ফেসবুকের ন্যায় পয়েন্ট কমিয়ে দিলো Eidok
#eidok #facebook #EIDOK

Honestly, I’ve been using Facebook, Instagram, Twitter (X)... and lately, they all feel the same.

Endless scrolls. Fake trends. Useless drama.
And somewhere in the middle of that —
my voice just didn’t feel like it mattered anymore.

I didn’t quit, but I was mentally checked out.
Then randomly, I stumbled across Eidok.

Signed up just to see what it is.
And within minutes, it felt... different.
No noise. No pressure. No algorithm trying to shape my feed.

I’m not saying it’s perfect — it’s new, still growing.
But that’s what makes it even more real.
It feels human.

Right now, it’s the only place where I post without overthinking.
And honestly, that’s rare.

Just putting this out there for anyone else who’s been feeling the same.

You might want to give Eidok a shot.
It’s quiet. It’s clean. It feels yours.

https://eidok.com

#Eidok #DigitalFreedom #TiredOfScrolling #SocialWithSoul #RealVoicesMatter #EscapeTheAlgorithm #FreshStartOnline #NewSocialEra #UserFirst #BangladeshTech

Eidok isn’t perfect yet — but it’s the platform I’ve been looking for.

I’m not someone who’s super active on social media,
but sometimes I do want to share something in my own way, without feeling like I have to perform for algorithms.

I used to post on Facebook,
but slowly realized that nothing really reaches anyone unless you play by their rules.
Some posts would randomly disappear, others just sat there with zero reach.
It didn’t feel like my space anymore.

Then a friend told me about Eidok.
I’ll be honest I didn’t expect much.
But after signing up, the first thing I noticed was…
nobody is shouting. Nobody is fake.
It’s quiet in a good way.

The platform feels clean.
No weird ads, no pushy notifications.
And best of all when I post something, it stays mine.
No one’s deciding what deserves to be seen.

Now, is everything perfect? No.
Some buttons are a bit buggy,
a few features say “coming soon”,
and the design could be a bit sharper.
But I don’t mind, because I can actually feel it’s built for people like me.

People who want to say something, without shouting.
People who want space, not noise.

Eidok still has room to grow,
but it’s the first platform in a long time that feels genuinely different
in a really good way.

https://eidok.com
— Just a regular user

আমি অনেকদিন ধরেই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছি। Facebook, Instagram, এমনকি X (আগের Twitter) — কিন্তু কোথাও যেন নিজেকে পুরোটা মেলে ধরতে পারতাম না। কখনো রিচ কম, কখনো পোস্ট ডিলিট, আবার কখনো নিজের মত বলতেই ভয় লাগত।

হঠাৎ একদিন পরিচিত এক রিপোর্টার ভাই Eidok-এর কথা বললেন।

ভাবলাম, দেখি কী হয়…
একটা একাউন্ট খুললাম — আর সত্যি বলতে, প্রথমবার মনে হলো এটা আসলেই "আমার জায়গা"।

এখানে আমি পোস্ট করতে পারি মন খুলে
কনটেন্টের রিচ নিয়ে টেনশন নেই
কেউ আমার মত চেপে ধরে না
বিজ্ঞাপনের ভিড়ে গলা হারিয়ে যায় না

সবচেয়ে ভালো লাগছে যেটা, সেটা হলো — এটা বাংলাদেশের মানুষদের জন্য বানানো, কিন্তু মানটা পুরোপুরি গ্লোবাল!

আমি এখন প্রতিদিনই কিছু না কিছু শেয়ার করছি,
আর আমার পরিচিত অনেকেই আমার Eidok পোস্ট পড়ে রিয়েক্ট করে, কমেন্ট করে, শেয়ারও করে দিচ্ছে।
যেটা Facebook বা অন্য প্ল্যাটফর্মে খুব একটা হতো না।

এই অনুভূতি অন্যরকম।
এটা পোস্ট নয়, এটা নিজের কণ্ঠে নিজেকে প্রকাশ করা।

তাই আমি বলব,
যদি আপনি সত্যিই একটা আলাদা ধরনের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম খুঁজছেন —
Eidok একবার ব্যবহার করে দেখুন।
বাকিটা আপনি নিজেই বুঝে যাবেন।

https://eidok.com

— একজন গর্বিত ইউজার

Propaganda account Voice of Bangladeshi Hindus shared missing news of Ayani Baral, claiming it was an "alleged abduction" and accusing Md. Badsha Mollik of being behind it. However, a Facebook post from May 15 shows Md. Badsha Mollik wishing Ayani Baral a happy birthday, to which she replied with thanks—suggesting this could be a love realted elopement.

Another part i want to bring from their post is that VHindus71
falsely labelled Md. Badsha Mollik as a Jamaat leader. In reality, he is a union-level leader of Chhatra Dal, the student wing of the Bangladesh Nationalist Party (BNP).

Voice of Bangladeshi Hindus has a recurring pattern: it frequently labels any Muslim man involved in such cases as a "Jamaat member"—regardless of whether there is any actual affiliation. Recently, it has also started making similar false associations with the NCP.

অভিযোগ: ফেসবুক বাকস্বাধীনতা পুরোপুরি হরণ করছে?

বাংলাদেশসহ বিশ্বের বহু দেশে সম্প্রতি ফেসবুকের বিরুদ্ধে একটি গুরুতর অভিযোগ উঠেছে—তারা পরিকল্পিতভাবে ব্যবহারকারীদের মতপ্রকাশের অধিকার খর্ব করছে।
বিশেষ করে যারা সরকারের সমালোচনা করে, মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিবাদ করে, বা রাজনৈতিক সত্য তুলে ধরে—তাদের কনটেন্ট ‍আবারও এবং আবারও "Community Guidelines Violation" বলে মুছে ফেলা হয়, এমনকি অনেকের অ্যাকাউন্টই স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যায়।


1. ২০২৪ সালে বাংলাদেশের একাধিক সাংবাদিক ও ইউটিউবার অভিযোগ করেন—তারা রাষ্ট্রীয় দুর্নীতি, গুম, বা রাজনৈতিক নিপীড়নের বিষয়ে সত্যভিত্তিক পোস্ট দিলে ফেসবুক তাদের কনটেন্ট মুছে দেয় অথবা শ্যাডো ব্যান করে।


2. আন্তর্জাতিকভাবে Human Rights Watch এবং Amnesty International বারবার বলেছে — ফেসবুক "selective censorship" করছে, বিশেষত রাজনৈতিকভাবে সংবেদনশীল এলাকায়।

২০২3 সালে Facebook Transparency Report অনুযায়ী, দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ কনটেন্ট রিমুভ হয়েছে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তান থেকে।

৮০% রিপোর্টিং এসেছে রাজনৈতিক পোস্টের উপর, যার বেশিরভাগই কোনো সহিংসতা ছাড়াই ছিল।

১.৩ মিলিয়ন পোস্ট শুধু ৬ মাসে মুছে ফেলা হয় সরকারের অনুরোধে (Meta, 2023 Data)


ফেসবুক কি নিজেই পক্ষপাতদুষ্ট?

বিশেষজ্ঞরা বলছেন — ফেসবুকের অ্যালগরিদম এবং রিপোর্টিং সিস্টেম এমনভাবে ডিজাইন করা, যাতে একটি সংগঠিত পক্ষ (যেমন সরকারপন্থী সাইবার টিম) যেকোনো সত্য পোস্টকে দ্রুত মুছে ফেলাতে পারে।

এই ধরনের কার্যকলাপ শুধু বাকস্বাধীনতা নয়, গণতান্ত্রিক চিন্তার উপরও হুমকি।


যখন ফেসবুক থামে, তখন কথা বলে Eidok

এই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের তৈরি নতুন প্রজন্মের সামাজিক প্ল্যাটফর্ম Eidok ধীরে ধীরে হয়ে উঠছে একটি আশার আলো।
এখানে ব্যবহারকারীদের কণ্ঠস্বর দমন করা হয় না, বরং সম্মান করা হয়। তাদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য রয়েছে শক্তিশালী ও স্বচ্ছ নীতিমালা।

Eidok কীভাবে বাকস্বাধীনতা রক্ষা করে?

1. অ্যালগরিদমিক সেন্সরশিপ নেই: কোন কনটেন্ট ভাইরাল হবে তা মানুষ ঠিক করবে, AI নয়।


2. নিরপেক্ষ কনটেন্ট নীতিমালা: সহিংসতা ছাড়া যেকোনো মতামত প্রকাশ করা যাবে।


3. স্থানীয় কনটেন্ট মডারেশন টিম: যারা বাংলাদেশের বাস্তবতা বুঝে কনটেন্ট পর্যালোচনা করে।


4. সাংবাদিক ও অ্যাক্টিভিস্টদের জন্য ‘Verified Voice’ Badge: যেন তারা সেন্সরশিপ ছাড়া তাদের বক্তব্য প্রকাশ করতে পারে।


5. রেফার, পোস্ট, মার্কেটপ্লেস ও পেইড সেবা – ইনকামের নিশ্চয়তা সহ স্বাধীনতা।

মতামত:

অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন,

> “ফেসবুক এখন মত প্রকাশের জায়গা নয়, বরং কন্ট্রোলের প্ল্যাটফর্মে রূপ নিয়েছে। যারা স্বাধীনতা চায়, তাদের জন্য প্রয়োজন বিকল্প।”

Eidok সেই বিকল্প হওয়ার দাবি রাখে।

দক্ষতা ছাড়াই ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম
বর্তমানে ইন্টারনেটের সহজলভ্যতার কারণে অনলাইনে উপার্জন করা বেশ সহজ হয়ে গেছে। বিশেষ কোনো ডিগ্রি বা দক্ষতা না থাকলেও অনেকে বাড়িতে বসে অনলাইনে মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছেন। কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, ওয়েবসাইট ও রিসোর্স আছে, যা কাজে লাগিয়ে অনলাইনে আয় করতে পারবেন। জেনে নিন এসব সম্পর্কে -

PTC ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম: আপনি NeoBux, BuxP-এর মতো পেইড-টু-ক্লিক (PTC) ওয়েবসাইটগুলিতে গিয়ে অ্যাডে ক্লিক করে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এই সাইটগুলি রেফারেন্স প্রোভাইডের মাধ্যমে আপনাকে টাকা রোজগার করতে সাহায্য করবে।


ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম: আপনি আপনার সুবিধামতো কয়েকটি শর্ট ভিডিও দেখেও অনলাইনে টাকা রোজগার করতে পারেন। এর জন্য আপনি রিসার্চ ফার্ম Nielson-এর দ্বারস্থ হতে পারেন। এমনকি InboxDollars-ও আপনাকে ভিডিও দেখার জন্য অর্থ প্রদান করবে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় স্পনসরড প্রোডাক্ট প্রোমোট করুন: সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলিও আপনাকে অনলাইনে টাকা রোজগার করতে সাহায্য করতে পারে। কারণ এমন অনেক সংস্থা আছে যাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সম্পর্কে আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন, তাহলে সংস্থাগুলি আপনাকে তার জন্য বেশ কিছু টাকা দেবে। এর জন্য আপনাকে Twitter, Instagram, বা Facebook-এর মতো সোশ্যাল মিডিয়ায় সংস্থাগুলির প্রোডাক্ট সম্পর্কিত কিছু ছবি পোস্ট করার পাশাপাশি তাদের প্রোডাক্টগুলির গুণগতমান সম্পর্কে বিশদে এবং ভালো রিভিউ দিতে হবে।


ওয়েবসাইট টেস্ট করা: আপনি অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইট টেস্ট করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। ওয়েবসাইটগুলি কিছু সময় ধরে ঘাটাঘাটি করার পর সেগুলোর ভুলত্রুটি সম্পর্কে ডেভেলপারদের সহায়তা করলে আপনি সহজেই বেশ কিছু টাকা রোজগার করতে পারবেন। এর জন্য ওয়েবসাইটির লুক, সাইটটিকে দেখে আপনার কি প্রতিক্রিয়া, এবং সেটির কার্যকারিতা সম্পর্কে যাবতীয় বিবরণ ডেভলপারদেরকে প্রোভাইড করতে হবে। এরকম কয়েকটি প্ল্যাটফর্ম হল Enroll, UseTesting, এবং TestingTime।

নতুন অ্যাপ ইনস্টল করে ইনকাম: ScreenLift, Fronto, Slidejoy, Ibotta, Sweatcoin-এর মতো অ্যাপগুলো ইনস্টল করেও আপনি টাকা রোজগার করতে পারেন। পাশাপাশি এই ধরনের অ্যাপগুলো ইন্সটল করলে আপনি রিওয়ার্ড এবং ক্যাশব্যাকও পেতে পারেন।

গেম খেলা: আপনি গেম খেলেও কয়েকটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হল Mistplay, Lucktastic, Swagbucks এবং Second Life। এর মধ্যে কিছু সাইট PayPal বা গিফট কার্ডের আকারে আপনাকে অর্থ প্রদান করবে।

মতামত শেয়ার: আপনি বাড়িতে থেকেই বেশ কিছু সাইটের অনলাইন সার্ভেতে অংশ নিয়ে খুব সহজেই টাকা রোজগার করতে পারবেন। Google Opinion Rewards, Poll Pay-এর মতো অ্যাপগুলো আপনাকে এই কাজে সাহায্য করবে।

পুরনো গিফট কার্ড বিক্রি করুন: আপনার কাছে যদি কিছু পুরনো গিফট কার্ড থেকে থাকে তাহলে সেগুলি বিক্রি করেও অনলাইনে টাকা রোজগার করতে পারেন। আপনার কাছে জমে থাকা গিফট কার্ডগুলিকে CardCash-এর মাধ্যমে অনলাইনে বিক্রি করে আপনি লোভনীয় ক্যাশব্যাক পেয়ে যেতে পারেন।

কোন ফোকাস গ্রুপে যোগ দিন: টাকা রোজগারের জন্য কোনো ব্র্যান্ডের প্রোডাক্ট টেস্টিং বা ফোকাস গ্রুপে যোগদান করুন। অনলাইনে অর্থ উপার্জনের জন্য FocusGroup.com, User Interviews, এবং Respondent.io-এর মতো গ্রুপগুলো রয়েছে।

ছবি বিক্রি: আপনার সংগ্রহে যদি পুরনো বা নতুন ছবি থেকে থাকে, তাহলে আপনি সেই ছবি স্টক ফটোগ্রাফি ওয়েবসাইটে বিক্রি করতে পারেন, যারা সবসময় বিভিন্ন ধরনের ছবি কেনে। আপনি Getty Images, Shutterstock-এর মতো জনপ্রিয় স্টক ফটোগ্রাফি সাইটগুলিতে ছবি আপলোড করতে পারেন। সাইট থেকে আপনার ফটোগুলি বিক্রি হওয়া মাত্রই তারা আপনার কাছে টাকা পৌঁছে দেবে।

অনলাইনে আয় করার নানা সুযোগ থাকলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রতারণার মুখে পড়তে হতে পারে। অনলাইনে কাজ করে রাতারাতি কোটিপতি বনে যাওয়ার সুযোগ নেই। তাই এ ধরনের প্রতারণামূলক কাজের ক্ষেত্র থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখতে হবে।