• শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে বিশেষ ঘোষণা

    হিন্দু ছাত্র মহাসংঘ নরসিংদী জেলা শাখার পক্ষ থেকে সকলকে জানাই আন্তরিক শারদীয় শুভেচ্ছা।
    পূজা মন্ডপে যেকোনো সহযোগিতা বা তথ্যের জন্য নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করুন।

    আমরা সর্বদা আপনাদের পাশে আছি।

    গৌরব সাহা
    যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
    হিন্দু ছাত্র মহাসংঘ, নরসিংদী জেলা শাখা

    #শারদীয়শুভেচ্ছা #দুর্গোৎসব২০২৫ #HinduChatraMohasangh #নরসিংদী
    📢 শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে বিশেষ ঘোষণা হিন্দু ছাত্র মহাসংঘ নরসিংদী জেলা শাখার পক্ষ থেকে সকলকে জানাই আন্তরিক শারদীয় শুভেচ্ছা। 👉 পূজা মন্ডপে যেকোনো সহযোগিতা বা তথ্যের জন্য নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করুন। আমরা সর্বদা আপনাদের পাশে আছি। ✍️ গৌরব সাহা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিন্দু ছাত্র মহাসংঘ, নরসিংদী জেলা শাখা #শারদীয়শুভেচ্ছা #দুর্গোৎসব২০২৫ #HinduChatraMohasangh #নরসিংদী
    0 Comments 0 Shares 307 Views 0 Reviews
  • কুষ্টিয়ায় তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রস্তাবনা নিয়ে গোলটেবিল বৈঠক

    জাকির হোসেন।। সারাদেশের ন্যায় কুষ্টিয়াতেও তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রস্তাবনা নিয়ে এক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় কুষ্টিয়ার সুইম ক্যাফে এন্ড পার্টি সেন্টারে হেযবুত তওহীদের কুষ্টিয়া জেলা শাখার আয়োজনে এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। আলোচনায় অংশ নেন জেলার সাংবাদিক, গণমাধ্যমকর্মী,শিক্ষক,আইনজীবী,বুদ্ধিজীবী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধি। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন হেযবুত তওহীদের কুষ্টিয়া জেলা শাখার সভাপতি মো. আক্কাস আলী। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. নিজাম উদ্দিন। তিনি তাঁর প্রবন্ধে বলেন,একটি রাষ্ট্রের শান্তি-শৃঙ্খলা নির্ভর করে সেই রাষ্ট্রের গৃহীত ব্যবস্থার উপর। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়,মানবসৃষ্ট কোনো মতবাদই পৃথিবীতে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি; বরং সংঘাত ও অন্যায় সৃষ্টি করেছে। একমাত্র আল্লাহ প্রদত্ত জীবনব্যবস্থাই ন্যায়,সাম্য ও সুবিচার প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম। তিনি আরও বলেন,আল্লাহর দেওয়া নীতির ভিত্তিতে গড়ে উঠা রাষ্ট্রব্যবস্থা জনগণের বাকস্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করবে। তবে মিথ্যা তথ্য প্রচার,অপবাদ, পরনিন্দা বা গোপন গোয়েন্দাগিরি ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। গণমাধ্যমের দায়িত্ব সত্য যাচাই করে নিরপেক্ষ তথ্য প্রচার করা। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহ-সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদ,কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মোখলেছুর রহমান সুমন এবং কুষ্টিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক আমির জসের উদ্দীন। সঞ্চালনায় ছিলেন খুলনা বিভাগীয় অর্থবিষয়ক সম্পাদক মো. কামাল হোসেন। বক্তারা বলেন, রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রতিটি খাতে আল্লাহর প্রদত্ত নীতিমালা অনুসরণ করা হলে সমাজে প্রকৃত শান্তি, ন্যায় ও সমতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব। মানবসৃষ্ট বিধান মানুষকে শান্তি দিতে ব্যর্থ প্রমাণিত হয়েছে, তাই চলমান সংকট নিরসনে আল্লাহর বিধান প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই। তাঁরা আরও বলেন, মুসলিমদের অনৈক্যই তাদের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা। তাই ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এখনই সময়। ঐক্যের মূল ভিত্তি হবে “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ হুকুমদাতা ও বিধানদাতা হিসেবে কেবল আল্লাহকে সর্বক্ষেত্রে মেনে নেওয়া। এই ঘোষণাই ব্যক্তি,গোষ্ঠী ও দলের ঊর্ধ্বে মুসলিম জাতিকে এক পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে। সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদ,সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জসের উদ্দীন,নারী ও শিশু স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক সুলতানা রাজিয়া,খুলনা বিভাগীয় নারী সম্পাদক জেরিন সাইয়ারা ও জেলা নারী সম্পাদক শারমিন খানম। গোলটেবিল বৈঠকে নেতাকর্মীদের উপচে পড়া উপস্থিতি ও উদ্দীপনা চোখে পড়ার মতো ছিল।
    কুষ্টিয়ায় তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রস্তাবনা নিয়ে গোলটেবিল বৈঠক জাকির হোসেন।। সারাদেশের ন্যায় কুষ্টিয়াতেও তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রস্তাবনা নিয়ে এক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় কুষ্টিয়ার সুইম ক্যাফে এন্ড পার্টি সেন্টারে হেযবুত তওহীদের কুষ্টিয়া জেলা শাখার আয়োজনে এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। আলোচনায় অংশ নেন জেলার সাংবাদিক, গণমাধ্যমকর্মী,শিক্ষক,আইনজীবী,বুদ্ধিজীবী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধি। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন হেযবুত তওহীদের কুষ্টিয়া জেলা শাখার সভাপতি মো. আক্কাস আলী। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. নিজাম উদ্দিন। তিনি তাঁর প্রবন্ধে বলেন,একটি রাষ্ট্রের শান্তি-শৃঙ্খলা নির্ভর করে সেই রাষ্ট্রের গৃহীত ব্যবস্থার উপর। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়,মানবসৃষ্ট কোনো মতবাদই পৃথিবীতে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি; বরং সংঘাত ও অন্যায় সৃষ্টি করেছে। একমাত্র আল্লাহ প্রদত্ত জীবনব্যবস্থাই ন্যায়,সাম্য ও সুবিচার প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম। তিনি আরও বলেন,আল্লাহর দেওয়া নীতির ভিত্তিতে গড়ে উঠা রাষ্ট্রব্যবস্থা জনগণের বাকস্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করবে। তবে মিথ্যা তথ্য প্রচার,অপবাদ, পরনিন্দা বা গোপন গোয়েন্দাগিরি ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। গণমাধ্যমের দায়িত্ব সত্য যাচাই করে নিরপেক্ষ তথ্য প্রচার করা। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহ-সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদ,কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মোখলেছুর রহমান সুমন এবং কুষ্টিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক আমির জসের উদ্দীন। সঞ্চালনায় ছিলেন খুলনা বিভাগীয় অর্থবিষয়ক সম্পাদক মো. কামাল হোসেন। বক্তারা বলেন, রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রতিটি খাতে আল্লাহর প্রদত্ত নীতিমালা অনুসরণ করা হলে সমাজে প্রকৃত শান্তি, ন্যায় ও সমতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব। মানবসৃষ্ট বিধান মানুষকে শান্তি দিতে ব্যর্থ প্রমাণিত হয়েছে, তাই চলমান সংকট নিরসনে আল্লাহর বিধান প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই। তাঁরা আরও বলেন, মুসলিমদের অনৈক্যই তাদের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা। তাই ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এখনই সময়। ঐক্যের মূল ভিত্তি হবে “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ হুকুমদাতা ও বিধানদাতা হিসেবে কেবল আল্লাহকে সর্বক্ষেত্রে মেনে নেওয়া। এই ঘোষণাই ব্যক্তি,গোষ্ঠী ও দলের ঊর্ধ্বে মুসলিম জাতিকে এক পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে। সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদ,সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জসের উদ্দীন,নারী ও শিশু স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক সুলতানা রাজিয়া,খুলনা বিভাগীয় নারী সম্পাদক জেরিন সাইয়ারা ও জেলা নারী সম্পাদক শারমিন খানম। গোলটেবিল বৈঠকে নেতাকর্মীদের উপচে পড়া উপস্থিতি ও উদ্দীপনা চোখে পড়ার মতো ছিল।
    0 Comments 0 Shares 1K Views 0 Reviews
  • কুতুবদিয়ায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

    কুতুবদিয়া প্রতিনিধি:

    কুতুবদিয়ায় শারদীয় দুর্গাপূজা যথাযথ ভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বুধবার সকালে কুতুবদিয়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ হলরুমে প্রস্তুতি সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ক্যথোয়াইপ্রু মারমা।

    সভায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ সাদাত হোসেন, কুতুবদিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আরমান হোসেন, উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ আবুছউদ্দিন, কুতুবদিয়া জামায়াতের আমীর আ.স.ম শাহারিয়ার চৌধুরী, লেমশীখালী ইউপি চেয়ারম্যান আকতার হোছাইন, দক্ষিণ ধূরুং ইউপি চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন আল আজাদ, কৈয়ারবিল ইউপি চেয়ারম্যান(ভারপ্রাপ্ত) শফিউল আলম কুতুবী, আলী আকবর ডেইল ইউপি চেয়ারম্যান(ভারপ্রাপ্ত) আকতার কামাল সিকদারসহ জনপ্রতিনিধি, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন মন্দির কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    সভায় আগামী শারদীয় দুর্গাপূজা যথাযথ ভাবে সম্পন্ন করার জন্য বিভিন্ন কমিটি গঠন, আইনশৃঙ্খলা ঠিক রাখা, দুর্গাপূজা শেষ না হওয়া পর্যন্ত রাজনৈতিক দল সব শ্রেণী পেশার মানুষের সহযোগিতা কামনা করেন।
    কুতুবদিয়ায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত কুতুবদিয়া প্রতিনিধি: কুতুবদিয়ায় শারদীয় দুর্গাপূজা যথাযথ ভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকালে কুতুবদিয়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ হলরুমে প্রস্তুতি সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ক্যথোয়াইপ্রু মারমা। সভায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ সাদাত হোসেন, কুতুবদিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আরমান হোসেন, উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ আবুছউদ্দিন, কুতুবদিয়া জামায়াতের আমীর আ.স.ম শাহারিয়ার চৌধুরী, লেমশীখালী ইউপি চেয়ারম্যান আকতার হোছাইন, দক্ষিণ ধূরুং ইউপি চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন আল আজাদ, কৈয়ারবিল ইউপি চেয়ারম্যান(ভারপ্রাপ্ত) শফিউল আলম কুতুবী, আলী আকবর ডেইল ইউপি চেয়ারম্যান(ভারপ্রাপ্ত) আকতার কামাল সিকদারসহ জনপ্রতিনিধি, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন মন্দির কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভায় আগামী শারদীয় দুর্গাপূজা যথাযথ ভাবে সম্পন্ন করার জন্য বিভিন্ন কমিটি গঠন, আইনশৃঙ্খলা ঠিক রাখা, দুর্গাপূজা শেষ না হওয়া পর্যন্ত রাজনৈতিক দল সব শ্রেণী পেশার মানুষের সহযোগিতা কামনা করেন।
    0 Comments 0 Shares 1K Views 0 Reviews
  • FW world পরিবারে সবাই স্বাগতম,,,
    প্রতিদিন কাজ, প্রতিদিন উওোলন করতে পারবেন,, যোগাযোগ 01897943073
    FW world পরিবারে সবাই স্বাগতম,,, প্রতিদিন কাজ, প্রতিদিন উওোলন করতে পারবেন,, যোগাযোগ 01897943073
    0 Comments 0 Shares 716 Views 0 Reviews
  • ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড তরুণ নেতৃত্বে নতুন দৃষ্টান্ত

    ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কৃতী সন্তান মো. খালেদ সাইফুল্লাহ অর্জন করেছেন তরুণ স্বেচ্ছাসেবীদের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি “ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড”। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের শাপলা হল মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস। তিনি খালেদ সাইফুল্লাহর হাতে ক্রেস্ট ও সনদপত্র তুলে দেন। অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা, নৌপরিবহন উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।




    গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে প্রতিবছর সামাজিক ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। এবছর সারাদেশ থেকে মাত্র ১২ জন তরুণকে নির্বাচিত করা হয়েছে। শিক্ষা, বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত দুইজনের মধ্যে একজন হলেন নলছিটির মো. খালেদ সাইফুল্লাহ। তিনি বরিশাল বিভাগ থেকে একমাত্র মনোনীত ব্যক্তি হিসেবে সম্মান অর্জন করেছেন।




    খালেদ সাইফুল্লাহ ২০২০ সালে “তারুণ্যের নলছিটি” নামক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন এবং সভাপতি হিসেবে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। সংগঠনটি শিক্ষা, বিজ্ঞান, সচেতনতা, মানবিকতা ও নেতৃত্ব বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। তার নেতৃত্বে Team STEM স্থানীয় শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানচর্চায় উদ্বুদ্ধ করেছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি “CARO” প্রতিষ্ঠা করে সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশ ও বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থার নতুন মডেল তৈরিতে কাজ করছেন। তার উদ্ভাবিত Youth Political Leadership Simulation Model তরুণদের হাতে-কলমে নীতি, নেতৃত্ব ও এডভোকেসি শেখাচ্ছে।




    পুরস্কার গ্রহণের পর খালেদ সাইফুল্লাহ বলেন, মাধ্যমিক পর্যায় থেকেই তিনি দেশপ্রেম ও সামাজিক দায়বদ্ধতার চেতনায় বন্ধুদের নিয়ে স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন। এ অর্জন তার একার নয়, বরং যারা সবসময় পাশে থেকে সহযোগিতা করেছেন তাদের সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফল। তিনি এই পুরস্কার উৎসর্গ করেছেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের নামে।




    প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অনুষ্ঠানে বলেন, তরুণ ও যুবকরা দেশের মূল চালিকাশক্তি। তারা যখন জেগে ওঠে তখন কোনো শক্তি তাদের দমিয়ে রাখতে পারে না। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তারই প্রমাণ মিলেছে। তিনি আরও বলেন, স্বেচ্ছাসেবা কেবল মানবকল্যাণ নয়, এটি আত্মউন্নয়ন, চরিত্র গঠন ও নেতৃত্ব বিকাশের এক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তরুণদের মেধা, সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী শক্তি দেশের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে একটি উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলবে।




    অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে শিক্ষা, বিজ্ঞান, তথ্যপ্রযুক্তি ও কারিগরি ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ঝালকাঠির মো. খালেদ সাইফুল্লাহ এবং গাইবান্ধার মো. শাহাদৎ হোসেনকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। পাশাপাশি যুব উন্নয়ন, জনসেবা, দেশপ্রেম, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে অবদানের জন্যও বিভিন্ন জেলার তরুণদের পুরস্কৃত করা হয়। পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রত্যেকে পেয়েছেন এক লাখ টাকা, একটি সম্মাননা ক্রেস্ট এবং সরকারি সনদপত্র।




    খালেদ সাইফুল্লাহ তার বক্তব্যে জানান, ছোটবেলা থেকে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তিনি যে পথচলা শুরু করেছিলেন, তা ধীরে ধীরে উপজেলা, জেলা হয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পৌঁছেছে। “তারুণ্যের নলছিটি”, “CARO” ও “Team STEM”–এর ব্যানারে তার কাজ স্থানীয় থেকে বৈশ্বিক পর্যায়ে তরুণদের শিক্ষা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও নেতৃত্ব বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে।




    বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের মাধ্যমে খালেদ সাইফুল্লাহর সঙ্গে আমার পরিচয়। তখন থেকেই তার কাজগুলো নিবিড়ভাবে দেখেছি। তার একাগ্রতা, মেধা ও সৃজনশীলতা সত্যিই প্রশংসনীয়। লেখালেখি, সংগঠন গড়ে তোলা এবং তরুণদের উদ্বুদ্ধ করার ক্ষেত্রে তার অগ্রগতি অনুকরণীয়।




    এ অর্জন শুধু খালেদ সাইফুল্লাহর নয়, বরং ঝালকাঠি তথা সমগ্র বরিশাল বিভাগের গৌরব। তরুণ প্রজন্মের জন্য তিনি হয়ে উঠেছেন প্রেরণার প্রতীক। রাষ্ট্রীয় এ স্বীকৃতি প্রমাণ করে, নিষ্ঠা ও কর্মনিষ্ঠা থাকলে তরুণরা সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সক্ষম।




    শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল

    — তৌফিক সুলতান
    Bangladesh Youth Award,
    ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড তরুণ নেতৃত্বে নতুন দৃষ্টান্ত ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কৃতী সন্তান মো. খালেদ সাইফুল্লাহ অর্জন করেছেন তরুণ স্বেচ্ছাসেবীদের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি “ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড”। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের শাপলা হল মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস। তিনি খালেদ সাইফুল্লাহর হাতে ক্রেস্ট ও সনদপত্র তুলে দেন। অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা, নৌপরিবহন উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে প্রতিবছর সামাজিক ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। এবছর সারাদেশ থেকে মাত্র ১২ জন তরুণকে নির্বাচিত করা হয়েছে। শিক্ষা, বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত দুইজনের মধ্যে একজন হলেন নলছিটির মো. খালেদ সাইফুল্লাহ। তিনি বরিশাল বিভাগ থেকে একমাত্র মনোনীত ব্যক্তি হিসেবে সম্মান অর্জন করেছেন। খালেদ সাইফুল্লাহ ২০২০ সালে “তারুণ্যের নলছিটি” নামক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন এবং সভাপতি হিসেবে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। সংগঠনটি শিক্ষা, বিজ্ঞান, সচেতনতা, মানবিকতা ও নেতৃত্ব বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। তার নেতৃত্বে Team STEM স্থানীয় শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানচর্চায় উদ্বুদ্ধ করেছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি “CARO” প্রতিষ্ঠা করে সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশ ও বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থার নতুন মডেল তৈরিতে কাজ করছেন। তার উদ্ভাবিত Youth Political Leadership Simulation Model তরুণদের হাতে-কলমে নীতি, নেতৃত্ব ও এডভোকেসি শেখাচ্ছে। পুরস্কার গ্রহণের পর খালেদ সাইফুল্লাহ বলেন, মাধ্যমিক পর্যায় থেকেই তিনি দেশপ্রেম ও সামাজিক দায়বদ্ধতার চেতনায় বন্ধুদের নিয়ে স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন। এ অর্জন তার একার নয়, বরং যারা সবসময় পাশে থেকে সহযোগিতা করেছেন তাদের সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফল। তিনি এই পুরস্কার উৎসর্গ করেছেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের নামে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অনুষ্ঠানে বলেন, তরুণ ও যুবকরা দেশের মূল চালিকাশক্তি। তারা যখন জেগে ওঠে তখন কোনো শক্তি তাদের দমিয়ে রাখতে পারে না। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তারই প্রমাণ মিলেছে। তিনি আরও বলেন, স্বেচ্ছাসেবা কেবল মানবকল্যাণ নয়, এটি আত্মউন্নয়ন, চরিত্র গঠন ও নেতৃত্ব বিকাশের এক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তরুণদের মেধা, সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী শক্তি দেশের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে একটি উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলবে। অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে শিক্ষা, বিজ্ঞান, তথ্যপ্রযুক্তি ও কারিগরি ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ঝালকাঠির মো. খালেদ সাইফুল্লাহ এবং গাইবান্ধার মো. শাহাদৎ হোসেনকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। পাশাপাশি যুব উন্নয়ন, জনসেবা, দেশপ্রেম, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে অবদানের জন্যও বিভিন্ন জেলার তরুণদের পুরস্কৃত করা হয়। পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রত্যেকে পেয়েছেন এক লাখ টাকা, একটি সম্মাননা ক্রেস্ট এবং সরকারি সনদপত্র। খালেদ সাইফুল্লাহ তার বক্তব্যে জানান, ছোটবেলা থেকে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তিনি যে পথচলা শুরু করেছিলেন, তা ধীরে ধীরে উপজেলা, জেলা হয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পৌঁছেছে। “তারুণ্যের নলছিটি”, “CARO” ও “Team STEM”–এর ব্যানারে তার কাজ স্থানীয় থেকে বৈশ্বিক পর্যায়ে তরুণদের শিক্ষা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও নেতৃত্ব বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের মাধ্যমে খালেদ সাইফুল্লাহর সঙ্গে আমার পরিচয়। তখন থেকেই তার কাজগুলো নিবিড়ভাবে দেখেছি। তার একাগ্রতা, মেধা ও সৃজনশীলতা সত্যিই প্রশংসনীয়। লেখালেখি, সংগঠন গড়ে তোলা এবং তরুণদের উদ্বুদ্ধ করার ক্ষেত্রে তার অগ্রগতি অনুকরণীয়। এ অর্জন শুধু খালেদ সাইফুল্লাহর নয়, বরং ঝালকাঠি তথা সমগ্র বরিশাল বিভাগের গৌরব। তরুণ প্রজন্মের জন্য তিনি হয়ে উঠেছেন প্রেরণার প্রতীক। রাষ্ট্রীয় এ স্বীকৃতি প্রমাণ করে, নিষ্ঠা ও কর্মনিষ্ঠা থাকলে তরুণরা সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সক্ষম। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল — তৌফিক সুলতান Bangladesh Youth Award,
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews
  • বিজেএসএম মডেল কলেজে নতুন শিক্ষাবর্ষের ওরিয়েন্টেশনে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ নির্মাণের শপথ

    নতুন শিক্ষাবর্ষ মানেই নতুন স্বপ্ন, নতুন পরিকল্পনা আর নতুন অঙ্গীকার। প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য শিক্ষাজীবনের প্রথম দিনটি এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা। বিশেষ করে কলেজ ক্যাম্পাসে প্রথমবার প্রবেশ করা শিক্ষার্থীদের কাছে এটি যেন এক নতুন দুনিয়ায় পা রাখার মতো অনুভূতি। বিজেএসএম মডেল কলেজে আয়োজিত এবারের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম সেই অনুভূতিকে আরো প্রাণবন্ত করেছে। কলেজের প্রতিটি কোণ যেন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে নতুন আলো আর আশার বার্তা নিয়ে।

    প্রথম দিন থেকেই শিক্ষার্থীরা বুঝতে পেরেছে, তারা শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়নি—বরং তারা একটি বড় পরিবারের অংশ হয়ে উঠেছে। নতুন পরিবেশ, নতুন সহপাঠী আর নতুন শিক্ষকের সাথে পরিচিত হওয়ার মুহূর্তগুলো ছিল আনন্দ, কৌতূহল এবং চ্যালেঞ্জের এক অনন্য মিশ্রণ। সেই সাথে ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামের প্রতিটি ধাপ তাদের মানসিক প্রস্তুতিকে আরও দৃঢ় করেছে।

    প্রোগ্রামে উপস্থিত ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ, প্রভাষকবৃন্দ এবং শিক্ষক-শিক্ষিকারা। মোঃ শফিউল আলম, প্রভাষক, শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে প্রাণবন্ত বক্তব্য রাখেন। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, বিজেএসএম মডেল কলেজ একদিন শুধু স্থানীয় নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও নিজের পরিচিতি তুলে ধরবে। তার বক্তব্য শিক্ষার্থীদের মনে আত্মবিশ্বাস ও উচ্চাকাঙ্ক্ষার নতুন শিখা জ্বালিয়ে দেয়।

    আমি নিজে, প্রভাষক তৌফিক সুলতান, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ভবিষ্যৎ নির্মাণের কিছু দিক নিয়ে কথা বলার সুযোগ পাই। আমি তাদের বলেছি, কলেজ জীবন শুধু পড়াশোনার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি হলো প্রতিভা বিকাশের সোনালী সময়। শিক্ষার্থীরা চাইলে তাদের সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করে সমাজ ও জাতির কল্যাণে অবদান রাখতে পারে। আমি তাদের উৎসাহিত করেছি লেখালেখি করার জন্য—পত্রপত্রিকায় নিজেদের মতামত প্রকাশের জন্য, কারণ লেখনী হচ্ছে চিন্তা ও চেতনার সর্বোত্তম প্রকাশ। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের শিক্ষার্থীরা এই কলেজের প্রতিনিধিত্ব করবে শুধু ফলাফলের মাধ্যমে নয়, বরং জ্ঞান, সৃজনশীলতা এবং সামাজিক অবদানের মাধ্যমেও।

    অধ্যক্ষ মঞ্জিল মোল্লা শিক্ষার্থীদের প্রতি তার গভীর আন্তরিকতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা সব সময় যেন মনে রাখে—কলেজের শিক্ষকরা সবসময় তাদের পাশে আছেন। যেকোনো প্রয়োজনে তারা নির্দ্বিধায় শিক্ষকদের দ্বারস্থ হতে পারে। তার এই বক্তব্য শিক্ষার্থীদের মনে আস্থা এবং সুরক্ষার এক শক্তিশালী বার্তা পৌঁছে দেয়।

    শিক্ষিকা জাফরিন সুলতানা তার বক্তব্যে শিক্ষার্থীদের সাথে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি বলেন, কলেজে তারা সবসময় শিক্ষার্থীদের জন্য উপস্থিত থাকবেন। কোনো সমস্যা হলে শিক্ষার্থীরা যে কোনো সময় তার কাছে আসতে পারবে। শিক্ষার্থীদের সাথে শিক্ষকের এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক একটি উন্মুক্ত ও বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

    ওরিয়েন্টেশনে শিক্ষার্থীদের জন্য সহশিক্ষা কার্যক্রমের গুরুত্বও তুলে ধরা হয়। বিজেএসএম মডেল কলেজের সাহিত্য ক্লাব, বিজ্ঞান ক্লাব, সাংস্কৃতিক ক্লাব এবং ভাষা ক্লাব শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল বিকাশে অসাধারণ ভূমিকা রাখে। এসব কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা শুধু পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেয় না, বরং দলগত নেতৃত্ব, সমস্যা সমাধান এবং সামাজিক সচেতনতার মতো গুণাবলী অর্জন করে।

    আজকের ডিজিটাল যুগে প্রযুক্তি-নির্ভর শিক্ষা অপরিহার্য। আমাদের কলেজে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, ইন্টারনেট সুবিধা এবং আধুনিক ল্যাব রয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত করে। আমি শিক্ষার্থীদের বোঝাতে চেয়েছি, প্রতিযোগিতা এখন আর স্থানীয় পর্যায়ে সীমাবদ্ধ নয়। তাই তাদের এমনভাবে প্রস্তুত হতে হবে যেন তারা আন্তর্জাতিক মানদণ্ডেও নিজের অবস্থান তৈরি করতে পারে।

    ওরিয়েন্টেশনের সবচেয়ে আবেগঘন মুহূর্ত ছিল শিক্ষার্থীদের শপথ গ্রহণ। তারা প্রতিজ্ঞা করেছে, তারা নিয়মিত পড়াশোনা করবে, শিক্ষক-অভিভাবকের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে, নৈতিকতা বজায় রাখবে এবং দেশের কল্যাণে নিজেদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে। তাদের চোখের দীপ্তি আর কণ্ঠের দৃঢ়তা আমাদের সকলকে আশ্বস্ত করেছে যে, তারা সত্যিই ভবিষ্যৎ নির্মাণের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ।

    অভিভাবকদের উপস্থিতি অনুষ্ঠানটিকে আরও তাৎপর্যপূর্ণ করে তোলে। তারা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন যে, বিজেএসএম মডেল কলেজ শুধু শিক্ষার মান উন্নয়নে নয়, শিক্ষার্থীদের চরিত্র গঠনে এবং মানবিক গুণাবলীর বিকাশে কাজ করছে। অভিভাবকরা আশা প্রকাশ করেন, তাদের সন্তানরা এই কলেজ থেকে যোগ্য নাগরিক হয়ে বেরিয়ে আসবে।

    বিজেএসএম মডেল কলেজের নতুন শিক্ষাবর্ষের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম শিক্ষার্থীদের জন্য শুধু একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়—এটি ছিল এক নতুন যাত্রার সূচনা। শিক্ষার্থীরা বুঝে গেছে, শিক্ষা মানে শুধু পাঠ্যপুস্তক নয়, বরং চিন্তাশক্তি, নেতৃত্ব, মানবিকতা এবং সৃজনশীলতার বিকাশ। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের শিক্ষার্থীরা নিজেদের প্রতিভা ও অধ্যবসায় দিয়ে কলেজের সুনাম আরও উজ্জ্বল করবে।
    বিজেএসএম মডেল কলেজে নতুন শিক্ষাবর্ষের ওরিয়েন্টেশনে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ নির্মাণের শপথ নতুন শিক্ষাবর্ষ মানেই নতুন স্বপ্ন, নতুন পরিকল্পনা আর নতুন অঙ্গীকার। প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য শিক্ষাজীবনের প্রথম দিনটি এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা। বিশেষ করে কলেজ ক্যাম্পাসে প্রথমবার প্রবেশ করা শিক্ষার্থীদের কাছে এটি যেন এক নতুন দুনিয়ায় পা রাখার মতো অনুভূতি। বিজেএসএম মডেল কলেজে আয়োজিত এবারের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম সেই অনুভূতিকে আরো প্রাণবন্ত করেছে। কলেজের প্রতিটি কোণ যেন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে নতুন আলো আর আশার বার্তা নিয়ে। প্রথম দিন থেকেই শিক্ষার্থীরা বুঝতে পেরেছে, তারা শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়নি—বরং তারা একটি বড় পরিবারের অংশ হয়ে উঠেছে। নতুন পরিবেশ, নতুন সহপাঠী আর নতুন শিক্ষকের সাথে পরিচিত হওয়ার মুহূর্তগুলো ছিল আনন্দ, কৌতূহল এবং চ্যালেঞ্জের এক অনন্য মিশ্রণ। সেই সাথে ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামের প্রতিটি ধাপ তাদের মানসিক প্রস্তুতিকে আরও দৃঢ় করেছে। প্রোগ্রামে উপস্থিত ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ, প্রভাষকবৃন্দ এবং শিক্ষক-শিক্ষিকারা। মোঃ শফিউল আলম, প্রভাষক, শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে প্রাণবন্ত বক্তব্য রাখেন। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, বিজেএসএম মডেল কলেজ একদিন শুধু স্থানীয় নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও নিজের পরিচিতি তুলে ধরবে। তার বক্তব্য শিক্ষার্থীদের মনে আত্মবিশ্বাস ও উচ্চাকাঙ্ক্ষার নতুন শিখা জ্বালিয়ে দেয়। আমি নিজে, প্রভাষক তৌফিক সুলতান, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ভবিষ্যৎ নির্মাণের কিছু দিক নিয়ে কথা বলার সুযোগ পাই। আমি তাদের বলেছি, কলেজ জীবন শুধু পড়াশোনার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি হলো প্রতিভা বিকাশের সোনালী সময়। শিক্ষার্থীরা চাইলে তাদের সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করে সমাজ ও জাতির কল্যাণে অবদান রাখতে পারে। আমি তাদের উৎসাহিত করেছি লেখালেখি করার জন্য—পত্রপত্রিকায় নিজেদের মতামত প্রকাশের জন্য, কারণ লেখনী হচ্ছে চিন্তা ও চেতনার সর্বোত্তম প্রকাশ। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের শিক্ষার্থীরা এই কলেজের প্রতিনিধিত্ব করবে শুধু ফলাফলের মাধ্যমে নয়, বরং জ্ঞান, সৃজনশীলতা এবং সামাজিক অবদানের মাধ্যমেও। অধ্যক্ষ মঞ্জিল মোল্লা শিক্ষার্থীদের প্রতি তার গভীর আন্তরিকতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা সব সময় যেন মনে রাখে—কলেজের শিক্ষকরা সবসময় তাদের পাশে আছেন। যেকোনো প্রয়োজনে তারা নির্দ্বিধায় শিক্ষকদের দ্বারস্থ হতে পারে। তার এই বক্তব্য শিক্ষার্থীদের মনে আস্থা এবং সুরক্ষার এক শক্তিশালী বার্তা পৌঁছে দেয়। শিক্ষিকা জাফরিন সুলতানা তার বক্তব্যে শিক্ষার্থীদের সাথে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি বলেন, কলেজে তারা সবসময় শিক্ষার্থীদের জন্য উপস্থিত থাকবেন। কোনো সমস্যা হলে শিক্ষার্থীরা যে কোনো সময় তার কাছে আসতে পারবে। শিক্ষার্থীদের সাথে শিক্ষকের এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক একটি উন্মুক্ত ও বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ওরিয়েন্টেশনে শিক্ষার্থীদের জন্য সহশিক্ষা কার্যক্রমের গুরুত্বও তুলে ধরা হয়। বিজেএসএম মডেল কলেজের সাহিত্য ক্লাব, বিজ্ঞান ক্লাব, সাংস্কৃতিক ক্লাব এবং ভাষা ক্লাব শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল বিকাশে অসাধারণ ভূমিকা রাখে। এসব কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা শুধু পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেয় না, বরং দলগত নেতৃত্ব, সমস্যা সমাধান এবং সামাজিক সচেতনতার মতো গুণাবলী অর্জন করে। আজকের ডিজিটাল যুগে প্রযুক্তি-নির্ভর শিক্ষা অপরিহার্য। আমাদের কলেজে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, ইন্টারনেট সুবিধা এবং আধুনিক ল্যাব রয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত করে। আমি শিক্ষার্থীদের বোঝাতে চেয়েছি, প্রতিযোগিতা এখন আর স্থানীয় পর্যায়ে সীমাবদ্ধ নয়। তাই তাদের এমনভাবে প্রস্তুত হতে হবে যেন তারা আন্তর্জাতিক মানদণ্ডেও নিজের অবস্থান তৈরি করতে পারে। ওরিয়েন্টেশনের সবচেয়ে আবেগঘন মুহূর্ত ছিল শিক্ষার্থীদের শপথ গ্রহণ। তারা প্রতিজ্ঞা করেছে, তারা নিয়মিত পড়াশোনা করবে, শিক্ষক-অভিভাবকের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে, নৈতিকতা বজায় রাখবে এবং দেশের কল্যাণে নিজেদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে। তাদের চোখের দীপ্তি আর কণ্ঠের দৃঢ়তা আমাদের সকলকে আশ্বস্ত করেছে যে, তারা সত্যিই ভবিষ্যৎ নির্মাণের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। অভিভাবকদের উপস্থিতি অনুষ্ঠানটিকে আরও তাৎপর্যপূর্ণ করে তোলে। তারা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন যে, বিজেএসএম মডেল কলেজ শুধু শিক্ষার মান উন্নয়নে নয়, শিক্ষার্থীদের চরিত্র গঠনে এবং মানবিক গুণাবলীর বিকাশে কাজ করছে। অভিভাবকরা আশা প্রকাশ করেন, তাদের সন্তানরা এই কলেজ থেকে যোগ্য নাগরিক হয়ে বেরিয়ে আসবে। বিজেএসএম মডেল কলেজের নতুন শিক্ষাবর্ষের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম শিক্ষার্থীদের জন্য শুধু একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়—এটি ছিল এক নতুন যাত্রার সূচনা। শিক্ষার্থীরা বুঝে গেছে, শিক্ষা মানে শুধু পাঠ্যপুস্তক নয়, বরং চিন্তাশক্তি, নেতৃত্ব, মানবিকতা এবং সৃজনশীলতার বিকাশ। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের শিক্ষার্থীরা নিজেদের প্রতিভা ও অধ্যবসায় দিয়ে কলেজের সুনাম আরও উজ্জ্বল করবে।
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 1K Views 0 Reviews
  • কক্সবাজার উত্তরণ আবাসিক এলাকায় স্বামীকে হত্যা করে স্ত্রীকে ধর্ষণ, ঘাতক আটক।
    কক্সবাজার উত্তরণ আবাসিক এলাকায় স্বামীকে হত্যা করে স্ত্রীকে ধর্ষণ, ঘাতক আটক।
    0 Comments 0 Shares 445 Views 0 Reviews
  • কক্সবাজারের আনন্দভ্রমণ হয়ে গেল শোকের যাত্রা…
    গতকাল সাগরে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ হওয়া ক্রিকেটার মুশফিকের ভাতিজা আজ মৃ/ত অবস্থায় পাওয়া গেছে সমিতিপাড়া ১ নম্বর ওয়ার্ডে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আল্লাহ তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন, পরিবারকে ধৈর্য দিন।

    #sadstory #fb #satisfying #foryoupage #foryoupageシ #foryoupagereels #viralreels
    কক্সবাজারের আনন্দভ্রমণ হয়ে গেল শোকের যাত্রা… গতকাল সাগরে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ হওয়া ক্রিকেটার মুশফিকের ভাতিজা আজ মৃ/ত অবস্থায় পাওয়া গেছে সমিতিপাড়া ১ নম্বর ওয়ার্ডে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আল্লাহ তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন, পরিবারকে ধৈর্য দিন। 🤲😔 #sadstory #fb #satisfying #foryoupage #foryoupageシ #foryoupagereels #viralreels
    0 Comments 0 Shares 3K Views 0 Reviews
  • হাটহাজারীতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী, সবাইকে শান্ত থাকার আহবান
    হাটহাজারীতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী, সবাইকে শান্ত থাকার আহবান
    0 Comments 0 Shares 2K Views 7 0 Reviews
  • কুষ্টিয়ায় কেসিএফ আয়োজিত আলোচনা সভা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠিত।।

    জাকির হোসেন।। সংস্কৃতির রাজধানী কুষ্টিয়ায় প্রাণবন্ত এক সাংস্কৃতিক আড্ডায় মিলিত হলেন কুষ্টিয়ার বিভিন্ন সংগঠন ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা। কুষ্টিয়া কালচারাল ফোরাম (কেসিএফ) এর উদ্যোগে শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শহরের এন এস রোডের চিলিস ফুট পার্কে অনুষ্ঠিত হয় এই আলোচনা সভা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠান।

    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিমল থিয়েটারের সভাপতি ও কুষ্টিয়া চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক পারভেজ মাজমাদার। সভাপতিত্ব করেন কুষ্টিয়ার বিশিষ্ট সমাজসেবক, ভাবের হাটের সভাপতি এবং বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সক্রিয় সদস্য আব্দুর রাজ্জাক।

    সভায় বক্তারা কুষ্টিয়ার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, সংগীতচর্চার ধারাবাহিকতা এবং আধুনিক প্রজন্মকে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বিস্তৃত আলোচনা করেন। তাঁরা মনে করেন, লালন, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল ও বাউলগানের মতো ঐতিহ্যকে ধারণ করে কুষ্টিয়া দেশীয় সংস্কৃতির এক উজ্জ্বল বাতিঘর। এই ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে হলে সম্মিলিতভাবে কাজ করা জরুরি।

    প্রধান অতিথি পারভেজ মাজমাদার বলেন, “কুষ্টিয়া শুধু ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য নয়, সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও সারা দেশে অগ্রগণ্য। সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডকে বাঁচিয়ে রাখা মানে সমাজে মানবিকতা, সহমর্মিতা ও ইতিবাচক পরিবর্তন ধরে রাখা।”

    সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক তাঁর বক্তব্যে বলেন, “সংস্কৃতি হলো সমাজের প্রাণ। ভাবের হাট ও রেড ক্রিসেন্টের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি কেসিএফ-এর উদ্যোগও আমাদের তরুণ প্রজন্মকে মানবিক ও সাংস্কৃতিক চেতনার আলোয় আলোকিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।”

    আলোচনা শেষে মুক্ত মতবিনিময়ে কুষ্টিয়ার সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা সমস্যা ও সম্ভাবনার দিকগুলো উঠে আসে। বক্তারা কুষ্টিয়াকে একটি সংস্কৃতি রাজধানী ও“সংস্কৃতির মডেল জেলা” হিসেবে প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

    সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা স্তরের ব্যক্তিবর্গ, সংগঠক, শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী ও সাংবাদিকরা এই সভায় অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠান শেষে সবাইকে নিয়ে মিলনমেলা ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে আয়োজনটির সমাপ্তি ঘটে।
    কুষ্টিয়ায় কেসিএফ আয়োজিত আলোচনা সভা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠিত।। জাকির হোসেন।। সংস্কৃতির রাজধানী কুষ্টিয়ায় প্রাণবন্ত এক সাংস্কৃতিক আড্ডায় মিলিত হলেন কুষ্টিয়ার বিভিন্ন সংগঠন ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা। কুষ্টিয়া কালচারাল ফোরাম (কেসিএফ) এর উদ্যোগে শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শহরের এন এস রোডের চিলিস ফুট পার্কে অনুষ্ঠিত হয় এই আলোচনা সভা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিমল থিয়েটারের সভাপতি ও কুষ্টিয়া চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক পারভেজ মাজমাদার। সভাপতিত্ব করেন কুষ্টিয়ার বিশিষ্ট সমাজসেবক, ভাবের হাটের সভাপতি এবং বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সক্রিয় সদস্য আব্দুর রাজ্জাক। সভায় বক্তারা কুষ্টিয়ার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, সংগীতচর্চার ধারাবাহিকতা এবং আধুনিক প্রজন্মকে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বিস্তৃত আলোচনা করেন। তাঁরা মনে করেন, লালন, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল ও বাউলগানের মতো ঐতিহ্যকে ধারণ করে কুষ্টিয়া দেশীয় সংস্কৃতির এক উজ্জ্বল বাতিঘর। এই ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে হলে সম্মিলিতভাবে কাজ করা জরুরি। প্রধান অতিথি পারভেজ মাজমাদার বলেন, “কুষ্টিয়া শুধু ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য নয়, সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও সারা দেশে অগ্রগণ্য। সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডকে বাঁচিয়ে রাখা মানে সমাজে মানবিকতা, সহমর্মিতা ও ইতিবাচক পরিবর্তন ধরে রাখা।” সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক তাঁর বক্তব্যে বলেন, “সংস্কৃতি হলো সমাজের প্রাণ। ভাবের হাট ও রেড ক্রিসেন্টের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি কেসিএফ-এর উদ্যোগও আমাদের তরুণ প্রজন্মকে মানবিক ও সাংস্কৃতিক চেতনার আলোয় আলোকিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।” আলোচনা শেষে মুক্ত মতবিনিময়ে কুষ্টিয়ার সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা সমস্যা ও সম্ভাবনার দিকগুলো উঠে আসে। বক্তারা কুষ্টিয়াকে একটি সংস্কৃতি রাজধানী ও“সংস্কৃতির মডেল জেলা” হিসেবে প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা স্তরের ব্যক্তিবর্গ, সংগঠক, শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী ও সাংবাদিকরা এই সভায় অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠান শেষে সবাইকে নিয়ে মিলনমেলা ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে আয়োজনটির সমাপ্তি ঘটে।
    0 Comments 1 Shares 2K Views 0 Reviews
  • পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী (স:) উপলক্ষ্যে কক্সবাজারে বর্ণাঢ্য জশনে জুলুস।
    পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী (স:) উপলক্ষ্যে কক্সবাজারে বর্ণাঢ্য জশনে জুলুস।
    0 Comments 0 Shares 1K Views 0 Reviews
  • আজ কুষ্টিয়ার কৃতি সন্তান সাংবাদিক আদিত্য শাহীনের জন্মদিন ।

    জাকির হোসেন।। আজ ৪ই সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার। কুষ্টিয়ার কৃতি সন্তান সাংবাদিক আদিত্য শাহীনের জন্মদিন আজ । ১৯৭৬ সালের এ দিনে কুষ্টিয়া শহরতলীর চৌড়হাসে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাবা মৃত মুন্সী খলিল উদ্দীন ও মা আছিয়া বেগমের পাঁচ সন্তানের মধ্যে তিনি তৃতীয়।

    আদিত্য ১৯৯১ সালে কুষ্টিয়া জেলা স্কুলের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি, ১৯৯৩ সালে কুষ্টিয়া ইসলামিয়া কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি, কুষ্টিয়া সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের বাংলা বিভাগ থেকে ২০০০ সালে অনার্স ও ২০০১ সালে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন।

    আদিত্য শাহীন ছাত্রাবস্থায় ১৯৯৩ সালে কুষ্টিয়া থেকে প্রকাশিত ‘দৈনিক সূত্রপাত’ পত্রিকার বার্তা সম্পাদক পদে যোগদানের মধ্য দিয়ে সাংবাদিকতা শুরু করেন। এর পর কাজের ধারাবাহিকতায় ১৯৯৬ সালে ‘দৈনিক আন্দোলনের বাজার’র বার্তা সম্পাদক, ২০০০ সালে ঢাকা থেকে প্রকাশিত ‘দৈনিক খোলা কাগজের’ বার্তা সম্পাদক, ২০০৩ সালে ‘দৈনিক পত্রিকা’র নির্বাহী সম্পাদক ও একই বছরের মে মাসে বেসরকারি টিভি ‘চ্যানেল আই’ এ ন্যাশনাল ডেস্ক ইনচার্জ ও প্রোগ্রাম রিসার্চচার হিসেবে যোগ দেন। ওই সময় তিনি চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানের গবেষণা ও পাণ্ডলিপি লেখার দায়িত্ব পালন করতেন। বর্তমানে একই প্রতিষ্ঠানে তিনি বার্তা সম্পাদক পদে কর্মরত।

    এ সাংবাদিক ১৯৯০ সাল থেকে বিভিন্ন লিটল ম্যাগাজিনে নিয়মিত লেখালেখি শুরু করেন। ২০০৭ সালে তার লেখা শিশুতোষ গ্রন্থ ‘ভেবলুর গালিভার’, ২০১০ সালে কাব্যগ্রন্থ ‘ওগো মোর দেহপ্রভু’ প্রকাশিত হয়। এ ছাড়া তার সম্পাদিত অনেক বইও প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- শাইখ সিরাজের জীবন ও কর্ম নিয়ে ‘সান অব দ্য সয়েল’, রাজনীতিবিদ সাইফুদ্দিন আহমেদের জীবন ও কর্ম নিয়ে স্মারক গ্রন্থ, চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান নিয়ে সারাদেশের দর্শকদের নিবন্ধনের সংকলন ‘জনভাষ্য’ এর ১ থেকে ৬টি খণ্ড সম্পাদনা। পাশাপাশি ১৯৯০ সালে লিটল ম্যাগাজিন ‘নিরীখ’ ও ১৯৯২ সালে ‘ছড়াপত্র ডিনামাইট’ এর সম্পাদনাও করেন।

    আদিত্য মাসিক সমালোচনাপত্র ‘ক্রিটিক’ ও নারী প্রগতির ত্রৈমাসিক ‘পারি’ পত্রিকার প্রধান সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

    আদিত্য শাহীন ২০০৪ সালের ৬ ডিসেম্বর লায়লা খালেদার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।তিনি দুই কন্যা সন্তানের জনক। তার সহধর্মিণী লায়লা ‘ক্রিটিক’ ও ‘পারি’ পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক পদে কর্মরত।

    আদিত্য শাহীনের পছন্দের রং ক্রিম ও ফুল গোলাপ। খেতে ভালবাসেন সব ধরনের দেশী খাবার। আর অবসরে তিনি ছবি আঁকতে ও লেখালেখি করতেই পছন্দ করেন।

    তিনি সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য ১৯৯৬ সালে কুষ্টিয়ার অনিকস একাডেমির ‘শ্রেষ্ঠ তরুণ সাংবাদিক’ পুরস্কার পান।

    জন্মদিনে জানাই শুভ কামনা।
    আজ কুষ্টিয়ার কৃতি সন্তান সাংবাদিক আদিত্য শাহীনের জন্মদিন । জাকির হোসেন।। আজ ৪ই সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার। কুষ্টিয়ার কৃতি সন্তান সাংবাদিক আদিত্য শাহীনের জন্মদিন আজ । ১৯৭৬ সালের এ দিনে কুষ্টিয়া শহরতলীর চৌড়হাসে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাবা মৃত মুন্সী খলিল উদ্দীন ও মা আছিয়া বেগমের পাঁচ সন্তানের মধ্যে তিনি তৃতীয়। আদিত্য ১৯৯১ সালে কুষ্টিয়া জেলা স্কুলের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি, ১৯৯৩ সালে কুষ্টিয়া ইসলামিয়া কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি, কুষ্টিয়া সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের বাংলা বিভাগ থেকে ২০০০ সালে অনার্স ও ২০০১ সালে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। আদিত্য শাহীন ছাত্রাবস্থায় ১৯৯৩ সালে কুষ্টিয়া থেকে প্রকাশিত ‘দৈনিক সূত্রপাত’ পত্রিকার বার্তা সম্পাদক পদে যোগদানের মধ্য দিয়ে সাংবাদিকতা শুরু করেন। এর পর কাজের ধারাবাহিকতায় ১৯৯৬ সালে ‘দৈনিক আন্দোলনের বাজার’র বার্তা সম্পাদক, ২০০০ সালে ঢাকা থেকে প্রকাশিত ‘দৈনিক খোলা কাগজের’ বার্তা সম্পাদক, ২০০৩ সালে ‘দৈনিক পত্রিকা’র নির্বাহী সম্পাদক ও একই বছরের মে মাসে বেসরকারি টিভি ‘চ্যানেল আই’ এ ন্যাশনাল ডেস্ক ইনচার্জ ও প্রোগ্রাম রিসার্চচার হিসেবে যোগ দেন। ওই সময় তিনি চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানের গবেষণা ও পাণ্ডলিপি লেখার দায়িত্ব পালন করতেন। বর্তমানে একই প্রতিষ্ঠানে তিনি বার্তা সম্পাদক পদে কর্মরত। এ সাংবাদিক ১৯৯০ সাল থেকে বিভিন্ন লিটল ম্যাগাজিনে নিয়মিত লেখালেখি শুরু করেন। ২০০৭ সালে তার লেখা শিশুতোষ গ্রন্থ ‘ভেবলুর গালিভার’, ২০১০ সালে কাব্যগ্রন্থ ‘ওগো মোর দেহপ্রভু’ প্রকাশিত হয়। এ ছাড়া তার সম্পাদিত অনেক বইও প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- শাইখ সিরাজের জীবন ও কর্ম নিয়ে ‘সান অব দ্য সয়েল’, রাজনীতিবিদ সাইফুদ্দিন আহমেদের জীবন ও কর্ম নিয়ে স্মারক গ্রন্থ, চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান নিয়ে সারাদেশের দর্শকদের নিবন্ধনের সংকলন ‘জনভাষ্য’ এর ১ থেকে ৬টি খণ্ড সম্পাদনা। পাশাপাশি ১৯৯০ সালে লিটল ম্যাগাজিন ‘নিরীখ’ ও ১৯৯২ সালে ‘ছড়াপত্র ডিনামাইট’ এর সম্পাদনাও করেন। আদিত্য মাসিক সমালোচনাপত্র ‘ক্রিটিক’ ও নারী প্রগতির ত্রৈমাসিক ‘পারি’ পত্রিকার প্রধান সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আদিত্য শাহীন ২০০৪ সালের ৬ ডিসেম্বর লায়লা খালেদার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।তিনি দুই কন্যা সন্তানের জনক। তার সহধর্মিণী লায়লা ‘ক্রিটিক’ ও ‘পারি’ পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক পদে কর্মরত। আদিত্য শাহীনের পছন্দের রং ক্রিম ও ফুল গোলাপ। খেতে ভালবাসেন সব ধরনের দেশী খাবার। আর অবসরে তিনি ছবি আঁকতে ও লেখালেখি করতেই পছন্দ করেন। তিনি সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য ১৯৯৬ সালে কুষ্টিয়ার অনিকস একাডেমির ‘শ্রেষ্ঠ তরুণ সাংবাদিক’ পুরস্কার পান। জন্মদিনে জানাই শুভ কামনা।
    0 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews
More Results
Eidok App https://eidok.com