• যশোর ৬ কেশবপুরের উন্নয়নই আমার লক্ষ্য: কেন্দ্রীয় বিএনপি`র সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু

    ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে যশোর -৬ (কেশবপুর) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী কেন্দ্রীয় বি এনপির সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু নিজ এলাকায় রাজনৈতিক কার্যক্রম শুরু করেছেন।
    শুক্রবার (১৭ ই অক্টোবর) বিকেলে কেশবপুর উপজেলার সুফলাকাটী ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ড ডহরি সার্বজনিন পূজা মন্দির মাঠে উঠান বৈঠকের আয়োজন করেন।
    সেখানে স্থানীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগণ উপস্থিত হয়ে তাকে স্বাগত জানান।

    মহানন্দ মন্ডল এর সভাপতিত্বে ও বিএনপি নেতা ফারুক হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু।
    উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাবু অমলেন্দু দাস অপু বলেন ,কেশবপুরের মানুষের দীর্ঘদিনের বঞ্চনা ও অবহেলা দূর করাই আমার মূল লক্ষ্য।
    জনগণের অধিকার আদায়ে আমি সর্বদা আপোষহীন ভূমিকা পালন করব। কেশবপুর বাসীর দোয়া, ভালোবাসা ও সমর্থন নিয়েই আগামীর পথচলা শুরু করেছি।
    তিনি আরও বলেন, বিএনপি জনগণের দল। এ দলের শক্তি হচ্ছে তৃণমূল। কেশবপুরের প্রতিটি মানুষই আমার পরিবার, আমি আপনাদের পাশে থাকতে চাই সবসময় আমি আপনাদের সন্তান আপনাদের ভাই । আমার একটাই লক্ষ্য কেশবপুরের উন্নয়ন ও মানুষের অধিকার আদায়। সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদে আমি আপনাদের প্রত্যাশার জায়গায় একজন দায়িত্বশীল নেতা হিসেবে থাকতে চাই।
    তিনি বলেন, এই বৈঠকের উদ্দেশ্য একটাই-আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হই, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনে শামিল হই। আমরা চাই একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। আর সেই নির্বাচনের মাধ্যমে আমরা আবারো জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করব, যেখানে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার স্বপ্ন, স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশ নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্ব বাস্তবে রূপ নেবে।
    যশোর-০৬ (কেশবপুর) আসনটি ঐতিহ্যগতভাবে রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কেন্দ্রীয় বিএনপি'র সহধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু মাঠে নামা বিএনপির জন্য ইতিবাচক বার্তা বহন করছে। কারণ দীর্ঘদিন পর এ আসনে একজন সম্ভাব্য প্রার্থী তৃণমূলের সাথে সরাসরি সংযোগ স্থাপন শুরু করলেন। এতে কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে নতুন উদ্দীপনা তৈরি হতে পারে।
    ডহরি এলাকার প্রবীণ ভোটাররা জানান, বিএনপি যদি সংগঠিতভাবে মাঠে কাজ করতে পারে তবে আসন্ন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ পরিবেশ তৈরি হবে। আর তরুণ ভোটাররা বলছেন, নতুন প্রার্থী এলাকায় আশার সঞ্চার করেছেন।
    স্থানীয়রা মনে করছেন, দীর্ঘদিন পর বিএনপির একজন সম্ভাব্য প্রার্থীর মাঠপর্যায়ে সরাসরি জনগণের সাথে সংযোগ স্থাপন নির্বাচনকে নতুন মাত্রা দেবে। এ বৈঠককে ঘিরে এলাকায় উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে।
    অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সুফলাকাটি ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন , বিএনপি মশিয়ার রহমান মোল্যা, পৌর যুবদল নেতা মোস্তফা , যুবদল রাফাত হোসেন, যুবদল নেতা হারুন সরদার, সহ কেশবপুরের বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আসা অনেক বিএনপি'র নেতা বৃন্দ
    বাবু অমলেন্দু দাস অপু বলেন ডহরি এলাকা আসলে জলাবদ্ধতা এখানে ১২ মাসই পানিতে থাকে এলাকাবাসী দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয় তাহলে এই কষ্ট আর কেশবপুরবাসীর থাকবে না আমি সর্বপ্রথম সংসদে গিয়ে কেশবপুরবাসীর এই জলবদ্ধতার কথা উল্লেখ করবো উত্থাপন করব কিভাবে জলাবদ্ধতা সমাধান করা যায় আপনারা আমার কাছে চেয়েছেন জলাবদ্ধতা নিরাশনের কথা আপনার আমার উপর আস্থা রাখুন দল যদি আমাকে মনে নাম দেয় আপনারা যদি আমাকে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত করতে পারেন তাহলে আমি কেশবপুরবাসীর জন্য কাজ করে যেতে পারবো আমি কেশবপুরি সন্তান বিগত ৪০ বছর ধরে আমি বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত হয়তোবা আমি কেশবপুরে বেশিদিন সময় দিতে পারি নাই ফাসিস্ট সরকার থাকাকালীন আমাকে অনেক সময় গাছের ডালে বাগানে ঘেরের টঙ্গে ঘুমাতে হয়েছে এছাড়া আমি ২০১৮ সালের নির্বাচনে মনোনয়ন ক্রয় করি এবং তা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে জমা দল আমাকে নিষেধ করার কারনে আমি তা তুলে নেই, আপনাদের দোয়া ও আশীর্বাদ থাকলে আমি মনে করি দল আমাকে মনোনয়ন দিবেন সবশেষে আমি বলতে চাই আমি কেশবপুরবাসীর উন্নয়নের কাজ করে যেতে চায় বিশেষ করে ভবদাহ অঞ্চলে যে জলাবদ্ধতা এটি কিভাবে নিরশন করা যায় সেটি যদি দল আমাকে মনোনয়ন দেয় এবং আপনারা দোয়া এবং ভোট নিয়ে আমাকে সংসদে নিতে পারেন তাহলে আমি সংসদেই জলাবদ্ধতা নিয়েই প্রথম দিনই বলবো এবং কিভাবে তা সমাধান করা যায় সেই চেষ্টাই করেন আপনারা সকলে সুস্থ থাকুন আমি আপনাদের কাছে দোয়া ও আশীর্বাদ চাই।
    যশোর ৬ কেশবপুরের উন্নয়নই আমার লক্ষ্য: কেন্দ্রীয় বিএনপি`র সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে যশোর -৬ (কেশবপুর) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী কেন্দ্রীয় বি এনপির সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু নিজ এলাকায় রাজনৈতিক কার্যক্রম শুরু করেছেন। শুক্রবার (১৭ ই অক্টোবর) বিকেলে কেশবপুর উপজেলার সুফলাকাটী ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ড ডহরি সার্বজনিন পূজা মন্দির মাঠে উঠান বৈঠকের আয়োজন করেন। সেখানে স্থানীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগণ উপস্থিত হয়ে তাকে স্বাগত জানান। মহানন্দ মন্ডল এর সভাপতিত্বে ও বিএনপি নেতা ফারুক হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু। উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাবু অমলেন্দু দাস অপু বলেন ,কেশবপুরের মানুষের দীর্ঘদিনের বঞ্চনা ও অবহেলা দূর করাই আমার মূল লক্ষ্য। জনগণের অধিকার আদায়ে আমি সর্বদা আপোষহীন ভূমিকা পালন করব। কেশবপুর বাসীর দোয়া, ভালোবাসা ও সমর্থন নিয়েই আগামীর পথচলা শুরু করেছি। তিনি আরও বলেন, বিএনপি জনগণের দল। এ দলের শক্তি হচ্ছে তৃণমূল। কেশবপুরের প্রতিটি মানুষই আমার পরিবার, আমি আপনাদের পাশে থাকতে চাই সবসময় আমি আপনাদের সন্তান আপনাদের ভাই । আমার একটাই লক্ষ্য কেশবপুরের উন্নয়ন ও মানুষের অধিকার আদায়। সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদে আমি আপনাদের প্রত্যাশার জায়গায় একজন দায়িত্বশীল নেতা হিসেবে থাকতে চাই। তিনি বলেন, এই বৈঠকের উদ্দেশ্য একটাই-আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হই, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনে শামিল হই। আমরা চাই একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। আর সেই নির্বাচনের মাধ্যমে আমরা আবারো জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করব, যেখানে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার স্বপ্ন, স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশ নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্ব বাস্তবে রূপ নেবে। যশোর-০৬ (কেশবপুর) আসনটি ঐতিহ্যগতভাবে রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কেন্দ্রীয় বিএনপি'র সহধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু মাঠে নামা বিএনপির জন্য ইতিবাচক বার্তা বহন করছে। কারণ দীর্ঘদিন পর এ আসনে একজন সম্ভাব্য প্রার্থী তৃণমূলের সাথে সরাসরি সংযোগ স্থাপন শুরু করলেন। এতে কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে নতুন উদ্দীপনা তৈরি হতে পারে। ডহরি এলাকার প্রবীণ ভোটাররা জানান, বিএনপি যদি সংগঠিতভাবে মাঠে কাজ করতে পারে তবে আসন্ন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ পরিবেশ তৈরি হবে। আর তরুণ ভোটাররা বলছেন, নতুন প্রার্থী এলাকায় আশার সঞ্চার করেছেন। স্থানীয়রা মনে করছেন, দীর্ঘদিন পর বিএনপির একজন সম্ভাব্য প্রার্থীর মাঠপর্যায়ে সরাসরি জনগণের সাথে সংযোগ স্থাপন নির্বাচনকে নতুন মাত্রা দেবে। এ বৈঠককে ঘিরে এলাকায় উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সুফলাকাটি ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন , বিএনপি মশিয়ার রহমান মোল্যা, পৌর যুবদল নেতা মোস্তফা , যুবদল রাফাত হোসেন, যুবদল নেতা হারুন সরদার, সহ কেশবপুরের বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আসা অনেক বিএনপি'র নেতা বৃন্দ বাবু অমলেন্দু দাস অপু বলেন ডহরি এলাকা আসলে জলাবদ্ধতা এখানে ১২ মাসই পানিতে থাকে এলাকাবাসী দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয় তাহলে এই কষ্ট আর কেশবপুরবাসীর থাকবে না আমি সর্বপ্রথম সংসদে গিয়ে কেশবপুরবাসীর এই জলবদ্ধতার কথা উল্লেখ করবো উত্থাপন করব কিভাবে জলাবদ্ধতা সমাধান করা যায় আপনারা আমার কাছে চেয়েছেন জলাবদ্ধতা নিরাশনের কথা আপনার আমার উপর আস্থা রাখুন দল যদি আমাকে মনে নাম দেয় আপনারা যদি আমাকে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত করতে পারেন তাহলে আমি কেশবপুরবাসীর জন্য কাজ করে যেতে পারবো আমি কেশবপুরি সন্তান বিগত ৪০ বছর ধরে আমি বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত হয়তোবা আমি কেশবপুরে বেশিদিন সময় দিতে পারি নাই ফাসিস্ট সরকার থাকাকালীন আমাকে অনেক সময় গাছের ডালে বাগানে ঘেরের টঙ্গে ঘুমাতে হয়েছে এছাড়া আমি ২০১৮ সালের নির্বাচনে মনোনয়ন ক্রয় করি এবং তা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে জমা দল আমাকে নিষেধ করার কারনে আমি তা তুলে নেই, আপনাদের দোয়া ও আশীর্বাদ থাকলে আমি মনে করি দল আমাকে মনোনয়ন দিবেন সবশেষে আমি বলতে চাই আমি কেশবপুরবাসীর উন্নয়নের কাজ করে যেতে চায় বিশেষ করে ভবদাহ অঞ্চলে যে জলাবদ্ধতা এটি কিভাবে নিরশন করা যায় সেটি যদি দল আমাকে মনোনয়ন দেয় এবং আপনারা দোয়া এবং ভোট নিয়ে আমাকে সংসদে নিতে পারেন তাহলে আমি সংসদেই জলাবদ্ধতা নিয়েই প্রথম দিনই বলবো এবং কিভাবে তা সমাধান করা যায় সেই চেষ্টাই করেন আপনারা সকলে সুস্থ থাকুন আমি আপনাদের কাছে দোয়া ও আশীর্বাদ চাই।
    0 Comments 1 Shares 856 Views 0 Reviews
  • দিনাজপুরে ঐতিহাসিক আদিবাসী মিলন মেলা অনুষ্ঠিত
    দিনাজপুরে ঐতিহাসিক আদিবাসী মিলন মেলা অনুষ্ঠিত
    EYENEWSBD.COM
    দিনাজপুরে ঐতিহাসিক আদিবাসী মিলন মেলা অনুষ্ঠিত
    দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার গোপালগঞ্জে উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আদিবাসীদের ঐতিহাসিক মিলন মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার দুপুর ২টা ৩০ মিনিট থেকে শুরু হয়ে সন্ধ্যা ৬টায় শেষ হলো সেই 'ঐতিহাসিক আদিবাসী মিলন মেলা'। আদিবাস
    0 Comments 0 Shares 584 Views 0 Reviews
  • ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম বলেছেন, ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয় মূর্তির পূজা নিশ্চিত করতে হবে
    ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম বলেছেন, ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয় মূর্তির পূজা নিশ্চিত করতে হবে
    0 Comments 0 Shares 5K Views 0 Reviews
  • "বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান
    জনাব তারেক রহমানের পক্ষ থেকে- মোংলার দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ঐতি রায়কে আর্থিক সহায়তা প্রদান করলেন- রামপাল মোংলার ধানের শীষের কান্ডারি-
    লায়ন ডক্টর শেখ ফরিদুল ইসলাম
    চেয়ারম্যান সেভ দ্যা সুন্দরবন।
    "বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের পক্ষ থেকে- মোংলার দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ঐতি রায়কে আর্থিক সহায়তা প্রদান করলেন- রামপাল মোংলার ধানের শীষের কান্ডারি- লায়ন ডক্টর শেখ ফরিদুল ইসলাম চেয়ারম্যান সেভ দ্যা সুন্দরবন।
    0 Comments 0 Shares 1K Views 0 Reviews
  • কুষ্টিয়ায় কেসিএফ আয়োজিত আলোচনা সভা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠিত।।

    জাকির হোসেন।। সংস্কৃতির রাজধানী কুষ্টিয়ায় প্রাণবন্ত এক সাংস্কৃতিক আড্ডায় মিলিত হলেন কুষ্টিয়ার বিভিন্ন সংগঠন ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা। কুষ্টিয়া কালচারাল ফোরাম (কেসিএফ) এর উদ্যোগে শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শহরের এন এস রোডের চিলিস ফুট পার্কে অনুষ্ঠিত হয় এই আলোচনা সভা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠান।

    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিমল থিয়েটারের সভাপতি ও কুষ্টিয়া চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক পারভেজ মাজমাদার। সভাপতিত্ব করেন কুষ্টিয়ার বিশিষ্ট সমাজসেবক, ভাবের হাটের সভাপতি এবং বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সক্রিয় সদস্য আব্দুর রাজ্জাক।

    সভায় বক্তারা কুষ্টিয়ার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, সংগীতচর্চার ধারাবাহিকতা এবং আধুনিক প্রজন্মকে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বিস্তৃত আলোচনা করেন। তাঁরা মনে করেন, লালন, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল ও বাউলগানের মতো ঐতিহ্যকে ধারণ করে কুষ্টিয়া দেশীয় সংস্কৃতির এক উজ্জ্বল বাতিঘর। এই ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে হলে সম্মিলিতভাবে কাজ করা জরুরি।

    প্রধান অতিথি পারভেজ মাজমাদার বলেন, “কুষ্টিয়া শুধু ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য নয়, সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও সারা দেশে অগ্রগণ্য। সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডকে বাঁচিয়ে রাখা মানে সমাজে মানবিকতা, সহমর্মিতা ও ইতিবাচক পরিবর্তন ধরে রাখা।”

    সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক তাঁর বক্তব্যে বলেন, “সংস্কৃতি হলো সমাজের প্রাণ। ভাবের হাট ও রেড ক্রিসেন্টের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি কেসিএফ-এর উদ্যোগও আমাদের তরুণ প্রজন্মকে মানবিক ও সাংস্কৃতিক চেতনার আলোয় আলোকিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।”

    আলোচনা শেষে মুক্ত মতবিনিময়ে কুষ্টিয়ার সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা সমস্যা ও সম্ভাবনার দিকগুলো উঠে আসে। বক্তারা কুষ্টিয়াকে একটি সংস্কৃতি রাজধানী ও“সংস্কৃতির মডেল জেলা” হিসেবে প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

    সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা স্তরের ব্যক্তিবর্গ, সংগঠক, শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী ও সাংবাদিকরা এই সভায় অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠান শেষে সবাইকে নিয়ে মিলনমেলা ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে আয়োজনটির সমাপ্তি ঘটে।
    কুষ্টিয়ায় কেসিএফ আয়োজিত আলোচনা সভা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠিত।। জাকির হোসেন।। সংস্কৃতির রাজধানী কুষ্টিয়ায় প্রাণবন্ত এক সাংস্কৃতিক আড্ডায় মিলিত হলেন কুষ্টিয়ার বিভিন্ন সংগঠন ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা। কুষ্টিয়া কালচারাল ফোরাম (কেসিএফ) এর উদ্যোগে শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শহরের এন এস রোডের চিলিস ফুট পার্কে অনুষ্ঠিত হয় এই আলোচনা সভা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিমল থিয়েটারের সভাপতি ও কুষ্টিয়া চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক পারভেজ মাজমাদার। সভাপতিত্ব করেন কুষ্টিয়ার বিশিষ্ট সমাজসেবক, ভাবের হাটের সভাপতি এবং বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সক্রিয় সদস্য আব্দুর রাজ্জাক। সভায় বক্তারা কুষ্টিয়ার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, সংগীতচর্চার ধারাবাহিকতা এবং আধুনিক প্রজন্মকে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বিস্তৃত আলোচনা করেন। তাঁরা মনে করেন, লালন, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল ও বাউলগানের মতো ঐতিহ্যকে ধারণ করে কুষ্টিয়া দেশীয় সংস্কৃতির এক উজ্জ্বল বাতিঘর। এই ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে হলে সম্মিলিতভাবে কাজ করা জরুরি। প্রধান অতিথি পারভেজ মাজমাদার বলেন, “কুষ্টিয়া শুধু ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য নয়, সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও সারা দেশে অগ্রগণ্য। সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডকে বাঁচিয়ে রাখা মানে সমাজে মানবিকতা, সহমর্মিতা ও ইতিবাচক পরিবর্তন ধরে রাখা।” সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক তাঁর বক্তব্যে বলেন, “সংস্কৃতি হলো সমাজের প্রাণ। ভাবের হাট ও রেড ক্রিসেন্টের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি কেসিএফ-এর উদ্যোগও আমাদের তরুণ প্রজন্মকে মানবিক ও সাংস্কৃতিক চেতনার আলোয় আলোকিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।” আলোচনা শেষে মুক্ত মতবিনিময়ে কুষ্টিয়ার সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা সমস্যা ও সম্ভাবনার দিকগুলো উঠে আসে। বক্তারা কুষ্টিয়াকে একটি সংস্কৃতি রাজধানী ও“সংস্কৃতির মডেল জেলা” হিসেবে প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা স্তরের ব্যক্তিবর্গ, সংগঠক, শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী ও সাংবাদিকরা এই সভায় অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠান শেষে সবাইকে নিয়ে মিলনমেলা ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে আয়োজনটির সমাপ্তি ঘটে।
    0 Comments 1 Shares 3K Views 0 Reviews
  • চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক জশনে জুলুছে ভীড়ের মধ্যে চাপা পড়ে ও গরমে হিট স্ট্রোক করে ০১ জন আশেকে রাসুল ইন্তেকাল করেছে।

    যদি কেউ ওনাকে চিনে থাকেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইমার্জেন্সিতে যোগাযোগ করুন।
    চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক জশনে জুলুছে ভীড়ের মধ্যে চাপা পড়ে ও গরমে হিট স্ট্রোক করে ০১ জন আশেকে রাসুল ইন্তেকাল করেছে। যদি কেউ ওনাকে চিনে থাকেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইমার্জেন্সিতে যোগাযোগ করুন।
    0 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews
  • চট্টগ্রামের হাটহাজারীর ঐতিহাসিক মুহুরী হাট — যেখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাইকারি ক্রেতারা ছুটে আসেন মাছের পোনা কেনার জন্য।
    ভিডিওতে দেখুন মুহুরি হাটের ভেতরের কিছু না বলা গল্প…

    স্থান: মুহুরি হাট, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম
    একটি প্রামাণ্য ভিডিও Village Life 360 BD থেকে

    ---
    #মুহুরীহাট
    #VillageLife360BD
    #চট্টগ্রাম
    #হাটহাজারী
    #পোনারবাজার
    #মাছচাষ
    #পাইকারিবাজার
    #বাংলারগ্রাম
    #FishMarket
    #WholesaleFish
    #PonaBazaar
    #ChittagongFishMarket
    #BangladeshFisheries
    #LocalBusiness
    #গ্রামীণঅর্থনীতি
    চট্টগ্রামের হাটহাজারীর ঐতিহাসিক মুহুরী হাট — যেখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাইকারি ক্রেতারা ছুটে আসেন মাছের পোনা কেনার জন্য। 👉 ভিডিওতে দেখুন মুহুরি হাটের ভেতরের কিছু না বলা গল্প… 📍স্থান: মুহুরি হাট, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম 🎬 একটি প্রামাণ্য ভিডিও Village Life 360 BD থেকে --- #মুহুরীহাট #VillageLife360BD #চট্টগ্রাম #হাটহাজারী #পোনারবাজার #মাছচাষ #পাইকারিবাজার #বাংলারগ্রাম #FishMarket #WholesaleFish #PonaBazaar #ChittagongFishMarket #BangladeshFisheries #LocalBusiness #গ্রামীণঅর্থনীতি
    Like
    1
    0 Comments 0 Shares 6K Views 0 Reviews
  • কুঁচে বাইম(প্রকাশ কুঁইচ্চে মাছ) ভিডিওতে যেটাকে আমরা সাধারণ মাছ ভাবি,
    ঠিক সেই কুঁচে বাইম মাছ আজ হয়ে উঠেছে বৈদেশিক আয় আর অসহায় মানুষের জীবিকার উৎস।

    চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন খাল-বিল ও জলাশয়ে পাওয়া যায় এই মাছটি।
    রাতের আঁধারে এরা বেশি সক্রিয় হয়, এবং মাংসাশী স্বভাবের কারণে জলজ কীটপতঙ্গ ও ছোট মাছ খেয়ে বাঁচে।

    এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য—
    চামড়া খুব পিচ্ছিল এবং এটি উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ এমনকি ঐতিহ্যবাহী ওষুধ তৈরিতেও ব্যবহার হয় চীনে।

    চীনের বাজারে এর ব্যাপক চাহিদা থাকায়
    বাংলাদেশ থেকে এই মাছ রপ্তানি করে অনেক রপ্তানিকারক আয় করছেন বৈদেশিক মুদ্রা,
    আর দেশের অনেক হতদরিদ্র জেলে পরিবার এই মাছ ধরেই চালাচ্ছেন তাদের সংসার।

    আমরা যা ফেলনা ভাবি, ঠিক সেটাই কারো জীবন বদলে দিতে পারে—
    এই কুঁচে বাইম তারই এক অনন্য উদাহরণ।”

    -
    কুঁচে বাইম—অসহায় মানুষের আয়ের উৎস, দেশের রপ্তানি সম্ভাবনার গর্ব।
    চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ধরা পড়ছে এই মাংসাশী মাছ।
    চীনে এর বিশাল চাহিদা থাকায়, অনেকেই আজ জীবিকা খুঁজে পেয়েছে এই মাছ ধরার মধ্য দিয়ে
    #কুঁচে_বাইম
    #মাছ_রপ্তানি #জীবিকার_উৎস
    #VillageLife360BD
    কুঁচে বাইম(প্রকাশ কুঁইচ্চে মাছ) ভিডিওতে যেটাকে আমরা সাধারণ মাছ ভাবি, ঠিক সেই কুঁচে বাইম মাছ আজ হয়ে উঠেছে বৈদেশিক আয় আর অসহায় মানুষের জীবিকার উৎস। চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন খাল-বিল ও জলাশয়ে পাওয়া যায় এই মাছটি। রাতের আঁধারে এরা বেশি সক্রিয় হয়, এবং মাংসাশী স্বভাবের কারণে জলজ কীটপতঙ্গ ও ছোট মাছ খেয়ে বাঁচে। এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য— চামড়া খুব পিচ্ছিল এবং এটি উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ এমনকি ঐতিহ্যবাহী ওষুধ তৈরিতেও ব্যবহার হয় চীনে। চীনের বাজারে এর ব্যাপক চাহিদা থাকায় বাংলাদেশ থেকে এই মাছ রপ্তানি করে অনেক রপ্তানিকারক আয় করছেন বৈদেশিক মুদ্রা, আর দেশের অনেক হতদরিদ্র জেলে পরিবার এই মাছ ধরেই চালাচ্ছেন তাদের সংসার। আমরা যা ফেলনা ভাবি, ঠিক সেটাই কারো জীবন বদলে দিতে পারে— এই কুঁচে বাইম তারই এক অনন্য উদাহরণ।” - কুঁচে বাইম—অসহায় মানুষের আয়ের উৎস, দেশের রপ্তানি সম্ভাবনার গর্ব। চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ধরা পড়ছে এই মাংসাশী মাছ। চীনে এর বিশাল চাহিদা থাকায়, অনেকেই আজ জীবিকা খুঁজে পেয়েছে এই মাছ ধরার মধ্য দিয়ে #কুঁচে_বাইম #মাছ_রপ্তানি #জীবিকার_উৎস #VillageLife360BD
    Like
    Love
    2
    0 Comments 0 Shares 3K Views 0 Reviews
  • ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের এক বছর পূর্তিতে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস-২০২৫’ উদযাপন করেছে কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলা জামায়াতে ইসলামী। এ উপলক্ষে আয়োজিত এক বিশাল গণমিছিল ও সমাবেশে হাজারো জনতার উপস্থিতি কুতুবদিয়ার রাজপথে এক অভূতপূর্ব গণজোয়ার সৃষ্টি করে।
    বুধবার (০৬ আগস্ট) বিকাল সাড়ে ৪টায় উপজেলার দরবার রাস্তার মাথা থেকে মিছিল শুরু হয়। জামায়াতের উপজেলা আমীর ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আ স ম শাহরিয়ার চৌধুরীর নেতৃত্বে মিছিলটি বড়ঘোপ বাজার প্রদক্ষিণ করে মুক্তমঞ্চে গিয়ে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
    বহু বছর পর আদালতের রায়ে ফিরিয়ে আনা জামায়াতের ঐতিহ্যবাহী ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীক এদিনের মিছিলের অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠে। প্রতীকটি বহন করেন বিভিন্ন ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা।
    সমাবেশে বক্তারা বলেন, “দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার বাংলাদেশকে একটি কারাগারে পরিণত করেছিলো। ভোটবিহীন ক্ষমতায় থেকে গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে। একবছর আগে ছাত্র-জনতা রক্ত দিয়ে গণ-অভ্যুত্থান ঘটায়, যেখানে দুই হাজারের অধিক ছাত্র শহীদ হন। কিন্তু সেই বর্বর হত্যাকাণ্ডের বিচার আজও হয়নি।”
    তারা আরও বলেন, “আদালতের রায়ের মাধ্যমে জামায়াতের রাজনীতি ও প্রতীক ফিরে পাওয়া জনগণের বিজয়। আগামী নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীককে বিজয়ী করতে হবে, এটাই শহীদদের প্রতি প্রকৃত শ্রদ্ধা।”
    সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন, কুতুবদিয়া উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা নুরুল আমিন, উপজেলা তারবিয়াত সম্পাদক মাওলানা আবদুস সাত্তার,প্রচার সম্পাদক রেজাউল করিম রাজু,কৈয়ারবিল ইউনিয়ন সভাপতি মাওলানা উসমান গণী,বড়ঘোপ ইউনিয়ন সভাপতি আহমদ নূর,উপজেলা শ্রমিক নেতা মাওলানা আবদুর রহমান,যুব নেতা রবিউল হোসাইন,ছাত্রশিবির সভাপতি মোহাম্মদ বিন ইব্রাহিম, উপজেলা জামায়াতের বিভিন্ন স্তরের শত শত নেতা-কর্মী এই কর্মসূচিতে অংশ নেন।
    ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের এক বছর পূর্তিতে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস-২০২৫’ উদযাপন করেছে কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলা জামায়াতে ইসলামী। এ উপলক্ষে আয়োজিত এক বিশাল গণমিছিল ও সমাবেশে হাজারো জনতার উপস্থিতি কুতুবদিয়ার রাজপথে এক অভূতপূর্ব গণজোয়ার সৃষ্টি করে। বুধবার (০৬ আগস্ট) বিকাল সাড়ে ৪টায় উপজেলার দরবার রাস্তার মাথা থেকে মিছিল শুরু হয়। জামায়াতের উপজেলা আমীর ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আ স ম শাহরিয়ার চৌধুরীর নেতৃত্বে মিছিলটি বড়ঘোপ বাজার প্রদক্ষিণ করে মুক্তমঞ্চে গিয়ে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। বহু বছর পর আদালতের রায়ে ফিরিয়ে আনা জামায়াতের ঐতিহ্যবাহী ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীক এদিনের মিছিলের অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠে। প্রতীকটি বহন করেন বিভিন্ন ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা। সমাবেশে বক্তারা বলেন, “দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার বাংলাদেশকে একটি কারাগারে পরিণত করেছিলো। ভোটবিহীন ক্ষমতায় থেকে গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে। একবছর আগে ছাত্র-জনতা রক্ত দিয়ে গণ-অভ্যুত্থান ঘটায়, যেখানে দুই হাজারের অধিক ছাত্র শহীদ হন। কিন্তু সেই বর্বর হত্যাকাণ্ডের বিচার আজও হয়নি।” তারা আরও বলেন, “আদালতের রায়ের মাধ্যমে জামায়াতের রাজনীতি ও প্রতীক ফিরে পাওয়া জনগণের বিজয়। আগামী নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীককে বিজয়ী করতে হবে, এটাই শহীদদের প্রতি প্রকৃত শ্রদ্ধা।” সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন, কুতুবদিয়া উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা নুরুল আমিন, উপজেলা তারবিয়াত সম্পাদক মাওলানা আবদুস সাত্তার,প্রচার সম্পাদক রেজাউল করিম রাজু,কৈয়ারবিল ইউনিয়ন সভাপতি মাওলানা উসমান গণী,বড়ঘোপ ইউনিয়ন সভাপতি আহমদ নূর,উপজেলা শ্রমিক নেতা মাওলানা আবদুর রহমান,যুব নেতা রবিউল হোসাইন,ছাত্রশিবির সভাপতি মোহাম্মদ বিন ইব্রাহিম, উপজেলা জামায়াতের বিভিন্ন স্তরের শত শত নেতা-কর্মী এই কর্মসূচিতে অংশ নেন।
    Like
    1
    1 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews
  • আশুলিয়ায় এনসিপির জনসভা: Eye News BD’র ক্যামেরায় ঐতিহাসিক মুহূর্ত
    আশুলিয়ায় এনসিপির জনসভা: Eye News BD’র ক্যামেরায় ঐতিহাসিক মুহূর্ত
    Like
    1
    0 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews
  • যারা জুলাই স্বীকার করে না, তারা আমাদের কেউ না, জুলাই উইমেন্স ডে উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ঐতিহাসিক স্মৃতি পুনর্জাগরণ..
    https://eyenewsbd.com/articles/read/jara-julai-sbikar-kre-na-tara-amader-keu-na-julai-uimens-de-uplkshe-kendri-shhid-minare-oitihasik-smriti-punrjagrn_14653.html
    যারা জুলাই স্বীকার করে না, তারা আমাদের কেউ না, জুলাই উইমেন্স ডে উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ঐতিহাসিক স্মৃতি পুনর্জাগরণ.. https://eyenewsbd.com/articles/read/jara-julai-sbikar-kre-na-tara-amader-keu-na-julai-uimens-de-uplkshe-kendri-shhid-minare-oitihasik-smriti-punrjagrn_14653.html
    EYENEWSBD.COM
    যারা জুলাই স্বীকার করে না, তারা আমাদের কেউ না, জুলাই উইমেন্স ডে উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ঐতিহাসিক স্মৃতি পুনর্জাগরণ.. | আই নিউজ বিডি
    কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অনুষ্ঠিত জুলাই উইমেন্স ডে উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে জুলাই বিপ্লবের স্মৃতি পুনর্জাগরণ ও নারীর অধিকারের দাবিতে উন্মুক্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।..
    Like
    2
    1 Comments 0 Shares 726 Views 0 Reviews
  • যে কারণে সংঘটিত হয়েছিল পৃথিবীর প্রথম হত্যাকাণ্ড?

    আদিপিতা হজরত আদম (আ.)-এর দুই সন্তান হাবিল ও কাবিলের মাধ্যমে পৃথিবীতে প্রথম হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছিল । হাবিল কাবিল দুই ভাই ছিলেন। কাবিল ছিলেন বড়, হাবিল ছিলেন ছোট। 

    দ্বন্দ্বে জড়িয়েছিলেন এই দুই ভাই। সমাধানের জন্য কোরবানির আয়োজন করেন তারা। তাদের মধ্যে আল্লাহ তায়ালা হাবিলের কোরবানী কবুল করেন আর কাবিলেরটি গ্রহণ হয়নি আল্লাহর দরবারে। এই ঘটনাকে নিজের জন্য লজ্জা ও অপমানজনক মনে করেন কাবিল। লজ্জা থেকে বাঁচতে প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে কাবিল নিজের ভাইকে হত্যা করেন।

    হাবিল কাবিল এই দুই ভাইয়ের মধ্যে দ্বন্দ্বের কারণ কী ছিল তা সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়নি । বেশির ভাগ ঐতিহাসিক এর পেছনে নারীঘটিত কারণ বর্ণনা করেন। এর ওপর ভিত্তি করে বলা হয়, ইতিহাসের প্রথম হত্যাকাণ্ডের পেছনে আছে একজন নারী। তবে গবেষক আলেমদের অনেকেই নারীঘটিত বিষয়টিকে বলেছেন ভিত্তিহীন।

    আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) বলেন, আদম পুত্রদ্বয়ের দ্বন্দ্বের কারণ নারীঘটিত বিষয় না। এর প্রকৃত কারণ ছিল হিংসা বা পরশ্রীকাতরতা। 

    পবিত্র কোরআনে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা বর্ণিত হয়েছে এভাবে-
     
    ‘আপনি তাদের আদম পুত্রদ্বয়ের যথার্থ ঘটনা শুনিয়ে দিন। যখন তারা উভয়ে কোরবানি পেশ করল। অতঃপর তাদের একজনের কোরবানি কবুল হলো। কিন্তু অপরজনের কোরবানি কবুল হলো না।

    তখন একজন বলল, আমি অবশ্যই তোমাকে হত্যা করব। জবাবে অপরজন বলল, আল্লাহ কেবল আল্লাহভীরুদের থেকেই কবুল করেন। যদি তুমি আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাত বাড়াও, আমি তোমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাত বাড়াব না। আমি বিশ্বপ্রভু আল্লাহকে ভয় করি। আমি মনে করি, এর ফলে তুমি আমাকে হত্যার পাপ ও তোমার অন্য পাপগুলোর বোঝা নিয়ে জাহান্নামবাসী হবে।

    আর সেটাই হলো অত্যাচারীদের কর্মফল। অতঃপর তার মন তাকে ভ্রাতৃহত্যায় প্ররোচিত করল এবং সে তাকে হত্যা করল। ফলে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হলো। অতঃপর আল্লাহ একটি কাক পাঠালেন। যে মাটি খনন করতে লাগল এটা দেখানোর জন্য যে কিভাবে সে তার ভাইয়ের মৃতদেহ দাফন করবে। সে বলল, হায়! আমি কি এই কাকটির মতোও হতে পারলাম না, যাতে আমি আমার ভাইয়ের মৃতদেহ দাফন করতে পারি। অতঃপর সে অনুতপ্ত হলো।
    (সুরা মায়িদা, আয়াত : ২৭-৩১)
    যে কারণে সংঘটিত হয়েছিল পৃথিবীর প্রথম হত্যাকাণ্ড? আদিপিতা হজরত আদম (আ.)-এর দুই সন্তান হাবিল ও কাবিলের মাধ্যমে পৃথিবীতে প্রথম হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছিল । হাবিল কাবিল দুই ভাই ছিলেন। কাবিল ছিলেন বড়, হাবিল ছিলেন ছোট।  দ্বন্দ্বে জড়িয়েছিলেন এই দুই ভাই। সমাধানের জন্য কোরবানির আয়োজন করেন তারা। তাদের মধ্যে আল্লাহ তায়ালা হাবিলের কোরবানী কবুল করেন আর কাবিলেরটি গ্রহণ হয়নি আল্লাহর দরবারে। এই ঘটনাকে নিজের জন্য লজ্জা ও অপমানজনক মনে করেন কাবিল। লজ্জা থেকে বাঁচতে প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে কাবিল নিজের ভাইকে হত্যা করেন। হাবিল কাবিল এই দুই ভাইয়ের মধ্যে দ্বন্দ্বের কারণ কী ছিল তা সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়নি । বেশির ভাগ ঐতিহাসিক এর পেছনে নারীঘটিত কারণ বর্ণনা করেন। এর ওপর ভিত্তি করে বলা হয়, ইতিহাসের প্রথম হত্যাকাণ্ডের পেছনে আছে একজন নারী। তবে গবেষক আলেমদের অনেকেই নারীঘটিত বিষয়টিকে বলেছেন ভিত্তিহীন। আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) বলেন, আদম পুত্রদ্বয়ের দ্বন্দ্বের কারণ নারীঘটিত বিষয় না। এর প্রকৃত কারণ ছিল হিংসা বা পরশ্রীকাতরতা।  পবিত্র কোরআনে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা বর্ণিত হয়েছে এভাবে-   ‘আপনি তাদের আদম পুত্রদ্বয়ের যথার্থ ঘটনা শুনিয়ে দিন। যখন তারা উভয়ে কোরবানি পেশ করল। অতঃপর তাদের একজনের কোরবানি কবুল হলো। কিন্তু অপরজনের কোরবানি কবুল হলো না। তখন একজন বলল, আমি অবশ্যই তোমাকে হত্যা করব। জবাবে অপরজন বলল, আল্লাহ কেবল আল্লাহভীরুদের থেকেই কবুল করেন। যদি তুমি আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাত বাড়াও, আমি তোমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাত বাড়াব না। আমি বিশ্বপ্রভু আল্লাহকে ভয় করি। আমি মনে করি, এর ফলে তুমি আমাকে হত্যার পাপ ও তোমার অন্য পাপগুলোর বোঝা নিয়ে জাহান্নামবাসী হবে। আর সেটাই হলো অত্যাচারীদের কর্মফল। অতঃপর তার মন তাকে ভ্রাতৃহত্যায় প্ররোচিত করল এবং সে তাকে হত্যা করল। ফলে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হলো। অতঃপর আল্লাহ একটি কাক পাঠালেন। যে মাটি খনন করতে লাগল এটা দেখানোর জন্য যে কিভাবে সে তার ভাইয়ের মৃতদেহ দাফন করবে। সে বলল, হায়! আমি কি এই কাকটির মতোও হতে পারলাম না, যাতে আমি আমার ভাইয়ের মৃতদেহ দাফন করতে পারি। অতঃপর সে অনুতপ্ত হলো। (সুরা মায়িদা, আয়াত : ২৭-৩১)
    0 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews
More Results
Eidok App https://eidok.com