• মুরাদনগরে দরজা ভে'ঙে নারীকে ধ*র্ষ*ণ করা সেই আ.ওয়ামী নেতা সহ গ্রে-প্তা-র ৫ ..

    #আওয়ামী_নেতা #ধর্ষণ #BMW #Bangladesh
    #মুরাদনগর #কুমিল্লা #আটক_



    #BMW #shortsvideos
    #Bangladesh #shortsvideos

    Ten Unknown Facts About #BMW

    1. Founding and History: BMW, Bayerische Motoren Werke AG, was founded in 1916 in Munich, Germany, initially producing aircraft engines. The company transitioned to motorcycle production in the 1920s and eventually to automobiles in the 1930s.

    2. Iconic Logo: The BMW logo, often referred to as the "roundel," consists of a black ring intersecting with four quadrants of blue and white. It represents the company's origins in aviation, with the blue and white symbolizing a spinning propeller against a clear blue sky.

    3. Innovation in Technology: BMW is renowned for its innovations in automotive technology. It introduced the world's first electric car, the BMW i3, in 2013, and has been a leader in developing advanced driving assistance systems (ADAS) and h
    মুরাদনগরে দরজা ভে'ঙে নারীকে ধ*র্ষ*ণ করা সেই আ.ওয়ামী নেতা সহ গ্রে-প্তা-র ৫ .. #আওয়ামী_নেতা #ধর্ষণ #BMW #Bangladesh #মুরাদনগর #কুমিল্লা #আটক_৫ #BMW #shortsvideos #Bangladesh #shortsvideos 👉Ten Unknown Facts About #BMW 1. Founding and History: BMW, Bayerische Motoren Werke AG, was founded in 1916 in Munich, Germany, initially producing aircraft engines. The company transitioned to motorcycle production in the 1920s and eventually to automobiles in the 1930s. 2. Iconic Logo: The BMW logo, often referred to as the "roundel," consists of a black ring intersecting with four quadrants of blue and white. It represents the company's origins in aviation, with the blue and white symbolizing a spinning propeller against a clear blue sky. 3. Innovation in Technology: BMW is renowned for its innovations in automotive technology. It introduced the world's first electric car, the BMW i3, in 2013, and has been a leader in developing advanced driving assistance systems (ADAS) and h
    Like
    1
    0 Commentaires 0 Parts 1KB Vue 10 0 Aperçu
  • শেখ ফজলল করিম স্মৃতি পাঠাগার সারাবছরই তালাবদ্ধ

    এ কে এম কায়সারুল আলম সোহাগ



    বাংলা সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ কবি-সাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম শেখ ফজলল করিম। যিনি লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার কাকিনায় ১৮৮৩ সালের ১৪ এপ্রিল জন্ম গ্রহণ করেছিলেন । ১৯৩৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর জন্মভিটায়ই ইন্তেকাল করেন তিনি। দীর্ঘ সময় ধরে নানা রচনার জন্য তিনি ‘সাহিত্য বিশারদ’, ‘কাব্যরত্নাকার’ ও ‘নীতি ভূষণ’ উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন।

    ২০০৫ সালে কবি শেখ ফজলুল করিমের স্মৃতি রক্ষার্থে কাকিনা বাজারে একটি দুই তলা ভবনে নির্মিত পাঠাগারটি এখন পরিত্যাক্ত, আবর্জনায় ভরপুর। সেখানে নেই কোন কেয়ারটেকার, নেই পাঠক, রয়েছে বইয়ের সংকট। সারাবছরই থাকে তালাবদ্ধ।


    সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় পাঠাগারটি তালাবদ্ধ, বাহিরের প্লাস্টারও খসে পড়েছে,মুল ফটকের দুই পাশে ও সামনের জায়গা দখল করে বসানো হয়েছে দোকান । আর ফটকটির ভেতরে ও বাইরে আবর্জনার স্তূপ, জঙ্গলে ভরপুর ।

    জানাগেছে, কবির স্মৃতি ধরে রাখতে বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৫ সালে পাঠাগারটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। কিন্তু পরে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের স্থানীয় এক নেতার ‘রোষানলে’ পড়ে পাঠাগারটি। ফলে সেটির দিকে আর কেউ তাকায়নি, দীর্ঘদিন ধরে উদ্যোগের অভাবে পাঠাগারটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে। কবির জন্মভিটায় থাকা স্মৃতিচিহ্নগুলোও যেন হারাতে বসেছে।



    এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, স্থানীয় কয়েকজনের উদ্যোগে বেশ কয়েক বছর আগে কবি স্মৃতি পাঠাগারটি বছরখানেক খোলা ছিল। পরে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা না থাকায় সেটি আবারও বন্ধ হয়ে যায়।

    অভিযোগ রয়েছে, কাকিনা ইউনিয়ন পরিষদের পলাতক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা তাহির তাহু কবি শেখ ফজলল করিম স্মৃতি গণপাঠাগারের সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন। গত প্রায় ১৬ বছরে ওই এলাকার সবকিছুতেই ‘দাদাগিরি’ করতেন তিনি। কিন্তু সভাপতি হয়েও পাঠাগার চালু কিংবা কবির স্মৃতি রক্ষায় নেননি কোনো উদ্যোগ। স্থানীয় ‘নাজির’ পরিবারের সন্তান তাহু পূর্বসূরিদের মতোই কখনো কবি পরিবারকে সহ্য করতেন না। ফলে কবি প্রসঙ্গে তিনি ছিলেন উদাসীন।

    উত্তর বাংলা কলেজের এক শিক্ষার্থী বলেন,কবির স্মৃতি রক্ষার্থে পাঠাগার গড়ে তোলা হলেও কোনদিন পাঠাগারটি খোলা দেখিনি।

    এ বিষয়ে কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকিয়া সুলতানার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।


    প্রসঙ্গত, ১৮৮২ সালের ১৪ এপ্রিল সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহন করেন কবি শেখ ফজলল করিম। মাত্র ১৩ বছর বয়সে পার্শ্ববর্তী বিনবিনা গ্রামের গনি মোহাম্মদ সর্দারের মেয়ে বসিরন নেছা খাতুনের সাথে বিয়ে হয় কবির। ১৮৯৯ সালে ইংরেজি পরীক্ষায় দ্বিতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হন তিনি। তিনি মোট ৫৫টি কাব্যগ্রন্থ লিখেছিলেন। সংরক্ষনের অভাবে যার অনেকগুলোর এখন আর হদিস মিলছে না। বাংলা ১৩২৩ সনে ভারতের নদীয়া সাহিত্য পরিষদ তাকে সাহিত্য বিশারদ উপাধিতে ভূষিত করে।

    ১৯৩৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর কবি শেষনিঃশ্বাস ত্যাগের পর অরক্ষিত হয়ে পড়ে কবি শেখ ফজলল করিমের গ্রামের বাড়ী।
    শেখ ফজলল করিম স্মৃতি পাঠাগার সারাবছরই তালাবদ্ধ এ কে এম কায়সারুল আলম সোহাগ বাংলা সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ কবি-সাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম শেখ ফজলল করিম। যিনি লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার কাকিনায় ১৮৮৩ সালের ১৪ এপ্রিল জন্ম গ্রহণ করেছিলেন । ১৯৩৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর জন্মভিটায়ই ইন্তেকাল করেন তিনি। দীর্ঘ সময় ধরে নানা রচনার জন্য তিনি ‘সাহিত্য বিশারদ’, ‘কাব্যরত্নাকার’ ও ‘নীতি ভূষণ’ উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন। ২০০৫ সালে কবি শেখ ফজলুল করিমের স্মৃতি রক্ষার্থে কাকিনা বাজারে একটি দুই তলা ভবনে নির্মিত পাঠাগারটি এখন পরিত্যাক্ত, আবর্জনায় ভরপুর। সেখানে নেই কোন কেয়ারটেকার, নেই পাঠক, রয়েছে বইয়ের সংকট। সারাবছরই থাকে তালাবদ্ধ। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় পাঠাগারটি তালাবদ্ধ, বাহিরের প্লাস্টারও খসে পড়েছে,মুল ফটকের দুই পাশে ও সামনের জায়গা দখল করে বসানো হয়েছে দোকান । আর ফটকটির ভেতরে ও বাইরে আবর্জনার স্তূপ, জঙ্গলে ভরপুর । জানাগেছে, কবির স্মৃতি ধরে রাখতে বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৫ সালে পাঠাগারটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। কিন্তু পরে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের স্থানীয় এক নেতার ‘রোষানলে’ পড়ে পাঠাগারটি। ফলে সেটির দিকে আর কেউ তাকায়নি, দীর্ঘদিন ধরে উদ্যোগের অভাবে পাঠাগারটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে। কবির জন্মভিটায় থাকা স্মৃতিচিহ্নগুলোও যেন হারাতে বসেছে। এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, স্থানীয় কয়েকজনের উদ্যোগে বেশ কয়েক বছর আগে কবি স্মৃতি পাঠাগারটি বছরখানেক খোলা ছিল। পরে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা না থাকায় সেটি আবারও বন্ধ হয়ে যায়। অভিযোগ রয়েছে, কাকিনা ইউনিয়ন পরিষদের পলাতক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা তাহির তাহু কবি শেখ ফজলল করিম স্মৃতি গণপাঠাগারের সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন। গত প্রায় ১৬ বছরে ওই এলাকার সবকিছুতেই ‘দাদাগিরি’ করতেন তিনি। কিন্তু সভাপতি হয়েও পাঠাগার চালু কিংবা কবির স্মৃতি রক্ষায় নেননি কোনো উদ্যোগ। স্থানীয় ‘নাজির’ পরিবারের সন্তান তাহু পূর্বসূরিদের মতোই কখনো কবি পরিবারকে সহ্য করতেন না। ফলে কবি প্রসঙ্গে তিনি ছিলেন উদাসীন। উত্তর বাংলা কলেজের এক শিক্ষার্থী বলেন,কবির স্মৃতি রক্ষার্থে পাঠাগার গড়ে তোলা হলেও কোনদিন পাঠাগারটি খোলা দেখিনি। এ বিষয়ে কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকিয়া সুলতানার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। প্রসঙ্গত, ১৮৮২ সালের ১৪ এপ্রিল সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহন করেন কবি শেখ ফজলল করিম। মাত্র ১৩ বছর বয়সে পার্শ্ববর্তী বিনবিনা গ্রামের গনি মোহাম্মদ সর্দারের মেয়ে বসিরন নেছা খাতুনের সাথে বিয়ে হয় কবির। ১৮৯৯ সালে ইংরেজি পরীক্ষায় দ্বিতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হন তিনি। তিনি মোট ৫৫টি কাব্যগ্রন্থ লিখেছিলেন। সংরক্ষনের অভাবে যার অনেকগুলোর এখন আর হদিস মিলছে না। বাংলা ১৩২৩ সনে ভারতের নদীয়া সাহিত্য পরিষদ তাকে সাহিত্য বিশারদ উপাধিতে ভূষিত করে। ১৯৩৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর কবি শেষনিঃশ্বাস ত্যাগের পর অরক্ষিত হয়ে পড়ে কবি শেখ ফজলল করিমের গ্রামের বাড়ী।
    Like
    Love
    Sad
    3
    1 Commentaires 0 Parts 1KB Vue 0 Aperçu
  • কালীগঞ্জে অর্ধশত কোটি টাকার ফাইল গায়েবে শাস্তির বদলে শুধু বদলি

    লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে সমাজসেবা কার্যালয়ের অর্ধশত কোটি টাকার ফাইল গায়েবের ঘটনার ৮ মাস পেরিয়ে গেলেও অভিযুক্ত উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক ও অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পারভীন বেগমের বিরুদ্ধে দাফতরিকভাবে কোন শাস্তি মূলক ব্যবস্থা না নিয়ে শুধু অফিস বদল হয়েছে ।
    এই ঘটনায় বিভাগীয় পর্যায়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হলেও সেই তদন্তেও কোনো অগ্রগতি নেই ।

    জানাগেছে,গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরদিনই কালীগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় থেকে এইসব গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলো গায়েব হয়। ওই ঘটনায় নিজেকে দায়মুক্ত রাখার কৌশল হিসেবে গত ৬ আগস্ট বেলা ১১টার দিকে ফাইল হারিয়ে যাওয়ার ঘটনা সাজিয়ে টানা এক মাস পর কালীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করে অভিযুক্ত অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পারভীন বেগম।

    এদিকে দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগ এনে সমাজসেবা কার্যালয় থেকে গুরুত্বপূর্ণ ফাইল গায়েবের ঘটনায় অভিযুক্ত তৎকালীন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. আবদুর রাজ্জাককে ২০২৪ সালের ৪ সেপ্টেম্বর একই পদে রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় এবং অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পারভীন বেগমকে ২০২৪ সালের ১১ সেপ্টেম্বর লালমনিরহাট সদর উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে বদলি করা হয়।

    কিন্তু অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পারভীন বেগমকে বদলির মাত্র ৭ মাস পর চলতি বছরের ১৬ এপ্রিল ঢাকার সমাজসেবা অধিদফতরের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) শাহেদ পারভেজ স্বাক্ষরিত একটি বিজ্ঞপ্তিতে আবারো তাকে লালমনিরহাট সদর উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় থেকে অব্যাহতি দিয়ে কালীগঞ্জ সমাজসেবা কার্যালয়ে বদলির নির্দেশ দেওয়া হয়।

    অনুসন্ধানে জানাগেছে,লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার সাপ্টিবাড়ি এলাকার বাসিন্দা মোঃআবদুর রাজ্জাক সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের পুত্র রাকিবুজ্জামান আহমেদের ঘনিষ্ঠ হওয়ার সুবাদে ২০২১ সালের ২ মার্চ কালীগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা পদে যোগদান করেন। যোগদানের পর থেকেই তিনি মন্ত্রী ও তার পুত্রকে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা ও আর্থিক অনুদানসহ তাদের পরিবারের অন্যান্য সদস্য ও দলীয় নেতাকর্মীদের বিভিন্ন নামে বেনামে ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা দিয়ে আসতেন । এমনকি মন্ত্রীপুত্রের মৎস্য প্রজেক্টের কর্মচারীদেরও ৫০হাজার টাকা করে চেক দেয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে।


    জুলাই আন্দোলনের দেশে সরকার পতনের পর গত ৬ আগস্ট কালীগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা অফিস থেকে প্রায় অর্ধশত কোটি টাকার ফাইল গায়েব হয়। এই ঘটনায় কালীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি দায়ের হলে পুলিশ ও বিভাগীয় সমাজসেবা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা ঘটনার তদন্ত নামে । পরে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে ২০২৪ সালের ৪ সেপ্টেম্বর তাকে রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে একই পদে বদলি করা হয় । বর্তমানে তিনি সেখানে কর্মরত আছেন।


    কালীগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পারভীন বেগম এ উপজেলার তুষভান্ডার ইউনিয়নের কাশিরাম মৌজার বাসিন্দা। একই মৌজার স্হায়ী বাসিন্দা লালমনিরহাট-২ (আদিতমারী- কালীগঞ্জ) আসনের তৎকালীন এমপি ও তৎকালীন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ। ২০১৮ সালের ৪ জুন পারভীন বেগম সমাজসেবা অধিদপ্তরে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদে যোগদান করেন। এরপর একই সালের ২৭ জুন লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে একই পদে যোগদান করেন।


    নিজ অফিস থেকে ফাইল গায়েবের বিষয়ে অভিযুক্ত পারভীন বেগম এ বিষয়ে কোন কথা বলতে রাজী হয়নি।

    এ বিষয়ে লালমনিরহাট জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মুহাম্মদ মতিয়ার রহমান বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন রংপুর বিভাগীয় সমাজসেবা কার্যালয়ের পরিচালক জিলুফা সুলতানাকে ২০২৪ সালের ১১ ডিসেম্বর প্রেরণ করা হয়েছে। এছাড়া লালমনিরহাটে চলতি বছরের ২১ এপ্রিল দুদকের গণশুনানির অনুষ্ঠানে এ সংক্রান্ত বিষয়ের তদন্ত প্রতিবেদনসহ অন্যান্য তথ্য উপাত্ত উপস্থাপন করা হয়েছে। খোঁজ না পাওয়া গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন প্রকল্পের ওই ফাইলগুলোতে অর্ধশত কোটি টাকারও হিসাব নিকাশ রয়েছে। এখন পর্যন্ত অভিযুক্ত দুজনের বিরুদ্ধে বদলি ছাড়া আর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।

    তিনি বলেন, পারভীনকে সমাজসেবা অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) শাহেদ আলী দুই মাস আগে লালমনিরহাট সদর উপজেলা থেকে কালীগঞ্জে পুনরায় বদলি করেন।

    অভিযোগ উঠেছে, লালমনিরহাট-২ (আদিতমারী- কালীগঞ্জ) আসনের সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ, মন্ত্রী পুত্র রাকিবুজ্জামান আহমেদসহ পরিবারের সদস্য , আত্মীয় স্বজন ও দলীয় নেতা-কর্মীদের অনুকূলে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধাসহ আর্থিক অনুদান সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উপাত্ত যাতে ভবিষ্যতে দুদকসহ গোয়েন্দা সংস্থা ও মিডিয়ার নজরে না আসে সেজন্য ৬ আগস্টের ঘটনার অজুহাতে এবং নিজেদের বাঁচানোর কৌশল হিসেবে থানায় জিডি করা হয়। অভিযুক্ত দুইজনকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হলে প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন সম্ভব বলে মনে করছেন সাধারণ মানুষজন ।
    কালীগঞ্জে অর্ধশত কোটি টাকার ফাইল গায়েবে শাস্তির বদলে শুধু বদলি লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে সমাজসেবা কার্যালয়ের অর্ধশত কোটি টাকার ফাইল গায়েবের ঘটনার ৮ মাস পেরিয়ে গেলেও অভিযুক্ত উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক ও অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পারভীন বেগমের বিরুদ্ধে দাফতরিকভাবে কোন শাস্তি মূলক ব্যবস্থা না নিয়ে শুধু অফিস বদল হয়েছে । এই ঘটনায় বিভাগীয় পর্যায়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হলেও সেই তদন্তেও কোনো অগ্রগতি নেই । জানাগেছে,গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরদিনই কালীগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় থেকে এইসব গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলো গায়েব হয়। ওই ঘটনায় নিজেকে দায়মুক্ত রাখার কৌশল হিসেবে গত ৬ আগস্ট বেলা ১১টার দিকে ফাইল হারিয়ে যাওয়ার ঘটনা সাজিয়ে টানা এক মাস পর কালীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করে অভিযুক্ত অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পারভীন বেগম। এদিকে দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগ এনে সমাজসেবা কার্যালয় থেকে গুরুত্বপূর্ণ ফাইল গায়েবের ঘটনায় অভিযুক্ত তৎকালীন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. আবদুর রাজ্জাককে ২০২৪ সালের ৪ সেপ্টেম্বর একই পদে রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় এবং অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পারভীন বেগমকে ২০২৪ সালের ১১ সেপ্টেম্বর লালমনিরহাট সদর উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে বদলি করা হয়। কিন্তু অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পারভীন বেগমকে বদলির মাত্র ৭ মাস পর চলতি বছরের ১৬ এপ্রিল ঢাকার সমাজসেবা অধিদফতরের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) শাহেদ পারভেজ স্বাক্ষরিত একটি বিজ্ঞপ্তিতে আবারো তাকে লালমনিরহাট সদর উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় থেকে অব্যাহতি দিয়ে কালীগঞ্জ সমাজসেবা কার্যালয়ে বদলির নির্দেশ দেওয়া হয়। অনুসন্ধানে জানাগেছে,লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার সাপ্টিবাড়ি এলাকার বাসিন্দা মোঃআবদুর রাজ্জাক সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের পুত্র রাকিবুজ্জামান আহমেদের ঘনিষ্ঠ হওয়ার সুবাদে ২০২১ সালের ২ মার্চ কালীগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা পদে যোগদান করেন। যোগদানের পর থেকেই তিনি মন্ত্রী ও তার পুত্রকে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা ও আর্থিক অনুদানসহ তাদের পরিবারের অন্যান্য সদস্য ও দলীয় নেতাকর্মীদের বিভিন্ন নামে বেনামে ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা দিয়ে আসতেন । এমনকি মন্ত্রীপুত্রের মৎস্য প্রজেক্টের কর্মচারীদেরও ৫০হাজার টাকা করে চেক দেয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে। জুলাই আন্দোলনের দেশে সরকার পতনের পর গত ৬ আগস্ট কালীগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা অফিস থেকে প্রায় অর্ধশত কোটি টাকার ফাইল গায়েব হয়। এই ঘটনায় কালীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি দায়ের হলে পুলিশ ও বিভাগীয় সমাজসেবা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা ঘটনার তদন্ত নামে । পরে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে ২০২৪ সালের ৪ সেপ্টেম্বর তাকে রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে একই পদে বদলি করা হয় । বর্তমানে তিনি সেখানে কর্মরত আছেন। কালীগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পারভীন বেগম এ উপজেলার তুষভান্ডার ইউনিয়নের কাশিরাম মৌজার বাসিন্দা। একই মৌজার স্হায়ী বাসিন্দা লালমনিরহাট-২ (আদিতমারী- কালীগঞ্জ) আসনের তৎকালীন এমপি ও তৎকালীন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ। ২০১৮ সালের ৪ জুন পারভীন বেগম সমাজসেবা অধিদপ্তরে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদে যোগদান করেন। এরপর একই সালের ২৭ জুন লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে একই পদে যোগদান করেন। নিজ অফিস থেকে ফাইল গায়েবের বিষয়ে অভিযুক্ত পারভীন বেগম এ বিষয়ে কোন কথা বলতে রাজী হয়নি। এ বিষয়ে লালমনিরহাট জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মুহাম্মদ মতিয়ার রহমান বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন রংপুর বিভাগীয় সমাজসেবা কার্যালয়ের পরিচালক জিলুফা সুলতানাকে ২০২৪ সালের ১১ ডিসেম্বর প্রেরণ করা হয়েছে। এছাড়া লালমনিরহাটে চলতি বছরের ২১ এপ্রিল দুদকের গণশুনানির অনুষ্ঠানে এ সংক্রান্ত বিষয়ের তদন্ত প্রতিবেদনসহ অন্যান্য তথ্য উপাত্ত উপস্থাপন করা হয়েছে। খোঁজ না পাওয়া গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন প্রকল্পের ওই ফাইলগুলোতে অর্ধশত কোটি টাকারও হিসাব নিকাশ রয়েছে। এখন পর্যন্ত অভিযুক্ত দুজনের বিরুদ্ধে বদলি ছাড়া আর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। তিনি বলেন, পারভীনকে সমাজসেবা অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) শাহেদ আলী দুই মাস আগে লালমনিরহাট সদর উপজেলা থেকে কালীগঞ্জে পুনরায় বদলি করেন। অভিযোগ উঠেছে, লালমনিরহাট-২ (আদিতমারী- কালীগঞ্জ) আসনের সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ, মন্ত্রী পুত্র রাকিবুজ্জামান আহমেদসহ পরিবারের সদস্য , আত্মীয় স্বজন ও দলীয় নেতা-কর্মীদের অনুকূলে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধাসহ আর্থিক অনুদান সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উপাত্ত যাতে ভবিষ্যতে দুদকসহ গোয়েন্দা সংস্থা ও মিডিয়ার নজরে না আসে সেজন্য ৬ আগস্টের ঘটনার অজুহাতে এবং নিজেদের বাঁচানোর কৌশল হিসেবে থানায় জিডি করা হয়। অভিযুক্ত দুইজনকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হলে প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন সম্ভব বলে মনে করছেন সাধারণ মানুষজন ।
    Like
    Love
    2
    0 Commentaires 0 Parts 732 Vue 0 Aperçu
  • সাভারে দগ্ধ নারী পোষাক শ্রমিকের পাশে দাড়ালেন বিএনপি নেতা খোরশেদ আলম

    সাভারে আগুনে দগ্ধ হওয়া নারী পোষাক শ্রমিক মায়ার চিকিৎসা সেবায় আর্থিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিলেন ঢাকা জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক ও সাভার পৌর মেয়র প্রার্থী লায়ন মোঃ খোরশেদ আলম। 

    শনিবার রাত নয়টার দিকে গনমাধ্যম কর্মীদের কাছ থেকে খবর পেয়ে তাৎক্ষনিক পোষাক শ্রমিক মায়ার ভাড়াকৃত বাসায় ছুটে যান তিনি।

    পৌর এলাকার বনপুকুরে পোষাক শ্রমিক মায়ার ভাড়াকৃত বাসায় ছুটে গিয়ে প্রথমে তার শারীরিক অবস্থার খোঁজ খবর নেন। এবং মায়ার অভিভাবকদের মায়ার চিকিৎসার ব্যপারে পরামর্শ দেন। 

    পরে মায়ার চিকিৎসা সেবায় তার স্বামীর হাতে নগদ অর্থ তুলে দেন খোরশেদ আলম। 

    এসময় সাংবাদিকদের সাথে আলাপ কালে খোরশেদ আলম বলেন,আমৃত্যু পর্যন্ত তিনি গরিব অসহায় দুস্থ মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখবেন। কারণ,বিগত আওয়ামী সরকারের আমলে তার উপর অত্যাচারের একটি ষ্টীম রোলার চালানো হয়েছিলো। একের পর এক মামলা দিয়ে যখন তাকে ঘর ছাড়া করেছিলেন তখন তিনি এই গরিব অসহায় মানুষের আশ্রয়ে আত্ম গোপনে নিজের প্রাণ রক্ষা করেছিলেন। তারপর থেকেই তিনি গরিব অসহায় দুস্থ মানুষের মাঝে নিজেকে উৎসর্গ করে দিয়েছেন।

    এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন,সাভার পৌর ৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী রাশেদুজ্জামান বাচ্চু,৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী মোশারফ হোসেন মোল্লা,পাথালিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি হযরত আলী ও পৌর বিএনপির খান মজলিশ বাবুসহ বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

    উল্লেখ্য, এর আগে মায়া নিজ ভাড়াকৃত বাসায় রান্নার কাজ করতে গিয়ে গ্যাস সিলিন্ডার থেকে সৃষ্ট হওয়া আগুনে তার শরীরের নিচের অংশ দগ্ধ হয়।
    সাভারে দগ্ধ নারী পোষাক শ্রমিকের পাশে দাড়ালেন বিএনপি নেতা খোরশেদ আলম সাভারে আগুনে দগ্ধ হওয়া নারী পোষাক শ্রমিক মায়ার চিকিৎসা সেবায় আর্থিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিলেন ঢাকা জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক ও সাভার পৌর মেয়র প্রার্থী লায়ন মোঃ খোরশেদ আলম।  শনিবার রাত নয়টার দিকে গনমাধ্যম কর্মীদের কাছ থেকে খবর পেয়ে তাৎক্ষনিক পোষাক শ্রমিক মায়ার ভাড়াকৃত বাসায় ছুটে যান তিনি। পৌর এলাকার বনপুকুরে পোষাক শ্রমিক মায়ার ভাড়াকৃত বাসায় ছুটে গিয়ে প্রথমে তার শারীরিক অবস্থার খোঁজ খবর নেন। এবং মায়ার অভিভাবকদের মায়ার চিকিৎসার ব্যপারে পরামর্শ দেন।  পরে মায়ার চিকিৎসা সেবায় তার স্বামীর হাতে নগদ অর্থ তুলে দেন খোরশেদ আলম।  এসময় সাংবাদিকদের সাথে আলাপ কালে খোরশেদ আলম বলেন,আমৃত্যু পর্যন্ত তিনি গরিব অসহায় দুস্থ মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখবেন। কারণ,বিগত আওয়ামী সরকারের আমলে তার উপর অত্যাচারের একটি ষ্টীম রোলার চালানো হয়েছিলো। একের পর এক মামলা দিয়ে যখন তাকে ঘর ছাড়া করেছিলেন তখন তিনি এই গরিব অসহায় মানুষের আশ্রয়ে আত্ম গোপনে নিজের প্রাণ রক্ষা করেছিলেন। তারপর থেকেই তিনি গরিব অসহায় দুস্থ মানুষের মাঝে নিজেকে উৎসর্গ করে দিয়েছেন। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন,সাভার পৌর ৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী রাশেদুজ্জামান বাচ্চু,৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী মোশারফ হোসেন মোল্লা,পাথালিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি হযরত আলী ও পৌর বিএনপির খান মজলিশ বাবুসহ বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, এর আগে মায়া নিজ ভাড়াকৃত বাসায় রান্নার কাজ করতে গিয়ে গ্যাস সিলিন্ডার থেকে সৃষ্ট হওয়া আগুনে তার শরীরের নিচের অংশ দগ্ধ হয়।
    Like
    1
    0 Commentaires 0 Parts 386 Vue 0 Aperçu
  • জামালগঞ্জে বিএনপির কর্মী সমাবেশে গণজোয়ার: মুজিব কোটধারীদের ঠাঁই নেই

    জামালগঞ্জ উপজেলা বিএনপির নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটির নেতৃত্বে সাংগঠনিক কার্যক্রমে নতুন গতি ফিরে এসেছে। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার (২১ জুন) সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ সদর ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে লক্ষিপুর বাজার সংলগ্ন মাঠে এক বিশাল কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

    সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলহাজ্ব শফিকুর রহমান এবং সঞ্চালনা করেন যুগ্ম আহ্বায়ক আজিজুর রহমান। সমাবেশে ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের শতাধিক নেতাকর্মীর অংশগ্রহণে ছিলো প্রাণবন্ত উপস্থিতি।

    প্রধান বক্তার বক্তব্যে বার্তা স্পষ্ট আহ্বায়ক আলহাজ্ব শফিকুর রহমান বলেন, “বিএনপিকে আগামী দিনের আন্দোলন-সংগ্রামের উপযোগী করতে হবে। অতীতে যারা আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কিংবা আঁতাত করেছেন, তাদেরকে বিএনপিতে কোনোভাবেই স্থান দেওয়া যাবে না।” তিনি আরও জানান, প্রতিটি ইউনিয়নে ১১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠিত হবে, যাতে থাকবেন একজন আহ্বায়ক ও একজন যুগ্ম আহ্বায়ক।

    জামালগঞ্জ সদর ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বশির আহমেদ তালুকদার বলেন, “যারা ৪ আগস্টেও মুজিব কোট পরে এলাকায় ঘুরেছে, তারাই আজ বিএনপির সামনের সারিতে জায়গা পেতে চাচ্ছে। এদের বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।” তিনি স্পষ্টভাবে বলেন, “বিএনপি ত্যাগ-আদর্শের দল, এখানে সুবিধাবাদীদের স্থান নেই।”

    উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দের উপস্থিতি
    সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দ: আহ্বায়ক আলহাজ্ব শফিকুর রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক আঃ মালিক, আজিজুর রহমান, মাসুম মাহমুদ তালুকদার, আজাদ হোসেন বাবলু, সদস্যবৃন্দ জুলফিকার চৌধুরী রানা, শামসুজ্জামান ধন মিয়া, তৌফিক চৌধুরী, এডভোকেট শাহিন আলম, ফরিদ মিয়া তালুকদার, গোলাম রব্বানী আফেন্দি, সাজিব মাহমুদ তালুকদার, নুরে আলম ফরাজি, আলী আক্কাস মুরাদ, এমদাদ আফেন্দি, নবী হোসেন, ইকবাল হাসান প্রমুখ।

    সমাবেশে বক্তাদের আহ্বান বক্তারা বলেন, তৃণমূল পর্যায়ে সংগঠনকে শক্তিশালী করে চলমান আন্দোলনকে সফল করতে হবে। আপোষহীন নেতৃত্ব ও আদর্শের ভিত্তিতেই বিএনপির কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন সম্ভব।

    এই কর্মী সমাবেশে বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্য ও জাগরণ ছিল চোখে পড়ার মতো।


    . উপস্থিতি
    সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দ: আহ্বায়ক


    জামালগঞ্জে বিএনপির কর্মী সমাবেশে গণজোয়ার: মুজিব কোটধারীদের ঠাঁই নেই জামালগঞ্জ উপজেলা বিএনপির নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটির নেতৃত্বে সাংগঠনিক কার্যক্রমে নতুন গতি ফিরে এসেছে। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার (২১ জুন) সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ সদর ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে লক্ষিপুর বাজার সংলগ্ন মাঠে এক বিশাল কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলহাজ্ব শফিকুর রহমান এবং সঞ্চালনা করেন যুগ্ম আহ্বায়ক আজিজুর রহমান। সমাবেশে ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের শতাধিক নেতাকর্মীর অংশগ্রহণে ছিলো প্রাণবন্ত উপস্থিতি। প্রধান বক্তার বক্তব্যে বার্তা স্পষ্ট আহ্বায়ক আলহাজ্ব শফিকুর রহমান বলেন, “বিএনপিকে আগামী দিনের আন্দোলন-সংগ্রামের উপযোগী করতে হবে। অতীতে যারা আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কিংবা আঁতাত করেছেন, তাদেরকে বিএনপিতে কোনোভাবেই স্থান দেওয়া যাবে না।” তিনি আরও জানান, প্রতিটি ইউনিয়নে ১১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠিত হবে, যাতে থাকবেন একজন আহ্বায়ক ও একজন যুগ্ম আহ্বায়ক। জামালগঞ্জ সদর ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বশির আহমেদ তালুকদার বলেন, “যারা ৪ আগস্টেও মুজিব কোট পরে এলাকায় ঘুরেছে, তারাই আজ বিএনপির সামনের সারিতে জায়গা পেতে চাচ্ছে। এদের বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।” তিনি স্পষ্টভাবে বলেন, “বিএনপি ত্যাগ-আদর্শের দল, এখানে সুবিধাবাদীদের স্থান নেই।” উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দের উপস্থিতি সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দ: আহ্বায়ক আলহাজ্ব শফিকুর রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক আঃ মালিক, আজিজুর রহমান, মাসুম মাহমুদ তালুকদার, আজাদ হোসেন বাবলু, সদস্যবৃন্দ জুলফিকার চৌধুরী রানা, শামসুজ্জামান ধন মিয়া, তৌফিক চৌধুরী, এডভোকেট শাহিন আলম, ফরিদ মিয়া তালুকদার, গোলাম রব্বানী আফেন্দি, সাজিব মাহমুদ তালুকদার, নুরে আলম ফরাজি, আলী আক্কাস মুরাদ, এমদাদ আফেন্দি, নবী হোসেন, ইকবাল হাসান প্রমুখ। সমাবেশে বক্তাদের আহ্বান বক্তারা বলেন, তৃণমূল পর্যায়ে সংগঠনকে শক্তিশালী করে চলমান আন্দোলনকে সফল করতে হবে। আপোষহীন নেতৃত্ব ও আদর্শের ভিত্তিতেই বিএনপির কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন সম্ভব। এই কর্মী সমাবেশে বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্য ও জাগরণ ছিল চোখে পড়ার মতো। . উপস্থিতি সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দ: আহ্বায়ক
    1 Commentaires 0 Parts 668 Vue 0 Aperçu
  • দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থেকে গতকাল দেশ ছেড়ে পালিয়েছে আওয়ামী দুর্বৃত্ত মাহিয়া মাহি। সর্বশেষ ডামি নির্বাচনে আওয়ামী মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিল সে। নির্বাচনী প্রচারণায় বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে চালিয়েছিল নোংরা প্রচারণা। গতকাল যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছে ফেসবুকে একটি স্টেটাস দেয় ও তারপর নিজের পেজটি ডিএকটিভ করে ফেলে সে।
    দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থেকে গতকাল দেশ ছেড়ে পালিয়েছে আওয়ামী দুর্বৃত্ত মাহিয়া মাহি। সর্বশেষ ডামি নির্বাচনে আওয়ামী মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিল সে। নির্বাচনী প্রচারণায় বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে চালিয়েছিল নোংরা প্রচারণা। গতকাল যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছে ফেসবুকে একটি স্টেটাস দেয় ও তারপর নিজের পেজটি ডিএকটিভ করে ফেলে সে।
    Like
    1
    0 Commentaires 0 Parts 359 Vue 0 Aperçu
  • আ.লীগের পুনর্বাসনে ভারতীয় নীতিনির্ধারকরা ষড়যন্ত্র করছে : রিজভী
    বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বলেছেন, ফ্যাসিবাদী দল পলাতক আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করতে ভারতীয় নীতিনির্ধারকরা নানাভাবে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার পতনকে তারা সহ্য করতে পারছে না। লন্ডনে ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠকের পর টার্গেট করে পার্শ্ববর্তী দেশ ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে।

    শুক্রবার (২০ জুন) দুপুরে তারেক রহমানের নির্দেশনায় ‘আমরা বিএনপি পরিবারের’ পৃষ্ঠপোষকতায় পাবনার চাটমোহরের আবু তাহের ওরফে ‘তাহের ঠাকুর’-কে দেখতে এসে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তার চিকিৎসার জন্য আর্থিক অনুদান দেন।

    রুহুল কবির রিজভী বলেন, এখন আমরা গণতন্ত্রের পথে হাঁটছি। সৌধ নির্মাণ এখনো শেষ হয়নি। ষড়যন্ত্র এখনো শেষ হয়নি। ১৬ বছরের তৃণমূল থেকে জাতীয় পর্যায়ে অনেকে এখনো গুম আছে। নেতাকর্মীরা মামলা ও গ্রেপ্তার থেকে রক্ষা পাইনি। ফ্যাসিবাদের দিনগুলো ছিল ভয়ংকর। আজকে নির্ভয়ে আমরা কথা বলতে পারছি। যখন ড. ইউনুস ও তারেকের বৈঠক হয়েছে তখন থেকেই পার্শ্ববর্তী দেশ ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।

    তিনি বলেন, ১৬ বছর ধরে নিপীড়ন করেছে, লুট করে দুবাই, কানাডা, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে বেহেস্তের মতো সুখে আছে। শেখ হাসিনা মিডিয়া কন্ট্রোল করে অপপ্রচার চালিয়ে গেছে। ১৮ কোটি দেশের মানুষ দমিয়ে রাখতে পারবে না। এ দেশের মানুষই ঠিক করবে কারা এ দেশ শাসন করবে। নির্যাতনের শিকার হয়েছি তবুও শেখ হাসিনার কাছে আত্মসমর্পণ করিনি।

    আগামী জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে তিনি বলেন, আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু হবে। যৌক্তিক সময়েই হবে। আরও অনেক দল যে দাবি করেছে এ আলোকেই নির্বাচন হবে। আমরা যৌক্তিক সময়ের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছি। এবারের নির্বাচনে জনগণের দাবির প্রতিফলন হবে।

    তাহের ঠাকুরকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, লোহা পুড়িয়ে সংসার চালিয়েও তিনি (তাহের ঠাকুর) দলের জন্য অনেক ত্যাগ শিকার করেছেন। জেলা বিএনপি যেন সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখে সেজন্য বলেছি। আপনার পাশে সবাই দাঁড়াবে। তারেক রহমানের উপহার নিয়ে এসেছি।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন পাবনা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট মাসুদ খন্দকার, যুগ্ম আহ্বায়ক আনিছুল হক বাবু, সাবেক দপ্তর সম্পাদক জহুরুল ইসলাম তাহের ঠাকুরের ছেলে চাটমোহর ডিগ্রি কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি বরিউল করিম গোলাম, এডওয়ার্ড কলেজ ছাত্রদল নেতা আশরাফুল ইসলাম প্রমুখ।

    উল্লেখ্য, আবু তাহের প্রামাণিক ওরফে তাহের ঠাকুরের তিন যুগেরও বেশি বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক ক্যারিয়ার আছে। তিনি চাটমোহর উপজেলা শ্রমিকদলের সাবেক সভাপতি ছিলেন। ত্যাগী এ বিএনপি নেতার অসুস্থতা নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন সম্পর্কে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নজরে বিষয়টি পড়লে তিনি আর্থিক সহযোগিতা ও খোঁজখবর নিতে নির্দেশনা দেন।
    আ.লীগের পুনর্বাসনে ভারতীয় নীতিনির্ধারকরা ষড়যন্ত্র করছে : রিজভী বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বলেছেন, ফ্যাসিবাদী দল পলাতক আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করতে ভারতীয় নীতিনির্ধারকরা নানাভাবে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার পতনকে তারা সহ্য করতে পারছে না। লন্ডনে ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠকের পর টার্গেট করে পার্শ্ববর্তী দেশ ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। শুক্রবার (২০ জুন) দুপুরে তারেক রহমানের নির্দেশনায় ‘আমরা বিএনপি পরিবারের’ পৃষ্ঠপোষকতায় পাবনার চাটমোহরের আবু তাহের ওরফে ‘তাহের ঠাকুর’-কে দেখতে এসে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তার চিকিৎসার জন্য আর্থিক অনুদান দেন। রুহুল কবির রিজভী বলেন, এখন আমরা গণতন্ত্রের পথে হাঁটছি। সৌধ নির্মাণ এখনো শেষ হয়নি। ষড়যন্ত্র এখনো শেষ হয়নি। ১৬ বছরের তৃণমূল থেকে জাতীয় পর্যায়ে অনেকে এখনো গুম আছে। নেতাকর্মীরা মামলা ও গ্রেপ্তার থেকে রক্ষা পাইনি। ফ্যাসিবাদের দিনগুলো ছিল ভয়ংকর। আজকে নির্ভয়ে আমরা কথা বলতে পারছি। যখন ড. ইউনুস ও তারেকের বৈঠক হয়েছে তখন থেকেই পার্শ্ববর্তী দেশ ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। তিনি বলেন, ১৬ বছর ধরে নিপীড়ন করেছে, লুট করে দুবাই, কানাডা, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে বেহেস্তের মতো সুখে আছে। শেখ হাসিনা মিডিয়া কন্ট্রোল করে অপপ্রচার চালিয়ে গেছে। ১৮ কোটি দেশের মানুষ দমিয়ে রাখতে পারবে না। এ দেশের মানুষই ঠিক করবে কারা এ দেশ শাসন করবে। নির্যাতনের শিকার হয়েছি তবুও শেখ হাসিনার কাছে আত্মসমর্পণ করিনি। আগামী জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে তিনি বলেন, আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু হবে। যৌক্তিক সময়েই হবে। আরও অনেক দল যে দাবি করেছে এ আলোকেই নির্বাচন হবে। আমরা যৌক্তিক সময়ের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছি। এবারের নির্বাচনে জনগণের দাবির প্রতিফলন হবে। তাহের ঠাকুরকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, লোহা পুড়িয়ে সংসার চালিয়েও তিনি (তাহের ঠাকুর) দলের জন্য অনেক ত্যাগ শিকার করেছেন। জেলা বিএনপি যেন সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখে সেজন্য বলেছি। আপনার পাশে সবাই দাঁড়াবে। তারেক রহমানের উপহার নিয়ে এসেছি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পাবনা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট মাসুদ খন্দকার, যুগ্ম আহ্বায়ক আনিছুল হক বাবু, সাবেক দপ্তর সম্পাদক জহুরুল ইসলাম তাহের ঠাকুরের ছেলে চাটমোহর ডিগ্রি কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি বরিউল করিম গোলাম, এডওয়ার্ড কলেজ ছাত্রদল নেতা আশরাফুল ইসলাম প্রমুখ। উল্লেখ্য, আবু তাহের প্রামাণিক ওরফে তাহের ঠাকুরের তিন যুগেরও বেশি বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক ক্যারিয়ার আছে। তিনি চাটমোহর উপজেলা শ্রমিকদলের সাবেক সভাপতি ছিলেন। ত্যাগী এ বিএনপি নেতার অসুস্থতা নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন সম্পর্কে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নজরে বিষয়টি পড়লে তিনি আর্থিক সহযোগিতা ও খোঁজখবর নিতে নির্দেশনা দেন।
    0 Commentaires 0 Parts 409 Vue 0 Aperçu
  • আওয়ামী লীগ কে ক্ষমা করা যায় কিন্তু রাজনীতি করার অধিকার বা সুযোগ দেয়া যায় না। আমির হোসেন সবুজ, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, শাহাজাদপুর উপজেলা বিএনপি।
    আওয়ামী লীগ কে ক্ষমা করা যায় কিন্তু রাজনীতি করার অধিকার বা সুযোগ দেয়া যায় না। আমির হোসেন সবুজ, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, শাহাজাদপুর উপজেলা বিএনপি।
    EYENEWSBD.COM
    একান্ত সাক্ষাৎকার: আমির হোসেন সবুজ, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, শাহাজাদপুর উপজেলা বিএনপি।
    ⁣🔹 প্রসঙ্গ: সাক্ষাৎকারে তিনি দীর্ঘ ১৬ বছরে জেল, জুলুম ও নির্যাতন প্রসঙ্গে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ কে ক্ষমা করা যায় কিন্তু রাজনীতি করার অধিকার বা সুযোগ দেয়া যায় না। . 🔹 পেছনের ১৬ বছর ও রাজনৈত
    Like
    Love
    2
    0 Commentaires 0 Parts 500 Vue 0 Aperçu
  • ঘরে বসে আয় করার ১০টি উপায়
    ঘরে বসে আয় করা এখন আর অলীক কল্পনা নয়। দিবা-রাত্রির মতো সত্য। কেননা আজকের পৃথিবী ইন্টারনেট কেন্দ্রিক। প্রায় সবকিছুই এখন অনলাইনে করা হচ্ছে। তাই অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করার সুযোগ হয়েছে অবারিত। যা করোনাকালীন সময়ে খুবই বাস্তব আকারে আমাদের সবার সামনে হাজির হয়েছে। এখন ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ ব্যাপারটার সাথে আমরা খুবই পরিচিত। তাই অনায়াসে বলা যায় ঘরে বসে আয় করা এখন খুবই সম্ভব। তবে ঘরে বসে আয় করার উপায় সম্পর্কে সঠিক ধারণার পাশাপাশি নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।

    ঘরে বসে আয় করার নানা উপায় রয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের মাধ্যমেই সফলতা অর্জন সম্ভব। এমন না যে, আজকে শুরু করলাম আর কাল থেকে টাকা আসা শুরু হবে। নানা প্রলোভন ও প্রতারণার ফাঁদ রয়েছে অনলাইনে। তাই সর্তক হয়ে সব কিছু জেনে বুঝে অনলাইনে আয় করার পথ বেছে নিতে হবে। আজকে আমরা ঘরে বসে আয় করার উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

    ঘরে বসে আয় করার নিশ্চিত উপায়
    বর্তমানে সবকিছুই অনলাইন প্লাটফর্মে ধাবিত হচ্ছে। তাই অনলাইনে কাজ করে আয় করার প্রচুর সুযোগ রয়েছে। আর এই কাজ ঘরে বসে করা সম্ভব। ঘরে বসে আয় করা নিশ্চিত উপায় রয়েছে। প্রয়োজন শুধু কাজের চাহিদা অনুযায়ী দক্ষতা অর্জন। ঘরে বসে আয় করার নিশ্চিত উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।


    মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করে আয়
    ঘরে বসে আয় করার জন্য প্রথমেই আপনাকে ঘরে বসে কোন ধরনের সার্ভিস প্রদান করা যায় তা জানতে হবে। তার পরে আপনাকে জানতে হবে কোথায় আপনি সার্ভিস প্রদান করে আয় করতে পারবেন। ঘরে বসে আয় করার অন্যতম প্রধান উপায় হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। যা অনলাইন মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে হয়ে থাকে।

    বর্তমানে আপওয়ার্ক, ফাইভার, ফ্রিল্যান্সার ডট কম, পিপল পার আওয়ার ইত্যাদি মার্কেটপ্লেসে কাজের ব্যবস্থা রয়েছে। এইসব মার্কেট প্লেসে আপনি ঘণ্টা হিসেবে অথবা গিগ সাার্ভিস প্রদানের মাধ্যমে আপনার কাজের দাম নির্ধারণ করতে পারেন। যে কোন প্রজেক্ট অথবা গিগ এ বর্ণিত সার্ভিস প্রদানের পর বায়ার যদি কাজের অনুমোদন দেয় তবেই আপনি আয় নিশ্চিত করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং এর পুরো সার্ভিস আপনি ঘরে বসে দিতে পারবেন। বিভিন্ন অনলাইন পেমেন্ট ও ব্যাংক এর মাধ্যমে আপনার আয় আনতে পারবেন।


    ব্লগিং করে আয়
    ঘরে বসে আয় করার আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম হলো ব্লগিং। এর জন্য প্রাথমিকভাবে আপনার ব্লগ সাইট তৈরি করতে হবে। নানান ফ্রি ব্লগ সাইট রয়েছে যাতে আপনি আপনার ব্লগ চালু করতে পারেন। নিজের ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও ব্লগিং শুরু করতে পারেন। ব্লগে লেখালেখি তথা বিভিন্ন আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়ে থাকে। পরবর্তীতে যখন অধিক সংখ্যক লোক আপনার ব্লগসাইট ভিজিট করবে তখন গুগল অ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করবেন। তখন গুগল এর দেয়া বিজ্ঞাপনে ক্লিক থেকে আপনি অনায়াসে আয় করতে পারেন। আর এটা ঘরে বসেই করা যায়।


    ঘরে বসে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয়
    ঘরে বসে আয় করার নিশ্চিত উপায় এর একটি হলো গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয়। আপনার ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ এ নির্ধারিত স্থানে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয় করা যায়। গুগল অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট এ বিজ্ঞাপন দেখানো হবে। ব্যবহারকারীরা বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে আপনি গুগল থেকে টাকা পাবেন। অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে আয়ের সবচেয়ে নিরাপদ ও সহজ হলো গুগল অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে টাকা আয়। আপনি পৃথিবীর যে কোন স্থানে থাকেন না কেন নিয়মিত আপনার সাইটে ভিজিটর বাড়ানোর মাধ্যমে আপনার আয় বৃদ্ধি করতে পারেন।


    ঘরে বসে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়
    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো আপনার ওয়েবসাইটে অন্যের প্রোডাক্ট প্রচারের মাধ্যমে বিক্রি করা। যার মাধ্যমে আপনি বিক্রিত প্রোডাক্টের দাম থেকে নির্ধারিত হারে কমিশন পাবেন। আপনার ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে যত বেশি প্রোডাক্ট বিক্রি হবে তত বেশি আয় হবে আপনার। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য শীর্ষ প্রতিষ্ঠান হচ্ছে অ্যামাজন।


    ঘরে বসে হন ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টেন্ট
    বর্তমান সময়ে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টেন্ট এর চাকরি খুবই লোভনীয়। আপনি ঘরে বসেই পৃথিবীর যে কোন প্রান্তের যে কোন কোম্পানির ভার্চুয়াল আ্যাসিস্টেন্ট হতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনাকে দেয়া কাজ সমূহ ঘরে বসেই সম্পাদন করতে পারেন। বর্তমান সময়ে ভার্চুয়াল আসিস্টেন্ট এর প্রচুর চাহিদা রয়েছে। আর দক্ষতা অনুযায়ী আপনার আয় বৃদ্ধি করতে পারেন। যা শুধুমাত্র ঘরে বসে করলেই হয়।


    ঘরে বসে ইউটিউব থেকে আয়
    বর্তমান সময়ে ঘরে বসে আয় করার সেরা মাধ্যম হলো ইউটিউব। আপনি ইউটিউব এ চ্যানেল খোলার পর ভিডিও তৈরি করে আপলোড দিতে হবে। আপনার ভিডিও যত বেশি ভিউ হবে তত আপনার চ্যানেলের ভিউ আওয়ার বাড়বে। পাশাপাশি আপনার চ্যানেলের নির্দিষ্ট সংখ্যক সাবস্ক্রাইবার প্রয়োজন। আপনার ভিডিও বেশি সংখক লোক দেখার জন্য মানসম্পন্ন ও সৃজনশীল উপায়ে ভিডিও তৈরি করতে হবে। তাই আগে থেকে আপনার ভিডিও’র টপিক নির্ধারণ করে নিতে হবে। সে অনুযায়ী ভিডিও তৈরি করতে হবে। আপনার ভিডিও’র ভিউয়ার ও বিজ্ঞাপন থেকে আপনি আয় করতে পারেন। খুব সহজে আপনি ইউটিউব এর মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করতে পারেন।


    সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে ঘরে বসে আয়
    বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয়ের নানা উপায় রয়েছে। ফেসবুক, টুইটার, পিন্টারেস্ট, ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি মাধ্যম ব্যবহার করে আয় করা যাচ্ছে। আর সোশ্যাল মিডিয়া মার্কের্টিং এর কাজ ঘরে বসে করা যায়। আপনার সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে নানাভাবে মার্কেটিং করা যায়। আপনার পেজ এর যদি ফলোয়ার বেশি হয় যে কোন কোম্পানির পণ্যের প্রচারণার মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন। পাশাপাশি আপনার পেজ বিক্রির মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারে। ঘরে বসেই আপনি সোশ্যাল মিডিয়ার ম্যাধ্যমে আয় করতে পারেন। বাংলাদেশে এই মুহূর্তে সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর সবচেয়ে অন্যতম মাধ্যম হল ফেসবুক। আপনি যদি চান শুধু মাত্র ফেসবুক মার্কেটিং শিখেই ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম শুরু করে দিতে পারেন।


    কন্টেন্ট রাইটার/ আর্টিকেল লিখে আয় করুন
    বর্তমান সময়ে অনলাইন সেক্টরে প্রচুর কন্টেন্ট রাইটার এর চাহিদা রয়েছে। অনলাইন মাধ্যমে যারা আয় করতে আগ্রহী তারা ওয়েবসাইট অথবা পণ্য সম্পর্কে নানা কন্টেন্ট বানিয়ে থাকে। তাই ঘরে বসে আপনি কন্টেন্ট লেখার মাধ্যমে আয় করতে পারেন। আপনার লেখার মান অনুযায়ী আপনি কন্টেন্ট এর দাম নির্ধারণ করতে পারবেন। তাই অল্প সময়ে অধিক আয় করার সুযোগ রয়েছে শুধুমাত্র কন্টেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে। পাশাপাশি আপনি যদি কোন সাইট বানিয়ে আয় করতে চান তখন আপনাকে আর টাকা দিয়ে কন্টেন্ট রাইটার নিয়োগ দিতে হবে না। বরং আপনি নিজেই নিজের সাইটের কন্টেন্ট তৈরি করতে পারবেন।


    ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে আয় করুন ঘরে বসে
    আপনি নিজের ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করতে পারেন। প্রথমে আপনি নিজস্ব একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। যদি আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করার অভিজ্ঞতা না থাকে তাহলে Ghoori Learning এর ওয়েব ডিজাইন কোর্স করে নিজেই হয়ে যান ওয়েব ডিজাইন এক্সপার্ট। ওয়েবসাইট এর ডোমেইন নেম, হোস্টিং, থিম ইত্যাদি আপনি নিজের মতো করে সাজাতে পারেন। তারপর আপনি বিভিন্ন টপিক সিলেক্ট করে আর্টিকেল পাবলিশ করবেন। এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট এ ভিজিটর বাড়তে থাকবে। তার পরের ধাপে আপনি গুগল অ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করবেন। গুগলের বিজ্ঞাপনের অনুমোদনের পর আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখানো শুরু করবে গুগল। আপনার সাইটের ভিজিটদের বিজ্ঞাপনে ক্লিক থেকে আপনি আয় করতে পারেন।


    গ্রাফিকস ডিজাইন করে অনলাইনে আয়
    ঘরে বসে আয় করার আরেকটি উপায় হলো গ্রাফিকস ডিজাইন। গ্রাফিকস ডিজাইন শিখে আপনিও মার্কেটপ্লেস থেকে আয় করতে পারবেন। গ্রাফিকস ডিজাইনের মাধ্যমে আয় করার জন্য এ কাজে দক্ষ হতে হবে। তারপর মার্কেটপ্লেস এ আপনার ডিজাইন দিয়ে গিগ সাজাতে পারেন। অতপর আপনার ডিজাইন বিক্রির মাধ্যমে ঘরে বসেই টাকা আয় করতে পারেন। বর্তমানে গ্রাফিকস ডিজাইনের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। প্রয়োজন শুধু দক্ষতা বৃদ্ধি ও কাজের সঠিক উপস্থাপন।


    উপসংহার
    এছাড়া পিটিসি, ডেটা এন্ট্রি, অনলাইন টিউটর, অনুবাদ ইত্যাদি সার্ভিস প্রদান করে ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করতে পারেন। সকল মার্কেটপ্লেসে এইসব কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। যা আপনি ঘরে বসেই প্রদান করতে পারেন।

    ঘরে বসে আয় এখন আর স্বপ্ন নয় বাস্তবতা। দরকার শুধু দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি সঠিক পথ বেচে নেয়া। তাই আর দেরি না করে আপনার পছন্দের বিষয় নিয়ে কাজ শুরু করে দেন এখনই। আর ঘরে বসে আয় করুন।
    ঘরে বসে আয় করার ১০টি উপায় ঘরে বসে আয় করা এখন আর অলীক কল্পনা নয়। দিবা-রাত্রির মতো সত্য। কেননা আজকের পৃথিবী ইন্টারনেট কেন্দ্রিক। প্রায় সবকিছুই এখন অনলাইনে করা হচ্ছে। তাই অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করার সুযোগ হয়েছে অবারিত। যা করোনাকালীন সময়ে খুবই বাস্তব আকারে আমাদের সবার সামনে হাজির হয়েছে। এখন ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ ব্যাপারটার সাথে আমরা খুবই পরিচিত। তাই অনায়াসে বলা যায় ঘরে বসে আয় করা এখন খুবই সম্ভব। তবে ঘরে বসে আয় করার উপায় সম্পর্কে সঠিক ধারণার পাশাপাশি নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। ঘরে বসে আয় করার নানা উপায় রয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের মাধ্যমেই সফলতা অর্জন সম্ভব। এমন না যে, আজকে শুরু করলাম আর কাল থেকে টাকা আসা শুরু হবে। নানা প্রলোভন ও প্রতারণার ফাঁদ রয়েছে অনলাইনে। তাই সর্তক হয়ে সব কিছু জেনে বুঝে অনলাইনে আয় করার পথ বেছে নিতে হবে। আজকে আমরা ঘরে বসে আয় করার উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। ঘরে বসে আয় করার নিশ্চিত উপায় বর্তমানে সবকিছুই অনলাইন প্লাটফর্মে ধাবিত হচ্ছে। তাই অনলাইনে কাজ করে আয় করার প্রচুর সুযোগ রয়েছে। আর এই কাজ ঘরে বসে করা সম্ভব। ঘরে বসে আয় করা নিশ্চিত উপায় রয়েছে। প্রয়োজন শুধু কাজের চাহিদা অনুযায়ী দক্ষতা অর্জন। ঘরে বসে আয় করার নিশ্চিত উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় ঘরে বসে আয় করার জন্য প্রথমেই আপনাকে ঘরে বসে কোন ধরনের সার্ভিস প্রদান করা যায় তা জানতে হবে। তার পরে আপনাকে জানতে হবে কোথায় আপনি সার্ভিস প্রদান করে আয় করতে পারবেন। ঘরে বসে আয় করার অন্যতম প্রধান উপায় হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। যা অনলাইন মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে হয়ে থাকে। বর্তমানে আপওয়ার্ক, ফাইভার, ফ্রিল্যান্সার ডট কম, পিপল পার আওয়ার ইত্যাদি মার্কেটপ্লেসে কাজের ব্যবস্থা রয়েছে। এইসব মার্কেট প্লেসে আপনি ঘণ্টা হিসেবে অথবা গিগ সাার্ভিস প্রদানের মাধ্যমে আপনার কাজের দাম নির্ধারণ করতে পারেন। যে কোন প্রজেক্ট অথবা গিগ এ বর্ণিত সার্ভিস প্রদানের পর বায়ার যদি কাজের অনুমোদন দেয় তবেই আপনি আয় নিশ্চিত করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং এর পুরো সার্ভিস আপনি ঘরে বসে দিতে পারবেন। বিভিন্ন অনলাইন পেমেন্ট ও ব্যাংক এর মাধ্যমে আপনার আয় আনতে পারবেন। ব্লগিং করে আয় ঘরে বসে আয় করার আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম হলো ব্লগিং। এর জন্য প্রাথমিকভাবে আপনার ব্লগ সাইট তৈরি করতে হবে। নানান ফ্রি ব্লগ সাইট রয়েছে যাতে আপনি আপনার ব্লগ চালু করতে পারেন। নিজের ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও ব্লগিং শুরু করতে পারেন। ব্লগে লেখালেখি তথা বিভিন্ন আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়ে থাকে। পরবর্তীতে যখন অধিক সংখ্যক লোক আপনার ব্লগসাইট ভিজিট করবে তখন গুগল অ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করবেন। তখন গুগল এর দেয়া বিজ্ঞাপনে ক্লিক থেকে আপনি অনায়াসে আয় করতে পারেন। আর এটা ঘরে বসেই করা যায়। ঘরে বসে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয় ঘরে বসে আয় করার নিশ্চিত উপায় এর একটি হলো গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয়। আপনার ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ এ নির্ধারিত স্থানে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয় করা যায়। গুগল অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট এ বিজ্ঞাপন দেখানো হবে। ব্যবহারকারীরা বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে আপনি গুগল থেকে টাকা পাবেন। অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে আয়ের সবচেয়ে নিরাপদ ও সহজ হলো গুগল অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে টাকা আয়। আপনি পৃথিবীর যে কোন স্থানে থাকেন না কেন নিয়মিত আপনার সাইটে ভিজিটর বাড়ানোর মাধ্যমে আপনার আয় বৃদ্ধি করতে পারেন। ঘরে বসে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো আপনার ওয়েবসাইটে অন্যের প্রোডাক্ট প্রচারের মাধ্যমে বিক্রি করা। যার মাধ্যমে আপনি বিক্রিত প্রোডাক্টের দাম থেকে নির্ধারিত হারে কমিশন পাবেন। আপনার ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে যত বেশি প্রোডাক্ট বিক্রি হবে তত বেশি আয় হবে আপনার। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য শীর্ষ প্রতিষ্ঠান হচ্ছে অ্যামাজন। ঘরে বসে হন ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টেন্ট বর্তমান সময়ে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টেন্ট এর চাকরি খুবই লোভনীয়। আপনি ঘরে বসেই পৃথিবীর যে কোন প্রান্তের যে কোন কোম্পানির ভার্চুয়াল আ্যাসিস্টেন্ট হতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনাকে দেয়া কাজ সমূহ ঘরে বসেই সম্পাদন করতে পারেন। বর্তমান সময়ে ভার্চুয়াল আসিস্টেন্ট এর প্রচুর চাহিদা রয়েছে। আর দক্ষতা অনুযায়ী আপনার আয় বৃদ্ধি করতে পারেন। যা শুধুমাত্র ঘরে বসে করলেই হয়। ঘরে বসে ইউটিউব থেকে আয় বর্তমান সময়ে ঘরে বসে আয় করার সেরা মাধ্যম হলো ইউটিউব। আপনি ইউটিউব এ চ্যানেল খোলার পর ভিডিও তৈরি করে আপলোড দিতে হবে। আপনার ভিডিও যত বেশি ভিউ হবে তত আপনার চ্যানেলের ভিউ আওয়ার বাড়বে। পাশাপাশি আপনার চ্যানেলের নির্দিষ্ট সংখ্যক সাবস্ক্রাইবার প্রয়োজন। আপনার ভিডিও বেশি সংখক লোক দেখার জন্য মানসম্পন্ন ও সৃজনশীল উপায়ে ভিডিও তৈরি করতে হবে। তাই আগে থেকে আপনার ভিডিও’র টপিক নির্ধারণ করে নিতে হবে। সে অনুযায়ী ভিডিও তৈরি করতে হবে। আপনার ভিডিও’র ভিউয়ার ও বিজ্ঞাপন থেকে আপনি আয় করতে পারেন। খুব সহজে আপনি ইউটিউব এর মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করতে পারেন। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে ঘরে বসে আয় বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয়ের নানা উপায় রয়েছে। ফেসবুক, টুইটার, পিন্টারেস্ট, ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি মাধ্যম ব্যবহার করে আয় করা যাচ্ছে। আর সোশ্যাল মিডিয়া মার্কের্টিং এর কাজ ঘরে বসে করা যায়। আপনার সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে নানাভাবে মার্কেটিং করা যায়। আপনার পেজ এর যদি ফলোয়ার বেশি হয় যে কোন কোম্পানির পণ্যের প্রচারণার মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন। পাশাপাশি আপনার পেজ বিক্রির মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারে। ঘরে বসেই আপনি সোশ্যাল মিডিয়ার ম্যাধ্যমে আয় করতে পারেন। বাংলাদেশে এই মুহূর্তে সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর সবচেয়ে অন্যতম মাধ্যম হল ফেসবুক। আপনি যদি চান শুধু মাত্র ফেসবুক মার্কেটিং শিখেই ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম শুরু করে দিতে পারেন। কন্টেন্ট রাইটার/ আর্টিকেল লিখে আয় করুন বর্তমান সময়ে অনলাইন সেক্টরে প্রচুর কন্টেন্ট রাইটার এর চাহিদা রয়েছে। অনলাইন মাধ্যমে যারা আয় করতে আগ্রহী তারা ওয়েবসাইট অথবা পণ্য সম্পর্কে নানা কন্টেন্ট বানিয়ে থাকে। তাই ঘরে বসে আপনি কন্টেন্ট লেখার মাধ্যমে আয় করতে পারেন। আপনার লেখার মান অনুযায়ী আপনি কন্টেন্ট এর দাম নির্ধারণ করতে পারবেন। তাই অল্প সময়ে অধিক আয় করার সুযোগ রয়েছে শুধুমাত্র কন্টেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে। পাশাপাশি আপনি যদি কোন সাইট বানিয়ে আয় করতে চান তখন আপনাকে আর টাকা দিয়ে কন্টেন্ট রাইটার নিয়োগ দিতে হবে না। বরং আপনি নিজেই নিজের সাইটের কন্টেন্ট তৈরি করতে পারবেন। ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে আয় করুন ঘরে বসে আপনি নিজের ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করতে পারেন। প্রথমে আপনি নিজস্ব একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। যদি আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করার অভিজ্ঞতা না থাকে তাহলে Ghoori Learning এর ওয়েব ডিজাইন কোর্স করে নিজেই হয়ে যান ওয়েব ডিজাইন এক্সপার্ট। ওয়েবসাইট এর ডোমেইন নেম, হোস্টিং, থিম ইত্যাদি আপনি নিজের মতো করে সাজাতে পারেন। তারপর আপনি বিভিন্ন টপিক সিলেক্ট করে আর্টিকেল পাবলিশ করবেন। এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট এ ভিজিটর বাড়তে থাকবে। তার পরের ধাপে আপনি গুগল অ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করবেন। গুগলের বিজ্ঞাপনের অনুমোদনের পর আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখানো শুরু করবে গুগল। আপনার সাইটের ভিজিটদের বিজ্ঞাপনে ক্লিক থেকে আপনি আয় করতে পারেন। গ্রাফিকস ডিজাইন করে অনলাইনে আয় ঘরে বসে আয় করার আরেকটি উপায় হলো গ্রাফিকস ডিজাইন। গ্রাফিকস ডিজাইন শিখে আপনিও মার্কেটপ্লেস থেকে আয় করতে পারবেন। গ্রাফিকস ডিজাইনের মাধ্যমে আয় করার জন্য এ কাজে দক্ষ হতে হবে। তারপর মার্কেটপ্লেস এ আপনার ডিজাইন দিয়ে গিগ সাজাতে পারেন। অতপর আপনার ডিজাইন বিক্রির মাধ্যমে ঘরে বসেই টাকা আয় করতে পারেন। বর্তমানে গ্রাফিকস ডিজাইনের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। প্রয়োজন শুধু দক্ষতা বৃদ্ধি ও কাজের সঠিক উপস্থাপন। উপসংহার এছাড়া পিটিসি, ডেটা এন্ট্রি, অনলাইন টিউটর, অনুবাদ ইত্যাদি সার্ভিস প্রদান করে ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করতে পারেন। সকল মার্কেটপ্লেসে এইসব কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। যা আপনি ঘরে বসেই প্রদান করতে পারেন। ঘরে বসে আয় এখন আর স্বপ্ন নয় বাস্তবতা। দরকার শুধু দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি সঠিক পথ বেচে নেয়া। তাই আর দেরি না করে আপনার পছন্দের বিষয় নিয়ে কাজ শুরু করে দেন এখনই। আর ঘরে বসে আয় করুন।
    Like
    1
    0 Commentaires 0 Parts 493 Vue 0 Aperçu
  • প্রেস বিজ্ঞপ্তি
    তারিখ: ০৩ জুন ২০২৫
    *ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার জাকির হোসেন নিলুর মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শোক*
    ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কোদালিয়া-শহীদ নগর ইউনিয়ন পরিষদের ৩ বারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান খন্দকার জাকির হোসেন নিলুর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছে। একই সাথে মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছে।
    উল্লেখ্য, খন্দকার জাকির হোসেন নিলু গতরাতে ফরিদপুরের একটা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন ( ইন্না-লিল্লাহি.......রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৬ বছর এবং তিনি ২ ছেলে ও ১ মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন, সহকর্মী, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
    প্রেস বিজ্ঞপ্তি তারিখ: ০৩ জুন ২০২৫ *ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার জাকির হোসেন নিলুর মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শোক* ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কোদালিয়া-শহীদ নগর ইউনিয়ন পরিষদের ৩ বারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান খন্দকার জাকির হোসেন নিলুর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছে। একই সাথে মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছে। উল্লেখ্য, খন্দকার জাকির হোসেন নিলু গতরাতে ফরিদপুরের একটা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন ( ইন্না-লিল্লাহি.......রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৬ বছর এবং তিনি ২ ছেলে ও ১ মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন, সহকর্মী, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
    0 Commentaires 0 Parts 863 Vue 0 Aperçu
Eidok App https://eidok.com