• ফটিকছড়িতে গ*ণপিটুনিতে চো*র সন্দেহে ১ জন নি'হ'ত, আ*হত ২

    চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার কাঞ্চননগর ইউনিয়নের সাগর আলী তালুকদার বাড়িতে গতকাল গভীর রাতে (২২ আগস্ট) সংঘটিত হয় এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা।

    রাত আনুমানিক ৩টার দিকে চুরির উদ্দেশ্যে প্রবেশ করলে এলাকাবাসীর হাতে ধরা পড়ে চুরি চক্রের কয়েকজন সদস্য।
    ক্ষুব্ধ জনতার উত্তেজনায় শুরু হয় গণপিটুনি।
    এতে *১ জন ঘটনাস্থলেই নি'হ'ত হন* এবং *২ জন গুরুতর আ*হত অবস্থায়* হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
    এছাড়া কয়েকজন পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।

    বর্তমানে এলাকাজুড়ে চরম উত্তেজনা ও আতঙ্ক বিরাজ করছে।
    সম্পূর্ণ ঘটনার তদন্ত চলছে।
    #ফটিকছড়ি
    #গণপিটুনি
    #চুরিরঘটনা
    #স্থানীয়সংবাদ
    #VillageLife360BD
    #চট্টগ্রামসংবাদ
    #BangladeshCrime
    #FatikchhariNews
    #BreakingNews
    #জনতাররোষ
    #LocalUpdate
    #গণসচেতনতা
    📢 ফটিকছড়িতে গ*ণপিটুনিতে চো*র সন্দেহে ১ জন নি'হ'ত, আ*হত ২ চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার কাঞ্চননগর ইউনিয়নের সাগর আলী তালুকদার বাড়িতে গতকাল গভীর রাতে (২২ আগস্ট) সংঘটিত হয় এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা। রাত আনুমানিক ৩টার দিকে চুরির উদ্দেশ্যে প্রবেশ করলে এলাকাবাসীর হাতে ধরা পড়ে চুরি চক্রের কয়েকজন সদস্য। ক্ষুব্ধ জনতার উত্তেজনায় শুরু হয় গণপিটুনি। এতে *১ জন ঘটনাস্থলেই নি'হ'ত হন* এবং *২ জন গুরুতর আ*হত অবস্থায়* হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এছাড়া কয়েকজন পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। বর্তমানে এলাকাজুড়ে চরম উত্তেজনা ও আতঙ্ক বিরাজ করছে। সম্পূর্ণ ঘটনার তদন্ত চলছে। #ফটিকছড়ি #গণপিটুনি #চুরিরঘটনা #স্থানীয়সংবাদ #VillageLife360BD #চট্টগ্রামসংবাদ #BangladeshCrime #FatikchhariNews #BreakingNews #জনতাররোষ #LocalUpdate #গণসচেতনতা
    Love
    1
    0 التعليقات 0 المشاركات 416 مشاهدة 0 معاينة
  • হাজারো জনতার উপস্থিতিতে দূর্বৃর্ত্তদের হাতে খুন হওয়া নজরুল ইসলাম( নজির) এর জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়,

    রিপোর্ট : খায়রুল ইসলাম সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার

    জানাযায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতা সহ আরো অনেকে,,,,,

    গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার নাকাই ইউনিয়ন এর শিতল গ্রামের, মুত্য তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে নজরুল ইসলাম নজির ৩২ কে, ১৬/৮/২০২৫ আনুমানিক রাত্র ১১ঘটিকার সময় শিতল গ্রাম বাজার নিজের বিকাশের দোকান থেকে বাড়ি ফেরার পথে আগে থেকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুরবৃর্ত্তরা,,সরেজমিনে তদন্ত করে জানাযায় পুর্বের কিছু শত্রুরা এই খুনের সাথে জরিত থাকতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে,, কেননা কিছু দিন আগে তার দোকান চুরি এবং হ্যাকারদের সাথে দন্দে জরিয়ে পরেন তিনি,জানিয়েছেন এলাকা বাসি,শুধু তাই নয় আজ কয়েকদিন হলো মোবাইল ফোনে মেরে ফেলার হুমকিও দিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন স্বজরা,,
    খুন হওয়া নজরুলের ৩ ভাইয়ের মধ্য তিনিই ছোট ছিলেন, তার এক ছেলে এবং এক মেয়ে,মেয়ের বয়স আনুমানিক ১০, বছর এবং ছেলের বয়স ৪ বছর,, বাড়িতে শোকের ছায়া বইছে,,,
    এলাকাবাসীর দাবি একটাই, খুনিদেন ধরে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির ব্যাবস্থা করা হোক,,এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত কোনো আসামি গ্রেফতার হয়নি৷,
    এ ব্যাপারে থানার ওসি বুল বুল সাহেবের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান,আমরা এ ব্যাপারে সঠিক তদন্ত করে আসামি গ্রেফতারের চেষ্টা চালাচ্ছি,,,
    খুন হওয়া নজরুল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর অঙ্গসংগঠন শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন গোবিন্দগঞ্জ থানার নাকাই ইউনিয়নের শীতলগ্রাম ওয়ার্ডের সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন বলে জানা গিয়েছে,,,
    এবং শিতল গ্রাম বাজারে বিকাশ ব্যাবসা করতেন বলে জানিয়েছেন,,,
    হাজারো জনতার উপস্থিতিতে দূর্বৃর্ত্তদের হাতে খুন হওয়া নজরুল ইসলাম( নজির) এর জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়, রিপোর্ট : খায়রুল ইসলাম সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার জানাযায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতা সহ আরো অনেকে,,,,, গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার নাকাই ইউনিয়ন এর শিতল গ্রামের, মুত্য তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে নজরুল ইসলাম নজির ৩২ কে, ১৬/৮/২০২৫ আনুমানিক রাত্র ১১ঘটিকার সময় শিতল গ্রাম বাজার নিজের বিকাশের দোকান থেকে বাড়ি ফেরার পথে আগে থেকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুরবৃর্ত্তরা,,সরেজমিনে তদন্ত করে জানাযায় পুর্বের কিছু শত্রুরা এই খুনের সাথে জরিত থাকতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে,, কেননা কিছু দিন আগে তার দোকান চুরি এবং হ্যাকারদের সাথে দন্দে জরিয়ে পরেন তিনি,জানিয়েছেন এলাকা বাসি,শুধু তাই নয় আজ কয়েকদিন হলো মোবাইল ফোনে মেরে ফেলার হুমকিও দিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন স্বজরা,, খুন হওয়া নজরুলের ৩ ভাইয়ের মধ্য তিনিই ছোট ছিলেন, তার এক ছেলে এবং এক মেয়ে,মেয়ের বয়স আনুমানিক ১০, বছর এবং ছেলের বয়স ৪ বছর,, বাড়িতে শোকের ছায়া বইছে,,, এলাকাবাসীর দাবি একটাই, খুনিদেন ধরে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির ব্যাবস্থা করা হোক,,এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত কোনো আসামি গ্রেফতার হয়নি৷, এ ব্যাপারে থানার ওসি বুল বুল সাহেবের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান,আমরা এ ব্যাপারে সঠিক তদন্ত করে আসামি গ্রেফতারের চেষ্টা চালাচ্ছি,,, খুন হওয়া নজরুল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর অঙ্গসংগঠন শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন গোবিন্দগঞ্জ থানার নাকাই ইউনিয়নের শীতলগ্রাম ওয়ার্ডের সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন বলে জানা গিয়েছে,,, এবং শিতল গ্রাম বাজারে বিকাশ ব্যাবসা করতেন বলে জানিয়েছেন,,,
    0 التعليقات 0 المشاركات 400 مشاهدة 0 معاينة
  • কুষ্টিয়ার হরিপুরে আওয়ামীলীগ নেতা রিজু সহ মুক্তিযোদ্ধা মঞ্চের নেতাদের গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

    জাকির হোসেন।। আজ ১৫ আগস্ট সকাল দশটায়, দেশকে অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোষরদের নিয়ে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ছবিতে কালিমা লেপনকারী আওয়ামী লীগ নেতা মুক্তিযোদ্ধা মঞ্চের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি হাসিবুর রহমান রিজু সহ মুক্তিযোদ্ধা মঞ্চের নেতাদের গ্রেফতারের দাবিতে কুষ্টিয়ার ১নং হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত।
    বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন-উপস্থিত ছিলেন হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন বিএনপি'র সাবেক সভাপতি ও ইউনিয়ন বিএনপির অন্যতম সার্সচ কমিটির সদস্য আমিরুল ইসলাম আন্টু, সার্চ কমিটির অন্যতম সদস্য বয়ান প্রামাণিক, হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন বিএনপি সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী শাহিনুর রহমান শাহিন,কুষ্টিয়া জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক রাশিদুল ইসলাম চমন,সহ ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন,সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক সাইফুল, কুষ্টিয়া জেলা কৃষক দলের সদস্য কালাম মন্ডল সদর উপজেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক রেজা আহম্মেদ, কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রদলের আহ্বায়ক আব্দুল কাদের সদস্য সচিব পিয়াস, সদর উপজেলা যুবদলের যুগ্ন আহবায়ক সাকিব আল হাসান, হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক হিমেল ফকির,সদস্য সচিব ইমরান ফারাজী,সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক লিটন মাহমুদ, যুগ্ম আহ্বায়ক ফরহাদ হোসেন,যুগ্ম আহ্বায়ক রকি মন্ডল, যুগ্ম আহ্বায়ক ইমরান, হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সদস্য সচিব আলমগীর হোসেন, হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম রুবেল,আলামিন, ভন্টে,সাইদুল, পাপ্পু,সহ হাটশ হরিপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতাকর্মী বৃন্দ।

    অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন-সদর উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল ইসলাম শিপন।
    সভাপতিত্ব করেন -কুষ্টিয়া সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক রাসেল হোসেন।
    উক্ত সমাবেশে বক্তারা বলেন - হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন সহ সারাদেশকে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি লক্ষে এই এই বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছেন। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোষররা ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে পালিয়ে গেলেও এই হাসিবুর রহমান রিজু এলাকায় থাকছেন এবং বিভিন্ন জায়গায় প্রকাশ্য বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করছেন।তাই তাকে সহ মুক্তিযোদ্ধা মঞ্চের গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।যদি দ্রুত গ্রেপ্তার করা না হয় তাহলে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলা হবে ।

    কুষ্টিয়ার হরিপুরে আওয়ামীলীগ নেতা রিজু সহ মুক্তিযোদ্ধা মঞ্চের নেতাদের গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ জাকির হোসেন।। আজ ১৫ আগস্ট সকাল দশটায়, দেশকে অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোষরদের নিয়ে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ছবিতে কালিমা লেপনকারী আওয়ামী লীগ নেতা মুক্তিযোদ্ধা মঞ্চের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি হাসিবুর রহমান রিজু সহ মুক্তিযোদ্ধা মঞ্চের নেতাদের গ্রেফতারের দাবিতে কুষ্টিয়ার ১নং হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত। বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন-উপস্থিত ছিলেন হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন বিএনপি'র সাবেক সভাপতি ও ইউনিয়ন বিএনপির অন্যতম সার্সচ কমিটির সদস্য আমিরুল ইসলাম আন্টু, সার্চ কমিটির অন্যতম সদস্য বয়ান প্রামাণিক, হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন বিএনপি সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী শাহিনুর রহমান শাহিন,কুষ্টিয়া জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক রাশিদুল ইসলাম চমন,সহ ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন,সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক সাইফুল, কুষ্টিয়া জেলা কৃষক দলের সদস্য কালাম মন্ডল সদর উপজেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক রেজা আহম্মেদ, কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রদলের আহ্বায়ক আব্দুল কাদের সদস্য সচিব পিয়াস, সদর উপজেলা যুবদলের যুগ্ন আহবায়ক সাকিব আল হাসান, হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক হিমেল ফকির,সদস্য সচিব ইমরান ফারাজী,সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক লিটন মাহমুদ, যুগ্ম আহ্বায়ক ফরহাদ হোসেন,যুগ্ম আহ্বায়ক রকি মন্ডল, যুগ্ম আহ্বায়ক ইমরান, হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সদস্য সচিব আলমগীর হোসেন, হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম রুবেল,আলামিন, ভন্টে,সাইদুল, পাপ্পু,সহ হাটশ হরিপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতাকর্মী বৃন্দ। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন-সদর উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল ইসলাম শিপন। সভাপতিত্ব করেন -কুষ্টিয়া সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক রাসেল হোসেন। উক্ত সমাবেশে বক্তারা বলেন - হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন সহ সারাদেশকে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি লক্ষে এই এই বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছেন। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোষররা ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে পালিয়ে গেলেও এই হাসিবুর রহমান রিজু এলাকায় থাকছেন এবং বিভিন্ন জায়গায় প্রকাশ্য বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করছেন।তাই তাকে সহ মুক্তিযোদ্ধা মঞ্চের গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।যদি দ্রুত গ্রেপ্তার করা না হয় তাহলে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলা হবে ।
    0 التعليقات 0 المشاركات 401 مشاهدة 0 معاينة
  • চট্টগ্রামের আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভারের নাট, বল্টু ও লোহা চু’রির সময় জনতার হাতে ধ’রা ৩ চো’র

    আজ বুধবার সকাল ১১টার দিকে চট্টগ্রাম শহরের ২ নম্বর গেট এলাকার ফ্লাইওভারের ওপর নাট, বল্টু ও লোহা চু’রির সময় তিনজনকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন স্থানীয়রা। পরে তাদের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

    ছবি : সংগৃহীত
    চট্টগ্রামের আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভারের নাট, বল্টু ও লোহা চু’রির সময় জনতার হাতে ধ’রা ৩ চো’র আজ বুধবার সকাল ১১টার দিকে চট্টগ্রাম শহরের ২ নম্বর গেট এলাকার ফ্লাইওভারের ওপর নাট, বল্টু ও লোহা চু’রির সময় তিনজনকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন স্থানীয়রা। পরে তাদের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ছবি : সংগৃহীত
    0 التعليقات 0 المشاركات 272 مشاهدة 0 معاينة
  • ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের এক বছর পূর্তিতে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস-২০২৫’ উদযাপন করেছে কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলা জামায়াতে ইসলামী। এ উপলক্ষে আয়োজিত এক বিশাল গণমিছিল ও সমাবেশে হাজারো জনতার উপস্থিতি কুতুবদিয়ার রাজপথে এক অভূতপূর্ব গণজোয়ার সৃষ্টি করে।
    বুধবার (০৬ আগস্ট) বিকাল সাড়ে ৪টায় উপজেলার দরবার রাস্তার মাথা থেকে মিছিল শুরু হয়। জামায়াতের উপজেলা আমীর ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আ স ম শাহরিয়ার চৌধুরীর নেতৃত্বে মিছিলটি বড়ঘোপ বাজার প্রদক্ষিণ করে মুক্তমঞ্চে গিয়ে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
    বহু বছর পর আদালতের রায়ে ফিরিয়ে আনা জামায়াতের ঐতিহ্যবাহী ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীক এদিনের মিছিলের অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠে। প্রতীকটি বহন করেন বিভিন্ন ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা।
    সমাবেশে বক্তারা বলেন, “দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার বাংলাদেশকে একটি কারাগারে পরিণত করেছিলো। ভোটবিহীন ক্ষমতায় থেকে গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে। একবছর আগে ছাত্র-জনতা রক্ত দিয়ে গণ-অভ্যুত্থান ঘটায়, যেখানে দুই হাজারের অধিক ছাত্র শহীদ হন। কিন্তু সেই বর্বর হত্যাকাণ্ডের বিচার আজও হয়নি।”
    তারা আরও বলেন, “আদালতের রায়ের মাধ্যমে জামায়াতের রাজনীতি ও প্রতীক ফিরে পাওয়া জনগণের বিজয়। আগামী নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীককে বিজয়ী করতে হবে, এটাই শহীদদের প্রতি প্রকৃত শ্রদ্ধা।”
    সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন, কুতুবদিয়া উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা নুরুল আমিন, উপজেলা তারবিয়াত সম্পাদক মাওলানা আবদুস সাত্তার,প্রচার সম্পাদক রেজাউল করিম রাজু,কৈয়ারবিল ইউনিয়ন সভাপতি মাওলানা উসমান গণী,বড়ঘোপ ইউনিয়ন সভাপতি আহমদ নূর,উপজেলা শ্রমিক নেতা মাওলানা আবদুর রহমান,যুব নেতা রবিউল হোসাইন,ছাত্রশিবির সভাপতি মোহাম্মদ বিন ইব্রাহিম, উপজেলা জামায়াতের বিভিন্ন স্তরের শত শত নেতা-কর্মী এই কর্মসূচিতে অংশ নেন।
    ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের এক বছর পূর্তিতে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস-২০২৫’ উদযাপন করেছে কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলা জামায়াতে ইসলামী। এ উপলক্ষে আয়োজিত এক বিশাল গণমিছিল ও সমাবেশে হাজারো জনতার উপস্থিতি কুতুবদিয়ার রাজপথে এক অভূতপূর্ব গণজোয়ার সৃষ্টি করে। বুধবার (০৬ আগস্ট) বিকাল সাড়ে ৪টায় উপজেলার দরবার রাস্তার মাথা থেকে মিছিল শুরু হয়। জামায়াতের উপজেলা আমীর ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আ স ম শাহরিয়ার চৌধুরীর নেতৃত্বে মিছিলটি বড়ঘোপ বাজার প্রদক্ষিণ করে মুক্তমঞ্চে গিয়ে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। বহু বছর পর আদালতের রায়ে ফিরিয়ে আনা জামায়াতের ঐতিহ্যবাহী ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীক এদিনের মিছিলের অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠে। প্রতীকটি বহন করেন বিভিন্ন ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা। সমাবেশে বক্তারা বলেন, “দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার বাংলাদেশকে একটি কারাগারে পরিণত করেছিলো। ভোটবিহীন ক্ষমতায় থেকে গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে। একবছর আগে ছাত্র-জনতা রক্ত দিয়ে গণ-অভ্যুত্থান ঘটায়, যেখানে দুই হাজারের অধিক ছাত্র শহীদ হন। কিন্তু সেই বর্বর হত্যাকাণ্ডের বিচার আজও হয়নি।” তারা আরও বলেন, “আদালতের রায়ের মাধ্যমে জামায়াতের রাজনীতি ও প্রতীক ফিরে পাওয়া জনগণের বিজয়। আগামী নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীককে বিজয়ী করতে হবে, এটাই শহীদদের প্রতি প্রকৃত শ্রদ্ধা।” সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন, কুতুবদিয়া উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা নুরুল আমিন, উপজেলা তারবিয়াত সম্পাদক মাওলানা আবদুস সাত্তার,প্রচার সম্পাদক রেজাউল করিম রাজু,কৈয়ারবিল ইউনিয়ন সভাপতি মাওলানা উসমান গণী,বড়ঘোপ ইউনিয়ন সভাপতি আহমদ নূর,উপজেলা শ্রমিক নেতা মাওলানা আবদুর রহমান,যুব নেতা রবিউল হোসাইন,ছাত্রশিবির সভাপতি মোহাম্মদ বিন ইব্রাহিম, উপজেলা জামায়াতের বিভিন্ন স্তরের শত শত নেতা-কর্মী এই কর্মসূচিতে অংশ নেন।
    Like
    1
    1 التعليقات 0 المشاركات 625 مشاهدة 0 معاينة
  • ‎৪ আগস্ট ২০২৪ আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিএনপির চলে টানা সংঘর্ষ, না হয় ছাএ-জনতার লাশের সারি আরো দীর্ঘ হত,,,

    ‎#৪আগস্টফেনী #BNPপ্রতিরোধ #AwamiTerror #ShahiderSmriti #ফেনীররাজপথ #BnpYouthForce #জুলাইকান্না
    ‎৪ আগস্ট ২০২৪ আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিএনপির চলে টানা সংঘর্ষ, না হয় ছাএ-জনতার লাশের সারি আরো দীর্ঘ হত,,, ‎#৪আগস্টফেনী #BNPপ্রতিরোধ #AwamiTerror #ShahiderSmriti #ফেনীররাজপথ #BnpYouthForce #জুলাইকান্না
    Like
    2
    0 التعليقات 0 المشاركات 867 مشاهدة 4 0 معاينة
  • সোনাইমুড়ীতে পুলিশের গুলিতে নিহতদের ঘটনাকে পুঁজি করে জনপ্রতিনিধিসহ নিরীহদের মামলা দিয়ে হয়রানি, বাদী বলেন তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার

    নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে গত বছরের ৫ আগস্ট পুলিশ-ছাত্র জনতার সংঘর্ষে ২ পুলিশসহ ৫ জন নিহত হওয়ার ঘটনাকে পুঁজি করে মামলা বাণিজ্য করা ও নিরীহদের হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে এ মামলা দায়ের করার অভিযোগ করেছেন ক্ষতিগ্রস্তদের স্বজনেরা। মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানাজানি হওয়ার পর এ মামলা নিয়ে আলোচনার ঝড় বইছে জেলার ব্যাপী।

    সরেজমিনে গিয়ে এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর ঐ দিন বিকেলে সোনাইমুড়ীতে ছাত্র-জনতার বিজয় মিছিল বের হয়। মিছিল থেকে উত্তেজিত জনতার সাথে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষ পাল্টা সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে উত্তেজিত জনতা এক পুলিশ কর্মকর্তাকে জবাই করে আরও এক পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা করে। এ সময় পুলিশের গুলিতে ৩ জন মারা যায় ও কয়েকজন ছাত্র-জনতা গুলিবিদ্ধ হয়। এ সময় মিছিলকারীরা থানা ঘেরাও করে থানা ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও অস্ত্র লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হওয়া বেগমগঞ্জ উপজেলার মীর আলীপুর গ্রামের আলী মুন্সী বাড়ীর মোরশেদ আলমের ছেলে বিএনপি কর্মী ওয়ার্লিং মিস্ত্রী মোঃ আসিফ (২৪) গুলিবিদ্ধ গুরুতর আহত হয়। পরবর্তীতে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৬ আগস্ট শুক্রবার সে মারা যায়।

    এই ব্যাপারে আসিফের বাবা মোরশেদ আলম বাদী হয়ে গত বছরের ১৯ আগস্ট চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৬নং আমলী আদালত নোয়াখালীতে মামলা নং- সিআর ৩২২/২০২৪ দায়ের করেন। মামলায় নোয়াখালী-৪ আসনের সাবেক এমপি একরামুল করিম চৌধুরী ও নোয়াখালী-১ আসনের সাবেক এমপি এইচ এম ইব্রাহিম সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও শ্রেনী পেশার ৩৯ জন সহ অজ্ঞাতনামা দুই/আড়াই হাজার লোকজনকে আসামী করা হয়েছে। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ২৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৬ জন জামিনে আছেন। বাকীরা জেল হাজতে আছেন। অন্যরা গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।

    মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি এ মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার ছেলে হারানোর বেদনার সুযোগে একটি মহল তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য তার নাম ব্যবহার করে এ মামলা সাজিয়েছে। তিনি, তার ছেলে সহ তাদের বাড়ির সবাই বিএনপি’র রাজনীতির সাথে জড়িত বলে জানান। সরকার বিরোধী আন্দোলনে তারা সক্রিয়ভাবে ভূমিক পালন করেছিলেন। তার ছেলে আন্দোলনে শহীদ হয়েছে, ছেলেকে তিনি কখনো ফিরে পাবেন না। ছেলের শোকে যখন তিনি শোকাহত তখন কে বা কারা কিভাবে এ মামলা দিয়েছে আমার জানা নেই। তবে ফারহান নামের একজন লোক এ ষড়যন্ত্রমূলক মামলার সাথে জড়িত থাকতে পারে বলে সে জেনেছে। তাকে তিনি দেখলে চিনবেন কিন্তু ঠিকানা জানা নেই। তিনি আরও বলেন আমি যদি মামলা করতাম তাহলে আমার দলের নেতা সাবেক মন্ত্রী বরকত উল্যা বুলু ভাই সহ যারা আমাকে সহযোগিতা করেছে তাদের সাথে পরামর্শ করে করতাম। এ মামলায় যাদেরকে আসামী করা হয়েছে তাদের অনেককেই আমি চিনিও না, কারো কারো নাম শুনেছি। এ মামলায় আমার দলীয় বিএনপি’র কয়েকজনের নামও রয়েছে।

    এ মামলা আদালতে দাখিলকারী আইনজীবী শাহ মনজুরুল হাসান বলেন, তিনি অসুস্থ্য হার্টের রোগী। নারী নির্যাতনের একটি মামলার কথা বলে মামলার আর্জি না শুনিয়ে তড়িগড়ি করে তার স্বাক্ষর নিয়েছেন সাবেক পি.পি আবদুর রহমানের জুনিয়র এ্যাডভোকেট এনাম মঞ্জু। তিনি আরো বলেন, স্বাক্ষর নেওয়ার ৩/৪ দিন পর তার সহকারী তাকে জানান, আপনি কী মামলায় স্বাক্ষর করেছেন? এটাতো রাজনৈতিক মামলা! তখন আমি বুঝেছি আমি ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছি। শাহ মঞ্জুরুল হাসান অভিযোগ করে বলেন, সাবেক পি.পি আবদুর রহমান ও বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন আমার স্বাক্ষর নিয়ে জালিয়াতি করে এ মামলা করেছে।

    এই ব্যাপারে সাবেক পি.পি আবদুর রহমান বলেন, শাহ মঞ্জুরুল হাসানকে মামলার আর্জি পড়ে শোনানো হয়েছে, এখন তিনি অস্বীকার করছেন। যাদেরকে আসামী করা হয়েছে এরা সবাই স্বৈরাচারের দোসর, মামলা হলে অসুবিধা কী?

    এই বিষয়ে বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন বলেন, মামলা হয়েছে এটাই সত্য। কে দোষী কে নির্দোষ তা স্বাক্ষ্য প্রমাণে দেখা যাবে।

    এই ব্যাপারে সোনাইমুড়ী থানা অফিসার ইনচার্জ মোরশেদ আলম জানান, আদালতের নির্দেশে থানায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে এবং আসামীদের গ্রেফতার করা হয়েছে।

    এ মামলার বিষয়ে সোনাইমুড়ী এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার নেতৃবৃন্দরা জানান, মামলার বাদীর বক্তব্যসহ সার্বিক বিষয় বিবেচনা করলে এটা একটা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা, এতে কোনো সন্দেহ নেই। মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করা এ মামলার উদ্দেশ্য ছিল। এলাকাবাসী জানান, এই মামলার বিষয়ে সঠিক তদন্ত করে মিথ্যা মামলা ও ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় এনে নিরাপরাধ লোকদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে। এই বিষয়ে অনেকে এ প্রতিবেদকে প্রশ্ন করে বলেন, আসিফ পুলিশের গুলিতে নিহত হয়, সাধারণ মানুষ আসামী হবে কেন? এটাই প্রমাণ করে এ মামলা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা। বিষয়টি নিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে সত্য উদঘাটন করা উচিত বলে এলাকাবাসী মন্তব্য করেন।

    সোনাইমুড়ীতে পুলিশের গুলিতে নিহতদের ঘটনাকে পুঁজি করে জনপ্রতিনিধিসহ নিরীহদের মামলা দিয়ে হয়রানি, বাদী বলেন তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে গত বছরের ৫ আগস্ট পুলিশ-ছাত্র জনতার সংঘর্ষে ২ পুলিশসহ ৫ জন নিহত হওয়ার ঘটনাকে পুঁজি করে মামলা বাণিজ্য করা ও নিরীহদের হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে এ মামলা দায়ের করার অভিযোগ করেছেন ক্ষতিগ্রস্তদের স্বজনেরা। মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানাজানি হওয়ার পর এ মামলা নিয়ে আলোচনার ঝড় বইছে জেলার ব্যাপী। সরেজমিনে গিয়ে এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর ঐ দিন বিকেলে সোনাইমুড়ীতে ছাত্র-জনতার বিজয় মিছিল বের হয়। মিছিল থেকে উত্তেজিত জনতার সাথে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষ পাল্টা সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে উত্তেজিত জনতা এক পুলিশ কর্মকর্তাকে জবাই করে আরও এক পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা করে। এ সময় পুলিশের গুলিতে ৩ জন মারা যায় ও কয়েকজন ছাত্র-জনতা গুলিবিদ্ধ হয়। এ সময় মিছিলকারীরা থানা ঘেরাও করে থানা ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও অস্ত্র লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হওয়া বেগমগঞ্জ উপজেলার মীর আলীপুর গ্রামের আলী মুন্সী বাড়ীর মোরশেদ আলমের ছেলে বিএনপি কর্মী ওয়ার্লিং মিস্ত্রী মোঃ আসিফ (২৪) গুলিবিদ্ধ গুরুতর আহত হয়। পরবর্তীতে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৬ আগস্ট শুক্রবার সে মারা যায়। এই ব্যাপারে আসিফের বাবা মোরশেদ আলম বাদী হয়ে গত বছরের ১৯ আগস্ট চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৬নং আমলী আদালত নোয়াখালীতে মামলা নং- সিআর ৩২২/২০২৪ দায়ের করেন। মামলায় নোয়াখালী-৪ আসনের সাবেক এমপি একরামুল করিম চৌধুরী ও নোয়াখালী-১ আসনের সাবেক এমপি এইচ এম ইব্রাহিম সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও শ্রেনী পেশার ৩৯ জন সহ অজ্ঞাতনামা দুই/আড়াই হাজার লোকজনকে আসামী করা হয়েছে। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ২৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৬ জন জামিনে আছেন। বাকীরা জেল হাজতে আছেন। অন্যরা গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। মামলার বাদী মোরশেদ আলম বলেন, তিনি এ মামলা করেননি, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তার ছেলে হারানোর বেদনার সুযোগে একটি মহল তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য তার নাম ব্যবহার করে এ মামলা সাজিয়েছে। তিনি, তার ছেলে সহ তাদের বাড়ির সবাই বিএনপি’র রাজনীতির সাথে জড়িত বলে জানান। সরকার বিরোধী আন্দোলনে তারা সক্রিয়ভাবে ভূমিক পালন করেছিলেন। তার ছেলে আন্দোলনে শহীদ হয়েছে, ছেলেকে তিনি কখনো ফিরে পাবেন না। ছেলের শোকে যখন তিনি শোকাহত তখন কে বা কারা কিভাবে এ মামলা দিয়েছে আমার জানা নেই। তবে ফারহান নামের একজন লোক এ ষড়যন্ত্রমূলক মামলার সাথে জড়িত থাকতে পারে বলে সে জেনেছে। তাকে তিনি দেখলে চিনবেন কিন্তু ঠিকানা জানা নেই। তিনি আরও বলেন আমি যদি মামলা করতাম তাহলে আমার দলের নেতা সাবেক মন্ত্রী বরকত উল্যা বুলু ভাই সহ যারা আমাকে সহযোগিতা করেছে তাদের সাথে পরামর্শ করে করতাম। এ মামলায় যাদেরকে আসামী করা হয়েছে তাদের অনেককেই আমি চিনিও না, কারো কারো নাম শুনেছি। এ মামলায় আমার দলীয় বিএনপি’র কয়েকজনের নামও রয়েছে। এ মামলা আদালতে দাখিলকারী আইনজীবী শাহ মনজুরুল হাসান বলেন, তিনি অসুস্থ্য হার্টের রোগী। নারী নির্যাতনের একটি মামলার কথা বলে মামলার আর্জি না শুনিয়ে তড়িগড়ি করে তার স্বাক্ষর নিয়েছেন সাবেক পি.পি আবদুর রহমানের জুনিয়র এ্যাডভোকেট এনাম মঞ্জু। তিনি আরো বলেন, স্বাক্ষর নেওয়ার ৩/৪ দিন পর তার সহকারী তাকে জানান, আপনি কী মামলায় স্বাক্ষর করেছেন? এটাতো রাজনৈতিক মামলা! তখন আমি বুঝেছি আমি ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছি। শাহ মঞ্জুরুল হাসান অভিযোগ করে বলেন, সাবেক পি.পি আবদুর রহমান ও বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন আমার স্বাক্ষর নিয়ে জালিয়াতি করে এ মামলা করেছে। এই ব্যাপারে সাবেক পি.পি আবদুর রহমান বলেন, শাহ মঞ্জুরুল হাসানকে মামলার আর্জি পড়ে শোনানো হয়েছে, এখন তিনি অস্বীকার করছেন। যাদেরকে আসামী করা হয়েছে এরা সবাই স্বৈরাচারের দোসর, মামলা হলে অসুবিধা কী? এই বিষয়ে বর্তমান পি.পি শাহাদাত হোসেন বলেন, মামলা হয়েছে এটাই সত্য। কে দোষী কে নির্দোষ তা স্বাক্ষ্য প্রমাণে দেখা যাবে। এই ব্যাপারে সোনাইমুড়ী থানা অফিসার ইনচার্জ মোরশেদ আলম জানান, আদালতের নির্দেশে থানায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে এবং আসামীদের গ্রেফতার করা হয়েছে। এ মামলার বিষয়ে সোনাইমুড়ী এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার নেতৃবৃন্দরা জানান, মামলার বাদীর বক্তব্যসহ সার্বিক বিষয় বিবেচনা করলে এটা একটা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা, এতে কোনো সন্দেহ নেই। মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করা এ মামলার উদ্দেশ্য ছিল। এলাকাবাসী জানান, এই মামলার বিষয়ে সঠিক তদন্ত করে মিথ্যা মামলা ও ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় এনে নিরাপরাধ লোকদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে। এই বিষয়ে অনেকে এ প্রতিবেদকে প্রশ্ন করে বলেন, আসিফ পুলিশের গুলিতে নিহত হয়, সাধারণ মানুষ আসামী হবে কেন? এটাই প্রমাণ করে এ মামলা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা। বিষয়টি নিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে সত্য উদঘাটন করা উচিত বলে এলাকাবাসী মন্তব্য করেন।
    Like
    Love
    2
    1 التعليقات 0 المشاركات 1كيلو بايت مشاهدة 0 معاينة





  • নাগরপুরবাসীর প্রাণের দাবি—সরকারি কলেজের পাশে হোক মডেল মসজি।
    আজ শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ শেষে নাগরপুর উপজেলার হাজারো ধর্মপ্রাণ মুসল্লি টাঙ্গাইল-আরিচা মহাসড়কের পাশে সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকায় এক বিশাল গণজমায়েত করেন। তাদের প্রধান ও একতাবদ্ধ দাবি—সরকারি কলেজের পাশে স্থাপিত হোক একটি পূর্ণাঙ্গ মডেল মসজিদ।

    সাধারণ জনগণের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নাগরপুরের প্রায় ৯৯% মানুষ মনে করেন, মডেল মসজিদের জন্য সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকাটি সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান। কারণ, এ জায়গাটি নাগরপুর উপজেলার কেন্দ্রবিন্দুতে এবং মানুষের চলাচলের সুবিধাজনক স্থানে অবস্থিত।

    একজন বয়োজ্যেষ্ঠ মুসল্লি বলেন, “এই জায়গাটাই সবচেয়ে ভালো। কলেজের পাশে হলে ছাত্ররা নামাজের প্রতি আরও উৎসাহিত হবে, আর এলাকাবাসীও সহজেই উপকৃত হতে পারবে।”

    বক্তারা আরও বলেন, “এটা কোনো রাজনৈতিক দাবি নয়। এটা জনগণের ধর্মীয় চেতনার বহিঃপ্রকাশ। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আমাদের মত প্রকাশ করেছি। প্রশাসনের প্রতি আহ্বান, কোনো বিতর্ক সৃষ্টি না করে জনগণের এ দাবিকে বাস্তবে রূপ দিন।”

    এই সময় উপস্থিত ছিলেন—বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মো. রফিকুল ইসলাম, সরকারি কলেজ মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি সাদিকুর রহমান, মো. মোশাররফ হোসেন মুসা, মো. গোলাম মোস্তফা গোলাম, সাইদ আলী স্বাধীন, লুৎফর রহমান, মীর মুফতিক শৈবাল, রাজিব আহমেদসহ আরও অনেক ধর্মপ্রাণ জনতা ও স্থানীয় বিশিষ্টজন।




    নাগরপুরবাসীর প্রাণের দাবি—সরকারি কলেজের পাশে হোক মডেল মসজি। আজ শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ শেষে নাগরপুর উপজেলার হাজারো ধর্মপ্রাণ মুসল্লি টাঙ্গাইল-আরিচা মহাসড়কের পাশে সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকায় এক বিশাল গণজমায়েত করেন। তাদের প্রধান ও একতাবদ্ধ দাবি—সরকারি কলেজের পাশে স্থাপিত হোক একটি পূর্ণাঙ্গ মডেল মসজিদ। সাধারণ জনগণের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নাগরপুরের প্রায় ৯৯% মানুষ মনে করেন, মডেল মসজিদের জন্য সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলাকাটি সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান। কারণ, এ জায়গাটি নাগরপুর উপজেলার কেন্দ্রবিন্দুতে এবং মানুষের চলাচলের সুবিধাজনক স্থানে অবস্থিত। একজন বয়োজ্যেষ্ঠ মুসল্লি বলেন, “এই জায়গাটাই সবচেয়ে ভালো। কলেজের পাশে হলে ছাত্ররা নামাজের প্রতি আরও উৎসাহিত হবে, আর এলাকাবাসীও সহজেই উপকৃত হতে পারবে।” বক্তারা আরও বলেন, “এটা কোনো রাজনৈতিক দাবি নয়। এটা জনগণের ধর্মীয় চেতনার বহিঃপ্রকাশ। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আমাদের মত প্রকাশ করেছি। প্রশাসনের প্রতি আহ্বান, কোনো বিতর্ক সৃষ্টি না করে জনগণের এ দাবিকে বাস্তবে রূপ দিন।” এই সময় উপস্থিত ছিলেন—বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মো. রফিকুল ইসলাম, সরকারি কলেজ মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি সাদিকুর রহমান, মো. মোশাররফ হোসেন মুসা, মো. গোলাম মোস্তফা গোলাম, সাইদ আলী স্বাধীন, লুৎফর রহমান, মীর মুফতিক শৈবাল, রাজিব আহমেদসহ আরও অনেক ধর্মপ্রাণ জনতা ও স্থানীয় বিশিষ্টজন।
    0 التعليقات 0 المشاركات 2كيلو بايت مشاهدة 30 0 معاينة
  • সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচনে অংশ নিবে না এনসিপি : নাহিদ

    জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচনে অংশ নিবে না এনসিপি। একটি দল শুধু নির্বাচনের কথা বলছেন। ছাত্র জনতা শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেয় নি। সংস্কার ও বিচার ছাড়া যদি শুধু নির্বাচন হয় তাহলে ফ্যাসিবাদের আবারো জন্ম হবে।

    লালমনিরহাটে বুধবার সন্ধ্যায় পদযাত্রা শেষে মিশন মোড়ে পথসভায় এসব কথা বলেন তিনি ।



    তিনি আরো বলেন, তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে কোনো টালবাহানা এনসিপি মেনে নেবে না। বাস্তবসম্মত উপায়ে তিস্তা মহাপরিকল্পনা করতে হবে।

    নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘উন্নয়ন মানে শুধু ঢাকার উন্নয়ন নয়। দেশজুড়ে উন্নয়নের কথা বলা হলেও সেই উন্নয়ন এখনো সবার কাছে পৌঁছেনি। যত দিন লালমনিরহাটের প্রান্তিক মানুষের কাছে উন্নয়নের সুবিধা না আসবে, তত দিন সেই উন্নয়ন আমরা মানি না।’

    পদযাত্রায় আরো বক্তব্য রাখেন , দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী।

    সংক্ষিপ্ত সমাবেশে নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। সেই মাফিয়াতন্ত্র, সেই সন্ত্রাস, সেই দখলদারত্ব কিন্তু রয়েই গেছে। ফলে আমরা মনে করি, আমাদের এই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। সেই লড়াই–সংগ্রামের ইতিহাস ধরে রাখার জন্য গণ–অভ্যুত্থানের নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপি গঠিত হয়েছে। এই দলের প্রধান কাজ হলো এ দেশের মানুষকে যেন আর দাস হয়ে থাকতে না হয়।
    সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচনে অংশ নিবে না এনসিপি : নাহিদ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচনে অংশ নিবে না এনসিপি। একটি দল শুধু নির্বাচনের কথা বলছেন। ছাত্র জনতা শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেয় নি। সংস্কার ও বিচার ছাড়া যদি শুধু নির্বাচন হয় তাহলে ফ্যাসিবাদের আবারো জন্ম হবে। লালমনিরহাটে বুধবার সন্ধ্যায় পদযাত্রা শেষে মিশন মোড়ে পথসভায় এসব কথা বলেন তিনি । তিনি আরো বলেন, তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে কোনো টালবাহানা এনসিপি মেনে নেবে না। বাস্তবসম্মত উপায়ে তিস্তা মহাপরিকল্পনা করতে হবে। নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘উন্নয়ন মানে শুধু ঢাকার উন্নয়ন নয়। দেশজুড়ে উন্নয়নের কথা বলা হলেও সেই উন্নয়ন এখনো সবার কাছে পৌঁছেনি। যত দিন লালমনিরহাটের প্রান্তিক মানুষের কাছে উন্নয়নের সুবিধা না আসবে, তত দিন সেই উন্নয়ন আমরা মানি না।’ পদযাত্রায় আরো বক্তব্য রাখেন , দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী। সংক্ষিপ্ত সমাবেশে নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। সেই মাফিয়াতন্ত্র, সেই সন্ত্রাস, সেই দখলদারত্ব কিন্তু রয়েই গেছে। ফলে আমরা মনে করি, আমাদের এই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। সেই লড়াই–সংগ্রামের ইতিহাস ধরে রাখার জন্য গণ–অভ্যুত্থানের নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপি গঠিত হয়েছে। এই দলের প্রধান কাজ হলো এ দেশের মানুষকে যেন আর দাস হয়ে থাকতে না হয়।
    Like
    2
    0 التعليقات 0 المشاركات 595 مشاهدة 0 معاينة


  • নাগরপুরে মডেল মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর ভাঙচুরের প্রতিবাদে তৌহিদি জনতার বিক্ষোভ

    টাঙ্গাইলের নাগরপুর সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে মডেল মসজিদ নির্মাণ নিয়ে এলাকাজুড়ে চলছে তীব্র আলোচনার ঝড়। দীর্ঘদিনের দাবির পর কলেজ চত্বরে মসজিদ নির্মাণের সিদ্ধান্ত হলেও, সম্প্রতি ঘটে যাওয়া এক নিন্দনীয় ঘটনার ফলে এলাকাবাসীর মাঝে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।

    জানা গেছে, গত ২৮ জুন রাতে অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা রাতের আঁধারে নির্মাণাধীন মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তরটি ভেঙে ফেলে। এই ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে। অনেকেই এটিকে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত এবং একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন।

    ঘটনার প্রতিবাদে ২৯ জুন (রবিবার) সকাল ১১টায় নাগরপুর সরকারি কলেজ গেট সংলগ্ন এলাকায় বিক্ষোভ ও মানববন্ধনের আয়োজন করে তৌহিদি জনতা। এতে অংশ নেন শত শত ধর্মপ্রাণ মানুষ, বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

    মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন নাগরপুর বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম মোস্তফা গোলাম, নাগরপুর সরকারি কলেজের সাবেক জিএস নুরুজ্জামান রানা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. বাবুল মেহেদী, আ. রাজ্জাক, রাজীব আহমেদ, লাভলু মিয়া, মনসুর মিয়াসহ আরও অনেকে।

    বক্তারা বলেন, “সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে মডেল মসজিদ নির্মাণ আমাদের ঈমানি দাবি। এটি শুধু একটি ভবন নয়, বরং আমাদের ধর্মীয় অনুভূতির প্রতীক। যারা মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর ভেঙেছে, তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র সহ্য করা হবে না।”

    তারা আরও বলেন, দ্রুত একই স্থানে পুনরায় ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে নির্মাণকাজ শুরু করতে হবে। পাশাপাশি প্রশাসনকে যেকোনো বাধা কঠোরভাবে দমন করার আহ্বান জানান।

    মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান, মসজিদ নির্মাণে বাধাদানকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং নাগরপুরবাসীর ধর্মীয় আবেগ ও দাবি দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।

    এ বিষয়ে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে স্থানীয় সচেতন মহল আশা প্রকাশ করেছেন, প্রশাসন দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে নাগরপুরে শান্তি ও ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষা করবে এবং ধর্মপ্রাণ মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি বাস্তবায়নে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।











    নাগরপুরে মডেল মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর ভাঙচুরের প্রতিবাদে তৌহিদি জনতার বিক্ষোভ টাঙ্গাইলের নাগরপুর সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে মডেল মসজিদ নির্মাণ নিয়ে এলাকাজুড়ে চলছে তীব্র আলোচনার ঝড়। দীর্ঘদিনের দাবির পর কলেজ চত্বরে মসজিদ নির্মাণের সিদ্ধান্ত হলেও, সম্প্রতি ঘটে যাওয়া এক নিন্দনীয় ঘটনার ফলে এলাকাবাসীর মাঝে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। জানা গেছে, গত ২৮ জুন রাতে অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা রাতের আঁধারে নির্মাণাধীন মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তরটি ভেঙে ফেলে। এই ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে। অনেকেই এটিকে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত এবং একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন। ঘটনার প্রতিবাদে ২৯ জুন (রবিবার) সকাল ১১টায় নাগরপুর সরকারি কলেজ গেট সংলগ্ন এলাকায় বিক্ষোভ ও মানববন্ধনের আয়োজন করে তৌহিদি জনতা। এতে অংশ নেন শত শত ধর্মপ্রাণ মানুষ, বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন নাগরপুর বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম মোস্তফা গোলাম, নাগরপুর সরকারি কলেজের সাবেক জিএস নুরুজ্জামান রানা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. বাবুল মেহেদী, আ. রাজ্জাক, রাজীব আহমেদ, লাভলু মিয়া, মনসুর মিয়াসহ আরও অনেকে। বক্তারা বলেন, “সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে মডেল মসজিদ নির্মাণ আমাদের ঈমানি দাবি। এটি শুধু একটি ভবন নয়, বরং আমাদের ধর্মীয় অনুভূতির প্রতীক। যারা মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর ভেঙেছে, তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র সহ্য করা হবে না।” তারা আরও বলেন, দ্রুত একই স্থানে পুনরায় ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে নির্মাণকাজ শুরু করতে হবে। পাশাপাশি প্রশাসনকে যেকোনো বাধা কঠোরভাবে দমন করার আহ্বান জানান। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান, মসজিদ নির্মাণে বাধাদানকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং নাগরপুরবাসীর ধর্মীয় আবেগ ও দাবি দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। এ বিষয়ে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে স্থানীয় সচেতন মহল আশা প্রকাশ করেছেন, প্রশাসন দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে নাগরপুরে শান্তি ও ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষা করবে এবং ধর্মপ্রাণ মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি বাস্তবায়নে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।
    0 التعليقات 0 المشاركات 1كيلو بايت مشاهدة 0 معاينة
  • বগুড়া সোনাতলায় বিদ্যালয়ের নতুন বই চুরি করে নেওয়ার সময় জনতার ধাওয়া
    বগুড়া সোনাতলায় বিদ্যালয়ের নতুন বই চুরি করে নেওয়ার সময় জনতার ধাওয়া
    Like
    1
    0 التعليقات 0 المشاركات 284 مشاهدة 5 0 معاينة
  • এই মূহুর্তে পটিয়াতে পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান
    ---------------------

    রাজনীতি কী, কাদের জন্য রাজনীতি বা কারা হবেন রাজনীতিবিদ- এ রকম প্রশ্ন মাঝেমধ্যে মনের ভেতর ঘুরপাক খেলেও এর সঠিক উত্তর খুঁজে পাই না। নিজের সাধারণ বিবেক যা বলে, বাস্তবে দেখতে পাই তার উল্টোটা। আমার স্বল্প জ্ঞানে এতটুকু বুঝতে পারি, রাজনীতি অর্থ সেবা দেওয়া এবং সেটা অবশ্যই জনগণের সেবা। মানুষের কল্যাণ ও অধিকারের নিশ্চয়তা বিধান করাই হলো রাজনীতি। আর একজন সত্যিকারের রাজনীতিবিদের কাছে রাজনীতি হবে একটি পেশা এবং সেবা দেওয়ার নেশা। তাদের মধ্যে থাকবে প্যাশন বা গভীর আবেগ। থাকবে দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতনতা। একজন নেতার থাকবে নৈতিক মেরুদ- এবং নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য সম্পর্কে ধারণা। তাকে হতে হবে সৎ, নির্লোভ ও আদর্শবান শিক্ষিত মার্জিন ভদ্র নম্র বিচক্ষণ দূরদর্শী পরিচ্ছন্ন। তাকে শুধু ক্ষমতার জন্য বুভুক্ষু থাকলে হবে না।
    কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের অধিকাংশ রাজনীতিবিদের মধ্যে সেসব গুণ প্রায় অনুপস্থিত। গণমানুষ নয়, শুধুই ব্যক্তিসর্বস্ব রাজনীতি। আদর্শের বালাই নেই। নিজ দলে কোন্দল টিকিয়ে রেখে নিজের স্বার্থে আদর্শবিচ্যুতি। এ কারণে রাজনীতি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সবকিছুর নিয়ন্তা হলেও তা মানুষকে এখন আর সেভাবে স্পর্শ করছে না। এক দশক আগেও কোনো না কোনোভাবে রাজনীতি মানুষকে ভাবাত। রাজনৈতিক মতপার্থক্য সত্ত্বেও আগের রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মাঝে সৌজন্যবোধ, সম্প্রীতি, সহমর্মিতা ও পারস্পরিক সহানুভূতির ঘাটতি ছিল না। এখন সে জায়গাগুলো উধাও। তাই বর্তমান রাজনীতি নিয়ে মানুষ বীতশ্রদ্ধ। উচ্চশিক্ষিত ও মেধাবী তরুণ প্রজন্ম রাজনীতিতে আসতে চাইছে না। সেই জায়গাটা দখল করে নিচ্ছে স্বল্পশিক্ষিত দুর্বৃত্ত শ্রেণি ও টাকার কুমিররা।
    তবে আশার কথা হলো এখনো বাংলাদেশের রাজনীতিতে সৎ শিক্ষিত মার্জিন ভদ্র নম্র বিচক্ষণ দূরদর্শী আদর্শবান অনেক নেতা রয়েছেন, যারা দেশের সম্পদ আর ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অনুকরণীয়। তারা নিজেদের সর্বস্ব বিলিয়ে দিয়ে কেবল মানুষের স্বার্থের রাজনীতি করেন। লোভ, প্রতিহিংসা, ক্ষমতার দাপটের পরিবর্তে সততা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ আর সেবার মানসিকতা তাদের মধ্যে বিরাজমান। তারা ব্যক্তিস্বার্থের উর্ধ্বে রেখেছেন রাজনীতিকে। তবে সততা বজায় রাখতে গিয়ে পদে পদে তাদের প্রতিবন্ধকতা ও বঞ্চনার শিকার হতে হচ্ছে। তারপরও নিজ আদর্শে অটল ও অবিচল তারা। আজ এমনই একজন রাজনীতিবিদের কথা লিখছি, যাকে খুব কাছে থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে আমার। তিনি হলেন প্রিয় মুখ,চট্টগ্রাম -১২ পটিয়া আসনের সাবেক একাধিকবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য,চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা জনগণের মাটি ও মানুষের নেতা জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল।

    সর্বদা হাস্যোজ্জ্বল, ব্যক্তিত্বে অমায়িক, কথাবার্তায় বিনয়ী, চলাফেরায় নম্র ও দরাজ কণ্ঠের অধিকারী গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল ভাই একজন সফল ব্যবসায়ী , সফল রাজনীতিবিদ, সফল সংগঠক ও আলোকিত মানুষ। বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ প্রসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতির অনুসরণ, অনুকরণ ও মনেপ্রাণে বিশ্বাস ও অন্তঃকরণের পর ছাত্রজীবন থেকেই প্রাতিষ্ঠানিক রাজনীতির চর্চায় মনোনিবেশ করেন তিনি। ছাত্রদলের রাজনীতিতে সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে নিজের আগামনী বার্তাটা পৌঁছে দেন সকলের মাঝে। তিনি শুধু ছাত্র হিসেবে মেধাবী তাই নয়, তিনি রাজনীতিতেও প্রজ্ঞা ও মেধার বিকাশ ঘটিয়ে এগিয়ে গেছেন বীরদর্পে। বিএনপির রাজনীতির সংগ্রামী এ আদর্শ তৃনমুল থেকে রাজনীতির সর্বোচ্চ পর্যায়ে বিচরণ করছেন। চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা যেনো তার অস্তিত্ব ও হৃদয়জুড়ে। তার মননে, মগজে একাকার হয়ে থাকে সবসময় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার মাটি ও মানুষ। যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কথা বলার সময়ও দেখেছি, অবধারিতভাবেই তার মুখ থেকে বের হয়ে আসে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা প্রসঙ্গ। শেকড়ের প্রতি, এলাকার প্রতি, এলাকাবাসীর প্রতি এমন দরদ, মমতা, আবেগ আর অকৃত্রিম ভালোবাসা কোনো রাজনীতিবিদের থাকতে পারে, সেটা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল ভাইকে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। কী করলে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা সারা দেশের মধ্যে রোলমডেল হবে, কী করলে পটিয়াবাসী স্বস্তি ও শান্তিতে বসবাস করতে পারবে, কী করলে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার মানুষ সম্মানিত হবে, কী করলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম পটিয়াকে মনপ্রাণ দিয়ে আগলে রাখবে সেসব চিন্তা-চেতনা, ভাবনা, স্বপ্ন সারাক্ষণ তাকে বিভোর করে রাখে। তাই তো পটিয়াবাসী তাঁকে একান্ত আপন করে নিয়েছেন একাধিক বার, এবং এখনো সুযোগ পেলেই আবারও তার পুনরাবৃত্তি করার অপেক্ষায় আছেন । তাদের সুখ-দুঃখে, বিপদ-আপদে সর্বাগ্রে প্রিয় নেতারই সান্নিধ্য কামনা করেন তারা।
    পটিয়া উপজেলার জঙ্গলখাইন ইউনিয়নের এয়াকুবদন্ডী গ্রামের এক মুসলিম সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল। একাধারে রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক, সংগঠক, ক্রীড়ানুরাগী।তিনি বুকে টেনে নেন বারেবারে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার ক্লান্ত-শ্রান্ত-ঘর্মাক্ত কৃষক-শ্রমিককে আর আপন করে নেন আপামর জনতাকে। একান্তে কথা বলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার মাটির সঙ্গে, বাতাসের সঙ্গে আর স্বপ্ন দেখেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা পৌরসভার সর্ব বিষয় নিয়ে। চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা পৌরসভার জনগণ তাকে কাছে টেনে নেন, সুখ-দুঃখের গল্প শোনান।
    আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে চট্টগ্রাম-১২ পটিয়া সংসদীয় আসনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে আবারও জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল পটিয়াবাসীর মাঝে সেবা দেওয়ার মানসে ফিরে আসবেন, এবং বিএনপি যুবদল ছাত্রদল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী ও পটিয়া সংসদীয় আসনের সাধারণ জনগণের মনোবাসনা পূরন করবেন সেই প্রত্যাশায় দিনাতিপাত করছে পটিয়ার রাজনীতির নেতাকর্মী ও রাজনৈতিক সচেতন নাগরিক।
    এই মূহুর্তে পটিয়াতে পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান --------------------- রাজনীতি কী, কাদের জন্য রাজনীতি বা কারা হবেন রাজনীতিবিদ- এ রকম প্রশ্ন মাঝেমধ্যে মনের ভেতর ঘুরপাক খেলেও এর সঠিক উত্তর খুঁজে পাই না। নিজের সাধারণ বিবেক যা বলে, বাস্তবে দেখতে পাই তার উল্টোটা। আমার স্বল্প জ্ঞানে এতটুকু বুঝতে পারি, রাজনীতি অর্থ সেবা দেওয়া এবং সেটা অবশ্যই জনগণের সেবা। মানুষের কল্যাণ ও অধিকারের নিশ্চয়তা বিধান করাই হলো রাজনীতি। আর একজন সত্যিকারের রাজনীতিবিদের কাছে রাজনীতি হবে একটি পেশা এবং সেবা দেওয়ার নেশা। তাদের মধ্যে থাকবে প্যাশন বা গভীর আবেগ। থাকবে দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতনতা। একজন নেতার থাকবে নৈতিক মেরুদ- এবং নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য সম্পর্কে ধারণা। তাকে হতে হবে সৎ, নির্লোভ ও আদর্শবান শিক্ষিত মার্জিন ভদ্র নম্র বিচক্ষণ দূরদর্শী পরিচ্ছন্ন। তাকে শুধু ক্ষমতার জন্য বুভুক্ষু থাকলে হবে না। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের অধিকাংশ রাজনীতিবিদের মধ্যে সেসব গুণ প্রায় অনুপস্থিত। গণমানুষ নয়, শুধুই ব্যক্তিসর্বস্ব রাজনীতি। আদর্শের বালাই নেই। নিজ দলে কোন্দল টিকিয়ে রেখে নিজের স্বার্থে আদর্শবিচ্যুতি। এ কারণে রাজনীতি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সবকিছুর নিয়ন্তা হলেও তা মানুষকে এখন আর সেভাবে স্পর্শ করছে না। এক দশক আগেও কোনো না কোনোভাবে রাজনীতি মানুষকে ভাবাত। রাজনৈতিক মতপার্থক্য সত্ত্বেও আগের রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মাঝে সৌজন্যবোধ, সম্প্রীতি, সহমর্মিতা ও পারস্পরিক সহানুভূতির ঘাটতি ছিল না। এখন সে জায়গাগুলো উধাও। তাই বর্তমান রাজনীতি নিয়ে মানুষ বীতশ্রদ্ধ। উচ্চশিক্ষিত ও মেধাবী তরুণ প্রজন্ম রাজনীতিতে আসতে চাইছে না। সেই জায়গাটা দখল করে নিচ্ছে স্বল্পশিক্ষিত দুর্বৃত্ত শ্রেণি ও টাকার কুমিররা। তবে আশার কথা হলো এখনো বাংলাদেশের রাজনীতিতে সৎ শিক্ষিত মার্জিন ভদ্র নম্র বিচক্ষণ দূরদর্শী আদর্শবান অনেক নেতা রয়েছেন, যারা দেশের সম্পদ আর ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অনুকরণীয়। তারা নিজেদের সর্বস্ব বিলিয়ে দিয়ে কেবল মানুষের স্বার্থের রাজনীতি করেন। লোভ, প্রতিহিংসা, ক্ষমতার দাপটের পরিবর্তে সততা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ আর সেবার মানসিকতা তাদের মধ্যে বিরাজমান। তারা ব্যক্তিস্বার্থের উর্ধ্বে রেখেছেন রাজনীতিকে। তবে সততা বজায় রাখতে গিয়ে পদে পদে তাদের প্রতিবন্ধকতা ও বঞ্চনার শিকার হতে হচ্ছে। তারপরও নিজ আদর্শে অটল ও অবিচল তারা। আজ এমনই একজন রাজনীতিবিদের কথা লিখছি, যাকে খুব কাছে থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে আমার। তিনি হলেন প্রিয় মুখ,চট্টগ্রাম -১২ পটিয়া আসনের সাবেক একাধিকবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য,চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা জনগণের মাটি ও মানুষের নেতা জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল। সর্বদা হাস্যোজ্জ্বল, ব্যক্তিত্বে অমায়িক, কথাবার্তায় বিনয়ী, চলাফেরায় নম্র ও দরাজ কণ্ঠের অধিকারী গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল ভাই একজন সফল ব্যবসায়ী , সফল রাজনীতিবিদ, সফল সংগঠক ও আলোকিত মানুষ। বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ প্রসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতির অনুসরণ, অনুকরণ ও মনেপ্রাণে বিশ্বাস ও অন্তঃকরণের পর ছাত্রজীবন থেকেই প্রাতিষ্ঠানিক রাজনীতির চর্চায় মনোনিবেশ করেন তিনি। ছাত্রদলের রাজনীতিতে সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে নিজের আগামনী বার্তাটা পৌঁছে দেন সকলের মাঝে। তিনি শুধু ছাত্র হিসেবে মেধাবী তাই নয়, তিনি রাজনীতিতেও প্রজ্ঞা ও মেধার বিকাশ ঘটিয়ে এগিয়ে গেছেন বীরদর্পে। বিএনপির রাজনীতির সংগ্রামী এ আদর্শ তৃনমুল থেকে রাজনীতির সর্বোচ্চ পর্যায়ে বিচরণ করছেন। চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা যেনো তার অস্তিত্ব ও হৃদয়জুড়ে। তার মননে, মগজে একাকার হয়ে থাকে সবসময় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার মাটি ও মানুষ। যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কথা বলার সময়ও দেখেছি, অবধারিতভাবেই তার মুখ থেকে বের হয়ে আসে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা প্রসঙ্গ। শেকড়ের প্রতি, এলাকার প্রতি, এলাকাবাসীর প্রতি এমন দরদ, মমতা, আবেগ আর অকৃত্রিম ভালোবাসা কোনো রাজনীতিবিদের থাকতে পারে, সেটা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল ভাইকে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। কী করলে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা সারা দেশের মধ্যে রোলমডেল হবে, কী করলে পটিয়াবাসী স্বস্তি ও শান্তিতে বসবাস করতে পারবে, কী করলে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার মানুষ সম্মানিত হবে, কী করলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম পটিয়াকে মনপ্রাণ দিয়ে আগলে রাখবে সেসব চিন্তা-চেতনা, ভাবনা, স্বপ্ন সারাক্ষণ তাকে বিভোর করে রাখে। তাই তো পটিয়াবাসী তাঁকে একান্ত আপন করে নিয়েছেন একাধিক বার, এবং এখনো সুযোগ পেলেই আবারও তার পুনরাবৃত্তি করার অপেক্ষায় আছেন । তাদের সুখ-দুঃখে, বিপদ-আপদে সর্বাগ্রে প্রিয় নেতারই সান্নিধ্য কামনা করেন তারা। পটিয়া উপজেলার জঙ্গলখাইন ইউনিয়নের এয়াকুবদন্ডী গ্রামের এক মুসলিম সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল। একাধারে রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক, সংগঠক, ক্রীড়ানুরাগী।তিনি বুকে টেনে নেন বারেবারে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার ক্লান্ত-শ্রান্ত-ঘর্মাক্ত কৃষক-শ্রমিককে আর আপন করে নেন আপামর জনতাকে। একান্তে কথা বলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলার মাটির সঙ্গে, বাতাসের সঙ্গে আর স্বপ্ন দেখেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা পৌরসভার সর্ব বিষয় নিয়ে। চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ও পটিয়া উপজেলা পৌরসভার জনগণ তাকে কাছে টেনে নেন, সুখ-দুঃখের গল্প শোনান। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে চট্টগ্রাম-১২ পটিয়া সংসদীয় আসনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে আবারও জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল পটিয়াবাসীর মাঝে সেবা দেওয়ার মানসে ফিরে আসবেন, এবং বিএনপি যুবদল ছাত্রদল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী ও পটিয়া সংসদীয় আসনের সাধারণ জনগণের মনোবাসনা পূরন করবেন সেই প্রত্যাশায় দিনাতিপাত করছে পটিয়ার রাজনীতির নেতাকর্মী ও রাজনৈতিক সচেতন নাগরিক।
    Love
    Haha
    2
    0 التعليقات 0 المشاركات 465 مشاهدة 0 معاينة
الصفحات المعززة
Eidok App https://eidok.com