• আশুলিয়ায় এনসিপির জনসভা: Eye News BD’র ক্যামেরায় ঐতিহাসিক মুহূর্ত
    আশুলিয়ায় এনসিপির জনসভা: Eye News BD’র ক্যামেরায় ঐতিহাসিক মুহূর্ত
    0 التعليقات 0 المشاركات 200 مشاهدة 0 معاينة
  • যারা জুলাই স্বীকার করে না, তারা আমাদের কেউ না, জুলাই উইমেন্স ডে উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ঐতিহাসিক স্মৃতি পুনর্জাগরণ..
    https://eyenewsbd.com/articles/read/jara-julai-sbikar-kre-na-tara-amader-keu-na-julai-uimens-de-uplkshe-kendri-shhid-minare-oitihasik-smriti-punrjagrn_14653.html
    যারা জুলাই স্বীকার করে না, তারা আমাদের কেউ না, জুলাই উইমেন্স ডে উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ঐতিহাসিক স্মৃতি পুনর্জাগরণ.. https://eyenewsbd.com/articles/read/jara-julai-sbikar-kre-na-tara-amader-keu-na-julai-uimens-de-uplkshe-kendri-shhid-minare-oitihasik-smriti-punrjagrn_14653.html
    EYENEWSBD.COM
    যারা জুলাই স্বীকার করে না, তারা আমাদের কেউ না, জুলাই উইমেন্স ডে উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ঐতিহাসিক স্মৃতি পুনর্জাগরণ.. | আই নিউজ বিডি
    কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অনুষ্ঠিত জুলাই উইমেন্স ডে উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে জুলাই বিপ্লবের স্মৃতি পুনর্জাগরণ ও নারীর অধিকারের দাবিতে উন্মুক্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।..
    Like
    2
    1 التعليقات 0 المشاركات 293 مشاهدة 0 معاينة
  • যে কারণে সংঘটিত হয়েছিল পৃথিবীর প্রথম হত্যাকাণ্ড?

    আদিপিতা হজরত আদম (আ.)-এর দুই সন্তান হাবিল ও কাবিলের মাধ্যমে পৃথিবীতে প্রথম হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছিল । হাবিল কাবিল দুই ভাই ছিলেন। কাবিল ছিলেন বড়, হাবিল ছিলেন ছোট। 

    দ্বন্দ্বে জড়িয়েছিলেন এই দুই ভাই। সমাধানের জন্য কোরবানির আয়োজন করেন তারা। তাদের মধ্যে আল্লাহ তায়ালা হাবিলের কোরবানী কবুল করেন আর কাবিলেরটি গ্রহণ হয়নি আল্লাহর দরবারে। এই ঘটনাকে নিজের জন্য লজ্জা ও অপমানজনক মনে করেন কাবিল। লজ্জা থেকে বাঁচতে প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে কাবিল নিজের ভাইকে হত্যা করেন।

    হাবিল কাবিল এই দুই ভাইয়ের মধ্যে দ্বন্দ্বের কারণ কী ছিল তা সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়নি । বেশির ভাগ ঐতিহাসিক এর পেছনে নারীঘটিত কারণ বর্ণনা করেন। এর ওপর ভিত্তি করে বলা হয়, ইতিহাসের প্রথম হত্যাকাণ্ডের পেছনে আছে একজন নারী। তবে গবেষক আলেমদের অনেকেই নারীঘটিত বিষয়টিকে বলেছেন ভিত্তিহীন।

    আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) বলেন, আদম পুত্রদ্বয়ের দ্বন্দ্বের কারণ নারীঘটিত বিষয় না। এর প্রকৃত কারণ ছিল হিংসা বা পরশ্রীকাতরতা। 

    পবিত্র কোরআনে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা বর্ণিত হয়েছে এভাবে-
     
    ‘আপনি তাদের আদম পুত্রদ্বয়ের যথার্থ ঘটনা শুনিয়ে দিন। যখন তারা উভয়ে কোরবানি পেশ করল। অতঃপর তাদের একজনের কোরবানি কবুল হলো। কিন্তু অপরজনের কোরবানি কবুল হলো না।

    তখন একজন বলল, আমি অবশ্যই তোমাকে হত্যা করব। জবাবে অপরজন বলল, আল্লাহ কেবল আল্লাহভীরুদের থেকেই কবুল করেন। যদি তুমি আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাত বাড়াও, আমি তোমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাত বাড়াব না। আমি বিশ্বপ্রভু আল্লাহকে ভয় করি। আমি মনে করি, এর ফলে তুমি আমাকে হত্যার পাপ ও তোমার অন্য পাপগুলোর বোঝা নিয়ে জাহান্নামবাসী হবে।

    আর সেটাই হলো অত্যাচারীদের কর্মফল। অতঃপর তার মন তাকে ভ্রাতৃহত্যায় প্ররোচিত করল এবং সে তাকে হত্যা করল। ফলে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হলো। অতঃপর আল্লাহ একটি কাক পাঠালেন। যে মাটি খনন করতে লাগল এটা দেখানোর জন্য যে কিভাবে সে তার ভাইয়ের মৃতদেহ দাফন করবে। সে বলল, হায়! আমি কি এই কাকটির মতোও হতে পারলাম না, যাতে আমি আমার ভাইয়ের মৃতদেহ দাফন করতে পারি। অতঃপর সে অনুতপ্ত হলো।
    (সুরা মায়িদা, আয়াত : ২৭-৩১)
    যে কারণে সংঘটিত হয়েছিল পৃথিবীর প্রথম হত্যাকাণ্ড? আদিপিতা হজরত আদম (আ.)-এর দুই সন্তান হাবিল ও কাবিলের মাধ্যমে পৃথিবীতে প্রথম হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছিল । হাবিল কাবিল দুই ভাই ছিলেন। কাবিল ছিলেন বড়, হাবিল ছিলেন ছোট।  দ্বন্দ্বে জড়িয়েছিলেন এই দুই ভাই। সমাধানের জন্য কোরবানির আয়োজন করেন তারা। তাদের মধ্যে আল্লাহ তায়ালা হাবিলের কোরবানী কবুল করেন আর কাবিলেরটি গ্রহণ হয়নি আল্লাহর দরবারে। এই ঘটনাকে নিজের জন্য লজ্জা ও অপমানজনক মনে করেন কাবিল। লজ্জা থেকে বাঁচতে প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে কাবিল নিজের ভাইকে হত্যা করেন। হাবিল কাবিল এই দুই ভাইয়ের মধ্যে দ্বন্দ্বের কারণ কী ছিল তা সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়নি । বেশির ভাগ ঐতিহাসিক এর পেছনে নারীঘটিত কারণ বর্ণনা করেন। এর ওপর ভিত্তি করে বলা হয়, ইতিহাসের প্রথম হত্যাকাণ্ডের পেছনে আছে একজন নারী। তবে গবেষক আলেমদের অনেকেই নারীঘটিত বিষয়টিকে বলেছেন ভিত্তিহীন। আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) বলেন, আদম পুত্রদ্বয়ের দ্বন্দ্বের কারণ নারীঘটিত বিষয় না। এর প্রকৃত কারণ ছিল হিংসা বা পরশ্রীকাতরতা।  পবিত্র কোরআনে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা বর্ণিত হয়েছে এভাবে-   ‘আপনি তাদের আদম পুত্রদ্বয়ের যথার্থ ঘটনা শুনিয়ে দিন। যখন তারা উভয়ে কোরবানি পেশ করল। অতঃপর তাদের একজনের কোরবানি কবুল হলো। কিন্তু অপরজনের কোরবানি কবুল হলো না। তখন একজন বলল, আমি অবশ্যই তোমাকে হত্যা করব। জবাবে অপরজন বলল, আল্লাহ কেবল আল্লাহভীরুদের থেকেই কবুল করেন। যদি তুমি আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাত বাড়াও, আমি তোমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাত বাড়াব না। আমি বিশ্বপ্রভু আল্লাহকে ভয় করি। আমি মনে করি, এর ফলে তুমি আমাকে হত্যার পাপ ও তোমার অন্য পাপগুলোর বোঝা নিয়ে জাহান্নামবাসী হবে। আর সেটাই হলো অত্যাচারীদের কর্মফল। অতঃপর তার মন তাকে ভ্রাতৃহত্যায় প্ররোচিত করল এবং সে তাকে হত্যা করল। ফলে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হলো। অতঃপর আল্লাহ একটি কাক পাঠালেন। যে মাটি খনন করতে লাগল এটা দেখানোর জন্য যে কিভাবে সে তার ভাইয়ের মৃতদেহ দাফন করবে। সে বলল, হায়! আমি কি এই কাকটির মতোও হতে পারলাম না, যাতে আমি আমার ভাইয়ের মৃতদেহ দাফন করতে পারি। অতঃপর সে অনুতপ্ত হলো। (সুরা মায়িদা, আয়াত : ২৭-৩১)
    0 التعليقات 0 المشاركات 767 مشاهدة 0 معاينة
  • পাকিস্তানে টিকটক অ্যাকাউন্ট ডিলিট না করায় বাবা হত্যা করেছেন মেয়েকে।

    পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে জনপ্রিয় ভিডিও-শেয়ারিং অ্যাপ টিকটক থেকে অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে অস্বীকৃতি জানানোয় মেয়েকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক বাবা । 

    পুলিশ জানায়, শুক্রবার (১১ জুলাই) মেয়েটির বাবা তাকে তার টিকটক অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে বলেছিলেন। মেয়েটি অস্বীকৃতি জানালে, হত্যা করেন তাকে।

    পুলিশ প্রতিবেদন অনুসারে, সম্মানের জন্য ১৬ বছর বয়সী মেয়েকে হত্যা করার পর পুলিশ গ্রেপ্তার করেন তাকে ।

    মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটিতে, অনলাইন সহ জনসমক্ষে কীভাবে আচরণ করতে হবে সে সম্পর্কে কঠোর নিয়ম না মানার জন্য প্রায়ই পরিবারের সদস্যদের হাতেই কঠিন শাস্তির শিকার হন নারীরা।

    তদন্তকারী পুলিশ জানায়, নিহতের পরিবার প্রথমে হত্যাকাণ্ডটিকে আত্মহত্যা হিসেবে চিত্রিত করার চেষ্টা করেছিল।

    গত মাসেই, সানা ইউসুফ নামের ১৭ বছর বয়সী এক টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারকে বাড়িতেই গুলি করে হত্যা করে এক ব্যক্তি। এই ইনফ্লুয়েন্সারের লক্ষ লক্ষ অনলাইন ফলোয়ার ছিল। সেখানে তিনি তার প্রিয় ক্যাফে, ত্বকের যত্নের পণ্য এবং ঐতিহ্যবাহী পোশাকের ভিডিও শেয়ার করতেন।পাকিস্তানে এটি নতুন কিছু নয়।

    গত বছর, একজন পাকিস্তানি ব্যক্তি তার বোনকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করার ভিডিও ধারণ করেন। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে, গ্রেপ্তার করা হয় চারজনকে। প্রেমিকের সঙ্গে বসে থাকার একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর ১৮ বছর বয়সী এক তরুণীকে হত্যা করেন তারা। পরে পুলিশ জানায়, ছবি এবং অ্যাকাউন্ট দুটিই ফেইক ছিল।

    ২০২১ সালে পাকিস্তানি-আমেরিকান প্রেমিক জহির জাফর, ২৭ বছর বয়সী নূর মুকাদামে নামের একটি তরুনীর শিরশ্ছেদ করে । বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার কারণে হত্যা করা হয় এই তরুনীকে। পরে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় জাফরকে।
    পাকিস্তানে টিকটক অ্যাকাউন্ট ডিলিট না করায় বাবা হত্যা করেছেন মেয়েকে। পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে জনপ্রিয় ভিডিও-শেয়ারিং অ্যাপ টিকটক থেকে অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে অস্বীকৃতি জানানোয় মেয়েকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক বাবা ।  পুলিশ জানায়, শুক্রবার (১১ জুলাই) মেয়েটির বাবা তাকে তার টিকটক অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে বলেছিলেন। মেয়েটি অস্বীকৃতি জানালে, হত্যা করেন তাকে। পুলিশ প্রতিবেদন অনুসারে, সম্মানের জন্য ১৬ বছর বয়সী মেয়েকে হত্যা করার পর পুলিশ গ্রেপ্তার করেন তাকে । মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটিতে, অনলাইন সহ জনসমক্ষে কীভাবে আচরণ করতে হবে সে সম্পর্কে কঠোর নিয়ম না মানার জন্য প্রায়ই পরিবারের সদস্যদের হাতেই কঠিন শাস্তির শিকার হন নারীরা। তদন্তকারী পুলিশ জানায়, নিহতের পরিবার প্রথমে হত্যাকাণ্ডটিকে আত্মহত্যা হিসেবে চিত্রিত করার চেষ্টা করেছিল। গত মাসেই, সানা ইউসুফ নামের ১৭ বছর বয়সী এক টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারকে বাড়িতেই গুলি করে হত্যা করে এক ব্যক্তি। এই ইনফ্লুয়েন্সারের লক্ষ লক্ষ অনলাইন ফলোয়ার ছিল। সেখানে তিনি তার প্রিয় ক্যাফে, ত্বকের যত্নের পণ্য এবং ঐতিহ্যবাহী পোশাকের ভিডিও শেয়ার করতেন।পাকিস্তানে এটি নতুন কিছু নয়। গত বছর, একজন পাকিস্তানি ব্যক্তি তার বোনকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করার ভিডিও ধারণ করেন। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে, গ্রেপ্তার করা হয় চারজনকে। প্রেমিকের সঙ্গে বসে থাকার একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর ১৮ বছর বয়সী এক তরুণীকে হত্যা করেন তারা। পরে পুলিশ জানায়, ছবি এবং অ্যাকাউন্ট দুটিই ফেইক ছিল। ২০২১ সালে পাকিস্তানি-আমেরিকান প্রেমিক জহির জাফর, ২৭ বছর বয়সী নূর মুকাদামে নামের একটি তরুনীর শিরশ্ছেদ করে । বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার কারণে হত্যা করা হয় এই তরুনীকে। পরে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় জাফরকে।
    0 التعليقات 0 المشاركات 670 مشاهدة 0 معاينة
  • বরিশাল বিভাগ — নদী-নালার শহর,
    ভাত-ইলিশের অঞ্চল

    বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত বরিশাল বিভাগ নদীমাতৃক সৌন্দর্য, কৃষি, ইলিশ মাছ ও ঐতিহ্যের জন্য পরিচিত।

    *জেলা:* ৬টি
    (বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, বরগুনা, ঝালকাঠি, পিরোজপুর)

    *উপজেলা/থানা:* প্রায় ৪২টি
    *গ্রাম:* প্রায় ৬,৫০০+
    *আয়তন:* আনুমানিক ১৩,২২৫ বর্গকিমি
    *জনসংখ্যা:* প্রায় ৮০ লাখ (২০২৪ অনুযায়ী আনুমানিক)
    *স্কুল:* ১০,০০০+ (সরকারি-বেসরকারি)
    *কলেজ:* ৮০০+
    *হাসপাতাল:* সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে প্রায় ১০০+
    *দর্শনীয় স্থান:* ৫০+
    – কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত, দুর্গাসাগর দীঘি, লেবুখালী ব্রিজ, কাঁকড়াবুনিয়া ম্যানগ্রোভ বন, গুঠিয়া মসজিদ, চর কুকরিমুকরি
    *হোটেল ও রিসোর্ট:* প্রায় ১০০+, কুয়াকাটায় আধুনিক মানের হোটেল বেশি

    *বিখ্যাত:*
    – *ইলিশ মাছ*, কুয়াকাটা দ্বৈত সুর্যোদয়-সুর্যাস্ত
    – বরিশালের *ভূমিকম্প-নিরাপদ মাটি*
    – *নদী বন্দর ও লঞ্চ ভ্রমণ*
    – সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও শান্তিপূর্ণ জীবনযাত্রা

    ---

    *বরিশাল বিভাগ—নদী, ইলিশ, প্রকৃতি আর ঐতিহ্যের মিলনস্থল।*

    #BarishalDivision #বাংলাদেশ #তথ্যভিত্তিক #পর্যটন #ইলিশ_রাজ্য #নদীর_দেশ

    আরো নির্দিষ্ট জেলা বা কোন তথ্য বিস্তারিত ভাবে জানতে চাইলে কমেন্ট করে জানাবেন।
    বরিশাল বিভাগ — নদী-নালার শহর, ভাত-ইলিশের অঞ্চল 🐟🚤 বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত বরিশাল বিভাগ নদীমাতৃক সৌন্দর্য, কৃষি, ইলিশ মাছ ও ঐতিহ্যের জন্য পরিচিত। 🔹 *জেলা:* ৬টি (বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, বরগুনা, ঝালকাঠি, পিরোজপুর) 🔹 *উপজেলা/থানা:* প্রায় ৪২টি 🔹 *গ্রাম:* প্রায় ৬,৫০০+ 🔹 *আয়তন:* আনুমানিক ১৩,২২৫ বর্গকিমি 🔹 *জনসংখ্যা:* প্রায় ৮০ লাখ (২০২৪ অনুযায়ী আনুমানিক) 🔹 *স্কুল:* ১০,০০০+ (সরকারি-বেসরকারি) 🔹 *কলেজ:* ৮০০+ 🔹 *হাসপাতাল:* সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে প্রায় ১০০+ 🔹 *দর্শনীয় স্থান:* ৫০+ – কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত, দুর্গাসাগর দীঘি, লেবুখালী ব্রিজ, কাঁকড়াবুনিয়া ম্যানগ্রোভ বন, গুঠিয়া মসজিদ, চর কুকরিমুকরি 🔹 *হোটেল ও রিসোর্ট:* প্রায় ১০০+, কুয়াকাটায় আধুনিক মানের হোটেল বেশি 🔸 *বিখ্যাত:* – *ইলিশ মাছ*, কুয়াকাটা দ্বৈত সুর্যোদয়-সুর্যাস্ত – বরিশালের *ভূমিকম্প-নিরাপদ মাটি* – *নদী বন্দর ও লঞ্চ ভ্রমণ* – সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও শান্তিপূর্ণ জীবনযাত্রা --- *বরিশাল বিভাগ—নদী, ইলিশ, প্রকৃতি আর ঐতিহ্যের মিলনস্থল।* #BarishalDivision #বাংলাদেশ #তথ্যভিত্তিক #পর্যটন #ইলিশ_রাজ্য #নদীর_দেশ আরো নির্দিষ্ট জেলা বা কোন তথ্য বিস্তারিত ভাবে জানতে চাইলে কমেন্ট করে জানাবেন।
    Like
    1
    0 التعليقات 0 المشاركات 1كيلو بايت مشاهدة 0 معاينة
  • খুলনা বিভাগ — প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, শিল্প ও ঐতিহ্যের কেন্দ্র

    বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত খুলনা বিভাগ সুন্দরবন, শিল্প, নদী ও ঐতিহ্যের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত।

    *জেলা:* ১০টি
    (খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, যশোর, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মাগুরা, মেহেরপুর, নড়াইল, চুয়াডাঙ্গা)

    *উপজেলা/থানা:* প্রায় ৭৫+
    *গ্রাম:* আনুমানিক ১২,০০০+
    *স্কুল:* প্রায় ২০,০০০+ (সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে)
    *কলেজ:* ১,৫০০+
    *হাসপাতাল:* সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে ১৮০+
    *দর্শনীয় স্থান:* প্রায় ৬০+
    – *সুন্দরবন (UNESCO World Heritage), ষাট গম্বুজ মসজিদ, মহাস্মশান ঘাট, রূপসা নদী, শৈলকুপা জমিদার বাড়ি, ফুলতলা স্মৃতি মিউজিয়াম*
    *হোটেল/রিসোর্ট:* প্রায় ১৫০+ (খুলনা ও যশোরে আধুনিক মানের অনেক হোটেল রয়েছে)

    *বিখ্যাত:*
    – বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন *সুন্দরবন*
    – *চিংড়ি চাষ*, *তাল পাখা*, *ষাট গম্বুজ মসজিদ*, *খুলনার রূপসা শিল্পাঞ্চল*
    – যশোরের *খেজুরের গুড়* এবং কুষ্টিয়ার *লালন শাহ মাজার*
    – সাহিত্যে বিখ্যাত: *মাইকেল মধুসূদন, লালন ফকির*

    ---

    *খুলনা বিভাগ—সুন্দরবন, শিল্প, ইতিহাস আর গ্রামীণ ঐতিহ্যের অনন্য মিলন।*

    #KhulnaDivision #বাংলাদেশ #তথ্যভিত্তিক #পর্যটন #সুন্দরবন #ঐতিহ্য #শিল্প

    আরো নির্দিষ্ট জেলা বা কোন তথ্য বিস্তারিত ভাবে জানতে চাইলে কমেন্ট করে জানাবেন।
    খুলনা বিভাগ — প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, শিল্প ও ঐতিহ্যের কেন্দ্র 🐯🌾 বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত খুলনা বিভাগ সুন্দরবন, শিল্প, নদী ও ঐতিহ্যের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। 🔹 *জেলা:* ১০টি (খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, যশোর, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মাগুরা, মেহেরপুর, নড়াইল, চুয়াডাঙ্গা) 🔹 *উপজেলা/থানা:* প্রায় ৭৫+ 🔹 *গ্রাম:* আনুমানিক ১২,০০০+ 🔹 *স্কুল:* প্রায় ২০,০০০+ (সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে) 🔹 *কলেজ:* ১,৫০০+ 🔹 *হাসপাতাল:* সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে ১৮০+ 🔹 *দর্শনীয় স্থান:* প্রায় ৬০+ – *সুন্দরবন (UNESCO World Heritage), ষাট গম্বুজ মসজিদ, মহাস্মশান ঘাট, রূপসা নদী, শৈলকুপা জমিদার বাড়ি, ফুলতলা স্মৃতি মিউজিয়াম* 🔹 *হোটেল/রিসোর্ট:* প্রায় ১৫০+ (খুলনা ও যশোরে আধুনিক মানের অনেক হোটেল রয়েছে) 🔸 *বিখ্যাত:* – বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন *সুন্দরবন* – *চিংড়ি চাষ*, *তাল পাখা*, *ষাট গম্বুজ মসজিদ*, *খুলনার রূপসা শিল্পাঞ্চল* – যশোরের *খেজুরের গুড়* এবং কুষ্টিয়ার *লালন শাহ মাজার* – সাহিত্যে বিখ্যাত: *মাইকেল মধুসূদন, লালন ফকির* --- *খুলনা বিভাগ—সুন্দরবন, শিল্প, ইতিহাস আর গ্রামীণ ঐতিহ্যের অনন্য মিলন।* #KhulnaDivision #বাংলাদেশ #তথ্যভিত্তিক #পর্যটন #সুন্দরবন #ঐতিহ্য #শিল্প আরো নির্দিষ্ট জেলা বা কোন তথ্য বিস্তারিত ভাবে জানতে চাইলে কমেন্ট করে জানাবেন।
    Like
    1
    0 التعليقات 0 المشاركات 1كيلو بايت مشاهدة 0 معاينة
  • * ঢাকা বিভাগ — বাংলাদেশের প্রাণকেন্দ্র*

    ঢাকা বিভাগ বাংলাদেশের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ ও অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী এলাকা। প্রশাসন, শিক্ষা, চিকিৎসা ও পর্যটনে এর ভূমিকা অপরিসীম।

    *জেলা:* ১৩টি
    (ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, রাজবাড়ী, টাঙ্গাইল, গোপালগঞ্জ)

    *থানা/উপজেলা:* প্রায় ৯৩টি
    *গ্রাম:* আনুমানিক ১৩,৫০০+
    *স্কুল:* সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে প্রায় ২০,০০০+
    *কলেজ:* প্রায় ১,৮০০+
    *হাসপাতাল:* সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে প্রায় ২০০+
    *দর্শনীয় স্থান:* ৮০+
    (লালবাগ কেল্লা, আহসান মঞ্জিল, জাতীয় স্মৃতিসৌধ, বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক, সোনারগাঁও জাদুঘর, পদ্মা সেতু)
    *হোটেল ও গেস্ট হাউস:* প্রায় ২৫০+, যার মধ্যে ৫০টির বেশি আন্তর্জাতিক মানের।

    ---

    *ঢাকা বিভাগ মানেই—ঐতিহ্য, আধুনিকতা আর অগ্রগতির মিলন।*

    *#DhakaDivision #বাংলাদেশ #তথ্যভিত্তিক #শিক্ষা #স্বাস্থ্য #পর্যটন*

    ---

    আরো নির্দিষ্ট জেলা বা কোন তথ্য বিস্তারিত ভাবে চাইলে কমেন্ট করে জানাবেন।
    *📍 ঢাকা বিভাগ — বাংলাদেশের প্রাণকেন্দ্র* ঢাকা বিভাগ বাংলাদেশের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ ও অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী এলাকা। প্রশাসন, শিক্ষা, চিকিৎসা ও পর্যটনে এর ভূমিকা অপরিসীম। 🔹 *জেলা:* ১৩টি (ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, রাজবাড়ী, টাঙ্গাইল, গোপালগঞ্জ) 🔹 *থানা/উপজেলা:* প্রায় ৯৩টি 🔹 *গ্রাম:* আনুমানিক ১৩,৫০০+ 🔹 *স্কুল:* সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে প্রায় ২০,০০০+ 🔹 *কলেজ:* প্রায় ১,৮০০+ 🔹 *হাসপাতাল:* সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে প্রায় ২০০+ 🔹 *দর্শনীয় স্থান:* ৮০+ (লালবাগ কেল্লা, আহসান মঞ্জিল, জাতীয় স্মৃতিসৌধ, বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক, সোনারগাঁও জাদুঘর, পদ্মা সেতু) 🔹 *হোটেল ও গেস্ট হাউস:* প্রায় ২৫০+, যার মধ্যে ৫০টির বেশি আন্তর্জাতিক মানের। --- *ঢাকা বিভাগ মানেই—ঐতিহ্য, আধুনিকতা আর অগ্রগতির মিলন।* *#DhakaDivision #বাংলাদেশ #তথ্যভিত্তিক #শিক্ষা #স্বাস্থ্য #পর্যটন* --- আরো নির্দিষ্ট জেলা বা কোন তথ্য বিস্তারিত ভাবে চাইলে কমেন্ট করে জানাবেন।
    0 التعليقات 0 المشاركات 1كيلو بايت مشاهدة 0 معاينة
  • ময়মনসিংহ বিভাগ — জানুন এক নজরে *

    ময়মনসিংহ বিভাগ বাংলাদেশের ৮ম প্রশাসনিক বিভাগ, গঠিত ২০১৫ সালে। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, শিক্ষা ও কৃষিতে সমৃদ্ধ এক ঐতিহ্যবাহী অঞ্চল।

    *জেলা:* ৪টি (ময়মনসিংহ, জামালপুর, নেত্রকোনা, শেরপুর)
    *উপজেলা/থানা:* ৩৫+
    *গ্রাম:* প্রায় ৭,০০০টি
    *হাসপাতাল:* সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে ৮০+
    *দর্শনীয় স্থান:* প্রায় ৫০+ (যেমন—শশী লজ, গারো পাহাড়, কাদিগড় জাতীয় উদ্যান, ব্রহ্মপুত্র নদ, আলেকজান্ডার ক্যাসেল)
    *থাকার হোটেল:* ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ৩০+ টি

    ময়মনসিংহ শুধু একটি বিভাগ নয়, এটি শিক্ষা, সংস্কৃতি ও প্রকৃতির এক জীবন্ত মেলবন্ধন।

    *#Mymensingh #বাংলাদেশ #তথ্য_ভিত্তিক #পর্যটন #বাংলার_গর্ব*
    ময়মনসিংহ বিভাগ — জানুন এক নজরে 🇧🇩* ময়মনসিংহ বিভাগ বাংলাদেশের ৮ম প্রশাসনিক বিভাগ, গঠিত ২০১৫ সালে। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, শিক্ষা ও কৃষিতে সমৃদ্ধ এক ঐতিহ্যবাহী অঞ্চল। 🔸 *জেলা:* ৪টি (ময়মনসিংহ, জামালপুর, নেত্রকোনা, শেরপুর) 🔸 *উপজেলা/থানা:* ৩৫+ 🔸 *গ্রাম:* প্রায় ৭,০০০টি 🔸 *হাসপাতাল:* সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে ৮০+ 🔸 *দর্শনীয় স্থান:* প্রায় ৫০+ (যেমন—শশী লজ, গারো পাহাড়, কাদিগড় জাতীয় উদ্যান, ব্রহ্মপুত্র নদ, আলেকজান্ডার ক্যাসেল) 🔸 *থাকার হোটেল:* ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ৩০+ টি ময়মনসিংহ শুধু একটি বিভাগ নয়, এটি শিক্ষা, সংস্কৃতি ও প্রকৃতির এক জীবন্ত মেলবন্ধন। *#Mymensingh #বাংলাদেশ #তথ্য_ভিত্তিক #পর্যটন #বাংলার_গর্ব*
    0 التعليقات 0 المشاركات 600 مشاهدة 0 معاينة
  • আজ ঐতিহাসিক পলাশী দিবস

    আজ ২৩ জুন (সোমবার) ঐতিহাসিক পলাশী দিবস। ১৭৫৭ সালের এই দিনে পলাশীর আম্রকাননে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য প্রায় দুইশ বছরের জন্য অস্তমিত হয়। সেদিন নদীয়া জেলার পলাশীর প্রান্তরে রবার্ট ক্লাইভ, মীরজাফর, রায়দুর্লভ, ইয়ার লতিফ চক্র এই কালো দিবসের জন্ম দেন। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে ঐতিহাসিক প্রহসনের যুদ্ধে স্বাধীনতা হারানো বেদনাদায়ক সেই কালো দিনটি প্রতি বছর পলাশী দিবস হিসেবে পালিত হয়। এ উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন নানা কর্মসূচি পালন করে থাকে।

    বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে সিংহাসন থেকে উচ্ছেদে দুজন খ্যাতিমান ব্রিটিশ সেনাপতি ক্যাপ্টেন ক্লাইভ ও অ্যাডমিরাল ওয়াটসনের নেতৃত্বে একদল সৈন্যকে জাহাজে মাদ্রাজ থেকে বাংলায় পাঠানো হয়। তাদের উদ্দেশ্য ছিল নবাবকে সিংহাসন থেকে উৎখাত করে বাংলার মসনদ দখল করা।

    ব্রিটিশ বাহিনী ক্ষমতা দখলে প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নেয়। এই অধ্যায় সৃষ্টির পেছনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন বিশ্বাসঘাতক জগৎ শেঠ, মীরজাফর, মাহতাব চাঁদ, উমিচাঁদ বা আমির চন্দ, মহারাজা স্বরূপচাঁদ, ইয়ার লতিফ, রায়দুর্লভ, ঘসেটি বেগমের ক্ষমতার লোভ। রাজা রাজবল্লভ, মহারাজ নন্দকুমার, রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়, রানী ভবানী প্রমুখের কৌশলী চক্রও এর পেছনে সক্রিয় ছিল।

    সেই ষড়যন্ত্র গড়ায় পলাশীর প্রান্তরে। পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ থেকে ২৩ মাইল দক্ষিণে ভাগীরথী নদীর তীরে পলাশীর প্রান্তরে সংঘটিত হয় দেশমাতৃকা রক্ষার যুদ্ধ। যুদ্ধক্ষেত্রে এই স্বার্থান্বেষী ষড়যন্ত্রীদের শিকার ছিলেন বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলা এবং তার বিশ্বস্ত সেনাপতি বকসী মীরমদন, প্রধান অমাত্য মোহনলাল কাশ্মিরী ও নবে সিং হাজারী।

    ঐতিহাসিকদের মতে, পলাশীতে বিট্রিশদের সৈন্যের সংখ্যা এতই কম ছিল যে নবাববাহিনী একটি করে ঢিল ছুঁড়লেও ইংরেজ সেনারা গুঁড়ো হয়ে যেত। এতে নবাব বাহিনীর পক্ষে সৈন্যসংখ্যা ছিল প্রায় ৬৫ হাজার এবং ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির পক্ষে ছিল মাত্র তিন হাজার। কামানেও সিরাজদৌলার সংখ্যাধিক্য ছিল। যুদ্ধের ময়দানে নবাব সিরাজউদ্দৌলার প্রধান সেনাপতি মীরজাফর ও তার অনুসারী প্রায় ৪৫ হাজার সৈন্য নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেন। ফলে যুদ্ধে স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তির পরাজয় অনিবার্য হয়ে দাঁড়ায়। যদিও সাহসী সেনাপতি মীরমদন এবং বিশ্বস্ত দেওয়ান মোহনলাল, ফরাসি সেনাপতি সিনফ্রেকে সঙ্গে নিয়ে প্রাণপণ লড়াই চালান।

    যুদ্ধে মীরমদন কামানের গোলার আঘাতে মারা যান এবং মোহনলাল আহত হন। মীরমদন মোহনলালের সেনারাই রবার্ট ক্লাইভের বাহিনীকে কাবু করে ফেলেছিল প্রায়। কিন্তু নবাব সিরাজ মীর জাফরের ভুল এবং অসৎ পরামর্শে যুদ্ধ বন্ধ রাখার আদেশ দেন। এতে নবাববাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। নবাব বাহিনীর অপ্রত্যাশিত পরাজয় ঘটে।

    পরে নবাব সৈন্যদের সংগঠিত করে যুদ্ধ করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু সিরাজউদ্দৌলা মীর জাফরের পুত্র মীরনের নির্দেশে মোহাম্মদ আলী বেগের ছুরিকাঘাতে নৃশংসভাবে নিহত হন। এরপর মসনদে বসেন মীর জাফর। পলাশী যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ হিসেবে এক কোটি ৮০ লাখ পাউন্ড দাবি করা হয়। একের পর এক নবাব বদল হতে থাকে।

    ১৭৬৪ সালে বক্সারের চূড়ান্ত যুদ্ধে ব্রিটিশরা বাংলার ক্ষমতা দখল করে নেয়। ক্রমান্বয়ে গোটা ভারতবর্ষ ব্রিটিশ আধিপত্যবাদের কবলে নিপতিত হয়। ভারতবাসীকে দীর্ঘ প্রায় দুইশ বছর গোলামির শৃঙ্খলে আবদ্ধ থাকতে হয়।

    পলাশী বিপর্যয়ের পর শোষিত বঞ্চিত শ্রেণি স্বাধীনতা সংগ্রাম বন্ধ রাখেনি। এজন্যই ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ সাধারণ জনগণকেই একমাত্র প্রতিপক্ষ মনে করত। ফলে দীর্ঘ দুইশ বছর ধরে আন্দোলন সংগ্রামের ফলে ব্রিটিশরা এদেশ ছাড়তে বাধ্য হয়। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান ও ভারত নামে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র জন্মলাভ করে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।
    আমরা বাঙ্গালী জাতি ২৩ জুন অত্যন্ত ভারাক্রান্ত মনে স্মরন করে থাকি।
    আজ ঐতিহাসিক পলাশী দিবস আজ ২৩ জুন (সোমবার) ঐতিহাসিক পলাশী দিবস। ১৭৫৭ সালের এই দিনে পলাশীর আম্রকাননে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য প্রায় দুইশ বছরের জন্য অস্তমিত হয়। সেদিন নদীয়া জেলার পলাশীর প্রান্তরে রবার্ট ক্লাইভ, মীরজাফর, রায়দুর্লভ, ইয়ার লতিফ চক্র এই কালো দিবসের জন্ম দেন। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে ঐতিহাসিক প্রহসনের যুদ্ধে স্বাধীনতা হারানো বেদনাদায়ক সেই কালো দিনটি প্রতি বছর পলাশী দিবস হিসেবে পালিত হয়। এ উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন নানা কর্মসূচি পালন করে থাকে। বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে সিংহাসন থেকে উচ্ছেদে দুজন খ্যাতিমান ব্রিটিশ সেনাপতি ক্যাপ্টেন ক্লাইভ ও অ্যাডমিরাল ওয়াটসনের নেতৃত্বে একদল সৈন্যকে জাহাজে মাদ্রাজ থেকে বাংলায় পাঠানো হয়। তাদের উদ্দেশ্য ছিল নবাবকে সিংহাসন থেকে উৎখাত করে বাংলার মসনদ দখল করা। ব্রিটিশ বাহিনী ক্ষমতা দখলে প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নেয়। এই অধ্যায় সৃষ্টির পেছনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন বিশ্বাসঘাতক জগৎ শেঠ, মীরজাফর, মাহতাব চাঁদ, উমিচাঁদ বা আমির চন্দ, মহারাজা স্বরূপচাঁদ, ইয়ার লতিফ, রায়দুর্লভ, ঘসেটি বেগমের ক্ষমতার লোভ। রাজা রাজবল্লভ, মহারাজ নন্দকুমার, রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়, রানী ভবানী প্রমুখের কৌশলী চক্রও এর পেছনে সক্রিয় ছিল। সেই ষড়যন্ত্র গড়ায় পলাশীর প্রান্তরে। পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ থেকে ২৩ মাইল দক্ষিণে ভাগীরথী নদীর তীরে পলাশীর প্রান্তরে সংঘটিত হয় দেশমাতৃকা রক্ষার যুদ্ধ। যুদ্ধক্ষেত্রে এই স্বার্থান্বেষী ষড়যন্ত্রীদের শিকার ছিলেন বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলা এবং তার বিশ্বস্ত সেনাপতি বকসী মীরমদন, প্রধান অমাত্য মোহনলাল কাশ্মিরী ও নবে সিং হাজারী। ঐতিহাসিকদের মতে, পলাশীতে বিট্রিশদের সৈন্যের সংখ্যা এতই কম ছিল যে নবাববাহিনী একটি করে ঢিল ছুঁড়লেও ইংরেজ সেনারা গুঁড়ো হয়ে যেত। এতে নবাব বাহিনীর পক্ষে সৈন্যসংখ্যা ছিল প্রায় ৬৫ হাজার এবং ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির পক্ষে ছিল মাত্র তিন হাজার। কামানেও সিরাজদৌলার সংখ্যাধিক্য ছিল। যুদ্ধের ময়দানে নবাব সিরাজউদ্দৌলার প্রধান সেনাপতি মীরজাফর ও তার অনুসারী প্রায় ৪৫ হাজার সৈন্য নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেন। ফলে যুদ্ধে স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তির পরাজয় অনিবার্য হয়ে দাঁড়ায়। যদিও সাহসী সেনাপতি মীরমদন এবং বিশ্বস্ত দেওয়ান মোহনলাল, ফরাসি সেনাপতি সিনফ্রেকে সঙ্গে নিয়ে প্রাণপণ লড়াই চালান। যুদ্ধে মীরমদন কামানের গোলার আঘাতে মারা যান এবং মোহনলাল আহত হন। মীরমদন মোহনলালের সেনারাই রবার্ট ক্লাইভের বাহিনীকে কাবু করে ফেলেছিল প্রায়। কিন্তু নবাব সিরাজ মীর জাফরের ভুল এবং অসৎ পরামর্শে যুদ্ধ বন্ধ রাখার আদেশ দেন। এতে নবাববাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। নবাব বাহিনীর অপ্রত্যাশিত পরাজয় ঘটে। পরে নবাব সৈন্যদের সংগঠিত করে যুদ্ধ করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু সিরাজউদ্দৌলা মীর জাফরের পুত্র মীরনের নির্দেশে মোহাম্মদ আলী বেগের ছুরিকাঘাতে নৃশংসভাবে নিহত হন। এরপর মসনদে বসেন মীর জাফর। পলাশী যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ হিসেবে এক কোটি ৮০ লাখ পাউন্ড দাবি করা হয়। একের পর এক নবাব বদল হতে থাকে। ১৭৬৪ সালে বক্সারের চূড়ান্ত যুদ্ধে ব্রিটিশরা বাংলার ক্ষমতা দখল করে নেয়। ক্রমান্বয়ে গোটা ভারতবর্ষ ব্রিটিশ আধিপত্যবাদের কবলে নিপতিত হয়। ভারতবাসীকে দীর্ঘ প্রায় দুইশ বছর গোলামির শৃঙ্খলে আবদ্ধ থাকতে হয়। পলাশী বিপর্যয়ের পর শোষিত বঞ্চিত শ্রেণি স্বাধীনতা সংগ্রাম বন্ধ রাখেনি। এজন্যই ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ সাধারণ জনগণকেই একমাত্র প্রতিপক্ষ মনে করত। ফলে দীর্ঘ দুইশ বছর ধরে আন্দোলন সংগ্রামের ফলে ব্রিটিশরা এদেশ ছাড়তে বাধ্য হয়। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান ও ভারত নামে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র জন্মলাভ করে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। আমরা বাঙ্গালী জাতি ২৩ জুন অত্যন্ত ভারাক্রান্ত মনে স্মরন করে থাকি।
    Like
    Love
    2
    0 التعليقات 0 المشاركات 830 مشاهدة 0 معاينة
  • রোনালদোকে বন্ধু মনে করেন না মেসি
    দীর্ঘদিনের প্রতিদ্বন্দ্বী, ফুটবল ইতিহাসের দুই মহাতারকা—লিওনেল মেসি ও ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। দুজনের মধ্যে কে সেরা, সেই বিতর্কে বিভক্ত গোটা ফুটবল দুনিয়া। তবে মাঠের এই লড়াইয়ের বাইরে তাদের ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে ভক্তদের কৌতূহলের শেষ নেই। সম্প্রতি সেই জল্পনার অবসান ঘটালেন মেসি নিজেই। জানালেন, রোনালদোর প্রতি শ্রদ্ধা থাকলেও তারা ‘বন্ধু নন’।

    ডি-স্পোর্টসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মেসি বলেন,
    আমার রোনালদোর প্রতি অনেক শ্রদ্ধা ও প্রশংসা আছে, তার দুর্দান্ত ক্যারিয়ারের জন্য—এবং সে এখনো শীর্ষ পর্যায়ে খেলছে। আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল শুধুই মাঠে। আমরা দুজনই নিজেদের দলের জন্য সেরা পারফরম্যান্স দেওয়ার চেষ্টা করেছি। তবে মাঠের বাইরে আমরা দুজন সাধারণ মানুষ। আমরা বন্ধু নই, কারণ আমাদের একসঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ হয়নি। কিন্তু আমরা সবসময় একে অন্যকে সম্মান করেছি।

    মেসির এই বক্তব্য এসেছে রোনালদোর সাম্প্রতিক এক মন্তব্যের জবাবে। কয়েক সপ্তাহ আগেই রোনালদো বলেছিলেন, ‘মেসির প্রতি আমার ভালোবাসা আছে, যদিও আমরা দীর্ঘদিন প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলাম। আমি তাকে ভালোবাসি কারণ সে আমাকে সবসময় সম্মান করেছে।’

    এই পারস্পরিক শ্রদ্ধা থাকলেও তাদের মধ্যে কোনো ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক নেই বলে নিশ্চিত করলেন মেসি।

    সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সেও এই দুই মহাতারকা আলোচনায়। মেসি ক্লাব বিশ্বকাপে ইন্টার মায়ামির জার্সিতে দুর্দান্ত এক ফ্রি-কিক গোল করে ইউরোপীয় ক্লাব পোর্তোর বিপক্ষে ২-১ গোলের ঐতিহাসিক জয় এনে দেন। এটি প্রথমবার, কোনো কনকাকাফ (CONCACAF) ক্লাব ফিফার অফিসিয়াল টুর্নামেন্টে ইউরোপিয়ান ক্লাবকে হারাল।

    অন্যদিকে রোনালদো পর্তুগালের জার্সিতে উয়েফা নেশন্স লিগ জিতেছেন। স্পেনের বিপক্ষে ফাইনালে ২-২ গোলে ড্র করার পর টাইব্রেকারে ৫-৩ ব্যবধানে জয় পায় পর্তুগাল। সেই ম্যাচে রোনালদো করেন সমতাসূচক গোল।

    তবে ক্লাব বিশ্বকাপে দেখা যাচ্ছে না রোনালদোকে, কারণ তার ক্লাব আল-নাসর এবার ৩২ দলের এই প্রতিযোগিতায় জায়গা করে নিতে পারেনি।

    মেসি-রোনালদো দ্বৈরথ হয়তো এখন অতীতের মতো তীব্র নয়, তবে ফুটবল ইতিহাসে এই দুই কিংবদন্তির নাম চিরকালই থাকবে পাশাপাশি। মেসির কথায় তা আরও একবার প্রমাণিত—প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকতে পারে, কিন্তু শ্রদ্ধার কোনো কমতি নেই। তবে বন্ধুত্ব? সেটা নয়।
    রোনালদোকে বন্ধু মনে করেন না মেসি দীর্ঘদিনের প্রতিদ্বন্দ্বী, ফুটবল ইতিহাসের দুই মহাতারকা—লিওনেল মেসি ও ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। দুজনের মধ্যে কে সেরা, সেই বিতর্কে বিভক্ত গোটা ফুটবল দুনিয়া। তবে মাঠের এই লড়াইয়ের বাইরে তাদের ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে ভক্তদের কৌতূহলের শেষ নেই। সম্প্রতি সেই জল্পনার অবসান ঘটালেন মেসি নিজেই। জানালেন, রোনালদোর প্রতি শ্রদ্ধা থাকলেও তারা ‘বন্ধু নন’। ডি-স্পোর্টসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মেসি বলেন, আমার রোনালদোর প্রতি অনেক শ্রদ্ধা ও প্রশংসা আছে, তার দুর্দান্ত ক্যারিয়ারের জন্য—এবং সে এখনো শীর্ষ পর্যায়ে খেলছে। আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল শুধুই মাঠে। আমরা দুজনই নিজেদের দলের জন্য সেরা পারফরম্যান্স দেওয়ার চেষ্টা করেছি। তবে মাঠের বাইরে আমরা দুজন সাধারণ মানুষ। আমরা বন্ধু নই, কারণ আমাদের একসঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ হয়নি। কিন্তু আমরা সবসময় একে অন্যকে সম্মান করেছি। মেসির এই বক্তব্য এসেছে রোনালদোর সাম্প্রতিক এক মন্তব্যের জবাবে। কয়েক সপ্তাহ আগেই রোনালদো বলেছিলেন, ‘মেসির প্রতি আমার ভালোবাসা আছে, যদিও আমরা দীর্ঘদিন প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলাম। আমি তাকে ভালোবাসি কারণ সে আমাকে সবসময় সম্মান করেছে।’ এই পারস্পরিক শ্রদ্ধা থাকলেও তাদের মধ্যে কোনো ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক নেই বলে নিশ্চিত করলেন মেসি। সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সেও এই দুই মহাতারকা আলোচনায়। মেসি ক্লাব বিশ্বকাপে ইন্টার মায়ামির জার্সিতে দুর্দান্ত এক ফ্রি-কিক গোল করে ইউরোপীয় ক্লাব পোর্তোর বিপক্ষে ২-১ গোলের ঐতিহাসিক জয় এনে দেন। এটি প্রথমবার, কোনো কনকাকাফ (CONCACAF) ক্লাব ফিফার অফিসিয়াল টুর্নামেন্টে ইউরোপিয়ান ক্লাবকে হারাল। অন্যদিকে রোনালদো পর্তুগালের জার্সিতে উয়েফা নেশন্স লিগ জিতেছেন। স্পেনের বিপক্ষে ফাইনালে ২-২ গোলে ড্র করার পর টাইব্রেকারে ৫-৩ ব্যবধানে জয় পায় পর্তুগাল। সেই ম্যাচে রোনালদো করেন সমতাসূচক গোল। তবে ক্লাব বিশ্বকাপে দেখা যাচ্ছে না রোনালদোকে, কারণ তার ক্লাব আল-নাসর এবার ৩২ দলের এই প্রতিযোগিতায় জায়গা করে নিতে পারেনি। মেসি-রোনালদো দ্বৈরথ হয়তো এখন অতীতের মতো তীব্র নয়, তবে ফুটবল ইতিহাসে এই দুই কিংবদন্তির নাম চিরকালই থাকবে পাশাপাশি। মেসির কথায় তা আরও একবার প্রমাণিত—প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকতে পারে, কিন্তু শ্রদ্ধার কোনো কমতি নেই। তবে বন্ধুত্ব? সেটা নয়।
    Love
    1
    1 التعليقات 0 المشاركات 1كيلو بايت مشاهدة 0 معاينة
  • ইরানের ঐতিহাসিক সাফল্য ! ধ্বংসর মুখে অভিশপ্ত বনি ইসরাইল জাতী ! ইউরোপ আমেরিকায় কাঁপন !

    ইরানের ঐতিহাসিক সাফল্য ! ধ্বংসর মুখে অভিশপ্ত বনি ইসরাইল জাতী ! ইউরোপ আমেরিকায় কাঁপন !
    Love
    1
    1 التعليقات 0 المشاركات 707 مشاهدة 0 معاينة
  • কচুয়াই ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী অলির হাটে কোরবানির গরু
    কচুয়াই ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী অলির হাটে কোরবানির গরু
    EYENEWSBD.COM
    কচুয়াই ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী অলির হাটে কোরবানির গরু
    চট্রগ্রাম দক্ষিণ জেলার পটিয়া উপজেলার ১৬ নং কচুয়াই ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী অলির হাটে কোরবানির গরু, মহিষ ও ছাগলের বাজারের বর্তমান মহিষের বাজার থেকে সরাসরি
    Like
    Love
    2
    0 التعليقات 0 المشاركات 843 مشاهدة 0 معاينة
الصفحات المعززة
Eidok App https://eidok.com