• ওনার নাম ফজিলাতুন্নেছা, ১১০ বছর বয়সেও ক-ঠো-র পরিশ্রম করে জীবিকা নির্বাহ করছেন। বৃদ্ধ বয়সেও কারো কাছে হাত পেতে নয় বরং কাজ করে খাচ্ছেন। ওনি মাঝে মাঝেই নারায়ণগঞ্জ পাঠাগারের সামনে বসেন। তার মুখে কি সুন্দর হালাল রিজিকের হাসি! প্লিজ প্রয়োজন ছাড়াও এদের কাছ থেকে কিছু কিনুন বৃদ্ধা বয়সে হালাল রুটি রুজিকে উৎসাহিত করুন...

    #Narayanganj #Narayanganjcity #viralpost #viralpost2025 #trendingnow #trendingpost
    ওনার নাম ফজিলাতুন্নেছা, ১১০ বছর বয়সেও ক-ঠো-র পরিশ্রম করে জীবিকা নির্বাহ করছেন। বৃদ্ধ বয়সেও কারো কাছে হাত পেতে নয় বরং কাজ করে খাচ্ছেন। ওনি মাঝে মাঝেই নারায়ণগঞ্জ পাঠাগারের সামনে বসেন। তার মুখে কি সুন্দর হালাল রিজিকের হাসি! প্লিজ প্রয়োজন ছাড়াও এদের কাছ থেকে কিছু কিনুন বৃদ্ধা বয়সে হালাল রুটি রুজিকে উৎসাহিত করুন... #Narayanganj #Narayanganjcity #viralpost #viralpost2025 #trendingnow #trendingpost
    Like
    1
    1 Commentaires 0 Parts 3KB Vue 0 Aperçu
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগে পড়ান তাঁরা—উপমা কবির, শৈলী কবির ও মিত্রা কবির। তাঁদের শিকড় এই বিশ্ববিদ্যালয়েই, আর সেই শিকড় ছড়িয়ে রয়েছে পরিবারজুড়ে। বাবা আহমদ কবির ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলার অধ্যাপক, মা নিলুফার বেগম ছিলেন ঢাকা সিটি কলেজের সাহিত্যের অধ্যাপক। ছোটবেলা থেকেই তাঁদের ঘর ছিল মুক্তচিন্তা আর আলোচনার আঙিনা—যেখানে শিক্ষাবিদদের উপস্থিতি আর বিদ্যার জোয়ারে গড়ে উঠেছে তাদের মনন।

    তিন বোনই পছন্দ করলেন বিজ্ঞান, যদিও বাবা-মা দুজনই ছিলেন সাহিত্যের মানুষ। তবু কোনো বাধা ছিল না। বরং ছিল অনুপ্রেরণা। একজন ভাবতেন, বিজ্ঞানেই ভবিষ্যৎ, আরেকজনের মতে, আধুনিক যুগের শিক্ষায় আধুনিক বিষয়ের প্রয়োজন। এভাবেই সাহিত্যের ঘর থেকেই জন্ম নিল তিনজন প্রকৌশল মন। মিত্রা কবির ছিলেন ছায়ানটের শিল্পীও; গান আর গণিত, দুইয়ের প্রতি ভালোবাসা তাঁকে গড়ে তুলেছে বহুমাত্রিকতায়।

    তিন বোনই সুযোগ পেয়েছিলেন মেডিকেল বা বুয়েটের মতো জায়গায় পড়ার, কিন্তু তাঁরা বেছে নিয়েছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে। এই ক্যাম্পাসের উদার আবহাওয়া, মুক্ত চিন্তা আর বড় হওয়ার অনুভব তাঁদের আকর্ষণ করেছিল সবচেয়ে বেশি। বিশ্ববিদ্যালয় যেন শুধু শিক্ষার কেন্দ্র নয়, বরং দৃষ্টিভঙ্গির প্রশস্ত এক প্রাঙ্গণ।

    তিনজনই নারী প্রকৌশল শিক্ষার্থী হিসেবে কখনো তেমন বাধার সম্মুখীন হননি। তাঁদের পরিবারে কখনো এই প্রশ্ন তোলা হয়নি—“প্রকৌশলে কেন পড়বে?” বরং ছিল বিশ্বাস আর স্বাধীনতার পরিবেশ। রাতে রিকশায় ঘোরা, গলা ছেড়ে গান গাওয়া, বন্ধুদের আনাগোনা—সবই ছিল স্বাভাবিক। এমন স্বাধীনতাই জন্ম দিয়েছে সাহসী সিদ্ধান্তের।

    তাঁদের শিক্ষকতার পথ সব সময় একসঙ্গে হয়নি। কেউ না কেউ উচ্চশিক্ষার জন্য ছিলেন দেশের বাইরে। তবু একদিন, শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে, একসঙ্গে ছয়জন—তিন বোন, তাঁদের বাবা ও দুজন স্বামী—ভোট দিতে গিয়েছিলেন। সেটি হয়ে উঠেছিল তাঁদের পরিবারের এক গর্বের মুহূর্ত।

    এই পরিবারের পরবর্তী প্রজন্মও কি একই পথ ধরে হাঁটবে? প্রশ্নটির উত্তরে উত্তর পাওয়া যায় মূল্যবোধের গভীরতায়। শিক্ষকতা তাঁদের কাছে শুধু একটি পেশা নয়, বরং জাতি গঠনের দায়িত্ব। তাই নতুনদের উদ্দেশে তাঁদের প্রত্যাশা—যোগ্যতার ভিত্তিতে গড়ে উঠুক এমন একটি সম্মানজনক জায়গা।

    সবশেষে, এই গল্পের মূলে রয়েছে পরিবার—যেখানে মা-বাবা ছিলেন কেবল অভিভাবক নন, ছিলেন সন্তানদের বন্ধু। সেই বন্ধুত্ব আর ভালোবাসার জায়গা থেকেই জন্ম নিয়েছে আত্মবিশ্বাস, এবং সেই আত্মবিশ্বাসই তিন বোনকে দাঁড় করিয়েছে আজকের এই উচ্চতায়।
    ২৭/০৬/২০২৫, শুক্রবার। সৌজন্যে - প্রথম আলো।

    #ঢাবি #viralpost #viralpost2025 #virals #trendingpost #trendingnow #CampusLife
    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগে পড়ান তাঁরা—উপমা কবির, শৈলী কবির ও মিত্রা কবির। তাঁদের শিকড় এই বিশ্ববিদ্যালয়েই, আর সেই শিকড় ছড়িয়ে রয়েছে পরিবারজুড়ে। বাবা আহমদ কবির ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলার অধ্যাপক, মা নিলুফার বেগম ছিলেন ঢাকা সিটি কলেজের সাহিত্যের অধ্যাপক। ছোটবেলা থেকেই তাঁদের ঘর ছিল মুক্তচিন্তা আর আলোচনার আঙিনা—যেখানে শিক্ষাবিদদের উপস্থিতি আর বিদ্যার জোয়ারে গড়ে উঠেছে তাদের মনন। তিন বোনই পছন্দ করলেন বিজ্ঞান, যদিও বাবা-মা দুজনই ছিলেন সাহিত্যের মানুষ। তবু কোনো বাধা ছিল না। বরং ছিল অনুপ্রেরণা। একজন ভাবতেন, বিজ্ঞানেই ভবিষ্যৎ, আরেকজনের মতে, আধুনিক যুগের শিক্ষায় আধুনিক বিষয়ের প্রয়োজন। এভাবেই সাহিত্যের ঘর থেকেই জন্ম নিল তিনজন প্রকৌশল মন। মিত্রা কবির ছিলেন ছায়ানটের শিল্পীও; গান আর গণিত, দুইয়ের প্রতি ভালোবাসা তাঁকে গড়ে তুলেছে বহুমাত্রিকতায়। তিন বোনই সুযোগ পেয়েছিলেন মেডিকেল বা বুয়েটের মতো জায়গায় পড়ার, কিন্তু তাঁরা বেছে নিয়েছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে। এই ক্যাম্পাসের উদার আবহাওয়া, মুক্ত চিন্তা আর বড় হওয়ার অনুভব তাঁদের আকর্ষণ করেছিল সবচেয়ে বেশি। বিশ্ববিদ্যালয় যেন শুধু শিক্ষার কেন্দ্র নয়, বরং দৃষ্টিভঙ্গির প্রশস্ত এক প্রাঙ্গণ। তিনজনই নারী প্রকৌশল শিক্ষার্থী হিসেবে কখনো তেমন বাধার সম্মুখীন হননি। তাঁদের পরিবারে কখনো এই প্রশ্ন তোলা হয়নি—“প্রকৌশলে কেন পড়বে?” বরং ছিল বিশ্বাস আর স্বাধীনতার পরিবেশ। রাতে রিকশায় ঘোরা, গলা ছেড়ে গান গাওয়া, বন্ধুদের আনাগোনা—সবই ছিল স্বাভাবিক। এমন স্বাধীনতাই জন্ম দিয়েছে সাহসী সিদ্ধান্তের। তাঁদের শিক্ষকতার পথ সব সময় একসঙ্গে হয়নি। কেউ না কেউ উচ্চশিক্ষার জন্য ছিলেন দেশের বাইরে। তবু একদিন, শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে, একসঙ্গে ছয়জন—তিন বোন, তাঁদের বাবা ও দুজন স্বামী—ভোট দিতে গিয়েছিলেন। সেটি হয়ে উঠেছিল তাঁদের পরিবারের এক গর্বের মুহূর্ত। এই পরিবারের পরবর্তী প্রজন্মও কি একই পথ ধরে হাঁটবে? প্রশ্নটির উত্তরে উত্তর পাওয়া যায় মূল্যবোধের গভীরতায়। শিক্ষকতা তাঁদের কাছে শুধু একটি পেশা নয়, বরং জাতি গঠনের দায়িত্ব। তাই নতুনদের উদ্দেশে তাঁদের প্রত্যাশা—যোগ্যতার ভিত্তিতে গড়ে উঠুক এমন একটি সম্মানজনক জায়গা। সবশেষে, এই গল্পের মূলে রয়েছে পরিবার—যেখানে মা-বাবা ছিলেন কেবল অভিভাবক নন, ছিলেন সন্তানদের বন্ধু। সেই বন্ধুত্ব আর ভালোবাসার জায়গা থেকেই জন্ম নিয়েছে আত্মবিশ্বাস, এবং সেই আত্মবিশ্বাসই তিন বোনকে দাঁড় করিয়েছে আজকের এই উচ্চতায়। ২৭/০৬/২০২৫, শুক্রবার। সৌজন্যে - প্রথম আলো। #ঢাবি #viralpost #viralpost2025 #virals #trendingpost #trendingnow #CampusLife
    Love
    1
    3 Commentaires 0 Parts 4KB Vue 0 Aperçu
  • শরীয়তপুরের ভাইরাল ডিসির পরো-কিয়া সম্পর্ক ছিল তারই শ্যালকের বউ এর সাথে। সম্পর্কের পরে ওই মহিলা তার স্বামীকে অর্থাৎ ডিসি সাহেবের শ্যালককে তালাক দেন। মহিলার ভাষ্যমতে ডিসি সাহেব তাকে বিয়ের প্রলো-ভন দেখাবার কারনে তিনি স্বামীকে তালাক দেন।

    ডিসির ভাষ্যমতে মহিলাই তাকে ব্লা-কমেইল করেছে বিভিন্ন সময় ঘুমের ঔষধ খাইয়ে ছবি ভিডিও করেছে যা অলরেডি ভাইরাল হয়েছে।

    ২ জনই অপরাধী হলেও, ডিসির মতো একটি পোস্টে থেকে তার স্বজ্ঞানে এ ধরনের কাজ করা ঠিক হয়নি। এর আগে জামালপুরের ডিসিকে নিয়েও আমরা প্রায় একই ঘটনা দেখেছি। এই অ-নৈতিক ঘটনায় কে বেশি দায়ী বলে আপনি মনে করেন এবং যারা এই ধরনের কাজে জড়িত আছেন বা হবেন তাদের জন্য আপনার মেসেজটা কী হবে?

    #trendingpost #trendingnow #virals #viralpost2025 #viralpost #Shariatpur
    শরীয়তপুরের ভাইরাল ডিসির পরো-কিয়া সম্পর্ক ছিল তারই শ্যালকের বউ এর সাথে। সম্পর্কের পরে ওই মহিলা তার স্বামীকে অর্থাৎ ডিসি সাহেবের শ্যালককে তালাক দেন। মহিলার ভাষ্যমতে ডিসি সাহেব তাকে বিয়ের প্রলো-ভন দেখাবার কারনে তিনি স্বামীকে তালাক দেন। ডিসির ভাষ্যমতে মহিলাই তাকে ব্লা-কমেইল করেছে বিভিন্ন সময় ঘুমের ঔষধ খাইয়ে ছবি ভিডিও করেছে যা অলরেডি ভাইরাল হয়েছে। ২ জনই অপরাধী হলেও, ডিসির মতো একটি পোস্টে থেকে তার স্বজ্ঞানে এ ধরনের কাজ করা ঠিক হয়নি। এর আগে জামালপুরের ডিসিকে নিয়েও আমরা প্রায় একই ঘটনা দেখেছি। এই অ-নৈতিক ঘটনায় কে বেশি দায়ী বলে আপনি মনে করেন এবং যারা এই ধরনের কাজে জড়িত আছেন বা হবেন তাদের জন্য আপনার মেসেজটা কী হবে? #trendingpost #trendingnow #virals #viralpost2025 #viralpost #Shariatpur
    Love
    Angry
    2
    11 Commentaires 0 Parts 3KB Vue 0 Aperçu
Eidok App https://eidok.com