন্ডী গ্রামের এক মুসলিম সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল। একাধারে রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক, সংগঠক, ক্রীড়ানুরাগী।তিনি বুকে টেনে নেন বারেবারে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার ক্লান্ত-শ্রান্ত-ঘর্মাক্ত কৃষক-শ্রমিককে আর আপন করে নেন আপামর জনতাকে। একান্তে কথা বলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার মাটির সঙ্গে, বাতাসের সঙ্গে আর স্বপ্ন দেখেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা পৌরসভার সর্ব বিষয় নিয়ে। চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা পৌরসভার জনগণ তাকে কাছে টেনে নেন, সুখ-দুঃখের গল্প শোনান।
    আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে চট্টগ্রাম-১২ পটিয়া সংসদীয় আসনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে আবারও জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল পটিয়াবাসীর মাঝে সেবা দেওয়ার মানসে ফিরে আসবেন, এবং বিএনপি যুবদল ছাত্রদল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী ও পটিয়া সংসদীয় আসনের সাধারণ জনগণের মনোবাসনা পূরন করবেন সেই প্রত্যাশায় দিনাতিপাত করছে পটিয়ার রাজনীতির নেতাকর্মী ও রাজনৈতিক সচেতন নাগরিক।
    এই মূহুর্তে পটিয়াতে পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান --------------------- রাজনীতি কী, কাদের জন্য রাজনীতি বা কারা হবেন রাজনীতিবিদ- এ রকম প্রশ্ন মাঝেমধ্যে মনের ভেতর ঘুরপাক খেলেও এর সঠিক উত্তর খুঁজে পাই না। নিজের সাধারণ বিবেক যা বলে, বাস্তবে দেখতে পাই তার উল্টোটা। আমার স্বল্প জ্ঞানে এতটুকু বুঝতে পারি, রাজনীতি অর্থ সেবা দেওয়া এবং সেটা অবশ্যই জনগণের সেবা। মানুষের কল্যাণ ও অধিকারের নিশ্চয়তা বিধান করাই হলো রাজনীতি। আর একজন সত্যিকারের রাজনীতিবিদের কাছে রাজনীতি হবে একটি পেশা এবং সেবা দেওয়ার নেশা। তাদের মধ্যে থাকবে প্যাশন বা গভীর আবেগ। থাকবে দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতনতা। একজন নেতার থাকবে নৈতিক মেরুদ- এবং নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য সম্পর্কে ধারণা। তাকে হতে হবে সৎ, নির্লোভ ও আদর্শবান শিক্ষিত মার্জিন ভদ্র নম্র বিচক্ষণ দূরদর্শী পরিচ্ছন্ন। তাকে শুধু ক্ষমতার জন্য বুভুক্ষু থাকলে হবে না। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের অধিকাংশ রাজনীতিবিদের মধ্যে সেসব গুণ প্রায় অনুপস্থিত। গণমানুষ নয়, শুধুই ব্যক্তিসর্বস্ব রাজনীতি। আদর্শের বালাই নেই। নিজ দলে কোন্দল টিকিয়ে রেখে নিজের স্বার্থে আদর্শবিচ্যুতি। এ কারণে রাজনীতি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সবকিছুর নিয়ন্তা হলেও তা মানুষকে এখন আর সেভাবে স্পর্শ করছে না। এক দশক আগেও কোনো না কোনোভাবে রাজনীতি মানুষকে ভাবাত। রাজনৈতিক মতপার্থক্য সত্ত্বেও আগের রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মাঝে সৌজন্যবোধ, সম্প্রীতি, সহমর্মিতা ও পারস্পরিক সহানুভূতির ঘাটতি ছিল না। এখন সে জায়গাগুলো উধাও। তাই বর্তমান রাজনীতি নিয়ে মানুষ বীতশ্রদ্ধ। উচ্চশিক্ষিত ও মেধাবী তরুণ প্রজন্ম রাজনীতিতে আসতে চাইছে না। সেই জায়গাটা দখল করে নিচ্ছে স্বল্পশিক্ষিত দুর্বৃত্ত শ্রেণি ও টাকার কুমিররা। তবে আশার কথা হলো এখনো বাংলাদেশের রাজনীতিতে সৎ শিক্ষিত মার্জিন ভদ্র নম্র বিচক্ষণ দূরদর্শী আদর্শবান অনেক নেতা রয়েছেন, যারা দেশের সম্পদ আর ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অনুকরণীয়। তারা নিজেদের সর্বস্ব বিলিয়ে দিয়ে কেবল মানুষের স্বার্থের রাজনীতি করেন। লোভ, প্রতিহিংসা, ক্ষমতার দাপটের পরিবর্তে সততা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ আর সেবার মানসিকতা তাদের মধ্যে বিরাজমান। তারা ব্যক্তিস্বার্থের উর্ধ্বে রেখেছেন রাজনীতিকে। তবে সততা বজায় রাখতে গিয়ে পদে পদে তাদের প্রতিবন্ধকতা ও বঞ্চনার শিকার হতে হচ্ছে। তারপরও নিজ আদর্শে অটল ও অবিচল তারা। আজ এমনই একজন রাজনীতিবিদের কথা লিখছি, যাকে খুব কাছে থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে আমার। তিনি হলেন প্রিয় মুখ,চট্টগ্রাম -১২ পটিয়া আসনের সাবেক একাধিকবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য,চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা জনগণের মাটি ও মানুষের নেতা জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল। সর্বদা হাস্যোজ্জ্বল, ব্যক্তিত্বে অমায়িক, কথাবার্তায় বিনয়ী, চলাফেরায় নম্র ও দরাজ কণ্ঠের অধিকারী গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল ভাই একজন সফল ব্যবসায়ী , সফল রাজনীতিবিদ, সফল সংগঠক ও আলোকিত মানুষ। বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ প্রসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতির অনুসরণ, অনুকরণ ও মনেপ্রাণে বিশ্বাস ও অন্তঃকরণের পর ছাত্রজীবন থেকেই প্রাতিষ্ঠানিক রাজনীতির চর্চায় মনোনিবেশ করেন তিনি। ছাত্রদলের রাজনীতিতে সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে নিজের আগামনী বার্তাটা পৌঁছে দেন সকলের মাঝে। তিনি শুধু ছাত্র হিসেবে মেধাবী তাই নয়, তিনি রাজনীতিতেও প্রজ্ঞা ও মেধার বিকাশ ঘটিয়ে এগিয়ে গেছেন বীরদর্পে। বিএনপির রাজনীতির সংগ্রামী এ আদর্শ তৃনমুল থেকে রাজনীতির সর্বোচ্চ পর্যায়ে বিচরণ করছেন। চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা যেনো তার অস্তিত্ব ও হৃদয়জুড়ে। তার মননে, মগজে একাকার হয়ে থাকে সবসময় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার মাটি ও মানুষ। যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কথা বলার সময়ও দেখেছি, অবধারিতভাবেই তার মুখ থেকে বের হয়ে আসে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা প্রসঙ্গ। শেকড়ের প্রতি, এলাকার প্রতি, এলাকাবাসীর প্রতি এমন দরদ, মমতা, আবেগ আর অকৃত্রিম ভালোবাসা কোনো রাজনীতিবিদের থাকতে পারে, সেটা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল ভাইকে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। কী করলে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা সারা দেশের মধ্যে রোলমডেল হবে, কী করলে পটিয়াবাসী স্বস্তি ও শান্তিতে বসবাস করতে পারবে, কী করলে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার মানুষ সম্মানিত হবে, কী করলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম পটিয়াকে মনপ্রাণ দিয়ে আগলে রাখবে সেসব চিন্তা-চেতনা, ভাবনা, স্বপ্ন সারাক্ষণ তাকে বিভোর করে রাখে। তাই তো পটিয়াবাসী তাঁকে একান্ত আপন করে নিয়েছেন একাধিক বার, এবং এখনো সুযোগ পেলেই আবারও তার পুনরাবৃত্তি করার অপেক্ষায় আছেন । তাদের সুখ-দুঃখে, বিপদ-আপদে সর্বাগ্রে প্রিয় নেতারই সান্নিধ্য কামনা করেন তারা। পটিয়া উপজেলার জঙ্গলখাইন ইউনিয়নের এয়াকুবদন্ডী গ্রামের এক মুসলিম সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল। একাধারে রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক, সংগঠক, ক্রীড়ানুরাগী।তিনি বুকে টেনে নেন বারেবারে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার ক্লান্ত-শ্রান্ত-ঘর্মাক্ত কৃষক-শ্রমিককে আর আপন করে নেন আপামর জনতাকে। একান্তে কথা বলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার মাটির সঙ্গে, বাতাসের সঙ্গে আর স্বপ্ন দেখেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা পৌরসভার সর্ব বিষয় নিয়ে। চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা পৌরসভার জনগণ তাকে কাছে টেনে নেন, সুখ-দুঃখের গল্প শোনান। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে চট্টগ্রাম-১২ পটিয়া সংসদীয় আসনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে আবারও জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল পটিয়াবাসীর মাঝে সেবা দেওয়ার মানসে ফিরে আসবেন, এবং বিএনপি যুবদল ছাত্রদল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী ও পটিয়া সংসদীয় আসনের সাধারণ জনগণের মনোবাসনা পূরন করবেন সেই প্রত্যাশায় দিনাতিপাত করছে পটিয়ার রাজনীতির নেতাকর্মী ও রাজনৈতিক সচেতন নাগরিক।
    Love
    Haha
    2
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 381 Views 0 önizleme
  • শেরপুরে নিজাম উদ্দিন আহম্মদ মডেল কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান

    শেরপুর সদর উপজেলার পাকুরিয়ার নিজাম উদ্দিন আহম্মদ মডেল কলেজে এইচএসসি ২০২৫ পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে ২২ জুন রবিবার সকাল ১১ টায় অত্র কলেজের মিলনায়তনে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

    এসময় নিজাম উদ্দিন আহম্ম মডেল কলেজের অধ্যক্ষ মো: সাইদুল ইসলাম সাঈদ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি উপস্থিত ছিলেন, শেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক এ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম।

    অত্র কলেজের প্রদর্শক মো: মনিরুজ্জামান এর সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মধ্যে শেরপুর পৌর সভার সাবেক মেয়র ও জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি এ্যাডভোকেট আব্দুল মান্নান, জেলা বিএনপির সদস্য মো: রমজান আলী, এ্যাডভোকেট মুতাহার হোসেন, পাকুরিয়া ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুল হালিম, যুগ্ম আহ্বায়ক রিপন মিয়া, রাশেদুল তালুকদার, শিক্ষক প্রতিনিধি প্রভাষক মোহাম্মদ সবুজ মিয়া, ইউপি সদস্য মো: হারুন অর রশীদ, ওয়ার্ড সভাপতি গোলাপ হোসেন, স্থানীয় হাবিবুর রহমান, সুমন মিয়া সহ অত্র কলেজের শিক্ষকমণ্ডলী ও শিক্ষার্থীগণ সহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গগন উপস্থিত ছিলেন।

    পরে বিদায় ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠান শেষে কলেজ প্রাঙ্গনে বৃক্ষরোপণ করেন অতিথিগন।

    এবছর ২০২৫ সালের এইচএসসি পরিক্ষায় নিজাম উদ্দিন আহমদ মডেল কলেজ থেকে ১৭৯ জন পরিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করবে।
    শেরপুরে নিজাম উদ্দিন আহম্মদ মডেল কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান শেরপুর সদর উপজেলার পাকুরিয়ার নিজাম উদ্দিন আহম্মদ মডেল কলেজে এইচএসসি ২০২৫ পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে ২২ জুন রবিবার সকাল ১১ টায় অত্র কলেজের মিলনায়তনে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এসময় নিজাম উদ্দিন আহম্ম মডেল কলেজের অধ্যক্ষ মো: সাইদুল ইসলাম সাঈদ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি উপস্থিত ছিলেন, শেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক এ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম। অত্র কলেজের প্রদর্শক মো: মনিরুজ্জামান এর সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মধ্যে শেরপুর পৌর সভার সাবেক মেয়র ও জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি এ্যাডভোকেট আব্দুল মান্নান, জেলা বিএনপির সদস্য মো: রমজান আলী, এ্যাডভোকেট মুতাহার হোসেন, পাকুরিয়া ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুল হালিম, যুগ্ম আহ্বায়ক রিপন মিয়া, রাশেদুল তালুকদার, শিক্ষক প্রতিনিধি প্রভাষক মোহাম্মদ সবুজ মিয়া, ইউপি সদস্য মো: হারুন অর রশীদ, ওয়ার্ড সভাপতি গোলাপ হোসেন, স্থানীয় হাবিবুর রহমান, সুমন মিয়া সহ অত্র কলেজের শিক্ষকমণ্ডলী ও শিক্ষার্থীগণ সহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গগন উপস্থিত ছিলেন। পরে বিদায় ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠান শেষে কলেজ প্রাঙ্গনে বৃক্ষরোপণ করেন অতিথিগন। এবছর ২০২৫ সালের এইচএসসি পরিক্ষায় নিজাম উদ্দিন আহমদ মডেল কলেজ থেকে ১৭৯ জন পরিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করবে।
    Like
    Love
    2
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 351 Views 0 önizleme
  • কালিয়াকৈরে বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও পুরাতন সদস্য নবায়ণ ফরম বিতরণ উদ্বোধন করেন।

    গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলায় রোববার বিকালে কালিয়াকৈর মডেল মসজিদের সামনে বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও পুরাতন সদস্য নবায়ণ ফরম বিতরণে সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।


    সভায় গত ১৪ জুন উপজেলা ও পৌর বিএনপির কমিটি গঠন নিয়ে নেতা কর্মীদের মধ্যে যে ক্ষোভ রয়েছে তা নিরসনের জন্য সভায় আলোচনা করা হয়েছে।
    গাজীপুরে জেলা আহবায়ক কমিটি ও কেন্দ্রীয় কমিটি, কালিয়াকৈরে সিনিয়র বিএনপি নেতাদের নিয়ে বির্তকিত আহবায়ক কমিটি নিয়ে সকলের মতবাদ নিয়ে সমাধানের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
    এসময় সভায় বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী ছাইয়েদুল আলম বাবুল,কেন্দ্রীয় বিএনপির শ্রম বিষয়ক সহ সম্পাদক হুমায়ুন কবির খান, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মজিবুর রহমান, কালিয়াকৈর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হেলাল উদ্দিন।
    এছাড়া উপস্থিত ছিলেন সাবেক উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাড. কামরুল ইসলাম, সাবেক পৌর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক সাইজুইদ্দিন আহমেদ, বোয়ালী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আলী আজম,সুত্রাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নুরুল আমিন সহ উপজেলা বিএনপির বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ সহ সবস্তরের জনগণ।
    কালিয়াকৈরে বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও পুরাতন সদস্য নবায়ণ ফরম বিতরণ উদ্বোধন করেন। গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলায় রোববার বিকালে কালিয়াকৈর মডেল মসজিদের সামনে বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও পুরাতন সদস্য নবায়ণ ফরম বিতরণে সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় গত ১৪ জুন উপজেলা ও পৌর বিএনপির কমিটি গঠন নিয়ে নেতা কর্মীদের মধ্যে যে ক্ষোভ রয়েছে তা নিরসনের জন্য সভায় আলোচনা করা হয়েছে। গাজীপুরে জেলা আহবায়ক কমিটি ও কেন্দ্রীয় কমিটি, কালিয়াকৈরে সিনিয়র বিএনপি নেতাদের নিয়ে বির্তকিত আহবায়ক কমিটি নিয়ে সকলের মতবাদ নিয়ে সমাধানের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। এসময় সভায় বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী ছাইয়েদুল আলম বাবুল,কেন্দ্রীয় বিএনপির শ্রম বিষয়ক সহ সম্পাদক হুমায়ুন কবির খান, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মজিবুর রহমান, কালিয়াকৈর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হেলাল উদ্দিন। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন সাবেক উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাড. কামরুল ইসলাম, সাবেক পৌর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক সাইজুইদ্দিন আহমেদ, বোয়ালী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আলী আজম,সুত্রাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নুরুল আমিন সহ উপজেলা বিএনপির বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ সহ সবস্তরের জনগণ।
    Like
    Love
    2
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 278 Views 0 önizleme
  • " ভালুকায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার, আত্মহত্যা বলে ধারণা "
    ভালুকা, ময়মনসিংহ – ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশ থেকে নাজমুল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার সকালে জামিরদিয়া এলাকার এলএক্স ইস্কয়ার কোম্পানির সামনে থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
    নিহত নাজমুল ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার পলাশকান্দা গ্রামের মৃত রুহুল আমীনের ছেলে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নাজমুলের স্ত্রী মারিয়া আক্তারকে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
    পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মারিয়া আক্তার গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার জয়নাবাজার এলাকার তাজ উদ্দিনের বাসায় চার মাস ধরে ভাড়া থেকে এলএক্স ইস্কায়ার কোম্পানিতে চাকরি করেন। এই দম্পতির মধ্যে পারিবারিক কলহ চলছিল এবং নাজমুল আলাদা একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন।
    শনিবার রাতে নাজমুল তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে এলএক্স ইস্কায়ার কোম্পানির সামনে যান। এ সময় দুজনের মধ্যে ঝগড়া হয়। এরপর মারিয়া সেখান থেকে চলে যান। রোববার সকালে স্থানীয়রা মহাসড়কের পাশে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে।
    ভালুকা মডেল থানার এসআই আব্দুল বারেক বলেন, "লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হবে।" তিনি আরও বলেন, "প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, নাজমুল বিষপানে আত্মহত্যা করেছেন, কারণ তার মুখ থেকে বিষের গন্ধ বের হচ্ছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়া গেলে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিতভাবে বলা যাবে।"
    " ভালুকায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার, আত্মহত্যা বলে ধারণা " ভালুকা, ময়মনসিংহ – ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশ থেকে নাজমুল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার সকালে জামিরদিয়া এলাকার এলএক্স ইস্কয়ার কোম্পানির সামনে থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত নাজমুল ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার পলাশকান্দা গ্রামের মৃত রুহুল আমীনের ছেলে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নাজমুলের স্ত্রী মারিয়া আক্তারকে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মারিয়া আক্তার গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার জয়নাবাজার এলাকার তাজ উদ্দিনের বাসায় চার মাস ধরে ভাড়া থেকে এলএক্স ইস্কায়ার কোম্পানিতে চাকরি করেন। এই দম্পতির মধ্যে পারিবারিক কলহ চলছিল এবং নাজমুল আলাদা একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন। শনিবার রাতে নাজমুল তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে এলএক্স ইস্কায়ার কোম্পানির সামনে যান। এ সময় দুজনের মধ্যে ঝগড়া হয়। এরপর মারিয়া সেখান থেকে চলে যান। রোববার সকালে স্থানীয়রা মহাসড়কের পাশে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। ভালুকা মডেল থানার এসআই আব্দুল বারেক বলেন, "লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হবে।" তিনি আরও বলেন, "প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, নাজমুল বিষপানে আত্মহত্যা করেছেন, কারণ তার মুখ থেকে বিষের গন্ধ বের হচ্ছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়া গেলে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিতভাবে বলা যাবে।"
    Like
    1
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 264 Views 0 önizleme
Arama Sonuçları
Eidok App https://eidok.com