• বিজেএসএম মডেল কলেজে নতুন শিক্ষাবর্ষের ওরিয়েন্টেশনে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ নির্মাণের শপথ

    নতুন শিক্ষাবর্ষ মানেই নতুন স্বপ্ন, নতুন পরিকল্পনা আর নতুন অঙ্গীকার। প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য শিক্ষাজীবনের প্রথম দিনটি এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা। বিশেষ করে কলেজ ক্যাম্পাসে প্রথমবার প্রবেশ করা শিক্ষার্থীদের কাছে এটি যেন এক নতুন দুনিয়ায় পা রাখার মতো অনুভূতি। বিজেএসএম মডেল কলেজে আয়োজিত এবারের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম সেই অনুভূতিকে আরো প্রাণবন্ত করেছে। কলেজের প্রতিটি কোণ যেন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে নতুন আলো আর আশার বার্তা নিয়ে।

    প্রথম দিন থেকেই শিক্ষার্থীরা বুঝতে পেরেছে, তারা শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়নি—বরং তারা একটি বড় পরিবারের অংশ হয়ে উঠেছে। নতুন পরিবেশ, নতুন সহপাঠী আর নতুন শিক্ষকের সাথে পরিচিত হওয়ার মুহূর্তগুলো ছিল আনন্দ, কৌতূহল এবং চ্যালেঞ্জের এক অনন্য মিশ্রণ। সেই সাথে ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামের প্রতিটি ধাপ তাদের মানসিক প্রস্তুতিকে আরও দৃঢ় করেছে।

    প্রোগ্রামে উপস্থিত ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ, প্রভাষকবৃন্দ এবং শিক্ষক-শিক্ষিকারা। মোঃ শফিউল আলম, প্রভাষক, শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে প্রাণবন্ত বক্তব্য রাখেন। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, বিজেএসএম মডেল কলেজ একদিন শুধু স্থানীয় নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও নিজের পরিচিতি তুলে ধরবে। তার বক্তব্য শিক্ষার্থীদের মনে আত্মবিশ্বাস ও উচ্চাকাঙ্ক্ষার নতুন শিখা জ্বালিয়ে দেয়।

    আমি নিজে, প্রভাষক তৌফিক সুলতান, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ভবিষ্যৎ নির্মাণের কিছু দিক নিয়ে কথা বলার সুযোগ পাই। আমি তাদের বলেছি, কলেজ জীবন শুধু পড়াশোনার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি হলো প্রতিভা বিকাশের সোনালী সময়। শিক্ষার্থীরা চাইলে তাদের সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করে সমাজ ও জাতির কল্যাণে অবদান রাখতে পারে। আমি তাদের উৎসাহিত করেছি লেখালেখি করার জন্য—পত্রপত্রিকায় নিজেদের মতামত প্রকাশের জন্য, কারণ লেখনী হচ্ছে চিন্তা ও চেতনার সর্বোত্তম প্রকাশ। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের শিক্ষার্থীরা এই কলেজের প্রতিনিধিত্ব করবে শুধু ফলাফলের মাধ্যমে নয়, বরং জ্ঞান, সৃজনশীলতা এবং সামাজিক অবদানের মাধ্যমেও।

    অধ্যক্ষ মঞ্জিল মোল্লা শিক্ষার্থীদের প্রতি তার গভীর আন্তরিকতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা সব সময় যেন মনে রাখে—কলেজের শিক্ষকরা সবসময় তাদের পাশে আছেন। যেকোনো প্রয়োজনে তারা নির্দ্বিধায় শিক্ষকদের দ্বারস্থ হতে পারে। তার এই বক্তব্য শিক্ষার্থীদের মনে আস্থা এবং সুরক্ষার এক শক্তিশালী বার্তা পৌঁছে দেয়।

    শিক্ষিকা জাফরিন সুলতানা তার বক্তব্যে শিক্ষার্থীদের সাথে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি বলেন, কলেজে তারা সবসময় শিক্ষার্থীদের জন্য উপস্থিত থাকবেন। কোনো সমস্যা হলে শিক্ষার্থীরা যে কোনো সময় তার কাছে আসতে পারবে। শিক্ষার্থীদের সাথে শিক্ষকের এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক একটি উন্মুক্ত ও বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

    ওরিয়েন্টেশনে শিক্ষার্থীদের জন্য সহশিক্ষা কার্যক্রমের গুরুত্বও তুলে ধরা হয়। বিজেএসএম মডেল কলেজের সাহিত্য ক্লাব, বিজ্ঞান ক্লাব, সাংস্কৃতিক ক্লাব এবং ভাষা ক্লাব শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল বিকাশে অসাধারণ ভূমিকা রাখে। এসব কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা শুধু পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেয় না, বরং দলগত নেতৃত্ব, সমস্যা সমাধান এবং সামাজিক সচেতনতার মতো গুণাবলী অর্জন করে।

    আজকের ডিজিটাল যুগে প্রযুক্তি-নির্ভর শিক্ষা অপরিহার্য। আমাদের কলেজে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, ইন্টারনেট সুবিধা এবং আধুনিক ল্যাব রয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত করে। আমি শিক্ষার্থীদের বোঝাতে চেয়েছি, প্রতিযোগিতা এখন আর স্থানীয় পর্যায়ে সীমাবদ্ধ নয়। তাই তাদের এমনভাবে প্রস্তুত হতে হবে যেন তারা আন্তর্জাতিক মানদণ্ডেও নিজের অবস্থান তৈরি করতে পারে।

    ওরিয়েন্টেশনের সবচেয়ে আবেগঘন মুহূর্ত ছিল শিক্ষার্থীদের শপথ গ্রহণ। তারা প্রতিজ্ঞা করেছে, তারা নিয়মিত পড়াশোনা করবে, শিক্ষক-অভিভাবকের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে, নৈতিকতা বজায় রাখবে এবং দেশের কল্যাণে নিজেদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে। তাদের চোখের দীপ্তি আর কণ্ঠের দৃঢ়তা আমাদের সকলকে আশ্বস্ত করেছে যে, তারা সত্যিই ভবিষ্যৎ নির্মাণের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ।

    অভিভাবকদের উপস্থিতি অনুষ্ঠানটিকে আরও তাৎপর্যপূর্ণ করে তোলে। তারা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন যে, বিজেএসএম মডেল কলেজ শুধু শিক্ষার মান উন্নয়নে নয়, শিক্ষার্থীদের চরিত্র গঠনে এবং মানবিক গুণাবলীর বিকাশে কাজ করছে। অভিভাবকরা আশা প্রকাশ করেন, তাদের সন্তানরা এই কলেজ থেকে যোগ্য নাগরিক হয়ে বেরিয়ে আসবে।

    বিজেএসএম মডেল কলেজের নতুন শিক্ষাবর্ষের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম শিক্ষার্থীদের জন্য শুধু একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়—এটি ছিল এক নতুন যাত্রার সূচনা। শিক্ষার্থীরা বুঝে গেছে, শিক্ষা মানে শুধু পাঠ্যপুস্তক নয়, বরং চিন্তাশক্তি, নেতৃত্ব, মানবিকতা এবং সৃজনশীলতার বিকাশ। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের শিক্ষার্থীরা নিজেদের প্রতিভা ও অধ্যবসায় দিয়ে কলেজের সুনাম আরও উজ্জ্বল করবে।
    বিজেএসএম মডেল কলেজে নতুন শিক্ষাবর্ষের ওরিয়েন্টেশনে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ নির্মাণের শপথ নতুন শিক্ষাবর্ষ মানেই নতুন স্বপ্ন, নতুন পরিকল্পনা আর নতুন অঙ্গীকার। প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য শিক্ষাজীবনের প্রথম দিনটি এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা। বিশেষ করে কলেজ ক্যাম্পাসে প্রথমবার প্রবেশ করা শিক্ষার্থীদের কাছে এটি যেন এক নতুন দুনিয়ায় পা রাখার মতো অনুভূতি। বিজেএসএম মডেল কলেজে আয়োজিত এবারের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম সেই অনুভূতিকে আরো প্রাণবন্ত করেছে। কলেজের প্রতিটি কোণ যেন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে নতুন আলো আর আশার বার্তা নিয়ে। প্রথম দিন থেকেই শিক্ষার্থীরা বুঝতে পেরেছে, তারা শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়নি—বরং তারা একটি বড় পরিবারের অংশ হয়ে উঠেছে। নতুন পরিবেশ, নতুন সহপাঠী আর নতুন শিক্ষকের সাথে পরিচিত হওয়ার মুহূর্তগুলো ছিল আনন্দ, কৌতূহল এবং চ্যালেঞ্জের এক অনন্য মিশ্রণ। সেই সাথে ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামের প্রতিটি ধাপ তাদের মানসিক প্রস্তুতিকে আরও দৃঢ় করেছে। প্রোগ্রামে উপস্থিত ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ, প্রভাষকবৃন্দ এবং শিক্ষক-শিক্ষিকারা। মোঃ শফিউল আলম, প্রভাষক, শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে প্রাণবন্ত বক্তব্য রাখেন। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, বিজেএসএম মডেল কলেজ একদিন শুধু স্থানীয় নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও নিজের পরিচিতি তুলে ধরবে। তার বক্তব্য শিক্ষার্থীদের মনে আত্মবিশ্বাস ও উচ্চাকাঙ্ক্ষার নতুন শিখা জ্বালিয়ে দেয়। আমি নিজে, প্রভাষক তৌফিক সুলতান, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ভবিষ্যৎ নির্মাণের কিছু দিক নিয়ে কথা বলার সুযোগ পাই। আমি তাদের বলেছি, কলেজ জীবন শুধু পড়াশোনার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি হলো প্রতিভা বিকাশের সোনালী সময়। শিক্ষার্থীরা চাইলে তাদের সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করে সমাজ ও জাতির কল্যাণে অবদান রাখতে পারে। আমি তাদের উৎসাহিত করেছি লেখালেখি করার জন্য—পত্রপত্রিকায় নিজেদের মতামত প্রকাশের জন্য, কারণ লেখনী হচ্ছে চিন্তা ও চেতনার সর্বোত্তম প্রকাশ। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের শিক্ষার্থীরা এই কলেজের প্রতিনিধিত্ব করবে শুধু ফলাফলের মাধ্যমে নয়, বরং জ্ঞান, সৃজনশীলতা এবং সামাজিক অবদানের মাধ্যমেও। অধ্যক্ষ মঞ্জিল মোল্লা শিক্ষার্থীদের প্রতি তার গভীর আন্তরিকতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা সব সময় যেন মনে রাখে—কলেজের শিক্ষকরা সবসময় তাদের পাশে আছেন। যেকোনো প্রয়োজনে তারা নির্দ্বিধায় শিক্ষকদের দ্বারস্থ হতে পারে। তার এই বক্তব্য শিক্ষার্থীদের মনে আস্থা এবং সুরক্ষার এক শক্তিশালী বার্তা পৌঁছে দেয়। শিক্ষিকা জাফরিন সুলতানা তার বক্তব্যে শিক্ষার্থীদের সাথে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি বলেন, কলেজে তারা সবসময় শিক্ষার্থীদের জন্য উপস্থিত থাকবেন। কোনো সমস্যা হলে শিক্ষার্থীরা যে কোনো সময় তার কাছে আসতে পারবে। শিক্ষার্থীদের সাথে শিক্ষকের এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক একটি উন্মুক্ত ও বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ওরিয়েন্টেশনে শিক্ষার্থীদের জন্য সহশিক্ষা কার্যক্রমের গুরুত্বও তুলে ধরা হয়। বিজেএসএম মডেল কলেজের সাহিত্য ক্লাব, বিজ্ঞান ক্লাব, সাংস্কৃতিক ক্লাব এবং ভাষা ক্লাব শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল বিকাশে অসাধারণ ভূমিকা রাখে। এসব কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা শুধু পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেয় না, বরং দলগত নেতৃত্ব, সমস্যা সমাধান এবং সামাজিক সচেতনতার মতো গুণাবলী অর্জন করে। আজকের ডিজিটাল যুগে প্রযুক্তি-নির্ভর শিক্ষা অপরিহার্য। আমাদের কলেজে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, ইন্টারনেট সুবিধা এবং আধুনিক ল্যাব রয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত করে। আমি শিক্ষার্থীদের বোঝাতে চেয়েছি, প্রতিযোগিতা এখন আর স্থানীয় পর্যায়ে সীমাবদ্ধ নয়। তাই তাদের এমনভাবে প্রস্তুত হতে হবে যেন তারা আন্তর্জাতিক মানদণ্ডেও নিজের অবস্থান তৈরি করতে পারে। ওরিয়েন্টেশনের সবচেয়ে আবেগঘন মুহূর্ত ছিল শিক্ষার্থীদের শপথ গ্রহণ। তারা প্রতিজ্ঞা করেছে, তারা নিয়মিত পড়াশোনা করবে, শিক্ষক-অভিভাবকের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে, নৈতিকতা বজায় রাখবে এবং দেশের কল্যাণে নিজেদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে। তাদের চোখের দীপ্তি আর কণ্ঠের দৃঢ়তা আমাদের সকলকে আশ্বস্ত করেছে যে, তারা সত্যিই ভবিষ্যৎ নির্মাণের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। অভিভাবকদের উপস্থিতি অনুষ্ঠানটিকে আরও তাৎপর্যপূর্ণ করে তোলে। তারা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন যে, বিজেএসএম মডেল কলেজ শুধু শিক্ষার মান উন্নয়নে নয়, শিক্ষার্থীদের চরিত্র গঠনে এবং মানবিক গুণাবলীর বিকাশে কাজ করছে। অভিভাবকরা আশা প্রকাশ করেন, তাদের সন্তানরা এই কলেজ থেকে যোগ্য নাগরিক হয়ে বেরিয়ে আসবে। বিজেএসএম মডেল কলেজের নতুন শিক্ষাবর্ষের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম শিক্ষার্থীদের জন্য শুধু একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়—এটি ছিল এক নতুন যাত্রার সূচনা। শিক্ষার্থীরা বুঝে গেছে, শিক্ষা মানে শুধু পাঠ্যপুস্তক নয়, বরং চিন্তাশক্তি, নেতৃত্ব, মানবিকতা এবং সৃজনশীলতার বিকাশ। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের শিক্ষার্থীরা নিজেদের প্রতিভা ও অধ্যবসায় দিয়ে কলেজের সুনাম আরও উজ্জ্বল করবে।
    Love
    1
    0 Комментарии 0 Поделились 1Кб Просмотры 0 предпросмотр
  • জাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবির-সমর্থিত সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট বিপুল বিজয় অর্জন করেছে ভিপি জিতু জিএস মাজহারুল..
    https://eyenewsbd.com/articles/read/jaksu-nirbachne-chatrshibir-smrthit-smnbit-shiksharthi-jot-bipul-bij-orjn-kreche-bhipi-jitu-jies-majharul_21970.html
    জাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবির-সমর্থিত সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট বিপুল বিজয় অর্জন করেছে ভিপি জিতু জিএস মাজহারুল.. https://eyenewsbd.com/articles/read/jaksu-nirbachne-chatrshibir-smrthit-smnbit-shiksharthi-jot-bipul-bij-orjn-kreche-bhipi-jitu-jies-majharul_21970.html
    EYENEWSBD.COM
    জাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবির-সমর্থিত সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট বিপুল বিজয় অর্জন করেছে ভিপি জিতু জিএস মাজহারুল.. | আই নিউজ বিডি
    জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির-সমর্থিত সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট বিপুল বিজয় অর্জন করেছে। ২৫টি পদের মধ্যে ২০টিতেই জয় পেয়েছে এ প্যানেল।..
    Like
    1
    1 Комментарии 0 Поделились 679 Просмотры 0 предпросмотр
  • এআই ও স্ব-শিক্ষার মাধ্যমে ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশন পরামর্শদাতা হওয়ার পথ..
    https://eyenewsbd.com/articles/read/eai-o-sb-shikshar-madhjme-deta-bhijjujalaijeshn-pramrshdata-hojar-pth_21840.html
    এআই ও স্ব-শিক্ষার মাধ্যমে ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশন পরামর্শদাতা হওয়ার পথ.. https://eyenewsbd.com/articles/read/eai-o-sb-shikshar-madhjme-deta-bhijjujalaijeshn-pramrshdata-hojar-pth_21840.html
    EYENEWSBD.COM
    এআই ও স্ব-শিক্ষার মাধ্যমে ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশন পরামর্শদাতা হওয়ার পথ.. | আই নিউজ বিডি
    এআই টুল ব্যবহার করে কিভাবে নিজেকে ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশন পরামর্শদাতা হিসেবে গড়ে তোলা যায়, তার ধাপে ধাপে নির্দেশিকা।..
    0 Комментарии 0 Поделились 1Кб Просмотры 0 предпросмотр
  • কুষ্টিয়ায় কেসিএফ আয়োজিত আলোচনা সভা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠিত।।

    জাকির হোসেন।। সংস্কৃতির রাজধানী কুষ্টিয়ায় প্রাণবন্ত এক সাংস্কৃতিক আড্ডায় মিলিত হলেন কুষ্টিয়ার বিভিন্ন সংগঠন ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা। কুষ্টিয়া কালচারাল ফোরাম (কেসিএফ) এর উদ্যোগে শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শহরের এন এস রোডের চিলিস ফুট পার্কে অনুষ্ঠিত হয় এই আলোচনা সভা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠান।

    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিমল থিয়েটারের সভাপতি ও কুষ্টিয়া চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক পারভেজ মাজমাদার। সভাপতিত্ব করেন কুষ্টিয়ার বিশিষ্ট সমাজসেবক, ভাবের হাটের সভাপতি এবং বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সক্রিয় সদস্য আব্দুর রাজ্জাক।

    সভায় বক্তারা কুষ্টিয়ার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, সংগীতচর্চার ধারাবাহিকতা এবং আধুনিক প্রজন্মকে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বিস্তৃত আলোচনা করেন। তাঁরা মনে করেন, লালন, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল ও বাউলগানের মতো ঐতিহ্যকে ধারণ করে কুষ্টিয়া দেশীয় সংস্কৃতির এক উজ্জ্বল বাতিঘর। এই ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে হলে সম্মিলিতভাবে কাজ করা জরুরি।

    প্রধান অতিথি পারভেজ মাজমাদার বলেন, “কুষ্টিয়া শুধু ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য নয়, সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও সারা দেশে অগ্রগণ্য। সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডকে বাঁচিয়ে রাখা মানে সমাজে মানবিকতা, সহমর্মিতা ও ইতিবাচক পরিবর্তন ধরে রাখা।”

    সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক তাঁর বক্তব্যে বলেন, “সংস্কৃতি হলো সমাজের প্রাণ। ভাবের হাট ও রেড ক্রিসেন্টের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি কেসিএফ-এর উদ্যোগও আমাদের তরুণ প্রজন্মকে মানবিক ও সাংস্কৃতিক চেতনার আলোয় আলোকিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।”

    আলোচনা শেষে মুক্ত মতবিনিময়ে কুষ্টিয়ার সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা সমস্যা ও সম্ভাবনার দিকগুলো উঠে আসে। বক্তারা কুষ্টিয়াকে একটি সংস্কৃতি রাজধানী ও“সংস্কৃতির মডেল জেলা” হিসেবে প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

    সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা স্তরের ব্যক্তিবর্গ, সংগঠক, শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী ও সাংবাদিকরা এই সভায় অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠান শেষে সবাইকে নিয়ে মিলনমেলা ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে আয়োজনটির সমাপ্তি ঘটে।
    কুষ্টিয়ায় কেসিএফ আয়োজিত আলোচনা সভা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠিত।। জাকির হোসেন।। সংস্কৃতির রাজধানী কুষ্টিয়ায় প্রাণবন্ত এক সাংস্কৃতিক আড্ডায় মিলিত হলেন কুষ্টিয়ার বিভিন্ন সংগঠন ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা। কুষ্টিয়া কালচারাল ফোরাম (কেসিএফ) এর উদ্যোগে শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শহরের এন এস রোডের চিলিস ফুট পার্কে অনুষ্ঠিত হয় এই আলোচনা সভা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিমল থিয়েটারের সভাপতি ও কুষ্টিয়া চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক পারভেজ মাজমাদার। সভাপতিত্ব করেন কুষ্টিয়ার বিশিষ্ট সমাজসেবক, ভাবের হাটের সভাপতি এবং বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সক্রিয় সদস্য আব্দুর রাজ্জাক। সভায় বক্তারা কুষ্টিয়ার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, সংগীতচর্চার ধারাবাহিকতা এবং আধুনিক প্রজন্মকে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বিস্তৃত আলোচনা করেন। তাঁরা মনে করেন, লালন, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল ও বাউলগানের মতো ঐতিহ্যকে ধারণ করে কুষ্টিয়া দেশীয় সংস্কৃতির এক উজ্জ্বল বাতিঘর। এই ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে হলে সম্মিলিতভাবে কাজ করা জরুরি। প্রধান অতিথি পারভেজ মাজমাদার বলেন, “কুষ্টিয়া শুধু ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য নয়, সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও সারা দেশে অগ্রগণ্য। সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডকে বাঁচিয়ে রাখা মানে সমাজে মানবিকতা, সহমর্মিতা ও ইতিবাচক পরিবর্তন ধরে রাখা।” সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক তাঁর বক্তব্যে বলেন, “সংস্কৃতি হলো সমাজের প্রাণ। ভাবের হাট ও রেড ক্রিসেন্টের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি কেসিএফ-এর উদ্যোগও আমাদের তরুণ প্রজন্মকে মানবিক ও সাংস্কৃতিক চেতনার আলোয় আলোকিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।” আলোচনা শেষে মুক্ত মতবিনিময়ে কুষ্টিয়ার সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা সমস্যা ও সম্ভাবনার দিকগুলো উঠে আসে। বক্তারা কুষ্টিয়াকে একটি সংস্কৃতি রাজধানী ও“সংস্কৃতির মডেল জেলা” হিসেবে প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা স্তরের ব্যক্তিবর্গ, সংগঠক, শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী ও সাংবাদিকরা এই সভায় অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠান শেষে সবাইকে নিয়ে মিলনমেলা ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে আয়োজনটির সমাপ্তি ঘটে।
    0 Комментарии 1 Поделились 2Кб Просмотры 0 предпросмотр
  • চট্টগ্রাম জিইসি মোড়ে বিউটি পার্লার থেকে প্রিয়াঙ্কা বিশ্বাসের (৩৫) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নাদিয়াস মেকওভারের ওয়াশরুম থেকে মরদেহ ও একটি চিরকুট উদ্ধার করা হয়।
    চট্টগ্রাম জিইসি মোড়ে বিউটি পার্লার থেকে প্রিয়াঙ্কা বিশ্বাসের (৩৫) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নাদিয়াস মেকওভারের ওয়াশরুম থেকে মরদেহ ও একটি চিরকুট উদ্ধার করা হয়।
    0 Комментарии 0 Поделились 1Кб Просмотры 0 предпросмотр
  • আজ কুষ্টিয়ার কৃতি সন্তান সাংবাদিক আদিত্য শাহীনের জন্মদিন ।

    জাকির হোসেন।। আজ ৪ই সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার। কুষ্টিয়ার কৃতি সন্তান সাংবাদিক আদিত্য শাহীনের জন্মদিন আজ । ১৯৭৬ সালের এ দিনে কুষ্টিয়া শহরতলীর চৌড়হাসে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাবা মৃত মুন্সী খলিল উদ্দীন ও মা আছিয়া বেগমের পাঁচ সন্তানের মধ্যে তিনি তৃতীয়।

    আদিত্য ১৯৯১ সালে কুষ্টিয়া জেলা স্কুলের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি, ১৯৯৩ সালে কুষ্টিয়া ইসলামিয়া কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি, কুষ্টিয়া সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের বাংলা বিভাগ থেকে ২০০০ সালে অনার্স ও ২০০১ সালে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন।

    আদিত্য শাহীন ছাত্রাবস্থায় ১৯৯৩ সালে কুষ্টিয়া থেকে প্রকাশিত ‘দৈনিক সূত্রপাত’ পত্রিকার বার্তা সম্পাদক পদে যোগদানের মধ্য দিয়ে সাংবাদিকতা শুরু করেন। এর পর কাজের ধারাবাহিকতায় ১৯৯৬ সালে ‘দৈনিক আন্দোলনের বাজার’র বার্তা সম্পাদক, ২০০০ সালে ঢাকা থেকে প্রকাশিত ‘দৈনিক খোলা কাগজের’ বার্তা সম্পাদক, ২০০৩ সালে ‘দৈনিক পত্রিকা’র নির্বাহী সম্পাদক ও একই বছরের মে মাসে বেসরকারি টিভি ‘চ্যানেল আই’ এ ন্যাশনাল ডেস্ক ইনচার্জ ও প্রোগ্রাম রিসার্চচার হিসেবে যোগ দেন। ওই সময় তিনি চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানের গবেষণা ও পাণ্ডলিপি লেখার দায়িত্ব পালন করতেন। বর্তমানে একই প্রতিষ্ঠানে তিনি বার্তা সম্পাদক পদে কর্মরত।

    এ সাংবাদিক ১৯৯০ সাল থেকে বিভিন্ন লিটল ম্যাগাজিনে নিয়মিত লেখালেখি শুরু করেন। ২০০৭ সালে তার লেখা শিশুতোষ গ্রন্থ ‘ভেবলুর গালিভার’, ২০১০ সালে কাব্যগ্রন্থ ‘ওগো মোর দেহপ্রভু’ প্রকাশিত হয়। এ ছাড়া তার সম্পাদিত অনেক বইও প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- শাইখ সিরাজের জীবন ও কর্ম নিয়ে ‘সান অব দ্য সয়েল’, রাজনীতিবিদ সাইফুদ্দিন আহমেদের জীবন ও কর্ম নিয়ে স্মারক গ্রন্থ, চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান নিয়ে সারাদেশের দর্শকদের নিবন্ধনের সংকলন ‘জনভাষ্য’ এর ১ থেকে ৬টি খণ্ড সম্পাদনা। পাশাপাশি ১৯৯০ সালে লিটল ম্যাগাজিন ‘নিরীখ’ ও ১৯৯২ সালে ‘ছড়াপত্র ডিনামাইট’ এর সম্পাদনাও করেন।

    আদিত্য মাসিক সমালোচনাপত্র ‘ক্রিটিক’ ও নারী প্রগতির ত্রৈমাসিক ‘পারি’ পত্রিকার প্রধান সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

    আদিত্য শাহীন ২০০৪ সালের ৬ ডিসেম্বর লায়লা খালেদার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।তিনি দুই কন্যা সন্তানের জনক। তার সহধর্মিণী লায়লা ‘ক্রিটিক’ ও ‘পারি’ পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক পদে কর্মরত।

    আদিত্য শাহীনের পছন্দের রং ক্রিম ও ফুল গোলাপ। খেতে ভালবাসেন সব ধরনের দেশী খাবার। আর অবসরে তিনি ছবি আঁকতে ও লেখালেখি করতেই পছন্দ করেন।

    তিনি সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য ১৯৯৬ সালে কুষ্টিয়ার অনিকস একাডেমির ‘শ্রেষ্ঠ তরুণ সাংবাদিক’ পুরস্কার পান।

    জন্মদিনে জানাই শুভ কামনা।
    আজ কুষ্টিয়ার কৃতি সন্তান সাংবাদিক আদিত্য শাহীনের জন্মদিন । জাকির হোসেন।। আজ ৪ই সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার। কুষ্টিয়ার কৃতি সন্তান সাংবাদিক আদিত্য শাহীনের জন্মদিন আজ । ১৯৭৬ সালের এ দিনে কুষ্টিয়া শহরতলীর চৌড়হাসে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাবা মৃত মুন্সী খলিল উদ্দীন ও মা আছিয়া বেগমের পাঁচ সন্তানের মধ্যে তিনি তৃতীয়। আদিত্য ১৯৯১ সালে কুষ্টিয়া জেলা স্কুলের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি, ১৯৯৩ সালে কুষ্টিয়া ইসলামিয়া কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি, কুষ্টিয়া সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের বাংলা বিভাগ থেকে ২০০০ সালে অনার্স ও ২০০১ সালে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। আদিত্য শাহীন ছাত্রাবস্থায় ১৯৯৩ সালে কুষ্টিয়া থেকে প্রকাশিত ‘দৈনিক সূত্রপাত’ পত্রিকার বার্তা সম্পাদক পদে যোগদানের মধ্য দিয়ে সাংবাদিকতা শুরু করেন। এর পর কাজের ধারাবাহিকতায় ১৯৯৬ সালে ‘দৈনিক আন্দোলনের বাজার’র বার্তা সম্পাদক, ২০০০ সালে ঢাকা থেকে প্রকাশিত ‘দৈনিক খোলা কাগজের’ বার্তা সম্পাদক, ২০০৩ সালে ‘দৈনিক পত্রিকা’র নির্বাহী সম্পাদক ও একই বছরের মে মাসে বেসরকারি টিভি ‘চ্যানেল আই’ এ ন্যাশনাল ডেস্ক ইনচার্জ ও প্রোগ্রাম রিসার্চচার হিসেবে যোগ দেন। ওই সময় তিনি চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানের গবেষণা ও পাণ্ডলিপি লেখার দায়িত্ব পালন করতেন। বর্তমানে একই প্রতিষ্ঠানে তিনি বার্তা সম্পাদক পদে কর্মরত। এ সাংবাদিক ১৯৯০ সাল থেকে বিভিন্ন লিটল ম্যাগাজিনে নিয়মিত লেখালেখি শুরু করেন। ২০০৭ সালে তার লেখা শিশুতোষ গ্রন্থ ‘ভেবলুর গালিভার’, ২০১০ সালে কাব্যগ্রন্থ ‘ওগো মোর দেহপ্রভু’ প্রকাশিত হয়। এ ছাড়া তার সম্পাদিত অনেক বইও প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- শাইখ সিরাজের জীবন ও কর্ম নিয়ে ‘সান অব দ্য সয়েল’, রাজনীতিবিদ সাইফুদ্দিন আহমেদের জীবন ও কর্ম নিয়ে স্মারক গ্রন্থ, চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান নিয়ে সারাদেশের দর্শকদের নিবন্ধনের সংকলন ‘জনভাষ্য’ এর ১ থেকে ৬টি খণ্ড সম্পাদনা। পাশাপাশি ১৯৯০ সালে লিটল ম্যাগাজিন ‘নিরীখ’ ও ১৯৯২ সালে ‘ছড়াপত্র ডিনামাইট’ এর সম্পাদনাও করেন। আদিত্য মাসিক সমালোচনাপত্র ‘ক্রিটিক’ ও নারী প্রগতির ত্রৈমাসিক ‘পারি’ পত্রিকার প্রধান সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আদিত্য শাহীন ২০০৪ সালের ৬ ডিসেম্বর লায়লা খালেদার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।তিনি দুই কন্যা সন্তানের জনক। তার সহধর্মিণী লায়লা ‘ক্রিটিক’ ও ‘পারি’ পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক পদে কর্মরত। আদিত্য শাহীনের পছন্দের রং ক্রিম ও ফুল গোলাপ। খেতে ভালবাসেন সব ধরনের দেশী খাবার। আর অবসরে তিনি ছবি আঁকতে ও লেখালেখি করতেই পছন্দ করেন। তিনি সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য ১৯৯৬ সালে কুষ্টিয়ার অনিকস একাডেমির ‘শ্রেষ্ঠ তরুণ সাংবাদিক’ পুরস্কার পান। জন্মদিনে জানাই শুভ কামনা।
    0 Комментарии 0 Поделились 2Кб Просмотры 0 предпросмотр
  • বিজয়ী হলে শিক্ষার্থীবান্ধব ইশতেহার বাস্তবায়ন করবেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ইমরান মিয়া।

    #সংবাদমুহূর্ত #muhurtonewsnetwork #muhurtonewscommunity #muhurtonewsupdates #muhurtonews #শিক্ষার্থী #ডাকসু #নির্বাচন #স্বতন্ত্রপ্রার্থী #ইমরানমিয়া #BreakingNews #মোসাদ্দেক_রাফিও #MosaddekHossainEmon #Rafio
    বিজয়ী হলে শিক্ষার্থীবান্ধব ইশতেহার বাস্তবায়ন করবেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ইমরান মিয়া। #সংবাদমুহূর্ত #muhurtonewsnetwork #muhurtonewscommunity #muhurtonewsupdates #muhurtonews #শিক্ষার্থী #ডাকসু #নির্বাচন #স্বতন্ত্রপ্রার্থী #ইমরানমিয়া #BreakingNews #মোসাদ্দেক_রাফিও #MosaddekHossainEmon #Rafio
    Love
    1
    0 Комментарии 0 Поделились 3Кб Просмотры 13 0 предпросмотр
  • গোবিন্দগঞ্জের নাকাই হাট এর বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সাজ্জাদুর রহমানের মৃত্যু
    রিপোর্ট: খায়রুল ইসলাম স্টাফ রিপোর্টার
    গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের নাকাই হাট এর বিশিষ্ট ইট ও পরিবহন ব্যবসায়ী সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সরকার ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।

    গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার নাকাই হাটের প্রখ্যাত ইট ও পরিবহন ব্যবসায়ী সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সরকার আজ সকালে ঢাকায় একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন। তাঁর মৃত্যুতে গোটা এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

    সাজ্জাদুর রহমান দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন। চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়েছিল। সম্প্রতি তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়েছিল। তিনি আজ সকাল নয়টার দিকে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

    সাজ্জাদুর রহমানের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর তাঁর আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব এবং ব্যবসায়িক সহযোগীরা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। স্থানীয় সমাজসেবী এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা তাঁর অবদানের কথা স্মরণ করে তাঁর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।

    গোবিন্দগঞ্জের ব্যবসায়িক মহলে সাজ্জাদুর রহমান একজন পরিচিত মুখ ছিলেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত ইটভাটা এবং পরিবহন ব্যবসা স্থানীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তাঁর এই হঠাৎ মৃত্যুতে ব্যবসায়িক মহল এবং স্থানীয় জনগণ একজন প্রভাবশালী ও সফল ব্যবসায়ীক নেতা হারিয়েছে।

    তাঁর মৃত্যুর পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় প্রশাসন এবং রাজনীতিবিদরা তাঁর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বলেছেন যে, সাজ্জাদুর রহমানের অবদান ভবিষ্যতেও স্মরণীয় হয়ে থাকবে। তাঁর পরিবারের সদস্যদের পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস দিয়েছেন তাঁরা।

    সাজ্জাদুর রহমানের মৃত্যুর ফলে গোবিন্দগঞ্জে একটি শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে যা সহজে পূরণ হবে না বলে মনে করেন স্থানীয়রা। তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আগামী কিছুদিন নাকাই হাট এলাকায় বিভিন্ন মসজিদে বিশেষ দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।

    তাঁর জানাজা বৃহস্পতিবার সকাল ১০ ঘটিকায় নাকাই হাট হাইস্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত হবে এবং পরে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে। তাঁর মৃত্যুতে গাইবান্ধার ব্যবসায়িক মহল এবং সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
    গোবিন্দগঞ্জের নাকাই হাট এর বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সাজ্জাদুর রহমানের মৃত্যু রিপোর্ট: খায়রুল ইসলাম স্টাফ রিপোর্টার গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের নাকাই হাট এর বিশিষ্ট ইট ও পরিবহন ব্যবসায়ী সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সরকার ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার নাকাই হাটের প্রখ্যাত ইট ও পরিবহন ব্যবসায়ী সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সরকার আজ সকালে ঢাকায় একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন। তাঁর মৃত্যুতে গোটা এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সাজ্জাদুর রহমান দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন। চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়েছিল। সম্প্রতি তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়েছিল। তিনি আজ সকাল নয়টার দিকে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সাজ্জাদুর রহমানের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর তাঁর আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব এবং ব্যবসায়িক সহযোগীরা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। স্থানীয় সমাজসেবী এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা তাঁর অবদানের কথা স্মরণ করে তাঁর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। গোবিন্দগঞ্জের ব্যবসায়িক মহলে সাজ্জাদুর রহমান একজন পরিচিত মুখ ছিলেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত ইটভাটা এবং পরিবহন ব্যবসা স্থানীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তাঁর এই হঠাৎ মৃত্যুতে ব্যবসায়িক মহল এবং স্থানীয় জনগণ একজন প্রভাবশালী ও সফল ব্যবসায়ীক নেতা হারিয়েছে। তাঁর মৃত্যুর পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় প্রশাসন এবং রাজনীতিবিদরা তাঁর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বলেছেন যে, সাজ্জাদুর রহমানের অবদান ভবিষ্যতেও স্মরণীয় হয়ে থাকবে। তাঁর পরিবারের সদস্যদের পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস দিয়েছেন তাঁরা। সাজ্জাদুর রহমানের মৃত্যুর ফলে গোবিন্দগঞ্জে একটি শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে যা সহজে পূরণ হবে না বলে মনে করেন স্থানীয়রা। তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আগামী কিছুদিন নাকাই হাট এলাকায় বিভিন্ন মসজিদে বিশেষ দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। তাঁর জানাজা বৃহস্পতিবার সকাল ১০ ঘটিকায় নাকাই হাট হাইস্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত হবে এবং পরে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে। তাঁর মৃত্যুতে গাইবান্ধার ব্যবসায়িক মহল এবং সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
    1 Комментарии 0 Поделились 2Кб Просмотры 0 предпросмотр
  • জাহেলিয়াত যুগে প্রবেশ করলাম আমরা

    সম্পত্তির ভাগাভাগি জেরে আপন ভাইয়ের চোখ উঠিয়ে বাবা আশেদ বেপারী হাতে তুলে দিয়েছে অপর দুই ভাই রোকন বেপারী তার স্ত্রী ও মেয়ে, সপন বেপারী। এই ঘটনায় থমথমে পুরো এলাকায়। বরিশাল জেলার মুলাদি উপজেলা নাজিরপুর ইউনিয়ন সাহেবের চর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
    জাহেলিয়াত যুগে প্রবেশ করলাম আমরা 😥😥 সম্পত্তির ভাগাভাগি জেরে আপন ভাইয়ের চোখ উঠিয়ে বাবা আশেদ বেপারী হাতে তুলে দিয়েছে অপর দুই ভাই রোকন বেপারী তার স্ত্রী ও মেয়ে, সপন বেপারী। এই ঘটনায় থমথমে পুরো এলাকায়। বরিশাল জেলার মুলাদি উপজেলা নাজিরপুর ইউনিয়ন সাহেবের চর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
    0 Комментарии 0 Поделились 545 Просмотры 10 0 предпросмотр
  • চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় শাহ সিমেন্ট কোম্পানির এক শ্রমজীবী গাড়িচালককে নির্মমভাবে থামিয়ে গাড়ির ভেতরে ঢুকে ধারালো ছুরির আঘাতে রক্তাক্ত করে ফেলে রেখে গেলো নেতাকর্মীরা। জীবন বাঁচানোর আকুতি উপেক্ষা করে তাকে রাস্তায় মৃতপ্রায় অবস্থায় ফেলে দেওয়া হলো— যেন মানুষের প্রাণ এখানে কেবল রাজনীতির খেলায় তুচ্ছ এক উপকরণ।

    এ কোন দেশে আমরা বেঁচে আছি? যেখানে শ্রমজীবী মানুষের ঘাম, রক্ত আর কান্না রাজনীতির দানবীয় গ্রাসে প্রতিদিন গ্রাসিত হয়! মনে হয়, বাংলাদেশ ধীরে ধীরে সোমালিয়ার চেয়েও ভয়ঙ্কর এক অন্ধকারে নিমজ্জিত হচ্ছে। হায়রে আমার প্রিয় বাংলাদেশ— তোমার বুক আজ রক্তে ভিজে যাচ্ছে, অথচ কেউ শুনছে না এই আর্তনাদ!
    চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় শাহ সিমেন্ট কোম্পানির এক শ্রমজীবী গাড়িচালককে নির্মমভাবে থামিয়ে গাড়ির ভেতরে ঢুকে ধারালো ছুরির আঘাতে রক্তাক্ত করে ফেলে রেখে গেলো নেতাকর্মীরা। জীবন বাঁচানোর আকুতি উপেক্ষা করে তাকে রাস্তায় মৃতপ্রায় অবস্থায় ফেলে দেওয়া হলো— যেন মানুষের প্রাণ এখানে কেবল রাজনীতির খেলায় তুচ্ছ এক উপকরণ। এ কোন দেশে আমরা বেঁচে আছি? যেখানে শ্রমজীবী মানুষের ঘাম, রক্ত আর কান্না রাজনীতির দানবীয় গ্রাসে প্রতিদিন গ্রাসিত হয়! মনে হয়, বাংলাদেশ ধীরে ধীরে সোমালিয়ার চেয়েও ভয়ঙ্কর এক অন্ধকারে নিমজ্জিত হচ্ছে। হায়রে আমার প্রিয় বাংলাদেশ— তোমার বুক আজ রক্তে ভিজে যাচ্ছে, অথচ কেউ শুনছে না এই আর্তনাদ!
    0 Комментарии 0 Поделились 847 Просмотры 17 0 предпросмотр
  • ১৭তম জাতীয় অ্যাথলেটিকস প্রতিযোগিতার আজ ছিল শেষ দিন। তবে শেষ দিনে ট্র্যাকে পড়ে গিয়ে চোট নিয়ে মাঠ ছাড়লেন ইমরানুর রহমান। আগের দিন ১০০ মিটারে পুনরুদ্ধার করেছেন সেরার মুকুট, কিন্তু ২০০ মিটারে আর পারলেন না তিনি।
    ১৭তম জাতীয় অ্যাথলেটিকস প্রতিযোগিতার আজ ছিল শেষ দিন। তবে শেষ দিনে ট্র্যাকে পড়ে গিয়ে চোট নিয়ে মাঠ ছাড়লেন ইমরানুর রহমান। আগের দিন ১০০ মিটারে পুনরুদ্ধার করেছেন সেরার মুকুট, কিন্তু ২০০ মিটারে আর পারলেন না তিনি।
    Like
    Love
    2
    0 Комментарии 0 Поделились 625 Просмотры 0 предпросмотр
  • আজ ৭ই ভাদ্র—২২আগষ্ট
    মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফে পালিত হয়েছে মহান আধ্যাত্মিক সাধক ছৈয়দ মুজিবুল বশর (রহ.) পবিত্র খোশরোজ শরীফ---

    #মুজিববাবা
    #মাইজভাণ্ডার
    #খোশরোজশরীফ
    #SpiritOfSufism
    #BangladeshCulture
    #আধ্যাত্মিকবাংলা
    #SufiTradition
    #DarbarSharif
    #FaithAndLove
    #SpiritualJourney
    #BangladeshHeritage
    #মাইজভাণ্ডার_দরবার
    #মর্যাদারমুজিববাবা
    আজ ৭ই ভাদ্র—২২আগষ্ট মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফে পালিত হয়েছে মহান আধ্যাত্মিক সাধক ছৈয়দ মুজিবুল বশর (রহ.) পবিত্র খোশরোজ শরীফ--- #মুজিববাবা #মাইজভাণ্ডার #খোশরোজশরীফ #SpiritOfSufism #BangladeshCulture #আধ্যাত্মিকবাংলা #SufiTradition #DarbarSharif #FaithAndLove #SpiritualJourney #BangladeshHeritage #মাইজভাণ্ডার_দরবার #মর্যাদারমুজিববাবা
    0 Комментарии 0 Поделились 3Кб Просмотры 12 0 предпросмотр
Расширенные страницы
Eidok App https://eidok.com