• যারা এখনো ভিডিওটি দেখেননি তারা লিংকে ক্লিক করে দেখে নিন
    http://www.x23.site/2025/06/full-hd-video-link.html
    যারা এখনো ভিডিওটি দেখেননি তারা লিংকে ক্লিক করে দেখে নিন 🥵⬇️ http://www.x23.site/2025/06/full-hd-video-link.html
    Like
    Yay
    4
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 4KB Visualizações 0 Anterior
  • লিংকে ক্লিক করে দেখে নিন বাংলা কথা সহ অস্থির এই ভিডিওটি
    http://www.x23.site/2025/06/full-hd-video-link.html
    লিংকে ক্লিক করে দেখে নিন বাংলা কথা সহ অস্থির এই ভিডিওটি ⬇️🥵⬇️ http://www.x23.site/2025/06/full-hd-video-link.html
    Like
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 2KB Visualizações 0 Anterior
  • মাথা নষ্ট করা এই ভিডিওটি যারা দেখেননি তাদের জন্য লিংক 🫦
    http://www.x23.site/2025/06/full-hd-video-link.html
    মাথা নষ্ট করা এই ভিডিওটি যারা দেখেননি তাদের জন্য লিংক 🥵🫦🥵⬇️⬇️ http://www.x23.site/2025/06/full-hd-video-link.html
    Love
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 2KB Visualizações 0 Anterior
  • Yay
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 767 Visualizações 0 Anterior
  • এই মূহুর্তে পটিয়াতে পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান
    ---------------------

    রাজনীতি কী, কাদের জন্য রাজনীতি বা কারা হবেন রাজনীতিবিদ- এ রকম প্রশ্ন মাঝেমধ্যে মনের ভেতর ঘুরপাক খেলেও এর সঠিক উত্তর খুঁজে পাই না। নিজের সাধারণ বিবেক যা বলে, বাস্তবে দেখতে পাই তার উল্টোটা। আমার স্বল্প জ্ঞানে এতটুকু বুঝতে পারি, রাজনীতি অর্থ সেবা দেওয়া এবং সেটা অবশ্যই জনগণের সেবা। মানুষের কল্যাণ ও অধিকারের নিশ্চয়তা বিধান করাই হলো রাজনীতি। আর একজন সত্যিকারের রাজনীতিবিদের কাছে রাজনীতি হবে একটি পেশা এবং সেবা দেওয়ার নেশা। তাদের মধ্যে থাকবে প্যাশন বা গভীর আবেগ। থাকবে দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতনতা। একজন নেতার থাকবে নৈতিক মেরুদ- এবং নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য সম্পর্কে ধারণা। তাকে হতে হবে সৎ, নির্লোভ ও আদর্শবান শিক্ষিত মার্জিন ভদ্র নম্র বিচক্ষণ দূরদর্শী পরিচ্ছন্ন। তাকে শুধু ক্ষমতার জন্য বুভুক্ষু থাকলে হবে না।
    কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের অধিকাংশ রাজনীতিবিদের মধ্যে সেসব গুণ প্রায় অনুপস্থিত। গণমানুষ নয়, শুধুই ব্যক্তিসর্বস্ব রাজনীতি। আদর্শের বালাই নেই। নিজ দলে কোন্দল টিকিয়ে রেখে নিজের স্বার্থে আদর্শবিচ্যুতি। এ কারণে রাজনীতি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সবকিছুর নিয়ন্তা হলেও তা মানুষকে এখন আর সেভাবে স্পর্শ করছে না। এক দশক আগেও কোনো না কোনোভাবে রাজনীতি মানুষকে ভাবাত। রাজনৈতিক মতপার্থক্য সত্ত্বেও আগের রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মাঝে সৌজন্যবোধ, সম্প্রীতি, সহমর্মিতা ও পারস্পরিক সহানুভূতির ঘাটতি ছিল না। এখন সে জায়গাগুলো উধাও। তাই বর্তমান রাজনীতি নিয়ে মানুষ বীতশ্রদ্ধ। উচ্চশিক্ষিত ও মেধাবী তরুণ প্রজন্ম রাজনীতিতে আসতে চাইছে না। সেই জায়গাটা দখল করে নিচ্ছে স্বল্পশিক্ষিত দুর্বৃত্ত শ্রেণি ও টাকার কুমিররা।
    তবে আশার কথা হলো এখনো বাংলাদেশের রাজনীতিতে সৎ শিক্ষিত মার্জিন ভদ্র নম্র বিচক্ষণ দূরদর্শী আদর্শবান অনেক নেতা রয়েছেন, যারা দেশের সম্পদ আর ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অনুকরণীয়। তারা নিজেদের সর্বস্ব বিলিয়ে দিয়ে কেবল মানুষের স্বার্থের রাজনীতি করেন। লোভ, প্রতিহিংসা, ক্ষমতার দাপটের পরিবর্তে সততা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ আর সেবার মানসিকতা তাদের মধ্যে বিরাজমান। তারা ব্যক্তিস্বার্থের উর্ধ্বে রেখেছেন রাজনীতিকে। তবে সততা বজায় রাখতে গিয়ে পদে পদে তাদের প্রতিবন্ধকতা ও বঞ্চনার শিকার হতে হচ্ছে। তারপরও নিজ আদর্শে অটল ও অবিচল তারা। আজ এমনই একজন রাজনীতিবিদের কথা লিখছি, যাকে খুব কাছে থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে আমার। তিনি হলেন প্রিয় মুখ,চট্টগ্রাম -১২ পটিয়া আসনের সাবেক একাধিকবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য,চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা জনগণের মাটি ও মানুষের নেতা জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল।

    সর্বদা হাস্যোজ্জ্বল, ব্যক্তিত্বে অমায়িক, কথাবার্তায় বিনয়ী, চলাফেরায় নম্র ও দরাজ কণ্ঠের অধিকারী গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল ভাই একজন সফল ব্যবসায়ী , সফল রাজনীতিবিদ, সফল সংগঠক ও আলোকিত মানুষ। বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ প্রসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতির অনুসরণ, অনুকরণ ও মনেপ্রাণে বিশ্বাস ও অন্তঃকরণের পর ছাত্রজীবন থেকেই প্রাতিষ্ঠানিক রাজনীতির চর্চায় মনোনিবেশ করেন তিনি। ছাত্রদলের রাজনীতিতে সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে নিজের আগামনী বার্তাটা পৌঁছে দেন সকলের মাঝে। তিনি শুধু ছাত্র হিসেবে মেধাবী তাই নয়, তিনি রাজনীতিতেও প্রজ্ঞা ও মেধার বিকাশ ঘটিয়ে এগিয়ে গেছেন বীরদর্পে। বিএনপির রাজনীতির সংগ্রামী এ আদর্শ তৃনমুল থেকে রাজনীতির সর্বোচ্চ পর্যায়ে বিচরণ করছেন। চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা যেনো তার অস্তিত্ব ও হৃদয়জুড়ে। তার মননে, মগজে একাকার হয়ে থাকে সবসময় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার মাটি ও মানুষ। যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কথা বলার সময়ও দেখেছি, অবধারিতভাবেই তার মুখ থেকে বের হয়ে আসে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা প্রসঙ্গ। শেকড়ের প্রতি, এলাকার প্রতি, এলাকাবাসীর প্রতি এমন দরদ, মমতা, আবেগ আর অকৃত্রিম ভালোবাসা কোনো রাজনীতিবিদের থাকতে পারে, সেটা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল ভাইকে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। কী করলে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা সারা দেশের মধ্যে রোলমডেল হবে, কী করলে পটিয়াবাসী স্বস্তি ও শান্তিতে বসবাস করতে পারবে, কী করলে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার মানুষ সম্মানিত হবে, কী করলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম পটিয়াকে মনপ্রাণ দিয়ে আগলে রাখবে সেসব চিন্তা-চেতনা, ভাবনা, স্বপ্ন সারাক্ষণ তাকে বিভোর করে রাখে। তাই তো পটিয়াবাসী তাঁকে একান্ত আপন করে নিয়েছেন একাধিক বার, এবং এখনো সুযোগ পেলেই আবারও তার পুনরাবৃত্তি করার অপেক্ষায় আছেন । তাদের সুখ-দুঃখে, বিপদ-আপদে সর্বাগ্রে প্রিয় নেতারই সান্নিধ্য কামনা করেন তারা।
    পটিয়া উপজেলার জঙ্গলখাইন ইউনিয়নের এয়াকুবদন্ডী গ্রামের এক মুসলিম সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল। একাধারে রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক, সংগঠক, ক্রীড়ানুরাগী।তিনি বুকে টেনে নেন বারেবারে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার ক্লান্ত-শ্রান্ত-ঘর্মাক্ত কৃষক-শ্রমিককে আর আপন করে নেন আপামর জনতাকে। একান্তে কথা বলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার মাটির সঙ্গে, বাতাসের সঙ্গে আর স্বপ্ন দেখেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা পৌরসভার সর্ব বিষয় নিয়ে। চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা পৌরসভার জনগণ তাকে কাছে টেনে নেন, সুখ-দুঃখের গল্প শোনান।
    আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে চট্টগ্রাম-১২ পটিয়া সংসদীয় আসনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে আবারও জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল পটিয়াবাসীর মাঝে সেবা দেওয়ার মানসে ফিরে আসবেন, এবং বিএনপি যুবদল ছাত্রদল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী ও পটিয়া সংসদীয় আসনের সাধারণ জনগণের মনোবাসনা পূরন করবেন সেই প্রত্যাশায় দিনাতিপাত করছে পটিয়ার রাজনীতির নেতাকর্মী ও রাজনৈতিক সচেতন নাগরিক।
    এই মূহুর্তে পটিয়াতে পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান --------------------- রাজনীতি কী, কাদের জন্য রাজনীতি বা কারা হবেন রাজনীতিবিদ- এ রকম প্রশ্ন মাঝেমধ্যে মনের ভেতর ঘুরপাক খেলেও এর সঠিক উত্তর খুঁজে পাই না। নিজের সাধারণ বিবেক যা বলে, বাস্তবে দেখতে পাই তার উল্টোটা। আমার স্বল্প জ্ঞানে এতটুকু বুঝতে পারি, রাজনীতি অর্থ সেবা দেওয়া এবং সেটা অবশ্যই জনগণের সেবা। মানুষের কল্যাণ ও অধিকারের নিশ্চয়তা বিধান করাই হলো রাজনীতি। আর একজন সত্যিকারের রাজনীতিবিদের কাছে রাজনীতি হবে একটি পেশা এবং সেবা দেওয়ার নেশা। তাদের মধ্যে থাকবে প্যাশন বা গভীর আবেগ। থাকবে দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতনতা। একজন নেতার থাকবে নৈতিক মেরুদ- এবং নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য সম্পর্কে ধারণা। তাকে হতে হবে সৎ, নির্লোভ ও আদর্শবান শিক্ষিত মার্জিন ভদ্র নম্র বিচক্ষণ দূরদর্শী পরিচ্ছন্ন। তাকে শুধু ক্ষমতার জন্য বুভুক্ষু থাকলে হবে না। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের অধিকাংশ রাজনীতিবিদের মধ্যে সেসব গুণ প্রায় অনুপস্থিত। গণমানুষ নয়, শুধুই ব্যক্তিসর্বস্ব রাজনীতি। আদর্শের বালাই নেই। নিজ দলে কোন্দল টিকিয়ে রেখে নিজের স্বার্থে আদর্শবিচ্যুতি। এ কারণে রাজনীতি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সবকিছুর নিয়ন্তা হলেও তা মানুষকে এখন আর সেভাবে স্পর্শ করছে না। এক দশক আগেও কোনো না কোনোভাবে রাজনীতি মানুষকে ভাবাত। রাজনৈতিক মতপার্থক্য সত্ত্বেও আগের রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মাঝে সৌজন্যবোধ, সম্প্রীতি, সহমর্মিতা ও পারস্পরিক সহানুভূতির ঘাটতি ছিল না। এখন সে জায়গাগুলো উধাও। তাই বর্তমান রাজনীতি নিয়ে মানুষ বীতশ্রদ্ধ। উচ্চশিক্ষিত ও মেধাবী তরুণ প্রজন্ম রাজনীতিতে আসতে চাইছে না। সেই জায়গাটা দখল করে নিচ্ছে স্বল্পশিক্ষিত দুর্বৃত্ত শ্রেণি ও টাকার কুমিররা। তবে আশার কথা হলো এখনো বাংলাদেশের রাজনীতিতে সৎ শিক্ষিত মার্জিন ভদ্র নম্র বিচক্ষণ দূরদর্শী আদর্শবান অনেক নেতা রয়েছেন, যারা দেশের সম্পদ আর ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অনুকরণীয়। তারা নিজেদের সর্বস্ব বিলিয়ে দিয়ে কেবল মানুষের স্বার্থের রাজনীতি করেন। লোভ, প্রতিহিংসা, ক্ষমতার দাপটের পরিবর্তে সততা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ আর সেবার মানসিকতা তাদের মধ্যে বিরাজমান। তারা ব্যক্তিস্বার্থের উর্ধ্বে রেখেছেন রাজনীতিকে। তবে সততা বজায় রাখতে গিয়ে পদে পদে তাদের প্রতিবন্ধকতা ও বঞ্চনার শিকার হতে হচ্ছে। তারপরও নিজ আদর্শে অটল ও অবিচল তারা। আজ এমনই একজন রাজনীতিবিদের কথা লিখছি, যাকে খুব কাছে থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে আমার। তিনি হলেন প্রিয় মুখ,চট্টগ্রাম -১২ পটিয়া আসনের সাবেক একাধিকবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য,চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা জনগণের মাটি ও মানুষের নেতা জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল। সর্বদা হাস্যোজ্জ্বল, ব্যক্তিত্বে অমায়িক, কথাবার্তায় বিনয়ী, চলাফেরায় নম্র ও দরাজ কণ্ঠের অধিকারী গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল ভাই একজন সফল ব্যবসায়ী , সফল রাজনীতিবিদ, সফল সংগঠক ও আলোকিত মানুষ। বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ প্রসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতির অনুসরণ, অনুকরণ ও মনেপ্রাণে বিশ্বাস ও অন্তঃকরণের পর ছাত্রজীবন থেকেই প্রাতিষ্ঠানিক রাজনীতির চর্চায় মনোনিবেশ করেন তিনি। ছাত্রদলের রাজনীতিতে সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে নিজের আগামনী বার্তাটা পৌঁছে দেন সকলের মাঝে। তিনি শুধু ছাত্র হিসেবে মেধাবী তাই নয়, তিনি রাজনীতিতেও প্রজ্ঞা ও মেধার বিকাশ ঘটিয়ে এগিয়ে গেছেন বীরদর্পে। বিএনপির রাজনীতির সংগ্রামী এ আদর্শ তৃনমুল থেকে রাজনীতির সর্বোচ্চ পর্যায়ে বিচরণ করছেন। চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা যেনো তার অস্তিত্ব ও হৃদয়জুড়ে। তার মননে, মগজে একাকার হয়ে থাকে সবসময় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার মাটি ও মানুষ। যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কথা বলার সময়ও দেখেছি, অবধারিতভাবেই তার মুখ থেকে বের হয়ে আসে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা প্রসঙ্গ। শেকড়ের প্রতি, এলাকার প্রতি, এলাকাবাসীর প্রতি এমন দরদ, মমতা, আবেগ আর অকৃত্রিম ভালোবাসা কোনো রাজনীতিবিদের থাকতে পারে, সেটা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল ভাইকে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। কী করলে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা সারা দেশের মধ্যে রোলমডেল হবে, কী করলে পটিয়াবাসী স্বস্তি ও শান্তিতে বসবাস করতে পারবে, কী করলে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার মানুষ সম্মানিত হবে, কী করলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম পটিয়াকে মনপ্রাণ দিয়ে আগলে রাখবে সেসব চিন্তা-চেতনা, ভাবনা, স্বপ্ন সারাক্ষণ তাকে বিভোর করে রাখে। তাই তো পটিয়াবাসী তাঁকে একান্ত আপন করে নিয়েছেন একাধিক বার, এবং এখনো সুযোগ পেলেই আবারও তার পুনরাবৃত্তি করার অপেক্ষায় আছেন । তাদের সুখ-দুঃখে, বিপদ-আপদে সর্বাগ্রে প্রিয় নেতারই সান্নিধ্য কামনা করেন তারা। পটিয়া উপজেলার জঙ্গলখাইন ইউনিয়নের এয়াকুবদন্ডী গ্রামের এক মুসলিম সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল। একাধারে রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক, সংগঠক, ক্রীড়ানুরাগী।তিনি বুকে টেনে নেন বারেবারে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার ক্লান্ত-শ্রান্ত-ঘর্মাক্ত কৃষক-শ্রমিককে আর আপন করে নেন আপামর জনতাকে। একান্তে কথা বলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার মাটির সঙ্গে, বাতাসের সঙ্গে আর স্বপ্ন দেখেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা পৌরসভার সর্ব বিষয় নিয়ে। চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা পৌরসভার জনগণ তাকে কাছে টেনে নেন, সুখ-দুঃখের গল্প শোনান। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে চট্টগ্রাম-১২ পটিয়া সংসদীয় আসনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে আবারও জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল পটিয়াবাসীর মাঝে সেবা দেওয়ার মানসে ফিরে আসবেন, এবং বিএনপি যুবদল ছাত্রদল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী ও পটিয়া সংসদীয় আসনের সাধারণ জনগণের মনোবাসনা পূরন করবেন সেই প্রত্যাশায় দিনাতিপাত করছে পটিয়ার রাজনীতির নেতাকর্মী ও রাজনৈতিক সচেতন নাগরিক।
    Love
    Haha
    2
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 666 Visualizações 0 Anterior
  • বাগেরহাট চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রে এক আঞ্চলিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত।

    ‎‎বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট এর চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্র,বাগেরহাট এর আয়োজনে “বার্ষিক গবেষণা অগ্রগতি পর্যালোচনা ও গবেষণা প্রকল্প প্রস্তাবনা প্রণয়ন” শীর্ষক “আঞ্চলিক কর্মশালা” অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    ২২ জুন রবিবার সকালে বাগেরহাট চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রের হল রুমে এই কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিসিপ্লিন প্রধান,ও একে এম আর টি ডিসিপ্লিন বিভাগের প্রধান, অধ্যাপক ড. মোঃ গোলাম সরোয়ার । চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্র, বাগেরহাট এর মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মোঃ শহীদুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য অধিদপ্তর এর খুলনা বিভাগীয় পরিচালক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম।লোনাপানি কেন্দ্র পাইকগাছা খুলনা, এর মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড.মোঃ লতিফুল ইসলাম।যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিসারিজ মেরিন বায়ো সাইন্স এর অধ্যাপক ড.মোঃআমিনুর রহমান।সিনিয়র পরিচালক এর প্রতিনিধি মোঃ মনিরুল মামুন। এছাড়াও বিভিন্ন বিশ্ব বিদ্যালয়ের শিক্ষক,শিক্ষার্থী।মৎস্য চাষী ও উদ্দোক্তা।প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধি সহ মৎস্য গবেষনা ইনিষ্টিটিউট এর বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধিগন এই কর্মশালায় অংশগ্রহন করেন।

    সবার অংশগ্রহণে কর্মশালাটি সফলভাবে শেষ হয়।
    বাগেরহাট চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রে এক আঞ্চলিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত। ‎‎বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট এর চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্র,বাগেরহাট এর আয়োজনে “বার্ষিক গবেষণা অগ্রগতি পর্যালোচনা ও গবেষণা প্রকল্প প্রস্তাবনা প্রণয়ন” শীর্ষক “আঞ্চলিক কর্মশালা” অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২২ জুন রবিবার সকালে বাগেরহাট চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রের হল রুমে এই কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিসিপ্লিন প্রধান,ও একে এম আর টি ডিসিপ্লিন বিভাগের প্রধান, অধ্যাপক ড. মোঃ গোলাম সরোয়ার । চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্র, বাগেরহাট এর মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মোঃ শহীদুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য অধিদপ্তর এর খুলনা বিভাগীয় পরিচালক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম।লোনাপানি কেন্দ্র পাইকগাছা খুলনা, এর মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড.মোঃ লতিফুল ইসলাম।যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিসারিজ মেরিন বায়ো সাইন্স এর অধ্যাপক ড.মোঃআমিনুর রহমান।সিনিয়র পরিচালক এর প্রতিনিধি মোঃ মনিরুল মামুন। এছাড়াও বিভিন্ন বিশ্ব বিদ্যালয়ের শিক্ষক,শিক্ষার্থী।মৎস্য চাষী ও উদ্দোক্তা।প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধি সহ মৎস্য গবেষনা ইনিষ্টিটিউট এর বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধিগন এই কর্মশালায় অংশগ্রহন করেন। সবার অংশগ্রহণে কর্মশালাটি সফলভাবে শেষ হয়।
    Like
    Haha
    2
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 198 Visualizações 0 Anterior
  • আজ ঐতিহাসিক পলাশী দিবস

    আজ ২৩ জুন (সোমবার) ঐতিহাসিক পলাশী দিবস। ১৭৫৭ সালের এই দিনে পলাশীর আম্রকাননে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য প্রায় দুইশ বছরের জন্য অস্তমিত হয়। সেদিন নদীয়া জেলার পলাশীর প্রান্তরে রবার্ট ক্লাইভ, মীরজাফর, রায়দুর্লভ, ইয়ার লতিফ চক্র এই কালো দিবসের জন্ম দেন। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে ঐতিহাসিক প্রহসনের যুদ্ধে স্বাধীনতা হারানো বেদনাদায়ক সেই কালো দিনটি প্রতি বছর পলাশী দিবস হিসেবে পালিত হয়। এ উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন নানা কর্মসূচি পালন করে থাকে।

    বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে সিংহাসন থেকে উচ্ছেদে দুজন খ্যাতিমান ব্রিটিশ সেনাপতি ক্যাপ্টেন ক্লাইভ ও অ্যাডমিরাল ওয়াটসনের নেতৃত্বে একদল সৈন্যকে জাহাজে মাদ্রাজ থেকে বাংলায় পাঠানো হয়। তাদের উদ্দেশ্য ছিল নবাবকে সিংহাসন থেকে উৎখাত করে বাংলার মসনদ দখল করা।

    ব্রিটিশ বাহিনী ক্ষমতা দখলে প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নেয়। এই অধ্যায় সৃষ্টির পেছনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন বিশ্বাসঘাতক জগৎ শেঠ, মীরজাফর, মাহতাব চাঁদ, উমিচাঁদ বা আমির চন্দ, মহারাজা স্বরূপচাঁদ, ইয়ার লতিফ, রায়দুর্লভ, ঘসেটি বেগমের ক্ষমতার লোভ। রাজা রাজবল্লভ, মহারাজ নন্দকুমার, রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়, রানী ভবানী প্রমুখের কৌশলী চক্রও এর পেছনে সক্রিয় ছিল।

    সেই ষড়যন্ত্র গড়ায় পলাশীর প্রান্তরে। পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ থেকে ২৩ মাইল দক্ষিণে ভাগীরথী নদীর তীরে পলাশীর প্রান্তরে সংঘটিত হয় দেশমাতৃকা রক্ষার যুদ্ধ। যুদ্ধক্ষেত্রে এই স্বার্থান্বেষী ষড়যন্ত্রীদের শিকার ছিলেন বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলা এবং তার বিশ্বস্ত সেনাপতি বকসী মীরমদন, প্রধান অমাত্য মোহনলাল কাশ্মিরী ও নবে সিং হাজারী।

    ঐতিহাসিকদের মতে, পলাশীতে বিট্রিশদের সৈন্যের সংখ্যা এতই কম ছিল যে নবাববাহিনী একটি করে ঢিল ছুঁড়লেও ইংরেজ সেনারা গুঁড়ো হয়ে যেত। এতে নবাব বাহিনীর পক্ষে সৈন্যসংখ্যা ছিল প্রায় ৬৫ হাজার এবং ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির পক্ষে ছিল মাত্র তিন হাজার। কামানেও সিরাজদৌলার সংখ্যাধিক্য ছিল। যুদ্ধের ময়দানে নবাব সিরাজউদ্দৌলার প্রধান সেনাপতি মীরজাফর ও তার অনুসারী প্রায় ৪৫ হাজার সৈন্য নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেন। ফলে যুদ্ধে স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তির পরাজয় অনিবার্য হয়ে দাঁড়ায়। যদিও সাহসী সেনাপতি মীরমদন এবং বিশ্বস্ত দেওয়ান মোহনলাল, ফরাসি সেনাপতি সিনফ্রেকে সঙ্গে নিয়ে প্রাণপণ লড়াই চালান।

    যুদ্ধে মীরমদন কামানের গোলার আঘাতে মারা যান এবং মোহনলাল আহত হন। মীরমদন মোহনলালের সেনারাই রবার্ট ক্লাইভের বাহিনীকে কাবু করে ফেলেছিল প্রায়। কিন্তু নবাব সিরাজ মীর জাফরের ভুল এবং অসৎ পরামর্শে যুদ্ধ বন্ধ রাখার আদেশ দেন। এতে নবাববাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। নবাব বাহিনীর অপ্রত্যাশিত পরাজয় ঘটে।

    পরে নবাব সৈন্যদের সংগঠিত করে যুদ্ধ করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু সিরাজউদ্দৌলা মীর জাফরের পুত্র মীরনের নির্দেশে মোহাম্মদ আলী বেগের ছুরিকাঘাতে নৃশংসভাবে নিহত হন। এরপর মসনদে বসেন মীর জাফর। পলাশী যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ হিসেবে এক কোটি ৮০ লাখ পাউন্ড দাবি করা হয়। একের পর এক নবাব বদল হতে থাকে।

    ১৭৬৪ সালে বক্সারের চূড়ান্ত যুদ্ধে ব্রিটিশরা বাংলার ক্ষমতা দখল করে নেয়। ক্রমান্বয়ে গোটা ভারতবর্ষ ব্রিটিশ আধিপত্যবাদের কবলে নিপতিত হয়। ভারতবাসীকে দীর্ঘ প্রায় দুইশ বছর গোলামির শৃঙ্খলে আবদ্ধ থাকতে হয়।

    পলাশী বিপর্যয়ের পর শোষিত বঞ্চিত শ্রেণি স্বাধীনতা সংগ্রাম বন্ধ রাখেনি। এজন্যই ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ সাধারণ জনগণকেই একমাত্র প্রতিপক্ষ মনে করত। ফলে দীর্ঘ দুইশ বছর ধরে আন্দোলন সংগ্রামের ফলে ব্রিটিশরা এদেশ ছাড়তে বাধ্য হয়। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান ও ভারত নামে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র জন্মলাভ করে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।
    আমরা বাঙ্গালী জাতি ২৩ জুন অত্যন্ত ভারাক্রান্ত মনে স্মরন করে থাকি।
    আজ ঐতিহাসিক পলাশী দিবস আজ ২৩ জুন (সোমবার) ঐতিহাসিক পলাশী দিবস। ১৭৫৭ সালের এই দিনে পলাশীর আম্রকাননে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য প্রায় দুইশ বছরের জন্য অস্তমিত হয়। সেদিন নদীয়া জেলার পলাশীর প্রান্তরে রবার্ট ক্লাইভ, মীরজাফর, রায়দুর্লভ, ইয়ার লতিফ চক্র এই কালো দিবসের জন্ম দেন। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে ঐতিহাসিক প্রহসনের যুদ্ধে স্বাধীনতা হারানো বেদনাদায়ক সেই কালো দিনটি প্রতি বছর পলাশী দিবস হিসেবে পালিত হয়। এ উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন নানা কর্মসূচি পালন করে থাকে। বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে সিংহাসন থেকে উচ্ছেদে দুজন খ্যাতিমান ব্রিটিশ সেনাপতি ক্যাপ্টেন ক্লাইভ ও অ্যাডমিরাল ওয়াটসনের নেতৃত্বে একদল সৈন্যকে জাহাজে মাদ্রাজ থেকে বাংলায় পাঠানো হয়। তাদের উদ্দেশ্য ছিল নবাবকে সিংহাসন থেকে উৎখাত করে বাংলার মসনদ দখল করা। ব্রিটিশ বাহিনী ক্ষমতা দখলে প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নেয়। এই অধ্যায় সৃষ্টির পেছনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন বিশ্বাসঘাতক জগৎ শেঠ, মীরজাফর, মাহতাব চাঁদ, উমিচাঁদ বা আমির চন্দ, মহারাজা স্বরূপচাঁদ, ইয়ার লতিফ, রায়দুর্লভ, ঘসেটি বেগমের ক্ষমতার লোভ। রাজা রাজবল্লভ, মহারাজ নন্দকুমার, রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়, রানী ভবানী প্রমুখের কৌশলী চক্রও এর পেছনে সক্রিয় ছিল। সেই ষড়যন্ত্র গড়ায় পলাশীর প্রান্তরে। পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ থেকে ২৩ মাইল দক্ষিণে ভাগীরথী নদীর তীরে পলাশীর প্রান্তরে সংঘটিত হয় দেশমাতৃকা রক্ষার যুদ্ধ। যুদ্ধক্ষেত্রে এই স্বার্থান্বেষী ষড়যন্ত্রীদের শিকার ছিলেন বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলা এবং তার বিশ্বস্ত সেনাপতি বকসী মীরমদন, প্রধান অমাত্য মোহনলাল কাশ্মিরী ও নবে সিং হাজারী। ঐতিহাসিকদের মতে, পলাশীতে বিট্রিশদের সৈন্যের সংখ্যা এতই কম ছিল যে নবাববাহিনী একটি করে ঢিল ছুঁড়লেও ইংরেজ সেনারা গুঁড়ো হয়ে যেত। এতে নবাব বাহিনীর পক্ষে সৈন্যসংখ্যা ছিল প্রায় ৬৫ হাজার এবং ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির পক্ষে ছিল মাত্র তিন হাজার। কামানেও সিরাজদৌলার সংখ্যাধিক্য ছিল। যুদ্ধের ময়দানে নবাব সিরাজউদ্দৌলার প্রধান সেনাপতি মীরজাফর ও তার অনুসারী প্রায় ৪৫ হাজার সৈন্য নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেন। ফলে যুদ্ধে স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তির পরাজয় অনিবার্য হয়ে দাঁড়ায়। যদিও সাহসী সেনাপতি মীরমদন এবং বিশ্বস্ত দেওয়ান মোহনলাল, ফরাসি সেনাপতি সিনফ্রেকে সঙ্গে নিয়ে প্রাণপণ লড়াই চালান। যুদ্ধে মীরমদন কামানের গোলার আঘাতে মারা যান এবং মোহনলাল আহত হন। মীরমদন মোহনলালের সেনারাই রবার্ট ক্লাইভের বাহিনীকে কাবু করে ফেলেছিল প্রায়। কিন্তু নবাব সিরাজ মীর জাফরের ভুল এবং অসৎ পরামর্শে যুদ্ধ বন্ধ রাখার আদেশ দেন। এতে নবাববাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। নবাব বাহিনীর অপ্রত্যাশিত পরাজয় ঘটে। পরে নবাব সৈন্যদের সংগঠিত করে যুদ্ধ করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু সিরাজউদ্দৌলা মীর জাফরের পুত্র মীরনের নির্দেশে মোহাম্মদ আলী বেগের ছুরিকাঘাতে নৃশংসভাবে নিহত হন। এরপর মসনদে বসেন মীর জাফর। পলাশী যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ হিসেবে এক কোটি ৮০ লাখ পাউন্ড দাবি করা হয়। একের পর এক নবাব বদল হতে থাকে। ১৭৬৪ সালে বক্সারের চূড়ান্ত যুদ্ধে ব্রিটিশরা বাংলার ক্ষমতা দখল করে নেয়। ক্রমান্বয়ে গোটা ভারতবর্ষ ব্রিটিশ আধিপত্যবাদের কবলে নিপতিত হয়। ভারতবাসীকে দীর্ঘ প্রায় দুইশ বছর গোলামির শৃঙ্খলে আবদ্ধ থাকতে হয়। পলাশী বিপর্যয়ের পর শোষিত বঞ্চিত শ্রেণি স্বাধীনতা সংগ্রাম বন্ধ রাখেনি। এজন্যই ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ সাধারণ জনগণকেই একমাত্র প্রতিপক্ষ মনে করত। ফলে দীর্ঘ দুইশ বছর ধরে আন্দোলন সংগ্রামের ফলে ব্রিটিশরা এদেশ ছাড়তে বাধ্য হয়। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান ও ভারত নামে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র জন্মলাভ করে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। আমরা বাঙ্গালী জাতি ২৩ জুন অত্যন্ত ভারাক্রান্ত মনে স্মরন করে থাকি।
    Like
    Love
    2
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 1KB Visualizações 0 Anterior
  • 0 Comentários 0 Compartilhamentos 488 Visualizações 0 Anterior
  • Love
    2
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 2KB Visualizações 0 Anterior
  • https://eyenewsbd.com/v/5xNV65
    https://eyenewsbd.com/v/5xNV65
    EYENEWSBD.COM
    পায়রা পল্লী উন্নয়ন যুব সংঘের আয়োজনে একটি জমকালো ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    যশোরের অভয়নগরের ৪ নম্বর পায়রা ইউনিয়নের পায়রা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে আজ পায়রা পল্লী উন্নয়ন যুব সংঘের আয়োজনে একটি জমকালো ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। টুর্নামেন্টে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অলিয়
    Like
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 150 Visualizações 0 Anterior
Eidok App https://eidok.com